ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার , মাদারীপুর সদর

  • Home
  • Bangladesh
  • Madaripur
  • ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার , মাদারীপুর সদর

ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার , মাদারীপুর সদর Welcome to our official page. From now on, all kinds of modern medical services on pain management are available. Dr. Md.

Nasir Uddin, Consultant (Physiotherapy ), Protibondhi Sheba o Sahajya Kendra, Madaripur, JPUF, Ministry of Social welfare. এখন থেকে মাদারীপুর শহরে পাওয়া যাবে আধুনিক মানের চিকিৎসাসেবা।

এখানে নিয়মিত রোগী দেখেন ডাঃ মোঃ নাসির উদ্দিন ,( বিপিটি, ডিইউ),পঙ্গু হাসপাতাল।

এখন থেকে ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টারে পাওয়া যাবে:

১.স্ট্রোক রিহ্যাবিলিটেশন
২.লেজার থেরাপি
৩.নিউরোমাস্কুলার ড্রাইনিডলিং
৪.ম্যানুয়াল থেরাপি
৫.কাইনোসিওটেপি্‌
৬.ইলেক্ট্রোথেরাপি
৭.বায়ো ফিজিক্যাল থেরাপি/ এফ এস এম

এর মত আধুনিক সব চিকিৎসাসেবা। এছাড়া এখানে আছে অত্যাধুনিক সব ফিজিওথেরাপির সরঞ্জাম। তাই আর দেরি না করে এখুনি যোগাযোগ করুন।

যোগাযোগঃ ০১৭১৭ ৪০০ ৪১০
ঠিকানাঃ Asmot Ali Khan Hospital , Opposite of Madaripur Sadar Thana, Room no :302, মাদারীপুর সদর।

⚠️ স্ট্রোক পরবর্তী জীবন? আশা হারাবেন না! ⚠️​আপনার বা আপনার প্রিয়জনের কি সম্প্রতি স্ট্রোক হয়েছে? ওষুধ জীবন বাঁচাতে পারে...
22/10/2025

⚠️ স্ট্রোক পরবর্তী জীবন? আশা হারাবেন না! ⚠️
​আপনার বা আপনার প্রিয়জনের কি সম্প্রতি স্ট্রোক হয়েছে? ওষুধ জীবন বাঁচাতে পারে, কিন্তু স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে পারে সঠিক ফিজিওথেরাপি!
​স্ট্রোকের পর যত দ্রুত ফিজিওথেরাপি শুরু করা যায়, সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা তত বাড়ে!
​স্ট্রোকের পর ফিজিওথেরাপি কেন "খুবই জরুরি"?
​স্ট্রোক মস্তিষ্কের কোষকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, যার ফলে শরীরের কার্যক্ষমতা কমে যায়। সঠিক ফিজিওথেরাপিই সেই হারানো শক্তি ফিরিয়ে আনার মূল চাবিকাঠি:
​১. প্যারালাইসিস থেকে মুক্তি: স্ট্রোকের কারণে অবশ হয়ে যাওয়া হাত-পায়ের নড়াচড়া ও পেশীর শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
​২. ভারসাম্য পুনরুদ্ধার: ভারসাম্য (Balance )ও সমন্বয় (Co-ordination)উন্নত করে, যা নিরাপদে হাঁটাচলা করতে এবং দৈনন্দিন কাজ করতে সাহায্য করে।
​৩. জটিলতা প্রতিরোধ: মাংসপেশি শক্ত হয়ে যাওয়া (স্প্যাস্টিসিটি), জয়েন্ট শক্ত হওয়া বা ঘা হওয়া(Bed Sore)-এর মতো জটিলতা প্রতিরোধ করে।
​৪. স্বাধীনতা ফিরিয়ে আনা: নিজে নিজে খাওয়া, পোশাক পরা, বসা বা হাঁটার মতো কাজগুলো আবার করার ক্ষমতা তৈরি করে, রোগীর আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।
​৫. দ্রুত সুস্থতা: যত দ্রুত শুরু, তত দ্রুত মস্তিষ্ক পুনরায় সংযোগ স্থাপন করতে পারে এবং তত দ্রুত আপনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেন।

​বিলম্ব করবেন না! স্ট্রোকের পর প্রতিটা দিন গুরুত্বপূর্ণ!

​আপনার প্রিয়জনের সর্বোচ্চ এবং দ্রুততম পুনরুদ্ধার নিশ্চিত করতে, আজই যোগাযোগ করুন মাদারীপুরের অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের সাথে।
​✅ ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার, মাদারীপুর
​আমাদের বিশেষত্ব:
​স্ট্রোক পরবর্তী পুনর্বাসনে বিশেষজ্ঞ কনসালটেন্ট ফিজিওথেরাপিস্ট।
​আধুনিক প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা পদ্ধতি।
​রোগীর অবস্থা অনুযায়ী ব্যক্তিগত চিকিৎসা পরিকল্পনা।
​সুস্থতার পথে প্রথম পদক্ষেপটি নিতে এখনই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:
​📞 কল করুন: 01717400410,01784400341
📍 ঠিকানা: ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার, আসমত আলী খান সেন্ট্রাল হসপিটাল এর ডানপাশে, মাদারীপুর সদর থানার বিপরীতে, প্রধান সড়ক, মাদারীপুর সদর।

​আমরা আছি আপনার পাশে, আপনার প্রিয়জনকে সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনতে!
​ #স্ট্রোক #ফিজিওথেরাপি #প্যারালাইসিস #পুনর্বাসন #ব্যথা_নিরাময়_ফিজিওথেরাপি_সেন্টার #মাদারীপুর

“হাঁটার সময় শরীর একদিকে হেলে যাওয়া” বা “এক পাশে বেঁকে থাকা” — এটি নার্ভ প্রেসার বা ডিস্ক প্রোলাপ্স (Herniated Disc)-এর...
16/10/2025

“হাঁটার সময় শরীর একদিকে হেলে যাওয়া” বা “এক পাশে বেঁকে থাকা” — এটি নার্ভ প্রেসার বা ডিস্ক প্রোলাপ্স (Herniated Disc)-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ, যা সাধারণত মেরুদণ্ডের সোজা অবস্থান ও স্নায়ুর স্বাভাবিক কার্যকারিতায় ব্যাঘাত ঘটায়।

মূল কারণ হলো — মেরুদণ্ডের ডিস্ক এক পাশে সরে গিয়ে ঐ পাশের স্নায়ুকে চাপ দেয়, ফলে শরীর স্বাভাবিকভাবে নিজেকে ব্যথা এড়ানোর জন্য বিপরীত দিকে হেলিয়ে রাখে।
নিচে এর বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হলো 👇

🩻 ১. ডিস্ক সরে যাওয়া (Herniated Disc)
• ডিস্ক হলো মেরুদণ্ডের হাড়গুলোর মাঝে থাকা “shock absorber” স্তর।
• যখন এটি ফেটে বা ফুলে এক পাশে বেরিয়ে আসে, তখন সেই পাশে থাকা স্নায়ু (যেমন L4, L5, বা S1) চাপের মধ্যে পড়ে।
• শরীর তখন বিপরীত দিকে বেঁকে যায় যাতে ঐ চাপ কম লাগে।
➡️ ফলাফল: শরীর বা হাঁটা একদিকে হেলে যায় — সাধারণত ব্যথাহীন পাশের দিকে।

⚡ ২. স্নায়ু চাপে এক পাশের মাংসপেশি দুর্বল হয়ে যায়
• চাপে থাকা স্নায়ু পা ও কোমরের কিছু মাংসপেশি নিয়ন্ত্রণ করে।
• দীর্ঘসময় চাপ পড়লে ঐ পাশের মাংসপেশি দুর্বল হয়ে যায়।
➡️ ফলাফল: শরীরের ভারসাম্য নষ্ট হয়, হাঁটার সময় শরীর একদিকে হেলে থাকে।

🔥 ৩. মেরুদণ্ডের চারপাশের মাংসপেশির প্রতিরক্ষামূলক টান (Muscle Spasm)
• ব্যথা বা প্রদাহ হলে শরীরের স্নায়ু সংকেত পাঠিয়ে ঐ এলাকার মাংসপেশি টান টান করে ফেলে।
• কিন্তু এই টান অসমানভাবে ঘটে — ব্যথার পাশের মাংসপেশি বেশি টান ধরে।
➡️ ফলাফল: শরীর অস্থায়ীভাবে কাত হয়ে যায় বা “বেকে” দেখা যায়

🧠 ৪. শরীরের স্বয়ংক্রিয় ক্ষতিপূরণ প্রতিক্রিয়া (Postural Compensation)
• মস্তিষ্ক স্বয়ংক্রিয়ভাবে শরীরকে এমনভাবে বেঁকিয়ে রাখে যাতে স্নায়ুতে চাপ কম পড়ে।
👉 যেমন: ডান পাশে স্নায়ু চাপা পড়লে শরীর বাম দিকে হেলে থাকে।
• যদি দীর্ঘদিন এভাবে থাকে ও চিকিৎসা না হয় —
➡️ মেরুদণ্ড স্থায়ীভাবে বেঁকে যেতে পারে বা মাংসপেশির ভারসাম্য স্থায়ীভাবে নষ্ট হয়।

আর দেরী নয় , আজই আপনার কোমর বা মেরুদন্ডের যে কোন ধরনের সমস্যার জন্য এপয়েন্টমেন্ট বুক করুন।
👉01717-400410
ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার
আসমত আলী খান সেন্ট্রাল হসপিটাল এর ডান পাশে
মাদারীপুর সদর থানার বিপরীতে, প্রধান সড়ক মাদারীপুর।


,

💔 হঠাৎ মুখ বেঁকে গেছে? হাসি হারিয়ে গেছে?ফেসিয়াল পালসি বা বেলস পালসি আপনার আত্মবিশ্বাস নষ্ট করে দিচ্ছে, আমরা বুঝি সেই কষ...
13/10/2025

💔 হঠাৎ মুখ বেঁকে গেছে? হাসি হারিয়ে গেছে?
ফেসিয়াল পালসি বা বেলস পালসি আপনার আত্মবিশ্বাস নষ্ট করে দিচ্ছে, আমরা বুঝি সেই কষ্ট। আয়নায় নিজের পরিবর্তন দেখে আর হতাশ হবেন না। কারণ, আশা আছে!

​✨ ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টারে আপনার জন্য রয়েছে ফেসিয়াল পালসি এর ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার আধুনিক ব্যবস্থা! আমাদের টার্গেট শুধু রোগমুক্তি নয়, আপনার মুখের স্বাভাবিক সৌন্দর্য ও সজীবতা ফিরিয়ে আনা।

​🧠 কেন আমাদের চিকিৎসা আধুনিক ও কার্যকর?
আমরা সনাতন পদ্ধতির চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে। আমাদের রয়েছে:
​নিউরো-রিহ্যাব এক্সপার্ট: একজন কনসালটেন্ট ফিজিওথেরাপিস্ট।
​Biofeedback Training: যা আপনাকে আক্রান্ত পেশীগুলোকে সঠিকভাবে চালনা করতে শেখায়।
​Electrostimulation & PNF: ক্ষতিগ্রস্ত স্নায়ুকে দ্রুত উদ্দীপিত করার বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি।

এফএসএম থেরাপি/বায়ো ফিজিক্যাল থেরাপিঃ
যা নার্ভের প্যারালাইসিসকে রিজেনারেশন করতে দারুনভাবে কার্যকর।

​ব্যক্তিগত চিকিৎসা পরিকল্পনা: প্রতিটি রোগীর জন্য নির্দিষ্ট কারণ ও তীব্রতা অনুযায়ী বিশেষায়িত ট্রিটমেন্ট প্রোটোকল।

​⏰ মনে রাখবেন: ফেসিয়াল পালসির চিকিৎসায় সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ! যত দ্রুত ফিজিওথেরাপি‌ চিকিৎসা শুরু হবে, নার্ভের ক্ষতির মাত্রা তত কমানো যাবে এবং সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি।

​👉 আর দেরি নয়। এখনই পদক্ষেপ নিন!
আমাদের বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্টের সাথে একটি প্রাথমিক পরামর্শ (Initial Assessment) এর জন্য আজই বুক করুন। আপনার হারিয়ে যাওয়া হাসি ফিরিয়ে আনার পথ শুরু হোক এখন থেকেই।
​📞 হটলাইনঃ 01717400410, 01784400341
📍 ঠিকানা: আছমত আলী খান সেন্ট্রাল হসপিটাল এর ডানপাশে( মাদারীপুর সদর থানার বিপরীতে )।, প্রধান সড়ক, মাদারীপুর সদর।

​ #ফেসিয়াল_পালসি #বেলসপালসি #ফিজিওথেরাপি #ব্যথা_নিরাময়_সেন্টার #আধুনিক_চিকিৎসা

মনোবিজ্ঞানে Ego বলতে বোঝানো হয় মানুষের আত্মসচেতনতা বা নিজেকে উপলব্ধি করার অনুভূতি। সহজ কথায়, আমি কে, আমার মর্যাদা কী, ...
01/10/2025

মনোবিজ্ঞানে Ego বলতে বোঝানো হয় মানুষের আত্মসচেতনতা বা নিজেকে উপলব্ধি করার অনুভূতি। সহজ কথায়, আমি কে, আমার মর্যাদা কী, আমি কতটা গুরুত্বপূর্ণ—এসব ধারণার সমষ্টিই হলো ইগো। ইগো স্বাভাবিকভাবে সবার মধ্যেই থাকে এবং এটি আমাদের আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদাকে শক্তিশালী করতে পারে। তবে যখন ইগো অতিরিক্ত বড় হয়ে যায়, তখন সেটি সমস্যার কারণ হয়।

---

সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইগোর কুপ্রভাব 💔

যখন ইগো সম্পর্কের মধ্যে ঢুকে যায়, তখন স্নেহ, সহানুভূতি ও পারস্পরিক বোঝাপড়া নষ্ট হয়ে যায়। নিচে এর কিছু বড় নেতিবাচক প্রভাব তুলে ধরা হলো—

1. যোগাযোগের ভাঙন

ইগো মানুষকে ক্ষমা চাইতে বা ভুল স্বীকার করতে বাধা দেয়।

একে অপরের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলা কমে যায়, ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হয়।

2. অহংকার ও প্রতিযোগিতা

দু’জনের একজন সব সময় প্রমাণ করতে চায় যে সে-ই সঠিক।

সম্পর্ক পারস্পরিক সহযোগিতার পরিবর্তে প্রতিযোগিতায় পরিণত হয়।

3. সহানুভূতির অভাব

ইগো মানুষকে অন্যের অনুভূতি বোঝার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

সঙ্গীর কষ্ট বা প্রয়োজন উপেক্ষিত হয়।

4. ক্ষমার অভাব

ছোটখাটো ভুলকেও বড় করে দেখা হয়।

ক্ষমা করার পরিবর্তে মনোমালিন্য দীর্ঘায়িত হয়।

5. দূরত্ব ও একাকীত্ব

ইগোর কারণে সম্পর্ক ধীরে ধীরে শীতল হয়ে যায়।

সঙ্গীরা মানসিকভাবে দূরে সরে যায়, অনেক সময় বিচ্ছেদ পর্যন্ত গড়ায়।

---

কেন ইগো নিয়ন্ত্রণ জরুরি?

সম্পর্ক টিকে থাকে ভালোবাসা, সহানুভূতি ও সমঝোতার ওপর।

ইগো যদি নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তবে সম্পর্কের ভেতরকার উষ্ণতা হারিয়ে যায়।

সুস্থ সম্পর্কের জন্য দরকার নম্রতা, ক্ষমাশীলতা এবং বোঝাপড়া।

---

👉 সারসংক্ষেপে বলা যায়, ইগো মানুষের আত্মপরিচয় গঠনে দরকার হলেও সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটি যদি বেশি প্রভাব বিস্তার করে, তবে তা ধীরে ধীরে সম্পর্ক ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়। তাই ভালো সম্পর্কের জন্য ইগো কমিয়ে বিনয়, সহমর্মিতা ও ভালোবাসাকে অগ্রাধিকার দেওয়াই শ্রেয়।

পিএলআইডি নির্ণয়ে MRI এক ধোঁকার নাম।বর্তমানে খুব সাধারণ ঘটনা হয়ে দাড়িয়েছে যে, কারো কোমর ব্যথা দেখা দিলেই ফিজিশিয়ানরা বিনা...
13/08/2025

পিএলআইডি নির্ণয়ে MRI এক ধোঁকার নাম।
বর্তমানে খুব সাধারণ ঘটনা হয়ে দাড়িয়েছে যে, কারো কোমর ব্যথা দেখা দিলেই ফিজিশিয়ানরা বিনাবাক্যে এমআরআই টেস্ট করতে বলেন। কিছু কিছু রুগীও দেখা যায় অতি উৎসাহী হয়ে নিজ উদ্যোগেই MRI করে ফেলেন। চিকিৎসক এবং রুগীদের মাঝে এই বিশ্বাস জন্ম নিয়েছে যে, এটি চিকিৎসা বিজ্ঞানের মহা বিস্ময় যা দিয়ে কোমর ব্যথার সঠিক ও নির্ভুল ডায়াগনোসিস করা সম্ভব৷ MRI করলে অধিকাংশ রুগীর ই PLID/ Bulging disc/ Herniation/ প্রোলাপ্স ইত্যাদি ধরা পরে এবং এটাকেই কোমর ব্যথার প্রকৃত কারণ ও চুড়ান্ত ডায়াগনোসিস হিসেবে বিবেচনা করে চিকিৎসা করা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে এমআরআই কোমর ব্যথার সঠিক কারণ নির্ণয় করতে সক্ষম নয়। অবাক হচ্ছেন? আসুন "গবেষণা কি বলে?" দেখা যাক।
প্রথমেই PLID বা ডিস্ক প্রোলাপ্স /হার্ণিয়েশন/ বালজিং এর বাস্তবতা একটু জেনে নেয়া যাক। Dr. Aaron Horschig (PT, DPT, CSCS) তার বিখ্যাত "রিবিল্ডিং মাইলো" বইতে ব্যাক পেইন অংশে কিছু রিসার্চ এর কথা উল্লেখ করেছেন যা বলছে, ২০ বছর বয়সী সুস্থ তরুণ তরুণীদের এক তৃতীয়াংশ এর মাঝেই বালজিং ডিস্ক খুব কমন এবং ৪০ বছর বয়সী মানুষের ৫০% এর ই ডিস্ক হার্ণিয়েশন থাকে (১)।
অন্যদিকে ২০১৫ সালের একটু গবেষণায় বলা হয়েছে, ৮০ বছর উর্দ্ধ ৮৪% মানুষের মাঝেই ডিস্ক প্রোলাপ্স এর ঘটনা খুব স্বাভাবিক (২)।
২০০৬ সালে একটি গবেষণায় ২০০ জন মানুষের কোমরের MRI করা হয় যাদের কোন কোমর ব্যথার অতীত ইতিহাস নেই। এর কয়েক মাস পরে গবেষণা চলাকালীন সময়ে যারা যারা গবেষক দের কাছে তারা কোমর ব্যথায় আক্রান্ত হয়েছেন এই অভিযোগ নিয়ে আসেন, তাদের নতুন করে কোমরের এমআরআই করানো হয় এবং আগের এমআরআই ফিল্ম এর সাথে তুলনা করা হয়, এটা বোঝার জন্য যে, "কি কি পরিবর্তন হয়েছে?" যার জন্য তারা কোমর ব্যথার অভিযোগ করছে? অবাক করা ব্যাপার তারা দেখতে পেলেন যে, ৮৪% কোমর ব্যথার রুগীর আগের MRI এর সাথে নতুন MRI এর তেমন কোন পরিবর্তন নেই। কিছু কিছু ব্যক্তির MRI রিপোর্ট বরং আগের চাইতে ভাল অথচ তারা কোমর ব্যথার অভিযোগ করছে (৩)।
অর্থাৎ, PLID হলেই যে কোমর ব্যথা থাকবে এটি সঠিক না।
আসলে যখন একজন রেডিওলজিস্ট এমআরআই স্কানে বালজিং ডিস্ক দেখেন তখন এটা তার পক্ষে নিরূপণ করা সম্ভব না যে, এই ইনজুরী কি একিউট (a wound) নাকি ২০ বছরের পুরাতন? (a scar)। অর্থাৎ ডিস্ক ইনজুরী খুব ই স্বাভাবিক একটা ঘটনা যা ২০ থেকে ৯০ বছরের বৃদ্ধ সবার ই হতে পারে এবং সেটা অনেকের ক্ষেত্রে একা একাই সেরেও যেতে পারে। MRI তে পিএলআইডি দেখা গেলেও বাস্তবে অনেকেই ব্যথা অনুভব করেনা আবার অনেকের রিপোর্ট ভালো দেখালেও তারা কোমর ব্যথায় ভোগেন। MRI না করালে অনেকে হয়ত জানেন ও না যে, তার জীবনে কখনো ডিস্ক প্রোলাপ্স হয়েছিল, কারণ সবাই ব্যথা অনুভব করেনা।
*এমআরআই এর দূর্বলতা গুলো হলো,
#এমআরআই মূলত এনাটমি বা শরীরের ভিতরকার স্ট্রাকচারের ছবি দেখায়, ফিজিক্যাল ফাংশন দেখায় না।
#সবক্ষেত্রে প্যাথলজিক্যাল বা রেডিওলজিক্যাল টেস্ট এর মাধ্যমে কোমর ব্যথার মত "মেকানিক্যাল ডিসফাংশন" ডায়াগনোসিস করা সম্ভব না, এর জন্য মুভমেন্ট বেজড ডায়াগনোসিস দরকার যার জন্য এমআরআই না, বায়োমেকানিক্স ভিত্তিক ফিজিক্যাল এসেসমেন্ট প্রয়োজন।
#নতুন ফিজিওথেরাপিস্টরা অনেক সময়েই রুগীর কনসালটেশন এর সময়ে তার সাথে থাকা এমআরআই তে Disc Herniation/ প্রোলাপ্স ইত্যাদি দেখে ভেবে বসেন যে আরে, ডায়াগনোসিস তো হয়েই গেছে তাকে McKenzie মেথডে ব্যাক এক্সটেনশন করায় দিলেই সুস্থ হয়ে যাবে। অনেকে ভুলবশত করেন ও তাই অথচ রবিন মেকেঞ্জি নিজেও মেকানিক্যাল এসেসমেন্ট ছাড়া রুগীর ট্রিটমেন্ট করতেন না। তার মতে, ৯০% কোমর ব্যথার রুগীর আবারো কোমর ব্যথা ফীরে আসবে যদিনা পোশ্চারাল বা মেকানিক্যাল কারেকশন না করা হয়। মনে রাখতে হবে ব্যথা কমে যাওয়া মানেই সুস্থ হয়ে যাওয়া না। এটা লম্বা জার্নি।
ইদানিং অনেকেই নিজের সেন্টারের মার্কেটিং এর জন্য এমন Thumbnail দেন যে, "১০ বছরের কোমর ব্যথা ৩ দিনে শেষ।" এটা ব্যথার মলম বেঁচা হকারের প্রচারের মত ই শোনায়। কারণ আমরা জানি ব্যথা আবারো ফীরে আসবে যদিনা তার মাসল ইমব্যালেন্স দূর করা হয়, পোশ্চারাল কারেকশন যথাযথ ভাবে না করা হয়, মাসল স্ট্রেংথ না বাড়ানো হয়, তার লাইফস্টাইল, ডায়েট, ঘুম ইত্যাদি মডিফাই না করা হয়।
#রেফারেন্সসমূহ:
১. W. Brinjikji, P. H. Luetmer, B. Comstock, B. W. Bresnahan, L. E. Chen, R. A. Deyo, S. Halabi, et al., “Systematic literature review of imaging features of spinal degeneration in asymptomatic populations,” American Journal of Neuroradiology 36, no. 4 (2015): 811–6.
M. C. Jensen, M. N. Brant-Zawadzki, N. Obuchowski, M. T. Modic, D. Malkasian, and J. S. Ross, “Magnetic resonance imaging of the lumbar spine in people without back pain,” New England Journal of Medicine 331, no. 2 (1994): 69–73; Carragee, Alamin, Cheng, Franklin, van den Haak, and Hurwitz, “Are �rst-time episodes of serious LBP associated with new MRI �ndings?” (see note 7 above); K. Fukuda and G. Kawakami, “Proper use of MR imaging for evaluation of low back pain (radiologist’s view),” Seminars in Musculoskeletal Radiology 5, no. 2 (2001): 133–6.
Brinjikji, W., et al. (2015). Systematic literature review of imaging features of spinal degeneration in asymptomatic populations. AJNR Am. J. Neuroradiol. 36(4): 811–16.

অটিজম শিশুর খাবার ব্যবস্থাপনাঃঅটিজম আক্রান্ত শিশুদের খাদ্যাভ্যাস ব্যবস্থাপনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ অনেক অটিস্টিক ...
28/07/2025

অটিজম শিশুর খাবার ব্যবস্থাপনাঃ

অটিজম আক্রান্ত শিশুদের খাদ্যাভ্যাস ব্যবস্থাপনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ অনেক অটিস্টিক শিশুর নির্দিষ্ট কিছু খাবার গ্রহণে সংবেদনশীলতা থাকে বা তারা বিশেষ কিছু খাবার খেতে পছন্দ করে না। আবার কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নির্দিষ্ট কিছু খাদ্যের পরিবর্তন অটিস্টিক শিশুদের আচরণ ও স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, প্রতিটি শিশুর প্রয়োজন ভিন্ন এবং কোনো খাদ্য পরিবর্তন করার আগে অবশ্যই একজন পুষ্টিবিদ বা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
এখানে অটিজম আক্রান্ত শিশুর খাদ্য ব্যবস্থাপনার কিছু সাধারণ দিক আলোচনা করা হলো:
১. গ্লুটেন-ফ্রি এবং কেসিন-ফ্রি (GF/CF) ডায়েট:
* গ্লুটেন: গম, বার্লি, রাই (যব) জাতীয় শস্যে পাওয়া যায়।
* কেসিন: দুধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্যে পাওয়া যায়।
* অনেক অভিভাবক এবং কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে, এই দুটি উপাদান খাদ্য থেকে বাদ দিলে অটিস্টিক শিশুদের আচরণগত সমস্যা, হজমের সমস্যা এবং মনোযোগের উন্নতি হতে পারে।

২. চিনি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার কমানো:
* প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং কৃত্রিম রং, স্বাদযুক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার শিশুদের হাইপারঅ্যাকটিভিটি এবং আচরণগত সমস্যা বাড়াতে পারে বলে ধারণা করা হয়।
* এগুলো পরিহার করে তাজা ফল, শাকসবজি এবং সম্পূর্ণ শস্যের প্রতি মনোযোগ দেওয়া উচিত।
৩. স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড:
* ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের কার্যকারিতা এবং স্নায়ুতন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
* চর্বিযুক্ত মাছ (যেমন – স্যালমন, টুনা), ফ্ল্যাক্স সিড, চিয়া সিড, এবং আখরোট ওমেগা-৩ এর ভালো উৎস।
* কিছু গবেষণায় অটিস্টিক শিশুদের আচরণগত এবং সামাজিক দক্ষতার উন্নতির জন্য ওমেগা-৩ সাপ্লিমেন্টের ভূমিকা নিয়ে গবেষণা চলছে।
৪. প্রোবায়োটিকস:
* অটিজম আক্রান্ত অনেক শিশুর হজমের সমস্যা যেমন - কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া দেখা যায়।
* স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের জন্য প্রোবায়োটিকস (যেমন - দই) উপকারী হতে পারে।
* সুস্থ অন্ত্র মস্তিষ্ক এবং আচরণের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে বলে ধারণা করা হয়।
৫. অ্যালার্জি এবং সংবেদনশীলতা পরীক্ষা:
* অনেক অটিস্টিক শিশুর নির্দিষ্ট কিছু খাবারের প্রতি অ্যালার্জি বা সংবেদনশীলতা থাকতে পারে যা তাদের আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে।
* খাদ্য ডায়েরি রাখা বা অ্যালার্জি পরীক্ষা করিয়ে কোন খাবার সমস্যা করছে তা চিহ্নিত করা যেতে পারে।
৬. পুষ্টির ঘাটতি পূরণ:
* অটিজম আক্রান্ত শিশুরা প্রায়শই খাদ্যে নির্বাচনী হয়, অর্থাৎ তারা খুব কম সংখ্যক খাবার খেতে পছন্দ করে। এর ফলে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের ঘাটতি হতে পারে।
* ভিটামিন ডি, বি৬, বি১২, ম্যাগনেসিয়াম, এবং জিঙ্ক এর ঘাটতি সাধারণত দেখা যায়।
* চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সাপ্লিমেন্ট নেওয়া যেতে পারে।
৭. খাবারের রুটিন এবং উপস্থাপনা:
* অনেক অটিস্টিক শিশু নতুন খাবার গ্রহণ করতে অনিচ্ছুক থাকে। তাই ধৈর্য ধরে খাবারের রুটিন তৈরি করা এবং ধীরে ধীরে নতুন খাবার পরিচয় করিয়ে দেওয়া উচিত।
* খাবারের রঙ, গন্ধ, এবং টেক্সচার (গঠন) তাদের কাছে সংবেদনশীল হতে পারে। তাই খাবার আকর্ষণীয়ভাবে পরিবেশন করা যেতে পারে।
* ছোট ছোট অংশে খাবার পরিবেশন করা এবং প্রশংসা করে উৎসাহিত করা যেতে পারে।
৮. পর্যাপ্ত পানি পান:
* পানি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং হজমে সাহায্য করে। পর্যাপ্ত পানি পান নিশ্চিত করা জরুরি।
গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা:
* বিশেষজ্ঞের পরামর্শ: যেকোনো খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের আগে অবশ্যই একজন শিশু বিশেষজ্ঞ, পুষ্টিবিদ, অথবা ডায়েটিশিয়ানের সাথে পরামর্শ করুন। তারা আপনার শিশুর ব্যক্তিগত চাহিদা এবং পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে একটি উপযুক্ত পরিকল্পনা দিতে পারবেন।
* ধৈর্য: অটিজম আক্রান্ত শিশুদের খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে সময় লাগে এবং ধৈর্য প্রয়োজন। রাতারাতি ফল আশা করা উচিত নয়।
* পর্যবেক্ষণ: খাদ্য পরিবর্তনের পর শিশুর আচরণ, মেজাজ, এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের পরিবর্তনগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করুন এবং নোট রাখুন।
অটিজম আক্রান্ত শিশুর জন্য সঠিক খাদ্য ব্যবস্থাপনা তাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য, আচরণ এবং উন্নতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
ডাঃ মোঃ নাসির উদ্দিন,
কনসালটেন্ট ( ফিজিওথেরাপি)
প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র,মাদারীপুর
জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়।
#অটিজমশিশুরখাবার
#অটিজমচিকিৎসা
#ফিজিওথেরাপিচিকিৎসা
#ফিজিওথেরাপিস্টমাদারীপুর

21/05/2025
আপনার খাদ্যতালিকায় থাকা যেসব খাবার শরীরের হাড় ক্ষয় করে দিচ্ছে।👉 অতিরিক্ত লবন:অতিরিক্ত লবন হাড় দুর্বল করে দেয় ফলে অল্প আঘ...
17/05/2025

আপনার খাদ্যতালিকায় থাকা যেসব খাবার শরীরের হাড় ক্ষয় করে দিচ্ছে।

👉 অতিরিক্ত লবন:

অতিরিক্ত লবন হাড় দুর্বল করে দেয় ফলে অল্প আঘাতেই হাড় ভেঙে যেতে পারে।কারন লবন শরীর থেকে ক্যালসিয়াম বের করে দেয়।ফলে হাড় দুর্বল হয়ে যায়।তাই অতিরিক্ত লবন খাওয়া বন্ধ করার পাশাপাশি অতিরিক্ত লবনযুক্ত খাবারও ত্যাগ করতে হবে।

👉 অতিরিক্ত ক্যাফেইন:

দিনে দুই কাপের বেশি চা,কফি নয়।কারন শরীরে অতিরিক্ত ক্যাফেইন গেলে তা হাড়কে দুর্বল করে দিতে পারে।

👉 কোমল পানীয়:

কোমল পানীয় হাড় ক্ষুদ্র প্রবনতা বাড়ায়।কারন এতে থাকে ফসফরিক অ্যাসিড, যা প্রস্রাবের মাধ্যমে দেহের ক্যালসিয়াম শরীর থেকে বের করে দেয়। ফলে অস্থি ক্ষয়ে যেতে থাকে।

👉 অতিরিক্ত মাংস:

অতিরিক্ত মাংস খেলে হাড়ের ক্ষতি হয়।কারন মাংস প্রানিজ প্রোটিন। অতিরিক্ত প্রানিজ প্রোটিন শরীরে অতিরিক্ত অ্যাসিড তৈরি করে।আর এই অতিরিক্ত অ্যাসিড কে নিস্ক্রিয় করতে কাজ করে ক্যালসিয়াম। এতে করে হাড় ক্যালসয়াম কম পায়।ফলে হার দুর্বল হয়ে যায়।

ডাঃ মোঃ নাসির উদ্দিন
বিপিটি (ডিইউ), নিটোর- পঙ্গু হাসপাতাল
স্পেশাল ট্রেইনিং অন ম্যানুয়াল থেরাপি (মুলিগান কনসেপ্ট), ইন্ডিয়া
সার্টিফিকেট কোর্স অন নিউরো মাস্কুলার ড্রাই নিডেলিং
কনসালটেন্ট (ফিজিওথেরাপি)
প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র, মাদারীপুর
জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়।

চেম্বারঃ
ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার
ঠিকানা আসমত আলী খান সেন্ট্রাল হসপিটাল এর ডান পাশে
(মাদারীপুর সদর থানার বিপরীতে), প্রধান সড়ক, মাদারীপুর সদর।
রোগী দেখার সময়ঃ
বিকাল ৫ঃ০০ টা থেকে রাত ৯ টা
প্রতিদিন (শুক্রবার ব্যতীত)।

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচ...
08/05/2025

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে। কিন্তু অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবে না! তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।"

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।

ধরুন, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। আপনি খেলেন ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আপনি সুস্থ হয়ে গেলেন। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেল। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করল নিজেরা নিজেরা।

তারা ভাবল, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকে না এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করে না!

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়াগুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকে না। তিনি যখন হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ওই এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তা

30/04/2025
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আমাদের সকল সেবা গ্রহীতা, শুভানুধ্যায়ী, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক, ফিজিওথেরাপি শিক্ষার্থীবৃন্দসহ জাতি...
31/03/2025

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আমাদের সকল সেবা গ্রহীতা, শুভানুধ্যায়ী, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক, ফিজিওথেরাপি শিক্ষার্থীবৃন্দসহ জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে জানাই ঈদ মোবারক। ঈদ আপনার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল প্রশান্তি, সুখ ,শান্তি ও সমৃদ্ধি।

Address

Asmot Ali Khan Hospital , Room No:302, Opposite Of Madaripur Sadar Thana, মাদারীপুর সদর।
Madaripur
7902

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

+8801717400410

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার , মাদারীপুর সদর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার , মাদারীপুর সদর:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram