Hahnemann Homeo hall

  • Home
  • Hahnemann Homeo hall

Hahnemann Homeo hall যার কাছে অন্ধকার থাকে সে আলো নিয়ে খেলতে পারেনা।

আঘাত বা ইনজুরি ও অভ্যন্তরীণ রোগের মধ্যে পার্থক্য কী? এটা বোঝা কেন জরুরি?বেনজির আহমেদ (বিকাশ)৫ম ব্যাচ, হোমওডাইজেস্টগাইডেন...
03/08/2025

আঘাত বা ইনজুরি ও অভ্যন্তরীণ রোগের মধ্যে পার্থক্য কী? এটা বোঝা কেন জরুরি?

বেনজির আহমেদ (বিকাশ)
৫ম ব্যাচ, হোমওডাইজেস্ট
গাইডেন্স প্রোগ্রাম

রোগ আমাদের Organism এ লক্ষণসমষ্টির মাধ্যমে (signs and symptoms) প্রকাশিত হয়, তবে সকল লক্ষণের দ্বারাই রোগের বর্হিঃপ্রকাশ ঘটে না। যেহেতু, জীবনীশক্তির বিচ্যুতিই রোগ সুতরাং একটি লক্ষণ যদি জীবনীশক্তির বিচ্যুতির সাথে সম্পর্কিত না হয় তাহলে সেটিকে রোগের লক্ষণ বলা যাবে না (প্রকৃত রোগ বা অভ্যন্তরীণ রোগ)।

সকল আঘাতই আমাদের মধ্যে লক্ষণ তৈরি করে এবং সেই লক্ষণগুলো হলো সত্যিকারের local malady (স্থানীয় রোগ), যা সাধারণত আক্রান্ত অংশের মধ্যে সীমিত থাকে (রোগ বা জীবনীশক্তিকে প্রভাবিত করতে পারে না)। এবং সেই অবস্থাটি জটিলতা প্রাপ্ত না হলে (চির রোগে রূপান্তরিত না হলে) বেশিরভাগ লক্ষণগুলো সময় এমনিতেই দূর হয়, আবার অনেক সময় তীব্র আঘাতজনিত অবস্থায় ইমারজেন্সি চিকিৎসার প্রয়োজন হয়, যেমন, হাঁড় ভেঙে যাওয়া, জয়েন্ট এর স্থানচ্যুতি, আঘাতজনিত অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ বা রক্ত বন্ধ না হওয়া, ইত্যাদি। অন্যদিকে, অভ্যন্তরীণ রোগ হলো, একজন ব্যক্তির সম্পূর্ণ অস্তিত্বের রূপান্তর বা তার জীবনীশক্তির রূপান্তর, যেটিকে আমরা সাধারণভাবে চির রোগ বলে উল্লেখ করে থাকি, যার মূলে থাকে মায়াজম বা প্রাপ্ত ও অর্জিত প্রিডিসপোজিশন। একটি রোগে রোগীর তিনটি স্তরের যেকোনো একটি, দুইটি বা তিনটিতেই লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে। এর মধ্যে স্থানীয় লক্ষণও অর্ন্তভুক্ত, তবে সেগুলো জীবীশক্তির দ্বারা সৃষ্ট। সুতরাং, আঘাত বা ইনজুরি ও অভ্যন্তরীণ রোগের মধ্যে পার্থক্য হলো, ইনজুরি কোনো রোগ নয় বা এটি রোগাগ্রস্ত জীবনীশক্তির থেকে সৃষ্ট নয় এবং অভ্যন্তরীণ রোগ জীবনীশক্তির রোগসূচক পরিবর্তন থেকে সৃষ্ট (মায়াজমের কারণে)। তবে উপযুক্ত পরিবেশে বা রোগীর মধ্যে উপযুক্ত প্রিডিস্পোজিশন থাকলে ইনজুরি চিররোগে রূপান্তরিত হয়।

আবার, একটি কেইসে রোগীর লক্ষণসমষ্টি সংগ্রহ করার পর ঔষধ প্রয়োগের জন্য একটি নির্দিষ্ট এপ্র্যোচ বাছাই করতে হয়, তা হতে পারে Recent Injury, Layer or Remote injury, Constitutional, ইত্যাদি। রোগীর বর্তমান অবস্থাটি আঘাতের তরুণ প্রকাশ, আঘাত জনিত সৃষ্ট লেয়ার না আঘাতের ফলে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত ধাতুগত অবস্থা, ইত্যাদি বিষয়গুলো নির্ধারণ করার জন্য ইনজুরি ও অভ্যন্তরীণ রোগের মধ্যে পার্থক্য বোঝা বা নিরুপণ করা অপরিহার্য। অন্যথায় চিকিৎসক ভুল লক্ষণের উপর নির্ভর করে ভুল ঔষধ প্রয়োগ করে বসবেন, যা একই সাথে রোগী, চিকিৎসক এবং হোমিওপ্যাথির জন্য অকল্যাণকর।

একটা ইনজুরি একজন ব্যক্তির স্বাস্থ্যের অবস্থাতে কী কী দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্তন সাধন করতে পারে? কখন ও কীভাবে এই পরিবর্তন ঘটে?

একটি ইনজুরি একজন ব্যক্তির স্বাস্থ্যের অবস্থাতে কিধরনের পরিবর্তন ঘটাবে, তার স্থয়িত্ব কেমন হবে তা নির্ভর করে তিনটি বিষয়ের উপর, ১) ইনজুরি ধরন, তীব্রতা, ইত্যাদি, ২) আঘাপ্রাপ্ত ব্যক্তির জীবনীশক্তির অবস্থা বা প্রিডিসপোজিশন, ৩) ইনজুরির ফলে সৃষ্ট অবস্থাটিকে কিভাবে চিকিৎসা করা হবে তার উপর।

ইনজুরি একজন ব্যক্তির স্বাস্থ্যের অবস্থাতে যেসকল দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্তন সাধন করতে পারে, যথা,
1. রোগীর মধ্যে নতুন একটি লেয়ার তৈরি — এক্ষেত্রে রোগীর জীবীনশক্তিতে ফ্রিকোয়েন্সির কিছু অংশের পরিবর্তন ঘটে যা নির্দিষ্ট কিছু লক্ষণের দ্বারা প্রকাশ পায়।
2. রোগীর বর্তমান রোগাবস্থার বৃদ্ধি — কিছুক্ষেত্রে রোগীর মধ্যে কোনো লেয়ার তৈরি না হয়ে রোগীর সার্বিক রোগাবস্থা বা জীবনীশক্তির ফ্রিকোয়েন্সিকে সার্বিকভাবে দুর্বল করে ফেলে। ফলে, রোগীর চিররোগের বর্তমান অবস্থাটি বৃদ্ধিপ্রাপ্ত। এখনে সাধারনত সুপ্ত প্রিডিসপোজিশন সচল হয় না, বরং এক্যটিভ প্রিডিসপোজিশনগুলো আরো শক্তিশালী হয়।
3. রোগীর বর্তমান রোগাবস্থা বা constittution এর রূপান্তর ঘটিে একটি নতুন অবস্থা সৃষ্টি — এটি অনেকটা নতুন লেয়ার তৈরি হওয়ার মতোই তবে এখনে রোগীর সার্বিক অবস্থার রূপান্তর ঘটে বা জীবনীশক্তির ফ্রিকোয়েন্সির রেঞ্জ রোগীর সর্বশেষ বিরাজিত রেঞ্জ থেকে অনেক বেশি পরিমাণে বিচ্যুত হয়। রোগীর কিছু প্রিডিসপোজিশন সচল হয় এবং কিছু দুর্বল হয়। সাধারণত, খুব বেশি মাত্রার ইনজুরি কারণে এমনটি ঘটে।

একিউট রোগাবস্থাকে কেন অভ্যন্তরীণ মায়াজমের সাময়িক স্ফূরণ (Flare-up) বলা হয়- ব্যাখ্যা করুন।

আমাদের Organism এর কেন্দ্রবিন্দু হলো জীবনীশক্তি। এটি Organism এর সকল কার্যকলাপ পরিচালনা করে এবং একই সাথে আমাদের Organism -কে বাহ্যিক পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেয়। মানিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন তখনই হয়, যখন একটি Organism বাহ্যিক কোনো কিছু দ্বারা প্রভাবিত হয়, এই প্রভাবের প্রভাবক হলো Initial action। এবং জীবনীশক্তি এই Initial action কে অনুধাবন করে তার মাত্রা অনুযায়ী একটি বিপরীত ক্রিয়া ঘটায় যাকে Counter action বলা হয়। সুস্থ এবং অসুস্থ উভয় অবস্থাতে জীবনীশক্তি অবিরত Initial action এর বিপরীতে Counter action ঘটানোর মধ্যে Homeostatis বজায় রাখে। জীবনীশক্তি যখন রোগশক্তির প্রভাবে পরিবর্তিত হয় তখন জীবনীশক্তি দুর্বল হয়, এটির Counter action সৃষ্টি করার প্রবণতার মধ্যে কিছু পরিবর্তন ঘটে। যার ফলে জীবনীশক্তির সুস্থ অবস্থার মতো Initial action বা উত্তেজক কারণ গুলোকে মোকাবেলা করতে পারে না।

জীবনীশক্তি উত্তেজক কারণগুলোকে যথাযথ ভাবে মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হলে জীবনীশক্তির অবস্থা অনুসারে দুইটি ঘটনা ঘটতে পারে, ১) তরুণ রোগ দেখা দেওয়া, ২) রোগীর চির রোগের বৃদ্ধি ঘটা বা জীবনীশক্তির অবনতি — জীবনীশক্তি খুব বেশি পরিমাণে দুর্বল হলে তা উত্তেজক কারণের প্রভাব গুলো দূর করতে পারে না ফলে Homeostasis রক্ষার্থে rebalance ঘটায়। যখন, অসুস্থ জীবনীশক্তি উত্তেজক করণের প্রভাব গুলো দূর করার জন্য যথেষ্ট শক্তিশালী থাকে তখন উপযুক্ত উত্তেজক কারণের উপস্থিতিতে তার প্রভাব দূর করার জন্য Organism এ একটি সাময়িক, তীব্র rebalance ঘটায়, এটিকে আমরা তরুণ রোগ বলে জানি। যেহেতু, মায়াজম না থাকলে জীবনীশক্তি দুর্বল হতো না এবং তখন উত্তেজক কারণের প্রভাবগুলো স্বাভাবিকভাবে দূর করার মতো শক্তি তার থাকতে, কিন্তু মায়াজম থাকার দরুন তাকে ঐ একই কাজটি তরুণ রোগ সৃষ্টি করার মধ্যমে করতে হচ্ছে, এজন্য তরুণ রোগাবস্থাকে অভ্যন্তরীণ মায়াজমের সাময়িক স্ফূরণ বলা হয়।

কেন অনেক একিউট রোগাবস্থার পরে এন্টিমায়াজমেটিক ঔষধ দেয়া প্রয়োজনীয় কিংবা বাধ্যতামূলক হয়ে পড়ে?

ডাঃ হ্যানিম্যনের মতে তরুণ রোগ হলো মায়াজমের সাময়িক উচ্ছাস। কোনো রোগীরতে তরুণ রোগ দেখা দেওয়ার অর্থ হলো তার জীবনীশক্তি একটি নির্দিষ্ট রেঞ্জের মধ্য দুর্বল বা সাসেটিবল। এবং রোগীর সেই দুর্বলতা, উত্তেজক কারণের ধরন ও তীব্রতা, ইত্যাদি অনুসারে তরুণ রোগটি একটি নির্দিষ্ট ভোগকাল, তীব্রতা ও লক্ষণসমষ্টি নিয়ে প্রকাশ পায়। একটি তরুণ রোগে ভোগার পরে একটি রোগীর জীবনীশক্তিতে তিন ধরনের অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে, ১) জীবনীশক্তির উন্নতি, ২) বোধগম্য কোনো উন্নতি বা অবনতি ঘটে না, ৩) জীবনীশক্তির অবনতি।

জীবনীশক্তি যদি তরুণ রোগের সাপেক্ষে পর্যাপ্ত দুর্বল থাকে বা অন্য কোনো উপযুক্ত কারন থাকলে অনেক রোগীরা তরুণ রোগে ভোগার পরে তারদের জীবনীশক্তির দুর্বলতার কারণে তাদের মধ্যে থাকা সুপ্ত সসেপ্টিবিলিটি বা প্রিডিস্পোজিশন সচল হয়ে ওঠ। প্রিডিস্পোজিশন সচল হওয়ার দরুন রোগীর ক্রনিক রোগের বৃদ্ধি ঘটে। এজন্যই অনেক একিউট রোগাবস্থার পরে এন্টিমায়াজমেটিক ঔষধ দেয়া বাধ্যতামূলক হয়ে পড়ে, তবে অবশ্যই এক্ষেত্রে রোগীকে পুনঃমূল্যায়ন করার পরেই তাকে ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে।

“Removal of local symptoms results in a heightening of the whole disease.”– ডা. হ্যানিমানের এই কথাটির যৌক্তিকতা ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা করুন।

প্রত্যেক লক্ষণ তা যদি indisposition, false chronic disease, uncomplicated injury এর কারণে প্রকাশ না পায়, তখন সেগুলো রোগীর সার্বি রোগের (আভ্যন্তরিন) একেকটি চিহ্ন বহ করে। চির রোগাবস্থায় জীবনীশক্তি তার সার্বিক অবস্থা কিছু অংশে পরিবর্তন ঘটিয়ে রোগশক্তিকে সীমাবদ্ধ করে রাখার চেষ্টা করে, যার শরীরিক স্তরের ফল হলো এই local symptom গুলো এবং এগুলো আভ্যন্তরীণ রোগের এজেন্ট হিসেবে কাজ করে।

আমরা জানি, আরোগ্য ঘটে জীবনশক্তির উপর থেকে রোগশক্তি প্রভাব দূর হওয়ার মধ্যমে, যা জীবনীশক্তির নিজেই ঘটিয়ে থাকে (ঔষধ শক্তির সাহায্যে)। এই আরোগ্যের প্রবাহ কেন্দ্র থেকে বাইরের দিকে, বা জীবনীশক্তি থেকে পর্যায়ক্রমে শরীরের বাহ্যিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দিকে। এখনে যদি আরোগ্যে ধারাটি এই সঠিক প্রবাহ অনুসরান না করে তখন জীবনীশক্তি পুনরায় একটি rebalance তৈরি করতে হয়, যার ফলে জীবনীশক্তি আরো খারাপ অবস্থা ধারণ করে বা রোগ বৃদ্ধি পায়।

কোনো local symptom যদি সঠিক উপায়ে বা ঔষধ শক্তির সাহায্যে জীবনীশক্তির দ্বারা না দূর করে অন্য উপায় অবলম্বন করা হয়, তখন প্রকৃত রোগটি বা জীবনীশক্তি rebalanced অবস্থা অপরিবর্তিত থাকে কিন্তু জীবনীশক্তি যে উপায়ে নিজেকে একটি অপেক্ষাকৃত সুস্থ ভারসাম্যের মধ্যে ধরে রেখেছিলো local symptom তৈরি করার মধ্যে তার আর সম্ভব হয় না, ফলে জীবনীশক্তিকে পুনরায় অন্য একটি ভারসাম্যযুক্ত অবস্থা তৈরি করতে হয় (homeostatis, alive, অস্তিত্ব), ফলে রোগের লক্ষণ Organism আরোগ গভীরে প্রকাশ পায়, রোগীর জটিলতা বৃদ্ধি পায়। এজন্য ডাঃ হ্যানিম্যান বলেছেন, “Removal of local symptoms results in a heightening of the whole disease.”।

©️ Homeo Digest

06/03/2025

02/03/2025
রোগীর নাম: Aaa, বয়স: ৩১ বছর, সন্তান: ১ জন

স্বাস্থ্য : থলথলে মেদবহুল ফর্সা
প্রকৃতি : ভীতু প্রকৃতির, একা থাকলে ভয় পায়, রাতে একলা বাইরে যেতে ভয় পায়, বজ্রপাতের প্রচন্ড ভয়।

বর্তমান সমস্যা : সন্ধ্যায় মাথাব্যথা হয় বিশেষ করে দিনের বেলায় পরিশ্রম করলে মাথা ব্যথা হয়।
ঋতুস্রাব প্রতিমাসে ১৫ দিন দেরিতে হয়।
ঘাম প্রচুর, ঘামের কারণে পোশাকে কালো দাগ হয়। ঘামে তেমন গন্ধ নেই। ঘন ঘন সর্দি হয়।
শীতকালে তুলনামূলক সর্দি বেশি হয়। শীতকালে কম্বলের নিচে পা সহজে গরম হয় না। পা গরম হতে অনেক সময় লাগে। আবার অত্যাধিক গরমও সহ্য হয়না।
পিপাসা বেশি।
আইসক্রিম খুব পছন্দ করে। মশলা জাতীয় খাবার ও টক জাতীয় খাবার পছন্দ। সিদ্ধ ডিম পছন্দ। মাংস অতিরিক্ত পছন্দ।
ঘুমের মধ্যে কথা বলে।
ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সঞ্চয় করে। একগুঁয়ে স্বভাবের।
সহজে কান্না করে। জিনিসপত্র গুছিয়ে রাখে না। কাজে কর্মে ধীর। অল্প পরিশ্রমে হাপিয়ে উঠে। মতের অমিল হলে খুব রাগে।
সহবাসে অল্পতেই তৃপ্তি মিটে যায়।

1. Generals:
Flabby, fatty build.
Profuse, non-offensive sweating with staining.
Aversion to both cold (feet slow to warm) and heat (can't tolerate too much).
Thirst: increased, likes ice cream.
Cravings: spicy, sour, meat, eggs.
Menstrual delay (15 days late each month).

2. Mental/Emotional:
Fearful: of being alone, thunderstorms, going out at night.
Obstinate, stubborn.
Disorganized (doesn't tidy up).
Slow in work, lazy.
Easily angered when contradicted.
Cries easily.
Talks in sleep.

3. Physical Symptoms:
Evening headaches after exertion.
Cold susceptibility, worse in winter.
Breathlessness on exertion.

Rubric to consider :

Mind; FEAR; thunderstorm, of (Kent: Mind, Fear, thunderstorm)
Mind; FEAR; alone, of being (Kent: Mind, Fear, alone)
Mind; STUBBORN (Kent: Mind, Obstinate)
Mind; WEEPING, tearful; easily (Kent: Mind, Weeping, easily)
Mind; SLOWNESS (Kent: Mind, Dullness, sluggishness)
Mind; LAZINESS (Kent: Mind, Laziness)
Generals; FOOD and DRINKS; eggs; desire (Generals, Food, Eggs, desire)
Generals; FOOD and DRINKS; meat; desire (Generals, Food, Meat, desire)
Generals; FOOD and DRINKS; spicy; desire (Generals, Food, Spicy, desire)
Generals; FOOD and DRINKS; sour; desire (Generals, Food, Sour, desire)
Generals; FOOD and DRINKS; ice cream; desire (Generals, Food, Ice cream, desire)
Generals; PERSPIRATION; profuse (Generals, Perspiration, Profuse)
Generals; PERSPIRATION; staining linen (Generals, Perspiration, Staining)
Generals; HEAT; intolerance of (Generals, Heat, intolerance)
Head; PAIN; exertion; agg. (Head, Pain, Exertion, agg.)
Head; PAIN; evening (Head, Pain, Evening)
Female; ME**ES; delayed (Female, Me**es, Suppressed, delayed)
Extremities; COLDNESS; feet (Extremities, Coldness, Feet)
Chest; WEAKNESS; exertion, on (Chest, Weakness, Exertion, on)

প্রধান হোমিওপ্যাথিক ঔষধ:
Calcarea Carbonica (ক্যালকেরিয়া কার্বোনিকা)

লক্ষণের সাথে মিল:
শারীরিক গঠন ও সাধারণ লক্ষণ:
1. থলথলে মেদবহুল দেহ (ফর্সা, শিথিল মাংসপেশি) — Calcarea-রোগীর বৈশিষ্ট্য।
2. প্রচুর ঘাম (পোশাকে কালো দাগ) — Calcarea-এর ঘাম সাধারণত মাথা ও ঘাড়ে বেশি হয় এবং লিনেনে দাগ ফেলে।
3. শীত-গ্রীষ্ম অসহিষ্ণুতা — পা ঠাণ্ডা, কিন্তু অতিরিক্ত গরমও সহ্য হয় না (Calcarea-এর "Chilly yet heat-intolerant" বৈশিষ্ট্য)।
4. খাদ্যাভ্যাস:
- আইসক্রিম, মশলা, টক, মাংস, ডিমের প্রতি আসক্তি — Calcarea-এর "Desire for eggs, sour, indigestible things" এবং "Desire for meat" রুব্রিকের সাথে মিলে।
5. ঋতুস্রাব ১৫ দিন দেরি— Calcarea-এর ঋতু অনিয়মিত ও দেরিতে হওয়ার প্রবণতা।
মানসিক লক্ষণ:
1. ভীতু প্রকৃতি— একা থাকার ভয়, বজ্রপাতের ভয় (Calcarea-এর "Fear of misfortune, thunderstorms")।
2. একগুঁয়ে স্বভাব — জিদ্দি, মতের অমলে রাগ (Calcarea-এর "Obstinate, headstrong")।
3. কাজে ধীরগতি— শ্লথ, অলসতা (Calcarea-এর "Sluggishness, mental and physical")।
4. ঘুমে কথা বলা — Calcarea-এর শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা যায়।

অন্যান্য লক্ষণ:
1. সন্ধ্যায় মাথাব্যথা(পরিশ্রমে বৃদ্ধি) — Calcarea-এর "Headache from mental exertion" বা "Evening aggravation"।
2. শীতকালে সর্দি — Calcarea-এর ঠাণ্ডা লাগার প্রবণতা (সার্বিক দুর্বল ইমিউনিটি)।
3. হাঁপিয়ে ওঠা — সামান্য পরিশ্রমে শ্বাসকষ্ট (Calcarea-এর "Weakness from exertion")।

যুক্তি:
Calcarea Carbonica এই রোগীর **লক্ষণের সামগ্রিকতা** (শারীরিক গঠন, মানসিক বৈশিষ্ট্য, খাদ্যাভ্যাস, ঘাম ও ঋতুস্রাবের সমস্যা) সবচেয়ে ভালো কভার করে।

02/03/2025

1)Calc carb- 1M/5, 3rd, ODM, SD(6 Succ)
2)CP-XV, ODE

20/08/2024

কৃতজ্ঞতা স্বীকার : Homeo Digest

06/10/2023

আইলো জাতীয় নির্বাচন...

Address

Bibirhat Road, Adarsha High School

Opening Hours

Monday 16:30 - 21:00
Tuesday 16:30 - 21:00
Wednesday 16:30 - 17:00
Thursday 16:30 - 21:00
Friday 09:00 - 12:30
15:00 - 21:00
Saturday 16:30 - 21:00
Sunday 16:30 - 21:00

Telephone

+8801740889868

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hahnemann Homeo hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Hahnemann Homeo hall:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram