Doctors in Khulna

02/08/2025

রসুন খাওয়ার ১২টি স্বাস্থ্য উপকারিতা (লাহসুন)
1. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: রসুন তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী বৈশিষ্ট্যের জন্য বিখ্যাত। এটি সাদা রক্ত কোষের সংশ্লেষণকে উদ্দীপিত করে (সংক্রমণ এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য অপরিহার্য)। নিয়মিত রসুন খাওয়া আপনার শরীরকে শক্তিশালী করতে পারে রোগ প্রতিরোধক ব্যবস্থাপনা এবং সাধারণ সর্দি এবং ফ্লুর মতো অসুস্থতার ঝুঁকি কমায়।

2. হার্টের স্বাস্থ্য সমর্থন করে: রসুনের উল্লেখযোগ্য কার্ডিওভাসকুলার উপকারিতা রয়েছে। এটি উচ্চ রক্তচাপ কমাতে, এলডিএল (খারাপ কোলেস্টেরল) মাত্রা কমাতে এবং রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। এই সুবিধাগুলি একসাথে একটি স্বাস্থ্যকর হৃদপিণ্ডের দিকে পরিচালিত করে এবং এর সম্ভাবনা হ্রাস পায় হৃদরোগ.

3. মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়: রসুনে পাওয়া যৌগগুলি মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং স্নায়বিক রোগ যেমন আলঝেইমার এবং ডিমেনশিয়া থেকে রক্ষা করে। রসুনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যগুলি মস্তিষ্কে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, আরও ভাল জ্ঞানীয় কার্যকারিতা প্রচার করে।

4. সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে: রসুনে শক্তিশালী অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাল এবং ছত্রাক সংক্রমণের মতো অসংখ্য সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে। এটি শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ, ত্বকের সংক্রমণ এবং এমনকি খাদ্যের বিষক্রিয়ার জন্য প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসাবে শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

5. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়: বেশ কয়েকটি গবেষণায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে নিয়মিত রসুন খাওয়া নির্দিষ্ট ধরণের সম্ভাবনা কমাতে সাহায্য করতে পারে। ক্যান্সারকোলোরেক্টাল, পাকস্থলী এবং প্রোস্টেট ক্যান্সার সহ। রসুনের অর্গানোসালফার যৌগগুলির ক্যান্সার প্রতিরোধী প্রভাব রয়েছে এবং ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি দমন করে।

6. হজমে সাহায্য করে: রসুন বহু শতাব্দী ধরে পরিপাক সহায়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি পাচক এনজাইমগুলির উত্পাদন সক্রিয় করে, অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে এবং হজমের ব্যাধি যেমন ফোলা এবং বদহজম উপশম করতে সহায়তা করে। নিয়মিত রসুন খাওয়া স্বাস্থ্যকর পাচনতন্ত্রকে উন্নীত করতে পারে।

7. হাড়ের স্বাস্থ্য সমর্থন করে: রসুনের উচ্চ মাত্রার ম্যাঙ্গানিজ এবং ভিটামিন বি৬ সুস্থ হাড় বজায় রাখতে ভূমিকা রাখে। এই পুষ্টিগুলি হাড় গঠনের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং হাড়-সম্পর্কিত অবস্থা যেমন অস্টিওপরোসিস এবং আর্থ্রাইটিস প্রতিরোধ করতে পারে।

8. ওজন হ্রাস প্রচার করে: রসুন আপনার ওজন কমানোর যাত্রায় একটি মূল্যবান সম্পদ হতে পারে। এটি মেটাবলিজম বাড়াতে, ক্ষুধা কমাতে এবং শরীরে চর্বি পোড়ানোর প্রক্রিয়া বাড়াতে সাহায্য করে। আপনার খাদ্যতালিকায় রসুন অন্তর্ভুক্ত করা আপনার ওজন কমানোর প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে পারে।

9. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে: রসুনের প্রভাব দেখা গেছে রক্তে শর্করা ইতিবাচকভাবে নিয়ন্ত্রণ করুন। এটি উপবাসের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায় এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে, এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বা এই অবস্থার বিকাশের ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের জন্য উপকারী করে তোলে।

10. ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে: রসুনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে ফ্রি র‌্যাডিক্যালের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এই ফ্রি র্যাডিকেলগুলি অকাল বার্ধক্যে অবদান রাখতে পারে। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলি ব্রণ এবং অন্যান্য ত্বকের সংক্রমণের চিকিত্সা করতেও সহায়তা করতে পারে।

11. ঠান্ডা এবং ফ্লু উপসর্গ উপশম করে: রসুন ঠান্ডা এবং ফ্লুর লক্ষণগুলির জন্য একটি প্রাকৃতিক প্রতিকার। এর অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলি এই অসুস্থতার তীব্রতা এবং সময়কাল কমাতে সাহায্য করতে পারে। আপনার সর্দি বা ফ্লু হলে রসুন খাওয়া উপশম করতে পারে এবং দ্রুত পুনরুদ্ধারের প্রচার করতে পারে।

12. যৌন স্বাস্থ্য উন্নত করে: রসুন দীর্ঘদিন ধরে যৌন স্বাস্থ্যের উন্নতির সাথে যুক্ত, বিশেষ করে পুরুষদের মধ্যে। এটি রক্ত প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করে, যা ইরেক্টাইল ফাংশন উন্নত করতে পারে এবং সামগ্রিক যৌন কর্মক্ষমতা উন্নত করতে পারে।

01/08/2025

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 Babita Kabiraj, পথ ভোলা পথিক

01/08/2025

https://www.anandabazar.com/health-and-wellness/every-woman-should-know-the-symptoms-and-diagnosis-processes-of-endometrial-and-ovarian-cancers-dgtl/cid/1622601

এমন কয়েক ধরনের ক্যানসার আছে যা, ভয়াবহ এবং তাদের লক্ষণ খুবই সাধারণ, যেমন— ওভারিয়ান বা ডিম্বাশয়ের ক্যানসার এবং এন্ড....

31/07/2025

28/07/2025

28/07/2025

দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়া, দাঁতের গোড়া থেকে রক্ত পড়ার মতো সমস্যা প্রতিরোধে আমড়ার ভূমিকা অনন্য।
আমড়ায় প্রচুর ভিটামিন সি থাকে। এই ভিটামিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। বিভিন্ন রকমের ভাইরাসজনিত সংক্রমণ, সর্দি, কাশি ও ইনফ্লুয়েঞ্জা থেকে দূরে রাখে উপকারী এই ফল।
হাড় ও দাঁতের গঠনে সহায়তা করে আমড়ায় থাকা ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন সি। এছাড়া ভিটামিন সি ত্বক সুস্থ রেখে বয়সের ছাপও কমায়।
আমড়া খেলে মুখে রুচি বাড়ে, দূর হয় বমি বমি ভাবও।
আয়রন শরীরের জন্য অপরিহার্য একটি অত্যাবশ্যক মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট ও রক্তাল্পতা এবং অন্যান্য রক্তের সমস্যা প্রতিরোধ করে। এছাড়া হিমোগ্লোবিন এবং মায়োগ্লোবিন তৈরি করতে সাহায্য করে আয়রন, যা শরীরের সমস্ত সিস্টেমে অক্সিজেন স্থানান্তর করে। আমড়ায় পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়।
আমড়ায় ফ্যাট, সোডিয়াম নেই। এতে ভিটামিন ‘কে’ থাকে অনেক যা হাড় মজবুত করতে সহায়তা করে। গবেষণায় দেখা গেছে আমড়ায় কপার থাকে, যা হাড় ও শরীরের জন্য উপকারী।
আমড়া পিত্তনাশক ও কফনাশক।
থিয়ামিন নামের একটি উপাদান থাকে আমড়ায় যা মাংসপেশী গঠনে ভূমিকা রাখে। এই উপাদানের ঘাটতি হলে পেশী দুর্বল হওয়াসহ বেশ কিছু সমস্যা দেখা দেয়।

28/07/2025

গুড মর্নিং
বন্ধুরা

27/07/2025

কেওড়া ফলের উপকারিতা:

হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি:
কেওড়া ফল হজম সংক্রান্ত সমস্যা, যেমন - বদহজম, ডায়রিয়া ও আমাশয় নিরাময়ে সহায়ক।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
এতে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং শরীরকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে।

ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ প্রতিরোধ:
কেওড়া ফল ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষা:
কেওড়া ফল ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে এবং ত্বককে সুস্থ রাখতে সহায়ক।

অন্যান্য উপকারিতা:
কেওড়া ফল শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমাতে, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং প্রদাহ কমাতে সহায়ক।
#কার্তিক #কেওড়া
পথ ভোলা পথিক Babita Kabiraj Razu Ahmed Dolar Ray Md Mozizul Doctors in Khulna Labib's vlog & fashion

27/07/2025

অজান্তেই ব্লাড সুগার বাড়াচ্ছে আপনার এই ৭ অভ্যাস

অনেকেরই ধারণা, মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া কিংবা সময়মতো ওষুধ না খাওয়াই বোধ হয় ব্লাড সুগার বা রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার মূল কারণ। কিন্তু রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার পেছনে অনুঘটক হিসেবে কাজ করে প্রতিদিনের ছোট ছোট অভ্যাস। অজান্তেই প্রতিদিনের কিছু কাজ নীরবে বাড়িয়ে দিচ্ছে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা।

মৃণাল সাহা
প্রকাশ: ১৪ জুলাই ২০২৫, ১০: ১৪
ফলো করুন
অসুস্থতার সময় আপনার শর্করার মাত্রা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করুন
অসুস্থতার সময় আপনার শর্করার মাত্রা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করুনছবি: পেক্সেলস
১. পর্যাপ্ত না ঘুমানো
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা কমে যায়। সেখান থেকে রক্তে শর্করার মাত্রা হুট করে বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। চেষ্টা করুন প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যাওয়ার। এ ছাড়া ঘুমানোর আগে মুঠোফোন বা ডিজিটাল পর্দা থেকে দূরে থাকুন।

২. পর্যাপ্ত পানি না খাওয়া
রক্তে শর্করা বেড়ে যাওয়ার আরেকটি বড় কারণ পানিশূন্যতা। শরীর যখন পর্যাপ্ত পানি পায় না, তখন রক্তে শর্করার ঘনত্ব বেড়ে যায়। নিয়মিত এবং পর্যাপ্ত পানি খান। বিশেষ করে গ্রীষ্মে সব সময় হাতের কাছে একটা পানির বোতল রাখার চেষ্টা করুন।

৩. ওষুধে অনিয়ম
কিছু কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে রক্তে শর্করা বাড়ে। যে কারণে চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ খাবেন না। ওষুধের রুটিনে কোনো পরিবর্তন আনার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৪. সময়মতো খাবার না খাওয়া
কাজের চাপে অনেকেই খাবার খেতে ভুলে যান বা অসময়ে খান। অনেকের মনে হয়, এক বেলা না খেলে কী এমন যায় আসে। কিন্তু দুই বেলার খাবারের মধ্যে দীর্ঘ বিরতি থাকলে লিভার তার সঞ্চিত শর্করা রক্তে ছেড়ে দেয়। তাই নিয়মিত বিরতিতে আঁশযুক্ত এবং আমিষ ও শর্করাজাতীয় খাবার খান।
৫. কৃত্রিম মিষ্টি খাওয়া
রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেকেই খাবারে চিনির পরিবর্তে ক্যালরিমুক্ত কৃত্রিম মিষ্টি ব্যবহার করেন। এতে শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা ওঠানামা করে। তাই যতটা সম্ভব কৃত্রিম মিষ্টি ব্যবহার পরিহার করুন।

৬. প্যাকেটজাত খাবারের চিনি খাওয়া
অনেক সময় ‘স্বাস্থ্যকর’ খাবার হিসেবে পরিচিত প্যাকেটজাত পণ্যে মাত্রাতিরিক্ত চিনি থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্যাকেটজাত পণ্য খাওয়ার আগে তাতে থাকা চিনির পরিমাণ দেখে নিন।

৭. অতিরিক্ত ব্যায়াম
শরীরে পর্যাপ্ত পুষ্টি না থাকলে অতিরিক্ত ব্যায়াম উল্টো ক্ষতির কারণ হতে পারে। বেড়ে যেতে পারে রক্তে শর্করার পরিমাণ। তাই ব্যায়ামের সঙ্গে সঠিক পুষ্টির ভারসাম্য রক্ষা করা খুবই জরুরি।

Babita Kabiraj Doctors in Khulna পথ ভোলা পথিক Razu Ahmed Md Mozizul আমাদের দাকোপ Razak Ewuosho Dolar Ray

27/07/2025

ডুমুরের কিছু প্রধান উপকারিতা

হজম স্বাস্থ্য:
ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে

হৃদরোগ:
ডুমুরে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ:
ডুমুর রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য:
ডুমুরে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়ক।

ওজন নিয়ন্ত্রণ:
ডুমুর ওজন কমাতে সহায়ক হতে পারে। সময় নিউজ-এর প্রতিবেদন অনুসারে