Prоfessоr Katherine MD

04/08/2025

11/05/2025

A believer does not fear death..

13/04/2025

সার্থের জন্য পাশে থাকা মানুষ চেনার উপায়ঃ

পৃথিবী একটি মঞ্চ। আমরা প্রতিদিনই নতুন মানুষের দেখা পাই। এদের মধ্যে সবাই দেবদূত হতে পারেনা, আবার কেউ অতি স্বার্থপর। প্রত্যেক মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য আলাদা। তাই মানুষ চেনা সবচেয়ে কঠিন। স্বার্থপর মানুষের কিছু লক্ষণ থাকে তা দেখে সহজেই বোঝা যায়, আসুন জেনেই নিই সেগুলো…

i. অন্যের চাহিদা সম্পর্কে ভাবে না

এরা বেশিরভাগই অকেজো থাকে এবং টাকাওয়ালাদের টার্গেট করে তাদের মাথার উপর ভর করতে এরা খুব পটু হই, এরা আপনার পিছনে এমন ভাবে লেগে থাকবে যেন, আপনার জন্য জিবন দিতে পারে। কিন্তু এদের লক্ষ্য থাকবে কিভাবে নিজের স্বার্থ হাছিল করতে পারবে।
একজন স্বার্থপর মানুষ অন্যের অনুভূতি জানার চেষ্টা করে না। অন্য জনের চাহিদা বিবেচনায় আনে না। সে এমন সিদ্ধান্ত নেবে যা শুধুমাত্র তার নিজের উপকারে আসে।

ii. আপস করে না

স্বার্থপর মানুষরা আপস করতে জানে না। তারা নিজেদের চাহিদার প্রাধান্য দেয়। নিজের আকাঙ্ক্ষাকে অগ্রাধিকার দেয়। অন্যের সুবিধার জন্য তারা কখনোই কোনো কিছু ত্যাগ করতে ইচ্ছুক নহে।
iii. অহংকারী
এরা খুব অহংকারী সভাবের হই। এরা সার্থের জন্য নিজের বাবাকে ভুলে অন্যদেরকে বাবার আসনে বসিয়ে রাখতেও ইথোস্তবোধ করেনা । এবং এরা কাহকে বিশ্বাসও করেনা।
এ ধরণের মানুষ সব সময় নিজেদের শ্রেষ্ঠ মনে করে থাকে। তারা নিজেদেরকে অন্যদের তুলনায় বেশি যোগ্য বলে মনে করে। এরা নিজেদের নিয়ে অহংকার করে।

iv. আত্মকেন্দ্রিকতা

স্বার্থপর মানুষ শুধুই নিজেকে নিয়ে ভাবে। অন্যের অভিজ্ঞতার প্রতি আগ্রহ থাকে না। নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এরা অন্যদেরকে নিজের গোলাম বানিয়ে রাখতে চেষ্টা করে ।

v. কৃতজ্ঞতা প্রকাশে অনিচ্ছুক

স্বার্থপর মানুষ সাহায্য পাওয়ার পরও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। তারা আপনার থেকে সাহায্য নেবে, কিন্তু অনুগ্রহ ফিরিয়ে দেবে না। এরা আপনার খাবে,পরবে আবার আপনারই ক্ষতি করবে । এরা কখনোই আপনার উপকার মনে রাখবেনা । এরা নিজের উন্নীতর জন্য সব সময় তাড়াহুড়ো করবে। অন্যের ভালোমন্দ ভাবার সময় এদের থাকেনা ।

vi. নিজের প্রচার

তারা নিজের প্রচারণায় ব্যস্ত থাকে। নিজেকে ভালো দেখানোর জন্য এরা অন্যদের নিচে নামিয়ে আনতে পারে। এদের পারিবারিক শিক্ষা এটাই থাকে যেন কাছের কেহ বড় হতে না পারে । অন্যের সাফল্য দেখলে এদের গা জলে এবং অন্যের ক্ষতি করাতে পারলে এরা খুব খুশি হই । এদের কাছে আপন পর বলতে কিছুই নেই । এরা প্রয়জনে নিজের কাছের লোককেও ঠকাতে ছাড়েনা ।

vii. সীমানা অতিক্রম করে

স্বার্থপর মানুষ বিশ্বাস করে, তাদের নিজস্ব চাহিদা অন্যদের থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। নিজের নিরাপত্তাটাই তাদের কাছে মুখ্য। এজন্য তারা অন্যদের সীমানা অতিক্রম করে, কিন্তু অন্যের নিরাপত্তা বা আকাঙ্ক্ষার কথা আসলে তা কানে নেয় না।

এটা মানুষের সভাব মাত্র। কিন্তু মানুষ যা চাই তাইকি পায়? পাইনা । আল্লাহ না চাইলে কেহ কাহকে ছোট করতে পারেনা, ঠকাতে পারেনা। শুধু অস্থায়ী কষ্ট মানুষ দিতে পারে । খারাফ মানুষগুলো যতই বুদ্ধিমান হোক, আল্লাহ তো মহাজ্ঞানী । আর মানুষ, মানুষের যতই ক্ষতি করতে চাক না কেন, আল্লাহই সর্বোত্তম রক্ষা কারি ।

30/03/2025

উৎসবের খুশি ছড়িয়ে পড়ুক সবার মাঝে। পরিবার-পরিজন নিয়ে ভালো থাকুন, ইফেরির সাথেই থাকুন।

23/03/2025

সিম্পল মানুষের সিম্পল ও ঝামেলা মুক্ত হুটহাট সমাধানের জন্য এই যন্ত্রটি হতে পারে আপনার সহজ সমাধান

12/02/2025

এক গ্রামে শ্রমিক লাগে ৬০০। বেডা আছে ৫০০৷ মহাজনের কাছে শ্রমিক শর্ট৷ বেডা শ্রমিকদের ১০০০ টাকা মজুরি দেয়া লাগে। ঐ টেকা দিয়ে পুরুষ শ্রমিকরা সংসার চালায়৷ মহাজন তো দেখল, ব্যাপক মুশকিল৷ সে গ্রামের বেডিদের যাইয়া কইলো, তোরা জামাইর অত্যাচার সহ্য করতাছস কেন, জামাই তোগোরে খাওয়ার খোটা দেয়, ঠিক মত শপিং এর টেকা দেয় না, আয় আমার কারখানায় কাম কর, তোগোরে টেকা দিমু, তোরা ঐ টেকা দিয়া শপিং করতে পারবি, রেস্টুরেন্টে ঘুরতে পারবি৷ জামাইর দিকে চাইয়া থাকতে হবে না, নিজে স্বাবলম্বী হবি, নিজের খরচ নিজে চালাবি৷

এখন বেডিগুলা নেমে গেছে কামলা দিতে৷ শ্রমিক হয়ে গেছে ১০০০, শ্রমিক লাগে ৬০০। শ্রমিকের দাম কমে গেছে৷ এইদিকে বেডিগুলা ২০০ টাকা মজুরি তেই কামলা দিতে রাজি হইয়া গেছে, ওদের তো আর একাই পুরা ফ্যামেলি চালাইতে হবে না। এখন বেডাগুলো যখন ১০০০ দাবি করল, মহাজন কয়, আরে যা ব্যাডা যাহ৷ ২৫০ টাকা মজুরি দিমু, আইলে আয়, না আইলে ভাগ। আরো ৪০০ শ্রমিক সিরিয়ালে আছে৷ এখন ব্যাডাগুলো ২৫০ টাকায় কামলা দিতেই রাজি হয়ে গেল৷ এখন ২০০+২৫০ = ৪৫০ জামাই বৌ দুইজন মিলে কামাই করল৷ কিন্তু সংসার চালাইতে ১০০০ লাগে৷ তাই লিভিং স্ট্যান্ডার্ড কমাইয়া ফেলল৷ অথচ, জামাই যদি একা কামাই করতো, তাহলে কিন্তু ১০০০ টাকাই কামাতে পারতো৷

এইদিকে লাগলো আরেক ভ্যাজাল। জামাইর ২৫০ টাকা দিয়া তো হচ্ছে না, সে বৌয়ের কামাইতে ভাগ দাবি করে বসল৷ সংসারের খরচ দেয়া তো জামাইর দায়িত্ব, বৌয়ের দায়িত্ব না৷ বৌ কামলা দিতে গেছে নিজে ভোগবিলাস করার জন্য, সংসারের খরচ দেয়ার জন্য না৷ এখন এই ট্যাকা নিয়া লাগলো বৌ জামাই মারামারি৷ সংসারে অশান্তি৷ কিসের পুরুষ মানুষ হইছে৷ সংসারের খরচ দেয়ার মুরোদ নাই, আবার বৌয়ের কামাই খাইতে চায়, কিসের পুরুষ সে৷

এরপরই একটা একটা করে সংসার ভাঙতে লাগলো৷ নারী এখন নিজে ২০০ টাকা কামাই করে, নিজে খায় শুধু৷ পুরুষও নিযে ২৫০ টাকা কামাই করে, নিজে খায় শুধু৷ একার ইনকাম দিয়ে সংসার চালানো সম্ভব না৷

এইদিকে মহাজন তো লালে লাল৷ ব্যবসা চাংগা৷ অধিক প্রোডাকশন, স্বল্প মজুরি, প্রচুর প্রফিট হচ্ছে৷ এই প্রফিট দিয়ে সে বান্ধা নারীবাদী ভাড়া রাখলো৷ নারীবাদী গুলো মহাজনের টাকায় মৌজ মাস্তি করতেছে, আর সাধারন নারীদেরকে বলতেছে, জামাইর সংসারে লাথি দিয়ে চলে আয়৷ মহাজনের কারখানায় কাম নে। স্বাবলম্বী হ৷ পরাধীন থাকিস না৷ নিজের খরচ নিজে চালা৷ আর সাধারন নারীগুলো মগজ বন্ধক দিয়ে দিল

05/01/2025

সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা,
Happy New Year - 2025.....

18/11/2024

Circle DJ Speaker
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন👇
https://www.efary.com/category/speaker

31/10/2024

ডিলার প্রাইজে পার্সেসের জন্য যোগাযোগ করুন।

26/10/2024

Pre Brooking!

24/10/2024

efary-আস্থা