Dr Gazi Sabbir Ahmad

Dr Gazi Sabbir Ahmad চিকিৎসা বিজ্ঞানের সব খবরাখবর পেতে সাথে থাকুন

লজ্জাবতী গাছের অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে। এটি বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়। যেমন: কফ, রক্ত পড়া, ডায়রিয়া, প্রদাহ, আ...
04/08/2025

লজ্জাবতী গাছের অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে। এটি বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়। যেমন: কফ, রক্ত পড়া, ডায়রিয়া, প্রদাহ, আলসার, কুষ্ঠ, এবং যোনি রোগ নিরাময়ে এটি ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও, শ্বাসকষ্ট, অর্শ বা পাইলস, পেট ফাঁপা, বদহজম, এবং ক্ষত সারাতেও এটি কার্যকরী।
লজ্জাবতী গাছের কিছু উপকারিতা নিচে উল্লেখ করা হলো:
রক্তপাত বন্ধ করতে:
লজ্জাবতী গাছের রস ব্লাডি পাইলসের রক্তপাত বন্ধ করতে সাহায্য করে এবং উপসর্গ কমাতে পারে।
পাইলস (অর্শ) নিরাময়ে:
এক চামচ লজ্জাবতী পাতার গুঁড়া দুধের সাথে মিশিয়ে দিনে তিনবার খেলে পাইলসের সমস্যা কমে।
মূত্রনালীর সমস্যায়:
অতিরিক্ত প্রস্রাব হলে বা মূত্রনালীর সমস্যায় লজ্জাবতী গাছের পাতা পিষে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
ত্বকের সমস্যায়:
ব্রণের সমস্যা, ফোলা বা আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে লজ্জাবতী গাছের পাতা বাটা লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
ক্ষত সারাতে:
লজ্জাবতী গাছের পাতা ও শিকড় সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে ক্ষতস্থান ধুলে ক্ষত দ্রুত সেরে যায়।
ডায়রিয়া ও আমাশয় নিরাময়ে:
লজ্জাবতী গাছের শিকড় ও পাতা সিদ্ধ করে খেলে ডায়রিয়া ও আমাশয় থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শ্বাসকষ্ট কমাতে:
লজ্জাবতী গাছের শিকড় ও পাতা শ্বাসকষ্ট কমাতে সাহায্য করে।
ঠোঁটের কোণে ঘা হলে:
লজ্জাবতী গাছের পাতা বেটে লাগালে ঘা সেরে যায়।
স্তনের শিথিলতা কমাতে:
লজ্জাবতী গাছের শিকড় বেটে স্তনে মালিশ করলে উপকার পাওয়া যায়।
ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে:
লজ্জাবতী গাছের ডাঁটা ও পাতার ক্বাথ তৈরি করে বগল ও শরীরে মাখলে ঘামের দুর্গন্ধ দূর হয়।
লক্ষণীয় যে, লজ্জাবতী গাছের ভেষজ গুণাবলী ব্যাপক হলেও, ব্যবহারের পূর্বে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।

ভাট গাছের পাতা আছে আন্টিইনফ্লামেটরি আর আন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। এটা পাকা ফোড়া ব্যথা আর ফুলে যাওয়া জায়গায় দ্রুত আর...
01/08/2025

ভাট গাছের পাতা আছে আন্টিইনফ্লামেটরি আর আন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। এটা পাকা ফোড়া ব্যথা আর ফুলে যাওয়া জায়গায় দ্রুত আরাম দেয় এছাড়া পোকামাকড় কামড়ালে সেই জায়গায় পাতার রস লাগালে চুলকানি কমে,পাতা জ্বাল দিয়ে সেই পানি দিয়ে গোসল করলে চর্মরোগ আর ঘা শুকাতে সাহায্য করে।

✅✅নিয়মিত লেবুর খোসা খেলে কী কী উপকার হয় জানেন?✅ লেবুতে যে পরিমাণ ভিটামিন থাকে তার চেয়ে প্রায় ৫-১০ গুণ বেশি থাকে লেবুর খে...
01/08/2025

✅✅নিয়মিত লেবুর খোসা খেলে কী কী উপকার হয় জানেন?

✅ লেবুতে যে পরিমাণ ভিটামিন থাকে তার চেয়ে প্রায় ৫-১০ গুণ বেশি থাকে লেবুর খোসায়। ১০০ গ্রাম লেবুর খোসায় থাকে প্রায় ১৩৪ এমজি ক্যালসিয়াম, ১৬০ এমজি পটাশিয়াম, ১২৯ এমজি ভিটামিন সি এবং ১০.৬ গ্রাম ফাইবার। ফলে চিকিৎসকরা লেবুর খোসা খেতে উৎসাহিত করে থাকেন। আসুন জেনে নেই নিয়মিত এটি খেলে কী কী উপকার হয়?

✅ হার্টের উন্নতি::
লেবুর খোসার পলিফেনল উপাদান শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। অন্যদিকে লেবুর পটাশিয়াম ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে।

✅ রক্ত সরবরাহের উন্নতি::
▪️লেবুর খোসা খেলে সারা শরীরে রক্ত সরবারহ বাড়তে শুরু করে। ফলে দেহের প্রতিটি কোণায় অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত পৌঁছে শরীরের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে সব ধরনের রোগই দূর হয়।

✅ লিভার ফাংশনে উন্নতি::
▪️নিয়মিত লেবুর খোসা খেলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ এত মাত্রায় বেড়ে যায় যে, লিভারের ভেতরে জমে থাকা টক্সিক উপাদান বেরিয়ে যেতে শুরু করে। ফলে এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের কর্মক্ষমতা বাড়তে থাকে।

✅ স্ট্রেস কমে::
▪️লেবুর খোসায় উপস্থিত সাইট্রাস বায়ো-ফ্লেভোনয়েড শরীরের ভেতরে প্রবেশ করার পর অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমতে শুরু করে। ফলে মন, মস্তিষ্ক এবং শরীর চাঙ্গা হয়ে ওঠে।

✅ হাড় শক্ত হয়::
▪️প্রচুর ভিটামিন সি এবং ক্যালসিয়াম থাকায় ধীরে ধীরে হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটতে শুরু করে। সেই সঙ্গে ইনফ্লেমেটরি পলিআর্থ্রাইটিস, অস্টিওপরোসিস এবং রিউমাটয়েড আথ্রাইটিসের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমে।

✅ ওজন কমে::
▪️পেকটিন প্রচুর মাত্রায় থাকায় ওজন কমার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। কারণ এ উপাদান শরীরে থাকা অতিরিক্ত চর্বিকে ঝরিয়ে ফেলতে বিশেষভাবে সাহায্য করে।

✅ ত্বকের সৌন্দর্য::
▪️লেবুর খোসায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের নিচে জমে থাকা টক্সিক উপাদান বের করে দেয়। ফলে বকের বয়স কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে বলিরেখা কমে ত্বক টানটান হয়ে ওঠে।

✅ ক্যান্সার প্রতিরোধ করে::
▪️লেবুর খোসায় সয়ালভেসস্ট্রল কিউ ৪০ এবং লিমোনেন্স নামে দুটি উপাদান ক্যান্সার সেলের ধ্বংসে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া ব্যাকটেরিয়াল এবং ফাঙ্গাল ইনফেকশেনে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমে যায়।

✅ হজম শক্তি বাড়ে:
▪️লেবুর খোসায় থাকা ফাইবার যে কোনো খাবার হজম করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া বদহজম থেকে গ্যাস-অম্বল, যে কোনো ধরনের হজম সংক্রান্ত সমস্যায় এটি দারুণ উপকারে আসে।

✅ মুখ গহ্বরে উন্নতি:
▪️নিয়মিত লেবুর খোসা খেলে এর ভিটামিন সি এবং সাইট্রিক অ্যাসিড মাড়ি থেকে রক্ত পড়া, জিঞ্জিভাইটিসসহ একাধিক রোগের প্রকোপ কমাতে সাহায্য করে।

সংগৃহীত পোস্ট
ভালো লাগলে সংরক্ষণ করুন। ❤️

 #মেথি1.মেথি ভেজানো পানি হজমে সাহায্য করে। 2.রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। 3.ওজন কমাতে সাহায্য করে। 5.চুল ও ত...
30/07/2025

#মেথি

1.মেথি ভেজানো পানি হজমে সাহায্য করে।

2.রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।

3.ওজন কমাতে সাহায্য করে।

5.চুল ও ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করে।

6. এটি প্রদাহ কমায়।

7.কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং

8.হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

প্রতিদিন সকালে খাওয়া উপকারী।

 #লিভারের_যত্নে_তিন_সবজিএখনকার সময়ে কমবয়সি অনেকে ফ্যাটি লিভার ও লিভারজনিত নানা সমস্যায় ভুগছেন। অনিয়মিত খাওয়াদাওয়া, তেল-ঝ...
28/07/2025

#লিভারের_যত্নে_তিন_সবজি

এখনকার সময়ে কমবয়সি অনেকে ফ্যাটি লিভার ও লিভারজনিত নানা সমস্যায় ভুগছেন। অনিয়মিত খাওয়াদাওয়া, তেল-ঝাল খাবার আর অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন লিভারের ওপর অতিরিক্ত চাপ ফেলছে।

লিভারে টক্সিন জমে গেলে শরীরে নানা উপসর্গ দেখা দেয়—পেট ব্যথা, প্রসাবের রং গাঢ় হওয়া, পেট ফাঁপা, ত্বকে র‍্যাশ, ক্লান্তি। এই অবস্থার উন্নতি করতে পারে কয়েকটি সবজি। তিনটি এমন সবজি আছে যা আপনার শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটিকে ভালো রাখবে।

১. ব্রোকলি

ব্রোকলিতে থাকা সালফোরাফেন নামক একটি পদার্থ থাকে যা লিভারের ডিটক্সিফিকেশন করে এনজাইমগুলোকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

২. বিটরুট

বিটরুটে বিটালাইন নামক একটি পদার্থ থাকে যা লিভারের মধ্যে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এবং এটিকে নিরাময় করতে দেয়।

৩. গাজর

গাজরে থাকে উচ্চ পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন। আর এই বিটা-ক্যারোটিন লিভারের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং লিভারে গিয়ে ভিটামিন-এ-তে রূপান্তরিত হয়।

উপকারিতা ✅

ব্রকলি লিভারের ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং গাজরে থাকা বিটা-ক্যারোটিন লিভারের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে। এই সবজিগুলো নিয়মিত খেলে লিভার ভালো থাকে, এবং লিভারের রোগ হওয়ার ঝুঁকি কমে।

তবে কিছু সবজিতে সালফোরাফেনের মতো যৌগ থাকে যা লিভারে ডিটক্স এনজাইম তৈরি করতে সাহায্য করে। এছাড়া, ব্রকলি, বিটরুট ও গাজরের পাশাপাশি আপনি পালং শাকও খেতে পারেন। কারণ পালং শাকে থাকে প্রচুর পরিমাণে ক্লোরোফিল যা লিভার থেকে ক্ষতিকারক পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে। লিভারের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য আপনার এসব সবজি খাওয়া উচিত।

অলিভ অয়েল👉 হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।👉 খারাপ কোলেস্টেরল কমায় ও ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায়।👉 এতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকা...
28/07/2025

অলিভ অয়েল

👉 হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

👉 খারাপ কোলেস্টেরল কমায় ও ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায়।

👉 এতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক।

👉ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য রক্ষায় কার্যকর।

👉 ওজন নিয়ন্ত্রণ ও হজমে সহায়তা করে।

👉ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।

স্ক্যাবিস হল একটি সংক্রামক ত্বকের রোগ যা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মাইট দ্বারা সৃষ্ট হয় যা ত্বকে প্রবেশ করে, যার ফল চুলকানি ও ক্ষ...
27/07/2025

স্ক্যাবিস হল একটি সংক্রামক ত্বকের রোগ যা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মাইট দ্বারা সৃষ্ট হয় যা ত্বকে প্রবেশ করে, যার ফল চুলকানি ও ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এটা মূলত রাতে বেশি চুলকায়। গুমের বেঘাত ঘটাই। এটা থেকে পরিএান পেতে চাইলে নিজেকে সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। কাপড় গুলো গরম জ্বলে ধৌতু করতে হবে পাশাপাশি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিতে হবে।

হোমিওপ্যাথিতে লক্ষন মিলিয়ে ঔষধ দিলে অবশ্যই সুস্থ হওয়া সম্ভব।

মেডিসিন
১.গ্রাফাইটিস
২.মেজোরিনাম
৩.রাসটক্স
৪. হিপার সাল্ফ

যে কোনো একটি লক্ষন অনুযায়ী ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী সেবনে স্ক্যাবিস ভালো হয়

চিকিৎসা ও পরামর্শ নিতে যোগাযোগ করতে পারেন
01771-228191

কাঠবাদাম (Almond) হলো অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি বাদাম যা শরীরের নানা উপকারে আসে। এটি Prunus dulcis গাছের বীজ, এবং প্রাচীনকাল...
27/07/2025

কাঠবাদাম (Almond) হলো অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি বাদাম যা শরীরের নানা উপকারে আসে। এটি Prunus dulcis গাছের বীজ, এবং প্রাচীনকাল থেকেই এটি স্বাস্থ্য রক্ষায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

---

✅ কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

১. 🧠 মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে

কাঠবাদামে থাকে রিবোফ্লাভিন (Vitamin B2) এবং এল-কারনিটাইন, যা স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

শিশুদের মানসিক বিকাশে এবং বয়স্কদের আলঝেইমার প্রতিরোধে উপকারী।

🔍 Reference: NCBI Study on Nutritional Profile of Almonds

---

২. ❤️ হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখে

কাঠবাদামে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (বিশেষ করে Vitamin E) থাকে, যা কোলেস্টেরল কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

ম্যাগনেশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

🔍 Reference: Kris-Etherton et al., 2008 – Journal of Nutrition.

---

৩. 💪 হাড় ও দাঁত শক্ত করে

এতে আছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস – যেগুলো হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে ও দাঁত শক্ত করে।

---

৪. 🌿 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

কাঠবাদাম রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায়।

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, তাই ডায়াবেটিস রোগীরাও নিরাপদে খেতে পারেন পরিমাণ বুঝে।

🔍 Reference: Wien et al., 2003 – "Almonds and Glycemic Control."

---

৫. 🩸 রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করে

কাঠবাদামে থাকে আয়রন, যা রক্তে হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে।

---

৬. 👩‍⚕️ ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী

Vitamin E ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে উজ্জ্বল রাখে এবং বার্ধক্যের লক্ষণ কমায়।

কাঠবাদাম তেল ব্যবহারে চুল মসৃণ ও শক্ত হয়।

---

৭. ⚖️ ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

ফাইবার ও প্রোটিন বেশি থাকায় এটি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরতি রাখে, ফলে অতিরিক্ত খাওয়া কমে।

নিয়মিত ও পরিমিত কাঠবাদাম খাওয়ায় শরীরের চর্বি কমতে পারে।

⚠️ খাওয়ার পদ্ধতি ও সতর্কতা:

প্রতিদিন ৫–১০টি কাঠবাদাম খাওয়া যথেষ্ট। রাতে পানিতে ভিজিয়ে সকালে খেলে সবচেয়ে উপকারী।

অতিরিক্ত খাওয়া এড়িয়ে চলুন – এতে অতিরিক্ত ক্যালোরি ও কিডনিতে অক্সালেট জমে যেতে পারে।

ভাজা বা লবণযুক্ত কাঠবাদাম এড়ানো ভালো।

কাঠবাদাম হলো একটি প্রাকৃতিক "সুপারফুড" যা শরীর, মন, ও সৌন্দর্যের জন্য উপকারী। এটি নিয়মিত খেলে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ওজন বৃদ্ধি, ও মস্তিষ্কের দুর্বলতা প্রতিরোধ করা সম্ভব।

27/07/2025
26/07/2025

শুধু নারীদের ই নয়, পুরুষদের ও মুড সুইং হয়।পুরুষদের ও হরমোনাল ইমব্যালেন্স হয়। তাই তাদের খিটমিটে মিজাযে স্ত্রী রা ধৈর্য ধরুন।🙏🌹

কলমি শাক (Ipomoea aquatica) এক প্রকারের অর্ধ-জলজ উষ্ণমণ্ডলীয় লতা। একে শাক হিসাবে খাওয়া হয়। এর আদি নিবাস কোথায় তা জান...
26/07/2025

কলমি শাক (Ipomoea aquatica) এক প্রকারের অর্ধ-জলজ উষ্ণমণ্ডলীয় লতা। একে শাক হিসাবে খাওয়া হয়। এর আদি নিবাস কোথায় তা জানা যায়নি, তবে সারা বিশ্বের ক্রান্তীয় ও উপ-ক্রান্তীয় অঞ্চলে এটি জন্মে। ইংরেজিতে একে বলে water spinach।

🔷কলমি শাকের উপকারিতাঃ

👉 কলমি শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম। এটি হাড় ও দাঁত মজবুত করতে সাহায্য করে। ছোট শিশুদের নিয়মিত কলমি শাক খাওয়ালে তাদের হাড় মজবুত হয়।

👉কলমি শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন 'সি'। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে।

👉 কলমি শাক বসন্ত রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।

👉পর্যাপ্ত পরিমানে লৌহ থাকায় এই শাক রক্ত শূন্যতার রোগীদের জন্য দারুণ উপকারি। সারা দেহে প্রয়োজনীয় রক্ত সরবরাহ ঠিক রাখতে এই শাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
রাখে।

👉জন্মের পর শিশু মায়ের বুকের দুধ না পেলে কলমি শাক রান্না করে মাকে খাওয়ালে শিশু পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পাবে। এক্ষেত্রে কলমী শাকের সঙ্গে ছোট মাছ দিয়ে রান্না
করে খেলে মায়ের দুধ বৃদ্ধি পাবে এবং তখন বাচ্চা বেশি দুধ পাবে।

👉আঁশে ভরপুর একটি খাবার কলমি শাক। এটি খাদ্য হজম, খাদ্য পরিপাক ও বিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে। নিয়মিত কলমি শাক খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর হয়।
এক্ষেত্রে কলমী শাক তুলে সেচে এক পোয়া পরিমাণ রস করে আখের গুড়ের সঙ্গে মিশিয়ে শরবত বানিয়ে সকাল-বিকাল এক সপ্তাহ খেলে ভালো উপকার পাওয়া যাবে।

👉যদি কারো বাগি বা ফোড়া হয়, তবে এই কলমী পাতা তুলে একটু আদাসহ পাটায় বেটে ফোড়ার চারপাশে লেপে দিয়ে মাঝখানে খালি রাখতে হবে। তিন দিন এইভাবে
লেপে দিলে ফোড়া গলে যাবে এবং পুঁজ বেরিয়ে শুকিয়ে যাবে।

👉রাত কানা রোগে এই কলমী শাক কয়েক সপ্তাহ প্রতিদিন একবেলা ভাজি রান্না করে খেলে ভালো হয়।

👉গর্ভাবস্থায় মায়েদের শরীরে, হাতে-পায়ে পানি আসে। সেই সময় কলমী শাক বেশি করে রসুন দিয়ে ভেজে তিন সপ্তাহ খেলে পানি কমে যায়।

👉যদি প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালা-যন্ত্রণা হয়, সেই সময় কলমীর রস করে ৩/৪ চামচ পরিমাণ ৩ সপ্তাহ খেলে ওই জ্বালা কমে যায়।

👉 হাত-পা বা শরীর জ্বালা করলে কলমী শাকের রসের সঙ্গে একটু দুধ মিশিয়ে সকালে খালি পেটে এক সপ্তাহ খেলে উপকার পাওয়া যাবে।

👉 পিঁপড়া, মৌমাছি, বিছা বা কোন পোকা-মাকড় কামড়ালে এই কলমী শাকের পাতা ডগাসহ রস করে লাগালে যন্ত্রণা কমে যায়।

👉আমাশয় হলে কলমী পাতার রসের সঙ্গে আখের গুড় মিশিয়ে শরবত বানিয়ে সকাল-বিকাল নিয়মিত খেলে আমাশার উপশম হয়।

👉 কলমিশাক চোখের জন্যও বিশেষ উপকারী। কলমিশাক দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।

👉কলমি শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্যশক্তি থাকায় শারীরিক দুর্বলতা দ্রুত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। রোগীদেরকে দ্রুত সুস্থ্য হবার জন্য কলমি শাক খাওয়ানো হয়ে
থাকে।

👉মহিলাদের বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় সমস্যায় দ্রুত কাজ করে কলমিশাক। ঋতুশ্রাবের সমস্যা দূরীকরণে কলমি শাক উপকারী ভূমিকা পালন করে।

👉যাদের মাঝে মাঝে বিনা কারণে মাথাব্যথার সমস্যা আছে, তারা কলমি শাক খেলে উপকার পাবেন। অনিদ্রা দূরীকরণেও কলমি শাক খেতে পারেন।

👉 মাথার খুশকি দুর করতেও কলমি শাক কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

সতর্কতাঃ
ইউরিক এসিডিটিতে যারা ভুগছেন কিংবা কিডনিজনিত সমস্যায় আছেন, এমন ব্যক্তিরা কলমি শাক না খাওয়াই ভালো।

25/07/2025

কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্যকারী ১০টি খাবার ও হার্বস:
উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। সঠিক খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে আপনি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। এখানে ১০টি খাবার ও হার্বসের তালিকা দেওয়া হলো, যা LDL (খারাপ কোলেস্টেরল) কমায় এবং HDL (ভালো কোলেস্টেরল) বাড়ায়।

১. ওটস (Oats):
বিটা-গ্লুকান ফাইবার LDL কোলেস্টেরল কমায়।

২. বাদাম (Almonds & Walnuts):
মনো-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে।

৩. অ্যাভোকাডো ( Avocado):
মনো-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ফাইবার LDL কমায়।

৪. রসুন:
অ্যালিসিন কোলেস্টেরল কমায় ও রক্তনালী পরিষ্কার রাখে।

৫. সবুজ শাকসবজি (Spinach, Kale etc):
ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও লুটিন কোলেস্টেরল শোষণ কমায়।

৬. মাছ (Salmon, Mackerel):
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড HDL বাড়ায়, LDL কমায়।

৭. সবুজ চা (Green Tea):
ক্যাটেচিন কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

৮. ফল (Apples, Berries etc):
পেকটিন ফাইবার কোলেস্টেরল কমায়।

৯. তিসি বীজ (Flaxseeds):
ওমেগা-৩ ও ফাইবার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে।

১০. হলুদ (Turmeric):
কারকিউমিন কোলেস্টেরল কমায় ও রক্তনালী সুস্থ রাখে।

👉 কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে খাদ্যের পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম ও ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন।💪

Address

Khulna

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Gazi Sabbir Ahmad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Gazi Sabbir Ahmad:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category