MedForce BD

MedForce BD আপনার বাসায় জরুরী স্বাস্থ্য সেবা দিতে MedForce BD আছে আপনার পাশে।

28/07/2025

সেরেলাক এবং ব্লেন্ড করা খাবার কেন ক্ষতি
কর⁉️❌

সেরেলাকে অনেক কিছু মিক্স করা থাকে। সেরেলাক বা অন্য ব্লেন্ড করা খাবার দিলে বাচ্চা খাবার চিনতে শিখবে না। বাচ্চা কি খাচ্ছে সেটার সঠিক কোন স্বাদ পায়না।

📌ভাতের স্বাদ কেমন, মাছের স্বাদ কেমন, মাংস কেমন, আলু কেমন বাচ্চা এসব কিছুই জানবে না।
এসবে বাচ্চা অভ্যস্ত হয়ে গেলে লং টার্মে বাচ্চার ক্ষতি হবে❌।

📌কারণ ঠিক কোন খাবারটা তার ভাল লাগছে সেটা বুঝবে না। নিজে থেকে কোন খাবার খেতে চাইবে না। বাচ্চার ফেবারেট লিষ্টে কোন খাবার যুক্ত হবে না।

📌ফলে বাচ্চা একটু বড় হলে নিজে থেকে কোন খাবার চাইবে না। একই ধরনের খাবার খেতে খেতে বাচ্চার খাবারে অরুচি দেখা দিবে।

📌 একই সাথে বাজারের সেরেলাকে চিনি, ফুড কালার, প্রিজারভেটিভ এবং কৃত্রিম ফ্লেভার যুক্ত করা হয়। যেহেতু সেরেলাক কয়েক পদের খাবার মিশিয়ে বানানো হয় তাই হজমে সমস্যা পটিতে সমস্যা হতে পারে। যে টাকা দিয়ে সেরেলাক কেনে মায়েরা সেই টাকা দিয়ে ডিম ঘি কিনলে কয়েক গুন বেশি পুস্টি দিতে পারেন। টাকা নস্ট কম পুস্টি।
মনে রাখবেন সিগারেট খেলে কিন্তু সবার ক্যান্সার হয় না কিন্তু ক্ষতি ঠিকি হয়। সেরেলাকা প্রিজারভেটিভ ক্যামিকেল দেওয়া আর্টিফিশিয়ার ফুড ধীরে ধীরে ইফেক্ট পরে। ২ বছরের মধ্যে চিনি খেলে টাইপ ২ ডায়বেটিস সম্ববনা সবচেয়ে বেশি। অনেক বলে কিছু হয় না কিন্তু মনে রাখবেন খালি চোখে সব দেখা যায় না।

✅যদি সেরেলাক দিতে চান তাহলে ৩ রকম বেশি কোন কিছু ব্যবহার করবেন না।

📌আর ব্লেন্ড করা খাবার খেলে বাচ্চা চিবাতে শিখবে না। মুখের ভিতর মাসেল ডেপলবমেন্ট হবে না। অনেকের কথা ব্লেন্ড না করলে বমি করে দেয়। আসলে ১ম থেকে অভ্যাস করলে যা হয় আর কি। আর বাচ্চাকে খাওয়াতে কতটা জোরাজোরি করেন যে বমি করে ফেলে।
এখন সিধান্ত আপনার সেরেলাক এবং ব্লেন্ড করা খাবার দিবেন কিনা।

আরহাম, আমাইরার দিনলিপি
পোস্ট কপি করলে পেজের নাম মেনশন করবেন

নিচের ছবি ২ টি দেখে বলেন কোনটা পুস্টি বেশি⁉️

ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াটা অনেক বেশি জরুরি। ভিটামিন ডি আমাদের হাড় ও দাঁতের গঠনের জন্য অনেক জরুরি। হাড়ের গঠনের জন...
21/07/2025

ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াটা অনেক বেশি জরুরি। ভিটামিন ডি আমাদের হাড় ও দাঁতের গঠনের জন্য অনেক জরুরি। হাড়ের গঠনের জন্য প্রয়োজন ক্যালসিয়াম, আর এই ক্যালসিয়ামকে শরীরের জন্য উপযোগী করে ভিটামিন ডি।

এছাড়া, ভিটামিন ডি প্রোটিন তৈরিতেও সহায়তা করে। পৃথিবীতে ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ ভিটামিন ডি জনিত সমস্যায় ভুগছে। বাংলাদেশের মানুষেরাও বর্তমানে ভিটামিন ডি জনিত সমস্যা অনেক বেশি ভুগছে। যেমন, হাড় ক্ষয়, শিশুদের হাড় বেকে যাওয়া, মাথার খুলি বড় হয়ে যাওয়া, শরীরের বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যাওয়া, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া ইত্যাদি।
কোন কোন খাবারে ভিটামিন ডি আছে?
কোন কোন খাবারে ভিটামিন ডি আছে এটা জানার আগে, সবার জেনে রাখা ভাল, খাবার ছাড়াও সূর্যের আলো ভিটামিন ডি এর অন্যতম প্রধান উৎস। কেননা, ৮০% ভিটামিন ডি আসে সূর্য থেকে। গবেষণায় দেখা গেলে সকাল থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত রোদে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। রোদে খুব বেশি সময় থাকা জরুরি নয় বরং সর্বোচ্চ ৩০ মিনিট থাকলেই যথেষ্ট। সাধারণত, সানস্ক্রিন মেখে, পোশাকের মধ্যে কিংবা কাচের দেয়ালের মাধ্যমে ভিটামিন ডি পৌছাতে পারে না। তাই, নিয়ম করে একটি নির্দিষ্ট সময় শরীরে রোদের আলো দিন। এবার আসুন জানি,

ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার কি কি:

সামুদ্রিক, তৈলাক্ত এবং চর্বিযুক্ত মাছ
ডিমের কুসুম
মাশরুম
কমলার জুস
দুধ
ওটমিল
গরুর কলিজা
পনির, মাখন, ছানা, দই
গম, রাগী, বার্লি
বাদাম

নিজের ইচ্ছায় সে এই পৃথিবীতে আসেনি।একটা ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ুয়া মেয়ে, আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে দৃপ্ত কণ্ঠে বলছিল—"আমার জ-ন্ম ...
19/07/2025

নিজের ইচ্ছায় সে এই পৃথিবীতে আসেনি।
একটা ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ুয়া মেয়ে, আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে দৃপ্ত কণ্ঠে বলছিল—
"আমার জ-ন্ম আমার সিদ্ধান্ত ছিল না। আমার বাবা-মা তাদের জৈবিক চাহিদা মেটাতে গিয়ে আমাকে পৃথিবীতে এনেছেন।"
এ যেন নিজের অস্তিত্ব নিয়েই বাবা-মাকে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো।

অপর পাশে, আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ছিলেন তার কর্মজীবী মা-বাবা।
নিরব, মাথা নিচু, একবারও মেয়ের মুখের দিকে তাকানোর সাহস করেননি।
মেয়ের এমন অভিযোগ শুনে আদালতে উপস্থিত সবার হৃদয় কেঁ-পে উঠলেও, তারা ছিলেন নিঃশব্দ।

মেয়ের উচ্চাকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরে তার আইনজীবী বললেন—
"সে চায় আমেরিকায় গিয়ে পড়তে। কিন্তু তার মা-বাবার সেই সক্ষমতা নেই।"

বিচারক কথা বলার সুযোগ দিলেও মা-বাবা কোনো কথা বলেননি।
নিরবে মাথা নিচু করে বেরিয়ে গেলেন।

এই তবে সন্তান জন্ম দেওয়ার প্রতিদান?

কিন্তু এখানেই শে-ষ নয়।
এই মেয়ে শুধু অভিযোগ করেই থেমে থাকেনি। তার চাহনি, ভাষা, শ-রী-রী ভাষা— সব কিছুতেই ফুটে উঠেছে এক ধরনের ঔদ্ধত্য, এক ধরনের অ-ব-মা-ন-না-ক-র মনোভাব।
সে যেন বাবা-মা নয়, একজন অ-প-রা-ধীকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে!
শুধু ফ্লুয়েন্ট ইংরেজিতে কথা বললেই কি শিক্ষিত হওয়া যায়?

এই মেয়ের ব্যবহার, তার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ, সব কিছু দেখে প্রশ্ন জাগে—
এটা কি শিক্ষার ফল, নাকি এক বিকৃত উচ্চবিলাসের বহিঃপ্রকাশ?

এ ধরনের নোং-রা মনমানসিকতার মেয়েরা সমাজে, শিক্ষায় এবং পরিবারে বিষ ছড়ায়।
তারা নিজের অর্জনের ব্যর্থতা ঢাকতে গিয়ে আ-ঘা-ত করে মা-বাবার আত্মমর্যাদায়।

শিক্ষা কি তাকে মানবিকতা শেখায়নি?
সমাজ তাকে নৈতিকতা দিতে ব্যর্থ হলো কেন?

এই মেয়ে যদি এই সমাজের “সুশিক্ষিত” প্রতিনিধি হয়, তবে আমরা কোথায় দাঁড়িয়ে 🙂

এত ভালো সু-শিক্ষা এই মেয়েকে কোন স্কুল থেকে দিয়েছে??

©

আমার বড় ছেলে সাদাত (ছদ্মনাম) সারাদিন রুমের দরজা বন্ধ করে ফোন ব্যবহার করে। যখন আমি কোনো কাজে হঠাৎ ওর রুমে প্রবেশ করি ও চম...
18/07/2025

আমার বড় ছেলে সাদাত (ছদ্মনাম) সারাদিন রুমের দরজা বন্ধ করে ফোন ব্যবহার করে। যখন আমি কোনো কাজে হঠাৎ ওর রুমে প্রবেশ করি ও চমকে উঠে।
মাঝেমাঝে বাথরুমে ফোন নিয়ে যায়। গোসল করতে গিয়ে ১ ঘন্টাও লাগায়।

যখন আমি ওকে নিয়ে বাহিরে যাই দেখি ও রাস্তায় মেয়েদের দিকে বাজেভাবে তাকানোর চেষ্টা করে।

আগে ওর রেজাল্ট ভালো ছিল। এখন স্কুল থেকে প্রায়ই কমপ্লেন আসে, ও পড়ায় অমনোযোগী।
ভালোভাবে গুছিয়ে কথা বলতে পারে না। কারও সাথে মিশে না। মেজাজ খিটখিটে থাকে।
খাওয়ার সময় রুম থেকে বেরিয়ে খাবার নিয়ে আবার রুমে চলে যায়।

ওর ভালোলাগার কাজ একটাই। সারাদিন ফোন ব্যবহার করা।

একদিন বাথরুমে যাওয়ার পর আমি ওর ফোনের ব্রাউজিং হিস্ট্রি চেক করে যা দেখলাম এরপর থেকে আমার ঘুম হারাম হয়ে গেছে। আমি আমার সন্তানকে এ ধ্বংসাত্মক আসক্তি থেকে বাঁচাতে চাই।

সাদাতের মা এমনটাই বলছিলেন একটি কাউন্সেলিং সেশনে।

সাদাতের মতো এমন অসংখ্য সন্তানেরা অশ্লীলতার আসক্তিতে ভুগছে। তাদের দরকার প্রপার গাইডেন্স।

কীভাবে এ বিষয়ে সন্তানের সাথে কথা বলবেন, সন্তানকে বোঝাবেন? ঘরের ইন্টারনেট সেইফ রাখতে করণীয় কী? এ বিষয়গুলো নিয়ে আপনারা পরামর্শ করতে পারেন আমাদের সাথে।

✍️ Lust Manager

দেশের বাজারে বহুল প্রচলিত সোনালি মুরগির মাংসে ক্ষতিকর ইশেরেশিয়া কোলাই বা ই. কোলাইc   ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এ...
18/07/2025

দেশের বাজারে বহুল প্রচলিত সোনালি মুরগির মাংসে ক্ষতিকর ইশেরেশিয়া কোলাই বা ই. কোলাইc ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এ ধরনের ব্যাকটেরিয়া অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের কার্যকারিতা ঠেকিয়ে দেয়।

বাংলাদেশের সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই গবেষক এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশি গবেষকেরা মিলে এই গবেষণা করেছেন।

গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারে। এর শিরোনাম ছিল, ‘Molecular characterization of multidrug-resistant and extended-spectrum beta-lactamase (ESBL)-producing Escherichia coli isolated from Sonali chicken meat in Bangladesh বা বাংলাদেশে সোনালি মুরগির মাংস থেকে সংগৃহীত বিভিন্ন ধরনের ওষুধ-প্রতিরোধী এবং বর্ধিত স্পেকট্রাম বিটা-ল্যাকটামেজ (ইএসবিএল) উৎপাদনকারী ইশেরেশিয়া কোলাইয়ের আণবিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ।’

অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স বা অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্যের ক্রমবর্ধমান হুমকির কারণ। এর মধ্যে বিশেষ করে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ-প্রতিরোধী ও এক্সটেনডেড-স্পেকট্রাম বিটা-ল্যাকটামেজ (ইএসবিএল) উৎপাদনকারী ইশেরেশিয়া কোলাইয়ের মাধ্যমে মুরগির মাংস দূষণ জনস্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তার জন্য গুরুতর ঝুঁকি তৈরি করছে।

এই উৎসেচক তৈরি করার ফলে ব্যাকটেরিয়া বিটা-ল্যাকটাম অ্যান্টিবায়োটিক যেমন পেনিসিলিন এবং সেফালোস্পোরিনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্জন করে। এর মানে হলো, এই এনজাইম উৎপাদনকারী ব্যাকটেরিয়া এই অ্যান্টিবায়োটিকগুলোর দ্বারা সহজে ধ্বংস হয় না।

এই বিষয়টি মাথায় রেখে বাংলাদেশের নরসিংদী জেলার ৬টি উপজেলা থেকে সংগৃহীত কাঁচা সোনালি মুরগির মাংসের নমুনা বিশ্লেষণের মাধ্যমে বিটা-ল্যাকটাম রেজিস্ট্যান্স জিন বহনকারী বিভিন্ন ধরনের ওষুধ-প্রতিরোধী ইশেরেশিয়া কোলাই শনাক্ত ও বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করা ছিল এই গবেষণার প্রধান লক্ষ্য।

জুলাই থেকে ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত মোট ৩৯০টি মাংসের নমুনা সংগ্রহ করে বিশ্লেষণ করা হয়। এর মধ্যে ৬৮ দশমিক ২১ শতাংশ নমুনায় ইশেরেশিয়া কোলাই শনাক্ত হয়েছে। শনাক্ত হওয়া এসব ইশেরেশিয়া কোলাইয়ের মধ্যে ৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ ছিল এনটেরোপ্যাথোজেনিক ই. কোলাই এবং ৯২ দশমিক ১১ শতাংশ ছিল নন-এনটেরোপ্যাথোজেনিক ইশেরেশিয়া কোলাই।

৮৯ শতাংশ ছিল এনটেরোপ্যাথোজেনিক ই. কোলাই এবং ৯২ দশমিক ১১ শতাংশ ছিল নন-এনটেরোপ্যাথোজেনিক ইশেরেশিয়া কোলাই।

আরও পড়ুন: নীরব ঘাতক ফুসফুুুুসের ক্যানসার, যেসব লক্ষণ বিপদের সংকেত দিচ্ছে

গবেষকেরা ডিস্ক ডিফিউশন পদ্ধতিতে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সংবেদনশীলতা পরীক্ষা করে দেখেছেন, ইশেরেশিয়া কোলাই উৎপাদিত এনজাইমের অ্যামপিসিলিনের বিরুদ্ধে শতভাগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে। এ ছাড়া, এরিথ্রোমাইসিনের প্রতি ৮৭ দশমিক ৫৯ শতাংশ এবং তৃতীয় প্রজন্মের সেফালোসপোরিনের প্রতিও উচ্চমাত্রায় প্রতিরোধ লক্ষ্য করা গেছে।

সবচেয়ে কম প্রতিরোধ পাওয়া গেছে অ্যামোক্সিসিলিন-ক্ল্যাভুলানেটের (৩ দশমিক ০১ শতাংশ) ক্ষেত্রে। এ ছাড়া ৪১ দশমিক ৭৩ শতাংশ নমুনায় ইএসবিএল উৎপাদনের বিষয়টি শনাক্ত হয়েছে।

গবেষকেরা বলছেন, এই গবেষণার ফলাফল থেকে বোঝা যায়, সোনালি মুরগির খামারে অ্যান্টিবায়োটিকের যথাযথ ও সচেতন ব্যবহার নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি, যাতে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়ার উদ্ভব প্রতিরোধ করা যায়।

বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন যে, টয়লেটের ঢাকনা খোলা রেখে ফ্লাশ দিলে “টয়লেট প্লিউম” নামক একটি সমস্যা দেখা দেয় — এটি হল বাতা...
17/07/2025

বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন যে, টয়লেটের ঢাকনা খোলা রেখে ফ্লাশ দিলে “টয়লেট প্লিউম” নামক একটি সমস্যা দেখা দেয় — এটি হল বাতাসে ভেসে বেড়ানো অতিক্ষুদ্র জীবাণু, ভাইরাস ও প্যাথোজেন কণার মিশ্রণ।

আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডোর লেজার-ভিত্তিক গবেষণাসহ বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, ফ্লাশ করার সময় টয়লেটের পানির প্রবল ঘূর্ণি প্রবাহের ফলে এই কণাগুলো ৬ ফুট পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং কয়েক মিনিট ধরে বাতাসে স্থির থাকে। পরে তা দাঁতের ব্রাশ, তোয়ালে ও বেসিনের মতো জায়গায় বসে যেতে পারে।

এই প্লিউমে E. coli এবং নোরোভাইরাসের মতো ক্ষতিকর জীবাণু পাওয়া গেছে, যা স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে—বিশেষত যেসব বাথরুমে বায়ু চলাচল বা ভেন্টিলেশন খারাপ।

২০২১ সালে Physics of Fluids জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ঢাকনা বন্ধ করে ফ্লাশ করলে এই জীবাণু ছড়ানোর পরিমাণ প্রায় ৫০% পর্যন্ত কমিয়ে আনা যায়। এটা একটি সহজ কিন্তু কার্যকর প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ।

তবে ঢাকনা দিয়ে ফ্লাশ করলে জীবাণুগুলো ঢাকনার ভিতরের অংশে লেগে যেতে পারে, কারণ ফ্লাশের সময় সৃষ্ট জলীয় কণাগুলো ঢাকনার নিচে ধাক্কা খেতে পারে। এরপর যখন আমরা সেই ঢাকনা উঠাই বা নামাই, তখন হাত, কাপড় বা ত্বকের মাধ্যমে জীবাণু ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। যদিও ঢাকনায় কিছু জীবাণু লেগে যেতে পারে, তবুও এটি বাতাসে ছড়িয়ে পড়ার তুলনায় অনেক কম ঝুঁকিপূর্ণ। তাই ঢাকনা বন্ধ করে ফ্লাশ করাই সেরা বিকল্প।

✍️ AS Taj

খাবার তো আমরা সবাই খাই, খাবারের সুন্নাতের ব্যাপারেও কম বেশ জানি। কিন্তু গুরুত্বপুর্ণ একটি  সুন্নাতটির ব্যাপারে আমরা অনেক...
13/07/2025

খাবার তো আমরা সবাই খাই, খাবারের সুন্নাতের ব্যাপারেও কম বেশ জানি। কিন্তু গুরুত্বপুর্ণ একটি সুন্নাতটির ব্যাপারে আমরা অনেকটাই উদাসীন আর এটিকে কেমন যেন নিষিদ্ধ বিষয়ের ন্যায় বানিয়ে রেখেছি আমরা। সুন্নাতটি হলো— খাবার শেষে প্লেট আঙ্গুল ও হাঁড়ি পাতিল চেটে খাওয়া।

জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেছেন যে, "রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খাবার খাওয়ার সময় আঙ্গুল ও প্লেট চেটে খেতে আদেশ দিয়েছেন আর বলেছেন, তোমরা তো জানোনা খাবারের কোন অংশে বরকত থাকে তাই আঙ্গুল ও প্লেট চেটে খাও।"

-সহীহ মুসলিম: ২০৩৩

এই সুন্নাতটি আমাদের সমাজে অনেক অবহেলিত। অনেকে এই সুন্নাত পালন করাকে তুচ্ছ মনে করেন। তাঁরা মনে করেন খাবার নষ্ট করাই হলো আধুনিকতা। কিন্তু আমরা যারা ইসলামকে ভালোবাসি তাদের এই সুন্নাতকে ভালোভাবে আঁকড়ে ধরা উচিত এবং এভাবে খাওয়াই যে সম্মানের সমাজে এটি প্রতিষ্ঠিত করা উচিত।

✍️Our Deen

চোখের কনক্রিশন (Conjunctival Concretions) সাধারণত চোখের পাতার ভেতরের দিকে (palpebral conjunctiva) ছোট ছোট হলুদ বা সাদা র...
12/07/2025

চোখের কনক্রিশন (Conjunctival Concretions) সাধারণত চোখের পাতার ভেতরের দিকে (palpebral conjunctiva) ছোট ছোট হলুদ বা সাদা রঙের জমাট বাঁধা পদার্থ যা মৃত কোষ এবং শ্লেষ্মা দিয়ে গঠিত। সাধারণত এগুলি ক্ষতিকর নয় এবং কোনো উপসর্গ সৃষ্টি করে না। তবে, যদি এই কনক্রিশনগুলো চোখের টিস্যুর উপরের স্তরে ঘষা লাগে, তাহলে জ্বালা বা অতিরিক্ত জল পড়া (epiphora) হতে পারে।

কারণসমূহ:

বয়স: চোখের পাতার টিস্যু ধীরে ধীরে ক্ষয় হতে শুরু করে, যার ফলে কনক্রিশন তৈরি হতে পারে।

চোখের প্রদাহ: চোখের পাতার প্রদাহ (conjunctivitis) বা অন্যান্য চোখের রোগ কনক্রিশন তৈরি হতে সাহায্য করতে পারে।

দীর্ঘস্থায়ী শুষ্কতা: চোখের শুষ্কতা কনক্রিশন তৈরি হওয়ার একটি কারণ হতে পারে।

পুরানো চোখের আঘাত বা অস্ত্রোপচার: পুরোনো চোখের আঘাত বা অস্ত্রোপচারের কারণেও কনক্রিশন হতে পারে।

বয়সের কারণে চোখের পাতার টিস্যুর পরিবর্তন: চোখের পাতার টিস্যু বয়সের সাথে সাথে দুর্বল হয়ে যায় এবং এর কারণে কনক্রিশন তৈরি হতে পারে।

অন্যান্য কারণ: কিছু ক্ষেত্রে, কনক্রিশনগুলি চোখের পাতায় থাকা ছোট ছোট সিস্ট বা গ্রন্থি থেকেও তৈরি হতে পারে।

উপসর্গ:

সাধারণত কনক্রিশনগুলি কোনো উপসর্গ তৈরি করে না।

যদি কনক্রিশনগুলি আকারে বড় হয় বা চোখের টিস্যুর সংস্পর্শে আসে, তবে এটি অস্বস্তি, জ্বালা, বা অতিরিক্ত জল পড়ার কারণ হতে পারে।

কিছু ক্ষেত্রে, কনক্রিশনগুলি চোখের পাতা ফুলে যাওয়া বা লাল হওয়ার কারণ হতে পারে।

করণীয়:

যদি কোনো উপসর্গ না থাকে তবে কনক্রিশন নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই।

যদি কোনো উপসর্গ দেখা যায়, তাহলে একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

চিকিৎসকের পরামর্শে কনক্রিশন অপসারণ করা যেতে পারে, যা সাধারণত একটি ছোট সুই বা ফোর্সেপ দিয়ে করা হয়।

🔴 শিশুকে কেন সেরেলাক খাওয়ানো উচিত নয় 🔴---✅ সেরেলাক না খাওয়ানোর ৫টি কারণ:1. চিনির পরিমাণ বেশি থাকে:অনেক ধরনের সেরেলাকে অত...
08/07/2025

🔴 শিশুকে কেন সেরেলাক খাওয়ানো উচিত নয় 🔴

---

✅ সেরেলাক না খাওয়ানোর ৫টি কারণ:

1. চিনির পরিমাণ বেশি থাকে:

অনেক ধরনের সেরেলাকে অতিরিক্ত চিনি থাকে যা বাচ্চার দাঁতের ক্ষয়, স্থূলতা ও ভবিষ্যতে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

2. প্রিজারভেটিভ ও কৃত্রিম উপাদান:

সেরেলাকে অনেক সময় প্রিজারভেটিভ, কৃত্রিম ফ্লেভার বা কালার ব্যবহার করা হয়, যা বাচ্চার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

3. প্রাকৃতিক খাবারের অভ্যাস নষ্ট করে:

সেরেলাক খেতে মিষ্টি ও সহজপাচ্য বলে বাচ্চারা সহজে এটি খেতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে এবং ঘরের তৈরি স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে চায় না।

4. খাদ্য অ্যালার্জির ঝুঁকি:

কিছু বাচ্চার শরীরে দুধ বা গম জাতীয় উপাদানের অ্যালার্জি থাকতে পারে যা সেরেলাকে থাকে।

5. অতিরিক্ত দাম কিন্তু কম পুষ্টি:

ঘরে তৈরি খাবারের তুলনায় এটি অনেক বেশি দামি, অথচ একই রকম বা কম পুষ্টিগুণ দিতে পারে।

---

🟢 পরিবর্তে কী দেওয়া যায়?

সুজির খিচুড়ি বা সুজি হালুয়া

ডিম সেদ্ধ ও চটকে দেওয়া

ম্যাশ করা ডাল-ভাত

চালের গুঁড়া দিয়ে ঘরে তৈরি সিরিয়াল

দুধ-সেমাই, পায়েস ইত্যাদি ঘরের তৈরি পুষ্টিকর খাবার

---

📌 কখন খাওয়ানো যেতে পারে?

যদি আপনি সময় না পান বা সফরে যান, তখন মাঝে মাঝে সেরেলাক খাওয়ানো যেতে পারে। তবে এটা যেন প্রধান খাবার না হয়, মাঝে মাঝে বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা উচিত।
© Baby Mom Foodies

শিশু হাতের মুঠোয় ধরে যে খাবারটা খেতে পারে তাই  "ফিংগার ফুড"। ৬ মাস থেকেই শিশুরা হাতের কাছে যা পায়  তা নিয়ে মুখে দেওয়ার চ...
07/07/2025

শিশু হাতের মুঠোয় ধরে যে খাবারটা খেতে পারে তাই "ফিংগার ফুড"। ৬ মাস থেকেই শিশুরা হাতের কাছে যা পায় তা নিয়ে মুখে দেওয়ার চেষ্টা করে।
তাই এসময় শিশুর খাবারের প্রতি আগ্রহ বাড়তে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ফিংগার ফুড..

✅ কি দেখে বুঝবেন শিশুকে ফিংগার ফুড দেওয়া যাবেঃ

🔹শিশু ঘাড়, মাথা শক্ত করে ভালোভাবে বসতে পারে

🔹হাতের মুঠোয় কোনও খাবার শক্ত করে ধরতে পারে

🔹মুখের কাছে কিছু ধরলে হা করে

🔹কেউ কিছু খেতে নিলে বাচ্চা হা করে / ঐ খাবারটা খেতে আগ্রহী হয়

🟢 ফিংগার ফুডের উপকারিতাঃ

🔹শিশু খাবার খেতে আগ্রহী হয়
🔹নিজে নিজে খাবারের অভ্যাস তৈরি হয়
🔹সব ধরনের খাবারে রুচি তৈরি হয়

🟢 যেসব খাবার দিবেনঃ

💠 ৬-৭ মাস বয়সেঃ
খাবার এমনভাবে দিবেন যা শিশু সহজে মুঠো করে নিতে পারে। যেমন-

- আলু/ মিষ্টি আলু সেদ্ধ
- গাজর সেদ্ধ ( চিকন করে কেটে)
- পাকা আম /কলা
- পাকা পেঁপে
- ব্রকলি / ফুলকপি সেদ্ধ

💠 ৮-৯ মাস বয়সেঃ

- ডিম সেদ্ধ (লম্বা পিস করে কেটে দিবেন)
- মুরগীর মাংস নরম করে ( হাড় যেন না থাকে)
- নরম ভাত মুঠো করে গোল করে

শিশুর ৬ মাসের পর থেকেই এভাবে চেষ্টা করুন। দেখবেন শিশু নিজে হাতে খাওয়া শিখেছে এবং সব ধরনের খাবার স্বাচ্ছন্দ্যে খাবে ইনশাআল্লাহ

চলবে....

আরও জানতে, ফলো করুন,
Dr. Sohan Chowdhury

02/07/2025

স্বামী স্ত্রীর ঝগড়াঝাটি দূর করার জন্য একটা আয়াত ই যথেষ্ট ইন শা আল্লাহ।

-ইঞ্জি. এনামুল হক চৌধুরী

✅ স্বামী- স্ত্রী  #রক্তের গ্রুপ এক হলে কি কোন সমস্যা?"হাজব্যান্ড ও ওয়াইফের রক্তের গ্রুপ একই  হলে নাকি বাচ্চার জন্মগত সমস...
29/06/2025

✅ স্বামী- স্ত্রী #রক্তের গ্রুপ এক হলে কি কোন সমস্যা?
"হাজব্যান্ড ও ওয়াইফের রক্তের গ্রুপ একই হলে নাকি বাচ্চার জন্মগত সমস্যা হয়??? প্রায় প্রতিদিনই এই একি প্রশ্নটা ফেস করতে হয়।।
উত্তরটা খুব সহজ-" কোন সমস্যা হয় না। হওয়ার কোন কারণও নেই"।

আমরা জানি সারা দুনিয়ায় 36% "ও" গ্রুপ, 28% "এ" গ্রুপ, 20% "বি" গ্রুপ। কিন্তু এশিয়াতে প্রায় 46% মানুষের রক্তের গ্রুপ "বি +"। এশিয়ায় নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপ 5% যেখানে ইউরোপ আমেরিকায় প্রায় 15%।।
যেখানে সিংহভাগ মানুষের রক্তের গ্রুপ আমাদের দেশে "বি "+ সেখানে জামাই বউয়ের গ্রুপতো মিল হবেই সেটাই স্বাভাবিক। এতে কোন সমস্যা হয় না।
কিন্তু যদি ওয়াইফের নেগেটিভ রক্তের গ্রুপ থাকে এবং হাজব্যান্ডের পজিটিভ গ্রুপ থাকে তাহলে সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি থাকে। যাকে Rh -Isoimmunization বলে।

পজিটিভ স্বামী নেগেটিভ স্ত্রীর প্রথম সন্তান যদি নেগেটিভ গ্রুপের হয় তাহলে কোন প্রকার সমস্যা হবে না। সমস্যা হয় তখন যদি প্রথম সন্তান বাবার রক্তের গ্রুপ পায় অথ্যাৎ যদি পজিটিভ হয়। এই পজিটিভ রক্তের গ্রুপ Pregnant অবস্থায় সাধারণত কোন ঝামেলা করে না। তবে এই সন্তান জন্মের সময় বাচ্চার পজিটিভ রক্ত নেগেটিভ মায়ের রক্তের সাথে মিশে যা pregnant অবস্থায় দুরূহ। যদিও 0.1% ক্ষেত্রে রক্তের এই মিশ্রণ Pregnant অবস্থায় হতে পারে।

মায়ের নেগেটিভ রক্তের সহিত বাচ্চার পজিটিভ রক্তের এই মিশ্রণের কারণে মায়ের রক্তে একধরনের Antibody তৈরী হয়ে থাকে যা পরবর্তী Pregnant কে ঝুকিতে ফেলে, পরবর্তী Pregnant এ বাচ্চাটি যদি আবারও পজিটিভ গ্রুপের হয় তবে এই Antibody দ্বিতীয় বাচ্চাটিকে নষ্ট করে দেয়। এ কারণেই প্রথম পজিটিভ সন্তান জন্মের পরপরই 72 ঘন্টার মধ্যে Rh-Anti-D Antibody নামক একটি প্রতিরোধক Injection মাকে দিতে হবে।

এই প্রতিরোধক Injection মায়ের শরীরে বিদ্যমান বাচ্চার লোহিত রক্তকণিকাকে ধ্বংস করে দেয় এবং Antibody তৈরী করতে দেয় না, ফলে পরবর্তী সময় বাচ্চার রক্তের গ্রুপ পজিটিভ হলে ও কোন সমস্যা হয় না
তবে নেগেটিভ মায়ের পজিটিভ বাচ্চা ডেলিভারির পর যদি Rh-Antibody-D প্রতিরোধক Injection মাকে না দেওয়া হয় তবে পরবর্তী পজিটিভ বাচ্চা জন্মগতভাবে রক্ত স্বল্পতা, জন্ডিস নিয়ে জন্মগ্রহণ করতে পারে। এমনকি গর্ভে সন্তান মারা ও যেতে পারে।

অনেকের ভ্রান্ত ধারণা আছে - বাবা মায়ের রক্তের গ্রুপ এক হলে বাচ্চার থ্যালাসেমিয়া হয়। যেটা সঠিক নয়।

Address

Mohammadpur
Khulna
1207

Opening Hours

Monday 16:00 - 20:00
Tuesday 16:00 - 20:00
Wednesday 16:00 - 20:00
Thursday 16:00 - 20:00
Friday 09:00 - 20:00
Saturday 16:00 - 20:00
Sunday 16:00 - 20:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MedForce BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram