Dr. Kazi Sabbir Hosaain

Dr. Kazi Sabbir Hosaain হোমিওপ্যাথি চিৎকিসা নিন সুস্থ থাকুন। আমি ডাঃ কাজী সাব্বির উছিলা মাএ সুস্থতা আল্লাহর হাতে।

অ্যাব্রোটেনাম 🔰ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন বি. এইচ এম এস01711-070774 ১. সারমর্মক)  রোগের পর্যায়ক্রমিক পরিবর্তন বা রূপান্তর: ...
12/08/2025

অ্যাব্রোটেনাম 🔰
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
বি. এইচ এম এস
01711-070774
১. সারমর্ম
ক) রোগের পর্যায়ক্রমিক পরিবর্তন বা রূপান্তর: অ্যাব্রোটেনামের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো রোগের পরিবর্তনশীলতা। যদি একটি রোগ আরোগ্য হওয়ার পর অন্য একটি রোগ দেখা দেয়, এবং সেটি নিরাময় হওয়ার আগেই পূর্বের রোগটি আবার ফিরে আসে, তবে অ্যাব্রোটেনাম কার্যকর হতে পারে। কুচিকিৎসার ফলে রোগ চাপা পড়ে ভিন্ন রূপে প্রকাশ পেলেও এটি প্রযোজ্য। এর মূলে ক্ষয়দোষ থাকে, যার কারণে রোগ ক্রমাগত রূপ পরিবর্তন করে। যেমন: বাত সেরে যাওয়ার পর উদরাময় বা আমাশয় দেখা দেওয়া, অথবা কর্ণমূল প্রদাহ সেরে অণ্ডকোষে প্রদাহ হওয়া।
খ) উদরাময়ে উপশম: কোষ্ঠকাঠিন্য অ্যাব্রোটেনামের সকল যন্ত্রণা বৃদ্ধি করে, আর উদরাময় দেখা দিলে যন্ত্রণার উপশম হয়। রোগীর বিভিন্ন কষ্ট থাকলেও যদি উদরাময় শুরু হলে তার উপশম হয়, তবে অ্যাব্রোটেনাম বিবেচনা করা উচিত।
গ) প্রবল ক্ষুধা সত্ত্বেও কৃশতা বা ক্ষয়দোষ: অ্যাব্রোটেনাম ক্ষয়দোষের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ। প্রবল ক্ষুধা থাকা সত্ত্বেও রোগী দিন দিন শীর্ণ হয়ে যায়, শিশুরা বৃদ্ধের মতো দেখায়, এবং শরীর কঙ্কালসার হয়ে যায়। এক্ষেত্রে হজমের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। শিশুদের অপুষ্টি, রিকেট এবং কিছু দীর্ঘস্থায়ী রোগের কারণ হিসেবে পিতামাতার মদ্যপান বা যৌনব্যাধিকে দায়ী করা হয়েছে। শিশুদের কৃত্রিম খাবার এবং ফিডিং বোতলের ব্যবহারকেও বিপজ্জনক বলা হয়েছে।
ঘ) বাচালতা: অ্যাব্রোটেনামের আরেকটি লক্ষণ হলো বাচালতা, যা ক্ষয়দোষের ইঙ্গিত দেয়। এছাড়াও, শিশুদের ক্ষয়জাতীয় জ্বর, বাতের হৃৎপিণ্ড আক্রমণ, সদ্যোজাত শিশুর নাভি থেকে রক্তপাত, হাইড্রোসিল, গেঁটে বাত, কটিব্যথা, পেটে ব্যথা, বমি, স্বরভঙ্গ, এবং ক্রুদ্ধভাব অ্যাব্রোটেনামের অন্যান্য লক্ষণ।
২. কোন কোন রোগে ব্যবহৃত হয়
অ্যাব্রোটেনাম নিম্নলিখিত অবস্থায় ব্যবহৃত হয়:
• বিভিন্ন রোগের পর্যায়ক্রমিক পরিবর্তন বা রূপান্তর: যেমন - বাত ভালো হওয়ার পর উদরাময় বা আমাশয়, অর্শ ভালো হওয়ার পর আমাশয়, বা কর্ণমূল প্রদাহ সেরে যাওয়ার পর অণ্ডকোষে প্রদাহ হওয়া।
• বাত: বিশেষ করে যখন বাত নিম্নাঙ্গ ছেড়ে হৃৎপিণ্ড আক্রমণ করে।
• অর্শ।
• গ্রন্থি প্রদাহ।
• ক্ষয়জাতীয় দুর্বলতা বা কৃশতা: প্রবল ক্ষুধা সত্ত্বেও দেহের শুকিয়ে যাওয়া (যেমন: রিকেট বা 'পুঁয়ে-পাওয়া'), ছোট ছেলেদের বৃদ্ধের মতো দেখায়।
• শিশুদের ক্ষয়জাতীয় জ্বর (প্রচণ্ড দুর্বলতা সহ)।
• নবজাতকের নাভি থেকে রক্তপাত।
• হাইড্রোসিল।
• কুরগু ( মাম্পস)।
• গেঁটে বাত: গ্রন্থি ফুলে আড়ষ্ট হয়ে গেলে, নড়াচড়া করতে না পারলে।
• ফোড়া: হিপার ঔষধের পর যদি অ্যাব্রোটেনামের লক্ষণ বর্তমান থাকে।
• প্লুরিসী: যেখানে অ্যাকোনাইট ও ব্রাইওনিয়ার পর আক্রান্ত স্থানে চাপ দেওয়ার মতো ব্যথা এবং শ্বাসকষ্ট হয়।
• কটিব্যথা।
• পেটে ব্যথা ও বমি।
• হঠাৎ স্বরভঙ্গ।
৩. রোগের হ্রাস বৃদ্ধি
• বৃদ্ধি: অ্যাব্রোটেনামের সকল যন্ত্রণা কোষ্ঠবদ্ধ অবস্থায় বৃদ্ধি পায়। কটিব্যথা রাত্রে বৃদ্ধি পায়।
• উপশম: উদরাময় দেখা দিলে সকল যন্ত্রণার উপশম হয়। কটিব্যথা নড়াচড়ায় উপশম হয়।
৪. রোগের কারণ
অ্যাব্রোটেনামের মূল কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
• ক্ষয়দোষ: এটি রোগের বারবার রূপ পরিবর্তনের মূল ভিত্তি। প্রকৃত চিকিৎসার অভাবে রোগশক্তি ক্রমাগত নতুন রূপে প্রকাশ পায়।
• কুচিকিৎসা: রোগের কুচিকিৎসার ফলে রোগ চাপা পড়ে ভিন্ন মূর্তিতে প্রকাশ পেতে পারে।
• পিতামাতার কারণ: শিশুদের ক্ষেত্রে রিকেট বা অন্যান্য চিররোগের মূল কারণ হিসেবে পিতামাতার পানদোষ (মদ্যপান) এবং যৌনব্যাধি
• শিশুদের অজীর্ণদোষ (অনুপযুক্ত লালন-পালন):
o পিতামাতা একত্রে শয়নের অব্যবহিত পরে শিশুকে স্তন্যদান।
o শিশু যতদিন স্তন্যপায়ী থাকবে, ততদিন জননীর পুনরায় গর্ভসঞ্চার।
o শিশুদের কৃত্রিম খাদ্য (যেমন ম্যাক্সো, হরলিকস) সেবন।
o ফিডিং বোতলের ব্যবহার।
৫. রোগীর বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য
• কৃশতা: প্রবল ক্ষুধা থাকা সত্ত্বেও রোগী দিন দিন জীর্ণ-শীর্ণ হয়ে যায়।
• বয়স্ক চেহারা: ছোট ছোট ছেলেরা অশীতিপর বৃদ্ধের মতো দেখায়, অর্থাৎ কঙ্কালসার হয়ে পড়ে।
• শারীরিক গঠন: শীর্ণ দেহ, মাথা সোজা করে রাখতে পারে না, দেহের চামড়া লোল ও শিথিল।
• শুকিয়ে যাওয়া: সাধারণত পা থেকে শুকিয়ে যাওয়া শুরু হয়।
• দুর্বলতা: মারাত্মক দুর্বলতার সাথে শিশুদের এক প্রকারের ক্ষয়জাতীয় জ্বর দেখা যায়, শিশুরা উঠে দাঁড়াতে পারে না।
৬. রোগীর মানসিক বৈশিষ্ট্য
• বাচালতা: রোগী অতিরিক্ত কথা বলতে ভালোবাসে।
• ক্রুদ্ধভাব: রোগীর মধ্যে এক প্রকারের ক্রুদ্ধ বা খিটখিটে ভাব দেখা যায়।
৭. কাতরতা: শীতার্ত। রোগী ঠাণ্ডা সহ্য করতে পারে না এবং শীতার্ত থাকে।
৯. রোগীর কোন খাবারে ইচ্ছা: প্রবল ক্ষুধা ('রাক্ষসের মত খায় বটে'), তবে নির্দিষ্ট কোনো খাবারের প্রতি ইচ্ছা নেই।
১০. রোগীর কোন খাবারে অনিচ্ছা : সুনির্দিস্ট নয়
১১. রোগীর কোন খাবার খেলে সমস্যা হয় : সুনির্দিস্ট নয় তবে, শিশুদের অজীর্ণদোষ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে যে, কৃত্রিম খাদ্য যেমন ম্যাক্সো, হরলিকস ইত্যাদি এবং ফিডিং বোতলের ব্যবহার অনুপযুক্ত, যা শিশুদের অজীর্ণদোষের কারণ হতে পারে।
------------------------------------
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
বি. এইচ এম এস
01711-070774

12/08/2025

🌂সিঙ্গেল লক্ষনে/ সিন্ট্রমে চোঁখের হোমিও ঔষধ :-
#চোখ_থেকে_পানি_ঝরা_সংক্রান্ত_বিভিন্ন_রোগের_নানাবিধ_হোমিও_চিকিৎসা
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন।
বি. এইচ. এম. এস
01711-070774
-------------------------------
👁️ চোখ বেদনা ছাড়া পানি ঝরে - Cochleria.
👁️ চোখ বেদনা সহ পানি ঝরে - Mag phos/ Cinnabaris.
👁️ চোখ লাল হয়, পানি ঝরে ,কড় কড় করে ,চোখে বালি পড়া বোধ - Zincum Met.
👁️ চোখ থেকে অজস্র পানি ঝরে - Sabadilla.
👁️ মাথা ব্যথাসহ ডান চোখ হতে পানি ঝরে - Chelidonium.
👁️ কেবল পড়তে গেলে চোখে পানি আসে - Oliender.
👁️ চোখ এমন দেখায় যে একটু আগেই কান্নাকাটি করেছে - Crocus Sat.
👁️ চোখে পিচুটি থাকা বোধসহ চোখ হতে পানি ঝরে - Crocus Sat
👁️ সকাল ও সন্ধ্যায় চোখ থেকে পানি ঝরে - Sepia.
👁️ সকালে ও খোলা বাতাসে চোখ হতে পানি ঝরে - Sabadilla.
👁️ চোখ হতে ঝাঁঝালো পানি ঝরে - China.
👁️ সর্বদা চোখ হতে পানি ঝরে - Euphrasia .
👁️ হাসির সাথে চোখে পানি - Natrum Mur.
👁️ অশ্রুর সাথে রক্ত মিশ্রিত থাকে - Crotelus.
👁️ চোখের সামনে আলোকচক্র দেখে - Chloralum.
👁️ চোখ খুললেই বিভীষিকা দেখে - Cal Carb.
👁️ যতবার ঠান্ডা লাগে ততবার চোখ আক্রান্ত হয়, তাছাড়া সর্বদা চোখ হতে পানি ঝরে - Dulcamara.
👁️ চোখের তারকায় ব্যথা সহ চোখ হতে পানি ঝরে - Ustilago

#বি: #দ্র: পোস্টটি হোমিওপ্যাথি শিক্ষানুরাগীদের জন্য। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা রোগীর রোগ ও রোগের লক্ষণ সাদৃশ্যে চিকিৎসা করতে হয়।

#অভিজ্ঞ_ডাক্তারের_পরামর্শ_ব্যতীত_যেকোনো_ওষুধ_সেবন_বিপজ্জনক।
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন।
বি. এইচ. এম. এস
01711070774

Syphyllinum/ সিফিলিনামআমার অভিজ্ঞতা থেকে সিফিলিনামের কমন কিছু লক্ষন তুলে ধরলামডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন বি. এইচ. এম. এস0171...
12/08/2025

Syphyllinum/ সিফিলিনাম
আমার অভিজ্ঞতা থেকে সিফিলিনামের কমন কিছু লক্ষন তুলে ধরলাম
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
বি. এইচ. এম. এস
01711-070774
প্রথমত সিফিলিনাম একটি নোসড়
মেডিসিন তাই এ জাতীয় মেডিসিন ব্যাবহারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
এবং এটা রোগীকে ঘন ডোজ দিতে নেই, ও রাত্রে এই মেডিসিন প্রয়োগ থেকে বিরত থাকতে হবে।
মানসিক লক্ষণ / Mental Symptoms

মানসিক বিভ্রান্তি, বিশেষত রাতে
Confusion of mind, especially at night

অতীতের ঘটনা মনে রাখতে না পারা
Inability to remember past events

আত্মহত্যার প্রবণতা
Tendency to commit su***de

শারীরিক লক্ষণ / Physical Symptoms

গভীর, দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা — রাতে বেড়ে যায়
Deep, long-lasting pains – worse at night

হাড়ে ব্যথা, বিশেষত লম্বা হাড়ে
Bone pains, especially in long bones

মুখে বা জিহ্বায় আলসার
Ulcers in mouth or tongue

গলা শুকনো, রাতে তৃষ্ণা
Dry throat, thirst at night

ত্বক ও হাড়ের সমস্যা / Skin & Bone Issues

পুরনো ক্ষত বা ঘা বারবার দেখা দেয়
Old sores or ulcers reappear repeatedly

চুল পড়া, বিশেষত মাথার সামনের অংশে
Hair loss, especially from front of scalp

নাক বা তালুতে গর্ত হয়ে যাওয়া
Perforation of nose or palate

বিশেষ বৈশিষ্ট্য / Key Modalities

রাতের বেলায় সব লক্ষণ খারাপ হয়
Symptoms worse at night

উষ্ণ পরিবেশে আরাম পায় না
No relief from warmth

রোগ ধীরে ধীরে, গভীরভাবে এগোয়
Disease progresses slowly and deeply

💥 চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ গ্রহণ করুন
💥 Take medicines only under a doctor's advice

ধন্যবাদন্তে
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
বি. এইচ. এম. এস
01711070774

বিনা খরচে যেভাবে টিন সার্টিফিকেট বাতিল করবেনAugust 11, 2025 টিআইএন বা ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার হলো এনবিআর প্রদত্ত ...
12/08/2025

বিনা খরচে যেভাবে টিন সার্টিফিকেট বাতিল করবেন
August 11, 2025

টিআইএন বা ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার হলো এনবিআর প্রদত্ত একটি ইউনিক নম্বর, যা কর আদায়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই নম্বরসহ নথিটিই টিন সার্টিফিকেট।

সরকার নির্ধারিত কিছু ক্ষেত্রে টিন বাতিল করা যায়—

কর রিটার্ন দেওয়ার বাধ্যবাধকতা নেই।

মৃত্যু, প্রতিষ্ঠান বন্ধ বা অস্তিত্ব শেষ হলে।

স্থায়ীভাবে বিদেশে চলে গেলে এবং দেশে কোনো আয় না থাকলে।

ডুপ্লিকেট বা ভুল তথ্যের টিন থাকলে।

আইনি মর্যাদা পরিবর্তন হলে।

অন্য কোনো বৈধ কারণে

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

বর্তমান টিন সার্টিফিকেট (প্রিন্ট কপি)

জাতীয় পরিচয়পত্র (ফটোকপি)

টানা ৩ বছরের শূন্য কর রিটার্ন দাখিলের প্রাপ্তি স্বীকারপত্র

বাতিলের ধাপ

টানা ৩ বছর শূন্য রিটার্ন জমা দিন এবং প্রাপ্তি স্বীকারপত্র সংরক্ষণ করুন।

তৃতীয় বছরের রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় কর সার্কেল অফিসে গিয়ে উপ-কর কমিশনার বরাবর লিখিত আবেদন দিন।

আবেদনপত্রের সাথে ৩ বছরের প্রাপ্তি স্বীকারপত্র ও অন্যান্য কাগজপত্র জমা দিন।

মালিক নিজে বা প্রতিনিধির মাধ্যমে আবেদন জমা দেওয়া যাবে।

খরচ ও সময়

সরকারিভাবে কোনো খরচ নেই।

সব ঠিক থাকলে টিন বাতিল হয়ে যাবে, প্রয়োজনে আবার নতুন টিন করা যাবে।

Cactus/ কেক্টাসডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন বি.এইচ. এম. এস01711-070774 আজ আমি কেক্টাস মেডিসিন এর কিছু চমৎকার গুনা বলি তুলে ধরব...
11/08/2025

Cactus/ কেক্টাস
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
বি.এইচ. এম. এস
01711-070774

আজ আমি কেক্টাস মেডিসিন এর কিছু চমৎকার গুনা বলি তুলে ধরবো।
কেক্টাস হার্টের রক্ত নালীর উপরে খুব ইফেক্টেবল একটা মেডিসিন।

যেটা কিনা সরাসরি হার্টে তিনটি লেয়ারেই কাজ করে।

যেমন : পেরিকন্ড্রিয়াম , মায়োকার্ডিয়াম ও এন্ডোকার্ডিয়ামে।

তবে হার্টের নিজস্ব রক্তনালি যেমন করনারি আর্টারি, করনারী সাইনাস, যদি কোন কারনে রক্ত সাপ্লাইয়ে ব্যহত হয় তখন মায়োকার্ডিয়াম ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
আর যাকে মেডিকেল এর ভাষায় MI বা মায়োকার্ডিয়াক ইনফ্রাকশন বলে।

কেক্টাস MI এর একটি ভাল মেডিসিন , কিন্তু এর প্রধান লক্ষন হল রোগ মনে করে তার হার্ট কেউ ক্যাবল বা দড়ি দিয়ে বেধে রেখেছে।

কেক্টাস রোগি কেন মনে করে তার হার্ট কেউ ক্যাবল দিয়ে বেধে রেখেছে আসুন জেনে নেই।

কেক্টাস রোগী যখন বলে তার মনে হয় হার্ট কেউ ক্যাবল দিয়ে প্যাঁচিয়ে রেখেছে, আসলে সেটি হৃদপিণ্ডের কিছু নির্দিষ্ট রোগজনিত শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তনের প্রতিফলন। এই অনুভূতির পেছনে প্রধান কারণ হলো মায়োকার্ডিয়াল ফাইব্রোসিস ও পারিকার্ডিয়াল স্টিফনে্স। দীর্ঘদিনের ইস্কেমিয়া, হাইপারটেনশন বা মায়োকার্ডাইটিসের ফলে হার্টের পেশিতে কোলাজেন জমে গিয়ে এক ধরনের শক্ত ও কম ইলাস্টিক অবস্থা তৈরি হয়।

যখন হার্টের দেওয়াল বা পারিকার্ডিয়াম শক্ত হয়ে যায়, তখন প্রতিটি সিস্টোলিক ও ডায়াস্টোলিক ধাপে স্বাভাবিক প্রসারণ ও সংকোচনে বাধা সৃষ্টি হয়। এই মেকানিক্যাল রেস্ট্রিকশন রোগীর মস্তিষ্কে “টেনশন” বা “বাঁধা” ধরনের সিগন্যাল পাঠায়, যা তারা কল্পনায় “তার দিয়ে প্যাঁচানো” হিসেবে অনুভব করে। বিশেষ করে কনস্ট্রিকটিভ পারিকার্ডাইটিস বা হাইপারট্রফিক কার্ডিওমায়োপ্যাথি তে এই ফিলিং বেশি হয়

কেক্টাসের রোগচিত্রে আমরা দেখি — হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা কমে গেছে, রক্ত সঞ্চালন ধীর, এবং করনারি রক্তপ্রবাহ পর্যাপ্ত নয়। এতে পেশী কোষে (মায়োসাইটে) অক্সিজেনের অভাব ও ল্যাকটেট জমা হয়, যা স্নায়ুসমূহকে হাইপার-সেনসিটিভ করে তোলে। এর ফলে সামান্য চাপ বা স্পাজমও রোগী অতিরঞ্জিতভাবে টাইট বা প্যাঁচানো অনুভব করে।

এছাড়া হার্টের অটোনমিক নার্ভ সাপ্লাউ (সিমপ্যাথেটিক ও প্যারাসিমপ্যাথেটিক) ইস্কেমিক ড্যামেজে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে গেলে ব্রেইনের সোমাটোসেন্সরি ম্যাপিং-এ অস্বাভাবিক সিগন্যাল পৌঁছে যায়। তখন বাস্তবে প্যাঁচানো কিছু না থাকলেও রোগী সেটি অনুভব করে—এটি একধরনের কার্ডিয় সেন্ট্রাল সেনসেশন সিন্ড্রোমইই

ক্যাক্টাস এর ভেতরে এমন কিছু ফাইটোকেমিক্যাল ও ফার্মাকোডাইনামিক অ্যাকশন আছে, যা হার্ট তার দিয়ে প্যাঁচানো বা শক্ত করে বাঁধা অনুভূতি প্রদান করে যেটা সাধারণত কার্ডিয়াক মায়োকার্ডিয়াল স্পাজম, পেরিকার্ডিয়াল টেনশন বা করনারি ভ্যাসোকনস্ট্রিকশন এর ফল—তা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

ক্যাকটাস এর ভির চমৎকার কয়েকটি উপাদান আছে যা এই অনুভূতি কমাতে সাহায্যে করে

১. কার্ডিয়াক মায়োরিল্যাক্সেন্ট অ্যাকশন
ক্যাক্টাসে থাকা বেটালেইনস ও ট্রাইটারপেনয়েডস মায়োকার্ডিয়ামের ক্যালসিয়াম-চ্যানেল ব্লকিং ইফেক্ট তৈরি করে এতে হার্ট পেশীর অতিরিক্ত কনট্রাকশন ও স্পাজম হ্রাস পায়, ফলে “তার দিয়ে বাঁধা” ফিলিং ধীরে ধীরে ঢিলে হয়।

২. করনারি ভ্যাসোডাইলেশন।
ক্যাক্টাসের ফ্ল্যাভোনয়েড কম্পোনেন্টস isorhamnetin, quercetin derivatives করনারি আর্টারি ডাইলেট করে, রক্তপ্রবাহ বাড়ায় । এর ফলে ইস্কেমিক চাপ ও পেশীর হাইপোক্সিক স্টিফনেস কমে।

৩. অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টি-ফাইব্রোটিক ও পলিস্যাকারাইডস কার্ডিয়াক টিস্যুর প্রদাহ ও পারিকার্ডিয়াল কোলাজেন ডিপোজিশন কমায় । এর ফলে হার্টের চারপাশের টিস্যুর স্টিফনেস ও প্রেসার ফিলিং হ্রাস হয়।

৪. নার্ভ সিগন্যাল মডুলেশন
হার্টের ভিসেরাল সেন্সরি নার্ভের অতিসংবেদনশীলতা কমিয়ে সোমাটিক রেফার্ড পেইন ও টেনশন ফিলিং কিছুটা উপশম হয় যেটা হোমিওপ্যাথিক প্রুভিং-এ “আয়রন ব্যান্ড” অনুভূতি হিসেবে বর্ণিত।

কার্ডিয়াক এনাটমি ফিজিওলজি জানা থাকলে আমরা অনেক ইমার্জেন্সি কন্ডিশনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতে পারি।
ধন্যবাদন্তে,,
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
বি.এইচ. এম. এস
01711-070774

Mercurius Sol/ মার্ককুরিয়াস সলতত্ত্ব সুত্রঃ ডা.এইচ.সি.এলেন___________________________________📚 নিজস্বকথাঃ~~১। অতিরিক্ত ঘ...
11/08/2025

Mercurius Sol/ মার্ককুরিয়াস সল
তত্ত্ব সুত্রঃ ডা.এইচ.সি.এলেন
___________________________________
📚 নিজস্বকথাঃ~~
১। অতিরিক্ত ঘর্ম, অতিরিক্ত লালা নিঃসরণ ও অতিরিক্ত পিপাসা।
২। জিহ্বা পুরু ও দাঁতের ছাপ যুক্ত।
৩। দুর্গন্ধ ও ডান পার্শ্বে চেপে শুতে অসুবিধা।
৪। উভয় কাতরতা।
৫। রাত্রে বৃদ্ধি, শয্যার উত্তাপে বৃদ্ধি, ঘর্মাবস্থায় বৃদ্ধি।

📚উপযোগিতাঃ~~
১। যাদের চুল হালকা, গায়ের চামড়া ও পেশীগুলো ঢিলা তাদের অসুখে প্রযোজ্য। অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কাঁপুনি বিশেষ করে হাত-দু’টো কাঁপে, প্যারালাইসিস এজিটান্স রোগ হলে ব্যবহার্য।

২। হাড়ের অসুখ- ব্যথাযন্ত্রণা রাতে বাড়ে, গ্ল্যান্ড ফোলে, পুঁজ হয় আবার পুঁজ না হলেও প্রযোজ্য। যদি পুঁজ হয় তাহলে অত্যন্ত বেশী (হিপার, সাইলি)। ফোলা অথচ তাতে ঠান্ডাভাব, ফোঁড়া হলে পুঁজ জন্মাতে দেরী হয়।

৩। প্রায়সব রোগলক্ষণের সাথে প্রচুর ঘাম বের হতে থাকে, যদিও ঘাম হয়ে উপশম হয়না, বরং রোগের কষ্ট বাড়িয়ে দিতে পারে (প্রচুর ঘাম হয়ে উপশম- নেট-মি, সোরিন, ভিরেট্রাম)। সামান্য পরিশ্রমে প্রচন্ড দূর্বলাত ও শরীর কাঁপতে থাকে। দেহ হতে, নিঃশ্বাস হতে- দূর্গন্ধ বের হয় (সোরিন)। তাড়াহুড়ো করে, দ্রুত কথা বলে (হিপার)।

৪। সর্দিশ্লেষ্মা: সর্দির সাথে অত্যন্ত হাঁচি, তরল সর্দি ঘা হয়ে যায়। ক্ষতকারী- নাকের ফুটোয় কাঁচা ঘা বা ক্ষত হয়। হলদে সবুজ দূর্গন্ধময় পুঁজের মত শ্লেষ্মা। নাকের হাড় ফুলে যায়। সর্দি রাতে বাড়ে ও ভেজা আবহাওয়ায় বাড়ে।

৫। দাঁতেযন্ত্রণা: দপদপ করে- যেন ছিঁড়ে যাচ্ছে, তীর বিদ্ধকর ব্যথা, ব্যথা দাঁত হতে মুখে বা কান দুটোতে ছড়িয়ে পড়ে। ভেজা আবহাওয়ায় ও সন্ধ্যার বাতাসে বাড়ে, বিছানার গরমে, ঠান্ডা বা গরম সবকিছুতে বেড়ে যায়। গাল দুটো ঘষলে দাঁতের যন্ত্রণা করে যায়। দাঁতের শীর্ষভাগ ক্ষয়ে যায়, গোড়া ঠিক থাকে (শীর্ষভাগ ঠিক থাকে, গোড়া ক্ষয়ে যায়- মেজেরি)।

।৬। মুখে লালা আসে- চটচটে, সাবানের ফেনার মত, দড়ির মত, প্রচুর পরিমানে, দূর্গন্ধযুক্ত, তামার আস্বাদযুক্ত, ধাতব আস্বাদের মত লালাস্রাব হয়। সকালে গা বমি বমি করে, প্রচুর লালা বের হয়ে ঘুমের মধ্যে বালিশ ভিজিয়ে য়ে (এসি-ল্যাক)। পানি যতটুকু খায় তার থেকে প্রস্রাবের পরিমাণ বেশী হয়, বারবার প্রস্রাবের বেগ আসে।

৭। জিহ্বা বড়, থলথলে, লাল বা সাদা, দাঁতের দাগ পড়ে (চেলিডো, পডো, রাসটক্স), ঘা হয়, ব্যথা হয়। মানচিত্রের মত ফাটা ফাটা জিহ্বা (ল্যাকে, নেট-মি, ট্যারাক্সাকাম)। যদিও জিহ্বা দেখতে ভেজা ভেজা ও প্রচুর পরিমাণে লালাস্রাব হয় তবুও প্রচন্ড পানির পিপাসা থাকে (মুখ জিহ্বা শুষ্ক অথচ পিপাসাহীন-পালস)।

৮। কর্ণমূল ফোলে (মাম্পস রোগ), ডিপথেরিয়া, টনসিলরাইটিস (টনসিল প্রদাহ) প্রভৃতি রোগে প্রচুর পরিমাণে দূর্গন্ধযুক্ত লালাস্রাব হয়। ডিপথেরিয়া রোগে টনসিল ফোলে, আলজিব ফোলে, বড় হয়, অবিরত ঢোক গিলতে থাকে, কৃত্রিম পর্দা হয়- তাতে ছাই রঙের পুরু পর্দা পড়ে, কিনারাগুলো ঝুলের মত আটকানো বা ছাড়াছাড়া।

৯। দাঁতের মাড়ি, জিহ্বা, গলা ও গালের ভিতরে ঘা হয়, ঐসাথে প্রচুর পরিমানে লালা বের হয়, ঘা-এর আকৃতি অসমান, ধারগুলো এবডো থেবড়ো, দেখতে নোংরা ও অপরিষ্কার। ঘায়ের ভেতরটা চর্বির মত জমে ও ঘায়ের চারপাশে কালো হয়ে থাকে, ঘা-গুলো একসাথে জুড়ে যেতে থাকে। (সিফিলিসদোষ হেত ঘা হলে ঐ ঘা গোলমত হয- মুখ ও গলার ভেতরদিকে আক্রমণ করে, ঘায়ের ধারগুলো স্পষ্টভাবে বোঝা যায়, চারধারে তামার রঙের মত দাগ পড়ে। প্রথম যে স্থান আক্রান্ত হয় সেখান হতে অন্যত্র বেড়ে যায় না)।

১০। আমাশয়: মল পিচ্ছিল, রক্তমেশানো- সেই সাথে পেটে খামচানো শূলবেদনা ও মূর্চ্ছাভাব হয়। মলত্যাগের সময় ও পরে প্রচন্ড কোঁথানি, মলত্যাগে ঐ কোঁথানি বা ব্যথার উপশম হয় না (মলত্যাগে কোঁথানির উপশম- নাক্সভম)। মলত্যাগের পরে শীত শীত বোধ হয়, পায়খানা যেন পরিষ্কারভাবে শেষ হয়েও হল না- এমন মনে হয়। মলে রক্ত যত বেশী বের হয় ততই এ ঔষধের উপযোগিতা বাড়ে।

১১। শ্বেতপ্রদর হেজে যায়, জ্বালা করে, ঘায়ের মত হয়ে চুলকায়, সর্বদা রাতে বাড়ে। যোনিতে চুলকানি- প্রস্রাব এর ছোঁয়া লাগলেই ঐ চুলকানি বাড়ে, অবশ্যই ধুয়ে ফেলতে হয় (সালফ)। রাতে স্বপ্নদোষ হলে তাতে কাপড়ে রক্তের মত দাগ পড়ে (লিডাম, সার্সা)।
১২। স্তনে ব্যথা- যেন ঘা হয়েছে, প্রতিবার ঋতুস্রাবের সময় এমন হয় (কোনি, ল্যাক-ক্যান), ঋতুস্রাবের পরিবর্তে স্তনে দুধ আসে।

১৩। শুষ্ক কাশি, ক্লান্তিকর, কাশিতে গলায় তীব্র যন্ত্রণা হয়, দু’বার কাশির বেগ আসে- কাশি রাতে বাড়ে, বিছানার গরমে বাড়ে, ঐ সময় ডানদিকে কিছুতেই শুতে পারে না। ডান ফুসফুসের নীচের দিন আক্রান্ত হয়- সূঁচফোটানো ব্যথা, ঐস্থান হতে পিঠ অবধি যায় (চেলিডো, কেলি-কা)। নিউমোনিযারোগে রক্তক্ষরণ হয়ে ফুসফুসে পূঁজ হয় (কেলি-কা)।

১৪। সম্বন্ধ: বেলাডোনা, হিপার, ল্যাকেসিস, সালফারের পর দিলে ভাল কাজ করে কিন্তু সাইলিসিয়ার আগে ও পরে ব্যবহার্য নয়। নিম্নশক্তিতে প্রয়োগে পুঁজ হওয়া বন্ধ না করে পূঁজ জন্মে, ফোঁড়া ফাটিয়ে দেয়। অরাম, হিপার, ল্যাকেসিস, মেজেরি, এসি-নাই, সালফার ও উচ্চশক্তি মার্কসল লক্ষণ সাদৃশ্যে প্রয়োগ হলে মার্ক-এর অপব্যহারের কুফল নষ্ট করে। মেজেরিয়ামের উদ্ভিদ্জ সমগুন, তাই মার্ক বেশী পরিমাণে বা বারে বারে প্রয়োগ হয়ে তার কুফল মেজেরিয়ামে নষ্ট করে।

১৫। চিনি খেয়ে, পোকামাকড়ের কামড়ে, আর্সেনিক বা তামার ধোঁয়ায়, শীতকালে রোগ হলে মার্ক প্রযোজ্য। বৃদ্ধি: রাতে, আদ্র ও স্যাতসেতে আবহাওয়ায় (রাসটক্স), শরৎকালে, দিনে গরম রাতে ঠান্ডা আবহাওয়ায়, ডানদিকে শুয়ে থাকলে, ঘাম হলে রোগ লক্ষণ বাড়ে। বিছানার উত্তাপে বাড়ে কিন্তু বিছানায় বিশ্রামে মার্ক-এর উপশম। আর্স-এর বিছানার উত্তাপে কমে অথচ বিছানায় বিশ্রামে বৃদ্ধি।

📚পোস্টটা নবীন ডাক্তারদের উদ্দেশ্যে লিখিত।
ধন্যবাদন্তে,
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
বি.এইচ.এম.এস
01711-070774

পুরুষত্বহীনতা ও ধাতু দুর্বলতায় লাইকোপোডিয়াম"এর ব্যাবহার সহ অন্যান্ন গুরুত্বপূর্ণ কিছু মেডিসিন। ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন BH...
11/08/2025

পুরুষত্বহীনতা ও ধাতু দুর্বলতায় লাইকোপোডিয়াম"
এর ব্যাবহার সহ অন্যান্ন গুরুত্বপূর্ণ কিছু মেডিসিন।
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
BHMS
01711-070774
★যে সব কারনে ধ্বজভঙ্গ হয়ঃ
যেমন,,,

(১)অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস।

(২)হস্তমৈথুন।

(৩)অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ।

💥লক্ষনঃ-

(১)সহবাসে অল্প সময়ে বীর্যপাত।

(২)স্ত্রীর সাথে আলিঙ্গনে,স্পর্শে বা কাম চিন্তায় বীর্যপাত।

(৩)মলত্যাগে বা মুত্রত্যাগে কোথ দিলে বীর্যপাত।

(৪)লিঙ্গ ছোট, বাকা ও নরম।

(৫)ডায়াবেটিসের কারনে অকেজো হয়ে পড়া।

(৬)সহবাসের ইচ্ছা আছে কিন্তু ক্ষমতা নেই।

💥 পুরুষত্বহীনতা ও ধাতু দুর্বলতায় লাইকোপোডিয়াম এর পাশাপাশি অন্যান্ন শ্রেষ্ঠ যে সকল ঔষধঃ যেমন,

(১)এ্যাগনাস কাস্ট মাদার টিংচারঃ ধ্বজভঙ্গ রোগীর, সহবাসের ইচ্ছা থাকে,কিন্তু ক্ষমতা থাকে না।

(২)এসিড ফস. মাদার টিংচারঃ অল্প সময়ে বীর্যপাত,সহবাসের পর মাথা ঘুরায়,লিঙ্গ নরম হলে কার্যকরী।

(৩)ইয়োহিমবিনাম মাদার টিংচারঃ বার বার প্রসাব সহ ধ্বজভঙ্গ রোগীর কাম শক্তি বৃদ্ধি পাবে।

(৪)ডামিয়ানা মাদার টিংচারঃ শুক্র বৃদ্ধি করে,লিঙ্গ শক্ত করে।

(৫)অশ্বগন্ধা মাদার টিংচারঃধাতু দুর্বলতা দুর করে,ধ্বজভঙ্গ আরোগ্য করে।

(৬)এভেনা স্যাটাইভা মাদার টিংচারঃ হস্তমৈথুন,অতিরিক্ত সহবাস বা স্বপ্নদোষের কারনে,ধ্বজভঙ্গ হলে কার্যকরী।

(৭)ক্যালেডিয়াম সেগ. মাদার টিংচারঃ কাম ইচ্ছা থাকে কিন্তু ক্ষমতা থাকে না,লিঙ্গ নরম হলে কার্যকরী।

(৮)নুফার লুটিয়া মাদার টিংচারঃ কাম চিন্তায় বীর্যপাত,মল মূত্রত্যাগে কুন্থনী দিলে বীর্যপাত হলে কার্যকরী।

(৯)সেলিক্স নিগ.মাদার টিংচারঃ স্বপ্নদোষ,হস্তমৈথুনের রোগীর,সহবাস ইচ্ছা থাকে কিন্তু ক্ষমতা না থাকলে কার্যকরী।

(১০)ট্রিবিউলাস মাদার টিংচারঃযৌবনের শুরুতে হস্তমৈথুন ও স্বপ্নদোষের কারনে ধ্বজভংগ হলে কার্যকরী।

(১১)লাইকোপোডিয়াম ১০০০ বা উচ্চশক্তিঃ স্বপ্নদোষ,হস্তমৈথুনের কারনে ধ্বজভঙ্গ।স্ত্রী আলিঙ্গনে লিঙ্গ শক্ত হয় না।কাম ইচ্ছা থাকে কিন্তু ক্ষমতা থাকে না।বৃদ্ধ বয়সে ধ্বজভঙ্গ।ডায়াবেটিস রোগীদের ধ্বজভঙ্গ,লিঙ্গ ছোট ও বাকা হলে শ্রেষ্ঠ ঔষধ।

(১২)মস্কাস ৩০ বা ২০০ ডায়াবেটিস রোগীদের ধ্বজভঙ্গে কার্যকরী।

💥 এ রোগে যে সকল বায়োকেমিক মেডিসিন গুলো পারফেক্ট ভাবে কাজ করে- যেমন,,

(১)কেলি ফস ১২ এক্সঃ ধ্বজভঙ্গ রোগীর ভাল ঔষধ।

(২)নেট্রাম মিউর ১২ এক্সঃ ধাতু পাতলা ও কাম চিন্তায় বীর্যপাত হলে।

(৩)সাইলিসিয়া ১২ এক্সঃ সব সময় কাম চিন্তা,নারী ছাড়া কিছু ভাবতে পারে না, নারী লোভী।

বিদ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ সেবন করা সম্পুর্ন নিষিদ্ধ।।

ধন্যবাদন্তে,,
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
BHMS
01711-070774

Magnesium Phosphoricum আজ আমি হোমিওপ্যাথি মেডিসিন ম্যাগনেসিয়াম ফসফরিকাম  চরিত্র সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনাদের ...
11/08/2025

Magnesium Phosphoricum
আজ আমি হোমিওপ্যাথি মেডিসিন ম্যাগনেসিয়াম
ফসফরিকাম চরিত্র সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো।
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
BHMS
01711-070774
💥ম্যাগ ফসের ব্যাথা:
হঠাৎ তীব্র ব্যাথা শুরু হওয়া স্নায়বিক ব্যথা
ম্যাগ ফসের ব্যাথা কিছুটা এ্যাকোনাইটের সাথে
তুলনা করা যায়।
Acute, sudden neuralgic pains

ব্যথা ছুরির ঘায়ের মতো, খিঁচ ধরা বা ছটফট করা ধরনের
Pains are like stabbing, cramping, or shooting

গরমে আরাম, ঠান্ডায় বাড়ে
Better from heat, worse from cold

চাপ দিলে বা গরম প্রয়োগে ব্যথা কমে
Pressure or warmth relieves pain

স্নায়বিক স্প্যাজম বা খিঁচুনি প্রবণতা
Tendency to spasms or cramps in muscles

পেটের কোলিক ব্যথা – গরম পানীয় বা গরম বোতল দিলে আরাম
Abdominal colic – relieved by warm drinks or hot applications

মাসিকের সময় তীব্র খিঁচুনি ব্যথা
Severe cramping pains during menstruation

ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া বা মাথার স্নায়ুর ব্যথা
Trigeminal neuralgia or facial nerve pain

নাড়িভুঁড়ির হঠাৎ ব্যথা – “দ্রুত আসা দ্রুত যাওয়া” ধরণ
Pains come and go suddenly – “flash-like”

পেশির টান, কাঁপুনি ও অবসাদ
Muscle twitching, tremors, and fatigu

ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
BHMS
01711-070774

ক্যান্থারিস – ব্লিস্টার বিটল (স্প্যানিশ ফ্লাই)আজ আমি হোমিওপ্যাথি মেডিসিন  ক্যান্থারিস এর  কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও গুনাগ...
11/08/2025

ক্যান্থারিস – ব্লিস্টার বিটল (স্প্যানিশ ফ্লাই)
আজ আমি হোমিওপ্যাথি মেডিসিন ক্যান্থারিস এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও গুনাগুন সম্পর্কে আপনাদের মাঝে তুলে ধরব।
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
BHMS
01711-070774।

Cantharis আসলে “blister beetle” (ফোস্কা পোকা) পরিবারের অন্তর্গত একটি পোকা, যা থেকে Cantharis vesicatoria (Spanish fly) নামের ওষুধ প্রস্তুত হয়।

১. উৎপত্তি স্থান:
এগুলো মূলত পাওয়া যায়—
দক্ষিণ ইউরোপ – বিশেষ করে স্পেন, পর্তুগাল, ইতালি

মধ্য ও পূর্ব ইউরোপ – ফ্রান্স, জার্মানি, পোল্যান্ড, রাশিয়ার কিছু অংশ

এশিয়া – তুরস্ক, কাজাখস্তান, ইরানের কিছু অঞ্চল

উত্তর আফ্রিকা – মরক্কো, আলজেরিয়া, তিউনিসিয়া

গরম ও শুষ্ক আবহাওয়ার এলাকায় এই পোকা বেশি দেখা যায়, এবং গাছের পাতায় বিশেষ করে ছাইরঙা ও সবুজাভ চকচকে শরীরের জন্য সহজে চেনা যায়

চান্থারিস এর বৈজ্ঞানিক নাম:
Lytta vesicatoria (পূর্বে Cantharis vesicatoria)

প্রকার: এটা দেখতে খুব উজ্জ্বল টকাটকে সবুজ রঙের একটি পোকা।

প্রস্তুত প্রণালী: শুকনো পোকাকে পাউডার করে অ্যালকোহলে মিশিয়ে মাদার টিংচার (Mother tincture) প্রস্তুত করা হয়।

প্রধান রাসায়নিক উপাদান: Cantharidin – যা ত্বক ও মিউকাস ঝিল্লিতে তীব্র প্রদাহ ও ফোস্কা তৈরি করে।

২. প্রুভার

প্রথম পর্যায়ে প্রুভিং করেছেন ড. স্যামুয়েল হ্যানিম্যান এবং তাঁর সহযোগী চিকিৎসকরা।

অনেক উপসর্গ এসেছে বিষক্রিয়ার (Toxicological) পর্যবেক্ষণ থেকেও, কারণ Cantharidin-এর বিষক্রিয়া খুব দ্রুত ও তীব্রভাবে প্রকাশ পায়।

৩. প্রধান কার্য এলাকা (Sphere of Action)

ক্যান্থারিস মূলত কাজ করে —

1. মূত্রতন্ত্রে — বিশেষত ব্লাডার ও ইউরেথ্রার প্রদাহে।

2. ত্বকে — ফোস্কা ও জ্বালা।

3. মিউকাস মেমব্রেনে — জ্বালা, কাটা ধরণের ব্যথা ও প্রদাহ।

4. প্রজনন অঙ্গে — অস্বাভাবিক যৌন উত্তেজনা।

৪. দেহের বিভিন্ন অংশে প্রভাব ও ব্যবহার

(ক) মূত্রতন্ত্র

সিস্টাইটিস (Cystitis), ইউরেথ্রাইটিস (Urethritis)-এ প্রচণ্ড জ্বালা।

প্রস্রাব ফোঁটায় ফোঁটায় আসে, সাথে তীব্র ব্যথা।

প্রস্রাব করার আগে, সময় ও পরে — সব সময় ব্যথা।

প্রস্রাবে রক্ত মিশ্রিত থাকতে পারে।

"Burning before, during, and after urination" — ক্যান্থারিস-এর প্রধান লক্ষণ।

(খ) ত্বক

জ্বালা সহ ফোস্কা (Vesicles, Blisters)।
পোড়া বা গরম পানি লাগার পর ফোস্কা উঠলে।
পোকা বা পিপঁড়ার কামড়ে ফোস্কা হলে।

(গ) পরিপাকতন্ত্র

মুখ, গলা ও পাকস্থলীতে তীব্র জ্বালা।
প্রচণ্ড তৃষ্ণা, কিন্তু জল খেলেই গলায় জ্বালা বেড়ে যায়।
পেটে কেটে যাওয়ার মতো ব্যথা ও জ্বালা।

(ঘ) প্রজনন তন্ত্র

পুরুষ: অকারণে দীর্ঘস্থায়ী লিঙ্গ উত্থান (Priapism), তীব্র যৌন উত্তেজনা।
নারী: মাসিক চলাকালে বা আগে যোনিতে জ্বালা ও কাম উত্তেজনা।
Gonorrhoea-তে প্রচণ্ড জ্বালা ও ব্যথা।

(ঙ) স্নায়ুতন্ত্র

পুড়ে যাওয়া বা কেটে ফেলার মতো ব্যথা।
তীব্র যন্ত্রণায় রোগী চিৎকার করতে পারে।
Delirium (অসংলগ্ন কথা বলা) হতে পারে।

৫. মানসিক লক্ষণ

তীব্র ব্যথা ও যন্ত্রণার কারণে অস্থিরতা ও উত্তেজনা।
প্রচণ্ড উদ্বেগ, চিৎকার করা।
অস্বাভাবিক যৌন উত্তেজনা, মাঝে মাঝে অশ্লীল আচরণ।
Delirium সহ জিনিসপত্র নষ্ট বা ছুঁড়ে ফেলা।
রাগ, হিংস্রতা বা সহিংসতার প্রবণতা।

৬. প্রধান বৈশিষ্ট্যযুক্ত লক্ষণ (Keynotes)

1. প্রস্রাবের আগে, সময় ও পরে — সব সময় জ্বালা।

2. ঘন ঘন প্রস্রাবের তাগিদ, কিন্তু একবারে অল্প অল্প প্রস্রাব।

3. প্রস্রাবে রক্ত মেশানো ও কেটে যাওয়ার মতো ব্যথা।

4. পোড়ার পর ফোস্কা ওঠা।

5. রোগাবস্থাতেও অস্বাভাবিক যৌন উত্তেজনা।

6. প্রচণ্ড অস্থিরতা।

৭. প্রধান ব্যবহার

💥সিস্টাইটিস, ইউরেথ্রাইটিস, নেফ্রাইটিস।

💥পোড়া বা গরমে ফোস্কা ওঠা।

💥রোদে পোড়া ত্বক (Sunburn)।

💥পোকা বা কীটের কামড়ে ফোস্কা।

💥গনোরিয়া ও💥 প্রিয়াপিজম ইত্যাদিতে ইহার ব্যাবহার অতুলনীয়, এক কথায় ক্যান্থারিস এর কাজ অন্য কোন মেডিসিন দিয়ে সম্ভব না।
ধন্যবাদন্তে,,,
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
BHMS
01711-070774

মানুষের শরীরের কিছু অদ্ভুত  লক্ষন আছে, যে লক্ষন গুলো অন্য কোন ঔষধে খুব একটা পাওয়া যায়না, এমন হলে দু একটা লক্ষনেই ঔষধ প্র...
11/08/2025

মানুষের শরীরের কিছু অদ্ভুত লক্ষন আছে, যে লক্ষন গুলো অন্য কোন ঔষধে খুব একটা পাওয়া যায়না, এমন হলে দু একটা লক্ষনেই ঔষধ প্রয়োগে আশ্চর্য জাদুকরী ফলাফল পাওয়া যায়। এমনই কিছু ঔষধের অদ্ভুত লক্ষন আজ আমি তুলে ধরলাম----
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
BHMS
01711-070774

💥★ বিসমাথ---- জলপান করা মাত্রই বমি ( এ্যাপো, আর্স)

💥★ বোরাক্স --- নাগরদোলায় চড়তে চায় না, লিফট দিয়ে নামতে চায় না।

💥★ ব্যাপটিসিয়া---- মুখে দারুন গন্ধ।

💥★ ব্যারাইটা কার্ব --- বাচ্চারা বাড়ীতে অতিথি আসলেই লুকিয়ে পড়ে,বৃদ্ধেরা বাচ্চাদের সাথে খেলতে চায়,কি করবে বুঝতে পারে না, কোন ডিসিশন নিতে পারে না।

💥★ বেলেডোনা --- মাথার যন্ত্রণা এক কান থেকে অন্য কানের দিকে আড়াআড়ি ভাবে যায়।

💥★ বেঞ্জোয়িক এ্যাসিড--- প্রস্রাবে ভীষণ দূর্গন্ধ।

💥★ বোভিষ্টা --- মাসিকের আগে বা পরে পাতলা পায়খানা হয়।

💥★ ব্রোমিয়াম--- জাহাজে যারা দীর্ঘদিন থাকে তাদের কারুর হাঁপানি থাকলে সেই হাঁপানির কষ্ট জাহাজ ল্যান্ডিং করলে ডাঙ্গায় আসলে যেখানে কমার কথা, সেখানে না কমে বরং উল্টে বেড়ে যায়।

💥💥💥 ব্রায়োনিয়া--- রাত ৯ টায় জ্বর বা অন্য কোন কমপ্লেইন বৃদ্ধি হয়।

💥★ বিউফো রানা - রাতে ঘুমের মধ্যে তড়কা বেশী হয়, ( ঘুমের মধ্যে হয় না দিনে বেশী হয়--- এগারিকাস)।

বিদ্রঃ : পোস্টটা নবীন ডাক্তারদের জন্য লিখিত, সর্বসাধারণের জন্য নয়। সুতরাং অর্গানন, রোগীলিপি, রেপার্টরী, শক্তি মাত্রা সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকলে নিজে নিজে সেবন করতে যাবেন না।
ধন্যবাদন্তে,,
ডাঃ কাজী সাব্বীর হোসেন
BHMS
01711-070774

11/08/2025

আত্মসন্মানে আঘাত লাগলে সরল মানুষটাও একটা সময় ঘুরে দাঁড়াতে শিখে যায়।

11/08/2025

নিজ চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি যে, পুরো একটা জেনারেশন শেষ হয়ে যাচ্ছে শুধুমাত্র ড্রাগস এর নেশায়...
সত্যিই ভাবতেই অবাক লাগে.😪😴🫡

Address

Kazi Homeo Hall
Magura

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Kazi Sabbir Hosaain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram