Ayaat Ruqyah Center

Ayaat Ruqyah Center রুক‌ইয়াহ্ শর‌ঈয়াহ্।
আমরা রোগী দেখি ঢাকা ও লক্ষ্মীপুরে।
01743655555 We also provide Ruqyah Service!

Our hijama therapy clinic offers traditional cupping therapy to promote healing and wellness. Our experienced practitioners use the latest techniques and equipment to perform hijama therapy safely and effectively. We offer a variety of hijama therapy services, including dry cupping, wet cupping, and massage cupping. Our goal is to help our clients alleviate pain, reduce stress, and improve overall health and well-being. At our hijama therapy clinic, we prioritize hygiene and safety, using only sterile equipment and following strict protocols to prevent infection and ensure optimal results. We also offer personalized consultations to determine the best treatment plan for each client's unique needs. We are dedicated to providing high-quality hijama therapy services in a welcoming and comfortable environment. Let us help you restore balance and vitality to your body and mind through the ancient practice of hijama therapy. Ruqyah is a spiritual Islamic practice that involves reciting Quranic verses and supplications for the purpose of seeking protection and healing from physical, mental, and spiritual illnesses. It is a form of prayer that is believed to have the power to ward off evil and bring about blessings and good health. Ruqyah service refers to the practice of providing professional assistance to individuals seeking healing through the recitation of Ruqyah. Practitioners of Ruqyah service typically specialize in identifying the root causes of an individual's illness and perform a specific recitation or supplication to address the issue. This practice requires a deep understanding of Islamic scripture and theology, as well as an ability to connect with clients and provide spiritual guidance and support. Ruqyah service can be offered through one-on-one sessions, group gatherings, or online consultations. It is often considered an alternative or complementary therapy to medical treatment, and individuals seeking Ruqyah service are advised to also seek medical advice from qualified healthcare professionals.

10/10/2025

আল্লাহ তায়ালা পাঁচটি ক্ষেত্রে পাঁচটি বিষয় পাঁচ কারণে গোপন রেখেছেন।

১. জুমআহর দিন দুআ কবুলের সময় কোনটি তা গোপন রেখেছেন যেন পুরা দিন দুআয় দুআয় কাটে।
২. রমাদ্বানের শেষ দশকের কোন রাত লাইলাতুল ক্বদর তা গোপন রেখেছেন যেন পুরো শেষ দশকই বন্দেগীতে পার হয়।
৩. আল্লাহ তায়ালা কোন আমলে সন্তুষ্ট হবেন তা গোপন রেখেছেন যেন বান্দা সব আমলই করতে থাকে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির আশায়।
৪. কোন গুনাহে আল্লাহ তায়ালা রাগান্বিত হোন তা আলাদা করে বলে দেননি যেন বান্দা সমস্ত গুনাহ থেকে বেঁচে থাকে।
৫. আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কে আল্লাহর প্রিয় বান্দা তা মানুষের সামনে উন্মোচন করে দেননি যেন প্রত্যেকেই প্রত্যেকের ব্যাপারে এই সুধারণা রাখে যে সে হয়তো আল্লাহর প্রিয় বান্দা।

আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদ।

©

04/10/2025

আমি মশারী টাঙাই মশার জন্য না, বরং দুষ্ট জ্বীন থেকে হেফাজতে থাকার জন্য। হাদিস থেকে যেভাবে তা বুঝা যায়, বাস্তবে একাধিক লোকের অভিজ্ঞতার দ্বারাও তার প্রমাণ পেয়েছি।

রাসূল ﷺ বলেছেন,
দরজাগুলো আটকিয়ে রাখবে এবং আল্লাহর নাম উচ্চারণ করবে। কেননা শাইতান কোন বন্ধ দরজা খুলতে পারে না। আর তোমরা তোমাদের মশকসমূহের মুখ বেঁধে রাখবে এবং আল্লাহর নাম মনে করবে। আর তোমাদের বাসনগুলো আবৃত রাখবে, যদি তার উপর একটি কাঠিও রেখে হয় এবং আল্লাহর নাম উচ্চারণ করবে। আর তোমাদের বাতিগুলো নিভিয়ে দেবে।

তাই বিসমিল্লাহ বলে মশারী টাঙান, বিসমিল্লাহ বলে তাতে প্রবেশ করুন। এতে মশার পাশাপাশি জ্বীন থেকে হেফাজতে থাকতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। এটা শুধু মশারী না, বরং জ্বীনারী।

মুফতি রাকিবুল ইসলাম হোযায়ফী

04/10/2025

শায়খ আলী তানতাভি ছিলেন মিশরের একজন বিচারপতি। তিনি তাঁর জীবনে ২০ হাজারের অধিক কেবল বিবাহ সংক্রান্ত কেইস সমাধান করেছেন। তাঁর অভিজ্ঞতা থেকে সফল দাম্পত্য জীবনের কয়েকটি পরামর্শ দিয়েছেন। ​তার মধ্যে একটা অন্যতম পরামর্শ ছিল— নিজেদের সমস্যা কখনোই তৃতীয় কাউকে শেয়ার না করা, এমনকি বাবা-মা, ভাই-বোনকেও না।
​তাঁর মতে, স্বামী-স্ত্রীর নিজেদের সমস্যা যখনই তৃতীয় কারও কাছে যাবে, সেটার শেষ পরিণতি বিচ্ছেদের রূপ নেবে। তাই পরামর্শ হলো: নিজেদের সমস্যা নিজেরাই সমাধান করা।

প্রতিনিয়ত অসংখ্য মানুষ রুকইয়া উদ্দেশ্যে আমার সঙ্গে তাদের দাম্পত্য জীবনের নানা কলহ শেয়ার করে। এখন পর্যন্ত আমি যতগুলো পরিবার ভেঙে যাওয়ার ঘটনা দেখেছি বা শুনেছি, তার প্রায় ৯০% ক্ষেত্রেই একটি সাধারণ কারণ লক্ষ্য করেছি — স্বামী-স্ত্রীর প্রাইভেসি না থাকা। দাম্পত্য জীবনে বাবা-মা/শশুর-শাশুড়ির হস্তক্ষেপ। নিজেদের সমস্যা নিজেদের মধ্যে না রেখে চৌদ্দ গুষ্টিকে জড়ানো। চাইলে আপনারাও মিলিয়ে দেখতে পারেন - আশেপাশের যেসব পরিবার ভেঙে গেছে, তাদের মূল কারণ হিসেবে দেখবেন এই ব্যাপারটা কতটা বাস্তব।

​দাম্পত্য জীবনে মনোমালিন্য একটি অত্যন্ত স্বাভাবিক বিষয়। প্রত্যেকের সাংসারিক জীবনেই আপনি মনোমালিন্য পাবেন। আমরা মানুষ, ফেরেশতা নই। প্রত্যেকের মধ্যেই ভালো-মন্দ রয়েছে।
​একেবারে আপনার মনের মতো, আপনি যা চাইবেন, যেভাবে চাইবেন, হুবহু সেভাবে পাবেন এবং ন্যূনতম বাদানুবাদ হবে না— এমনটা কেবল জান্নাতেই পাবেন, এই দুনিয়াতে নয়।
​আপনি যদি 'পারফেক্ট কাপল' হতে চান কিংবা পারফেক্ট সঙ্গী আশা করেন, তাহলে সেটা হবে অবাস্তব । এতে বরং আপনার হতাশা আরও বাড়বে, কারণ চাওয়া মাফিক না পাওয়ার হতাশা থাকবে।
​আর বাস্তবসম্মত সমাধান এইটাই যে, এই বাস্তবতা মেনে নেওয়া এবং নিজেদের সমস্যাগুলো নিজেরা সমাধান করা।

​আর এ কারণেই কুরআনে স্বামী-স্ত্রীকে পোশাকের সাথে তুলনা করা হয়েছে।

"তারা (স্ত্রীরা) তোমাদের জন্য পোশাকস্বরূপ এবং তোমরা (স্বামীরা) তাদের জন্য পোশাকস্বরূপ।" (সূরা আল-বাক্বারাহ: ১৮৭)

পোশাক যেভাবে মানুষের গোপনীয়তাকে ঢেকে রাখে, স্বামী-স্ত্রীও সেভাবে একে অপরের ভুলত্রুটিগুলো ঢেকে রাখবে।

সবথেকে বড় আইরনি কি জানেন? বিজ্ঞজনরা যেখানে বাবা-মা’র সাথেও স্বামী-স্ত্রীর বিষয়গুলো শেয়ার করতে নিষেধ করেছেন, সেখানে বর্তমানে মানুষ বাবা-মা তো বটেই, গোটা দুনিয়াকে নিজেদের সমস্যাগুলো প্রচার করে বেড়াচ্ছে সোস্যাল মিডিয়ায়। কেউ সরাসরি, কেউবা আকারে-ইঙ্গিতে।
বিশেষ করে নারীদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়। তাদের পোস্ট, লেখালেখি বা স্ট্যাটাস দেখলেই বোঝা যায় তাদের দাম্পত্য জীবনে কী চলছে। এমনকি আল্লাহর কাছে দোয়া করে সেটাও ফেসবুকে পোস্ট করে। মনে হয় যেন তাদের দোয়া ফেসবুক হয়ে আল্লাহর কাছে পৌছাবে। নাউজুবিল্লাহ।

তাই সফল দাম্পত্য জীবন চাইলে সবার আগে নিজেদের প্রাইভেসি স্ট্রং করুন। স্বামী-স্ত্রী সকালে ঝগড়া করবেন,বিকালে মিটে যাবে। কিন্তু স্থায়ী ক্ষত হিসেবে রয়ে যাবে ঝগড়ার মুহুর্তে আবেগের বসে করে বসা ভুল, যার মাধ্যমে নিজেদের প্রাইভেসিকে নষ্ট করেছেন। আপনার দাম্পত্য জীবনের ভালো স্মৃতিগুলো পাথরে খোদাই করে লিখে রাখুন,আর খারাপ স্মৃতিগুলো লিখুন সমুদ্রের বালিতে। মনে রাখবেন-

"It’s not marriage that makes you happy,it's you that makes your marriage happy "

Shams Al rifat vai

01/10/2025

একজন নারী সাহাবীর কাছে দুটো বিয়ের প্রস্তাব আসে। এই দুজনের মধ্যে তিনি কাকে বিয়ে করবেন?

পরামর্শ করার জন্য তিনি গেলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে।

তিনি তখন তালাকপ্রাপ্রা। ইদ্দত পালন শেষ হবার সাথে সাথেই তার কাছে বিয়ের প্রস্তাব আসা শুরু হয়।

নারী সাহাবীদের মধ্যে তিনি ছিলেন অসম্ভব রূপবতী। একইসাথে তিনি ছিলেন মেধাবী, উচ্চ ব্যক্তিত্বসম্পন্না।

মুআবিয়া রাদিয়াল্লাহু আনহু এবং আবু জাহম রাদিয়াল্লাহু আনহু এই দুজন তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দেন।

দুজনই উচ্চবংশীয়। তিনি এখন কার প্রস্তাবে 'হ্যাঁ' বলবেন?

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে গেলে রাসূলুল্লাহ দুই পাত্রের বায়োডাটা বিশ্লেষণ করে বললেন-

- মুআবিয়া রাদিয়াল্লাহু আনহু এখনো যুবক, তার তেমন অর্থসম্পদ নেই।

- আর আবু জাহম রাদিয়াল্লাহু আনহুর একটি বদগুণ আছে, তাঁর রাগ অনেক; স্ত্রীর গায়ে হাত তোলেন!

এই দুজনের বায়োডাটা বিশ্লেষণ করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জানালেন, সেই নারী যেরকম ব্যক্তিত্বের অধিকারী, তাঁর সাথে ঐ দুজন সাহাবীর মিলে না।

(বিয়ের প্রস্তাবে পাত্র/পাত্রীর দোষগুণ উল্লেখ করা যে গীবত না, সেটার অন্যতম রেফারেন্স এই ঘটনা।)


এখন তাহলে তিনি কাকে বিয়ে করবেন?

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রস্তাব দিলেন— উসামা ইবনে যায়িদ রাদিয়াল্লাহু আনহুর কথা!

এটা শুনে তো নারী সাহাবী ভীষণ অবাক হলেন।

কীভাবে? উসামা রাদিয়াল্লাহু আনহুর সামাজিক অবস্থান তো তাঁর চেয়ে নিচে। এরকম পাত্রকে তিনি কীভাবে বিয়ে করবেন?

একপর্যায়ে তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রস্তাবে রাজি হয়ে উসামা রাদিয়াল্লাহু আনহুকে বিয়ে করেন।


এমনিতেই তালাকপ্রাপ্তা তিনি। বিয়ে করেন তাঁর চেয়ে নিচের সামাজিক মর্যাদার এক পাত্রকে।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পরামর্শে বিয়ের পরিণতি কী হয়েছিলো?

তিনি নিজেই সেই অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন— “আল্লাহ আমাদের এই দাম্পত্য জীবনের এতো বরকত দান করেন, তাতে আমি বাকিদের ঈর্ষার পাত্রে পরিণত হলাম!”


সেই নারী সাহাবীর নাম ফাতিমা বিনতে কায়স রাদিয়াল্লাহু আনহা।


এই গল্পের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইনসাইট আছে।

১. বিয়ের প্রস্তাবের ক্ষেত্রে পরামর্শ গ্রহণ করার প্রয়োজনীয়তা। এতো প্রস্তাবের মধ্যে কোনটা গ্রহণ করতে হবে সেটার জন্য অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ নেয়া।

২. 'পাত্র/পাত্রী কেমন?' জিজ্ঞেস করলে তার সাথে সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে না, বরং সে আসলেই যেমন, তেমনটা বলা উচিত।

৩. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নারী সাহাবীদেরকে অনেক গরীব পাত্রের সাথে বিয়ে দেন। এমনকি নিজের মেয়ে ফাতিমা রাদিয়াল্লাহু আনহাকেও।

অন্যদিকে, গরীব হবার কারণে প্রস্তাব পুনর্বিবেচনা করা, প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করতেও বলেন।

এর অন্যতম কারণ- একেক ব্যক্তির একেক পার্সোনালিটি।

ফাতিমা বিনতে কায়স রাদিয়াল্লাহু আনহা ছিলেন লাইফস্টাইলের ক্ষেত্রে একটু ভিন্ন। তাকে নিয়ে সংসার করার জন্য যে পরিমাণ উপার্জন থাকা দরকার সেটা না থাকায় একজনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করতে বলেন। সাংসারিক জীবনে পাত্রের উপার্জন যে গুরুত্বপূর্ণ, এটাও একটা উদাহরণ।

৪. নিজের বুঝের চাইতে আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের আনুগত্য করলে যে ফায়দা হয়, তার অন্যতম প্রমাণ হলো এই ঘটনা।


রেফারেন্স:
সুনানে আন-নাসাঈ: ৩২৩৭, সহীহ মুসলিম: ৭২৭৬, ইবনে হাজার আসকালানী, আল-ইসাবা: ৪/৩৮৪, সুনানে আন-নাসাঈ: ৩২৪৪, সুনানে আবু দাউদ: ২২৮৪

©

ছবিতে যা দেখা যাচ্ছেএকটা আস্ত খাসির মাংসসাথে অনেকগুলো মিষ্টিনদীর ঘাটে বা নির্জন স্থানে রাখাএটা সাধারণত “ভোগ দেওয়া” নামে ...
26/09/2025

ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে
একটা আস্ত খাসির মাংস

সাথে অনেকগুলো মিষ্টি

নদীর ঘাটে বা নির্জন স্থানে রাখা

এটা সাধারণত “ভোগ দেওয়া” নামে পরিচিত। অনেক সময় মানুষ জ্বীন, ভূত, পীর-ফকির বা অদৃশ্য শক্তিকে খুশি করার জন্য এই ধরনের কোরবানি বা খাবার রেখে যায়।

ইসলামের দৃষ্টিতে এর অবস্থান
কোরবানি কেবল আল্লাহর জন্য

কোরআনে আল্লাহ বলেছেন:

> “তুমি নামাজ পড় আমার জন্য এবং কোরবানি কর কেবল আমার জন্য।”

(সূরা আল-কাউসার: ২)

অর্থাৎ কোরবানি বা যবেহ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে দেওয়া যাবে না।
অন্য কারো নামে যবেহ করা শিরক

রাসূল ﷺ বলেছেন:

> “আল্লাহ তাঁর অভিশাপ বর্ষণ করেছেন সেই ব্যক্তির উপর, যে আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে যবেহ করে।”

(সহিহ মুসলিম ১৯৭৮)

তাই জ্বীন, ফকির, গাছ, নদী, বটতলা—যার জন্যই হোক না কেন, এটা শি*রক।

M***i Belal Hossain

22/09/2025
22/09/2025

একটি সতর্কতা..

টয়লেট হচ্ছে শাইত্বন জ্বীনদের বাসস্থান...আমরা আমাদের লাইফকে সহজ করতে গিয়ে প্রতিনিয়ত এমন শত্রুদের মুখোমুখি হচ্ছি,যাদের সাথে লড়াই করে জিতে যাওয়া মোটেই সহজ কাজ না।

বর্তমানে অধিকাংশ বাসার ভিতরে টয়লেট হওয়ার কারনে কারনে ঘরে ঘরে জ্বীনের উপদ্রব।

তাই যাদের বাসার ভিতরে টয়লেট তারা কিছু বিষয়ে অবশ্যই সতর্ক থাকবেন।

১- টয়লেট সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখবেন।

২-টয়লেটের দরজা সবসময় বন্ধ করে রাখবেন।

৩- টয়লেটে প্রবেশের পূর্বে দুআ পড়ে বাম পা দিয়ে প্রবেশ করবেন,ডান পা দিয়ে বের হয়ে দুআ পড়বেন।

৪-মহিলারা মাথায় কাপড় আর পুরুষেরা মাথায় টুপি পড়ে ঢুকবেন।

৫-প্রয়োজনের বেশি সতর খুলবেন না।

৬-অযথা বেশি সময় কাটাবেন না।

৭- টয়লেটের ভিতর সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়ে গোসল করবেন না।

আল্লাহ সবাইকে দুষ্ট পুরুষ জ্বীন ও মহিলা জ্বীন্নি শাইত্বন থেকে হিফাজত করুন..আমীন।
c

18/09/2025

চোখের বদনজর অবশ্যই সত্য।
এটা একমাত্র যার বাচ্চার সাথে হয়েছে সে হাড়ে হাড়ে বুঝতে পেরেছে।
একটা সুস্থ বাচ্চাকে অসুস্থ করতে এবং যে বাচ্চাটা ভাল ভাবে খাবার খাচ্ছিলো তার খাবারের রুচি নষ্ট করতে বদনজরই যথেষ্ট।

15/09/2025

বিড়াল নিয়ে আদিখ্যেতা বন্ধ করুন। সাম্প্রতিক ইমারজেন্সি রুমে ডিউটি চলাকালীন রেজিস্ট্রারে দেখলাম ১২ ঘণ্টায় ৬৫ জন Rabies Vaccine নিয়েছেন। এটা শুধুমাত্র একটি হাসপাতালের গত বার ঘণ্টার চিত্র।

এদের মধ্যে মাত্র একজন ছিল ইঁদুরের কামড়, একজন ছিল কুকুরের কামড়। আর বাকি সবাইকে হয় বিড়াল আচড় দিয়েছে না হয় কামড় মেরেছে।

এভাবে চলতে থাকলে কতৃপক্ষের এর পক্ষ থেকে জলাতঙ্কে ভ্যাকসিনের মত একটি অতি প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিন সরবরাহ হুমকির মুখে পড়ে যাবে।

রেবিস অর্থাৎ জলাতঙ্ক রোগ এমন একটি রোগ যার mortality 100 percent(মৃত্যুহার ১০০%).. Accidentally কুকুর-বিড়ালের কামড় খাওয়ার জন্য যাদের আসলেই ভ্যাকসিন দরকার ছিল, তারা এ জন্য ভুক্তভোগী হবার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ এই ধরনের ভ্যাকসিন উৎপাদনেরও যথেষ্ট সীমাবদ্ধতা রয়েছে।

কুকুর-বিড়াল সহ সকল প্রাণীর প্রতি সহানুভূতিশীল হোন। কিন্তু আদিখ্যেতা করা বন্ধ করুন।

Momen Ali khan

12/09/2025

খাল কেটে কুমির আনার মতো, ঘরে বালামুসিবত টেনে আনার অন্যতম উপায় হল, পরিবারের হাসিখুশি ছবি অনলাইনে প্রকাশ করা-বদনজর

শাইখ আতিক উল্লাহ

Address

Ground Floor, Tomiz Market, Sadar
Lakshmipur
3700

Opening Hours

Monday 09:00 - 22:00
Tuesday 09:00 - 22:00
Wednesday 09:00 - 22:00
Thursday 09:00 - 22:00
Friday 09:00 - 22:00
Saturday 09:00 - 22:00
Sunday 09:00 - 22:00

Telephone

+8801633364622

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ayaat Ruqyah Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram