ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার , মাদারীপুর সদর

  • Home
  • Bangladesh
  • Madaripur
  • ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার , মাদারীপুর সদর

ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার , মাদারীপুর সদর Welcome to our official page. From now on, all kinds of modern medical services on pain management are available. Dr. Md.

Nasir Uddin, Consultant (Physiotherapy ), Protibondhi Sheba o Sahajya Kendra, Madaripur, JPUF, Ministry of Social welfare. এখন থেকে মাদারীপুর শহরে পাওয়া যাবে আধুনিক মানের চিকিৎসাসেবা।

এখানে নিয়মিত রোগী দেখেন ডাঃ মোঃ নাসির উদ্দিন ,( বিপিটি, ডিইউ),পঙ্গু হাসপাতাল।

এখন থেকে ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টারে পাওয়া যাবে:

১.স্ট্রোক রিহ্যাবিলিটেশন
২.লেজার থেরাপি
৩.নিউরোমাস্কুলার ড্রাইনিডলিং
৪.ম্যানুয়াল থেরাপি
৫.কাইনোসিওটেপি্‌
৬.ইলেক্ট্রোথেরাপি
৭.বায়ো ফিজিক্যাল থেরাপি/ এফ এস এম

এর মত আধুনিক সব চিকিৎসাসেবা। এছাড়া এখানে আছে অত্যাধুনিক সব ফিজিওথেরাপির সরঞ্জাম। তাই আর দেরি না করে এখুনি যোগাযোগ করুন।

যোগাযোগঃ ০১৭১৭ ৪০০ ৪১০
ঠিকানাঃ Asmot Ali Khan Hospital , Opposite of Madaripur Sadar Thana, Room no :302, মাদারীপুর সদর।

অটিজম শিশুর খাবার ব্যবস্থাপনাঃঅটিজম আক্রান্ত শিশুদের খাদ্যাভ্যাস ব্যবস্থাপনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ অনেক অটিস্টিক ...
28/07/2025

অটিজম শিশুর খাবার ব্যবস্থাপনাঃ

অটিজম আক্রান্ত শিশুদের খাদ্যাভ্যাস ব্যবস্থাপনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ অনেক অটিস্টিক শিশুর নির্দিষ্ট কিছু খাবার গ্রহণে সংবেদনশীলতা থাকে বা তারা বিশেষ কিছু খাবার খেতে পছন্দ করে না। আবার কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নির্দিষ্ট কিছু খাদ্যের পরিবর্তন অটিস্টিক শিশুদের আচরণ ও স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, প্রতিটি শিশুর প্রয়োজন ভিন্ন এবং কোনো খাদ্য পরিবর্তন করার আগে অবশ্যই একজন পুষ্টিবিদ বা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
এখানে অটিজম আক্রান্ত শিশুর খাদ্য ব্যবস্থাপনার কিছু সাধারণ দিক আলোচনা করা হলো:
১. গ্লুটেন-ফ্রি এবং কেসিন-ফ্রি (GF/CF) ডায়েট:
* গ্লুটেন: গম, বার্লি, রাই (যব) জাতীয় শস্যে পাওয়া যায়।
* কেসিন: দুধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্যে পাওয়া যায়।
* অনেক অভিভাবক এবং কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে, এই দুটি উপাদান খাদ্য থেকে বাদ দিলে অটিস্টিক শিশুদের আচরণগত সমস্যা, হজমের সমস্যা এবং মনোযোগের উন্নতি হতে পারে।

২. চিনি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার কমানো:
* প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং কৃত্রিম রং, স্বাদযুক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার শিশুদের হাইপারঅ্যাকটিভিটি এবং আচরণগত সমস্যা বাড়াতে পারে বলে ধারণা করা হয়।
* এগুলো পরিহার করে তাজা ফল, শাকসবজি এবং সম্পূর্ণ শস্যের প্রতি মনোযোগ দেওয়া উচিত।
৩. স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড:
* ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের কার্যকারিতা এবং স্নায়ুতন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
* চর্বিযুক্ত মাছ (যেমন – স্যালমন, টুনা), ফ্ল্যাক্স সিড, চিয়া সিড, এবং আখরোট ওমেগা-৩ এর ভালো উৎস।
* কিছু গবেষণায় অটিস্টিক শিশুদের আচরণগত এবং সামাজিক দক্ষতার উন্নতির জন্য ওমেগা-৩ সাপ্লিমেন্টের ভূমিকা নিয়ে গবেষণা চলছে।
৪. প্রোবায়োটিকস:
* অটিজম আক্রান্ত অনেক শিশুর হজমের সমস্যা যেমন - কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া দেখা যায়।
* স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের জন্য প্রোবায়োটিকস (যেমন - দই) উপকারী হতে পারে।
* সুস্থ অন্ত্র মস্তিষ্ক এবং আচরণের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে বলে ধারণা করা হয়।
৫. অ্যালার্জি এবং সংবেদনশীলতা পরীক্ষা:
* অনেক অটিস্টিক শিশুর নির্দিষ্ট কিছু খাবারের প্রতি অ্যালার্জি বা সংবেদনশীলতা থাকতে পারে যা তাদের আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে।
* খাদ্য ডায়েরি রাখা বা অ্যালার্জি পরীক্ষা করিয়ে কোন খাবার সমস্যা করছে তা চিহ্নিত করা যেতে পারে।
৬. পুষ্টির ঘাটতি পূরণ:
* অটিজম আক্রান্ত শিশুরা প্রায়শই খাদ্যে নির্বাচনী হয়, অর্থাৎ তারা খুব কম সংখ্যক খাবার খেতে পছন্দ করে। এর ফলে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের ঘাটতি হতে পারে।
* ভিটামিন ডি, বি৬, বি১২, ম্যাগনেসিয়াম, এবং জিঙ্ক এর ঘাটতি সাধারণত দেখা যায়।
* চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সাপ্লিমেন্ট নেওয়া যেতে পারে।
৭. খাবারের রুটিন এবং উপস্থাপনা:
* অনেক অটিস্টিক শিশু নতুন খাবার গ্রহণ করতে অনিচ্ছুক থাকে। তাই ধৈর্য ধরে খাবারের রুটিন তৈরি করা এবং ধীরে ধীরে নতুন খাবার পরিচয় করিয়ে দেওয়া উচিত।
* খাবারের রঙ, গন্ধ, এবং টেক্সচার (গঠন) তাদের কাছে সংবেদনশীল হতে পারে। তাই খাবার আকর্ষণীয়ভাবে পরিবেশন করা যেতে পারে।
* ছোট ছোট অংশে খাবার পরিবেশন করা এবং প্রশংসা করে উৎসাহিত করা যেতে পারে।
৮. পর্যাপ্ত পানি পান:
* পানি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং হজমে সাহায্য করে। পর্যাপ্ত পানি পান নিশ্চিত করা জরুরি।
গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা:
* বিশেষজ্ঞের পরামর্শ: যেকোনো খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের আগে অবশ্যই একজন শিশু বিশেষজ্ঞ, পুষ্টিবিদ, অথবা ডায়েটিশিয়ানের সাথে পরামর্শ করুন। তারা আপনার শিশুর ব্যক্তিগত চাহিদা এবং পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে একটি উপযুক্ত পরিকল্পনা দিতে পারবেন।
* ধৈর্য: অটিজম আক্রান্ত শিশুদের খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে সময় লাগে এবং ধৈর্য প্রয়োজন। রাতারাতি ফল আশা করা উচিত নয়।
* পর্যবেক্ষণ: খাদ্য পরিবর্তনের পর শিশুর আচরণ, মেজাজ, এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের পরিবর্তনগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করুন এবং নোট রাখুন।
অটিজম আক্রান্ত শিশুর জন্য সঠিক খাদ্য ব্যবস্থাপনা তাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য, আচরণ এবং উন্নতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
ডাঃ মোঃ নাসির উদ্দিন,
কনসালটেন্ট ( ফিজিওথেরাপি)
প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র,মাদারীপুর
জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়।
#অটিজমশিশুরখাবার
#অটিজমচিকিৎসা
#ফিজিওথেরাপিচিকিৎসা
#ফিজিওথেরাপিস্টমাদারীপুর

21/05/2025
আপনার খাদ্যতালিকায় থাকা যেসব খাবার শরীরের হাড় ক্ষয় করে দিচ্ছে।👉 অতিরিক্ত লবন:অতিরিক্ত লবন হাড় দুর্বল করে দেয় ফলে অল্প আঘ...
17/05/2025

আপনার খাদ্যতালিকায় থাকা যেসব খাবার শরীরের হাড় ক্ষয় করে দিচ্ছে।

👉 অতিরিক্ত লবন:

অতিরিক্ত লবন হাড় দুর্বল করে দেয় ফলে অল্প আঘাতেই হাড় ভেঙে যেতে পারে।কারন লবন শরীর থেকে ক্যালসিয়াম বের করে দেয়।ফলে হাড় দুর্বল হয়ে যায়।তাই অতিরিক্ত লবন খাওয়া বন্ধ করার পাশাপাশি অতিরিক্ত লবনযুক্ত খাবারও ত্যাগ করতে হবে।

👉 অতিরিক্ত ক্যাফেইন:

দিনে দুই কাপের বেশি চা,কফি নয়।কারন শরীরে অতিরিক্ত ক্যাফেইন গেলে তা হাড়কে দুর্বল করে দিতে পারে।

👉 কোমল পানীয়:

কোমল পানীয় হাড় ক্ষুদ্র প্রবনতা বাড়ায়।কারন এতে থাকে ফসফরিক অ্যাসিড, যা প্রস্রাবের মাধ্যমে দেহের ক্যালসিয়াম শরীর থেকে বের করে দেয়। ফলে অস্থি ক্ষয়ে যেতে থাকে।

👉 অতিরিক্ত মাংস:

অতিরিক্ত মাংস খেলে হাড়ের ক্ষতি হয়।কারন মাংস প্রানিজ প্রোটিন। অতিরিক্ত প্রানিজ প্রোটিন শরীরে অতিরিক্ত অ্যাসিড তৈরি করে।আর এই অতিরিক্ত অ্যাসিড কে নিস্ক্রিয় করতে কাজ করে ক্যালসিয়াম। এতে করে হাড় ক্যালসয়াম কম পায়।ফলে হার দুর্বল হয়ে যায়।

ডাঃ মোঃ নাসির উদ্দিন
বিপিটি (ডিইউ), নিটোর- পঙ্গু হাসপাতাল
স্পেশাল ট্রেইনিং অন ম্যানুয়াল থেরাপি (মুলিগান কনসেপ্ট), ইন্ডিয়া
সার্টিফিকেট কোর্স অন নিউরো মাস্কুলার ড্রাই নিডেলিং
কনসালটেন্ট (ফিজিওথেরাপি)
প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র, মাদারীপুর
জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়।

চেম্বারঃ
ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার
ঠিকানা আসমত আলী খান সেন্ট্রাল হসপিটাল এর ডান পাশে
(মাদারীপুর সদর থানার বিপরীতে), প্রধান সড়ক, মাদারীপুর সদর।
রোগী দেখার সময়ঃ
বিকাল ৫ঃ০০ টা থেকে রাত ৯ টা
প্রতিদিন (শুক্রবার ব্যতীত)।

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচ...
08/05/2025

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে। কিন্তু অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবে না! তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।"

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।

ধরুন, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। আপনি খেলেন ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আপনি সুস্থ হয়ে গেলেন। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেল। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করল নিজেরা নিজেরা।

তারা ভাবল, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকে না এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করে না!

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়াগুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকে না। তিনি যখন হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ওই এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তা

30/04/2025
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আমাদের সকল সেবা গ্রহীতা, শুভানুধ্যায়ী, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক, ফিজিওথেরাপি শিক্ষার্থীবৃন্দসহ জাতি...
31/03/2025

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আমাদের সকল সেবা গ্রহীতা, শুভানুধ্যায়ী, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক, ফিজিওথেরাপি শিক্ষার্থীবৃন্দসহ জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে জানাই ঈদ মোবারক। ঈদ আপনার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল প্রশান্তি, সুখ ,শান্তি ও সমৃদ্ধি।

নববর্ষের এই শুভক্ষণে ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টারের পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন! নতুন বছরের ...
01/01/2025

নববর্ষের এই শুভক্ষণে ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টারের পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন!

নতুন বছরের সূচনা হোক সুস্বাস্থ্য, সুখ এবং সমৃদ্ধির। আমাদের সেন্টার আপনাদেরকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। চলুন, একসাথে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের পথে এগিয়ে যাই।

আপনারা সবাই ভালো থাকুন, এবং আমাদের সেন্টারের সেবা গ্রহণ করে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন যাপন করুন। নববর্ষে আপনার এবং আপনার পরিবারে সুখ, শান্তি এবং ভালোবাসা বিরাজ করুক

শুভ নববর্ষ!
ডাঃ মোঃ নাসির উদ্দিন
বিপিটি (ডিইউ, নিটোর-পঙ্গু হাসপাতাল)
কনসালট্যান্ট (ফিজিওথেরাপি)
প্রতিবন্ধী সেবাও সাহায্য কেন্দ্র
জাঃপ্রঃউঃফা, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়।

আমাদের শরীরের মেরুদণ্ডের শেষ ভাগে ‘কক্সিস’ নামে ছোট একগুচ্ছ হাড় রয়েছে। এই হাড়গুলো একত্রে মেরুদণ্ডের শেষ ভাগের সঙ্গে সংযু...
30/12/2024

আমাদের শরীরের মেরুদণ্ডের শেষ ভাগে ‘কক্সিস’ নামে ছোট একগুচ্ছ হাড় রয়েছে। এই হাড়গুলো একত্রে মেরুদণ্ডের শেষ ভাগের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। যদি কোনো কারণে এতে আঘাতপ্রাপ্ত হয় বা দীর্ঘমেয়াদি অল্প অল্প আঘাতে এই জয়েন্ট সরে যায়, তাহলে পায়ুপথের খুব কাছাকাছি এই ব্যথা অনুভূত হয়। এটাই কক্সিডাইনিয়া বা পুচ্ছদেশীয় ব্যথা নামে পরিচিত।

লক্ষণ

আপনি যখন বসে থাকেন বা বসে বসে কাজ করেন, তার কিছুক্ষণ পর এই ব্যথা অসহনীয় হয়ে ওঠে। যে নিতম্বের ওপরে ভর করে বসে থাকেন, তার শেষ ভাগে কিছুক্ষণ বসে থাকলে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। আপনি বসা অবস্থায় নড়াচড়া করতে থাকেন এবং উঠে যান। এ ধরনের ব্যথাকে বলা হয় কক্সিডাইনিয়া।

কারা এ ব্যথায় আক্রান্ত হন

* হঠাৎ করে গাছ বা বিছানা থেকে সজোরে নিতম্বের ওপরে পড়ে গেলে দুই-তিন মাস পরে এ ধরনের ব্যথা হতে পারে।

* দীর্ঘদিন শক্ত কাঠের ওপরে বসে কাজ করলে ব্যথা হতে পারে।

* দীর্ঘমেয়াদি যাঁরা সাইকেল বা মোটরসাইকেল চালিয়েছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে এই ব্যথা ধীরে ধীরে হতে পারে।

* মোটরসাইকেল বা সাইকেল অ্যাক্সিডেন্টজনিত কারণে তাৎক্ষণিক ব্যথা সেরে যাওয়ার দুই-তিন মাস পর এই ব্যথা হতে পারে।

* স্বাভাবিক সন্তান প্রসবের সময় পজিশনজনিত কারণে মায়েদের পুচ্ছদেশীয় হাড়ে ইনজুরি হতে পারে এবং এতে দুই-তিন মাস পরে এজাতীয় ব্যথা শুরু হতে পারে।

* দীর্ঘমেয়াদি কষা পায়খানার সমস্যায় যাঁরা ভুগে থাকেন তাঁদের কারো কারো ক্ষেত্রে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।



করণীয়

* শক্ত জায়গায় বসা যাবে না। বসার জায়গায় গদি বা নরম কিছু ব্যবহার করবেন। কক্সিডাইনিয়া কুশন নামের একটি ব্রেস পাওয়া যায়, যা বসার জায়গায় ব্যবহার করা যেতে পারে।

* নিতম্বের সামনের অংশ দিয়ে বসতে হবে। পেছনের দিকে হেলান দিয়ে বসলে এ ধরনের ব্যথা বেড়ে যেতে পারে।

* ব্যথা বাড়িয়ে দেবে এমন কিছু কাজ যেমন—মোটরসাইকেল, সাইকেল চালানো, দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করা বাদ দিতে হবে।

চিকিৎসাঃ
* ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা
* ম্যানিপুলেশন
* ঔষধ বা ইনজেকশন বা সার্জারী
* জীবনাচরণ পরিবর্তন - সামনের দিকে ঝুকে বসা, অনেকক্ষন বসে বা দাড়িয়ে না থাকা।
- কক্সিক্স কুশন ব্যাবহার করা।
- ঠান্ডা বা গরম শেক (প্রয়োজন অনুযায়ী) ব্যাবহার করা।
ডাঃ মোঃ নাসির উদ্দিন
বিপিটি (ডিইউ), পঙ্গু হাসপাতাল
কনসালট্যান্ট (ফিজিওথেরাপি)
প্রতিবন্ধী সেবাও সাহায্য কেন্দ্র
জাঃ প্রঃউঃফাঃ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়

চেম্বারঃ ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার, আছমত আলী খান সেন্ট্রাল হাসপাতাল ,মাদারীপুর সদর থানার বিপরীতে, প্রধান সড়ক, মাদারীপুর ।
কক্সিডাইনিয়ার ব্যথার সহজ, নিরাপদ ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত চিকিৎসা পেতে আজই যোগাযোগ করুনঃ 01717400410

coccyxpain #টেইলবোনপেইন #কক্সিক্সব্যথা
#কক্সিডাইনিয়া
#ফিজিওথেরাপিস্টমাদারীপুর
#ফিজিওথেরাপিসেন্টারমাদারীপুর

মেরুদন্ড ব্যথার রোগীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ছবিটি ভালো করে খেয়াল করুন---১. সুস্থ ভালো ডিস্ক ছবিতে দেখা যাচ্ছে। ২. প...
21/12/2024

মেরুদন্ড ব্যথার রোগীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ছবিটি ভালো করে খেয়াল করুন---
১. সুস্থ ভালো ডিস্ক ছবিতে দেখা যাচ্ছে।
২. প্রাথমিকভাবে ডেক্স ফেটে গিয়েছে এতে কোমর ব্যথা শুরু হবে।
৩. ডিক্স মারাত্মকভাবে ফেটে জেল বের হয়ে গিয়েছে ব্যথা তীব্র থেকে তীব্র ব্যথা হবে রোগীর পা হাত-পা অবশ হয়ে যেতে পারে।
৪. ডিক্স ডিজেনারেটিভ চেঞ্জ বা ক্ষয়, এতেও কোমরে ব্যথা হতে পারে।
৫. ডিস্ক ক্ষয় রোগ ও হাড় বেড়ে গিয়েছে।
কোমর,মেরুদন্ড, হাড়জোড়া ও মাংসপেশীর ব্যথার জন্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত, বিজ্ঞানসম্মত ও আধুনিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নিতে আজই যোগাযোগ করুনঃ
01717 400 410

Address

Asmot Ali Khan Hospital , Room No:302, Opposite Of Madaripur Sadar Thana, মাদারীপুর সদর।
Madaripur
7902

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

+8801717400410

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার , মাদারীপুর সদর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ব্যথা নিরাময় ফিজিওথেরাপি সেন্টার , মাদারীপুর সদর:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram