মাধবদী হিজামা সেন্টার - Madhabdi Hijama Centre

  • Home
  • Bangladesh
  • Madhabdi
  • মাধবদী হিজামা সেন্টার - Madhabdi Hijama Centre

মাধবদী হিজামা সেন্টার - Madhabdi Hijama Centre সার্টিফাইড হিজামা থেরাপিস্টদের হাতে হিজামা নিতে ও অভিজ্ঞ রাক্বীর মাধ্যমে রুকইয়াহ করাতে কল করুন ☎️01893410943
থেরাপিস্ট ও রাক্বি নির্বাচনে সতর্ক হউন।

**একটি শিক্ষনীয় গল্প:**শয়তান তিন বৃদ্ধের সামনে উপস্থিত হলো এবং বলল:"যদি তোমাদের অতীত পরিবর্তন করার ক্ষমতা দেওয়া হয়, তবে ...
29/09/2025

**একটি শিক্ষনীয় গল্প:**

শয়তান তিন বৃদ্ধের সামনে উপস্থিত হলো এবং বলল:

"যদি তোমাদের অতীত পরিবর্তন করার ক্ষমতা দেওয়া হয়, তবে তোমরা কী পরিবর্তন করবে?"

১ - প্রথমজন বিপুল উৎসাহে উত্তর দিল:
"আমি চাই তুমি আদম ও হাওয়াকে পাপ করতে নিষেধ করো, যাতে মানুষ আল্লাহ থেকে দূরে সরে না যায়।"

২ - দ্বিতীয়জন, যিনি দয়া ও করুণায় পূর্ণ ছিলেন, বললেন:
"আমি চাই তুমি (শয়তান) আল্লাহ থেকে দূরে সরে না যাও এবং চিরকালের জন্য নিজেকে অভিশপ্ত না করো।"

৩ - কিন্তু তৃতীয় ব্যক্তি তাদের মধ্যে সবচেয়ে সহজ-সরল ছিলেন। শয়তানকে উত্তর দেওয়ার পরিবর্তে, তিনি হাঁটু গেড়ে বসে গেলেন, বললেন, "আমি আল্লাহর কাছে শয়তান থেকে আশ্রয় চাই" (আউযু বিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজিম), এবং আয়াতুল কুরসি (কুরআনের একটি আয়াত) পাঠ করলেন। এতে শয়তান চিৎকার করে অদৃশ্য হয়ে গেল।

- প্রথম দুই বৃদ্ধ বিস্ময়ে বললেন:
"ভাই, তোমার প্রতিক্রিয়া এমন কেন হলো?"

তিনি উত্তর দিলেন:
"প্রথমত, যখন আমরা জানি কিভাবে শত্রুকে পরাজিত করতে হয়, তখন তার সাথে আলোচনা করা উচিত নয়।"

"দ্বিতীয়ত, পৃথিবীতে কারোরই অতীত পরিবর্তন করার ক্ষমতা নেই।"

"তৃতীয়ত, শয়তানের উদ্দেশ্য আমাদের পরীক্ষা করা ছিল না, বরং সে চেয়েছিল আমরা অতীতের সাথে জড়িয়ে থাকি এবং বর্তমানকে উপেক্ষা করি। আর বর্তমানই একমাত্র সময় যা আল্লাহ আমাদের ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য দিয়েছেন।"

**শিক্ষা:**

* **অতীত:** আল্লাহর রহমতের অধীনে ঘটে গেছে এবং শেষ হয়ে গেছে।
* **ভবিষ্যৎ:** আল্লাহর জ্ঞানে আছে এবং আমরা সে সম্পর্কে কিছুই জানি না।
* **বর্তমান:** এটাই এখন আমাদের মনোযোগ দেওয়া উচিত।

✨ রুকইয়াহ গোসলের গুরুত্বরুকইয়াহ গোসলের মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিক বহু কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যায় যা রুকইয়াহ-সংশ্লিষ্ট সমস্...
29/09/2025

✨ রুকইয়াহ গোসলের গুরুত্ব
রুকইয়াহ গোসলের মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিক বহু কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যায় যা রুকইয়াহ-সংশ্লিষ্ট সমস্যা যেমন বদনজর, হাসাদ, জাদু বা জিনের প্রভাবে হয়ে থাকে।

👉 পূর্ণ উপকার পেতে অন্তত ১ মাস নিয়মিতভাবে রুকইয়াহ গোসল করুন ইনশাআল্লাহ!

🔴 রুকইয়াহ গোসলের পদ্ধতি

১. পানি প্রস্তুত করা:

একটি পাত্রে গোসল পরিমাণ পানি নিয়ে। দুই হাত কব্জিপর্যন্ত ডুবিয়ে। নিচের দেওয়া আয়াত ও সুূরা থেকে যতটুকু পারেন তিলাওয়াত করুন এবং ফুঁ দিন।

উদাহরণস্বরূপ পড়তে পারেন,
▪️দরুদ শরীফ ৩/৭ বার
▪️সুরা ফাতিহা ৩/৭ বার
▪️সুরা বাকারার প্রথম ও শেষ অংশ ১/৩/৫
▪️আয়াতুল কুরসী ৩/৭ বার
▪️শিফার আয়াত ৩বার
▪️সুরা ইখলাস, ফালাক, নাস ৩/৫/৭ বার
📌সাথে সম্ভব হলে,,আায়াতুস সেহর পড়ুনঃ
সূরা আরাফের ১১৭-১২২
সূরা ইউনূসের ৮১-৮২
সূরা ত্বহা ৬৯

২. মিশ্রণ তৈরি করুন:

■বড়ই পাতা বাটা ৭ টি

■গোলাপ জল ৩ মুক

■ বাথসল্ট বা মোটা লবণ ১ মোঠ

👉এগুলো গোসলের পানির সাথে মিশিয়ে নিন।

৩. গোসলের নিয়ম:

নিয়্যত করুন: আপনার সমস্যা ধ্বংসের (যেমন বদনজর, হাসাদ, যাদু, জিন)

■ প্রথমে সেই পানি থেকে ৩ ঢোক পানি পান করুন এবং পানি দিয়ে ওযু করুন।

■ তারপর মাথা থেকে শুরু করে পুরো শরীরে আস্তে আস্তে পানি ঢালুন।

■ শেষ পর্যন্ত আপনার স্বাভাবিক গোসল সম্পন্ন করুন।

⚠️ সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া (যাদের জিন/যাদুর সমস্যা আছে)

■ কান্না পাওয়া বা চিৎকার আসা

■ শরীর গরম হয়ে যাওয়া

■ বুক ধরফর বা কাঁপুনি

■ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ব্যথা

■ গোসলের পর ঠান্ডা লাগা, জ্বর, লুজ মোশন ইত্যাদি।

ব্যথার দোয়া (সহীহ মুসলিম)আরবি:أَعُوذُ بِعِزَّةِ اللَّهِ وَقُدْرَتِهِ مِنْ شَرِّ مَا أَجِدُ وَأُحَاذِرُউচ্চারণ (বাংলা):আউ...
29/09/2025

ব্যথার দোয়া (সহীহ মুসলিম)

আরবি:
أَعُوذُ بِعِزَّةِ اللَّهِ وَقُدْرَتِهِ مِنْ شَرِّ مَا أَجِدُ وَأُحَاذِرُ

উচ্চারণ (বাংলা):
আউযু বি‘ইজ্জাতিল্লাহি ওয়া কুদরাতিহি মিন শার্রি মা আজিদু ওয়া উহাযির।

অর্থ (বাংলা):
আমি আল্লাহর মর্যাদা ও শক্তির আশ্রয় চাই, যে কষ্ট আমি অনুভব করছি এবং যেটার আশঙ্কা করছি তার অনিষ্ট থেকে।

---

📌 পড়ার নিয়ম:
➡️ ব্যথার জায়গায় হাত রেখে প্রথমে “বিসমিল্লাহ” তিনবার বলবেন।
➡️ তারপর উপরোক্ত দোয়াটি সাতবার পড়বেন।
#মাধবদী_হিজামা_ও_রুকইয়াহ_সেন্টার #শিফা_আল্লাহর_পক্ষ_থেকে #সুন্নাহ_ভিত্তিক_চিকিৎসা #জাদু_নজর_হাসাদ #রুকইয়াহ_শারইয়্যাহ #ইসলামিক_চিকিৎসা

🌿 গর্ভাবস্থায় করণীয় বরকতময় আমল 🌿গর্ভাবস্থায় একজন মা শুধু শারীরিকভাবে নয়, মানসিকভাবেও বিশেষ যত্নশীল হন। আল্লাহর কালাম থেক...
28/09/2025

🌿 গর্ভাবস্থায় করণীয় বরকতময় আমল 🌿

গর্ভাবস্থায় একজন মা শুধু শারীরিকভাবে নয়, মানসিকভাবেও বিশেষ যত্নশীল হন। আল্লাহর কালাম থেকে নেয়া কিছু আমল মায়ের অন্তরে প্রশান্তি আনে এবং সন্তানের জন্য কল্যাণের কারণ হয় ইনশাআল্লাহ।

✨ আমল করার নিয়ম ✨

🔹 প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত ফরজ নামায শেষে
🔹 সূরা আল-মু’মিনূন (২৩:১২-১৪) তিলাওয়াত করুন
🔹নাভির নিচে হাত রেখে ৩, ৫ বা ৭ বার পড়ুন
🔹 শেষে বলুন — “আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামিন”
🔹 তারপর হাতের তালুতে ফুঁ দিয়ে পেটের উপর আস্তে আস্তে মালিশ করুন

📖 কুরআনের আয়াত

وَلَقَدۡ خَلَقۡنَا ٱلۡإِنسَـٰنَ مِن سُلَـٰلَةٖ مِّن طِينٖ ١٢

ثُمَّ جَعَلۡنَـٰهُ نُطۡفَةٗ فِي قَرَارٖ مَّكِينٖ ١٣

ثُمَّ خَلَقۡنَا ٱلنُّطۡفَةَ عَلَقَةٗ فَخَلَقۡنَا ٱلۡعَلَقَةَ مُضۡغَةٗ فَخَلَقۡنَا ٱلۡمُضۡغَةَ عِظَـٰمٗا فَكَسَوۡنَا ٱلۡعِظَـٰمَ لَحۡمٗا ثُمَّ أَنشَأۡنَـٰهُ خَلۡقًا ءَاخَرَۚ فَتَبَارَكَ ٱللَّهُ أَحۡسَنُ ٱلۡخَـٰلِقِينَ ١٤

✨ প্রিয় মা, আপনার দোয়া ও ইবাদাতই হতে পারে আপনার সন্তানের জন্য সর্বোত্তম উপহার।

বহুল প্রচলিত স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদের যাদু।হাসিখুশি থাকা সবসময় ভালো চাওয়া আত্বীয়দের মাঝেই লুকিয়ে থাকে মুখোশধারী, যিনি সব...
28/09/2025

বহুল প্রচলিত স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদের যাদু।

হাসিখুশি থাকা সবসময় ভালো চাওয়া আত্বীয়দের মাঝেই লুকিয়ে থাকে মুখোশধারী, যিনি সবসময় আপনার সফলতায় হিংসা করবে নজর দিবে।

আপনি টের ও পাবেন না তিনিই আপনার জীবনে অশান্তির বীজ বুনছে।

তাবিজের ছবি এক গ্রুপ থেকে কালেক্টেড।

28/09/2025

📌যারা বদ নজর, হিংসা, যাদু, জ্বীনে আক্রান্ত আছেন কিন্তু বুঝতে পারছেন না অথবা শারীরিকভাবে অসুস্থতা লেগেই থাকে, তারা শুনতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

🔴রুকইয়াহ শোনার নিয়ম হলো🟢- বিসমিল্লাহ বলে চোখ বন্ধ করে, পুরো শরীরের কন্ট্রোল ছেড়ে দিয়ে শুনতে হবে। রুকইয়াহ শোনা অবস্থায় কোনকিছু পাঠ করবেন না এবং কোন রিয়াকশন হলে তা রিলিজ করবেন। আল্লাহ আপনাদেরকে পরিপূর্ণ সুস্থতা দান করুক আমীন।

অডিও শোনার সময় এবং পর আপনার নিচের রিয়্যাকশন গুলো হতে পারে যদি কোন প্রকার সমস্যা থেকে থাকে তাহলে ।

যেমন :মাথা ব্যাথ্যা,বার বার চোখের পলক পড়া,চোখে পানি চলে আসা,কান্না আসা,হাসি আসা,শরীর চুলকানো,জ্বালাপোড়া করা,শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা করা,শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গোস্ত লাফানো,বুকের মাঝে ধড়ফড় করা,গা দুলতে থাকা,পিঠে ব্যথা অনুভব করা, শরীরে সুচ দিয়ে খোচার মতো অনুভূতি হওয়া,লজ্জাথানে চাপ অনুভব করা, হাত পায়ের তালু ঝিমঝিম করা,হাত পা ছুড়াছুড়ি করতে থাকা বা মনে চাওয়া,হাত পা অবস হয়ে যাওয়া, চোখের সামনে বিভিন্ন জায়গা বস্তু,মন্দির,জ্বীন, সাপ,কোন প্রাণী ভেসে উঠা, প্রচন্ড পরিমানের ঘুম চলে আসা, শরিরের মাঝে অস্থরিতা কাজ করা,পেট ব্যথা করছে বা বমি হতে চাচ্ছে বা বমি হচ্ছে হচ্ছে করেও হচ্ছে না,রুকইয়াহ শুনার সময় কারো উপস্থিত বুঝতে পারা অথচ আশেপাশে কেউ নেই, তাহলে বুঝে নিবেন আপনার প্যারানরমাল জনিত কোনো সমস্যা রয়েছে।

28/09/2025

ছিটানো জাদু — এক নীরব মহামারী,,

ছিটানো জাদু করা যেমন সহজ, এর কার্যকারিতা তেমনি ভয়ংকর ও মারাত্মক হয়ে থাকে। অনেক সময় হঠাৎ করেই শারীরিক অসুস্থতা দেখা দেয়, মানসিকভাবে মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি ও বিচ্ছেদের পরিস্থিতি তৈরি হয়, পারিবারিক কলহ শুরু হয়, এবং ধীরে ধীরে সকল সদস্যের মধ্যে অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়ে।
ডাক্তারের কাছে গেলে সাধারণত কোন নির্দিষ্ট রোগ শনাক্ত করা যায় না। যদিও কিছু সামান্য শারীরিক সমস্যা ধরা পড়ে, কিন্তু প্রকৃত আরোগ্য লাভ করা সম্ভব হয় না।
এইভাবেই ছিটানো জাদু নীরবে মানুষের জীবন, পরিবার ও সমাজে এক মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়ে,,,

#মাধবদী_হিজামা_ও_রুকইয়াহ_সেন্টার

27/09/2025

🔴জ্বিনের ক্ষতি থেকে বাঁচতে:📌সব কাজে বিসমিল্লাহ বলুন।▪️বিশেষ করে, ঘরে ঢুকতে ও বের হতে,▪️খাবারের সময় এবং▪️ অন্ধকারে কিছু করতে এবং ▪️উপর থেকে কিছু ফেলতে।

পবিত্র কুরআন, হাদীস ও ঐতিহাসিক প্রমাণ অনুযায়ী জ্বিনের সাহায্য চিকিৎসা গ্রহণের বিষয়টি নিচে ব্যাখ্যা করা হলো :১)  কুরআন ও...
27/09/2025

পবিত্র কুরআন, হাদীস ও ঐতিহাসিক প্রমাণ অনুযায়ী জ্বিনের সাহায্য চিকিৎসা গ্রহণের বিষয়টি নিচে ব্যাখ্যা করা হলো :
১) কুরআন ও হাদীসের আলোকে
• পবিত্র কুরআন আল্লাহ তাআলা স্পষ্ট বলেছেন:
وَأَنَّهُ كَانَ رِجَالٌ مِّنَ الْإِنسِ يَعُوذُونَ بِرِجَالٍ مِّنَ الْجِنِّ فَزَادُوهُمْ رَهَقًا
(সূরা জিন ৭২:৬)
👉 অর্থ: “মানুষের কিছু লোক জ্বিনের কিছু লোকের সাহায্য চাইত, ফলে তারা (জ্বিনেরা) তাদেরকে আরও বিপথগামী করে দিত।”
➤ এখানে আল্লাহ তাআলা জ্বিনের সাহায্য চাওয়াকে গুনাহ ও বিপথগামিতার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
• রাসূলুল্লাহ ﷺ কখনো চিকিৎসায় জ্বিনের সাহায্য নেননি, বরং তিনি রুকইয়াহ (কুরআন ও দু’আ দ্বারা চিকিৎসা) শিখিয়েছেন।
হাদীস: “তোমরা রুকইয়াহ কর, কিন্তু এতে শিরক যেন না থাকে।” (সহীহ মুসলিম, হাদীস ২২০০)

২) সাহাবী ও তাবেঈদের যুগ
• সহীহ বর্ণনায় কোথাও নেই যে, সাহাবীরা বা তাবেঈগণ জ্বিনের সাহায্য নিয়ে চিকিৎসা করেছেন।
• তাঁরা সবসময় কুরআনের আয়াত, দোয়া ও পানীয়/খেজুর/কালোজিরা ইত্যাদি (তিব্বে নববী) ব্যবহার করতেন।
• সাহাবীরা যখন অসুস্থ হতেন, তখন রাসূল ﷺ বা অন্য সাহাবীগণ তাঁদের উপর সূরা ফাতিহা, সূরা ফালাক, সূরা নাস ইত্যাদি পাঠ করে দম করতেন।

৩) জ্বিনের সাহায্য গ্রহণ কখন শুরু হয়?
• ঐতিহাসিকভাবে দেখা যায়, নবী করীম ﷺ এর ইন্তেকালের পর বহু শতাব্দী পর, যখন ইসলামী খেলাফতের দুর্বলতা শুরু হয় এবং শিরক, যাদু-টোনা ইত্যাদির প্রভাব বাড়তে থাকে, তখন কিছু মানুষ চিকিৎসার নামে জ্বিনকে আহ্বান করা, সাহায্য চাওয়া, তাবিজ-তদবির মাধ্যমে জ্বিন ব্যবহার শুরু করে।
• মূলত তৃতীয় হিজরী শতাব্দী থেকে (খলিফা হারুনুর রশীদের পরবর্তী যুগে, আব্বাসীয় খেলাফতের দুর্বল সময়ে) এসব প্রথা ছড়াতে শুরু করে।
• এর আগ পর্যন্ত মুসলিম সমাজে এটিকে হারাম ও শিরকসম্মত কাজ হিসেবে ধরা হতো।

৪) আলেমদের মতামত
• ইমাম ইবনে তাইমিয়াহ (রহ.) বলেছেন:
“মানুষ জ্বিনের সাহায্য গ্রহণ করতে শুরু করেছে পরবর্তী যুগে। নবী ও সাহাবীদের যুগে এটি ছিল অজানা এবং ইসলাম এটিকে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে।”
(Majmu’ al-Fatawa, 19/40)
• ইমাম কুরতুবী (রহ.) তাঁর তাফসীরে বলেন:
“জ্বিনের সাহায্য নেওয়া হারাম, কারণ এতে মানুষের দীন ধ্বংস হয় এবং তারা শয়তানের দাসে পরিণত হয়।”
(তাফসীর কুরতুবী, সূরা জিন ৭২:৬ ব্যাখ্যা)

📌 সারসংক্ষেপ
১. নবী, সাহাবী ও তাবেঈ যুগে জ্বিনের সাহায্যে চিকিৎসার কোনো প্রমাণ নেই।
২. প্রথম দিকে মুসলমানরা শুধু কুরআন, দু’আ ও প্রাকৃতিক উপায় (তিব্বে নববী) ব্যবহার করতেন।
৩. জ্বিনের সাহায্যে চিকিৎসা শুরু হয় মূলত তৃতীয় হিজরী শতাব্দী থেকে, এবং এটি শিরক/বিদআতের মাধ্যমে ছড়াতে থাকে।
৪. প্রামাণ্য আলেমগণ একে হারাম ও নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন।

ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে একটা আস্ত খাসির মাংস সাথে অনেকগুলো মিষ্টি (প্রায় ১০ কেজি) নদীর ঘাটে বা নির্জন স্থানে রাখা।এটাকে "ভো...
26/09/2025

ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে একটা আস্ত খাসির মাংস সাথে অনেকগুলো মিষ্টি (প্রায় ১০ কেজি) নদীর ঘাটে বা নির্জন স্থানে রাখা।

এটাকে "ভোগ" দেওয়া বলে..যা শাইত্বনকে খুশি করার জন্য শাইত্বনের নামে উৎসর্গ করে দেয়া হয়।

কবিরাজরা এভাবেই পেশেন্টদের ঈমান নষ্ট করে।

নিজের উপর নিজেরই বদনজর লাগা!!!অনেকে এই সমস্যা ফেস করেন...নিজে নিজের ব্যাপারে কোন কমেন্ট করলেই সেটাতে ঝামেলা হয়।যেমন: আয়ন...
25/09/2025

নিজের উপর নিজেরই বদনজর লাগা!!!

অনেকে এই সমস্যা ফেস করেন...নিজে নিজের ব্যাপারে কোন কমেন্ট করলেই সেটাতে ঝামেলা হয়।

যেমন: আয়নায় নিজেকে দেখে নিজেই মুগ্ধ হওয়ার পর চেহারা মলিন হয়ে যাওয়া,ব্রণ উঠা।নিজের কোন কাজ হওয়ার আগে বেশি এক্সাইটেড হলে সেটা নষ্ট হয়ে যাওয়া।ইত্যাদি

আমার একজন পরিচিত আছেন...যিনি নিজের ব্যাপারে যদি কিছু বলেন সেটাতেই ঝামেলা লাগে।এটা ১-২ বার না...কন্টিনিউয়াস হচ্ছে।

এর মূল কারন হচ্ছে ব্যক্তি জ্বীন দ্বারা পজেসড... মূলত তার চোখ দিয়ে তার ভিতরে থাকা শাইত্বন বদনজর দেয়।

চিকিৎসা-

১➡️ আয়না দেখার সময় সময় দুআ পড়ে নেওয়া।

২➡️ নিজের অযুর পানি দিয়ে নিজে গোসল করে নেওয়া ৩-৭ দিন।( ট্যাপের নিচে বালতি রেখে ট্যাপ ছেড়ে ওযু করবেন..যেনো ওযুতে ইউজ করা পানি বালতিতে পড়ে।বালতিতে জমাকৃত পানি প্রথমে মাথায়,শরীরে ঢালবেন.. এরপর ফ্রেশ পানি দিয়ে গোসল করে নিবেন।)

Address

Madhabdi, Puratun Bus Stand
Madhabdi
1604

Telephone

+8801893410943

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মাধবদী হিজামা সেন্টার - Madhabdi Hijama Centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to মাধবদী হিজামা সেন্টার - Madhabdi Hijama Centre:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram