Alternative Cure: Ruqyah and Hijamah, Bangladesh

Alternative Cure: Ruqyah and Hijamah, Bangladesh Ruqyah And Hijamah

16/07/2025

আক্রান্ত ব্যক্তি যত কঠিন জ্বীন যাদুগ্রস্থ/ বদনজরগ্রস্থ হবেন সাধারন (ভোকাল) রুকইয়াহতে তার তত কম রিয়েকশন হবে। অথবা অসুস্থ আক্রান্ত হওয়া সত্তেও কোনো রিয়েকশনই হবেনা।

এই রিয়েকশন না হওয়া মূলত শরীরে প্রচন্ড শক্তিশালী বা অনেক বড় কোনো গিট থাকা।

এই গিটের স্থানগুলোতে রোগীর আগে থেকে ব্যথা, যন্ত্রনা, আলসেমি, সুড়সুড়ি ইত্যাদি প্রবল আকারে থাকতে পারে। চিকিৎসার বিভিন্ন পর্যায়ে রোগীর শরীরে এই গিটগুলো একটিভ হয়। সুস্থতার জন্য পর্যাপ্ত প্রেশার বা ম্যাসাজ দিয়ে/ অথবা সঠিক পদ্ধতি প্রয়োগ করে এই গিটগুলো ভাঙা জরুরি। যা সবর করে ফেস করে কিছু রোগী অতিক্রম করা ব্যতীত কিছু রোগীর ক্ষেত্রে রুকইয়াহতে কোনো রিয়েকশনও হবেনা, সুস্থতাও আসবেনা।


অনেকক্ষেত্রে ওয়াসওয়াসার রোগীরা নিজেদেরকে বদনজরের রোগী ভাবেন, ভোকাল রুকইয়াহতেও তেমন কোনো রিয়েকশন হয় না। পাশাপাশি অসুস্থতার প্রভাবে নিজের সাথে, নিজ পরিবারের সাথে ও সমাজে বিশৃংখলা চালিয়ে যান। এই বড় গিটগুলো কোনোভাবে নষ্ট হবার পর ভেতরের লুকায়িত শয়তান এক্সপোজড হয়ে যায়। ফলে অসুস্থতাগুলো দ্রুত নষ্ট হতে থাকে।

এক্ষেত্রে একটি ব্যতিক্রম হয় অনেকক্ষেত্রে। তীব্র ওয়াসওয়াসার রোগীগন অনেকসময় দেখেন যে, জীন এক্সপোজড হবার পর বারবার শরীরে রিয়েকশন ফিল হচ্ছে অথচ এক্সপোজড হবার আগে তেমন রিয়েকশন ছিলো না, মানসিক সমস্যাই কেবল তীব্র ছিলো। ফলে সে ভাবে, রাকী কি কিছু করলো কিনা তার সাথে! ফলে সে তার অজ্ঞতার মাত্রা অনুযায়ী রাকীর রুকইয়াহকে প্রশ্নবিদ্ধ করেন।
—শরীরের জ্বীন তাকে বলেছে/ তার মনে হয়েছে/ তিনি স্বপ্নে দেখেছেন -এগুলোই হয়ে উঠে তার ওয়াসওয়াসার স্বপক্ষের দলীল।

المفرد في علم التشخيص কিতাবে লিখক উল্লেখ করেন, অনেকক্ষেত্রে শয়তান পেশেন্টকে বিভ্রান্ত করার জন্য স্বপ্নে রাকীকে নিয়ে আজেবাজে বা লজ্জাজনক স্বপ্ন দেখায়, যাতে পেশেন্ট রুকইয়াহ / রাকী/ তার প্রতি সহযোগিতাকারীর প্রতি অযথা সন্দেহ প্রবণ অথবা বিদ্বেষী হয়ে উঠতে পারে। ফলে রোগী রুকইয়াহ করা ছেড়ে দিবে ও শয়তান আযাব পাওয়া থেকে বেচে যাবে।


রুকইয়াহতে পুরুষ রোগীদের তুলনায় সাধারনত নারী পেশেন্টদের রিয়েকশন দ্রুত দেখা দেয়। ফলে সাধারন নিয়মে বলাই বাহূল্য যে, পুরুষদের শরীরে যাদুর প্রভাব নারীদের চেয়েও বেশী তীব্র ও শক্তিশালী। অথচ রুকইয়াহতে আক্রান্ত নারীদের রিয়েকশন বেশি হওয়ায়/ শরীরে দ্রুত জ্বীন কন্ট্রোল নেওয়ায় সমাজে "নারীরা এসবে বেশি ভোগে" -এমন একটি ভুল ধারণা প্রচলিত আছে।

এইজন্য দেখা যায়, বিচ্ছেদের যাদু নারীর উপর বেশি প্রভাব বিস্তার করলে সংসারে অশান্তি ঝগড়া বাড়লেও তা বিচ্ছেদের দিকে সাধারনত গড়ায় না। অন্যদিকে যেই যাদুই পুরুষের উপর তীব্রভাবে প্রভাব বিস্তার করে তা দ্রুত পরিণতির দিকে এগিয়ে যায়, আক্রান্ত ব্যক্তি চরমভাবে ভুক্তোভোগী হওয়ার পরও সাধারনত তার অনাগ্রহ ও নিজস্ব ওয়াসওয়াসাজনিত আমিত্ব বুঝের কারণে তাকে চিকিৎসা করাও সম্ভব হয় না অনেকক্ষেত্রে। ক্ষেত্রবিশেষে আক্রান্ত ব্যক্তি অতিমাত্রায় আক্রান্ত হলে তিনি আক্রান্ত সেটা তাকে বুঝানো বা স্বীকার করানোই অসম্ভব হয়ে পড়ে। ফলে পুরুষরা তীব্রভাবে আক্রান্ত হলে সেটা দ্রুত পরিণতির দিকে এগিয়ে যায়। সেটা বাধাগ্রস্থ করার যাদু হোক, বিচ্ছেদের যাদু হোক, বশ করার যাদু হোক অথবা পাগল করার যাদু। এজন্যই আল্লাহ তা'লা সুরা বাকারার ১০২ নম্বর আয়াতে যাদুর প্রভাবের বাস্তবতা উল্লেখ করতে যেয়ে বিচ্ছেদকে উল্লেখ করেছেন। আর তালাকের ভূমিকাতো পুরুষেরই হয়ে থাকে।

©Abdullah Fahad

বদ নজর, জিন-শয়তান ও কালোজাদুতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। অসংখ্য জীবন ও পরিবার এর ভুক্তভোগী। আপনাদের স...
15/07/2025

বদ নজর, জিন-শয়তান ও কালোজাদুতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। অসংখ্য জীবন ও পরিবার এর ভুক্তভোগী।

আপনাদের সমস্যার কথা ভেবে আমরা এ বিষয়ে একটি লিফলেট তৈরি করেছি, যেখানে জিন-জাদু ও বদ নজর থেকে আত্মরক্ষা পাওয়ার কুরআন-সুন্নাহভিত্তিক পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

আগ্রহীগণ আমাদের আফতাবনগর অফিসে এসে লিফলেটটি সংগ্রহ করতে পারেন। চাইলে পিডিএফ ফাইলও ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

ছবি সংযুক্ত©

14/07/2025

লোকজনকে যে জাদু করে, এই জাদুর শক্তি আসলে কত?

“মুসা নবির ঘটনা তো পরিষ্কার মনে থাকার কথা আপনাদের। তাদের লাঠির মুজিজা কী করে সব জাদুকরের জাদু গিলে খেল তা তো জানেন।

নবিজির ওপরও জাদু করা হয়েছিল একবার। তখন আল্লাহ পাঠালেন সুরা ফালাক আর নাস। সেখানে একটা আয়াতে বলা ছিল, “গিরায় ফুঁ দেয়া নারীদের ক্ষতি থেকে আশ্রয় চাই।”

আয়িশা রা. বলেন, নবিজি ﷺ এই আয়াত পড়ে কোনো গিরায় ফুঁ দিলে সাথে সাথে সেটা খুলে যেত।

আল্লাহর নাম আর ইমানি তাকতের সামনে সব জাদু নস্যি।

ইতিহাসবিদেরা লিখেছেন, পারস্যের সম্রাট কিসরার ছিল এক বিশেষ পতাকা। নাম ছিল ওটার ‘জারকাশ কাওয়িয়ান।’ সোনার সুতোয় বিশেষ সংখ্যার এক নকশা ছিল সেই পতাকায়। গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান দেখে বানানো হয়েছিল এই নকশা। তান্ত্রিকেরা বলেছিল, পতাকায় এই নকশা থাকলে কিসরা কখনো হারবেন না।

কিন্তু কাদিসিয়ার লড়াইতে কী হলো? পারস্য সেনাপতি রুস্তম মারা গেলেন। পারসিক বাহিনী ছুটে পালাল পড়িমরি। পতাকা পড়ে রইল মাটিতে। তন্ত্রের শক্তি কোথায় গেল তখন?

সাহাবিদের ইমান আর আল্লাহর বাণীর তাকতের সামনে উবে গেল সব জাদু সব তন্ত্র।”

© কপি পোস্ট
[ইবনু খালদুন, মুকাদ্দিমা, তর্জমা চলছে]

 #রাগ_শয়তানের_একটি_কার্যকর_হাতিয়ার। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, নিশ্চয়ই রাগ শয়তানের পক্ষ থেকে। ন্যাচারালি বিভিন্ন ঘটনায় বা...
13/07/2025

#রাগ_শয়তানের_একটি_কার্যকর_হাতিয়ার। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, নিশ্চয়ই রাগ শয়তানের পক্ষ থেকে। ন্যাচারালি বিভিন্ন ঘটনায় বা কাজে বা কথায় আমাদের রাগ উঠতে পারে। সমস্যা হয়ে যায় তখন, যখন জিন আমাদের সেই রাগ এবং রাগের কারণকে তার নিজের প্রয়োজনে ব্যবহার করে। ফলে রাগের নিয়ন্ত্রণ আমাদের হাতে থাকে না এবং বিনা উস্কানিতে, প্রয়োজনে কিংবা তুচ্ছ কারণে আমাদের ভিতর রাগের বিষ্ফো-রন ঘটে। ফলাফল হিসেবে পারিবারিক অশান্তি, মানুষের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ, ভুল সিদ্ধান্ত নেয়া, বিচ্ছেদ সহ আরো মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে যার ভুক্তভোগী অহরহ পাওয়া যায়। তাই রাগের সময় নিয়ন্ত্রণ জরুরী।

🟥আল্লাহ পবিত্র কুরআনের মাঝে তিনি যাদের ভালোবাসেন তাদের কথা বলতে গিয়ে আমাদের জানিয়েছেন ক্রোধ সংবরণকারীকে আল্লাহ ভালোবাসেন।

➡️‘যারা সচ্ছল ও অসচ্ছল অবস্থায় (আল্লাহর পথে) ব্যয় করে এবং যারা ক্রোধ সংবরণকারী এবং মানুষের প্রতি ক্ষমাশীল, আল্লাহ সৎকর্মশীলদের ভালোবাসেন।’ (সুরা ইমরান, আয়াত: ১৩৪)

🟥হাদিসে এই রাগ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কি বলা আছে তা জানলে আপনি চমকে যাবেন।

➡️আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, প্রকৃত বীর সে নয়, যে কাউকে কুস্তিতে হারিয়ে দেয়। বরং সে-ই প্রকৃত বাহাদুর, যে ক্রোধের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৫৬৮৪)

🟥রাগের সময় একজন আরেকজনকে নানাবিধ মন্দ কথা বলে থাকে যার পরণতি সম্পর্কে তারা গাফেল। জানলে এবং বুঝলে তাদের কলিজা স্তব্ধ হয়ে যেত।

➡️আবুজার (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, একজন অপর জনকে ফাসিক বলে যেন গালি না দেয় এবং একজন আরেকজনকে যেন কাফির বলে অপবাদ না দেয়। কেননা যদি সে তা না হয়ে থাকে, তবে তা তার ওপরই পতিত হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ২৪৭৬)

🟥এ রকম রাগান্বিত অবস্থা থেকে বের হয়ে আসার এবং নিয়ন্ত্রণ করার উপায়ও আল্লাহ এবং তার রাসুল আমাদের শিখিয়েছেন।

➡️সুলাইমান ইবনে সুরাদ (রা.) বলেন, দুই ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে বসে পরস্পর গালাগাল করছিল। তাদের একজনের চোখ লাল হয়ে উঠল ও গলার শিরা ফুলে গেল। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমি একটি বাক্য জানি, যদি সে তা পড়ে তবে তার এ অবস্থা কেটে যাবে।

বাক্যটি হলো- বাংলা উচ্চারণ: আউজু বিল্লাহি মিনাশ শয়তানির রজিম।

বাংলা অর্থ: আমি আল্লাহর কাছে অভিশপ্ত শয়তান থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। (মুসলিম, হাদিস: ৬৮১২)

➡️রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন তোমাদের কারও রাগ হয় তখন সে যদি দাঁড়ানো থাকে, তবে যেন বসে পড়ে। যদি তাতে রাগ চলে যায় ভালো। আর যদি না যায়, তবে শুয়ে পড়বে। (আবু দাউদ, হাদিস: ৪৭৮৪)

➡️আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তোমরা শিক্ষা দাও এবং সহজ করো। কঠিন করো না। যখন তুমি রাগান্বিত হও তখন চুপ থাকো, যখন তুমি রাগান্বিত হও তখন চুপ থাকো; যখন তুমি রাগান্বিত হও তখন চুপ থাকো। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস ৪৭৮৬)

➡️রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, নিশ্চয়ই রাগ শয়তানের পক্ষ থেকে। আর শয়তান আগুনের তৈরি। নিশ্চয়ই পানির দ্বারা আগুন নির্বাপিত হয়। সুতরাং তোমাদের কেউ যখন রাগান্বিত হয়, সে যেন তখন অজু করে। (আবু দাউদ, হাদিস: ৪৭৮৬)

এক পেশেন্ট তার শ্বশুর বাড়িতে পেয়েছেন যাদু। ©
09/07/2025

এক পেশেন্ট তার শ্বশুর বাড়িতে পেয়েছেন যাদু।
©

 #আমার_কি_বিচার_হবে?জিন যাদুর সমস্যার সমাধান হয় আল্লাহর ইচ্ছায়। কিন্তু নফসের খারাপি?  এটাই কিন্তু জিনের একটা অনেক বড় শক্...
08/07/2025

#আমার_কি_বিচার_হবে?

জিন যাদুর সমস্যার সমাধান হয় আল্লাহর ইচ্ছায়। কিন্তু নফসের খারাপি? এটাই কিন্তু জিনের একটা অনেক বড় শক্তি। অহংকার, হিংসা, তীব্র রাগ/ঘৃণা, লোভ ইত্যাদি শরীরে থাকা জিনের শরীরে টিকে থাকার শক্তি। আল্লাহ আমাদের নফসকে সুষম করেছেন। মানে ভালো মন্দ ব্যালেন্স বা প্রয়োজনীয় আনুপাতিক ভাবে বন্টন করেছেন। এ ব্যালেন্স নেগেটিভ দিকে নষ্ট করা মানেই জিনের শক্তি বাড়িয়ে তাকে থাকার সুযোগ করে দেয়া। জিন নিজেই পরবর্তীতে এই খারাপি আরো বহুগুণ বাড়ানোর জন্য সচেস্ট থাকে। অতএব নফসের খারাপি বাড়ানো থেকে সচেতন থাকবেন এবং নিয়ন্ত্রণ করার চেস্টা করবেন। এটাই কিন্তু আপনার পথভ্রষ্টতার মূল চাবি এবং বিচারের মুখোমুখি হবার কারণ। আর এ কাজে শয়তানের মূল অস্ত্র হচ্ছে ওয়াসওয়াসা। আপনি চাইলেই একে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন বা শয়তানের রাস্তার পথিক হতে পারেন। ফলাফল বিচার দিবসে আপনার বিচারের মুখোমুখি হতে হবে এর জন্য। পুরোপুরি পাগল না হওয়ার আগ তক আপনি এসব নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন যতই কষ্ট হোক না কেন। তাই জিন যাদুতে আক্রান্ত হোন বা না হোন পুরো পাগল বা অচেতন হবার আগ তক আপনার পাপ আপনার, জিন বা অন্য কারো না। তাদের পাপের দায় তাদের, কিন্তু আপনার উচিত নিজের পাপ নিয়ে চিন্তিত হওয়া।

[৯১:৭] আশ শামস

وَنَفسٍ وَما سَوّاها

কসম নাফ্সের এবং যিনি তা সুসম করেছেন।

[৯১:৮] আশ শামস

فَأَلهَمَها فُجورَها وَتَقواها

অতঃপর তিনি তাকে অবহিত করেছেন তার পাপসমূহ ও তার তাকওয়া সম্পর্কে।

[৯১:৯] আশ শামস

قَد أَفلَحَ مَن زَكّاها

নিঃসন্দেহে সে সফলকাম হয়েছে, যে তাকে পরিশুদ্ধ করেছে।

[৯১:১০] আশ শামস

وَقَد خابَ مَن دَسّاها

এবং সে ব্যর্থ হয়েছে, যে তা (নাফস)-কে কলুষিত করেছে।

রুকইয়াহ প্রচার প্রসারের ক্ষেত্রে এখনকার সময় সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে তুড়ি মেরে সুস্থ করে দেয়ার নানা চটকদার গল্প ও বি...
05/07/2025

রুকইয়াহ প্রচার প্রসারের ক্ষেত্রে এখনকার সময় সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে তুড়ি মেরে সুস্থ করে দেয়ার নানা চটকদার গল্প ও বিজ্ঞাপন। পেশেন্ট বা তার পরিবারও চায় এমন কিছু, আর এটাই স্বাভাবিক। কেইবা চায় দিনের পর দিন অসুস্থ থাকতে বা যুদ্ধ করতে। তাই পেশেন্ট এদের পেছনে দিনের পর দিন ঘুরে সমস্ত টাকা সময় খুইয়ে হাল ছেড়ে দেন। আর এ ধরনের কাজে হিন্দু কবিরাজ থেকে শুরু করে মসজিদ মাদ্রাসার হুজুররাও পিছিয়ে নেই। "অমুক হুজুর খারাপ কিছু করেন না" এমন ধারণা ছড়িয়ে দেয়া হয়। কিন্তু বেশিরভাগ হুজুরের কাজই প্রশ্নবিদ্ধ থাকে।

আবার কিছু রাকির পোস্ট পড়েও এমন মনে হয় এইটা করব কয়দিন আর পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাব। একটা সমস্যা যে অনেকগুলো জটিল সমস্যা মিলে তৈরি হতে পারে এবং একেক রুগীকে প্রায় ক্ষেত্রেই একেক রকম করে চিকিৎসা দিতে হয় তা বেমালুম গাপ করে থাকেন অনেক রাকি। কিংবা মূল সমস্যা বের না করে শুধু লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা দিয়ে থাকেন, যা হয়ত সাময়িক উপকারে আসবে কিন্তু পেশেন্টের সমস্যার সমাধান আর হবে না। অনেক রাকি কিছু লক্ষন লিখে সমাধান হিসেবে কমন কিছু সেল্ফ রুকইয়াহ পোস্টে যুক্ত করে দেয় যা দেখে মানুষ ভাবে আহা কত সহজ। অবশেষে এক সময় এসব পেশেন্টের মোহভঙ্গ ঘটে আর রাকিদের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ করে। সাময়িক নিজের লাভের জন্য রাকি পুরো রুকইয়াহকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে এভাবে।

অন্যদিকে হুজুররা বা কবিরাজরা তার আয়ত্তে থাকা জিন পাঠিয়ে শরীরে থাকা বা বাহির থেকে ক্ষতি করা জিনকে তাড়াতে চায়। কিন্তু আফসোসের বিষয় হচ্ছে ক্ষতি করতে আসা জিন প্রায় ক্ষেত্রেই হুজুরের জিনের থেকে শক্তিশালী হয় এবং মাঝে মাঝে এতই বেশি শক্তিশালী হয় যে হুজুর/কবিরাজকে এসে পিটান দেয়। খুব খুবই অল্প কেসে হুজুরের জিন শক্তিশালী থাকে ফলে পেশেন্টের জিন তাড়াতে বা মেরে ফেলতে পারে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে উভয় পক্ষের জিনের মাঝে চুক্তি হয় এবং সমঝোতার ভিত্তিতে কিছুর বিনিময়ে ক্ষতি করা জিনগুলো বাহ্যিক ক্ষতি কমিয়ে দেয়। হয়ে যায় হুজুর/কবিরাজের জয়জয়কার। কিন্তু কিছুদিন বা মাস পরে আবার সমস্যা ফিরে এলে বলা হয় অমুক নতুন করে করেছে যাদু। এটা কাটাতে আরো "টাকা" লাগবে কেননা এটা অনেক শক্তিশালী... ইত্যাদি। আর পেশেন্ট এবং তার পরিবার এই চক্রের মাঝে পড়ে যায়। এ সমস্যা চক্রবৃদ্ধি হারে বেড়ে আজ এই অবস্থায় এসে দাড়িয়েছে। আর মানুষের তাদের কথা বিশ্বাস করা ছাড়া উপায়ও ছিল না। এটাই অতি গভীরভাবে সমাজে ঢুকে গেছে যা থেকে বের হওয়া কঠিন। আবার আমাদের আলেম সমাজ থেকেও সচেতনতা মূলক কথা এক্ষেত্রে কম আসে। ফলে মানুষ এসব সমস্যার মূল গভীরতা নিয়ে কোন ধারণাই রাখে না। আর যারা জানেন তারা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী চিকিৎসা পান না। অনেকে কিছুদিন প্রচলিত সেল্ফ রুকইয়াহ করে হাল ছেড়ে দেন। সাধারণ রুগীর জন্য প্রচলিত সেল্ফ রুকইয়াহ খুবই কার্যকর, কিন্তু জটিল রুগীকে সময় ও জটিলতাহেতু সমাধানের অভাবে তা হতাশার দিকে ঠেলে দিতে পারে।

04/07/2025

⛔ATTENTION⛔🚫 🟥সতর্কতা মূলক পোস্ট। নিচে দেয়া পোস্ট খুব ভাইরাল হতে চলেছে। অনেক পেশেন্ট এ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছেন। তাই সবার অবগতির জন্য জানাচ্ছি এমন কিছু ইসলামে নেই বরং এসব খবিসি কাজের অন্তর্ভুক্ত। এভাবে বদনজর তো কাটেই না বরং নানাবিধ রোগ যেমন ফুড পয়জনিং হবার সম্ভাবনা থাকে। যদি সম্ভাব্য ব্যাক্তির অজুর পানি পাওয়া যায় তবে তা দিয়ে গোসল করানোর কথা হাদিসে এসেছে। এখানে বদনজর দানকারী ব্যাক্তির শরীর স্পর্শ করা পানি মূল উপাদান, খাবার কোনভাবেই নয়। যিনি এই পোস্ট করেছেন তাকে এসব আজগুবি চিন্তাভাবনা থেকে ফিরে আসার আহবান থাকল।
⏬পোস্টটি নিচে দেয়া হল।
🔺মেহমানের খেয়ে রাখা খাবার বা গ্লাস/প্লেট ধুয়ে রাখার আগে কিছু করনীয়:

কদিন পর পরই বাসায় এ ও আসে, দাওয়াত দিলে মেহমান আসে, প্রতিবেশিরা আসে, আত্মীয়রা আসে।
এসে আমাদের অনেক কিছুর প্রতিই তারা ইম্প্রেস হয়, তাদের ভাল লাগে, প্রশংসা করে। কেউ আমাদের বাচ্চাদের সুন্দর স্বাস্থ্য দেখে অবাক হয়, বাচ্চাদের খাওয়া অবস্থায় দেখে প্রশংসা করে, কিংবা আমাদের সুন্দর চুল, স্কিন, রূপ এসব দেখে অবাক হয়, প্রশংসা করে সাথে নিজের নষ্ট হয়ে যাওয়া চুল/রূপ নিয়ে আফসোস করে। আবার অনেকে রান্নার প্রশংসা করে, ফার্নিচারের প্রশংসা করে। অনেকে এসব প্রশংসার আড়ালে নিজের কষ্ট লুকিয়ে রাখে, মা শা আল্লাহ বলে না, বারাকাল্লাহ বলে না।

যার ফলে বদ নজর লেগে যায়, নষ্ট হতে থাকে চুল, রূপ, স্বাস্থ্য, বাচ্চাদের খাওয়াদাওয়া ইত্যাদি।
এরপর শুরু হয় পেরেশানি, মন খারাপ। দিনের পর দিন অবনতি। হবেই না কেন, বদনজর সত্য এবং বদনজর মৃত্যু পর্যন্ত নিয়ে যায়।

আমরা অনেকেই ধরতে পারি না এসব যে বদনজরের কারণে হতে পারে। ডক্টরের পিছু দৌড়াই, মেডিসিনের স্তুপ করি। তাও কোনো সুরাহা মেলেনা। অনেকে একটা পর্যায়ে বুঝতে পারি যে বদনজর লেগেছে, আবার অনেকে কখনওই বুঝতে পারি না। এভাবে সময়ের সাথে সমস্যাগুলো ভালমতো শেকড় মজবুদ করে গেড়ে বসে। তখন সমাধান করতেও লেগে যায় অনেকটুকু সময়।

বদনজর থেকে পরিত্রাণের উপায় হচ্ছে যত দ্রুত সম্ভব রুকইয়াহ করা। আর সবচেয়ে সহজ রুকইয়াহ হচ্ছে যার নজর লেগেছে বলে মনে হয় তার ওজুর পানি, কিংবা ঝুটা খাবার, কিংবা শরীরের কোনো স্পর্শ, ঘাম বা কাপড় ইত্যাদি। এসবের কোনো একটাও যদি পাওয়া যাওয়া তবে তা দিয়ে আক্রান্ত ব্যক্তিকে মুছে দিলে, বা খাওয়ালে ইন শা আল্লাহ নজর কেটে যাবে। আর যদি এসবের কোনোটিই না পাওয়া যায় তবে বদনজরের আয়াত ও দুয়া দিয়ে টানা নিজে নিজেই রুকইয়াহ করে যেতে হবে, যা সময়সাপেক্ষ ও কষ্টকর।

তো সবচেয়ে সহজ হচ্ছে ব্যক্তির ঝুটা দিয়ে ট্রিটমেন্ট করা। আর এই ঝুটা পাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে ব্যক্তির খেয়ে রাখা গ্লাস, চামচ বা প্লেট।

যখনই ঘরে মেহমান আসবে, মেহমানের খেয়ে রাখা গ্লাস, চামচ, প্লেট, হাত-মুখ মুছে ফেলে রাখা টিস্যু বা টাওয়াল এসব আলাদা করে রাখবেন। ধুয়ে ফেলার জন্য বেসিনে রাখবেন না। মেহমান চলে গেলে সেসব ঝুটা ধুয়ে পানি নিয়ে তা খাওয়া গেলে একটু করে খেয়ে নিবেন, বাচ্চাদেরও খাওয়াবেন, কিংবা গায়ে মাখিয়ে নিবেন, বাচ্চাদেরও মাখিয়ে দিবেন, ঘর বাড়িতেও ছিটিয়ে দিবেন। এতে করে ইন শা আল্লাহ নজর লাগলে তা সহজেই কেটে যাবে।

আশিক জিন !!! ........................................................প্রথমেই আসি আশিক জিন কি? এরা হচ্ছে সেই সব জিন যারা ...
03/07/2025

আশিক জিন !!! ........................................................

প্রথমেই আসি আশিক জিন কি? এরা হচ্ছে সেই সব জিন যারা নিজেদের গণ্ডির বাইরে এসে মানব প্রজাতির কাউকে ভালবেসে ফেলেছে। এরা হতে পারে সমকামি বা স্বাভাবিক। এছাড়াও এরা কারো যেকোনো অঙ্গকে ভালবেসে ফেলতে পারে; যেমন চুল বা হাত বা অন্য যেকোনো অঙ্গ। এরা একটা শরীরে থাকতে থাকতে সেই শরীরের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। ব্যাক্তির কাজ বা অভ্যাসের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। ঘরের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। খাবারের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। যৌ'নতার ও যৌ'নাঙ্গের আশিক হয়ে পড়ে। বা আশিকা বা খবিস.....। মোদ্দা কথা প্রায় সমস্ত জিনই যাদের আশিক বলে থাকি তারা সাধারণত যাদুর কারণে এসে থাকতে থাকতে আসক্ত হয়ে পড়ে।

এখন আসি রিয়েল আশিক জিন ক্যামনে আশিক হয়। অনেক সময় আপনি অসময়ে বা তাদের চলার পথে বা তাদের নজরে কোন ভাবে পড়ে গেলেন। ব্যাস, তাদের দিল কা ঘান্টি বাজগায়া। এ পারসেন্টেজ কিন্তু আসলেই খুব কম। আসক্ত জিন এবং প্রাচীন পারিবারিক জিনগুলোই সাধারণত আশিক হয়।

জেনা ফাহেসা ভালোবাসার যাদুর জন্য আসা জিন কিন্তু শুরু থেকেই এমন আচরণ করে বা আপনার ভিতর এমন অনুভূতির জন্ম দেয় যা অস্বাভাবিক যৌ'নতার ও যৌন অনুভূতির দিকে ধাবিত করতে পারে। অনেক সময় যৌ'ন নির্যাতনের স্বীকার করতে পারে। নোংরামি, সমকামীতা, অকারণ যৌ'ন চাহিদা, সুনির্দিষ্ট ব্যাক্তির প্রতি প্রবল আকর্ষণ বা বিকর্ষণ তৈরি করে। বাহ্যিকভাবে মনে হতে পারে এটা আশিক জিন।

আবার অনেক সময় কালো জাদুর প্রভাবে যেই জিন আসে সে থাকতে থাকতে নিজের অজান্তেই হয়ত আপনাকে ভালবেসে ফেলে।

কখনো কখনো আপনার পরিবারের কারোর সাথের জিন বা তাকে করা কালো জাদুর জিন ও আপনাকে ভালবেসে ফেলতে পারে। এভাবে আপনার নানিকে করা জিন আপনার মায়ের সাথে, তারপর আপনার সাথে, তারপর আপনার সন্তানের সাথে থেকে যেতে পারে। কেন বুঝেন নাই তো? বলছি। আমাদের মানুষদের ঘর আয়ু ধরেন ৬৫ বছর। যৌবন থাকে ধরেন ৩০ বছর। আর জিনেদের আয়ু ধরেন ৭০০ বছর। যৌবন কত থাকে বলতে পারি না। কিন্তু সে যখন কারো সাথে কোন কারনে থাকা শুরু করে তখন বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তার অন্ন, বাসস্থান, যৌনতার চাহিদা মেটায় ওই মানুষটা দিয়ে। ধরেন সে তখন একটি খাঁচার পাখির মত। বনে বাঁদরে ঘুরে খাবার খোঁজার অভ্যাস নষ্ট হয়ে গেছে। আপনার দেয়া খাবার আর বাসার উপর নির্ভরশীল। খাঁচার দরজা খুলে দিলেও সে যেতে চাইবে না। জিনটার ও হয়ে যায় একই দশা। এত আরাম আর মোহাব্বত ছেড়ে কই যাবে? আর আমরা তো আল্লাহ এর রাস্তা থেকে অনেক দূরে বাস করি।

ফলে এইসব জিনদের তাড়ানো খুব কঠিন হয়ে যায় অনেক সময়। তারা নিজেরাও কালো জাদু করা শুরু করতে পারে থাকার জন্য। ফলে সম্ভাব্য সব রকম অসুবিধায় পড়া শুরু করি আমরা।

এই ব্যাপারে অনেক রাকিদেরও জ্ঞান সীমাবদ্ধ। অনেক সময় এটাও রুগীর জন্য বিপদের কারন হয়ে দাড়ায়। অনেক সময় আশিক জিনে আমরা এতই অভ্যস্ত হয়ে পড়ি যে বুঝতেই পারি না যে অন্যরকম কিছু হচ্ছে। এই ব্যাপারে আরও অনেক কিছু রয়েছে যা পুরো পরিবারকে ধংশ করে দেয়।

ওহ! সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা। আশিক জিন কি শুধু মেয়েদেরই হয়? জি না জনাব। ছেলে মেয়ে সবার জন্যই আশিক জিন প্রযোজ্য। এ জিনও বিভিন্ন লিংগের হতে পারে।

ইন্না-লিল্লাহ। আমাদের এক পেশেন্টের ভাই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহ'ত্যা করেছে। যদিও পেশেন্টের ভাই বা পরিবারের এক বোন ছাড়া অন্য ক...
01/07/2025

ইন্না-লিল্লাহ। আমাদের এক পেশেন্টের ভাই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহ'ত্যা করেছে। যদিও পেশেন্টের ভাই বা পরিবারের এক বোন ছাড়া অন্য কেউ রুকইয়াহ করেন নাই আগে কিন্তু পেশেন্টের ডায়াগনোসিস রুকইয়াহর সময় ধরা পড়ে পুরো পরিবারের উপর যাদু। বিশেষ করে বিচ্ছেদ, পাগল, অসুস্থ এবং হত্যা। এর মাঝেই পেশেন্টের ভাইকে এক ফকির এসে অদ্ভুত কাগজ দিয়ে যায়। পারিবারিক চাপে এবং সমস্যার জন্য পেশেন্ট রুকইয়াহ চালিয়ে যেতে পারেন নি।
অবশেষে পেশেন্টের সেই ভাই যাকে ফকির কাগজ দিয়ে গিয়েছিল সে পারিবারিক অশান্তি এবং স্ত্রীর সাথে বিচ্ছেদের জন্য গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহ'ত্যা করে। এই ঘটনার কয়েকদিন আগে থেকেই পেশেন্ট মনে মনে ভাবছিল এ গলায় দড়ি দিয়ে মরবে। যেদিন ভাই মারা যায় সেদিন ঘরে আনা নতুন খাট দেখে মন্তব্য করে পেশেন্ট, এটা লাশের খাট।
লাশ ধোয়ানোর সময় গলায় ফাসের দাগ চলে গিয়েছিল। ফাসও যে দিয়েছিল তখনও তার পা একটি ছিল টুলের উপর আরেকটি ছিল বিছানায়! ভিডিও কলে সাবেক স্ত্রীকে রেখেছিল ফাসের সময়। পরবর্তীতে তিনি তার পরিবারকে ভিডিও কলে সংযুক্ত করেন।
ভাইটি হয়ত ভেবেছিল এত কম উচ্চতায় কি ফাসি হবে? কিন্তু তার হায়াত নিয়ে খেল তামাশা করা ও জিন শয়তানদের সুযোগ দেওয়া কি উচিত? অনেক পরিবার এখনো রুকইয়াহ সম্পর্কে জানে না, মানে না। কিংবা ম্যাজিক্যাল কবিরাজিতে বিশ্বাসী। ফলে রুকইয়াহ করতে কোন রকম কোন সাহায্য করে না, এমনকি সেল্ফ রুকইয়াহতেও না।

01/07/2025

😴🥱 আত্মা ঘুমিয়ে আছে। হলুদ পানির খেয়ে আত্মা জাগিয়ে আসুন। 🥱
ওরে মূর্খ, রিচুয়াল কি এতই সস্তা? আত্মা জাগানো রিচুয়াল!

Address

Maghbazar

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Alternative Cure: Ruqyah and Hijamah, Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Alternative Cure: Ruqyah and Hijamah, Bangladesh:

Share

রুকইয়ার মাধ্যমে যেই সকল রোগের ট্রিটমেন্ট হয়

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ আপনাদের সকলের দোয়ার বরকতে অনেকদিন যাবত ( রুকইয়াহ ) চিকিৎসা করে আসছি। যাদের সরাসরি রুকইয়াহ পরামর্শ প্রয়োজন তারা কন্টাক্ট নাম্বার অথবা ইনবক্সে যোগাযোগ করতে পারেন। রুকইয়ার মাধ্যমে যেই সকল রোগের ট্রিটমেন্ট হয় ১/ জ্বিনের স্পর্শ । ২/ বাতাস লাগা। ৩/ উপরি সমস্যা। ৪/ বাসা বাড়ীতে জ্বিনের সমস্যা। ৫/ কানে অদ্ভুত আওয়াজ শোনা। ৬/ কালো যাদু। ৭/ জ্বীনের মাধ্যেমে পাগল বানানোর যাদু। ৮/ অদৃশ্য আওয়াজ শোনার যাদু। ৯/ শারিরিক অসুস্ত বানানোর যাদু। ১০/ বিয়ে না হওয়া বা আটকে রাখার যাদু। ১১/ স্বামী এবং স্ত্রীর মাঝে যাদু। ১২/ স্বামীকে বশ করার যাদু। ১৩/ রক্ত স্রাবের যাদু। ১৪/ গর্ভের সন্তান নষ্ট করার যাদু। ১৫/ বদনজরের সমস্যা। ১৬/ বাচ্চাদের বদনজর ইত্যাদি