কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,কুষ্টিয়া

  • Home
  • Bangladesh
  • Kumarkhali
  • কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,কুষ্টিয়া

কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,কুষ্টিয়া কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্?

২৭/০৬/২৪ খৃস্টাব্দে উপজেলা হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন কুষ্টিয়া ৪ আসনের...
27/06/2024

২৭/০৬/২৪ খৃস্টাব্দে উপজেলা হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন কুষ্টিয়া ৪ আসনের মাননীয় সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব আব্দুর রউফ। এছাড়া
সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব এস এম মিকাইল ইসলাম।
উক্ত সভায় সদস্য সচিব হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জনাব ডা. রাশেদ আল মামুন।
এছাড়া অন্যান্য সদস্যরাও উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন।

রাসেলস ভাইপার সাম্প্রতিক তার চরিত্র পরিবর্তন করে ঘরের ভেতর ঢুকার ঘটনাও ঘটেছে।এই সাপ সাধারণত তার নিজের টেরিটোরির বাইরে যা...
20/06/2024

রাসেলস ভাইপার সাম্প্রতিক তার চরিত্র পরিবর্তন করে ঘরের ভেতর ঢুকার ঘটনাও ঘটেছে।এই সাপ সাধারণত তার নিজের টেরিটোরির বাইরে যায় না কিন্তু সাম্প্রতিক বন্যায় ভারত থেকে প্রচুর রাসেলস ভাইপার সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।

কিছু বিষয় মাথায় রাখুন:

১/ বাসার পাশে কোনভাবে জংগল থাকা যাবে না,যত ঘন ঝোপ ঝাড় রাসেলস ভাইপার এর আবাসন সম্ভাবনা তত বেশী।

২/এই সাপের সাথে অনেকে অজগর কে মিলিয়ে ফেলেন।" অজগর ভেবে সাপের কামড় খেলেন অমুক" গুগলে খুঁজলে এমন অনেক নিউজ পেয়ে যাবেন।অজগর প্রেসার কুকারের সিটির মতো সাউন্ড করে না,রাসেলস ভাইপার করে।অজগরের কাছে গেলে শরীর কুন্ডুলি পাকিয়ে ইংরেজী এস এর মতো বানিয়ে ফেলে না,রাসেলস ভাইপার বানায়।

৩/যে কোন সাপ গরম জায়গা পছন্দ করে যেহেতু এক্সোথার্মিক প্রাণী।তাই জুতার ভেতর ঢুকে বসে থাকার একটা চান্স থাকে।সকালে জুতা পরার আগে জুতার ভেতর চেক করে নিন।

৪/ ফ্লোরে ঘুমানো যাবে না বা মশারী না খাটিয়ে ঘুমানো যাবে না।

৫/ রাতে অন্ধকারে বাসার বাইরে ওয়াশরুমে যাওয়া যাবে না,আলো নিয়ে যাবেন।যদিও রাসেলস ভাইপারের দংশনের যে স্পিড ,তাতে টেরিটোরিতে ঢুকলে খুব বেশী কিছু করতে পারবেন না।

৬/ঘরে অনেক মরা ইঁদুর পেলে ঘরের চিপা চুপা চেক করুন।

৭/মাঠে বা ঝোপে কাজ করতে গেলে মোটা বুট পরুন।মনে রাখবেন,গ্যাবন ভাইপারের পর সবচেয়ে বড় দাঁত রাসেলস ভাইপারের।বুট মোটা না হলে বিষ দাঁত বুট ছেদ করে ঢুকে যাবে।

৮/ সাপ নিয়া ফাতরামি বা পাকনামি করবেন না।রাসেলস ভাইপারের রোগী হাসপাতালে নিয়া এন্টিডট দিয়াও খুব একটা লাভ হয় না।দংশনের ছয় মাস পরেও মারা যাবার রেকর্ড আছে।

০৯/ রাসেলস ভাইপারের যম বলা হয় ব্যান্ডেড ক্রেইট সাপকে।যাকে শঙ্ক্ষিনী বলা হয়।গায়ে ডোরাকাটা দাগ থাকার কারণে সহজেই চেনা যায়।যার কারণে এই সাপ আমরা এতো মারসি আর এবিউজ করসি যে ইকোসিস্টেমের নরম্যাল নিয়মে রাসেলস ভাইপার বেড়ে গেছে।যে এলাকায় ব্যান্ডেড ক্রেইট থাকে সে এলাকায় রাসেলস ভাইপার ঢুকে না।এরা রাসেলস ভাইপারকে খেয়ে ফেলে।

১০/রাসেলস ভাইপার এর বিষ দিয়ে গর্ভবতী মায়েদের এন্টিকোএগুলেন্ট ড্রাগ বানানো হয়।দুনিয়ায় আসলে ১০০ ভাগ খারাপ বলে কিছু নাই।

গরমের বিপদ হিট স্ট্রোক:  ঝুঁকি এড়াতে করণীয়।ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহসারা দেশে প্রচণ্ড দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। দে...
22/04/2024

গরমের বিপদ হিট স্ট্রোক: ঝুঁকি এড়াতে করণীয়।
ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ

সারা দেশে প্রচণ্ড দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। দেশের কোথাও কোথাও তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে। সারা দেশেই গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা, আর গরমের উৎপাতে দিশেহারা মানুষ এবং প্রাণীকুল। এছাড়া নানা রকম অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছে অনেকেই। তবে কয়েক দিনে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ছে।

হিট স্ট্রোক কী?

গরমের সময়ের একটি মারাত্মক স্বাস্থ্যগত সমস্যার নাম হিট স্ট্রোক। চিকিৎসা শাস্ত্র অনুযায়ী, প্রচণ্ড গরম আবহাওয়ায় শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে শরীরের তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছাড়িয়ে গেলে ঘাম বন্ধ হয়ে যায় এবং আক্রান্ত ব্যক্তি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে, তাকে হিট স্ট্রোক বলে। স্বাভাবিক অবস্থায় রক্ত দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। কোনো কারণে শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে থাকলে ত্বকের রক্তনালি প্রসারিত হয় এবং অতিরিক্ত তাপ পরিবেশে ছড়িয়ে দেয়। প্রয়োজনে ঘামের মাধ্যমেও শরীরের তাপ কমে যায়। কিন্তু প্রচণ্ড গরম ও আর্দ্র পরিবেশে বেশি সময় অবস্থান বা পরিশ্রম করলে তাপ নিয়ন্ত্রণ আর সম্ভব হয় না। এতে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বিপদসীমা ছাড়িয়ে যায় এবং হিট স্ট্রোক দেখা দেয়।

হিট স্ট্রোক কাদের বেশি হয়?

প্রচণ্ড গরমে ও আর্দ্রতায় যে কারও হিট স্ট্রোক হতে পারে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে হিট স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যেমন—

(১) শিশু ও বৃদ্ধদের তাপ নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা কম থাকায় হিট স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এ ছাড়া বয়স্ক ব্যক্তিরা যেহেতু প্রায়ই বিভিন্ন রোগে ভোগেন যেমন উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কিডনি, লিভার বা হার্টের রোগী, স্ট্রোক বা ক্যান্সারজনিত রোগে যারা ভোগেন, এমনকি যেকোনো কারণে যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম কিংবা নানা ওষুধ সেবন করেন, যা হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়।

(২) যাঁরা দিনের বেলায় প্রচণ্ড রোদে কায়িক পরিশ্রম করেন, তাঁদের হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি। যেমন কৃষক, শ্রমিক, রিকশাচালক।

(৩) শরীরে পানিস্বল্পতা হলে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।

(৪) কিছু কিছু ওষুধ হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায় বিশেষ করে প্রস্রাব বাড়ানোর ওষুধ, বিষণ্নতার ওষুধ, মানসিক রোগের ওষুধ ইত্যাদি।

হিট স্ট্রোকের লক্ষণগুলো কী?

তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেহে নানা রকম প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। প্রাথমিকভাবে হিট স্ট্রোকের আগে অপেক্ষাকৃত কম মারাত্মক হিট ক্র্যাম্প অথবা হিট এক্সহসশন হতে পারে। হিট ক্র্যাম্পে শরীরের মাংসপেশিতে ব্যথা হয়, শরীর দুর্বল লাগে এবং প্রচণ্ড পিপাসা পায়। এর পরের ধাপে হিট এক্সহসশনে দ্রুত শ্বাসপ্রশ্বাস, মাথাব্যথা, ঝিমঝিম করা, বমিভাব, অসংলগ্ন আচরণ ইত্যাদি দেখা দেয়। এই দুই ক্ষেত্রেই শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ ঠিক থাকে এবং শরীর অত্যন্ত ঘামতে থাকে। এ অবস্থায় দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হলে হিট স্ট্রোক হতে পারে। এর লক্ষণগুলো হলো—

(১) শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত ১০৫ ডিগ্রিº ফারেনহাইট ছাড়িয়ে যায়।

(২) ঘাম বন্ধ হয়ে যায়।

(৩) ত্বক শুষ্ক ও লালচে হয়ে যায়।

(৪) নিশ্বাস দ্রুত হয়।

(৫) নাড়ির স্পন্দন ক্ষীণ ও দ্রুত হয়।

(৬) রক্তচাপ কমে যায়।

(৭) খিঁচুনি, মাথা ঝিমঝিম করা, অস্বাভাবিক আচরণ, হ্যালুসিনেশন, অসংলগ্নতা ইত্যাদি।

(৮) প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়।

(৯) রোগী শকেও চলে যায়। এমনকি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে।

প্রতিরোধের উপায় কী?

গরমের দিনে কিছু সতর্কতা মেনে চললে হিট স্ট্রোকের বিপদ থেকে বেঁচে থাকা যায়। এগুলো হলো—

(১) হালকা, ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। কাপড় সাদা বা হালকা রঙের হতে হবে। সুতি কাপড় হলে ভালো।

(২) যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকুন।

(৩) বাইরে যেতে হলে মাথার জন্য চওড়া কিনারাযুক্ত টুপি, ক্যাপ বা ছাতা ব্যবহার করুন।

(৪) বাইরে যাঁরা কাজকর্মে নিয়োজিত থাকেন, তাঁরা মাথায় ছাতা বা মাথা ঢাকার জন্য কাপড়জাতীয় কিছু ব্যবহার করতে পারেন।

(৫) প্রচুর পানি ও অন্যান্য তরল পান করুন। মনে রাখবেন, গরমে ঘামের সঙ্গে পানি ও লবণ দুই-ই বের হয়ে যায়। তাই পানির সঙ্গে সঙ্গে লবণযুক্ত পানীয় যেমন-খাবার স্যালাইন, ফলের রস, লাচ্ছি ইত্যাদিও পান করতে হবে। পানি অবশ্যই বিশুদ্ধ হতে হবে।

(৬) তাপমাত্রা বৃদ্ধিকারী পানীয় যেমন-চা ও কফি যথাসম্ভব কম পান করা উচিত।

(৭) রোদের মধ্যে শ্রমসাধ্য কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। এসব কাজ সম্ভব হলে রাতে বা খুব সকালে করুন। যদি দিনে করতেই হয়, তবে কিছুক্ষণ পরপর রোদ থেকে সরে গিয়ে ছায়াযুক্ত স্থানে বিশ্রাম নিতে হবে, প্রচুর লবণযুক্ত পানি ও স্যালাইন পান করতে হবে।

আক্রান্ত হলে কী করণীয়?

প্রাথমিকভাবে হিট স্ট্রোকের আগে যখন হিট ক্র্যাম্প বা হিট এক্সহসশন দেখা দেয়, তখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলে হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ সম্ভব। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি নিজেই যা করতে পারেন তা হলো—

(১) দ্রুত শীতল কোনো স্থানে চলে যান। যদি সম্ভব হয়, ফ্যান বা এসি ছেড়ে দিন।

(২) ভেজা কাপড় দিয়ে শরীর মুছে ফেলুন। সম্ভব হলে গোসল করুন।

(৩) প্রচুর পানি ও খাবার স্যালাইন পান করুন। চা বা কফি পান করবেন না।

কিন্তু যদি হিট স্ট্রোক হয়েই যায়, তবে রোগীকে অবশ্যই দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে, ঘরে চিকিৎসা করার কোনো সুযোগ নেই। এ ক্ষেত্রে রোগীর আশপাশে যাঁরা থাকবেন তাঁদের করণীয় হলো—

(৪) রোগীকে দ্রুত শীতল স্থানে নিয়ে যান।

(৫) তাঁর কাপড় খুলে দিন।

(৬) শরীর পানিতে ভিজিয়ে দিয়ে বাতাস করুন। এভাবে তাপমাত্রা কমাতে থাকুন।

(৭) সম্ভব হলে কাঁধে, বগলে ও কুচকিতে বরফ দিন।

(৮) রোগীর জ্ঞান থাকলে তাঁকে খাবার স্যালাইন দিন।

(৯) দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করুন।

(১০) সব সময় খেয়াল রাখবেন হিট স্ট্রোকে অজ্ঞান রোগীর শ্বাসপ্রশ্বাস এবং নাড়ি চলছে কি না। প্রয়োজন হলে কৃত্রিমভাবে নিশ্বাস ও নাড়ি চলাচলের ব্যবস্থা করতে হতে পারে। হিট স্ট্রোকে জীবন বিপদাপন্ন হতে পারে। এমনকি রোগী মারাও যেতে পারেন। গরমের এই সময়টায় সবাইকে সাবধানে থাকতে হবে। দ্রুততম সময়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও হাসপাতালে ভর্তি করে সঠিক চিকিৎসা নেওয়া গেলে বেশির ভাগ রোগীই সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে।

(১১) গরমে শিশুদের জন্য ঝুঁকিটা বেশি। বাচ্চাদের বেশি বেশি পানি খাওয়াতে হবে। তারা যেন রোদের মধ্যে অনেক বেশি দৌড়ঝাঁপ না করে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

সবাইকে মনে রাখতে হবে এই গরমে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করে এর থেকে বেঁচে থাকা উচিত।

লেখক: ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।
দেশজুড়ে ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি করা হ‌য়ে‌ছে।

আজ ১৪ এপ্রিল নববর্ষ দিবস উপলক্ষে কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,কুষ্টিয়া তে উন্নত মানের নাস্তা পরিবেশের  পরিবেশেন ...
14/04/2024

আজ ১৪ এপ্রিল নববর্ষ দিবস উপলক্ষে কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,কুষ্টিয়া তে উন্নত মানের নাস্তা পরিবেশের পরিবেশেন করা হয়

মাননীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী মহোদয় এর নির্দেশক্রমে ঈদুল  ফিতরের দিনে রোগীদের উন্নত মানের খাবার পরিবেশন করা হয় কুমারখালী উপজে...
11/04/2024

মাননীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী মহোদয় এর নির্দেশক্রমে ঈদুল ফিতরের দিনে রোগীদের উন্নত মানের খাবার পরিবেশন করা হয় কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর পক্ষ থেকে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর মেডিকেল অফিসার জনাব ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুন সহ অন্যান্য স্টাফবৃন্দ।

"বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস -২০২৪ কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,কুষ্টিয়া এর  আয়োজনে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন ও উৎসবমুখর...
07/04/2024

"বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস -২০২৪ কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,কুষ্টিয়া এর আয়োজনে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন ও উৎসবমুখর পরিবেশে পালন করা হচ্ছে। এবারের প্রতিপাদ্য -"স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিতে:কাজ করি এক সাথে"। র‍্যালি ও পরর্বতী আলোচনা সভায় অংশ গ্রহন করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জনাব ডাঃ রাশেদ আল মামুন সহ হাসপাতালে অন্যান্য ডাক্তার, নার্স,কর্মকর্তা,কর্মচারীবৃন্দ।
পৃথিবীতে কোভিডসহ আরও অনেক মারাত্মক রোগের ঝুঁকি ক্রমাগত বেড়েই চলেছে, কিন্তু এর অনেক আগের থেকেই পালন করা শুরু হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য সচেতনতার জন্য প্রতি বছর ৭ এপ্রিল পালিত হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। ১৯৫০ সাল থেকে পালন করা শুরু হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস।

১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এরপর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পরিচিত হয়ে ওঠে WHO নামে, যা জাতিসংঘের অংশ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান কাজ হল বিশ্বজুড়ে ঘটে চলা বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যাগুলি পর্যবেক্ষণ করার পাশাপাশি প্রতিরোধে সহায়তা করা। ১৯৫০ সালের ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিষ্ঠার বার্ষিকী উপলক্ষে পালন করা শুরু হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। এরপর থেকে প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে এই দিনটি পালন করা হয়।

স্বাস্থ্য দিবসের জন্য একটি দিন নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় WHO-এর উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা। এই দিনটি পালন করার প্রধান কারণ হল বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কিত গুজব সম্পর্কে মানুষকে জাগরুক করা। এছাড়া বিভিন্ন দেশের সরকারকে স্বাস্থ্যনীতি বাস্তবায়ন করতে উদ্বুদ্ধ করে স্বাস্থ্য সংস্থা। প্রতি বছর একটি থিম নির্ধারণ করে পালন করা হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস।

"বাংলাদেশ সরকারের অঙ্গিকার, স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত হবে সবার " এই লক্ষ্য কে সামনে রেখে স্থাপন করা হয় কমিউনিটি ক্লিনিক। ২৭ম...
27/03/2024

"বাংলাদেশ সরকারের অঙ্গিকার, স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত হবে সবার " এই লক্ষ্য কে সামনে রেখে স্থাপন করা হয় কমিউনিটি ক্লিনিক।
২৭মার্চ ২০২৪ কুমারখালী উপজেলার " এনায়েতপুর কমিউনিটি ক্লিনিক, " লক্ষীপুর কমিউনিটি ক্লিনিক "" যদুবয়রা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র " পরিদর্শন করেন কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,কুষ্টিয়া এর মেডিকেল অফিসার ( ডি.সি) ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য পরিদর্শক।

২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে আজ সকাল। ৯ টায় উন্নত  মানের নাস্তা পরিবেশন করা হয়, কুমারখ...
26/03/2024

২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে আজ সকাল। ৯ টায় উন্নত মানের নাস্তা পরিবেশন করা হয়, কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স , কুমারখালী কুষ্টিয়া।

২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস - ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে আজ সকাল ৮ টায়  কুমারখালী রেল স্টেশন সংলগ্ন জাতির পিতা বঙ্গ...
26/03/2024

২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস - ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে আজ সকাল ৮ টায় কুমারখালী রেল স্টেশন সংলগ্ন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ম্যূরালে কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার মোঃ রাশেদ আল মামুন স্যারের পক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন ডাক্তার এস এম এ সাঈদ সাকিব আবাসিক মেডিকেল অফিসার(ভারপ্রাপ্ত) , উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কুমারখালী কুষ্টিয়া ও কর্মকর্তা কর্মচারী বৃন্দ ।

" হ্যাঁ, আমরা যক্ষা নির্মূল করতে পারি।"এই প্রতিপাদ্য কে সামনে রেখে বিশ্ব যক্ষা  দিবস ২০২৪ পালিত হয়।কুমারখালী উপজেলা স্বা...
24/03/2024

" হ্যাঁ, আমরা যক্ষা নির্মূল করতে পারি।"
এই প্রতিপাদ্য কে সামনে রেখে বিশ্ব যক্ষা দিবস ২০২৪ পালিত হয়।
কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর আয়োজনে বিশ্ব যক্ষা দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

Address

Kumarkhali

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,কুষ্টিয়া posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram