Fakir bari

Fakir bari A b c d to x y z ....everything is here....

সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা ঈদ মোবারক
21/04/2023

সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা ঈদ মোবারক

*আসুন আজ জেনে নেই মেসি সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য 🇦🇷**যারা ফুটবল ভালোবাসেন তারা মেসিকে অবশ্যই চিনেন।**ফুটবল বিশ্বে মেসি সে...
19/12/2022

*আসুন আজ জেনে নেই মেসি সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য 🇦🇷*

*যারা ফুটবল ভালোবাসেন তারা মেসিকে অবশ্যই চিনেন।*
*ফুটবল বিশ্বে মেসি সেরা ফুটবলার। তবে তার সবকিছু কিন্তু আমরা জানি না।*

✅ *৯০০ লক্ষ ইউরো মেসি বছর শেষে আয় করেন।*

✅* ইউনেস্কোর চ্যারিটেবল ট্রাস্টের ৪৮ শতাংশ আয় মেসির দান থেকে আসে।*

✅ *মেসি ১৮৯টি দেশে ৯৮৪৭টি স্কুল তৈরি করেছেন এককভাবে।*

✅ *আপনি শুনলে অবাক হবেন বিশ্বের ৪০মিলিয়ন শিশুর স্কুলের যাবতীয় ব্যয়ভার তিনি নিজে বহন করেন।*

✅ * ২০১৮ বিশ্বকাপের আর্জেন্টিনা দলের সিংহভাগ খরচ মেসি একাই বহন করেছিলেন।*

✅ *মেসি বার্সা থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন ইউরো পারিশ্রমিক হিসেবে নিলেও মোটা একটি অংশ বার্সার যুব উন্নয়ন প্রকল্পে দান করেন। এটি অবস্থিত লা মাসিয়ায়। মেসি নিজেও এখানে বড় হয়েছেন।*

✅ *বিশ্বের ১৫ মিলিয়ন পথ শিশুকে তিনি তার চ্যারিটেবল ট্রাস্ট থেকে সহায়তা করে থাকেন।*

✅ *মেসি থাকা অবস্থায় আর্জেনটিনা বিশ্বকাপে রানার্সআপ হয়। রানার্সআপের পুরো টাকা তিনি আর্জেনটিনার হাসপাতালগুলোতে দান করে দেন।*
✅ *তিনিই ইসরাইলকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, আমি ঘৃনা করি তাদের যারা নিরপরাধ শিশুদের হত্যা করে।*

✅ *মেসি বিশ্বের ৫০ জন ডোনেটরদের একজন ফোর্বেসের জরিপ অনুযায়ী।*
*স্যালুট জানাই তোমাকে।
*সংগৃহীত *

11/03/2020

***এক বাংলাদেশী ডাক্তার চাকরি না পেয়ে লন্ডনে --- তাঁবু টেনে অস্থায়ী ক্লিনিক খুলে বসল।
তাঁবুর বাইরে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে লিখে দিল ---
'GET TREATMENT FOR £20 - IF NOT CURED GET BACK £100.'
সহজ বাংলা -- বিফলে মূল্য ফেরত।
এক ব্রিটিশ আইনজীবী চিন্তা করল ১০০ পাউন্ড ধান্ধা করার এই সুযোগ।
উকিল গিয়ে ডাক্তারকে বলল- আমার জিহ্বায় কোন কিছুর স্বাদ পাইনা, আমি কোন স্বাদ পরখ করতে পারিনা, আমার চিকিৎসা করুন।
ডাক্তার তার এসিস্ট্যান্টকে হাঁক দিয়ে বলল--- একে ৪২০ নম্বর ডিব্বা থেকে তিন ফোটা খাইয়ে দাও।
ঔষধ খাওয়ানোর পর উকিল চেঁচিয়ে উঠল- এটা তো কেরোসিন!
ডাক্তার: গুড, আপনার জিহ্বা কাজ করা শুরু করেছে, ২০ পাউন্ড দিন।
২০ পাউন্ড হারিয়ে অনেক ভেবেচিন্তে উকিল দ্বিতীয় দিন আবার আসল ডাক্তারের কাছে।
উকিল: আমার স্মৃতি কাজ করছেনা, আপনি আমার চিকিৎসা করুন।
ডাক্তার আবার তার এসিস্ট্যান্টকে হাঁক দিয়ে বলল- একে ৪২০ নম্বর ডিব্বা থেকে তিন ফোটা খাইয়ে দাও।
খাওয়ানোর পর উকিল রেগেমেগে একাকার। বলল: এই কেরোসিন তো জিহ্বায় স্বাদ ফেরানোর জন্য খাইয়েছিলেন গতকাল!
ডাক্তার: এই তো স্মৃতি ফিরে এসেছে। বিশ পাউন্ড দিন।
টাকা উদ্ধারের আশায় + প্রতিশোধের নেশায় -- পরের সপ্তাহে আবার এল উকিল ডাক্তারের তাঁবুতে। এবার চোখে কালো চশমা, হাতে সাদা ছড়ি।
উকিল: আমি কিছু দেখতে পাচ্ছিনা, আমার চোখ ভালো করে দিন।
ডাক্তার: এই চিকিৎসা আমার আওতার বাইরে, এই নিন ১০০ পাউন্ড, বলে একটা নোট বাড়িয়ে দিল।
উকিল খেয়াল করে দেখলো -- সেটা ৫ পাউন্ডের নোট। উকিল চেঁচিয়ে বলল: এটা তো পাঁচ পাউন্ডের নোট!
ডাক্তার নোটখানা ফিরিয়ে নিয়ে বলল: আপনার দৃষ্টি ফিরে এসেছে -- বিশ পাউন্ড দিন !!

07/03/2020

করোনা ভাইরাসের ঝুকিতে বাংলাদেশ।
১। করোনা ভাইরাস বিশালাকৃতির ভাইরাস, যার কোষের প্রস্থ ৪০০-৫০০ মাইক্রোমিটার। সুতরাং যে কোনও মুখোশ যেটা এই আকারের বস্তুকে প্রতিহত করতে পারে সেটা ব্যবহার করলেই হবে, ফার্মাসিস্টদের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নেই।

২। ভাইরাসটি বায়ুবাহী নয়, আকারে বড় ও ভারী বলে এটা মাটিতে পড়ে থাকে।

৩। করোনা ভাইরাস যখন ধাতব কোনো পৃষ্ঠের উপর পড়ে তখন এটি ১২ ঘন্টা পর্যন্ত বাঁচতে পারে। কাপড়ের উপরে পড়লে ৯ ঘন্টা, সরাসরি শরীরে লাগলে ১০ মিনিট পর্যন্ত বাঁচতে পারে। তাই সাবান এবং পানি দিয়ে ভালভাবে জামাকাপড়, শরীর পরিষ্কার করলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিহত করা সম্ভব।

৪। যদি ভাইরাসটি ২২°-২৭° ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় চলে আসে তবে এটি মারা যাবে, কারণ এটি গরম অঞ্চলে বাস করে না। এছাড়াও গরম পানি খেলে এবং সূর্যের আলোয় থাকলে করোনাভাইরাস কার্যকর হতে পারে না।

৫। আইসক্রিম থেকে দূরে থাকুন এবং ঠান্ডা আবহাওয়া পরিহার করুন।

৬। উষ্ণ- লবণপানিতে গার্গল করলে করোনাভাইরাস মরে যায় এবং টনসিল ও ফুসফুসে প্রবেশ করতে পারে না।

এই ছয়টি উপায় মেনে চললে বাংলাদেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করা সম্ভব।

তথ্যসূত্রঃ ইউনিসেফ

29/09/2019

তরুন থাকার টিপস্ঃ
ডাঃ- দেবী শেঠী
১. খুব ধীরে ধীরে চেষ্টা করতে করতে কয়েক মাসের
মধ্যে সকালে ঘুম থেকে উঠে চার গ্লাস পানি
খাওয়ার অভ্যাস করুন। এর পর বাথরুমে যান।
২. বাথরুম থেকে ফিরে এসে আরও এক গ্লাস পানি
খান এবং তার পর খান দুধ ছাড়া খুব হালকা এক
কাপ চা। আপনার ওজন বেশি হলে চিনি খাওয়া ছেড়ে
দিন। চা কখনোই অতিরিক্ত গরম খাবেন না।
৩. সারা দিনে ৮ থেকে ১২ গ্লাস বাড়তি পানি
খাবেন।
৪. পানি খাওয়ার নাম হচ্ছে হাইড্রোথেরাপি রা
জলচিকিৎসা। মূলত এটি হচ্ছে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার
বছরের প্রাচীন ভারতীয় চিকিৎসা। আধুনিক
বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে- ঘুম থেকে
উঠে ধীরে ধীরে চার গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস
করলে প্রায় ৩৬ ধরণের রোগ হয় না এবং হলেও
সেরে যায়।
৫. অপর পক্ষে, দুধহীন এবং দুধ-চিনি-হীন হালকা
গরম চা হচ্ছে আড়াই হাজার বছর আগের একটি
চায়নিজ হারবাল মেডিসিন । সেকালে এই চা দিয়ে
হার্ট, ব্লাড প্রেসার (উচ্চ রক্তচাপ) ও পেটের
নানা রকম রোগের চিকিৎসা করা হতো। আবার
আধুনিক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে- চায়ে
রয়েছে অ্যান্টিঅিডেন্ট, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে
নিশ্চিত অবদান রাখে। এ ছাড়াও অন্য বহুগুণ
রয়েছে চায়ে। তবে যে চা-টা প্রক্রিয়াজাত হয়নি, সে
চায়ের গুণাগুণই অপেক্ষাকৃত ভালো।
৬. ভিটামিন সি একটি বৈপ্লবিক খাদ্যপ্রাণ এর
গুণাগুণ অসংখ্য। জানা গেছে, দিনে ১ হাজার
মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খেলে মানুষ চির তরুণ থাকে।
তবে ট্যাবলেট খেলে কিছুই উপকার পাওয়া যায় না।
প্রতিদিনই কমবেশী খেতে হবে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ
তাজা ফলমূল। ভিটামিন সিও ক্যান্সার ঠেকাতে
সাহায্য করে। আমলকি, সব ধরনের লেবু, টমেটো,
কমলা, পেয়ারা, নানা রকর টক স্বাদের ফলে
বিভিন্ন মাত্রায় ভিটামিন সি রয়েছে।
৭. ধূমপানসহ সকল ধরণের নেশা জাতীয় অভ্যাস
ত্যাগ করুণ। কারণ নেশা মানুষকে সকল দিক দিয়ে
ধ্বংস করে দেয়।
৮. রেডমিট অর্থাৎ গরু, মহিষ, খাসি, ভেড়া
ইত্যাদির মাংস খাওয়া ছেড়ে দিতে হবে। ফার্মের
মুরগিও চলবে না। শুধু চর্বিহীন বাচ্চা মুরগির মাংস
খাওয়া চলতে পারে।
৯. প্রচুর পরিমাণে আধা-সেদ্ধ শাক-সবজি,
তরিতরকারি এবং খুব অল্প পরিমাণে ভাত-রুটি
খাওয়া উচিত।
ভাজাভুজি খাবেন না। অতিরিক্ত তেল, চর্বি, ঘি,
মাখন খাবেন না। মসলার বিভিন্ন ভেষজ গুণ আছে,
তবুও রান্নায় খুব বেশি মসলা ব্যবহার করবেন না।
১০. সালাদ হিসাবে প্রতিদিন বেশি করে খাবেন
কাঁচা লেটুস পাতা, পুদিনা পাতা, টমেটো ইত্যাদি।
১১. বিধিনিষেধ না থাকলে সকালে খালি পেটে এক
চামচ মধু খাবেন।
১২. ছোট-বড় সব ধরনের মাছ খাবেন। সমুদ্রের
মাছ খাওয়া অভ্যাস করতে পারলে তো খুবই ভালো।
কেননা, এটা মহৌষধ। গাদা-গাদা মাছের কাটা খাওয়া
ঠিক নয়। ওতে পাকস্থলিতে পাথর হতে পারে।
১৩. সূর্যমূখী ফুলের বীজ হচ্ছে হার্টের ভেষজ
ওষুধ। রান্নায় সূর্যমূখী তেল ব্যবহার করলে
হার্টের সুরক্ষা যেমন হয়, তেমনি হার্টের অসুখ
থাকলে তা সারাতে সাহায্য করে।
১৪. প্রতিদিন অল্প একটু টক দই খাওয়ার অভ্যাস
করুন। টক দই উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে আনতে
সাহায্য করে ।
ডা. দেবী শেঠী
Aug 29 · Facebook for Android · Pu

12/07/2019

আমরা আগেই জেনেছি যে Microsoft Excel এ বিভিন্ন Formula ব্যবহার করে সকল প্রকার গাণিতিক হিসাব তৈরি করা যায়। আর এই গাণিতিক সমস্যা সমাধানে ব্যবহার করতে হয় বিভিন্ন Function, যার মাধ্যমে আমরা গাণিতিক হিসাব গুলো করে থাকি। আমাদের আজকে আমরা জানবো কিভাবে Microsoft Excel এ Formula বা সূত্র গঠন করা যায়, Formula কি, এর উপাদান গুলো কি কি এবং এর বিভিন্ন উপাদান গুলো কিভাবে কাজ করে।
চলুন তাহলে কথা না বাড়িয়ে জেনে নিই বিষয়গুলো সম্পর্কেঃ
STATISTICAL FUNCTION
পরিসংখ্যান সূত্র সমূহঃ
ওয়ার্কশীটের বিভিন্ন সেল এ লিখিত সংখ্যা সমূহের যোগফল, গড়, মোট সংখ্যার সংখ্যা, সর্ববৃহৎ ও সর্বনিম্ন সংখ্যা নির্ণয় ছাড়াও পরিমিত ব্যবধান এবং ভেদাংক ইত্যাদি পরিসংখ্যানের কাজ করার জন্য কয়েকটি = ফাংশন রয়েছে। নিম্নে এ ফাংশনগুলো আলোচনা করা হলো। যেমন-
= SUM (List) অংকের এ সূত্রটি দ্বারা কোন নির্দিষ্ট রেঞ্জের সংখ্যা সমূহের যোগফল নির্ণয় করা হয়। = SUM (List) এখানে List হচ্ছে ভেল্যু যা আমরা যোগ করতে চাই। এই List যদি একাধিক হয় তাহলে আর্গুমেন্ট পৃথককারী চিহ্ন কমা (,) ব্যবহার করতে হয়।
উদাহরণঃ উদাহরণঃ সেল পয়েন্টার C8 এ রাখি।
=SUM (C2:C7) লিখে Enter দিই।
C8 ঘরে মোট যোগফল 3115 আসবে।
=MAX (List) পরিসংখ্যানের এই সূত্রটি দ্বারা নির্দিষ্ট রেঞ্জের সংখ্যাসমূহ হতে Maximum অর্থাৎ সর্ববৃহৎ সংখ্যাটি নির্ণয় করা হয়।
উদাহরণঃ সেল পয়েন্টার কোন ফাকা সেল- এ রাখি। উদাহরণঃ
=MAX (B2:B5) লিখে Enter দিই।
রেঞ্জের সর্ববৃহৎ সংখ্যা 89423 আসবে।
আবার =MAX (SAL) লিখে Enter দিলে একই ফল দেখাবে।
=AVERAGE (List) পরিসংখ্যানের এই সূত্রটি দ্বারা নির্দিষ্ট রেঞ্জের সংখ্যাসমূহের গড় নির্ণয় করা হয়।উদাহরণঃ সেল পয়েন্টার কোন ফাকা সেল- এ রাখি।
=AVERAGE (B2:B5) লিখে Enter দিই।
রেঞ্জের সংখ্যা সমূহের গড় বেরিয়ে আসবে।
=MIN (List) পরিসংখ্যানের এই সূত্রটি দ্বারা নির্দিষ্ট রেঞ্জের সংখ্যাসমূহ হতে সর্বনিম্ন সংখ্যা নির্ণয় করা হয়।
উদাহরণঃ সেল পয়েন্টার কোন ফাকা সেল-এ রাখি।
=MIN (B2:B5) অথবা, =MIN (SAL) লিখে Enter দিই।
রেঞ্জের সংখ্যা সমূহের সর্বনিম্ন সংখ্যাটি বেরিয়ে আসবে।
=COUNT (List) পরিসংখ্যানের এই সূত্রটি দ্বারা নির্দিষ্ট রেঞ্জের মোট সংখ্যা কত তা নির্ণয় করা হয়। উদাহরণঃ সেল পয়েন্টার কোন ফাকা সেল- এ রাখি।
=COUNT (C2:C7) অথবা, =COUNT (SAL) লিখে Enter দিই।
রেঞ্জের মধ্যে মোট সংখ্যা (৬) আছে তা বেরিয়ে আসবে।
=VAR(List) পরিসংখ্যানের এই সূত্রটি দ্বারা কোন সংখ্যা সমষ্ঠির ভেদাংক নির্ণয় করা হয়। উদাহরণঃ টেষ্ট স্কোর 500, 510, 550, 515, 505, 535 ইত্যাদি E কলামের E1:E8 রেঞ্জে সংখ্যা সমূহের ভেদাংক নির্ণয় করতে সেল পয়েন্টার E10 অথবা কোন ফাকা সেল- এ রাখি।
=VAR (E1:E8) লিখে Enter দিই। ভেদাংক 311.8055 বেরিয়ে আসবে।
=PV (present Value) পরিসংখ্যানের এ সূত্রটির সাহায্যে কোন বিণিয়োগের বর্তমান মূল্য বের করা যায়।
উদাহরণঃ ধরা যাক কোন স্বায়ত্ব শাসিত প্রতিষ্ঠান থেকে অবসর গ্রহনের পর প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা ৫০০০০। ইচ্ছা করলে টাকাগুলো ব্যাংকে রাখা যায়। সে ক্ষেত্রে ব্যাংক ১২% সুদ দেবে। এ টাকা এককালীণ গ্রহন না করলে ব্যাংক প্রতি বছর ১০,০০০টাকা করে ১০ বছর ধরে দেবে।
এখন নির্বাচন করতে হবে কোন পন্থাটি বেশী লাভজনক। দ্বিতীয় পন্থাটি লাভজনক হবে কিনা তা আমরা এই সূত্রের সাহায্যে পরীক্ষা করবো।
সেল পয়েন্টার C4 সেলে রাখি।
=PV(.12,10,10000) লিখে Enter দিই।
C4 সেল এ 56502.23 টাকা আসবে।
তাহলে দেখা যাচ্ছে 50,000 টাকা মূলধন দ্বিতীয়শর্তের ভিত্তিতে খাটালে বেশী লাভজনক।
=SLN (Cost,Salvage,Life) সরল রৈখিক হারে বার্ষিক Deperciation/অবচয় বের করার সূত্র।
এখানে Cost= সম্পত্তির মূল্য, Salvage= ব্যবহার কাল শেষে অবশিষ্ট মূল্য, Life= ব্যবহার কাল। সেল পয়েন্টার C5 সেলে রাখি।
=SLN (C1,C2,C3) লিখে Enter দিই।
C5 সেল এ SLN Deperciation 14000 দেখাবে।
অর্থনৈতিক সূত্রঃ
=DB (Cost, Salvage, Life, Period, Month)
সূত্রের ব্যাখ্যাঃ
Cost = বস্তুটির ক্রয় মূল্য।
Salvage = নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে বস্তুটির মূল্য (অবশেষ মূল্য)।
Life = মেয়াদ কাল।
Period = যে বছরের জন্য অবচয় নির্ণয় করা হবে।
Month = মাস। এখানে মাস হচ্ছে ১ম বছরের মাস সংখ্যা। যদি মাস বাদ দেয়া হয় তাহলে সূত্র ১২ মাস ধরে নেবে।
উদাহরণঃ
ধরা যাক কোন ফ্যাক্টরী একটি নতুন মেশিন ক্রয় করলো। মেশিনটির দাম ১০ লক্ষ টাকা এবং এর মেয়াদকাল বা লাইফ টাইম ৬ বছর। ৬ বছর পর মেশিনটির বিক্রয় মূল্য বা অবশেষ মূল্য এক লক্ষ টাকা। প্রতি বছর ব্যবহার জনিত অপচয় বা Depreciation জানা দরকার।
আমরা হয়তো সহজ গানিতিক পদ্ধতিতে মেশিনের দাম ১০লক্ষ মেয়াদ শেষে মূল্য ১ লক্ষ। অতএব মোট অপচয় ১০-১ = ৯ লক্ষ মোট অপচয়। অতএব বছরে অপচয় ৯ ভাগ ৬ = ১.৫ ল টাকা হিসেব করবো কিন্তু এক্ষেত্রে তা হবে না। প্রথম বছর অপচয় মূল্য বেশী হবে। ১০ লক্ষ টাকার মেশিন ১ বছর পর মূল্য হবে ৭ লক্ষ টাকা। তাহলে ১ম বছরের অপচয় ৩ লক্ষ টাকা। ২য় বছরে ৩লক্ষ টাকা না হয়ে আরও কম হবে। এভাবে বছর যত বাড়বে অপচয় তত কমতে থাকবে। তাই কোন একটা মেয়াদ শেষে Depreciation কত হবে তা বের করা খুবই জটিল, কিন্তু এই সূত্রটি ব্যবহার করে তা সহজেই করা যায়।
=DB (C1,C2,C3,D2) লিখে Enter দিই। সেল পয়েন্টার E2 সেলে রাখি।
E2 সেল এ প্রথম বছরের অপচয় মূল্য আসবে।
E3 তে সেল পয়েন্টার এনে =DB (C1,C2,C3,D3) লিখে Enter দিলে বছরের Depreciation বের হবে। এভাবে E4, E5, E6 সেলে ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম বছরের Depreciation বের করা যায়।
যুক্তিগত সূত্র সমূহ (Logical Function)
=IF (Condition)
সূত্রের কতিপয় Condition লেখার ক্ষেত্রে যে সকল গাণিতিক অপারেটর বা চলক ব্যবহৃত হয় তা হলো-
= সমান অর্থ প্রকাশ করে।
> অপেক্ষাকৃত বড়।
< অপেক্ষাকৃত ছোট।
>= অপেক্ষাকৃত বড় বা সমান।
=800,’A+’, IF(C2>=700,’A’,IF(C2>=600,’A-‘,IF(C2>=500,’B’, IF (C2>=400,’C’,IF(C2>=330,’D’,’F’)))))) লিখে Enter দিই।
সূত্রের সাহায্যে SSC পরীক্ষার পূর্ণাঙ্গ রেজাল্ট শীট তৈরীঃ
মনেকরি একটি পরীক্ষা কেন্দ্রের একটি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন বিষয়ের প্রাপ্ত নম্বরের উপর ভিত্তি করে একটি রেজাল্টশীট তৈরি করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে পরীক্ষায় পাশ মার্ক থাকতে হবে এবং প্রতি বিষয়ে 80 এর অধিক নম্বর পেলে রেজাল্ট হবে A+ , 70-79 নম্বর পেলে A, 60-69 নম্বর পেলে A-, 50-59 নম্বর পেলে B, 40-49 নম্বর পেলে C, 33-39 নম্বর পেলে D, আর ৩৩ নম্বরের নিচে পেলে ফেল বা F হবে। চতুর্থ বিষয়ের নম্বর 40 এর বেশি হলে বেশি অংশ আনুপাতিক হারে প্রত্যেক বিষয় এর সাথে যোগ হবে। ফরমূলা ব্যবহার করে গ্রেড ভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ রেজাল্টশীট তৈরি করতে হবে।
প্রথমে ১১টি বিষয় সস্বলিত নিম্নরূপ শীট তৈরি করতে হবে।সেল পয়েন্টার N2 তে রাখি
=IF (M2>40,M2-40,0) Enter.
সেল পয়েন্টার O2 তে রাখি
=AVERAGE (C2:L2)+N2/10 Enter.
সেল পয়েন্টার P2 তে রাখি
=IF(OR(C2

14/05/2019

লিস্টটা কপি করে রেখে দিন..প্রভাব খাটিয়ে স্টে অর্ডার নেয়ার আগে..কিংবা পত্রিকায় বিশাল বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রতারণা করার আগে.. এসব পন্য নিজ দায়িত্বে কেনা বন্ধ করুন!মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর উপাদান থাকায়..বাজার থেকে যে ৫২টি পণ্য সরিয়ে নিতে বলেছে হাইকোর্ট:
১. তীর ব্র্যান্ডের সরিষার তেল
২.জিবি ব্র্যান্ডের সরিষার তেল
৩. পুষ্টির সরিষার তেল
৪. রূপচান্দার সরিষার তেল
৫. সান ব্র্যান্ডের চিপস
৬. আরা ব্র্যান্ডের ড্রিংকিং ওয়াটার
৭.আল সাফি ব্র্যান্ডের ড্রিংকিং ওয়াটার
৮. মিজান ব্র্যান্ডের ড্রিংকিং ওয়াটার
৯. মর্ণ ডিউ ব্র্যান্ডের ড্রিংকিং ওয়াটার
১০. ডানকানের ন্যাচারাল মিনারেল ওয়াটার
১১. আর আর ডিউ ব্র্যান্ডের ড্রিংকিং ওয়াটার
১২. দিঘী ব্র্যান্ডের ড্রিংকিং ওয়াটার
১৩. প্রাণের লাচ্ছা সেমাই
১৪. ডুডলি ব্র্যান্ডের নুডলস
১৫. টেস্টি তানি তাসকিয়া ব্র্যান্ডের সফট ড্রিংক পাউডার
১৬. প্রিয়া সফট ড্রিংক পাউডার
১৭. ড্যানিশ ব্র্যান্ডের হলুদের গুড়া
১৮. প্রাণের হলুদের গুড়া
১৯. ফ্রেস ব্র্যান্ডের হলুদের গুড়া
২০. এসিআই পিওর ব্র্যান্ডের ধনিয়া গুড়া
২১. প্রাণ ব্র্যান্ডের কারী পাউডার
২২. ড্যানিস ব্র্যান্ডের কারী পাউডার
২৩. বনলতা ব্র্যান্ডের ঘি
২৪. পিওর হাটহাজারির মরিচের গুড়া
২৫. মিষ্টিমেলার লাচ্ছা সেমাই
২৬. মধুবনের লাচ্ছা সেমাই
২৭. মিঠাই এর লাচ্ছা সেমাই
২৮. ওয়েল ফুডের লাচ্ছা সেমাই
২৯. এসিআইয়ের আয়োডিনযুক্ত লবণ
৩০. মোল্লা সল্টের আয়োডিনযুক্ত লবণ
৩১. কিং ব্র্যান্ডের ময়দা
৩২. রূপসা ব্র্যান্ডের দই
৩৩. মক্কা ব্র্যান্ডের চানাচুর
৩৪. মেহেদি ব্র্যান্ডের বিস্কুট
৩৫. বাঘাবাড়ী স্পেশালের ঘি
৩৬. নিশিতা ফুডসের সুজি
৩৭. মধুযুলের লাচ্ছা সেমাই
৩৮. মঞ্জিল ফুডের হুলুদের গুড়া
৩৯. মধুমতি ব্র্যান্ডের আয়োডিন যুক্ত লবণ
৪০. সান ব্র্যান্ডের হলুদের গুড়া
৪১. গ্রীনলেনের মধু
৪২. কিরণ ব্র্যান্ডের লাচ্ছা সেমাই
৪৩. ডলফিন ব্র্যান্ডের মরিচের গুড়া
৪৪. ডলফিন ব্র্যান্ডের হলুদের গুড়া
৪৫. সূর্য ব্র্যান্ডের মরিচের গুড়া
৪৬. জেদ্দা ব্র্যান্ডের লাচ্ছা সেমাই
৪৭. অমৃত ব্র্যান্ডের লাচ্ছা সেমাই
৪৮. দাদা সুপারের আয়োডিন যুক্ত লবণ
৪৯. তিনতীরের আয়োডিনযুক্ত লবণ
৫০. মদিনা, স্টারশীপের আয়োডিনযুক্ত লবণ
৫১. তাজ ব্র্যান্ডের আয়োডিনযুক্ত লবণ
৫২. নূর স্পেশালের আয়োডিন যুক্ত লবণ
সূত্র: বিবিসি বাংলা

08/05/2019

রমযানে যে ৪টি দুআ বেশি বেশি করতে হয়

হযরত সালমান (রা.) থেকে বর্ণিত হাদীসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শাবানের শেষ দিন রমযানের আগমনী খুতবায় ইরশাদ করেন,
و استكثروا فيه من أربع خصال : خصلتين ترضون بهما ربكم و خصلتين لا غنى بكم عنهما فأما الخصلتان اللتان ترضون بهما ربكم فشهادة أن لا إله إلا الله و تستغفرونه و أما اللتان لا غنى بكم عنهما فتسألون الله الجنة و تعوذون به من النار (و قال المنذري في الترغيب و الترهيب رواه ابن خزيمة في صحيحه ثم قال صح الخبر ورواه من طريق البيهقي ورواه أبو الشيخ ابن حبان في الثواب باختصار عنهما)

অর্থ: তোমরা এই মাসে (অর্থাৎ রমযান মাসে) চারটি কাজ বেশি বেশি করতে থাকো। (তন্মধ্য হতে) দুটি কাজ এমন, যেগুলো দ্বারা তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে সন্তুষ্ট করবে। আর দুটি কাজ এমন, যা না করে তোমাদের কোন উপায় নেই। প্রথম দুটি কাজ যেগুলো দ্বারা তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে সন্তুষ্ট করবে তা হল, অধিক পরিমানে কালিমায়ে তায়্যিবা পড়বে এবং ইস্তেগফার করবে। আর যে কাজ দুটি তোমাদের না করে কোন উপায় নেই তা হল, আল্লাহ তাআলার নিকট জান্নাত চাইবে এবং জাহান্নাম হতে মুক্তি চাইবে। –সহীহ ইবনে খুযাইমা, হাদীস নং ১৮৮৭; বাইহাকী, শুআবুল ঈমান, হাদীস নং ৩৬০৮
উপরোক্ত হাদীস থেকে বুঝা যায় রমাদান মাসে নিম্নোক্ত ৪টি কাজ বেশি বেশি করতে হবে-

১। অধিক পরিমানে কালিমায়ে তায়্যিবা অর্থাৎ لا إله إلا الله (লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ) পড়া।
২। ইস্তেগফার করা অর্থাৎ আল্লাহ তাআলার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করা। যেমন أَسْتَغْفِرُ الله (আস্তাগফিরুল্লাহ) পড়া।
সুনানে আবু দাউদ ও তিরমিযীতে বর্ণিত হাদীসে এসেছে, যে ব্যক্তি নিম্নোক্ত ইস্তেগফারটি পড়বে তাকে মাফ করে দেওয়া হবে যদিও সে জিহাদের ময়দান থেকে পলায়ন করে (অর্থাৎ ভয়াবহ কোন গুনাহ করলেও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে)। –সুনানে আবূ দাউদ, হাদীস নং ১৫১৯; সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং ৩৫৭৭
ইস্তিগফারটি এই-
أَسْتَغْفِرُ الله الَّذِي لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ وَأَتُوبُ إِلَيْهِ
আস্তাগফিরুল্লাহাল্লাযী লা-ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুমু ওয়া আতু-বু ইলাইহি।
অর্থ: আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি – যিনি চিরস্থায়ী চিরঞ্জীব, আমি তাঁর কাছেই তওবা করছি।
৩। আল্লাহ তাআলার নিকট জান্নাত চাইতে থাকা। আরবীতে এভাবে বলা যায়-
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْئَلُكَ الْجَنَّةَ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকাল জান্নাহ।
অর্থ: হে আল্লাহ আমি আপনার নিকট জান্নাত চাই।
৪। আল্লাহ তাআলার নিকট জাহান্নাম থেকে মুক্তি চাওয়া।
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ النَّارِ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নী আউযু বিকা মিনান্নার।
অর্থ: হে আল্লাহ আমি আপনার নিকট জাহান্নাম থেকে পানাহ চাই।
উভয়টি একসাথে এভাবে বলা যায়-
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْئَلُكَ الْجَنَّةَ وَ أَعُوذُ بِكَ مِنَ النَّارِ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকাল জান্নাতা ওয়া আউযু বিকা মিনান্নার।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে জান্নাত কামনা করছি এবং জাহান্নাম থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
রাব্বুল আলামিন আমাদেরকে তাঁর সন্তুষ্টি ইবাদতের সাথে রমাদানের প্রতিটি মুহূর্ত কাটানোর তাওফিক দান করুন। আমীন।

16/02/2019
07/12/2018

আব্রাহাম লিংকন প্রথম যেদিন প্রেসিডেন্ট হয়ে পার্লামেন্টে ভাষন দিচ্ছিলেন তখন এক ভদ্রলোক দাড়িয়ে বললেন, "লিংকন সাহেব ভুলে যাবেন না আপনার বাবা আমাদের পরিবারের জন্য জুতা তৈরি করে দিতেন, কারন একজন মুচির ছেলেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে অনেকেই মেনে নিতে পারেননি তখন...
--
একথা শোনার পরে সবাই চুপ হয়ে গেলেন কিন্তু লিংকন মোটেই বিচলিত হলেন না,,
লিংকন লোকটির চোখে চোখ রেখে বললেন, "আমি জানি স্যার আমার বাবা আপনার কেন এখানে অনেকেই আছেন যাদের পরিবারের জন্য জুতা তৈরি করতেন,,
এজন্য আমি গর্বিত বাবা ছিলেন জুতা তৈরির জন্য জিনিয়াস,, সে কাজকে কখনো ছোট করে দেখতেন না,
বাবা ছিলেন জুতা তৈরির নিপুন কারিগর,আজও পর্যন্ত তার কোন কাজের সমালোচনা হয়নি কারন তিনি কাজ করতেন শুধু গ্রহিতার সন্তেষ্টির জন্য নয়, নিজের সন্তেষ্টির জন্য,
আপনার যদি কোন অভিযোগ থাকে তাহলে বলুন আমি আপনাকে এক জোড়া জুতা তৈরি করে দেব আমি ও ভাল জুতা তৈরি করে পারি ।"
একথা শোনার পর লোকটি লজ্জায় মাথা নিচু করে রইলেন ,তখন লিংকন বললেন, "কোন কাজকেই ছোট ভাববেন না,,
কাজকে সম্মান করুন তা না হলে সারা জীবন অন্যের দয়ায় বাচতে হবে,একজন রুইমাছ দিয়ে খায় তা দেখে হিংসা না করে পারলে আপনি কৈ মাছ দিয়ে খান,
ভাল কাজের প্রসংশা করুন মন্দ কাজ বর্জন করুন ।"
# সংগৃহীত

28/08/2018

কিয়ামত কি খুব নিকটে
হযরত জিবরাঈল (আঃ) ২৪ হাজার বার দুনিয়াতে হুজুর (সাঃ) এর দরবারে এসেছিলেন এক সাক্ষাতে। হুজুর (সাঃ) জিবরাঈল (আঃ) কে জিঙ্গাসা করেছিলেন, হে জিবরাঈল ! আমার ইন্তেকালের পরে তুমি কতবার দুনিয়াতে আসবে? তিনি বললেন, ১০ বার আসব এবং প্রতিবারই একটি করে জিনিস তুলে নেব। দশম জিনিসটা তুলে নেওয়ার পর ঈসরাফিল (আঃ) সিঙ্গায় ফুঁ দিবেন এবং কেয়ামত আরম্ভ হবে।।
দশটি জিনিস হল:- বরকত তুলে নেব।। এবাদত থেকে মজা তুলে নেব।। পরস্পর মহব্বত তুলে নেব।। লজ্জা তুলে নেব।। হক বিচার তুলে নেব।। ছবর (ধর্য্য) তুলে নেব।। আলেম থেকে সত্য কথা তুলে নেব।।
((অর্থাৎ একদল আলেম জানা সত্ত্বেও হক কথা বলবে না)) ধনীদের সৎ সাহস উঠিয়ে নেব।। ঈমানদার থাকবে না, ঈমান উঠে যাবে।।ক্বারীদের কাছ থেকে কোরআনের তেলোয়াত তুলে নেব।।
((অর্থাৎ কোরআনকে উঠিয়ে নেব))
আফসোস আমাদের সমাজে সর্বশেষ ৯ ও ১০ নাম্বারটি বাকী রয়েছে, যেদিন এদুটি উঠে যাবে সেদিনই হবে শেষ সময়।।
হে ভাই তুমি ভয় কর সেদিনকে, যেদিন কেও কাওকে সাহায্য করবে না। বিধায় এখন হতে তাওবা করে নবরুপে নিজের জীবনকে ইসলামের রঙে রাঙিয়ে নাও এবং অপরকেও একই পরামর্শ দাও তাহলেই শান্তি থাকবে সবার ঘরে।।
নামায না পড়ার শাস্তি
যারা নামায পড়েনা তাদের জন্য আল্লাহ্ পাক পনেরটি আজাব নির্দিষ্ট করিয়া রাখিয়াছেন।পনের
টি আজাবের মধ্যে ছয়টি দুনিয়ায়, তিনটি মৃত্যুর সময়, তিনটি কবরের মধ্যে এবং বাকি তিনটি হাশরের মধ্যে দেয়া হইবে।
দুনিয়াতে ছয়টি আযাব : তাহার জীবনে কোনরূপ বরকত পাইবেনা। আল্লাহ্ তার চেহারা হইতে নেক লোকের চিহ্ন উঠাইয়া লইবেন। যে যাহা কিছু নেক কাজ করবে, তাহার ছওয়াব পাইবেনা। তাহার দোয়া আল্লাহ্ পাকের নিকট কবুল হইবে না। আল্লাহ্ পাকের সমস্ত ফেরেশতা তাহার উপর অসন্তুষ্ট থাকবে। ইসলামের মূল্যবান নেয়ামত সমূহ হইতে বঞ্চিত করা হইবে।
মৃত্যুর সময় তিনটি আজাব : অত্যন্ত দুর্দশাগ্রস্ত হইয়া মৃত্যুবরণ করিবে। ক্ষুধার্ত অবস্থায় মৃত্যু বরন করিবে। মৃত্যুকালে তাহার এত পিপাসা পাইবে যে,তাহার ইচ্ছা হইবে দুনিয়ার সমস্ত পানি পান করিয়া ফেলিতে।
কবরের মধ্যে তিনটি আজাব : তাহার কবর এমন সংকীর্ণ হবে যে তাহার এক পাশের হাড় অপর পাশের হাড়ের সংগে মিলিত হইয়া চূর্ণবিচূর্ণ হইয়া যাইবে। তাহার কবরে, দিনরাত্রি সবসময় আগুন জ্বালাইয়া রাখা হবে। আল্লাহ্ তাহার কবরে একজন আজাবের ফেরেশ্তা নিযুক্ত করিবেন। তাহার হাতে লোহার মুগুর থাকবে। সে মৃত ব্যক্তিকে বলতে থাকবে যে,দুনিয়ায় কেন নামায পড় নাই। আজ তাহার ফল ভোগ কর। এই বলিয়া ফজর নামায না পড়ার জন্য ফজর হইতে জোহর পর্যন্ত, জোহর নামাযের জন্য জোহর থেকে আছর পর্যন্ত, আছরের নামাযের জন্য আছর থেকে মাগরিব পর্যন্ত, মাগরিবের নামাযের জন্য মাগরিব হইতে এশা পর্যন্ত এবং এশার নামাযের জন্য এশা হইতে ফজর পর্যন্ত লোহার মুগুর দ্বারা আঘাত করতে থাকবে।
আমাদের মধ্যে যারা মুসলিম আছে আসুন ভাই আমরা সকল ভাই ও বোনেরা নিয়মিত এবং সময়মত নামাজ পড়ি, অপর ভাইদের ও বলি নামাজ পরার জন্য। তাহলেই একমাত্র আমাদের সমাজ এ প্রকৃত শান্তি ও মুক্তি আসবে।
কোরআন
শরিফে ১বার না ২বার না
৩ বার নয় ৮২ বার
বলা হয়েছে তোমরা নামায
কায়েম করো………
তুমি যদি১বার share
করো ইনশাহআল্লাহ
তোমার নামাযের দাওয়াত

Address

Kishoreganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Fakir bari posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram