নিরাপদ চিকিৎসা সেবা চাই

নিরাপদ চিকিৎসা সেবা চাই চিকিৎসা সেবা আমাদের নাগরিক অধিকার

সফল হওয়ার উপায় কী জানি না, কিন্তু ব্যর্থ হওয়ার চাবিকাঠি হচ্ছে সবাইকে খুশি করার চেষ্টা করা ।
14/07/2021

সফল হওয়ার উপায় কী জানি না,
কিন্তু ব্যর্থ হওয়ার চাবিকাঠি হচ্ছে
সবাইকে খুশি করার চেষ্টা করা ।

সৌদি আরব ও কুয়েতগামি অভিবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের করোনা টিকা গ্রহনের জন্য ৭ টি হাসপাতাল সংরক্ষিত করা হয়েছে। সেগুলো হলঃ ১।...
11/07/2021

সৌদি আরব ও কুয়েতগামি অভিবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের করোনা টিকা গ্রহনের জন্য ৭ টি হাসপাতাল সংরক্ষিত করা হয়েছে। সেগুলো হলঃ

১। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা
২। স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা
৩। শহীদ সোহারাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা
৪। মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা
৫। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
৬। শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রো-লিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ঢাকা
৭। কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, ঢাকা ।

সৌদি আরব ও কুয়েত ব্যতীত অন্যান্য দেশের প্রবাসী শ্রমিকেরা উল্লিখিত ৭ টি নির্দিষ্ট কেন্দ্র ব্যতীত অন্য কেন্দ্রে নিবন্ধন করে টিকা নিতে পারবেন ।

বিদেশগামী শিক্ষার্থীগণ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত হয়ে সুরক্ষা এ্যাপের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে টিকার আওতায় আসবে।

এছাড়া ৩৫ বছরের ঊর্ধ্বে বাংলাদেশি নাগরিক www.surokkha.gov.bd এই পোর্টালে গিয়ে আপনার পরিচয় যাচাই এর জন্য শ্রেণী নির্বাচন করুন ও জাতীয় পরিচয়পত্র এবং সঠিক মোবাইল নাম্বার যাচাইপূর্বক অনলাইনে নিবন্ধন সম্পন্ন করুন।

কোভিড-১৯ করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণের প্রক্রিয়াঃ

১। অনলাইনে নিবন্ধন সম্পন্ন করা
২। টিকা কার্ড প্রিন্ট করা
৩। SMS নোটিফিকেশন পাওয়া
৪। টিকা কেন্দ্রে গিয়ে টিকা গ্রহণ

10/07/2021
গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ইচিপের সাধারণ সম্পাদক ডা.তাহমিদ আনজুম আবির ও ডা. আলমগীর হোসেন হাসপাতালে  কর...
10/07/2021

গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ইচিপের সাধারণ সম্পাদক ডা.তাহমিদ আনজুম আবির ও ডা. আলমগীর হোসেন হাসপাতালে কর্তব্যরত থাকা অবস্থায় তাদের উপর পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ৪-৫ জন বহিরাগতরা হাসপাতালে ভর্তি রুগীদের সামনে হামলা চালিয়ে জখম করে। চিকিৎসকরা আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি চিকিৎসাধীন আছেন। জানা গিয়েছে একজন ভর্তি রুগীর এটেনডেন্ট পূর্বে দায়িত্বরত চিকিৎসককে হুমকি দিয়ে যায় এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে এই সংঘবদ্ধভাবে হামলা। এ বিষয়ে ইতিমধ্যে মামলা হয়েছে।
নিরাপদ চিকিৎসা সেবা চাই এর পক্ষ থেকে এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জানাচ্ছি। হামলাকারীদেরকে অতি দ্রুত গ্রেফতার করে উপযুক্ত বিচারের দাবি জানাচ্ছি।

এমডি আল মাসুম খান
সভাপতি,
নিরাপদ চিকিৎসা সেবা চাই।

22/07/2020

৭০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানই নিবন্ধনহীন খুলনায়
চিকিৎসা দেওয়ার নামে প্রতারণা, জালিয়াতি, রোগী হয়রানি, অতিরিক্ত বিল, ভুয়া সার্টিফিকেট প্রদানসহ বিভিন্নভাবে ফেঁসে যাচ্ছে দেশের নামিদামি অনেক হাসপাতাল। প্রায় একই অবস্থা খুলনার বেসরকারি হাসপাতাল ক্লিনিকেও। জেলা প্রশাসনের আওতায় নিবন্ধনহীন ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযান শুরুর পরই জানা গেলো খুলনায় প্রায় ৭০ শতাংশই হাসপাতাল-ক্লিনিকের নিবন্ধন নেই। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, ২০১৮ সাল থেকে নিবন্ধন ও নবায়ন ফি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি করা হয়েছে। এছাড়া নিবন্ধন নবায়নের ক্ষমতা বিভাগীয় পর্যায় থেকে সরিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে দেওয়া হয়। সেখানে অনলাইনে আবেদনের পর তা’ দীর্ঘদিন ঝুলে থাকে। এ কারণে খুলনার ৭০ শতাংশ হাসপাতাল ক্লিনিকের নিবন্ধন নবায়ন করা যায়নি। এদিকে এ ঘটনার প্রেক্ষিতে এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করার কথা জানিয়েছেন জেলা সিভিল সার্জন অফিস।
জানা যায়, বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের তথ্য মতে, খুলনা বিভাগের দশটি জেলায় হাসপাতাল-ক্লিনিক রয়েছে ৬৮২টি। যার মধ্যে নিবন্ধন নবায়ন করা হয়েছে ৪৬৩টি। নিবন্ধন নবায়ন নেই ২১৯টির। আর ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে ৮৭০টি। যার মধ্যে নিবন্ধন নবায়ন করা হয়েছে ৫৩৬টি। নিবন্ধন নবায়ন করা হয়নি ৩৩৪টির। খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. রাশেদা সুলতানা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ওই তালিকা অনুযায়ী, ২০১৮ সালের পর থেকে খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর ও ঝিনাইদহে ১৬১টি ক্লিনিকের নিবন্ধন নবায়ন করা হয়নি। এইসব এলাকায় অনিবন্ধিত ডায়াগনস্টিক সেন্টার আছে (যাদের নিবন্ধন নবায়ন হয়নি) ১৯২টি। সরকারি খাতাকলমে এ চিত্র থাকলেও বাস্তব অবস্থা আরো ভয়াবহ। এদিকে দিনের পর দিন প্রশাসনের নাকের ডকায় ভয়াবহ এই অব্যবস্থাপনা থাকলেও এতদিনে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তবে দেশজুড়ে হাসপাতাল ক্লিনিকের অনিয়ম নিয়ে প্রশ্ন উঠলে খুলনায় নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। গত ১৬ জুলাই অনিবন্ধিত হাসপাতাল ক্লিনিকের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসন অভিযান শুরু করেছে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসে। এরই মধ্যে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক নার্স না থাকা, অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ ও কাগজপত্র না থাকায় নগরীর খানজাহান আলী রোডের মীম নার্সিং হোম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সেটু কুমার বড়–য়া জানান, ক্লিনিকটিতে কোন সার্বক্ষনিক চিকিৎসক বা নার্স নেই। হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতাকর্মী (আয়া) নার্সের পোশাক পড়ে চিকিৎসা দেয়। চারপাশে স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ, অনেকটা গোডাউনের মতো। ‘মেডিকেল প্রাকটিস এবং বেসরকারি ক্লিনিক ও ল্যাবরেটরি (নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ, ১৯৮২’-এর বিধি অনুযায়ী ৫ দিনের মধ্যে এখানে চিকিৎসাধীন রোগীদের অন্য হাসপাতালে স্থানান্তর করে প্রতিষ্ঠানটি বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জানা যায়, খুলনা জেলায় বর্তমানে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক রয়েছে ৫ শতাধিক। এর মধ্যে নিবন্ধিত হাসপাতাল ১১০টি। বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) দপ্তরের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মো. মঞ্জুরুল মুরশিদ বলেন, শুধুমাত্র খুলনা নগরীতে ১৬০টি ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার রয়েছে। সর্বশেষ তথ্যমতে এগুলোর মধ্যে মাত্র ২০টি প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন নবায়ন করা আছে। নবায়নের ক্ষেত্রে নানা জটিলতায় বিভাগে ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় এক হাজার হাসপাতাল-ক্লিনিকের মধ্যে ৩শ’টির মতো প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন নবায়ন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রাইভেট হাসপাতাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক ওনার্স এসোসিয়েশনের খুলনা বিভাগীয় সভাপতি ডা. গাজী মিজানুর রহমান জানান, ২০১৮ সাল থেকে নিবন্ধন ও নবায়ন ফি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি করা হয়েছে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে, ডায়াগনস্টিক প্যাথলজির নিবন্ধন ও নবায়ন ফি প্রায় ৪০ গুন বৃদ্ধি করা হয়েছে। এছাড়া নিবন্ধন নবায়নের ক্ষমতা বিভাগীয় পর্যায় থেকে সরিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেখানে অনলাইনে আবেদনের পর তা’ দীর্ঘদিন ঝুলে থাকে। সারাদেশের হাসপাতাল ক্লিনিকের চাপ তারা নিতে পারে না। এ কারণে ২০১৮ সালের পর থেকে খুলনার ৭০ শতাংশ হাসপাতাল ক্লিনিকের নিবন্ধন নবায়ন করা যায়নি।

12/07/2020

দেশে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্রতিষ্ঠায় আইন মানা হচ্ছে না। রাজধানীসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সরকারি হাসপাতালের সামনে ও আশপাশে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। আর এসব বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত বেতনভুক্ত দালালরা সরকারি হাসপাতালের রোগীদের ভাগিয়ে নিচ্ছে।

সরকারি হাসপাতালের এক শ্রেণির ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ড বয় ও আয়ারাও রোগী ভাগিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করে নির্ধারিত কমিশন পাচ্ছেন। অথচ সরকারি আইন অনুযায়ী সরকারি হাসপাতালগুলোর এক কিলোমিটার, কিছু কিছু ক্ষেত্রে আধা কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে কোনো বেসরকারি হাসপাতাল থাকতে পারবে না। কিন্তু সারা দেশে এই আইন মানা হচ্ছে না, চলছে রমরমা বাণিজ্য। এই বেসরকারি হাসপাতালগুলোর অধিকাংশেরই মালিক ডাক্তার ও স্থানীয় প্রভাবশালীরা। মাসোয়ারা পাওয়ার কারণে চুপ থাকেন সিভিল সার্জন অফিসসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার ঘিরে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। এগুলোর অনুমোদন দিয়ে থাকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। কিন্তু খোঁজখবর না নিয়ে অর্থের বিনিময়ে অনুমোদন দেওয়া হয়ে থাকে। ফলে কোনো ধরনের নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা তারা করে না। সর্বত্রই সরকারি হাসপাতালের কাছাকাছি গড়ে ওঠা দালালনির্ভর এসব ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছে নিরীহ মানুষ। এতে সরকারি হাসপাতালের প্রতি মানুষের আস্থা কমে যাচ্ছে

অনুসন্ধানে জানা যায়, একশ্রেণির দালাল ও সরকারি হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারী মিলে সিন্ডিকেট করেই এসব প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করেন। কোনো কোনো হাসপাতালে ডাক্তার-নার্স নেই। আবার গাইনি বিশেষজ্ঞ না থাকলেও অন্য ডাক্তার দিয়ে সিজার করানো হচ্ছে। এ কারণে তৃণমূলে ৫০ শতাংশ সিজার হচ্ছে ত্রুটিপূর্ণ। এসব ত্রুটিপূর্ণ সিজারের কারণে মা ও শিশু উভয়ের জীবন পরবর্তী সময়ে বিপন্ন হয়ে পড়ে। বেঁচে থাকলেও স্বাভাবিক জীবনে তাদের ফিরে আসার সম্ভবনা কম বলে গাইনি বিশেষজ্ঞরা জানান। সম্প্রতি একটি গবেষণায়ও এ তথ্য বেরিয়ে আসে। টাকার ভাগ পায় সিভিল সার্জন অফিস, বিভাগীয় পরিচালকের কার্যালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এক শ্রেণির কর্মকর্তা।

বিভিন্ন সময় র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত এসব হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ভুয়া ডাক্তারের বিরুদ্ধে অভিযান চালায়, আটক করে জেলে পাঠায় এবং জরিমানার দণ্ডও জারি করে। অভিযুক্ত ক্লিনিকগুলো সিলগালাও করে দেওয়া হয়। কিন্তু নানা কৌশলে প্রতিষ্ঠানগুলো সচলই থাকে। মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের সমন্বয়ে একটি ভিজিলেন্স টিম আছে। তারাও এ ব্যাপারে দেখভাল করে না।

সরকারি মেডিক্যালে যেসব চিকিসক রোগী দেখে থাকেন তাদের অনেকেরই নিজস্ব চেম্বার রয়েছে। অনেকে সরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি নামে-বেনামে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, ল্যাব, ডায়াগনস্টিক ও প্যাথলজি সেন্টারে রোগী দেখেন। এরাই প্রয়োজন ছাড়া কমিশনের লোভে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পছন্দের প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে পাঠাচ্ছেন। আর প্রেসক্রিপশন লেখার বিনিময়ে ল্যাবগুলোর কাছ থেকে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমিশন নিচ্ছেন। অথচ সরকারি হাসপাতালে পরীক্ষা-নিরীক্ষার সব ব্যবস্থা থাকলেও বলা হয়, মেশিন নষ্ট। সরকারি হাপসাতালে ৩০ থেকে ৯০ শতাংশ ওষুধসামগ্রী সরবরাহ করা হয় সরকারিভাবে। কিন্তু অধিকাংশ রোগী এই ওষুধ পান না।

সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত সোহরাওয়ার্দী, কিডনি, পঙ্গু, হূদরোগ, চক্ষু, নিউরোসায়েন্স ও শিশু হাসপাতালকে কেন্দ্র করে মোহাম্মদপুরের বাবর রোড ও এর আশপাশের অলিগলিতে গড়ে উঠেছে অর্ধশতাধিক হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। সড়কের দুই পাশে শুধু হাসপাতাল আর হাসপাতাল। আধা কিলোমিটার রাস্তায় সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ৬০টি হাসপাতাল। শত শত রোগী আর দালালে গিজগিজ করে ঐ এলাকা। এসব সরকারি হাসপাতালে সেবা নিতে আসা রোগীদের দিকে দৃষ্টি থাকে ঐ এলাকার বেসরকারি হাসপাতালগুলোর। এজন্য নিয়োগ করা হয়েছে দালাল। রোগী ধরার ফাঁদ পেতে বসে থাকে দালালরা। ঐ এলাকার বেসরকারি হাসপাতালগুলোর নিজস্ব মার্কেটিং প্রতিনিধি আছে যারা বেতন হিসেবে আবার কমিশন হিসেবে কাজ করেন। দালাল চক্র সকাল থেকেই সরকারি হাসপাতালে শুরু করে জটলা। চলে গভীর রাত পর্যন্ত। এক-দুই জন নয়, কয়েকশ প্রতিনিধি। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মিডফোর্ট হাসপাতাল, মহাখালীর বক্ষব্যাধি হাসপাতাল ও ক্যানসার হাসপাতালের আশপাশের পরিস্থিতিও একই। ঐ এলাকায়ও রয়েছে বেশ কিছু সংখ্যক বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। দালালরা রোগী ভাগানোর প্রতিনিধি নামে পরিচিত। রীতিমতো প্রতিযোগিতা শুরু করেন তারা। লোভনীয় অফার আর হয়রানি। চলে টানাহ্যাঁচড়াও। অসহায় রোগী আর তাদের অভিভাবকরা কিছু বুঝে ওঠার আগেই তাদের ফাঁদে আটকা পড়েন। হাসপাতালে ভর্তি করার পর শুরু হয় অন্যরকম হালচাল। টাকা আদায়ের যত কলা-কৌশল, চিকিৎসার বালাই নাই। উল্টো আদায় করা হয় বিভিন্ন অজুহাতে বড় অঙ্কের টাকা। আর এই চিকিৎসা সেবার ভার বহন করতে গিয়ে অনেকেই হারিয়েছেন মূল্যবান অনেক কিছু। টঙ্গী সরকারি হাসপাতালের রোগীদের ভাগিয়ে আনা হতো উত্তরার রিজেন্ট হাসপাতালে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, করোনার কারণে অভিযান একটু স্থিমিত আছে। অবশ্যই নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রতিষ্ঠিত ক্লিনিকগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া। সিলেট বিভাগের চার জেলার বিভিন্ন সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আশপাশে দেদারছে গড়ে উঠেছে প্রাইভেট হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়গনস্টিক সেন্টার। কোনো কোনো স্থানে দুই থেকে আড়াইশ ফুটের মধ্যেই গড়ে উঠেছে এসব প্রাইভেট চিকিৎসা কেন্দ্র। এই সব প্রাইভেট হাসপাতাল ক্লিনিকগুলোর সঙ্গে নামে-বেনামে জড়িত রয়েছেন সরকারি হাসপাতালের অনেক নামি ডাক্তার, টেকনিশিয়ান ও কর্মচারী। সরকারি হাসপাতালের কোনো কোনো ডাক্তার, নার্স ও কর্মচারীর গভীর বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে। কেউ ব্যবসায় অংশীদার। কেউ কাজ করেন কমিশনে। এদের কারণে অনেক ডাক্তার, নার্স ও কর্মচারীও অতিষ্ট। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তারা বলেছেন. ‘এদের কারণে চিকিৎসক সমাজ আজ সমালোচনার মুখে।’
জেলার সরকারি সদর হাসপাতাল এবং কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালের আশপাশে অন্তত দুই ডজন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সরকারি হাসপাতালের কিছু চিকিৎসক ও প্যাথলজিস্ট এসব বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে রোগী পাঠিয়ে কলে (ডাক পেয়ে) গিয়ে চিকিত্সার নামে অধিক টাকা রোজগারে ব্যস্ত সময় পার করেন। সরকারি হাসপাতালের পাশে বেসরকারি এসব প্রতিষ্ঠান হওয়ায় সাধারণ রোগীরা নানাভাবে প্রতারিত হচ্ছেন। নগরীর নিম্নমানের অধিকাংশ বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকের নিয়োগ করা দালালরা রোগীদের প্রলোভন দেখিয়ে তাদের প্রতিষ্ঠানে নিয়ে ভর্তি করে। ফলে রোগীরা সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
সরকারি হাসপাতালে প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবার অপ্রতুলতার অভিযোগ তুলে বেসরকারি হাসপাতালেই চিকিৎসার আশায় ছুটছে মানুষ। অনেক ক্ষেত্রে এসব বেসরকারি হাসপাতাল গড়ে উঠেছে আবার সরকারি হাসপাতালের কূল ঘেঁষেই। আর সেখানেই পরিচ্ছন্নতায় চিকিত্সাসেবা দেন সরকারি হাসপাতালের সেসব চিকিৎসকরাই, যারা সরকারি দায়িত্বপালনে ভালো মতো সেবা দেন না বলে অভিযোগ তুলেন রোগী ও তাদের স্বজনরা। দেখা গেছে, কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ৩০-৪০ গজের ভেতর সাতটি বেসরকারি হাসপাতাল সেবা কার্যক্রম চালাচ্ছে। পাইকগাছার সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা না পেয়ে প্রাইভেট ক্লিনিকে ছুটে যাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। করোনার ভয়ে অনেকে হাসপাতালে যেতে চান না। তাছাড়া হাসপাতালে সব সময় ডাক্তারও থাকেন না বলে জানান সেবা নিতে আসা উপজেলার বাসিন্দা মজিদা শাহাবাজ দম্পতি। পৌরসভার নাছিমা বেগম জানান, কোনো কিছু না ভালো করে দেখেই খুলনা শহরে পাঠিয়ে দেন ডাক্তাররা। তাছাড়া ৫০ শয্যা হাসপাতালের পাশে গড়ে উঠা পাঁচটা ক্লিনিক ও আটটা ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চলেছে। তাদের সঙ্গে সরকারি হাসপাতালের ডাক্তাররা সরাসরি জড়িত।
খুলনার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে স্বাস্থ্যসেবা ভেঙে পড়েছে। করোনা ভাইরাসের দোহাই দিয়ে অধিকাংশ চিকিত্সকই হাসপাতালে রোগী দেখা বন্ধ করে দিয়েছেন। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বেসরকারি ক্লিনিকগুলো রমরমা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ডুমুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কাগজে-কলমে ২৪ জন চিকিৎসক থাকলেও বাস্তবে তিন-চার জনের বেশি দেখা যায় না। ফলে কাঙ্ক্ষিত সেবা না পেয়ে রোগীরা হাসপাতালের আশপাশে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা ক্লিনিকে যাচ্ছেন। অভিযোগ রয়েছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিত্সকরা হাসপাতালে হাজিরা দিয়ে রোগী দেখার উদ্দেশে ক্লিনিকে গিয়ে বসেন।
সরকারি নিয়মনীতি উপেক্ষা করে তেরখাদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অনতিদূরে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে বেসরকারি ক্লিনিক। লাইসেন্সবিহীন এসব ক্লিনিকে নেই পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি, অপারেশন থিয়েটার, নেই পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ এবং বিদ্যুতের বিকল্প ব্যবস্থা। নেই দক্ষ চিকিত্সক, বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য নেই কোনো ভালো যন্ত্রপাতি। এখানে লাগামছাড়া অর্থ নিয়ে রোগী সাধারণের সেবা দান করা হয়। সরেজমিনে দেখা যায়, তেরখাদা উপজেলা সদরে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কাছে কমপক্ষে পাঁচটি ক্লিনিক গড়ে উঠেছে। করোনার মধ্যেও কাক ডাকা ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত এসব স্থানে রোগীর সমাগম দেখা যায়।

04/07/2020

এখনই সাবধান হই- সবাই সচেতন হই।
করোনা সংক্রমনে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে এখন ৮ম।প্রথম স্থানে আছে আমেরিকা, দ্বিতীয় ব্রাজিল,তৃতীয় ভারত,চতুর্থ দক্ষিন আফ্রিকা,৫ম রাশিয়া,৬ ষ্ঠ চিলি ও ৭ ম অবস্থানে রয়েছে সৌদি আরব।করোনা সংক্রমনের এ চিত্র বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ( WHO )- র সাপ্তাহিক হিসাব মতে প্রদত্ত।এখনই সাবধান হই- সবাই সচেতন হই।
করোনা সংক্রমনে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে এখন ৮ম।প্রথম স্থানে আছে আমেরিকা, দ্বিতীয় ব্রাজিল,তৃতীয় ভারত,চতুর্থ দক্ষিন আফ্রিকা,৫ম রাশিয়া,৬ ষ্ঠ চিলি ও ৭ ম অবস্থানে রয়েছে সৌদি আরব।করোনা সংক্রমনের এ চিত্র বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ( WHO )- র সাপ্তাহিক হিসাব মতে প্রদত্ত।

আজ খুলনা মেডিকেল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে আরটি-পিসিআর ল্যাবে( মেশিনে) ২৮২ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়,এর মধ্যে কোভিড-১৯ ...
03/07/2020

আজ খুলনা মেডিকেল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে আরটি-পিসিআর ল্যাবে( মেশিনে) ২৮২ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়,এর মধ্যে কোভিড-১৯ পজিটিভ ৯৩।
মোহাম্মদ আল মাসুম খান,
আজীবন সদস্য ও কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, রোগী কল্যাণ সমিতি, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল খুলনা।
৩ জুলাই, ২০২০ ইং।
খুলনা মেডিকেল কলেজ পলিমার চেইন রিঅ্যাকশন (আরটি-পিসিআর) ল্যাবে আজ ৩ জুলাই ২৮২ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়, এর মধ্যে ৯৩ টি নমুনায় করোনা ভাইরাস সংক্রামিত হয়েছে।
খুলনা ৮৫ জন।
বাগেরহাট ৫ জন।
সাতক্ষীরা ১ জন।
যশোর ২ জন।

 #খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিতে সাধারণ রোগীরা কি প্রতিনিয়ত বিনা-চিকিৎসায় মারা যাবে।আজ রাত ১০ঃ২৫ মিনিটে...
01/07/2020

#খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিতে সাধারণ রোগীরা কি প্রতিনিয়ত বিনা-চিকিৎসায় মারা যাবে।আজ রাত ১০ঃ২৫ মিনিটে আমার মোবাইলে একটি ফোন কল আসে,এই মোবাইল ফোন নম্বর থেকে ০১৬৭৪৭৫৩১৯০ আমি ফোন রিসিভ করলে অপর প্রান্ত থেকে কান্না জড়িত কন্ঠে আমাকে জানায় গতকাল মজগুনি পেটকা বাজার থেকে রফেজ আলী (৬৫) বছর বয়সী একজন বৃদ্ধ মানুষ ব্রেন স্ট্রোক করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল জরুরি বিভাগে আসেন,আজ রাতে তার শারীরিক অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে, কক্তব্যরত নার্স রফেজ আলীর জামাতা মানিক কে জানান তার আইসিইউ সাপোর্ট দরকার। এখানে উল্লেখ্য আজ রফেজ আলীর করোনার নমুনা রিপোর্ট আসে তিনি করোনা ভাইরাস সংক্রামিত হন নাই( নেগেটিভ এসেছে)। রফেজ আলীর জামাতা আমাকে জানান তার শশুরকে গতকাল থেকে আজ রাত পর্যন্ত কোন চিকিৎসা দেওয়া হয় নাই।তিনি কিছু খেতে পারছেন না, তার প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। আমি এই কথা শুনে রফেজ আলীর সুচিকিৎসার জন্য আমি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক মহোদয়ের মোবাইলে কল দিয়েছি তবে তিনি অপর একটি নম্বরে কথা বলছেন এই কারণে ওয়েটিং এসেছে। এর পরে আমি আবার রফেজ আলীর জামাতা মানিকের মোবাইলে কল দিলে তিনি জানান আইসোলেশন ওয়ার্ডের দ্বিতীয় তলায় ( রেড জোনের উপরে) একজন রোগীকে আইসিইউ বেডে নিয়া যাওয়া হয়েছে।আমি তাকে জানালাম দ্বিতীয় তলায় আইসিইউ বেড নাই।আমি বুঝিয়ে বললাম খুমেকের তৃতীয় তলায় ৪ টি এইচ ডি বেড আছে যা পোস্ট অপারেটিভ রুমের মধ্যে এই ৪ চারটি বেড আছে। অপারেশন এর পরে এই বেডে রোগীদের রাখা হয়।খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোন আইসিইউ বেড ও ভেন্টিলেটরের ব্যবস্থা নাই।এই ব্যবস্থা খুলনা করোনা ডেটিকেডেট হাসপাতালে ১০ আইসিইউ বেড আছে।আমার একটি প্রশ্ন রফেজ আলী করোনা ভাইরাস সংক্রামিত হয় নাই তার শ্বাসকষ্ট হচ্ছে তাহলে তাকে এখনো আইসোলেসন ওয়ার্ডে ভর্তি করে কেন রাখা হয়েছে।আর কত রফেজ আলী বিনা চিকিৎসায় ছটফট করতে করতে মারা যাবে।
#লেখক
মোহাম্মদ আল মাসুম খান
আজীবন সদস্য ও কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, রোগী কল্যাণ সমিতি, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল খুলনা।
হটলাইন -০১৭১২৮৫৪৫৭৪।

আজ খুলনা মেডিকেল কলেজের মাইক্রো বায়োলজি বিভাগে আরটি-পিসিআর ল্যাবে(মেশিনে) ২৮০ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়,এর মধ্যে কোভিড-১৯ ...
01/07/2020

আজ খুলনা মেডিকেল কলেজের মাইক্রো বায়োলজি বিভাগে আরটি-পিসিআর ল্যাবে(মেশিনে) ২৮০ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়,এর মধ্যে কোভিড-১৯ পজিটিভ ১২১ টি।
মোহাম্মদ আল মাসুম খান,
আজীবন সদস্য ও কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, রোগী কল্যান সমিতি, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
১ জুলাই,২০২০ ইং।
খুলনা মেডিকেল কলেজের পলিমার চেইন রিঅ্যাকশন ( আরটি-পিসিআর) ল্যাবে আজ ১ জুলাই ২৮০ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়, এর মধ্যে ১২১ টি নমুনায় করোনা ভাইরাস সংক্রামিত হয়েছে।
খুলনা ১১৫ জন।
বাগেরহাট ৪ জন।
গোপালগঞ্জ ১ জন।
মাগুরা ১ জন।

28/06/2020

খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দায়িত্বরত আরো একজন ইন্টার্নী চিকিৎসকের আজ "কোভিড-১৯ পজেটিভ" এসেছে।

গত ৬ দিনে এই নিয়ে খুমেক হাসপাতালে "কোভিড-১৯ পজেটিভ" শিক্ষানবীশ চিকিৎসক- এর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১০ জন।

#বাড়িতে_থাকুন
#সুস্থ_থাকুন

Address

57, Safali House, Choto Boyra Market Road
Khulna
9000

Telephone

+8801712854574

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when নিরাপদ চিকিৎসা সেবা চাই posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram