আল-শেফা ডায়াগনস্টিক & কনসালটেশন সেন্টার

  • Home
  • আল-শেফা ডায়াগনস্টিক & কনসালটেশন সেন্টার

আল-শেফা ডায়াগনস্টিক & কনসালটেশন সেন্টার আল-শেফা ডায়াগনস্টিক & কনসালটেশন সেন্টার Al Shefa diagnostic & consultation center আপনাদের সেবায় নিয়োজিত

06/04/2025

ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানাতে বিশ্বব্যাপী জেনারেল স্ট্রাইক সফল করতে আগামীকাল আমাদের সকল কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।

আগামীকাল শুক্রবার বিকাল ৪.০০ টা থেকে স্যার নিয়মিত রোগী দেখবেন। সিরিয়াল এর জন্য যোগাযোগ করুন01974-286 800      অথবা 01784...
24/10/2024

আগামীকাল শুক্রবার বিকাল ৪.০০ টা থেকে স্যার নিয়মিত রোগী দেখবেন।
সিরিয়াল এর জন্য যোগাযোগ করুন
01974-286 800
অথবা
01784-286 800 এই নম্বরে।
সুস্থ থাকুন নিরাপদ থাকুন।

24/10/2024

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ :-
১।জ্বর।
২।বমি বমি ভাব ও বমি ভাব।
৩।মাথা ও চোখে পিছনে ব্যথা।
৪।শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা।
৫।শরীরে ছোট ছোট লাল লাল দান,
ও অবসাদ লাগা।
৬।অস্থিরতা।
৭।মুখের ভিতরের পাতলা চামড়া থেকে রক্তপাত হওয়া।

ডেঙ্গু রোগের প্রতিকার :-
১ আক্রান্ত হলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।
২। প্রচুর পরিমাণে পানি ও তরল খাবার গ্রহণ করুন।
৩। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন।
৪। ঘুমানোর সময় মশারি টানিয়ে ঘুমানো।
৫। মশার বংশবিস্তার ও উপদ্রব থেকে বাঁচতে বাসাবাড়ি,আঙিনা ,ফুলের টব নারিকেলের মালায় ও প্লাস্টিক এর বোতলে জমে থাকা পানি অপসারণ করুন।
৬। প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকসবজি, সাইট্রাস সমৃদ্ধ ফল খাওয়া।
৭। নিকটস্থ হসপিটালে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেয়া।

স্বাস্থ্য সেবা পেতে এখনই যোগাযোগ করুন
📌 আল-শেফা ডায়াগনস্টিক & কনসালটেশন সেন্টার এর হট লাইন এই নাম্বারে
📱01974-286 800 (সিরিয়ালের জন্য)

কম খরচে উন্নত সেবা দিতে আমরা বদ্ধপরিকর।

প্রতি শুক্রবার,সোমবার এবং বুধবার বিকাল ৫.০০ টা থেকে নিয়মিত রোগী দেখছেন আল শেফা ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টারে।
07/10/2024

প্রতি শুক্রবার,সোমবার এবং বুধবার বিকাল ৫.০০ টা থেকে নিয়মিত রোগী দেখছেন আল শেফা ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টারে।

ডা: সৈয়দ রেজোয়ান মাহমুদ
এম বি বি এস, বিসিএস(স্বাস্থ্য),
এফ সি পি এস(শেষ পর্ব),পিজিটি(মেডিসিন)
মেডিকেল অফিসার
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, খুলনা।
বিএমডিসি রেজি নংঃ-A84510

নিয়মিত রোগী দেখছেনঃ
আল শেফা ডায়াগনস্টিক এন্ড কন্সালটেশন সেন্টার
আমির টাওয়ার,হোটেল ক্রাউন এর ২য় তলা, জামিরা রোড,ফুলতলা খুলনা।

সময়ঃ
প্রতি শুক্রবার,সোমবার এবং বুধবার
বিকেল ৫.০০ টা থেকে রাত ৮.০০ টা পর্যন্ত

সিরিয়াল নম্বর:
01784-286 800
01974-286 800

ডা: সৈয়দ রেজোয়ান মাহমুদ এম বি বি এস, বিসিএস(স্বাস্থ্য), এফ সি পি এস(শেষ পর্ব),পিজিটি(মেডিসিন) মেডিকেল অফিসার খুলনা মেডিক...
15/07/2024

ডা: সৈয়দ রেজোয়ান মাহমুদ
এম বি বি এস, বিসিএস(স্বাস্থ্য),
এফ সি পি এস(শেষ পর্ব),পিজিটি(মেডিসিন)
মেডিকেল অফিসার
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, খুলনা।
বিএমডিসি রেজি নংঃ-A84510

নিয়মিত রোগী দেখছেনঃ
আল শেফা ডায়াগনস্টিক এন্ড কন্সালটেশন সেন্টার
আমির টাওয়ার,হোটেল ক্রাউন এর ২য় তলা, জামিরা রোড,ফুলতলা খুলনা।

সময়ঃ
প্রতি শুক্রবার,সোমবার এবং বুধবার
বিকেল ৫.০০ টা থেকে রাত ৮.০০ টা পর্যন্ত

সিরিয়াল নম্বর:
01784-286 800
01974-286 800

17/04/2024
✅ডায়াবেটিস প্রতিরোধে করণীয়:✅অতিরিক্ত ওজন কমাতে হবে।✅খাদ্য তালিকা থেকে প্রসেসড এবং রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট বাদ দিতে হবে...
15/02/2024

✅ডায়াবেটিস প্রতিরোধে করণীয়:
✅অতিরিক্ত ওজন কমাতে হবে।
✅খাদ্য তালিকা থেকে প্রসেসড এবং রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট বাদ দিতে হবে।
✅লো- গ্লাইসেমিক ইনডেক্স সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
✅ব্লাড প্রেসার নরমাল থাকতে হবে।
✅ফাস্ট-ফুড ও বাইরের খাবার বাদ দিতে হবে।
✅নিয়মিত চেক-আপে থাকতে হবে।
✅স্ট্রেস মুক্ত ও ঘুম ঠিক রাখতে হবে।

কেন হয় পাইলস? কিভাবে পাবেন মুক্তিপায়ুপথের বিভিন্ন ধরনের মধ্যে পাইলস বা অর্শ ব্যাপকভাবে দেখা যাওয়া একটি রোগ। যা বেশিরভাগ ...
15/02/2024

কেন হয় পাইলস? কিভাবে পাবেন মুক্তি
পায়ুপথের বিভিন্ন ধরনের মধ্যে পাইলস বা অর্শ ব্যাপকভাবে দেখা যাওয়া একটি রোগ। যা বেশিরভাগ মানুষেরই হয়। যার ভালো চিকিৎসাও আছে। সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে রোগী পুরোপুরি সুস্থও হতে পারে।
হেমোরয়েডস বা পাইলস কী? মলাশয়ের নিচের অংশ বা মলদ্বারের শিরাগুলো ফুলে যাওয়াকেই পাইলস বা হেমোরয়েডস বলে। হেমোরয়েডস দু'ধরনের হয়, আভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক।
আভ্যন্তরীণ হেমোরয়েডস পায়ুপথ বা মলদ্বারের অভ্যন্তরে হয়ে থাকে। বাহ্যিক হেমোরয়েডস পায়ুপথের বাইরের দিকে হয়। এই দু'ধরনের হেমোরয়েডসের মধ্যে সবচেয়ে কমন হচ্ছে বাহ্যিক হেমোরয়েডস। পাইলস বা হেমোরয়েডসকে অর্শরোগও বলা হয়। হেমোরয়েডস শব্দটি মার্কিন ভাষা।
কারণ : হেমোরয়েডস হওয়ার পিছনে যেসব কারণকে সন্দেহ করা হয় সেগুলো হলো- কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া , স্থূলতা, বেশি সময় বসে থাকা, দীর্ঘসময় টয়লেটে বসে থাকা, হেমোরয়েড শিরায় কপাটিকার অনুপস্থিতি ও বার্ধক্য , পুষ্টিকর খাবার খাওয়ায় ঘাটতি, ব্যায়াম না করা , পেটের ভিতরে চাপ বৃদ্ধি , জন্মগত, গর্ভাবস্থায় জরায়ু বড় হতে থাকে।
কোলনের শিরায় চাপ পড়ে বলে শিরা স্ফীত হয়। যে কারণে পাইলস হয়। প্রথম দিকে ওষুধ ও সাবধানতা মেনে চললে এই রোগ সেরে যায়। তবে, জটিল আকার ধারণ করলে অস্ত্রোপচার করতে হতে পারে।
লক্ষণ : পাইলস হলে সাধারণত যে যে লক্ষণ দেখে বোঝা যায়-
ক) মলের সাথে রক্ত পড়া পাইলসের প্রধান লক্ষণ। এক্ষেত্রে ফেলে না রেখে যখনই দেখবেন আপনার মলের সাথে রক্ত পড়ছে তৎক্ষণাৎ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
খ) মলদ্ধারে ব্যথা হওয়া। ফলে, বসতে অসুবিধা হওয়া।
গ) মলদ্বারের চারপাশে ফুলে যায় ও চুলকানি হয়।
ঘ) পাইলস এ আক্রান্ত হলে মলদ্বারের রক্তনালীতে চাপ বৃদ্ধি পায় বলে মল নির্গমনের সময় ব্যথা হয়।
প্রতিরোধের উপায় : সঠিক ট্রিটমেন্ট করলে কোনও অপারেশন ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই পাইলস বা অর্শ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
কিছু পদ্ধতি সঠিকভাবে মেনে চললে এই রোগ প্রতিরোধ হতে পারে -
ক) পায়ুপথের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন
খ) উষ্ণ গরম পানিতে দিনে কয়েকবার ভিজিয়ে নিন
গ) ফুলে গেলে বরফ দেয়া যায়
ঙ) চিকিৎসকের পরামর্শ মতো নিয়মিত মলম ব্যবহার করুন পাইলস সারাতে ঘরোয়া চিকিৎসা
চ) প্রদাহ বা সংক্রমণের দ্রুত চিকিৎসা নিন
ছ) প্রতিদিন প্রচুর আঁশযুক্ত সবজি, ফলমূল ও খাবার গ্রহণ করবেন। গোশত, কম আঁশ ও বেশি চর্বিযুক্ত খাবার, কড়া মশলা, ফাস্টফুড ইত্যাদি পরিহার করুন।
জ) বেশি করে পানি পান করুন।
ঝ) কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসা করুন, মলত্যাগে কখনো বেশি চাপ প্রয়োগ করবেন না, আটকে রাখবেন না।
ঞ) ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন। এছাড়া, নিয়মিত ব্যায়ামের ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য কমে। তাই শরীরচর্চা করুন।
সামনে আরো ভালো ভালো পোস্ট আর ভিডিও পেতে আমার এই পেজ টি লাইক ফলো দিয়ে রাখুন।
কেন হয় পাইলস? কিভাবে পাবেন মুক্তি
পায়ুপথের বিভিন্ন ধরনের মধ্যে পাইলস বা অর্শ ব্যাপকভাবে দেখা যাওয়া একটি রোগ। যা বেশিরভাগ মানুষেরই হয়। যার ভালো চিকিৎসাও আছে। সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে রোগী পুরোপুরি সুস্থও হতে পারে।
হেমোরয়েডস বা পাইলস কী? মলাশয়ের নিচের অংশ বা মলদ্বারের শিরাগুলো ফুলে যাওয়াকেই পাইলস বা হেমোরয়েডস বলে। হেমোরয়েডস দু'ধরনের হয়, আভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক।
আভ্যন্তরীণ হেমোরয়েডস পায়ুপথ বা মলদ্বারের অভ্যন্তরে হয়ে থাকে। বাহ্যিক হেমোরয়েডস পায়ুপথের বাইরের দিকে হয়। এই দু'ধরনের হেমোরয়েডসের মধ্যে সবচেয়ে কমন হচ্ছে বাহ্যিক হেমোরয়েডস। পাইলস বা হেমোরয়েডসকে অর্শরোগও বলা হয়। হেমোরয়েডস শব্দটি মার্কিন ভাষা।
কারণ : হেমোরয়েডস হওয়ার পিছনে যেসব কারণকে সন্দেহ করা হয় সেগুলো হলো- কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া , স্থূলতা, বেশি সময় বসে থাকা, দীর্ঘসময় টয়লেটে বসে থাকা, হেমোরয়েড শিরায় কপাটিকার অনুপস্থিতি ও বার্ধক্য , পুষ্টিকর খাবার খাওয়ায় ঘাটতি, ব্যায়াম না করা , পেটের ভিতরে চাপ বৃদ্ধি , জন্মগত, গর্ভাবস্থায় জরায়ু বড় হতে থাকে।
কোলনের শিরায় চাপ পড়ে বলে শিরা স্ফীত হয়। যে কারণে পাইলস হয়। প্রথম দিকে ওষুধ ও সাবধানতা মেনে চললে এই রোগ সেরে যায়। তবে, জটিল আকার ধারণ করলে অস্ত্রোপচার করতে হতে পারে।
লক্ষণ : পাইলস হলে সাধারণত যে যে লক্ষণ দেখে বোঝা যায়-
ক) মলের সাথে রক্ত পড়া পাইলসের প্রধান লক্ষণ। এক্ষেত্রে ফেলে না রেখে যখনই দেখবেন আপনার মলের সাথে রক্ত পড়ছে তৎক্ষণাৎ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
খ) মলদ্ধারে ব্যথা হওয়া। ফলে, বসতে অসুবিধা হওয়া।
গ) মলদ্বারের চারপাশে ফুলে যায় ও চুলকানি হয়।
ঘ) পাইলস এ আক্রান্ত হলে মলদ্বারের রক্তনালীতে চাপ বৃদ্ধি পায় বলে মল নির্গমনের সময় ব্যথা হয়।
প্রতিরোধের উপায় : সঠিক ট্রিটমেন্ট করলে কোনও অপারেশন ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই পাইলস বা অর্শ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
কিছু পদ্ধতি সঠিকভাবে মেনে চললে এই রোগ প্রতিরোধ হতে পারে -
ক) পায়ুপথের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন
খ) উষ্ণ গরম পানিতে দিনে কয়েকবার ভিজিয়ে নিন
গ) ফুলে গেলে বরফ দেয়া যায়
ঙ) চিকিৎসকের পরামর্শ মতো নিয়মিত মলম ব্যবহার করুন পাইলস সারাতে ঘরোয়া চিকিৎসা
চ) প্রদাহ বা সংক্রমণের দ্রুত চিকিৎসা নিন
ছ) প্রতিদিন প্রচুর আঁশযুক্ত সবজি, ফলমূল ও খাবার গ্রহণ করবেন। গোশত, কম আঁশ ও বেশি চর্বিযুক্ত খাবার, কড়া মশলা, ফাস্টফুড ইত্যাদি পরিহার করুন।
জ) বেশি করে পানি পান করুন।
ঝ) কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসা করুন, মলত্যাগে কখনো বেশি চাপ প্রয়োগ করবেন না, আটকে রাখবেন না।
ঞ) ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন। এছাড়া, নিয়মিত ব্যায়ামের ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য কমে। তাই শরীরচর্চা করুন।
সামনে আরো ভালো ভালো পোস্ট আর ভিডিও পেতে আমার এই পেজ টি লাইক ফলো দিয়ে রাখুন।

14/02/2024

আমাদের দেশে সরকারিভাবে বাধ্যতামূলক স্বাস্থ্যবীমা নেই। মাসিক অর্জিত অর্থ সাধারণত কতটুকু সুস্থতার জন্য বরাদ্দ রাখা হবে তা নিয়ে বেশিরভাগ মানুষের সুনির্দিষ্ট চিন্তাভাবনা থাকে না। তাই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার অভ্যাস এদেশের মানুষের নেই বললেই চলে।

তাই যখন আমরা অসুস্থ হই তখন চিকিৎসকের শরনাপন্ন হলে পরীক্ষা করানোর উপদেশ দেন চিকিৎসকরা রোগ ধরার প্রাথমিক ধাপ হিসাবে। এই পরীক্ষা নিয়ে আমাদের মাঝে অনেক ভুল বুঝাবুঝির উপলক্ষ রয়েছে, রোগী মাত্রই ভাবেন বেশি বা অযাচিত দিয়েছেন পরীক্ষা।

রোগীকে কোন পরীক্ষা কেন দেওয়া হয়েছে তা সঠিকভাবে বুঝিয়ে হয়ত দেওয়া হয় না বলেই হয়ত এই বিপত্তি। কোনো পরীক্ষার রিপোর্ট থেকে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক কী প্রত্যাশা করছেন, কোন পরীক্ষার সঙ্গে অন্য আরেকটি পরীক্ষার কী ধরনের সম্পর্ক থাকতে পারে তা বুঝিয়ে দিলে বিপত্তি অনেকাংশেই হয়ত থাকবে না। রোগীর অতিরিক্ত চাপ থেকে সময়ের অভাবে এই সমস্যা তৈরি হলে রোগীকে সেটি মানবিকভাবেই বিবেচনা করা উচিত। এটাও স্বাভাবিক যে রোগী তার রোগ নিয়ে উৎকণ্ঠায় থাকবে।

চিকিৎসকগণ যেসকল পরীক্ষা দিয়ে থাকেন তার মাঝে যে কয়েকটি রয়েছেঃ

১. সিবিসি

২. রুটিন একজামিনেশান অব ইউরিন

৩. লিভার ফাঙ্কশান টেস্ট

৪. কিডনি ফাঙ্কশান টেস্ট ইত্যাদি।

মনে হতে পারে কেন এতো পরীক্ষা বা একটি দিলেও সেটি কেন? আসুন জেনে নিই চিকিৎসকরা কোন টেস্ট কী রোগের সন্দেহে দিয়ে থাকেন।

সিবিসি: একটি সিবিসি একটি সাধারণ রক্ত পরীক্ষা যা বিভিন্ন কারণে করা হয়।

রোগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্য পর্যালোচনা: রোগীর সাধারণ স্বাস্থ্যের ওপর নজর রাখতে এবং রক্তস্বল্পতা জাতীয় বিভিন্ন রোগের জন্য স্ক্রিন করার জন্য ডাক্তার একটি রুটিন মেডিকেল পরীক্ষার অংশ হিসাবে সিবিসি করার পরামর্শ দিতে পারে।

রোগের সামগ্রিক অবস্থা নির্ণয় করা: রোগীর দুর্বলতা, অবসন্নতা, জ্বর, প্রদাহ, ক্ষত বা রক্তপাতের অভিজ্ঞতা থাকলে ডাক্তার সম্পূর্ণ সিবিসি পরামর্শ দিতে পারে। সিবিসি পরীক্ষা এই লক্ষণগুলি ও লক্ষণগুলির কারণ নির্ণয় করতে সহায়তা করতে পারে। ডাক্তার যদি সন্দেহ করে যে রোগীর কোনও সংক্রমণ রয়েছে তবে পরীক্ষাটি এটি নির্ণয় নিশ্চিত করতেও সহায়তা করতে পারে।

চিকিৎসারত রোগীর বর্তমান অবস্থা নিরীক্ষণ: রোগীর রক্তের সেলকে প্রভাবিত করে এমন একটি রক্ত ব্যাধি দ্বারা চিহ্নিত হয়ে থাকেন তবে ডাক্তার রোগীর অবস্থার উপর নজর রাখতে সিবিসি ব্যবহার করতে পারেন।

রক্তের সেলের পরিমাণকে প্রভাবিত করতে পারে এমন কিছু গ্রহণ করা হলে রোগীর স্বাস্থ্যের নিরীক্ষণের জন্য সিবিসি ব্যবহার করা হয়।

সিবিসি সাধারণত একটি চূড়ান্ত নির্ণয়ের পরীক্ষা নয় । চিকিত্সক যে পরীক্ষার জন্য এই পরীক্ষার পরামর্শ দিয়েছেন তার উপর নির্ভর করে স্বাভাবিক পরিসরের বাইরে ফলাফলগুলি অনুসরণ করতে পারে বা নাও পারে।

উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি স্বাস্থ্যবান হন এবং অসুস্থতার লক্ষণ বা লক্ষণ না থাকে তবে সিবিসি স্বাভাবিক পরিসরের বাইরে সামান্য ফলাফল উদ্বেগের কারণ নাও হতে পারে, এবং এর জন্য ফলোআপের প্রয়োজন নাও হতে পারে।

রোগীর জ্বর নানা কারনে হতে পারে, জ্বরকে সাধারন বলা যায় না।কারন পরিপূর্ণভাবে বের না করা ভবিষ্যতে আরও বড় কিছু হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। রক্তের রিপোর্ট সেই কারণ বের করার প্রাথমিক ধাপ।

ইউরিন বা প্রস্রাব পরীক্ষা

রক্তের সিবিসির পরবর্তী একেবারে কমন পরীক্ষা হল রুটিন ইউরিন একজামিনেশন। এর মাধ্যমে রোগী ডায়াবেটিসে আক্রান্ত কিনা, কিডনি থেকে প্রস্রাব করার রাস্তার একেবারে শেষ প্রান্ত পর্যন্ত কোনও ইনফেকশান আছে কিনা, ফাঙ্গাস আক্রান্ত কিনা, কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে কিনা তার প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়। অনেক রোগ রয়েছে যা কিডনিকে ক্ষতি করে, ইউরিন বা প্রস্রাব পরীক্ষা করা ছাড়া তার সম্পরকে ধারণা পাওয়া দুষ্কর।

লিভার ফাঙ্কশান টেস্ট

নিম্নলিখিত পরিস্থিতিতে প্রায়শই লিভার ফাংশন টেস্টের পরামর্শ দেওয়া হয়:

১. হেপাটাইটিস বি এবং হেপাটাইটিস সি এর মতো লিভারের সংক্রমণের ক্ষয়ক্ষতি পরীক্ষা করতে,

২. লিভার বা যকৃত প্রভাবিত করার জন্য পরিচিত কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি পর্যবেক্ষণ করতে,

৩. রোগী যদি ইতিমধ্যে কোনও লিভারের রোগ থাকে তবে এই রোগটি পর্যবেক্ষণ করতে এবং একটি নির্দিষ্ট চিকিত্সা কতটা ভাল কাজ করছে,

৪. ডাক্তার যদি দেখেন রোগীর মাঝে লিভার ডিজঅর্ডারের লক্ষণগুলি রয়েছে।

৫. রোগী যদি উচ্চতর ট্রাইগ্লিসারাইডস, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, বা রক্তস্বল্পতার মতো কিছু নির্দিষ্ট শর্ত থাকে

৬. রোগী যদি পিত্তথলি রোগের ইতিহাস থাকে।









কিডনি ফাঙ্কশান টেস্ট কেন করা হয়?

রোগীর কিডনিতে সমস্যা চিহ্নিত করতে পারে এমন লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:



উচ্চ রক্তচাপ

প্রস্রাবে রক্ত

প্রস্রাব করার জন্য ঘন ঘন urges

প্রস্রাব শুরু করা অসুবিধা

বেদনাদায়ক প্রস্রাব

শরীরে তরল তৈরির কারণে হাত ও পা ফোলা



একক লক্ষণ বলতে মারাত্মক কিছু বোঝাতে পারে না। যাইহোক, একই সঙ্গে সংঘটিত হওয়ার সময়, এই লক্ষণগুলি পরামর্শ দেয় যে রোগীর কিডনিগুলি সঠিকভাবে কাজ করছে না। কিডনি ফাংশন পরীক্ষা কারণ নির্ধারণে সহায়তা করতে পারে।

এখন দেখা গেলো সব রিপোর্ট স্বাভাবিক তাহলে কি ডাক্তার ভুল করেছেন?

রিপোর্ট স্বাভাবিক হলেই যে ডাক্তার অসাধু উদ্দেশ্যে দিয়েছেন তা বলা যাবে না। চিকিৎসা শাস্ত্রের এ পর্যন্ত যেসকল বই বের হয়েছে তাতে স্পষ্ট করে লেখা আছে রুটিন বেজ লাইন একজামিনেশান করে রোগের চিকিৎসা ধাপে ধাপে এগুনোর জন্য। আর্থ সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় হয়ত চিকিৎসক পরীক্ষা কমিয়ে দিতে পারেন বা নাও করাতে পারেন নিজস্ব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে। তবে মানুষ যেমন প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকার চেষ্টা চালায় তেমনি জীবাণুও চেষ্টা করে। তাই রোগের ধরন কিন্তু পাল্টায়, গবেষণা চলে প্রতিনিয়ত কিভাবে এসব কে জয় করা যায়। অনেকেই ভেবে থাকেন ডাক্তারের কাছে গেলেই টেস্ট দিবেন তার চেয়ে দোকান থেকেই চিকিৎসা নিয়ে ফেলি। এতে রোগের লক্ষন চলে যায় হয়ত তবে অন্য অনেক সমস্যার সৃষ্টি হওয়ার ঝুঁকি থাকে। যে জীবাণুর বিরুদ্ধে যে ওষুধ ব্যবহার করা দরকার তার অভাবে সেই জীবাণু পরবর্তীতে আরও ক্ষতি করার শক্তি অর্জন করে নয়ত সেই ওষুধ টি অকার্যকর হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

ডাক্তার সময় দেয়না কথা শুনার এটি আমাদের অভিযোগ। অমুলক নয় একেবারে। বড় ডাক্তারের সঙ্গা আসলে আপেক্ষিক। যোগ্যতা সম্পন্ন ডাক্তারের অভাব কিন্তু অনেকটাই কমে এসেছে বর্তমানে। যে ডাক্তার বেশী রোগী দেখেন তিনিই যে বড় তা কিন্তু নয়, অনেকেই রয়েছেন আপনাদের সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করার দক্ষতা সম্পন্ন। কাজেই চিকিতসকের যেমন এই ব্যাপারে কর্তব্য রয়েছে তেমনি রোগীদেরও রয়েছে সঠিক ভাবে রোগের চিকিৎসা সঠিকভাবে নেওয়ার রাস্তা সুগম রাখার। আস্থাহীনতার দোলাচলে পড়ে যেন আমরা পথ হারিয়ে না ফেলি সেটিই আমাদের সকলের কাম্য।

Address


Telephone

+8801784286800

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আল-শেফা ডায়াগনস্টিক & কনসালটেশন সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to আল-শেফা ডায়াগনস্টিক & কনসালটেশন সেন্টার:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram