City PhysioCare - সিটি ফিজিওকেয়ার

City PhysioCare - সিটি ফিজিওকেয়ার Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from City PhysioCare - সিটি ফিজিওকেয়ার, Medical and health, ২৪, শামসুর রহমান রোড (শান্তিধাম মোড়)
ডা: সিরাজুল ইসলামের চেম্বার / গ্রীন ডায়াগনস্টিকের নিচতলা, Khulna.

খুলনার একমাত্র ফিমেল গ্রাজুয়েট ফিজিওথেরাপিস্ট পরিচালিত অথেনটিক ফিজিওথেরাপি সেন্টার যা রিজনেবল প্রাইসে সর্বোত্তম সেবা প্রদানে অঙ্গীকারবদ্ধ
২৪, শামসুর রহমান রোড (শান্তিধাম মোড়) খুলনা
01715-026881 ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা কেন প্রয়োজন?
১। সকল ধরনের বাতের ব্যথা ( arthritis pain)
২। স্ট্রোকজনিত প্যারালাইসিস/এক সাইড অবশ (Hemiplegia)
৩। মুখ একদিকে বেকে যাওয়া/চোখের পাতা না পড়া
(Bell's/fascial palsy)
৪। দুই বা চার হাত-পা অবশ ( G.B.S/paraplegia / Quadriplegia)
৫। হাড়ের ক্ষয়জনিত ব্যথা
/ হাড় বৃদ্ধি (osteoporosis
/Osteopenia)
৬। ডিস্ক প্রলাপ্স বা সরা জনিত কোমড় ব্যথা (PLID, sciatica, listhesis)
ঘাড়ের ব্যথা ও হাত ঝিন ঝিন অবশ ভাব (cervical reticulopathy)
৭। হাটু ব্যথা (Knee OA, ACL, PCL)
৮। ঘাড় ব্যথা (Frozen shoulder)
৯। কনুই ব্যথা (tennis/golfer elbow)
১০। গোড়ালি ব্যথা (planter fascititis/Achilles tendinitis)
১১। বয়স্কদের পড়ে যাওয়ার প্রবনতা(balance problem)
১২। মহিলাদের প্রসব পরবর্তী কোমড় ব্যথা
/পেট ঝুলে পড়া(caesarian Section)
১৩। মহিলাদের প্রসাব ধরে রাখতে না পারা (urinary incontinence)
১৪। ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথী (diabetic foot)
১৫। বড় বা ছোট একাধিক জয়েন্টে ব্যথা (Ankylosing spondylosis/ RA)
১৬। বাচ্চার বসা, হাটা ও কথার সমস্যা (cerebral palsy)
১৭। খেলাধুলায় আঘাত /অপারেশন পরবর্তী জয়েন্ট শক্ত হওয়া (sport’s injury/ stiffness)
১৮। মাংসপেশিতে ব্যথা/শুকিয়ে যাওয়া (muscle pain/atrophy)

আমার চেম্বারআমার সবথেকে প্রিয় জায়গা আমার রুগিরা এখানে এসে সস্তি পায়ব্যাথামুক্ত জীবন পায়প্যারালাইসিস থেকে মুক্তি পায়।ভাল ...
05/08/2025

আমার চেম্বার
আমার সবথেকে প্রিয় জায়গা
আমার রুগিরা এখানে এসে সস্তি পায়
ব্যাথামুক্ত জীবন পায়
প্যারালাইসিস থেকে মুক্তি পায়।
ভাল লাগে
এটাই আমার শান্তির জায়গা
🙂আপনাদের যাদের এরকম সমস্যা আছে
দ্রুত কনটাকট করুন🙂

 bhattacharjee priyadarshini
02/08/2025

bhattacharjee priyadarshini

আমাদের ললিত আংকেলশরীর এত শক্ত করে রাখেরীতিমতে যুদ্ধ করতে হয় তাছাড়া আমি তাকে ললিত বলেই ডাকিললিত শরীর নরম করললিত ডান পা দি...
31/07/2025

আমাদের ললিত আংকেল
শরীর এত শক্ত করে রাখে
রীতিমতে যুদ্ধ করতে হয়
তাছাড়া আমি তাকে ললিত বলেই ডাকি
ললিত শরীর নরম কর
ললিত ডান পা দিয়ে আমাকে চাপ দিলে যদি আমার,চেষ্ট পেইন হয় তাইলে তোর খবর আছে
ইত্যাদি ইত্যাদি
পুরো ব্যায়াম করাই হাত ও মুখ আমার একসাথে চালাতে হয়,,

উত্তরার এই মর্মান্তিক ঘটনায়আমি বাকরুদ্ধসন্তান পেয়ে হারানোর বেদনা খুব ই কষটদায়কঢাকায় ই আছিচারদিকে এম্বুলেন্স এর শব্দপ্রচন...
21/07/2025

উত্তরার এই মর্মান্তিক ঘটনায়
আমি বাকরুদ্ধ
সন্তান পেয়ে হারানোর বেদনা খুব ই কষটদায়ক
ঢাকায় ই আছি
চারদিকে এম্বুলেন্স এর শব্দ
প্রচন্ড জ্বর থাকায় ব্লাড দিতে পারছিনা
ভগবান মৃতদের আত্মার শান্তি দিক
আর মা বাবাকে সহ্যক্ষমতা বাড়িয়ে দিক
আমাদের প্রতিষ্ঠান এর পক্ষ থেকে শোকপ্রক্ষ করছি😕

পিএলআইডি (PLID) বা প্রলাপসড লাম্বার ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক হলো মেরুদণ্ডের একটি সাধারণ তবে বেদনাদায়ক সমস্যা। এই সমস্যায় ...
19/07/2025

পিএলআইডি (PLID) বা প্রলাপসড লাম্বার ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক হলো মেরুদণ্ডের একটি সাধারণ তবে বেদনাদায়ক সমস্যা। এই সমস্যায় মেরুদণ্ডের নিচের অংশের (লাম্বার স্পাইন) কশেরুকাগুলোর মাঝখানে থাকা নরম ডিস্ক তার স্থান থেকে সরে গিয়ে পার্শ্ববর্তী স্নায়ুমূলের ওপর চাপ সৃষ্টি করে। এর ফলে কোমর ও পায়ে তীব্র ব্যথা এবং অন্যান্য বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়।
পিএলআইডি (PLID) এর প্রধান লক্ষণসমূহ:
পিএলআইডি-র লক্ষণগুলো ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে এবং ডিস্কের অবস্থান ও স্নায়ুর ওপর চাপের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে। সাধারণ লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে:
* কোমর ব্যথা: এটিই পিএলআইডি-র সবচেয়ে সাধারণ এবং প্রাথমিক লক্ষণ। ব্যথা সাধারণত মেরুদণ্ডের নিচের অংশে অনুভূত হয় এবং নড়াচড়া করলে, বিশেষ করে সামনের দিকে ঝুঁকলে বা ভারী কিছু তুললে, ব্যথার তীব্রতা বেড়ে যায়।

* সায়াটিকা পেইন: ডিস্ক সরে গিয়ে সায়াটিক নার্ভের ওপর চাপ সৃষ্টি করলে কোমর থেকে ব্যথা নিতম্ব, ঊরু এবং পায়ের পেছন দিক দিয়ে গোড়ালি বা পাতা পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। এই অবস্থাকে সায়াটিকা বলা হয়। ব্যথা সাধারণত এক পায়েই বেশি অনুভূত হয়।

* পা ঝিনঝিন করা বা অবশ লাগা: আক্রান্ত স্নায়ুর কারণে পায়ে, বিশেষ করে পায়ের পাতায় বা আঙুলে, ঝিনঝিন, সুঁই ফোটানোর মতো অনুভূতি বা অবশভাব হতে পারে।

* পায়ের মাংসপেশিতে দুর্বলতা: স্নায়ুর ওপর চাপের ফলে পায়ের মাংসপেশি
দুর্বল হয়ে যেতে পারে। এর কারণে হাঁটতে, দাঁড়াতে বা পায়ের পাতা নাড়াচাড়া করতে অসুবিধা হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে পায়ের পেশি শুকিয়ে বা চিকন হয়ে যেতে পারে।

* কোমর একদিকে বেঁকে যাওয়া: তীব্র ব্যথার কারণে শরীর একদিকে বেঁকে যেতে পারে, যা 'শিফট' (Shift) নামে পরিচিত। রোগী সোজা হয়ে দাঁড়াতে বা হাঁটতে পারে না।

* হাঁচি-কাশিতে ব্যথা বৃদ্ধি: হাঁচি, কাশি বা মলত্যাগের সময় পেটে চাপ বাড়লে স্নায়ুর ওপর চাপ বেড়ে যায়, ফলে ব্যথা তীব্রতর হতে পারে।

গুরুতর বা জরুরি লক্ষণ(RED FLAGS)
কিছু ক্ষেত্রে পিএলআইডি মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে, যা একটি জরুরি অবস্থা হিসেবে বিবেচিত হয়। এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া আবশ্যক:
* মল-মূত্রত্যাগে নিয়ন্ত্রণ হারানো: স্নায়ুর ওপর চাপ সৃষ্টি হলে মল ও মূত্রথলির কার্যকারিতা ব্যাহত হতে পারে, ফলে মল-মূত্র ধরে রাখতে না পারার মতো সমস্যা দেখা দেয়। এই অবস্থাকে "কডা ইকুইনা সিন্ড্রোম" (Cauda Equina Syndrome) বলা হয়।

* প্যারালাইসিস: পায়ের শক্তি মারাত্মকভাবে কমে গিয়ে পা প্যারালাইজড বা অবশ হয়ে যেতে পারে।
যদি আপনার উপরিউক্ত লক্ষণগুলোর কোনোটি দেখা দেয়, বিশেষ করে তীব্র ব্যথা বা গুরুতর লক্ষণগুলো, তবে দেরি না করে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু এর শতকরা হার খুব কম
Red flags না থাকলে সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় এবং উপযুক্ত ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার মাধ্যমে পিএলআইডি-র ব্যথা ও অন্যান্য জটিলতা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

© ইন্দিরা ভট্টাচার্য
City PhysioCare - সিটি ফিজিওকেয়ার
#সিটিফিজিওকেয়ার





Indira Bhattacharjee Priyadarshini চেম্বারে সেবা প্রদানকালে একটুখানি ক্লিক🙂
14/07/2025

Indira Bhattacharjee Priyadarshini
চেম্বারে সেবা প্রদানকালে একটুখানি ক্লিক🙂

13/07/2025

ধীরে ধীরে
যখন কোম রুগির উন্নতি হয়।
( রুগির অনুমতি নিয়েই করা হয়েছে)

12/07/2025

🩺 ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নেওয়ার আগে সাবধান!

সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা বা স্বাস্থ্য বিজ্ঞান অনুষদ থেকে ৫ বছর মেয়াদি প্রফেশনাল ব্যাচেলর ডিগ্রিধারী ব্যক্তি শুধুমাত্র ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক হিসেবে স্বীকৃত।
📚 সূত্র: বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল আইন, ২০১৮

আপনার চিকিৎসা সেবা নেওয়ার পূর্বে অবশ্যই নিশ্চিত হোন –
👉 যিনি ফিজিওথেরাপি দিচ্ছেন, তিনি কি ৫ বছর মেয়াদি ডিগ্রিপ্রাপ্ত ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক?

❌ অপরিকল্পিত ও অদক্ষ কারো কাছে চিকিৎসা নিলে আপনার শারীরিক সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে।
⚠️ কোয়াক (ভুয়া চিকিৎসক) দ্বারা চিকিৎসা আপনার স্বাস্থ্যকে মারাত্মক ঝুঁকিতে ফেলতে পারে!

✅ তাই সচেতন হোন – যোগ্য ও নিবন্ধিত ফিজিওথেরাপিস্টের কাছ থেকেই চিকিৎসা নিন।

সচেতনতায় – : City PhysioCare - সিটি ফিজিওকেয়ার

মিষ্টি জাতীয় খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করলে শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর হতে পারে। এর কিছু প্রধান কারণ নিচে দেওয়া হলো: 📌...
05/07/2025

মিষ্টি জাতীয় খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করলে শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর হতে পারে। এর কিছু প্রধান কারণ নিচে দেওয়া হলো:

📌 ওজন বৃদ্ধি এবং স্থূলতা (Obesity): মিষ্টি খাবারে সাধারণত ক্যালরি অনেক বেশি থাকে কিন্তু পুষ্টিগুণ কম থাকে। অতিরিক্ত চিনি খেলে তা শরীরে ফ্যাট হিসেবে জমা হয়, যা ওজন বৃদ্ধি এবং স্থূলতার কারণ। স্থূলতা আবার ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং কিছু ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।

📌 টাইপ ২ ডায়াবেটিস (Type 2 Diabetes): অতিরিক্ত চিনি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বেড়ে যায়, যার ফলে অগ্ন্যাশয় (pancreas) থেকে বেশি ইনসুলিন নিঃসৃত হয়। দীর্ঘ সময় ধরে এমনটা চলতে থাকলে কোষগুলো ইনসুলিনের প্রতি সংবেদনশীলতা হারায় (ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স), যার ফলে টাইপ ২ ডায়াবেটিস হতে পারে।

📌 হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি (Increased Risk of Heart Disease): অতিরিক্ত চিনি গ্রহণ উচ্চ রক্তচাপ, ট্রাইগ্লিসারাইড (এক ধরনের ফ্যাট) বৃদ্ধি এবং ভালো কোলেস্টেরল (HDL) কমানোর সাথে যুক্ত, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। এটি শরীরে প্রদাহও সৃষ্টি করতে পারে, যা হৃদরোগের একটি মূল কারণ।

📌 দাঁতের ক্ষয় (Tooth Decay): চিনি মুখে থাকা ব্যাকটেরিয়ার খাদ্য। এই ব্যাকটেরিয়া চিনি হজম করে অ্যাসিড তৈরি করে, যা দাঁতের এনামেল নষ্ট করে এবং দাঁতের ক্ষয় ও ক্যাভিটির সৃষ্টি করে।

📌 ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver): চিনিতে থাকা ফ্রুক্টোজ (এক ধরনের চিনি) প্রধানত লিভারে প্রক্রিয়াজাত হয়। অতিরিক্ত ফ্রুক্টোজ লিভারে ফ্যাট হিসেবে জমা হতে পারে, যা নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার রোগের (NAFLD) কারণ।

📌 শারীরিক শক্তির ওঠানামা এবং ক্লান্তি (Energy Crashes and Fatigue): মিষ্টি খাবার দ্রুত রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, যার ফলে তাৎক্ষণিক শক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু এই মাত্রা দ্রুত নেমেও আসে, ফলে ক্লান্তি, মেজাজের পরিবর্তন এবং মনোযোগের অভাব দেখা দিতে পারে।

📌 ত্বকের সমস্যা (Skin Problems): অতিরিক্ত চিনি খাওয়া ত্বকের প্রদাহ এবং বার্ধক্যের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে পারে, যার ফলে ব্রণ এবং বলিরেখা দেখা দিতে পারে।

📌 আসক্তি (Addiction): চিনি মস্তিষ্কের পুরস্কার কেন্দ্রকে সক্রিয় করে, ঠিক যেমন কিছু মাদকদ্রব্য করে। এর ফলে চিনির প্রতি এক ধরনের আসক্তি তৈরি হতে পারে এবং মিষ্টি খাবার খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যেতে পারে।

এসব কারণে, সুস্থ থাকার জন্য মিষ্টি জাতীয় খাবার পরিমিত পরিমাণে গ্রহণ করা এবং প্রক্রিয়াজাত চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা অত্যন্ত জরুরি। প্রাকৃতিক উৎস যেমন ফল থেকে প্রাপ্ত চিনি শরীরের জন্য কম ক্ষতিকর।
#সিটিফিজিওকেয়ার




সেরিব্রাল পালসি (CP) একটি মস্তিষ্কের সমস্যা যা শরীরের চলাচল, ভারসাম্য এবং অঙ্গবিন্যাসকে প্রভাবিত করে। এটি নিরাময়যোগ্য ন...
04/07/2025

সেরিব্রাল পালসি (CP) একটি মস্তিষ্কের সমস্যা যা শরীরের চলাচল, ভারসাম্য এবং অঙ্গবিন্যাসকে প্রভাবিত করে। এটি নিরাময়যোগ্য না হলেও, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার মাধ্যমে এর লক্ষণগুলো নিয়ন্ত্রণ করে আক্রান্ত ব্যক্তির জীবনের মান উন্নত করা সম্ভব। ফিজিওথেরাপি সেরিব্রাল পালসি চিকিৎসার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা আক্রান্ত ব্যক্তির নির্দিষ্ট প্রয়োজন অনুযায়ী তৈরি করা হয়।
সেরিব্রাল পালসিতে ফিজিওথেরাপির প্রধান লক্ষ্যগুলো হলো:
* সচলতা বৃদ্ধি: শরীরের নড়াচড়ার ক্ষমতা বাড়ানো।
* পেশী শক্তিশালী করা: পেশী দুর্বল হওয়া রোধ করা এবং শক্তিশালী করা।
* নমনীয়তা বৃদ্ধি: পেশী ছোট হওয়া বা শক্ত হয়ে যাওয়া (contracture) রোধ করা, যা ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে এবং হাড় ও পেশীর বৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলতে পারে।
* ভারসাম্য এবং সমন্বয় উন্নত করা: শরীরের ভারসাম্য এবং বিভিন্ন অঙ্গের মধ্যে সমন্বয় উন্নত করা।
* দৈনন্দিন কাজকর্মে স্বাবলম্বী করা: স্নান করা, পোশাক পরা, খাওয়া-দাওয়া করা ইত্যাদি দৈনন্দিন কাজগুলো করার ক্ষমতা বাড়ানো।
* ব্যথা কমানো: পেশী শক্ত হওয়ার কারণে সৃষ্ট ব্যথা কমাতে সাহায্য করা।
সেরিব্রাল পালসিতে সাধারণত যেসব ফিজিওথেরাপি পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়:
১. ব্যায়াম:
* স্ট্রেচিং এক্সারসাইজ: পেশী এবং জয়েন্টগুলোকে সচল ও নমনীয় রাখতে সাহায্য করে। এটি মাংসপেশী শক্ত হয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করে।
* স্ট্রেন্থেনিং এক্সারসাইজ: পেশী শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
* ভারসাম্য অনুশীলন: বসা, দাঁড়ানো এবং হাঁটার সময় ভারসাম্য বজায় রাখার অনুশীলন করানো হয়।
* সমন্বয় অনুশীলন (Coordinating or Proprioceptive Exercises): শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের মধ্যে সমন্বয় উন্নত করার জন্য ব্যায়াম।
* হাঁটার প্রশিক্ষণ (Gait Training): হাঁটার ক্ষমতা উন্নত করার জন্য প্রশিক্ষণ, প্রয়োজনে হাঁটার সরঞ্জাম (যেমন ওয়াকিং ফ্রেম, ওয়াকিং স্টিক) ব্যবহার করে।
২. ম্যানুয়াল থেরাপি:
* থেরাপিউটিক ম্যাসেজ: পেশী শিথিল করতে এবং রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করতে সাহায্য করে।
৩. বিশেষ সরঞ্জাম ব্যবহার:
* অর্থোসিস (Orthosis): হাত বা পায়ের জন্য ব্রেস বা স্প্লিন্ট ব্যবহার করা হয়, যা অঙ্গগুলিকে সমর্থন করে এবং সঠিকভাবে নড়াচড়া করতে সাহায্য করে।
* স্ট্যান্ডিং ফ্রেম (Standing Frame): দাঁড়ানোর ক্ষমতা বাড়াতে এবং হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখতে সাহায্য করে।
* ফিজিওবল (Physioball): বিভিন্ন ব্যায়ামের জন্য ব্যবহার করা হয়।
* অ্যাডাপটিভ ইকুইপমেন্ট (Adaptive Equipment): দৈনন্দিন কাজগুলো সহজ করার জন্য বিভিন্ন সহায়ক সরঞ্জাম।
৪. ইলেক্ট্রোথেরাপি:
* ইলেকট্রিক মাসল স্টিমুলেশন (Electric Muscle Stimulation): কিছু ক্ষেত্রে, পেশী কার্যকারিতা উন্নত করতে এবং নড়াচড়া সহজ করতে ছোট ইলেকট্রোড ব্যবহার করে বৈদ্যুতিক উদ্দীপনা দেওয়া হয়।
* শক ওয়েভ থেরাপি, মাইক্রো ওয়েভ থেরাপি, আইআরআর: ব্যথা কমাতে এই ধরনের ইলেকট্রোথেরাপি ডিভাইস ব্যবহার করা যেতে পারে।
৫. হাইড্রোথেরাপি:
* জলের মধ্যে ব্যায়াম করানো, যা পেশীর ওপর চাপ কমিয়ে নড়াচড়া সহজ করে।
৬. পিতামাতা এবং যত্নশীলদের প্রশিক্ষণ:
* ফিজিওথেরাপিস্টরা পিতামাতা এবং যত্নশীলদের বাড়িতে শিশুদের জন্য উপযুক্ত ব্যায়াম এবং যত্ন নেওয়ার পদ্ধতি শেখান, যাতে থেরাপির ফলাফল দীর্ঘস্থায়ী হয়।
ফিজিওথেরাপি সাধারণত একজন অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট দ্বারা পরিচালিত হয়। প্রতিটি শিশুর সমস্যা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী একটি ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করা হয়। নিয়মিত ফিজিওথেরাপি সেরিব্রাল পালসি আক্রান্ত শিশুদের শারীরিক ক্ষমতা, স্বাবলম্বীতা এবং সামগ্রিক জীবনের মান উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করতে পারে।

© ইন্দিরা ভট্টাচার্য্য
☎️ 017455-60150
#সিটিফিজিওকেয়ার


▶️ সুস্বাস্থ্যের জন্য হাঁটা অত্যন্ত জরুরি কারণ এটি আমাদের শরীর ও মনকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিচে এর ...
30/06/2025

▶️ সুস্বাস্থ্যের জন্য হাঁটা অত্যন্ত জরুরি কারণ এটি আমাদের শরীর ও মনকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিচে এর কিছু প্রধান কারণ তুলে ধরা হলো:

✅ শারীরিক উপকারিতা
📌 হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য উন্নত করে: নিয়মিত হাঁটা হৃৎপিণ্ডের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরল (HDL) বাড়াতে সাহায্য করে। এর ফলে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।

📌 ওজন নিয়ন্ত্রণ: হাঁটা ক্যালরি পোড়াতে সাহায্য করে, যা ওজন কমাতে এবং নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক। এটি শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে পেশি গঠন করে।

📌 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: নিয়মিত হাঁটা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়। যাদের ডায়াবেটিস আছে, তাদের জন্য হাঁটা খুবই উপকারী।

📌 হাড় ও মাংসপেশি শক্তিশালী করে: হাঁটা একটি ওজন বহনকারী ব্যায়াম, যা হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায় এবং অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি কমায়। এটি মাংসপেশি শক্তিশালী করে এবং জয়েন্টের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

📌 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: হাঁটা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে উন্নত করে, ফলে সর্দি-কাশি ও অন্যান্য ছোটখাটো অসুস্থতার ঝুঁকি কমে।

📌 রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি: হাঁটার সময় পুরো শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, যা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

✅ মানসিক উপকারিতা

📌 মানসিক চাপ কমায়: হাঁটা মানসিক চাপ, উদ্বেগ এবং বিষণ্ণতা কমাতে সাহায্য করে। এটি এন্ডোরফিন নামক হরমোন নিঃসরণে সহায়তা করে, যা মন ভালো রাখে।

📌 মেজাজ উন্নত করে: নিয়মিত হাঁটা মনকে সতেজ ও প্রফুল্ল রাখে। এটি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং সৃজনশীল চিন্তা ভাবনাকে উৎসাহিত করে।

📌 ঘুমের মান উন্নত করে: হাঁটা শরীরের প্রাকৃতিক ঘড়িকে সচল রাখে এবং শরীরকে শিথিল করতে সাহায্য করে, ফলে ঘুমের মান ভালো হয়।

📌 স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ বৃদ্ধি: হাঁটা মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়ায়, যা স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ এবং সামগ্রিক জ্ঞানীয় কার্যকারিতা উন্নত করে।

✅ অন্যান্য উপকারিতা

📌 সহজলভ্য ও খরচবিহীন: হাঁটার জন্য কোনো বিশেষ যন্ত্রপাতি বা জিমের প্রয়োজন হয় না। যেকোনো সময়, যেকোনো স্থানে এটি করা যায়।

📌 সকল বয়সের জন্য উপযুক্ত: হাঁটা সব বয়সের মানুষের জন্য একটি নিরাপদ এবং কার্যকর ব্যায়াম।

পরিশেষে বলা যায়, হাঁটা শুধুমাত্র একটি সাধারণ শারীরিক কার্যকলাপ নয়, এটি একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারার অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট দ্রুত গতিতে হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুললে আমরা শারীরিক ও মানসিকভাবে অনেক বেশি সুস্থ ও কর্মঠ থাকতে পারি।

© ইন্দিরা ভট্টাচার্য্য
☎️ 017455-60150

📍 চেম্বার:
সিটি ফিজিওকেয়ার খুলনা
২৪, শামসুর রহমান রোড (শান্তিধাম মোড়), খুলনা

🕒 চেম্বার সময়: শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার | দুপুর ১২টা – রাত ৯টা

📥 প্রশ্ন থাকলে ইনবক্স করুন বা রিপোর্ট পাঠিয়ে পরামর্শ নিন।
#সিটিফিজিওকেয়ার





টেক্সট নেক কী?বর্তমান ডিজিটাল যুগে স্মার্টফোন, ট্যাবলেট এবং ল্যাপটপের মতো ডিভাইসগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অ...
28/06/2025

টেক্সট নেক কী?
বর্তমান ডিজিটাল যুগে স্মার্টফোন, ট্যাবলেট এবং ল্যাপটপের মতো ডিভাইসগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঘাড় নিচু করে এসব ডিভাইস ব্যবহার করার ফলে আমাদের ঘাড় ও মেরুদণ্ডে এক ধরনের অস্বস্তিকর ব্যথা ও চাপ সৃষ্টি হয়, যা 'টেক্সট নেক' নামে পরিচিত। এটি মূলত একটি "পুনরাবৃত্তিমূলক চাপজনিত আঘাত" (repetitive stress injury) যা ঘাড়ের স্বাভাবিক অবস্থান পরিবর্তন করে দেয় এবং এর ফলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।
যখন আমরা ঘাড় নিচু করে ফোন দেখি বা টাইপ করি, তখন ঘাড়ের উপর স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি চাপ পড়ে। সাধারণত, আমাদের ঘাড় কিছুটা সামনের দিকে বাঁকানো (সার্ভাইকাল লরডোসিস) থাকে, যা ঘাড়ের নড়াচড়ায় সাহায্য করে। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ ঘাড় নিচু করে রাখলে এই বাঁকানো অবস্থা অতিরিক্ত বেড়ে যায়, যা ঘাড়ের পেশী, লিগামেন্ট এবং ডিস্কের উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে। এর ফলে ঘাড়ের পেশী শক্ত হয়ে যায়, ব্যথা হয় এবং নড়াচড়া কঠিন হয়ে পড়ে।
টেক্সট নেকের সাধারণ লক্ষণ:
* ঘাড়ে ব্যথা: ঘাড়ের নিচের অংশে বা কাঁধের চারপাশে হালকা থেকে তীব্র ব্যথা।
* পেশী শক্ত হয়ে যাওয়া: ঘাড়ের পেশীগুলি শক্ত এবং টানটান হয়ে যাওয়া, যার ফলে ঘাড় ঘোরাতে অসুবিধা হয়।
* মাথাব্যথা: ঘাড়ের পেছন থেকে শুরু হয়ে মাথার সামনের দিকে ছড়িয়ে পড়া মাথাব্যথা (টেনশন টাইপ বা সার্ভিকোজেনিক হেডেক)।
* কাঁধ ও বাহুতে ব্যথা/ঝিনঝিন: ঘাড় থেকে ব্যথা কাঁধ বা বাহুতে ছড়িয়ে পড়তে পারে, এমনকি অসাড়তা বা ঝিনঝিন অনুভূতিও হতে পারে।
* মেরুদণ্ডের সমস্যা: দীর্ঘমেয়াদী টেক্সট নেকের ফলে মেরুদণ্ডের স্বাভাবিক বক্রতা (thoracic kyphosis) পরিবর্তিত হতে পারে, যা ডিস্কের সমস্যা (যেমন হার্নিয়েটেড ডিস্ক) এবং অকালে আর্থ্রাইটিসের কারণ হতে পারে।
টেক্সট নেকের ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা
টেক্সট নেকের চিকিৎসায় ফিজিওথেরাপি একটি অত্যন্ত কার্যকর পদ্ধতি। ফিজিওথেরাপি ব্যথা কমানো, ঘাড়ের নড়াচড়া স্বাভাবিক করা, পেশী শক্তিশালী করা এবং সঠিক ভঙ্গি বজায় রাখতে সাহায্য করে। একজন ফিজিওথেরাপিস্ট রোগীর অবস্থা মূল্যায়ন করে একটি নির্দিষ্ট চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করেন।
ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার মূল দিকগুলো:
১. ব্যথা কমানো (Pain Management):
* ঠান্ডা বা গরম সেঁক: ব্যথা এবং ফোলা কমাতে ঠান্ডা সেঁক এবং পেশী শিথিল করতে গরম সেঁক ব্যবহার করা যেতে পারে।
* ম্যানুয়াল থেরাপি: ফিজিওথেরাপিস্ট হালকা ম্যাসাজ, জয়েন্ট মোবিলাইজেশন এবং সফট টিস্যু রিলিজ কৌশল ব্যবহার করে পেশী টান এবং জয়েন্টের শক্তভাব কমাতে পারেন।
* আল্ট্রাসাউন্ড বা টেনস (TENS): কিছু ক্ষেত্রে, ব্যথা কমাতে আল্ট্রাসাউন্ড বা ট্রান্সকিউটেনিয়াস ইলেকট্রিক্যাল নার্ভ স্টিমুলেশন (TENS) এর মতো ইলেক্ট্রোথেরাপি ব্যবহার করা হয়।
২. ব্যায়াম থেরাপি (Exercise Therapy):
* স্ট্রেচিং ব্যায়াম: ঘাড় ও কাঁধের টাইট পেশীগুলো শিথিল করার জন্য নির্দিষ্ট স্ট্রেচিং ব্যায়াম শেখানো হয়। যেমন:
* চিন টাক (Chin Tuck): ঘাড় সোজা রেখে চিবুক বুকের দিকে টেনে ধরা। এটি ঘাড়ের পেছনের পেশীগুলোকে লম্বা করে এবং সামনের পেশীগুলোকে শক্তিশালী করে।
* নেক এক্সটেনশন (Neck Extension): ঘাড়ের পেশীগুলোকে আলতো করে পেছনের দিকে টেনে ধরা।
* শোল্ডার শ্রাগস (Shoulder Shrugs): কাঁধ উপরে উঠিয়ে নিচে নামানো, যা ঘাড় এবং কাঁধের পেশীগুলোকে শিথিল করতে সাহায্য করে।
* শক্তিশালীকরণের ব্যায়াম (Strengthening Exercises): ঘাড়, কাঁধ এবং উপরের পিঠের দুর্বল পেশীগুলোকে শক্তিশালী করার জন্য ব্যায়াম দেওয়া হয়। যেমন:
* নেক আইসোমেট্রিকস (Neck Isometrics): হাতের সাহায্যে ঘাড়ের বিভিন্ন দিকে চাপ সৃষ্টি করে পেশী শক্তিশালী করা।
* রোটেটর কাফ শক্তিশালীকরণ: কাঁধের পেশী শক্তিশালী করার ব্যায়াম।
* লোয়ার ট্র্যাপিজিয়াস শক্তিশালীকরণ: উপরের পিঠের পেশী শক্তিশালী করার ব্যায়াম, যা সঠিক ভঙ্গি বজায় রাখতে সাহায্য করে।
* পোশ্চারাল কারেকশন ব্যায়াম: সঠিক ভঙ্গি বজায় রাখার জন্য বিশেষ ব্যায়াম শেখানো হয়।
৩. সঠিক ভঙ্গি প্রশিক্ষণ (Postural Education):
* ফিজিওথেরাপিস্ট রোগীকে বসা, দাঁড়ানো এবং ডিভাইস ব্যবহারের সময় সঠিক ভঙ্গি সম্পর্কে নির্দেশনা দেন।
* ডিভাইস ব্যবহারের নিয়ম:
* মোবাইল ফোন বা ট্যাবলেট চোখের স্তরে ধরে রাখা। প্রয়োজনে টেবিল বা স্ট্যান্ড ব্যবহার করা।
* ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের স্ক্রিন চোখের স্তরে রাখা এবং কিবোর্ড ও মাউস হাতের নাগালের মধ্যে রাখা।
* প্রতি ২০-৩০ মিনিট পর পর ছোট বিরতি নেওয়া এবং কিছু স্ট্রেচিং ব্যায়াম করা।
* দীর্ঘক্ষণ এক ভঙ্গিতে বসে থাকা এড়িয়ে চলা।
* ঘুমানোর সময় সঠিক বালিশ ব্যবহার করা, যা ঘাড়ের স্বাভাবিক বক্রতাকে সমর্থন করে।
৪. জীবনযাত্রার পরিবর্তন (Lifestyle Modification):
* নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ এবং ব্যায়ামের গুরুত্ব বোঝানো।
* পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও ঘুম নিশ্চিত করা।
* চাপ কমানোর কৌশল (যেমন মেডিটেশন) শেখানো, কারণ মানসিক চাপ পেশী টান বাড়াতে পারে।
কখন ফিজিওথেরাপিস্টের কাছে যাবেন?
যদি আপনার ঘাড়ে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা থাকে, ঘাড় ঘোরাতে কষ্ট হয়, মাথাব্যথা হয় বা কাঁধ/বাহুতে অসাড়তা অনুভব করেন, তবে একজন অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্টের সাথে পরামর্শ করা জরুরি। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে টেক্সট নেকের জটিলতা এড়ানো সম্ভব এবং সুস্থ জীবনযাপন করা যায়।
মনে রাখবেন, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা ব্যক্তিগত প্রয়োজন অনুসারে পরিবর্তিত হয়। তাই, একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে আপনার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত চিকিৎসা পরিকল্পনা গ্রহণ করুন।

© ইন্দিরা ভট্টাচার্য্য
☎️ 017455-60150
#সিটিফিজিওকেয়ার





Address

২৪, শামসুর রহমান রোড (শান্তিধাম মোড়) ডা: সিরাজুল ইসলামের চেম্বার / গ্রীন ডায়াগনস্টিকের নিচতলা
Khulna
9100

Opening Hours

Monday 12:00 - 21:00
Tuesday 12:00 - 21:00
Wednesday 12:00 - 21:00
Thursday 12:00 - 21:00
Saturday 12:00 - 21:00
Sunday 12:00 - 21:00

Telephone

+8801715026881

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when City PhysioCare - সিটি ফিজিওকেয়ার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to City PhysioCare - সিটি ফিজিওকেয়ার:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram