Royal Medical Services

Royal Medical Services Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Royal Medical Services, Medical Lab, lakshmipur, Lakshmipur.

মেডিসিন, নিউরো মেডিসিন, হৃদরোগ, বাত ব্যথা ও ডায়াবেটিস রোগ বিশেষজ্ঞ #ডাঃ_মোঃ_মাহফুজ_সরকারএমবিবিএস (ডিএমসি), বিসিএস (স্বা...
07/11/2024

মেডিসিন, নিউরো মেডিসিন, হৃদরোগ, বাত ব্যথা ও ডায়াবেটিস রোগ বিশেষজ্ঞ
#ডাঃ_মোঃ_মাহফুজ_সরকার
এমবিবিএস (ডিএমসি), বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস (মেডিসিন), এফসিপিএস (কার্ডিওলজি), এমএসিপি (আমেরিকা)
সিনিয়র কনসলট্যান্ট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা।
রোগী দেখবেন: প্রতি শুক্রবার সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত।
রয়েল মেডিকেল সার্ভিসেস
রামগতি রোড (সিটি হসপিটালের পশ্চিমে), সদর, লক্ষ্মীপুর।
মোবাইল: 01867-603233

04/06/2024
“শতবর্ষের সাক্ষী তুমি হে মহানজন্ম তোমার ইতিহাস হবেদেশ হবে মহীয়ানতুমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান….”জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ...
16/03/2020

“শতবর্ষের সাক্ষী তুমি হে মহান
জন্ম তোমার ইতিহাস হবে
দেশ হবে মহীয়ান
তুমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান….”

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যদি ঘাতকের নিষ্ঠুর বুলেটে প্রাণ না হারাতেন তবে আজ তাঁর বয়স হতো ৯৯ বছর ১০মাস ১৬ দিন এবং ২০২০ সালের ১৭ মার্চ তিনি শতায়ু হতেন। আবার কাকতালীয়ভাবে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ তারিখে বাংলাদেশ তাঁর স্বাধীনতার অর্ধ-শত বার্ষিকীতে পদার্পণ করবে।

কি আশ্চর্য এক মিলের সেতু বন্ধন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আর তাঁর স্বপ্নের গড়ে ওঠা বাংলাদেশের। কিন্তু হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ এই বাঙালিকে জাতি হিসেবে আমরা মাত্র ৫৫ বছর ৪ মাস বাঁচতে দিয়েছি। স্বাভাবিক মৃত্যু হলে শতায়ু তিনি হতেন না, তা কে বলতে পারে! যদি তিনি তাঁর অতি প্রিয় বাংলার মাটিতে শতবর্ষ বেঁচে থাকতেন তবে এই দিনটি জাতি তখন কীভাবে পালন করত, তা ভাবলে মনেপ্রাণে শিহরণ জাগে।

সেই উপলব্ধি থেকেই হয়তো বাংলাদেশের বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার সে দেশের স্বপ্নদ্রষ্টা প্রিয় নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী উপলেক্ষ্য ২০২০-২০২১ খ্রীস্টাব্দকে মুজিব বর্ষ হিসেবে পালনের ঘোষণা দিয়েছে। এই হলো পটভূমি। যে দেশটির জন্য তিনি আমৃত্যু সংগ্রাম করেছেন, যে দেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়নের কথা নিয়েই যিনি জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত আত্মনিয়োজিত ছিলেন, তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ঘোষিত “মুজিব বর্ষ”টি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

জয় বাংলা- এ শ্লোগান আমাদের স্বাধীনতার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাইতো গত ১০ ডিসেম্বর, ২০১৯ জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা দেন মহামান্য হাইকোর্ট। আর এই স্লোগান যার মুখে মুখরিত ছিলো সে আমাদের সকলের শ্রদ্ধেয়সংগ্রামী বাঙালীর প্রিয় নেতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

যাঁর নেতৃত্বে আমরা পেয়েছি স্বাধীন বাংলাদেশ। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ অভিজাত এক বংশে শেখ লুৎফর রহমান ও শেখ সায়েরা খাতুনের ঘরে জন্ম নেয় এক ফুটফুটে শিশু।বাবা-মা আদর করে নাম রাখলেন ‘খোকা’। টুঙ্গিপাড়ার একটি বনেদী পরিবারের নাম শেখ পরিবার। এই পরিবারের উত্তরসূরী শেখ পরিবারের সুপরিচিত ব্যক্তি শেখ হামিদ গড়ে তোলেন একটি টিনের ঘর। শেখ হামিদের একমাত্র পুত্র শেখ লুৎফর রহমান একজন সজ্জন ব্যক্তি।

এখনো মনে পড়ে ১৯৭৪ সালের কথা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ৫৪তম জন্মদিন পালিত হলো বাংলার আকাশে দুর্যোগের এক গভীর ঘনঘটার মধ্যে। তিনি তখন ছিলেন গুরুতর অসুস্থ। মাত্র ২ দিন পর চিকিৎসার জন্য মস্কো যাবেন, এই খবরটা মানুষ তখন জেনে গেছে। এই নিয়ে গভীর শঙ্কা মানুষের মনে। বঙ্গবন্ধুর সুস্থতা কামনা করে বয়স্ক মানুষ বিশেষত মা-দাদিরা রোজা রাখছেন, এই খবর তখন পত্রপত্রিকাসহ নানাভাবে জানা যাচ্ছিল

অতিরিক্ত খেয়ে ফেলে অস্বস্তিতে ভুগছেন? জেনে নিন সমাধান!অতিরিক্ত খাওয়ার অপরকারিতাখেতে আমরা সবাই কম বেশি ভালোবাসি। কিন্তু অ...
12/08/2019

অতিরিক্ত খেয়ে ফেলে অস্বস্তিতে ভুগছেন? জেনে নিন সমাধান!

অতিরিক্ত খাওয়ার অপরকারিতা
খেতে আমরা সবাই কম বেশি ভালোবাসি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় আমরা প্রয়োজনের অতিরিক্ত খেয়ে ফেলি। যার ফলে দেখা দেয় নানা ধরণের সমস্যা। যে কোন উৎসবের আনন্দের সাথে যে ব্যাপারটি আমাদের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকে সেটা হচ্ছে খাওয়া-দাওয়া। আর যদি সেই উৎসবটি হয় কোরবানির ঈদের মত কোন উৎসব তাহলে তো কথাই নেই। এই সময় বেশি খাওয়ার দাওয়ার প্রবণতা আমাদের মধ্যে খুব বেশি দেখা যায়। সবার বাসা্তেই বেশ ভালো খাবারের আয়োজন থাকে। কিন্তু যত যাই হোক আমাদের স্বাস্থ্যের কথা খেয়াল রেখেই আমাদের খাওয়া উচিৎ। কিন্তু আমরা অনেকেই আছি যারা খাবার দেখলে আর নিজেকে সামলে রাখতে পারি না। তাই বেশি খাওয়ার পরিণতি হিসেবে আমাদের ভুগতে হয় নানা ধরণের শারীরিক সমস্যায়। তাই অতিরিক্ত খাওয়ার অপরকারিতা বলে শেষ করা যাবে না।

কিন্তু আমরা যদি কোন কারণে বেশি খেয়েই ফেলি তাহলে কি হবে? চিন্তার কিছু নেই! কিছু ব্যাপার মাথায় রাখলে অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে যে অস্বস্তি এবং শারীরিক সমস্যা তৈরি হয় তা কমানো সম্ভব।

খাওয়ার সাথে সাথে পানি পান না করে, খাওয়া শেষ হওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পর পানি পান করুন।
আদা ও লেবুর রস মিশিয়ে খেলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
সকালে উঠেই লেবু আর মধু এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে গুলে খেলে তা হজমের জন্য এবং মেদ কমাতে সহায়ক।
হজমের অস্বস্তি দূর করতে লেবু জলের জুড়ি নেই। লেবু জল হজমের প্রক্রিয়াকে বাড়িয়ে দেয়। এতে করে বেশি খাওয়া হয়ে গেলে যে অস্বস্তির মধ্যে পড়া হয় তা দূর হয়। এক গ্লাস জলে একটি লেবুর অর্ধেক অংশ চিপে পান করে ফেলুন। হজমের গন্ডগোল দূর হয়ে যাবে এবং অনেকটা আরাম পাবেন ইন শা আল্লাহ।
এছাড়া ইসবগুলের ভুসি খেলেও পেট ভালো থাকে। তাই অতিরিক্ত খাওয়ার পর ইসবগুলের ভুসি দিতে পারে পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি।
বেশি খাওয়া হয়ে গেলে খানিকক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন; এতে দেহে ক্লান্তি এসে ভর করে। কিন্তু আপনি যদি বেশি খেয়ে শুয়ে পড়েন তবে আপনার সমস্যা আরও বেড়ে যাবে।
বেশি খাওয়া হয়ে গেলে সবচাইতে বেশি যে সমস্যাটি হয় তা হল, বুক জ্বালাপোড়া করা। এই সমস্যা সমাধানের জন্য এক গ্লাস জলে লেবুর রস ও সামান্য লবণ মিশিয়ে পান করতে পারেন। যদি এতে সমস্যার সমাধান না হয় তবে অ্যান্টাসিড জাতীয় ওষুধ খেয়ে দেখুন। এতে বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যা দূর হবে ইন শা আল্লাহ।
ডাবের পানি এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। চাইলে ডাক্তারের পরামর্শে ম্যাগনেসিয়াম সাইট্রেট ট্যাবলেট খেতে পারেন।
মাংস, পোলাও, বিরিয়ানি ইত্যাদি গুরুপাক খাবার যখন খাবেন, তখন খাবারের সঙ্গে প্রচুর সালাদ খাবেন। কারণ সালাদ খাবার হজমে সাহায্য করে। এছাড়া প্রতি বেলার খাবারে অবশ্যই বেশি বেশি সবজি খাবেন। টক দই, বোরহানি, লেবুর শরবত (চিনি ছাড়া) ইত্যাদি খাবার হজমে সহায়ক। এগুলো খাবার পর খেতে পারেন।
যারা স্থূলতা, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, কিডনির সমস্যা, গেটেবাত, হৃদরোগ ইত্যাদিতে ভুগছেন, তারা অবশ্যই ডাক্তারের বা পুষ্টিবিদের পরামর্শ মত পরিমিত পরিমাণে গোশত খাবেন।
প্রতিবেলা মাংস না খেয়ে একবেলা হলেও মাছ খান। যেমন- রাতের খাবারে মাছ রাখতে পারেন। কারণ মাছে আছে ওমেগা-৩ ফ্যাট, যা শরীরের জন্য ভালো।
বেশি মাংস খাওয়া হয়ে গেলে দিনে সবজি, সালাদ, ফল, ডাল খেয়ে ব্যাল্যান্স করুন।
খাবার দেখেই ঝাঁপিয়ে না পড়ে, আস্তে আস্তে খাওয়া শুরু করুন। নিজেকে সংযত করুন এবং পরিমিত আহার করুন।
বেশি ক্ষুধা লাগিয়ে না খেয়ে অল্প ক্ষুধা লাগলে খান, এতে কম খাওয়া হবে। খাবার আগে পানি খেয়ে নিন অথবা দাওয়াতে যাওয়ার আগে সালাদ, ফল ইত্যাদি কম ক্যালরির সহজ পাচ্য খাবার বা পানীয় খেয়ে নিন। তাহলেও কম খাওয়া হবে।
কোন বেলা বেশি খেয়ে ফেললে বা দাওয়াত থাকলে অন্য বেলা রুটি, সালাদ বা স্যুপ খেয়ে ব্যাল্যান্স করুন। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে শর্করা জাতীয় খাবার কম খেতে হবে।
কোমল পানীয় বা চিনি যুক্ত পানীয় না খাওয়াই ভালো। এসবের বদলে ফলের চিনি ছাড়া জুস, বোরহানি, টক দই, পুদিনা লাচ্ছি, ডাবের পানি ইত্যাদি খেতে পারেন।
এছাড়াও নিচের খাবারগুলিও বেশ উপকার দেয়ঃ
রেমেডি জুসঃ
‘হার্ট ভেইন ক্লিনার” হিসেবে পরিচিত হারবাল উপাদান দিয়ে তৈরি রেমেডি জুস হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল ও ওজন কমাতে এবং হার্টের ব্লক দূর করতে অনবদ্য ভেষজ সমাধান। রসুন,আদা, লেবু, মধু, আপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে তৈরি রেমেডি জুস পান করতে পারেন হজম শক্তি বাড়ানো এবং সুস্বাস্থ্যের জন্য। তবে রেমেডি জুস সব যায়গায় পাওয়া যায় না। আপনি চাইলে ঘরে বসে আমাদের খাসফুড শপ থেকে রেমেডি জুস অর্ডার করতে পারেন।

চা-কফিঃ
চা-কফি খেতে পাবেন। স্বস্তি পাবেন। তবে বেশি চা কফি না খাওয়াই ভালো। কারণ এগুলো ডাই ইউরেটিক হিসেবে কাজ করে। শরীর থেকে পানি বের করে শরীরে দ্রুত পানি স্বল্পতা তৈরি করে। তাই চা-কফি খেলে বেশি করে পানি খেয়ে নিন।

আপেল সিডার ভিনেগারঃ
আপেল সিডার ভিনেগার রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। উচ্চ শর্করাযুক্ত খাবার গ্রহণের পর আপেল সিডার ভিনেগার খেলে ৩৪ শতাংশ ইনসুলিন সংবেদনশীলতার উন্নয়ন করে এবং রক্তে শর্করা পরিমাণ পর্যাপ্ত কমায়। তাই বাসায় সব সময় অ্যাপল সিডার ভিনেগার রাখতে পারেন।

পুদিনাঃ
পুদিনার চা খেতে পারেন বা পুদিনা-লেবুর এক গ্লাস ফ্রেশ শরবত। কারণ পুদিনা দ্রুত আপনার হজমে সাহায্য করবে।

ব্যায়ামঃ
হালকা ব্যায়াম করুন। যেমন হাঁটাহাঁটি করুন কিছুক্ষণ। অন্তত ৩০ মিনিটের হাঁটাহাঁটি আপনার হজমকে ত্বরান্বিত করবে।

যদি কিছুতেই কিছু না হয় তখন একটা এন্টাসিড জাতীয় অ্যান্টি অ্যাসিডিটির ওষুধ খেয়ে নিন। আর পরবর্তীতে একটু সাবধানে খাওয়া-দাওয়া করবেন,তাহলেই হবে। আমাদের মনে রাখা উচিত অতিরিক্ত খাওয়ার অপরকারিতা অনেক। অতিরিক্ত খাবার নয়, পরিমিত খাবারেই খাবারের আসল তৃপ্তি আসে। তাই আমাদের সবসময় বুঝে শুনে পরিমিত খাওয়া দাওয়া করা উচিত। এবং সবসময় বিশুদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত।

খাঁটি এবং বিশুদ্ধ সব খাদ্যদ্রব্য কিনতে ভিজিট করুন খাসফুড অনলাইন শপে। সেরা মানের বিশুদ্ধ সব খাদ্যদ্রব্য সুলভ মূল্যে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য।

এলার্জিকে চিরদিনের জন্য দূর করবে নিম পাতা, কিন্ত কীভাবে? এলার্জিজনিত রোগের লক্ষণ ও করণীয় এলার্জি বাংলাদেশের লাখ লাখ মান...
06/08/2019

এলার্জিকে চিরদিনের জন্য দূর করবে নিম পাতা, কিন্ত কীভাবে?


এলার্জিজনিত রোগের লক্ষণ ও করণীয় এলার্জি বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষের কাছে এক অসহনীয় ব্যাধি। এলার্জি হাঁচি থেকে শুরু করে খাদ্য ও ওষুধের ভীষণ প্রতিক্রিয়া ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে এলার্জি সামান্যতম অসুবিধা করে, আবার কারো ক্ষেত্রে জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে।

ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার করছেন? হঠাৎ করে হাঁচি এবং পরে শ্বাসকষ্ট অথবা ফুলের গন্ধ নিচ্ছেন বা গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ ও গরুর দুধ খেলেই শুরু হলো গা চুলকানি বা চামড়ায় লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠা। এগুলো হলে আপনার এলার্জি আছে ধরে নিতে হবে।

মানব জীবনে এলার্জি কতটা ভয়ংকর সেটা ভুক্তভোগী যে সেই জানে। উপশমের জন্য কতজন কত কি না করেন। এবার প্রায় বিনা পয়সায় এলার্জিকে গুডবাই জানান আজীবনের জন্য। যা করতে হবে আপনাকে –


১) ১ কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন।

২) শুকনো নিম পাতা পাটায় পিষে গুড়ো করুন এবং সেই গুড়ো ভালো একটি কৌটায় ভরে রাখুন।

৩) এবার ইসব গুলের ভুষি কিনুন। ১ চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুড়া ও এক চা চামচ ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন।

৪) আধা ঘন্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন।

৫) প্রতি দিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাত্রে শোয়ার আগে খেয়ে ফেলুন। ২১ দিন একটানা খেতে হবে।

৬) কার্যকারীতা শুরু হতে ১ মাস লেগে যেতে পারে। ইনশাআল্লাহ ভালো হয়ে যাবে এবং এরপর থেকে এলার্জির জন্য যা যা খেতে পারতেন না যেমন- হাঁসের ডিম, বেগুন, গরু, চিংড়ি সহ অন্যান্য খাবার খেতে পারবেন।

চুলের বৃদ্ধি বাড়ায় পেয়ারা পাতা কিভাবে ব্যাবহার করবেন জেনে রাখুন। চুলায় পানি ফুটিয়ে নিন। ফুটন্ত পানিতে মুঠো ভর্তি পেয়ারা ...
06/08/2019

চুলের বৃদ্ধি বাড়ায় পেয়ারা পাতা কিভাবে ব্যাবহার করবেন জেনে রাখুন।


চুলায় পানি ফুটিয়ে নিন। ফুটন্ত পানিতে মুঠো ভর্তি পেয়ারা পাতা দিয়ে ২০ মিনিট ফুটান। চুলা থেকে নামিয়ে ছেঁকে নিন। অপেক্ষা করুন ঠাণ্ডা হওয়া পর্যন্ত।শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করে নিন। কন্ডিশনার ব্যবহার করবেন না। প্রাকৃতিক বাতাসে চুল শুকান। প্রায় শুকিয়ে গেলে চুল ভাগ করে নিন।ছেঁকে রাখা পানি চুলের গোড়ায় ঘষে ঘষে লাগান। ১০ মিনিট ম্যাসাজ করুন। গোড়ার পাশাপাশি চুলেও লাগান দ্রবণটি। ২ ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। চাইলে তোয়ালে দিয়ে জড়িয়ে রাখেত পারেন চুল। কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন চুল।তিদিন পরিমিত পরিমাণে পানি পান করা খুবই জরুরি। তবে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর খালি পেটে এক গ্লাস পানি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এ অভ্যাসটি যদি রপ্ত করা যায় তবে অনেক ধরনের রোগ থেকে শরীরকে মুক্ত রাখা যায়। আর এজন্যই দিনের শুরুর এই এক গ্লাস পানিকে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা ‘স্বাস্থ্যকর’, ‘বিশুদ্ধ’, ‘সুন্দর’ ইত্যাদি


বিশেষণে বিশেষায়িত করে থাকেন। আসুন জেনে নেই সকালে খালি পেঠে পানি খাওয়ার বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে। রাতে ঘুমানোর ফলে দীর্ঘ সময় ধরে হজম প্রক্রিয়ার তেমন কোনো কাজ থাকে না। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করার জন্য অন্তত এক গ্লাস পানি খেয়ে নেয়া উচিত।

প্রতিদিন সকালে অন্তত ১৬ আউন্স হালকা গরম পানি খেলে শরীরের মেটাবলিসম ২৪% বেড়ে যায় এবং শরীরের ওজন কমে।সকালে প্রতিদিন খালি পেটে পানি খেলে রক্তের দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায় এবং ত্বক সুন্দর ও উজ্জ্বল হয়।প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে এক গ্লাস পানি খেলে নতুন মাংসপেশী ও কোষ গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।প্রতিদিন সকালে মাত্র এক গ্লাস পানি খেলে বমি ভাব, গলার সমস্যা, মাসিকের সমস্যা, ডায়রিয়া, কিডনির সমস্যা, আর্থাইটিস, মাথা ব্যাথা ইত্যাদি অসুখ কমাতে সহায়তা করে।প্রতিদিন খালি পেটে এক গ্লাস করে পানি খেলে মলাশয় পরিষ্কার হয়ে যায় এবং শরীর নতুন করে খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতে পারেসহজেই।সকালে পানির বদলে জুস বা অন্য পানীয় না খাওয়াই শরীরের জন্য সবচেয়ে ভালো।

অ্যাজমা রোগীরা কীভাবে ব্যায়াম করবেন:আপনি কি অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের রোগী? শ্বাসকষ্টের জন্য ব্যায়াম করতে চাচ্ছেন না? ভাবছে...
06/08/2019

অ্যাজমা রোগীরা কীভাবে ব্যায়াম করবেন:

আপনি কি অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের রোগী? শ্বাসকষ্টের জন্য ব্যায়াম করতে চাচ্ছেন না? ভাবছেন,ব্যায়াম করলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাবে? আর এদিক দিয়ে তরতর করে বেড়ে যাচ্ছে ওজন?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপনার ভাবনার কারণ নেই। কেননা ব্যায়াম করার সময় কিছু বিষয় মেনে চললেই আর শ্বাসকষ্ট হবে না। এ ছাড়া কিছু ব্যায়াম অ্যাজমার সমস্যাও দূর করতে সাহায্য করবে। তবে নিয়ম মেনে করতে হবে সেই ব্যায়াম। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে অ্যাজমা রোগীদের ব্যায়াম করার নিয়মের কথা।

১. নিয়মিত হাঁটলে হৃদযন্ত্র ভালো থাকে। তবে খুব বেশি সময় ধরে হাঁটবেন না এবং শুরুতেই খুব দ্রুত হাঁটবেন না। ধীরে ধীরে সময় এবং গতি বাড়ান। ১৫ থেকে ২০ মিনিট হাঁটুন। যেহেতু নিয়মিত ৩০ মিনিট হাঁটা স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে, তাই সময়টিকে ১৫ মিনিট করে দুই ভাগে ভাগ করে নিন। শুধু হাঁটাই নয়, এভাবে জগিংও করতে পারেন আপনি।

২. সাঁতারকাটা ফুসফুসের কার্যক্রমকে ভালো রাখে। এটি শ্বাসপ্রশ্বাস সচল রাখতেও কাজ করে। সম্ভব হলে দিনে অন্তত ১০ মিনিট সাঁতার কাটুন।

৩. হাঁটা বা সাঁতার কাটা- দুটোর কোনোটিই পছন্দ না হলে সাইকেল চালাতে পারেন। এমন জায়গায় সাইকেল চালান যেখানে গাড়ি বেশি চলাচল করে না। প্রতিদিন ২০ মিনিট সাইকেল চালানোর সময় নির্ধারণ করুন।

৪. কিছু যোগব্যায়াম রয়েছে যেগুলোর অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। যেমন : প্রজাপতি আসন, সবাসন, সুখাসন ইত্যাদি। এই ধরনের যোগব্যায়াম শ্বাসের সমস্যাকে কমাবে এবং শরীর ভালো রাখতেও সাহায্য করবে। তাই নিয়ম করে এই যোগব্যায়ামগুলোও করতে পারেন।

ক্লান্ত অবস্থায় শরীরচর্চা বা ব্যায়াম করুন:বাইরে সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বাসায় ফিরে আবার ব্যায়াম করুন? আপনি কি এই ভ...
06/08/2019

ক্লান্ত অবস্থায় শরীরচর্চা বা ব্যায়াম করুন:

বাইরে সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বাসায় ফিরে আবার ব্যায়াম করুন? আপনি কি এই ভাবছেন, যে আপনি আরও বেশি ক্লান্ত হয়ে পড়বেন! কিন্তু তা না। বরং উল্টো ফলাফল পাবেন। ব্যায়াম বরং আপনাকে আরো বেশি তরতাজা করে তুলবে, মনকে প্রফুল্ল রাখাবে, এতে আপনি সারাদিনের হারিয়ে যাওয়া শক্তি ফিরে আনবে। এমনকি দূর করে দেয় খারাপ ভাবনা! বিশ্বাস যদি না হলে আজ থেকে নিজেই পরীক্ষা করে দেখতে পারেন এর বিশেষ সুফল।

Address

Lakshmipur
Lakshmipur
3700

Telephone

01750576850

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Royal Medical Services posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Royal Medical Services:

Share

Category