Dr. Razib Akter

Dr. Razib Akter Homoeopathic Practitioner - Dr. Rasel Akter

বর্তমানে এই রোগটা খুবই ছড়াচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক মতে এই রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে কারো কোনো অভিজ্ঞতা থাকতে ওষুধের নাম বলেন
16/09/2025

বর্তমানে এই রোগটা খুবই ছড়াচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক মতে এই রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে কারো কোনো অভিজ্ঞতা থাকতে ওষুধের নাম বলেন

এই বাচ্চাটির থাইরয়েড  হয়েছে।                                      অনেক জায়গায় অনেক চিকিৎসা নিয়েছে কিন্তু ভালো হচ্ছে...
05/09/2025

এই বাচ্চাটির থাইরয়েড হয়েছে। অনেক জায়গায় অনেক চিকিৎসা নিয়েছে কিন্তু ভালো হচ্ছে না অবশেষে আমার চেম্বারে এসেছে আল্লাহর রহমতে আমি চিকিৎসা শুরু করলাম। সবাই আমার জন্য এবং এই বাচ্চাটির জন্য দোয়া করবেন।

আঁচিল।                                                                             এই রোগী আঁচিলের জন্য গত এক বছর ধরে ছয...
21/08/2025

আঁচিল। এই রোগী আঁচিলের জন্য গত এক বছর ধরে ছয় জন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিয়েছে, কোন ফলাফল তো হয় নাই বরং নতুন করে অনেক ছোট ছোট আঁচিল বের হচ্ছে। রোগী মানুষজনের ভেতরে হাত বাহির করতে লজ্জা পাই এবং তার খুব খারাপ লাগে, এজন্য রোগী অনেক মনো কষ্টে ভুগছে।কিছুদিন আগে আমার এক পেশেন্টে আঁচিলের জন্য চিকিৎসা নিয়েছিল, আলহামদুলিল্লাহ আঁচিল ভালো হয়ে যাচ্ছে ,তাই দেখে এই রোগী আমার চেম্বারে এসেছেন , আমি আজকে ওষুধ দিলাম abro vaite 0/1 ।আপনারা দোয়া করবেন এবং আমার এই পেজে বিশেষজ্ঞ কোন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার থাকলে মতামত দেবেন।

ইউরেথ্রাল স্ট্রিকচার:                                                           এটি একটি জটিল এবং কঠিন রোগ, বর্তমানে এই ...
17/08/2025

ইউরেথ্রাল স্ট্রিকচার: এটি একটি জটিল এবং কঠিন রোগ, বর্তমানে এই সমস্যায় অনেক মানুষই ভুগছে, তাই দ্রুত হোমিওপ্যাথিক ট্রিটমেন্ট নিন এবং সুস্থ হয়ে সুস্থ জীবন যাপন করুন।

ইউরেথ্রাল স্ট্রিকচার হলো মূত্রনালির (urethra) কোনো অংশ সরু হয়ে যাওয়া বা স্কার টিস্যু দ্বারা সংকুচিত হয়ে পড়া। ফলে প্রস্রাবের গতি ব্যাহত হয় এবং সময়মতো চিকিৎসা না হলে কিডনি পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

সাধারণ লক্ষণসমূহ:
প্রস্রাবের সময় জ্বালা বা ব্যথা

প্রস্রাবের গতি কমে যাওয়া

ঘন ঘন প্রস্রাবের বোধ

মূত্র থেমে থেমে আসা

পুরোপুরি প্রস্রাব না হওয়ার অনুভূতি

কখনো রক্ত মিশ্রিত প্রস্রাব

কেন হয় এই সমস্যা?
পুরাতন ইউরিন ইনফেকশন

ইনজুরি বা ট্রমা (যেমন—ক্যাথেটার ব্যবহারে)

আগের ইউরোলজিকাল সার্জারি

যৌনবাহিত রোগ (STDs)

বিরল ক্ষেত্রে জন্মগত

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
হোমিওপ্যাথি ব্যক্তিভিত্তিক লক্ষণের ভিত্তিতে ইউরেথ্রাল স্ট্রিকচারের কার্যকর চিকিৎসা প্রদান করতে পারে। রোগীর মানসিক ও শারীরিক উপসর্গ বিশ্লেষণ করে সঠিক ঔষধ নির্বাচনই হলো সাফল্যের মূল চাবিকাঠি।

🧾 কিছু প্রমাণিত হোমিওপ্যাথিক ওষুধ (ব্যবহারের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই প্রয়োজন):
Clematis erecta: প্রস্রাব ধীর ও ব্যথাযুক্ত হলে

Cantharis: প্রস্রাবে জ্বালা ও বারবার প্রস্রাবের তাগিদ

Sarsaparilla: শেষ অংশে তীব্র জ্বালা এবং মূত্রে রক্ত

Apis mellifica: ফোলা ভাব ও জ্বালাযুক্ত প্রস্রাব

Berberis vulgaris: মূত্রথলি ও কিডনিতে টান টান ব্যথা.
Sabal serru : প্রস্রাব খুবই ধীরে হওয়া এবং একেবারেই স্পিড কম। Causticum : প্রস্তাবের বেগ ধরে রাখতে পারেনা, কখনো কখনো ফোঁটা ফোটা প্রসাব পড়ে।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ সেবন করা যাবে না।

নিয়মিত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন সুস্থ থাকুন

বিশেষ পরামর্শ: ইউরেথ্রাল স্ট্রিকচারের চিকিৎসা কখনো নিজে থেকে ওষুধ না কিনে, একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চালানো উচিত।
প্রয়োজনে চিকিৎসা পেতে যোগাযোগ করুন:
ডা. রাজীব আক্তার স্বপন, মোবাইল নাম্বার : ০১৭১৯৮৬৭৪২৬।

আসুক জেনে নিই ব্লাড প্রেসার কত হলে সুস্থ অবস্থায় থাকা যায়।                                                            ...
14/08/2025

আসুক জেনে নিই ব্লাড প্রেসার কত হলে সুস্থ অবস্থায় থাকা যায়। অনেকেই মনে করেন, ১২০/৮০mmHg ই শুধু স্বাভাবিক ব্লাড প্রেসার। কিন্তু সেটা ভুল ধারণা। এই ভুলের কারনে প্রায়ই আমরা এমন রোগী পাই, যারা এসে বলেন "আমার তো লো প্রেসারের সমস্যা আছে।"
প্রেসার মেপে দেখি ১০০/৭০mmHg. অথচ এটা লো প্রেসার নয়। এটাও স্বাভাবিক প্রেসার।
স্বাভাবিক প্রেসার আসলে কত?
স্বাভাবিক প্রেসারঃ
উপরেরটা ৯০-১৪০mmHg. এটাকে বলে সিস্টোলিক ব্লাড প্রেসার।
আর নিচেরটা ৬০-৯০mmHg. এটা হচ্ছে ডায়াস্টোলিক ব্লাড প্রেসার।

অর্থাৎ প্রেসার উপরেরটা ৯০ এর কম হলে লো প্রেসার, ১৪০ এর বেশি হলে হাই প্রেসার।
আর নিচেরটা ৬০ এর কম হলে লো প্রেসার এবং ৯০ এর বেশি হলে হাই প্রেসার। কিন্তু আমরা সবাই জানি নিচেরটা আঁশি থাকতে হবে অথচ ষাট থাকলেও সমস্যা নাই যদিও কারো কারো এক্ষেত্রে দুর্বলতা মনে হয় সেটা অবশ্য পেশার জনিত দুর্বলতা নয়।

Attention:
অল্প কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া একজন নন মেডিক্যাল মানুষ এটুকু জানলেই চলবে।

তবে
১.বয়স বেশি হলে প্রেসার স্বাভাবিকভাবেই একটু বেশি পাওয়া যেতে পারে।
২.ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে প্রেসার থাকা উচিত ১৩০/৮৫ mmHg এর মধ্যে।

সবার এই প্রাথমিক জ্ঞান থাকা উচিত নইলে পদে পদে বিপদে পড়তে পারেন।

Source:
১.Nhs
২.যদিও american heart Association এর মতে কিছুটা ভিন্নতা আছে। হোমিওপ্যাথিক প্যাকটিসনার রাজিব আক্তার স্বপন

চোখ এবং মাথাব্যথা।                                                     বর্তমানে চোখের জন্য মাথাব্যথা এবং চোখের দৃষ্টি শক...
13/08/2025

চোখ এবং মাথাব্যথা। বর্তমানে চোখের জন্য মাথাব্যথা এবং চোখের দৃষ্টি শক্তি কম এই জাতীয় অনেক রোগী পাওয়া যাচ্ছে

মাথাব্যথা বর্তমানে একটি অতি পরিচিত সমস্যা, যা জীবনযাত্রার বিভিন্ন দিকের সঙ্গে জড়িত। এটি শুধু অস্বস্তির কারণ নয়, বরং দৈনন্দিন কাজকর্মেও বাধা সৃষ্টি করে। নিচে মাথাব্যথার কারণ, ওষুধে কাজ না হওয়ার রহস্য এবং প্রাকৃতিক ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

মাথাব্যথার প্রধান কারণ

গবেষণায় দেখা গেছে, বিভিন্ন কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
1. **চাপ ও উদ্বেগ**: দৈনন্দিন জীবনের মানসিক চাপ টেনশন মাথাব্যথার প্রধান কারণ।
2. **ঘুমের অভাব**: অনিয়মিত বা অপর্যাপ্ত ঘুম মাথাব্যথা ট্রিগার করে।
3. **পানিশূন্যতা**: শরীরে পানির ঘাটতি মাথাব্যথার একটি সাধারণ কারণ।
4. **খারাপ ভঙ্গিমা**: দীর্ঘক্ষণ বসা বা ভুল ভঙ্গিতে কাজ করলে ঘাড় ও মাথায় ব্যথা হয়।
5. **নির্দিষ্ট খাবার**: লাল ওয়াইন, প্রক্রিয়াজাত মাংস বা ক্যাফেইনের অভাব মাথাব্যথা ঘটায়।
6. **চোখের চাপ**: দীর্ঘক্ষণ স্ক্রিনের দিকে তাকালে চোখের চাপ থেকে মাথাব্যথা হয়।

কখন ওষুধে মাথাব্যথা সারে না?

অনেক সময় প্রচলিত ওষুধে মাথাব্যথা কমে না। এর পেছনে কিছু কারণ:
1. **ওষুধের অতিরিক্ত ব্যবহার**: মাসে ১০ দিনের বেশি ওষুধ খেলে রিবাউন্ড মাথাব্যথা হতে পারে।
2. **ভুল সময়ে ওষুধ সেবন**: ব্যথা শুরুর পরপরই ওষুধ না খেলে কার্যকারিতা কমে।
3. **ভুল নির্ণয়**: মাইগ্রেন ভেবে অন্য কারণ (যেমন নিউরালজিয়া) উপেক্ষা করা।
4. **ওষুধে অভ্যস্ততা**: দীর্ঘদিন একই ওষুধ খেলে শরীরে এর প্রভাব কমে যায়।
5. **দীর্ঘস্থায়ী মাইগ্রেন**: কিছু মাথাব্যথা সাধারণ ওষুধে সাড়া দেয় না।

প্রাকৃতিক চিকিৎসা

প্রাকৃতিক উপায়ে মাথাব্যথা কমানো সম্ভব। কিছু কার্যকরী পদ্ধতি:
1. **পানি পান**: দিনে ৮-১০ গ্লাস পানি বা নারকেল পানি পানিশূন্যতা দূর করে।
2. **আদা**: আদা চা বা আদার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে মাইগ্রেন কমায়।
3. **পেপারমিন্ট তেল**: কপালে বা কানের পিছনে মালিশ করলে টেনশন মাথাব্যথায় আরাম মেলে।
4. **ঠান্ডা/গরম কম্প্রেস**: মাইগ্রেনের জন্য ঠান্ডা এবং টেনশন ব্যথার জন্য গরম কাপড় ব্যবহার করুন।
5. **ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার**: বাদাম, কলা ও সবুজ শাকসবজি মাথাব্যথা প্রতিরোধ করে।
6. **ধ্যান ও যোগ**: গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস বা যোগ চাপ কমিয়ে ব্যথা উপশম করে।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
হোমিওপ্যাথিক ওষুধ লক্ষণ অনুযায়ী কার্যকর। কিছু উল্লেখযোগ্য ওষুধ:
1. **বেলাডোনা**: হঠাৎ তীব্র, ধড়ফড়ানি ব্যথা, আলো বা শব্দে বাড়লে।
2. **ব্রায়োনিয়া**: মাথার একপাশে ব্যথা, যা নড়াচড়ায় বাড়ে।
3. **নাক্স ভমিকা**: চাপ বা অতিরিক্ত কাজের কারণে সকালের মাথাব্যথায়।
4. **স্যাঙ্গুইনারিয়া**: ডান পাশে মাইগ্রেন বা বমির সঙ্গে ব্যথায়।
5. **গ্লোনয়ন**: রোদ বা তাপের কারণে মাথাব্যথার জন্য। 6. স্পাইজেলিয়া, চোখে কম দেখায় এবং মাথার বাম পাশের যন্ত্রণার জন্য দারুন কাজ করে।
লক্ষণ অনুযায়ী যে কোন একটি ঔষধ রোগীর জন্য ব্যবহার হবে
মাথাব্যথা প্রতিরোধে জীবনধারা পরিবর্তন করুন। পর্যাপ্ত পানি পান, নিয়মিত ঘুম, স্বাস্থ্যকর খাবার ও ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার জন্য অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, কারণ ভুল ডোজ কার্যকারিতা কমাতে পারে। দীর্ঘস্থায়ী বা তীব্র মাথাব্যথার ক্ষেত্রে যে কোনো ব্যবস্থা নিতে যোগাযোগ করুন।

ডাঃ রাজিব আক্তার
ডি এইচ এম এস (ঢাকা)

কানের পর্দা ক্ষত বা ফেটে যাওয়া সমস্যা-কানের ভেতরের দিকে একটি পর্দার মতো থাকে, যা টিমপ্যানিক মেমব্রেন নামে পরিচিত। মধ্যক...
10/08/2025

কানের পর্দা ক্ষত বা ফেটে যাওয়া সমস্যা-

কানের ভেতরের দিকে একটি পর্দার মতো থাকে, যা টিমপ্যানিক মেমব্রেন নামে পরিচিত। মধ্যকর্ণ থেকে অন্তঃকর্ণের মাঝখানে এটি পর্দা হিসেবে থাকে। এটি খুবই স্পর্শকাতর, শব্দতরঙ্গ কানের পর্দায় কম্পন তৈরি করে। এই কম্পন মধ্যকর্ণের ছোট ছোট হাড়ের মাধ্যমে অন্তঃকর্ণে পৌঁছায়। অতঃপর অন্তঃকর্ণ থেকে মস্তিষ্কে পৌঁছায়। এভাবে আমরা শুনতে পাই।
কিন্তু বহু কারণে এই পর্দা ফেটে যেতে পারে, ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, ছিঁড়ে যেতে পারে। এতে শুনতে অসুবিধা হয়, কখনো কখনো শ্রবণশক্তি পুরোপুরি লোপ পায়। কানের পর্দা ফেটে গেলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে মধ্যকর্ণে ইনফেকশন হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়।

পর্দা ফাটার কারণঃ

কানের পর্দা বিভিন্ন কারণে ফাটতে পারে বা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। যেমন-
১.কানের কোনো অসুখ যেমন-মধ্যকর্ণে ক্রনিক সাপোরেটিভ অটাইটিস মিডিয়া হলে
২. কোনো কিছু দিয়ে কান খোঁচালে। যেমন-কটন বাড।
৩.কানে কোনো কিছু প্রবেশ করলে এবং অদক্ষ হাতে তা বের করার চেষ্টা করলে
৪.দুর্ঘটনা বা আঘাতে কান ক্ষতিগ্রস্ত হলে
৫.হঠাৎ কানে বাতাসের চাপ বেড়ে গেলে। যেমন-থাপ্পড় মারা, বোমা বিস্ফোরণ, অতি উচ্চ শব্দের শব্দ ইত্যাদি কারণে
৬.পানিতে ডাইভিং বা সাঁতার কাটার সময় হঠাৎ পানির বাড়তি চাপের কারণে পর্দায় চাপ পড়লে
৭. কানের অন্য অপারেশনের সময়ও কানের পর্দা ক্ষতিগ্রস্ত হলে
৮.যাদের কানের পর্দা আগে থেকেই দুর্বল বা ক্ষতিগ্রস্ত, তাদের ক্ষেত্রে নাক চেপে কানে বাতাস দিয়ে চাপ দিলে।

উপসর্গঃ
১.প্রথমে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়, যা পরবর্তী সময়ে কমে আসে

২.কান দিয়ে রক্ত পড়া। বিশেষ করে আঘাতজনিত কারণে কানের পর্দা ফেটে গেলে কান দিয়ে রক্ত পড়তে পারে

৩.কানে কম শোনা

৪.মাথা ঘোরানো বা ভার্টিগো

৫.কানে শোঁ শোঁ বা ভোঁ ভোঁ শব্দ (টিনিটাস) হওয়া।

পরীক্ষা-নিরীক্ষাঃ
অটোস্কোপের মাধ্যমে খালি চোখেই ডাক্তার বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কানের পর্দা ফেটে গেছে কি না তা নির্ণয় করতে পারেন। এ ছাড়া কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষারও প্রয়োজন হতে পারে। এর মধ্যে আছে কানের ভেতর থেকে বের হওয়া তরলের কালচার পরীক্ষা, টিউনিং ফর্ক এভালুয়েশন, টিমপ্যানোমেট্রি। এগুলো থেকেও যথাযথ রোগ নির্ণয় না করা গেলে অডিওলজি টেস্ট করা হয়।

চিকিৎসাঃ

১. কানে কোনোভাবেই যেন পানি প্রবেশ না করে এ জন্য গোসলের সময় কানে তুলা বা ইয়ার প্লাগ ব্যবহার করা।

২.সাঁতার না কাটা

৩. কানে কোন আঘাত না লাগানো

৪.উচ্চ শব্দে গান না শোনা, হেড ফোন ব্যবহার করা যাবে না

৫.কানে যাতে কোনো ইনফেকশন না হয়, এ জন্য কানো কোনো অসুবিধা হওয়ামাত্র ডাক্তার দেখিয়ে উপযুক্ত ওষুধ সেবন করা।

৬.কান না খোঁচানো

৭. কোন ওষুধ বা কানের ড্রপ দিতে অন্য ব্যক্তির সহযোগিতা নিবেন নিজে নিজে না দেওয়াই ভালো

৮.কানে কোনো কিছু গেলে বা আটকে থাকলে নিজে তা বের করার চেষ্টা না করা। অবশ্যই দ্রুত ডাক্তার দেখানো উচিত।

কানের পর্দার ছিদ্র যদি ছোট হয় বা অল্প একটু ফেটে যায়, তাহলে কয়েক সপ্তাহ পর আপনা আপনি তা ঠিক হয়ে যায়।

যদি তিন মাসের মধ্যেও ক্ষতিগ্রস্ত পর্দা ঠিক না হয়, সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনে অপারেশনের মাধ্যমে কানের পর্দা ঠিক করা যায়। তবে লক্ষণ অনুযায়ী কিছু হোমিওপ্যাথিক ওষুধ আছে যেগুলো দিয়ে চিকিৎসা করলে হয়তো বা কানের পর্দা ফাটা ভালো হয়ে যেতে পারে । তাই কোন সমস্যা হলে কোন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের পরামর্শ নেন। হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিসনার ডাক্তার রাজীব আক্তার স্বপন

সাদাস্রাব (Leucorrhoea)।সাদা স্রাব কী?লিউকোরিয়া বা সাদা স্রাব হচ্ছে সমস্ত মহিলাদের একটি সর্বজনীন সমস্যা।অধিকাংশ স্রাব জ...
06/08/2025

সাদাস্রাব
(Leucorrhoea)।

সাদা স্রাব কী?
লিউকোরিয়া বা সাদা স্রাব হচ্ছে সমস্ত মহিলাদের একটি সর্বজনীন সমস্যা।অধিকাংশ স্রাব জীবন শৈলী ও শারীরবৃত্তীয় সংক্রান্ত যার কোন চিকিৎসা প্রয়োজন হয় না । ইহা প্রচুর পরিমানে, রক্তে দাগ, দুর্গন্ধ যুক্ত, স্বাভাবিক রংয়ের না হলে গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে । সাধারণত, স্বাভাবিক স্রাব পাতলা এবং সামান্য চটচটে হয় । এটা অনেকটা নাসিকা স্রাব (সর্দি) এর মত । সাধারণত যোনি সাদা স্রাবের পরিমাণ ডিম্বস্ফোটন এবং যখন মানসিক চাপের বৃদ্ধি, মাসিক চক্রে তারতম্য হয় ।মেয়েদের এমন অনেক কথাই আছে, যা অনেক সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলেও ডাক্তার কে দেখাতে হবে ভেবে লুকিয়েই রাখা হয়। সাদা স্রাব বা লিউকোরিয়া তেমনি একটি বিষয়। আগে জানতে হবে স্বাভাবিক সাদা স্রাব দেখতে কেমন হয়?
সাদা স্রাব – হলুদ , সাদা পিচ্ছিল ও আঠালো রঙের নিঃসরণ, যা শুকালে হালকা বাদামি-হলুদ রঙের বর্ণ ধারণ করে। যে সব মেয়েরা বয়ঃসন্ধিকালের শুরুতে, তাঁদের জন্য বলছি নিজের অজান্তে যদি কাপড়ে এমন দাগ পড়ে তবে ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। এটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার জন্য হতে পারে। নারীর রিপ্রোডাক্টিভ এইজে (১৪-৫০) যোনি দেয়াল পুরু থাকে। যোনিতে এক ধরনের জীবাণু থাকে, যা যোনির জন্য স্বাভাবিক। সেটি যোনি থেকে নিয়মিত খসে পড়া কোষের গ্লাইকোজেন কে ল্যাকটিক এসিডে পরিণত করে। এটি যোনিতে পিচ্ছিল ভাব আনে। পাশাপাশি এর অম্লতাও ঠিক রাখে। ক্ষতিকারক জীবাণু থেকে প্রজনন অঙ্গকে নিরাপদ রাখে।

🌿সাদা স্রাবের রোগ সম্বন্ধীয় কারণগুলো:-

🌷ইনফেকশন – যক্ষা, ছত্রাক (candida)।

🌷মানসিক অশান্তি।

🌷পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও পুষ্টির অভাব।

🌷বিভিন্ন ধরনের ক্রিমির সংক্রমণ।

🌷অপরিচ্ছন্নতা এবং কাপড় সঠিক ভাবে না শুকিয়ে স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশে রাখলে।

🌷জন্ম বিরতিকরণ পিল খাওয়ার কারণেও সাদা স্রাবের সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্খা থাকে।

সাদাস্রাব জনিত সমস্যায় প্রথমেই এ্যালোপ্যাথির দিকে ঝুঁকে না গিয়ে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিলে সমস্যা থেকে উত্তরন সম্ভব। তাছাড়া এই সমস্যা বারবার ফিরে আসে এ্যালোপ্যাথিতে চিকিৎসায়। যাই হোক আসুন দেখি সদৃশ ঔষধ কি কি আসতে পারে।

🌿হোমিওপ্যথিক ঔষধ :-
সাদাস্রাব(Leucorrhoea) সমস্যায় সাধারনত যে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ গুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে সেগুলো হলঃ-
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা। তাই যে ওষুধটি আপনার লক্ষণের সাথে মিলবে শুধুমাত্র সেই ওষুধটি আপনি খেতে পারবেন। তারপরেও কোন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

🌿হোমিওপ্যথিক চিকিৎসাঃ-অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন কয়েকটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধের প্রধান প্রধান লক্ষন দেওয়া হলঃ-

🔴Alumina –
মাসিকের সময় মাসিকের পরিবর্তে প্রচুর সাদাস্রাব হয়।এলুমিনার প্রধান লক্ষণ হলো পায়খানা নরম কিন্তু বের করতে কষ্ট হয়। কখনও পায়খানার বেগ থাকে আবার নাও থাকতে পারে। শিশুদের কোষ্টকাঠিন্যের ক্ষেত্রে এটি ভালো কাজ করে যখন মুখ শুকিয়ে থাকে, পায়খানার রাস্তা লাল হয়ে যায়, ব্যথায় চীৎকার করতে থাকে, পায়খানা করার সময় বসার সিট অথবা সামনে যা থাকে তাকে খুব শক্ত করে ধরে এবং পায়খানার সময় রক্ত পড়ে।

🔴Borax –
সোডিয়াম বোরেট / সোহাগা / সোডি বোরাস হতে প্রস্তুত। রাসায়নিক চিহ্ন : Na2 B4 O7 + 10H2O
ডিমের লালার মত সাদা স্রাবে বোরাক্স প্রয়োগ করা উত্তম।বোরাক্স হলো মুখের ঘায়ের এক নাম্বার ঔষধ। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো নীচে নামতে ভয় পায়। শিশুকে হাত দিয়ে উপরে ধরে তারপর আস্তে আস্তে নীচে নামান, দেখবেন ভয় পায় কিনা। যদি ভয় পায় তবে কেবল মুখের ঘা নয়, শিশুর যে-কোন শারীরিক-মানসিক রোগই বোরাক্সে সেরে যাবে।

🔴Sepia-
প্রচুর পরিমানে সাদাস্রাব হয়ে রোগী দুর্বল হয়ে পড়ে।সিপিয়া খুসকির একটি ভালো ঔষধ বিশেষত যদি মাথার চামড়া ভেজাভেজা এবং ঘিয়ের মতো আঠালো হয়। সিপিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো তলপেটে বল বা চাকার মতো কিছু একটা আছে মনে হয়, রোগী তলপেটের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পায়খানার রাস্তা দিয়ে বেরিয়ে যাবে এই ভয়ে দুই পা দিয়ে চেপে ধরে রাখে, সর্বদা শীতে কাঁপতে থাকে, দুধ সহ্য হয় না, ঘনঘন গর্ভপাত হয়, স্বামী-সন্তান-চাকরি-বাকরির প্রতি আকর্ষণ কমে যায়।মাসিক বন্ধের চিকিৎসায় সিপিয়ার লক্ষণ হলো পেটের মধ্যে চাকা বা বলের মতো কিছু একটা আছে বলে অনুভূত হয়। শারীরিক দুর্বলতা থাকে প্রচুর এবং সংসারের প্রতি কোন আকর্ষণ থাকে না।

🔴Cocculus indicus : সাধারণত ভীতু, নার্ভাস, অত্যধিক পড়াশোনা করে এমন লোকদের ক্ষেত্রে কুকুলাস প্রয়োগ করতে হয়। রাত জেগে কাজ করার কারণে যদি সাদা সস্রাব দেখা দেয়, তবে অবশ্যই ককুলাস। প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিশনার মোঃ রাজিব আক্তার। মোবাইল নাম্বার ০১৭১৯৮৬৭৪২৬

কৃমি                                                                              বর্তমানে ৭০ শতাংশ মানুষের শরীরে কৃমি র...
05/08/2025

কৃমি বর্তমানে ৭০ শতাংশ মানুষের শরীরে কৃমি রয়েছে ।কৃমির কারণে অনেক রোগ হয় বিশেষ করে বাচ্চাদের , তাই আমাদের এবং বাচ্চাদের অবশ্যই কৃমি চিকিৎসা অথবা কৃমির ওষুধ খাওয়া অতি জরুরী।

ব্লাড প্রেসার দ্রুত কমানোর জন্য খুবই কার্যকর এই ওষুধটি, যারা মনে করে হোমিওপ্যাথি ঠিকমতো কাজ করে না এটা শুধু তাদের জন্য।
04/08/2025

ব্লাড প্রেসার দ্রুত কমানোর জন্য খুবই কার্যকর এই ওষুধটি, যারা মনে করে হোমিওপ্যাথি ঠিকমতো কাজ করে না এটা শুধু তাদের জন্য।

Address

Taragunia Bazar, Doulotpur
Kushtia
7051

Opening Hours

Monday 11:00 - 19:00
Wednesday 11:00 - 19:00
Thursday 11:00 - 19:00
Friday 11:00 - 19:00
Saturday 11:00 - 19:00
Sunday 11:00 - 19:00

Telephone

+8801719867426

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Razib Akter posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category