Dr. Faysal Ahmed - Medicine Specialist

Dr. Faysal Ahmed - Medicine Specialist Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Faysal Ahmed - Medicine Specialist, Doctor, Kishoreganj.

Dr. Faysal Ahmed
MBBS(DMC), BCS(Health), FCPS (MEDICINE), MACP(USA)

Consultant - Medicine
250 Bed General Hospital, Kishoreganj

Chamber: Mediscan Specialized Imaging Centre
Serial : 01747-131819
Personal : 01747373030 (whatsapp/imo)

আসসালামু আলাইকুম। মানবতার সেবাই আমাদের লক্ষ্যমহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে স্কয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কিশোরগঞ্জ এ ফ্রি ...
17/03/2025

আসসালামু আলাইকুম।

মানবতার সেবাই আমাদের লক্ষ্য

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে স্কয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কিশোরগঞ্জ এ ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গণ সারাদিন ফ্রি রোগী দেখবেন।

তারিখঃ ২৬/০৩/২০২৫ ইং
স্থানঃ স্কয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার,
সোবহানীয়া মসজিদের সামনে, লেকসিটি রেস্টুরেন্টের পাশে, স্টেশন রোড, কিশোরগঞ্জ।

সিরিয়ালের জন্যঃ- 01711-292901, 01711292902

আসসালামু আলাইকুম। শুভাকাঙ্ক্ষী এবং সম্মানিত রোগীদের জানাচ্ছি যে, আমি এখন থেকে নিয়মিত প্রতিদিন  স্কয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্...
15/03/2025

আসসালামু আলাইকুম।

শুভাকাঙ্ক্ষী এবং সম্মানিত রোগীদের জানাচ্ছি যে, আমি এখন থেকে নিয়মিত প্রতিদিন স্কয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কিশোরগঞ্জ এ রোগী দেখছি।

তথ্য ও সিরিয়াল: 01711292901, 01747131819.

🔴 ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের যত্ন  ▶️ ডায়াবেটিস রোগীর পা অত্যন্ত সংবেদনশীল, সেখানে যেকোনো ক্ষত ও সংক্রমণ গুরুতর আকার ধারণ ক...
11/10/2024

🔴 ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের যত্ন

▶️ ডায়াবেটিস রোগীর পা অত্যন্ত সংবেদনশীল, সেখানে যেকোনো ক্ষত ও সংক্রমণ গুরুতর আকার ধারণ করতে পারে। ডায়াবেটিসের কারণে পায়ে যেসব জটিলতা দেখা দেয়, তাকে বলে "ডায়াবেটিক ফুট"।

▶️ ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেশি থাকে বলে তাদের স্নায়ু ও রক্তনালীর ক্ষতি হয়। তাই এই ধরনের রোগীর পায়ের বাড়তি যত্ন নেওয়া প্রয়োজন হয়, নয়তো বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। একজন ডায়াবেটিক রোগীর পা কাটা পড়ার ঝুঁকি নন-ডায়াবেটিক রোগীর তুলনায় ২৫ গুণ বেশি

🔷 যেসব কারণে পায়ে সমস্যা হয় -

১. পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি (Peripheral Neuropathy) :

পায়ের নার্ভের ক্ষতির কারণে ব্যথার অনুভূতি কমে যায়। ফলে পায়ে ব্যথা বা চাপ অনুভব করতে পারেন না। এতে ছোটখাট ক্ষত, ফোসকা বা আঘাতের ব্যাপারে তারা সচেতন হতে পারেন না, যেটা পরে বড় ক্ষতে পরিণত হয় এবং অনেক ক্ষেত্রে জীবাণু আক্রান্ত হয়।

২. পেরিফেরাল ভাস্কুলার ডিজিজ:

ডায়াবেটিস এর কারণে রক্তনালী ব্লক হয়ে রক্ত-সঞ্চালন কমে যায়। ফলে কোনো ক্ষত দ্রুত ভাল হয়না ।

৩. হাইপারগ্লাইসেমিয়া:

রক্তে অতিরিক্ত সুগার ক্ষত সারাতে বাধা সৃষ্টি করে।

▶️ ডায়াবেটিস আছে যাদের তারা পায়ের যত্ন না নিলে বা খেয়াল না রাখলে তাই বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে -

🔸 পায়ে ক্ষত ও ইনফেকশন হতে পারে, ছোট ক্ষত বড় আকার ধারণ করতে পারে এবং ইনফেকশন ছড়িয়ে যেতে পারে।

🔸পায়ে ঘা বা আলসার হতে পারে, যা গুরুতর হতে পারে।

🔸 গ্যাংগ্রিন হয়ে পায়ের টিস্যু নষ্ট হয়ে যেতে পারে, যার ফলে পা কেটে ফেলতেও হতে পারে।

🔸 এমনকি এসব সমস্যা থেকে মৃত্যুও হতে পারে।

🔷 কাদের ঝুঁকি বেশি -

🔸 দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত
🔸 রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে নাই
🔸 ধূমপায়ী
🔸 উচ্চ রক্তচাপ বা উচ্চ কোলেস্টেরল আছে
🔸 শরীরের ওজন বেশি
🔸 অপুষ্টি, কিডনি রোগ

🔷 পায়ের যত্নে কী করবেন -

🔸 ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিন পা পরীক্ষা করতে হবে।

প্রতিদিন পায়ের পাতার ত্বক পরীক্ষা করুন।

পায়ের পাতার ত্বক পরীক্ষা করে দেখার জন্য আয়না ব্যবহার করুন বা অন্যকে দেখে দিতে বলুন।

পায়ের ত্বকের রঙের কোনো পরিবর্তন, ফোসকা বা লালচে দাগ চোখে পড়লে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

🔸 পা সবসময় পরিষ্কার ও শুষ্ক রাখতে হবে।

দিনশেষে ভালোভাবে পা ধুয়ে শুকনা কাপড় দিয়ে মুছে ফেলতে হবে।

পায়ের দুই আঙুলের মাঝের জায়গা যেন ভেজা না থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এই ফাঁকেই ছত্রাক সংক্রমণ হয় বেশি।

🔸 পায়ের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করা, হাঁটাহাটি করা, সাইকেল চালানো বা সাঁতার কাটার অভ্যাস করুন

🔸 ডায়াবেটিক রোগীর পায়ের চামড়া ফেটে সংক্রমণ হতে পারে।

এ রকম হলে পেট্রোলিয়াম জেলি বা ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।

শীতের রাতে পায়ে সুতি মোজা পরলে পা ফাটবে কম।

🔸 নরম, আরামদায়ক ও সঠিক মাপের জুতা পরতে হবে।

জুতার কারণে পায়ে যেন আঘাত না লাগে, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

চাপাচাপি কিংবা ঘষাঘষি করতে হয় এমন জুতা পরবেন না।

🔸 কখনোই খালি পায়ে হাঁটবেন না, মোজা ছাড়া জুতা পরবেন না। ময়লা বা ভিজা মোজা পরবেন না।

🔸 পায়ের নখ নিয়মিত কাটতে হবে ও পরিচর্যা করতে হবে।

🔸 কুসুম গরম পানিতে পা ধুতে হবে। অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা পানি ব্যবহার করবেন না।

🔸 কখনোই কোনো ফোসকা বা কর্ন নিজে নিজে গলানো বা কাটার চেষ্টা করবেন না

🔸 ধূমপান পরিহার করুন

🔸 পায়ের যত্নে প্রতি ছয় মাস বা এক বছর পর পর চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন৷

🔷 চিকিৎসা

🔸 ডায়াবেটিস/মেডিসিন ও সার্জারি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে চিকিৎসা নিতে হবে

🔸 ডায়াবেটিস ভালভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে

🔸 পায়ে ক্ষত হলে পরিষ্কার ও ড্রেসিং করাতে হবে

🔸 ইনফেকশন হলে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করতে হবে

🔸 রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির জন্য এনজিওপ্লাস্টি, বেলুনিং বা সার্জারি করতে হবে।

🔸 পায়ের আলসারের চিকিৎসা করতে হবে

🔸 গ্যাংগ্রিন হলে আক্রান্ত অংশ কেটে ফেলতে হবে

ডা: ফয়সাল আহমেদ
এফসিপিএস(মেডিসিন), এমএসিপি (ইউএসএ)
কনসালটেন্ট - মেডিসিন
২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল, কিশোরগঞ্জ

চেম্বার - মেডিস্ক্যান স্পেশালাইজড ইমেজিং সেন্টার
মোবাইল - 01747-131819

🟣 রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস এক ধরনের দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগ। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না করালে হাতের গিরাগুলো এভাবে বেঁকে যেতে পার...
07/10/2024

🟣 রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস

এক ধরনের দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগ। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না করালে হাতের গিরাগুলো এভাবে বেঁকে যেতে পারে। এতে স্বভাবিক কাজ করা ব্যহত হয়। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসা নিন, সুস্থ থাকুন।

ডা: ফয়সাল আহমেদ
এফসিপিএস(মেডিসিন), এমএসিপি (ইউএসএ)
কনসালটেন্ট - মেডিসিন
২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল, কিশোরগঞ্জ

চেম্বার - মেডিস্ক্যান স্পেশালাইজড ইমেজিং সেন্টার
01747-131819

🔴  GERD (গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ) :-খাবার পর বুক জ্বালাপোড়া করে, ঘুমের মধ্যে বুক জ্বালাপোড়া করে, হঠাৎ কাশত...
05/10/2024

🔴 GERD (গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ) :-

খাবার পর বুক জ্বালাপোড়া করে, ঘুমের মধ্যে বুক জ্বালাপোড়া করে, হঠাৎ কাশতে কাশতে কাশতে ঘুম ভেঙে যায় - এরকম সমস্যা কম বেশী অনেকের জীবেনই দুএকবার হয়েছে।

তবে এ সমস্যা ঘন ঘন বা একটানা হলে সেটা গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ (GERD) রোগের লক্ষণ।

▶️ জিইআরডি কি?

খাদ্যনালী (ইসোফেগাস)-র শেষে অবস্থিত বৃত্তাকার পেশী ঠিক করে বন্ধ হয় না, ফলে পাকস্থলিতে থাকা খাবার এবং এসিড খাদ্যনালীতে উঠে আসে ও জ্বালা সৃষ্টি করে। এটা অনেকটা বুকজ্বালা করার মতো। সপ্তাহে দু'বারের বেশি বুকজ্বালা করলে তা জিইআরডি হিসেবে পরিচিত।

🔶 প্রধান লক্ষণ এবং উপসর্গ কি কি?

• বুকের মাঝে জ্বালা ভাব

• খাওয়ার পর বুকে ব্যথা

• হেঁচকি ওঠা

• গলা জ্বালাপোড়া

• গিলতে সমস্যা

• মুখে দুর্গন্ধ

• পেট ফাঁপা

• খাওয়ার পর অসুস্থ বোধ

• মুখে অপ্রীতিকর টক স্বাদ

• উগরানো (পেটের অ্যাসিড মুখে চলে আসা আর অপ্রীতিকর স্বাদ রেখে যাওয়া)

• দীর্ঘস্থায়ী কাশি

🔶 এর প্রধান কারণ কি কি?

বিভিন্ন কারণে এটি হতে পারে, যেমন:

• স্থূলতা

• অত্যাধিক কফি অথবা মদ্যপান করা

• গর্ভাবস্থা

• উচ্চ-ফ্যাটযুক্ত খাবার

• হিয়াটাল হার্নিয়া (পাকস্থলির উপরি ভাগ বুকে চলে আসা)

• ধূমপান

• ওষুধ - পেইনকিলার, বেনজোডায়াজেপিন, টিসিএ ইত্যাদি

• ঝাল খাবার খাওয়া

🔶 এটি কিভাবে নির্ণয় এবং চিকিৎসা করা হয়?

একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তার রোগের লক্ষণ থেকে ধারণা করতে পারেন। পাশাপাশি নানারকম টেস্ট রয়েছে, যা জিইআরডি নির্ণয়ের জন্য করা হতে পারে। সেইগুলো হল:

• এন্ডোস্কোপি

• খাদ্যনালীরএসিডিটি বা পিএইচ পরীক্ষা করা

• ম্যানোমেট্রি

🔶 কি কি দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা হতে পারে

• রিফ্লাক্স ইসোফেজাইটিস (প্রদাহ)

• খাদ্যনালী চিকন বা সংকীর্ণ হয়ে যেতে পারে

• ব্যারেটস ইসোফেগাস - যা থেকে খাদ্যনালীর ক্যান্সার হতে পারে

🔶 রোগের মাত্রা অনুযায়ী চিকিৎসক বিভিন্ন ওষুধ দিতে পারেন। পাশাপাশি নিচের নিয়মগুলো মেনে চলা উচিত:

• এসিডিটি বেশী হয় এমন খাবার এড়িয়ে চলা।

• ওজন কমানো

• খাটের মাথার অংশ একটু উঁচু করে দেওয়া, অথবা উঁচু বালিশে ঘুমানো।

• অল্প অল্প করে খাবার খাওয়া

• ঘুমাতে যাওয়ার কমপক্ষে ২-৩ ঘন্টা আগে খাবার খাওয়া

• বাম দিকে কাত হয়ে শোয়া

• ক্যাফিন, ধূমপান আর মদ্যপান এড়িয়ে চলা

🔸 সমস্যা বেশী হলে সার্জারি করানো যেতে পারে।

ডা: ফয়সাল আহমেদ
এফসিপিএস(মেডিসিন), এমএসিপি (ইউএসএ)
কনসালটেন্ট - মেডিসিন
২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল, কিশোরগঞ্জ

চেম্বার - মেডিস্ক্যান স্পেশালাইজড ইমেজিং সেন্টার
01747-131819

বুক ধড়ফড় করা বা পালপিটেসন – এমন মানুষ পাওয়া যাবেনা, যার কখনো বুক ধড়ফড় করেনি। এটি কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। বুক ধড়ফড় এক...
20/09/2024

বুক ধড়ফড় করা বা পালপিটেসন –

এমন মানুষ পাওয়া যাবেনা, যার কখনো বুক ধড়ফড় করেনি। এটি কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ।

বুক ধড়ফড় একটি অস্বস্তিকর অনুভূতি। কারো কারো শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথাও হয়। কখনো কখনো মনে হয় এই বুঝি মারা যাচ্ছি।

হৃৎস্পন্দন হঠাৎ বেড়ে গিয়ে বা অনিয়মিত হলে রোগী অজ্ঞানও হয়ে পড়তে পারে। এ সময় মাথা ঝিমঝিম, মাথা শূন্য বোধ হওয়া বা মাথা ঘোরার মতো উপসর্গ দেখা দেয়। এ রকম হলে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া জরুরি।

বুক ধড়ফড় এর কারণ –

🔶 কোন শারীরিক রোগ ছাড়া হতে পারে, যেমন -

অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও প্রচণ্ড উদ্বিগ্ন হওয়া পালপিটেশন এর অন্যতম প্রধান কারণ।

এছাড়াও ধূমপান, পানিশূন্যতা, ,অতিরিক্ত পরিশ্রম, শরীরচর্চা করা, ঋতুস্রাবের সময়, প্রেগন্যান্সীর সময়, অতিরিক্ত চা বা কফি পান করলে বুক ধড়ফড় করতে পারে।

ব্লাড সুগার কমে গেলে, রক্তচাপ কমে গেলে বুক ধড়ফড় করতে পারে।

হঠাৎ করে সিগারেট ছাড়লেও বুক ধড়ফড় করে (তবে ধূমপান ছাড়ার ৩-৪ সপ্তাহের মধ্যে এই সমস্যা চলে যায়।

🔶 হার্টের বিভিন্ন সমস্যার জন্য হতে পারে –

এরিদমিয়া (অনিয়মিত হৃদস্পন্দন), হার্ট ব্লক, হার্ট এটাক, ভালভের সমস্যা, মায়োকার্ডাইটিস, হার্ট ফেইলুর ইত্যাদি।

🔶 হার্টের রোগ ছাড়া অন্য রোগে হতে পারে –

অনেক জ্বর, থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা, রক্তস্বল্পতা, ফিওক্রোমোসাইটোমা ইত্যাদি।

🔶 কিছু ওষুধ সেবন করলে -
সালবিউটামল, থিওফাইলিন, এন্টিকোলিনার্জিক, অ্যামিট্রিপটাইলিন, এমলোডিপিন, থাইরক্সিন (অভার ডোজ) ইত্যাদি।

🔶 ইয়াবা, কোকেন, এমফিটামিন সহ বেশকিছু মাদক গ্রহণেও পালপিটেশন হয়।

এটি সমস্যাজনক হয়ে উঠতে পারে যদি এর সঙ্গে কয়েকটি উপসর্গ দেখা দেয়। সেগুলো হলো- ১. বুকে ব্যথা ২. নিশ্বাস নিতে কষ্ট ৩. মাথা ঘোরা ৪. অজ্ঞান হয়ে যাওয়া। এমন হলে অবশ্যই দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

🔷 বুক ধড়ফড় করলে কি করতে হবে -

🔸অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও ডিপ্রেশন পরিহার করা। সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকমের Relaxation exercise, Yoga, Meditation করা যেতে পারে।
🔸চা বা কফি পান কমিয়ে দিতে হবে
🔸ধূমপান ও মাদক গ্রহণ বাদ দিতে হবে
🔸নিয়মিত শরীরচর্চা করা
🔸ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা
🔸পর্যাপ্ত ঘুমানো
🔸পর্যাপ্ত পানি পান করা
🔸 ব্লাড সুগার কমে গেলে মুখে চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে হবে
🔸ব্লাড প্রেশার কমে গেলে মাথা নিচু করে শুয়ে পড়তে হবে। স্যালাইন বা শরবত খেতে হবে।

🔷 প্রাথমিক ব্যবস্থা নেওয়ার পর উন্নতি না হলে একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করে কারণ বের করে চিকিৎসা দিতে হবে, যেমন— হিমোগ্লোবিন, ব্লাড সুগার,থাইরয়েড ফাংশন পরীক্ষা, ইসিজি, ইকো-কার্ডিওগ্রাম, ইটিটি, ইলেকট্রোফিজিওলজি, এনজিওগ্রাম ইত্যাদি।

ডা: ফয়সাল আহমেদ
এপসিপিএস(মেডিসিন), এমএসিপি (ইউএসএ)
কনসালটেন্ট - মেডিসিন
২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল, কিশোরগঞ্জ

চেম্বার - মেডিস্ক্যান স্পেশালাইজড ইমেজিং সেন্টার
01747-131819

17/09/2024

রোগীরা প্রায়ই জিজ্ঞাসা করেন, কি কি খাবার খেলে শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়বে।

বিশেষত যাদের এ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা আছে তাদের জন্য এটা জানা বেশী জরুরি।

হিমোগ্লোবিন একটি প্রোটিন, এটি রক্তের লোহিত রক্ত কণিকায় থাকে এবং রক্তের মাঝে প্রয়োজনীয় ঘনত্ব বজায় রাখে। এই হিমোগ্লোবিনের কারণেই রক্ত লাল হয়। হিমোগ্লোবিনের কাজ হল দেহের প্রতিটি অংশে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন পৌঁছে দেওয়া।

হিমোগ্লোবিন কমে গেলে শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত সরবরাহ কমে যায়। এতে অনেক রকম সমস্যা দেখা দেয়, যেমন - মাথা ব্যথা, মাথা ঘুরানো, শ্বাসকষ্ট, দুর্বলতা, ক্ষুধামন্দা, ক্লান্তি, ফ্যাকাশে ভাব, জিহবায় ঘা বা ছিলে যাওয়া ইত্যাদি।

একজন পুরুষের দেহে হিমোগ্লোবিনের স্বাভাবিক মাত্রা প্রতি ডেসিলিটারে ১৩.৫ - ১৭.৫ গ্রাম। নারীদের রক্তে ১২-১৫ গ্রাম।

হিমোগ্লোবিন তৈরীর সবচেয়ে প্রয়োজনীয় উপাদান হচ্ছে আয়রন, ফলিক এসিড এবং ভিটামিন বি১২। এর মধ্যে আয়রন এর অভাবে সবচেয়ে বেশী রক্তশূন্যতা দেখা দেয়।

প্রাপ্ত বয়স্ক একজন পুরুষের দৈনিক ৮ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন। আর মহিলাদের প্রয়োজন ১৮ মিলিগ্রাম। গর্ভবতী মহিলার দৈনিক ২৭ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন।

এজন্য আয়রনের ঘাটতি দেখা দিলে আয়রনসমৃদ্ধ খাবার বেশী করে খাওয়া প্রয়োজন। অবশ্য কিডনি দু্র্বলতা, থ্যালাসিমিয়া বা বোনম্যারো সমস্যার জন্য এ্যানিমিয়া হলে খাবার খেয়ে রক্তশূন্যতা দূর হবেনা।

➡️ আয়রন সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা -

কলিজা (গরুর কলিজায় সবচেয়ে বেশী আয়রণ থাকে),
ডিম, দুধ, মাংস, ছোলা, ডাল, কুমরার বিচি, পালং শাক, ডিম, লাল মাংস, কাজু বাদাম, কিসমিস, মটরশুটি।

রঙিন সবজি ও ফল - ডালিম, আপেল, বিট, লাল আঙ্গুর, ব্রকলি।

এছাড়াও আছে সামুদ্রিক মাছ ও ডার্ক চকলেট।

➡️ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার -
এগুলো শরীরে আয়রন শোষনে সাহায্য করে। যেমন -
কমলা, লেবু, স্ট্রবেরি, টমেটো, গোলমরিচ

ডাঃ ফয়সাল আহমেদ
কনসালট্যান্ট - মেডিসিন
২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল, কিশোরগঞ্জ

চেম্বার : মেডিস্ক্যান স্পেশালাইজড ইমেজিং সেন্টার
01747-131819

15/09/2024

পর্ব - ২ : প্রস্রাবের সংক্রমণ বা ইউরিন ইনফেকশন

ইউরিন ইনফেকশন প্রতিরোধে করণীয়

কিছু নিয়ম মেনে চললে প্রস্রাবের ইনফেকশন হওয়ার প্রবণতা কমিয়ে আনা যায়।

🔶 যেসব নিয়ম মেনে চলবেন -

●নির্দিষ্ট সময় পর পর প্রস্রাব করুন। প্রস্রাব চাপলে আটকে রাখবেন না।
● পায়খানা করার পর পানি ব্যবহারের আগে টয়লেট টিস্যু ব্যবহার করুন।
● টয়লেটে টিস্যু ব্যবহারের সময়ে সামনে থেকে পেছনে পরিষ্কার করুন
● যৌনাঙ্গ শুকনো ও পরিষ্কার রাখুন।
● দৈনিক কমপক্ষে ৮ থেকে ১২ গ্লাস পানি পান করুন
● বাথটাব বা পুকুরে গোসল করার পরিবর্তে শাওয়ার কিংবা বালতির সাহায্যে গোসল করুন
● প্রস্রাব করার সময়ে মূত্রথলি সম্পূর্ণ খালি করার চেষ্টা করুন
● ভাল ব্র্যান্ডের স্যানিটারী ন্যাপকিন ব্যবহার করুন
● সহবাসের আগে ও পরে যৌনাঙ্গ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন
● সহবাসের পরে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব প্রস্রাব করুন
● সুতি কাপড়ের ঢিলেঢালা অন্তর্বাস ব্যবহার করুন
● বাচ্চার ডায়পার নিয়মিত পরিবর্তন করুন

🔶 ইউরিন ইনফেকশনের চিকিৎসা

প্রস্রাব ইনফেকশনের লক্ষণ দেখা দিলে একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ডাক্তার প্রয়োজনে পরীক্ষা করাবেন, পাশাপাশি উপযুক্ত অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দিতে পারেন।

অ্যান্টিবায়োটিকের সম্পূর্ণ কোর্স শেষ করা গুরুত্বপূর্ণ। লক্ষণগুলো কমে আসতে শুরু করলেও প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওষুধের কোর্স সম্পন্ন করতে হবে।

ডাঃ ফয়সাল আহমেদ
কনসালট্যান্ট - মেডিসিন
২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল, কিশোরগঞ্জ

চেম্বার : মেডিস্ক্যান স্পেশালাইজড ইমেজিং সেন্টার
০১৭৪৭-১৩১৮১৯

13/09/2024

পর্ব - ১: প্রস্রাবের সংক্রমণ বা ইউরিন ইনফেকশন

এটি বর্তমানে খুবই পরিচিত একটি রোগ। শিশু, বয়স্ক, নারী বা পুরুষ যে কেউ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা নিলে ও কিছু নিয়মকানুন মেনে চললে এই রোগ থেকে সহজেই নিরাময় পাওয়া সম্ভব।

🔶 ইউরিন ইনফেকশন কি এবং কোথায় হয়?

মূত্রতন্ত্রের মাধ্যমে আমাদের শরীর থেকে বর্জ্য ও অতিরিক্ত পানি প্রস্রাব হিসেবে বেরিয়ে যায়। মূত্রতন্ত্রের মধ্যে থাকে ২টি কিডনি, ২টি ইউরেটার, একটি মূত্রথলি ও একটি মূত্রনালি।

মূত্রতন্ত্রের যে কোনো অংশে জীবাণুর সংক্রমণ হলে সেটিকে ইউরিন ইনফেকশন বা প্রস্রাবের সংক্রমণ বলে (Urinary Tract Infection)

🔶 ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ:
● প্রস্রাবের সময় ব্যথা বা জ্বালাপোড়া হওয়া
● ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া
● রাতে বার বার প্রস্রাবের বেগ হওয়া
● দুর্গন্ধযুক্ত বা ঘোলাটে প্রস্রাব হওয়া
● বেগ ধরে রাখতে কষ্ট হওয়া
● তলপেটে ব্যাথা হওয়া
● প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যাওয়া
● কোমরের পেছনে পাঁজরের নিচের অংশে ব্যাথা
● জ্বর আসা, গরম লাগা বা শরীরে কাঁপুনি লাগা
● দুর্বলতা ও বমি বমি লাগা

বয়স্কদের ক্ষেত্রে নিচের লক্ষণগুলা অতিরিক্ত দেখা যেতে পারে -
● অস্বাভাবিক আচরণ
● মানসিক বিভ্রান্তি
● শরীরে কাঁপুনি অথবা ঝাঁকুনি হওয়া
● প্রস্রাব করে জামাকাপড় নষ্ট করে ফেলা

বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নীচের লক্ষণগুলা অতিরিক্ত দেখা যেতে পারে —
● মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া
● ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া না করা
● জ্বর আসা
● হঠাৎ বিছানায় প্ৰস্রাব করতে শুরু করা
● বমি হওয়া

🔶 ইউরিন ইনফেকশনের কারণ -

সাধারণত পায়খানায় থাকা বিভিন্ন জীবাণু প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে প্রবেশ করে ইনফেকশন হয়।

নারীদের মধ্যে এই রোগের সংক্ৰমণের হওয়ার প্রবণতা বেশি। এর কারণ হলো, নারীদের মূত্রনালী পুরুষদের তুলনায় দৈর্ঘ্যে অনেক ছোট এ মূত্রনালী পায়ুপথের খুব কাছাকাছি অবস্থিত। ফলে ব্যাকটেরিয়া পায়ুপথ থেকে মূত্রনালীতে সহজে প্রবেশ করে প্রস্রাবের সংক্ৰমণ ঘটানোর আশঙ্কা বেড়ে যায়।

🔶 যেসব কারণে ইউরিন ইনফেকশনের আশঙ্কা বেড়ে যায়—
● পর্যাপ্ত পানি পান না করলে
● কিডনিতে পাথর হলে
● যৌনাঙ্গ পরিষ্কার ও শুকনো না রাখলে
● রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে। যেমন: ডায়াবেটিস, এইডস, কেমোথেরাপি নিলে, স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ সেবনকালে, গর্ভধারণ করলে
● পুরুষদের 'প্রস্টেট গ্রন্থি' বড় হয়ে যাওয়া, শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য
● জীবাণুমুক্ত পরিচ্ছন্ন স্যানিটারী ন্যপকিন ব্যবহার না করলে
● টয়লেটের পরিবেশ, ব্যবহার্য পানি, বদনা এগুলো অপরিচ্ছন্ন থাকলে
● মেনোপজ এর পর ইস্ট্রোজেন হরমেনের অভাবে
● প্রস্রাবের রাস্তায় ক্যাথেটার পরানো থাকলে
● আগে প্রস্রাবের ইনফেকশন হয়ে থাকলে

ডাঃ ফয়সাল আহমেদ
কনসালট্যান্ট - মেডিসিন
২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল, কিশোরগঞ্জ

চেম্বার : মেডিস্ক্যান স্পেশালাইজড ইমেজিং সেন্টার
০১৭৪৭-১৩১৮১৯

মারাত্নক ক্ষতিকর  #ট্রান্স_ফ্যাট সম্পর্কে জানি: আমরা প্রতিদিন যে সকল খাবার গ্রহণ করে থাকি তার ভিতরে ফ্যাট বা চর্বি অন্যত...
11/09/2024

মারাত্নক ক্ষতিকর #ট্রান্স_ফ্যাট সম্পর্কে জানি:

আমরা প্রতিদিন যে সকল খাবার গ্রহণ করে থাকি তার ভিতরে ফ্যাট বা চর্বি অন্যতম। কিন্তু এর মধ্যে ট্রান্স ফ্যাট খুবই ক্ষতিকর। Trans Fat (ট্রান্স ফ্যাট) হলো ট্রান্সফর্মড ফ্যাট বা পরিবর্তিত চর্বি।

এই ফ্যাট আমাদের শরীরের জন্য অবর্ণনীয় ক্ষতি নিয়ে আসে। সেজন্য সচেতনতা বৃদ্ধি কার্যক্রম ও সরকারি ও বেসরকারি প্রচেষ্ঠায় প্রাত্যহিক জীবনে Trans Fat গ্রহণের পরিমাণ কমাতে হবে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) হুঁশিয়ার করে দিয়েছে ট্রান্স ফ্যাট সম্পর্কে।

বিশ্বে প্রথম ডেনমার্ক আইন করে খাদ্যে ট্রান্স ফ্যাটের মাত্রা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করেছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, কানাডা ট্রান্স ফ্যাটের প্রধান উৎস আংশিক জারিত তেল ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।

ভারত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে জানিয়েছে, ২০২২ সালের মধ্যে খাদ্যে ট্রান্স ফ্যাটের মাত্রা ২ শতাংশে নামিয়ে আনবে।

ট্রান্স ফ্যাট এর উৎস:
🔸স্ট্রিট ফুড (পথের ধারের খাবার),
🔸ভাজাপোড়া খাবার (পুরি, সিঙ্গারা, সমুচা, চিকেন গ্রিল ও ফ্রাই ইত্যাদি)
🔸হোটেলে বেশি তেল ও ডালডায় তৈরি খাবার
🔸স্বাদ আনতে উচ্চ তাপমাত্রায় রিসাইক্লিং তেলের (বারবার ব্যবহার) খাবার,
🔸বেকারিতে ডালডায় তৈরি মুখরোচক বিস্কুটে বেশি মাত্রায় ট্রান্স ফ্যাট মেলে।

এই খাবার দেহের অভ্যন্তরে ভাল কোলস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে খারাপ কোলস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। অতিরিক্ত খারাপ কোলস্টেরল মানবদেহে হৃদরোগ, ডায়াবেটিসসহ মৃত্যুঝুঁকির রোগগুলো দিয়ে দ্রুত আক্রান্ত করে দেয়। প্রতিনিয়ত আমরা জেনেশুনে সুস্বাদু ও মুখরোচক খাবারের নামে ট্রান্স ফ্যাটযুক্ত খাবার খাচ্ছি।

➡️ হার্টের ক্ষতি:
সাধারণ ফ্যাটের একটি বৈশিষ্ট্য হলো এরা LDL ও HDL দুই রকমের কোলেস্টেরলই বৃদ্ধি করে থাকে। কিন্তু Trans Fat বৃদ্ধি করে শুধু LDL এর পরিমাণ যা আমাদের হার্টের জন্য ক্ষতিকর।

➡️ ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি ও ডায়াবেটিস:
একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে Trans Fat গ্রহণকারীর ডায়াবেটিস হওযার সম্ভাবনা ৪০% বেশি। অতিরিক্ত Trans Fat ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বাড়িয়ে দেয়।

➡️ ইনফ্লামেশন বা প্রদাহ:
ইনফ্লেমেশন আমাদের শরীরে নানা রকমের ক্রনিক ডিজিসের ঝুঁকি বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে মোটা ও স্থুলদেহের অধিকারীদের অতিরিক্ত ইনফ্লেমেশন সমস্যার জন্য Trans Fat দায়ী।

➡️ রক্তনালিকার ক্ষতি:
গবেষণায় দেখা গেছে অতিরিক্ত ট্রান্স ফ্যাট গ্রহণে ১ মাসে ২১% পর্যন্ত HDL কমে যায় এবং আর্টারির পরিধি কমে আসে প্রায় ২৯% পর্যন্ত। এতে করে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায।

➡️স্থূলতা বৃদ্ধি :
ট্রান্স ফ্যাট দ্রুত ওজন বাড়ায়। এতে অল্প বয়সে হাই প্রেশার, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে।

➡️ ক্যান্সারের ঝুঁকি:
মেনোপজের আগে অতিরিক্ত Trans Fat গ্রহণ মেনোপজের পরে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

🔶🔷 ট্রান্স ফ্যাট থেকে দূরে থাকার উপায়

• প্রসেসড খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
• অত্যধিক তাপমাত্রায় তেল জাতীয় এবং প্রাণীজ চর্বি জাতীয় খাবার রান্না করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
• ভাজাপোড়া খাবার যেমন ফ্রাইড চিপস, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, ফ্রাইড চিকেন ইত্যাদি এড়িয়ে চলতে হবে।
• প্যাকেটজাত খাবারের উপরের উপাদানের নির্দেশিকা দেখে খাবার কিনতে হবে।

ডাঃ ফয়সাল আহমেদ
কনসালট্যান্ট - মেডিসিন
২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল, কিশোরগঞ্জ

চেম্বার : মেডিস্ক্যান স্পেশালাইজড ইমেজিং সেন্টার
০১৭৪৭-১৩১৮১৯

মানুষের মস্তিষ্কে প্লাস্টিক কণার উপস্থিতি বাড়ছে: এই গবেষণার গবেষক অধ্যাপক ম্যাথিউ ক্যাম্পেন বলেন, ‘এই ন্যানো প্লাস্টিকগু...
06/09/2024

মানুষের মস্তিষ্কে প্লাস্টিক কণার উপস্থিতি বাড়ছে:

এই গবেষণার গবেষক অধ্যাপক ম্যাথিউ ক্যাম্পেন বলেন, ‘এই ন্যানো প্লাস্টিকগুলো কোনো না কোনোভাবে আমাদের শরীরে প্রবেশ করছে এবং মস্তিষ্কে গিয়ে পৌঁছাচ্ছে। প্লাস্টিক ফ্যাট বা লিপিড পছন্দ করে।

তাই একটি তত্ত্ব হলো, আমরা খাবারের মাধ্যমে যে ফ্যাট গ্রহণ করি, সেগুলোর সঙ্গে ন্যানো প্লাস্টিক আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। তারপর তা মস্তিষ্কসহ অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গে যায়।’

মাইক্রোপ্লাস্টিক আমাদের শরীরে হাজারো ধরনের রাসায়নিক নিয়ে আসে। এই রাসায়নিকগুলোর কয়েকটি খুবই ক্ষতিকর।

তাই আমাদের এই প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে আনতে হবে।
নয়তো ভবিষ্যতে বড় ধরনের ক্ষতির আশংকা আছে।

সূত্র: প্রথম আলো

ডা: ফয়সাল আহমেদ
কনসালটেন্ট - মেডিসিন।
২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল, কিশোরগঞ্জ

Address

Kishoreganj

Telephone

+8801747373030

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Faysal Ahmed - Medicine Specialist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Faysal Ahmed - Medicine Specialist:

Share

Category