Seba Diagnostic Centre - সেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার

Seba Diagnostic Centre - সেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার অত্যাধুনিক রোগ নিরূপণী কেন্দ্র এবং বিশেষজ্ঞ ও অভিজ্ঞ চিকিৎসক চেম্বার

24/10/2025
➤ "উচ্চ রক্তচাপ — নীরব ঘাতক!"❌ ভুল ধারণা নয়, প্রয়োজন সঠিক সচেতনতা!📌 অনেকেই ভাবেন:“কম বয়সে রক্তচাপ হয় না”“উপসর্গ না থাকলে...
15/10/2025

➤ "উচ্চ রক্তচাপ — নীরব ঘাতক!"

❌ ভুল ধারণা নয়, প্রয়োজন সঠিক সচেতনতা!

📌 অনেকেই ভাবেন:

“কম বয়সে রক্তচাপ হয় না”

“উপসর্গ না থাকলে চিকিৎসা লাগবে না”

“দেশি উপায়েই ঠিক হয়ে যাবে”
👉 কিন্তু সত্য হলো — এসব ভুল ধারণাই বড় বিপদের কারণ হতে পারে!

🩺 নিয়মিত রক্তচাপ মাপুন,
🥗 সুষম খাবার খান,
🚶 প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন,
💊 চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ বন্ধ করবেন না।

আপনার স্বাস্থ্য — আপনার হাতে!!

বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ! শারীরিক অসুস্থতার বিভিন্ন পর্যায়ে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হলেও, মানসিক স্বাস্থ্যের চরম সঙ্কটের ...
11/10/2025

বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস !

শারীরিক অসুস্থতার বিভিন্ন পর্যায়ে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হলেও, মানসিক স্বাস্থ্যের চরম সঙ্কটের সময়ও অধিকাংশেরই মানসিক রোগের চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে চরম অবহেলা রয়েছে।

বছরের পর বছর মানসিক সঙ্কটের জটিলতায় পরবর্তীতে হঠাৎ করেই জটিল ও ঝুঁকিপূর্ণ হৃদরোগ কিংবা স্ট্রোকের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা নেহায়েত কম নয়।

শরীরের পাশাপাশি মনেরও যত্ন হোক নিয়মিত।

09/10/2025
🧒💚 আপনার শিশুটি কি খেতে চায় না? ওজন বাড়ছে না? রাতে দাঁত কড়মড় করে? 🤔এগুলো হতে পারে কৃমির সংক্রমণের লক্ষণ! 🪱👉 আমাদের অজান্...
08/10/2025

🧒💚 আপনার শিশুটি কি খেতে চায় না? ওজন বাড়ছে না? রাতে দাঁত কড়মড় করে? 🤔
এগুলো হতে পারে কৃমির সংক্রমণের লক্ষণ! 🪱

👉 আমাদের অজান্তেই শিশুরা মাটি, ধুলো, বা অপরিষ্কার হাতের মাধ্যমে কৃমিতে আক্রান্ত হতে পারে।
তাই প্রতিদিনের ছোট ছোট অভ্যাসই পারে তাদের বড় সমস্যা থেকে রক্ষা করতে 💪

✅ প্রতিরোধের সহজ উপায়:
🖐️ খাওয়ার আগে ও টয়লেটের পর ভালোভাবে হাত ধোয়া
💦 ফোটানো পানি পান করা
🍎 ফলমূল ও শাকসবজি ভালোভাবে ধুয়ে খাওয়া
👩‍⚕️ প্রতি ৬ মাসে একবার ডাক্তার পরামর্শে কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানো

একটু সচেতনতা পারে আপনার শিশুর হাসি আর সুস্থতাকে রক্ষা করতে ❤️

06/10/2025

জ্বর হওয়ার সাথে সাথে ডেঙ্গু পরীক্ষা করার জন্য স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে অনুরোধ -

আজ একদিনে ডেঙ্গু রোগে ৯ জনের মৃত্যু অত্যন্ত দুঃখজনক। পর্যালোচনায় দেখা যায় ৯ জনের মধ্যে ৭ জন হাসপাতালে ভর্তির দিনই মৃত্যুবরণ করেছেন। মুলতঃ হাসপাতালে আসতে দেরী হওয়ার কারনে ডেঙ্গু রোগ জটিল আকার ধারন করেছিল বিধায় তাদের চিকিৎসা দেওয়ার যথেষ্ট সুযোগ ছিল না। বাকি ২ জনের ১ জনও ভর্তির পরদিনই মৃত্যু বরণ করেছেন। দেরিতে হাসপাতালে বা চিকিৎসকের কাছে উপস্থিত হওয়ার কারণে জটিল রোগীদের চিকিৎসাদান দুরূহ হয়ে পড়ছে। এমতাবস্থায় সকল জ্বরের রোগীকে জ্বর হওয়ার সাথে সাথে নিকটস্থ হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষা করানোর জন্য এবং ডেঙ্গু রোগ সনাক্ত হলে অনতিবিলম্বে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য যে, ডেঙ্গু চিকিৎসার বিষয়ে স্বাস্থ্য বিভাগ অত্যন্ত সতর্ক ও তৎপর। সকল হাসপতালে পর্যাপ্ত ডেঙ্গু পরীক্ষার কিট, স্যালাইন এবং ঔষধ মজুত আছে। তবে মৃত্যু কমানোর জন্য একইসাথে দ্রুত ডেঙ্গু শনাক্তকরন, গাইডলাইন অনুযায়ী চিকিৎসা প্রদান এবং মশক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা কার্যকর হওয়া প্রয়োজন। স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট সকল মহলের সহযোগিতা কামনা করা হচ্ছে।

মহাপরিচালক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এর পক্ষে,
পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক)
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

06/10/2025

১. বাংলাদেশসহ এই উপমহাদেশীয় অঞ্চলের মানুষের প্রথম হার্ট এটাক হওয়ার বয়স সাধারণত ৫১/৫২ বছর। অথচ ইউরোপ-এমেরিকায় সাধারণত এটি ৬৫ বছরের আশাপাশে গিয়ে হয়।

২. সাধারণ মানুষ তো বটেই হার্টের রোগীরাও ডিম খেতে পারবে। কুসুমসহই খাবে। ডিমের সাদা অংশে থাকে প্রোটিন, কুসুমে থাকে ভালো ফ্যাট। দুটোই স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী ও প্রয়োজনীয়। তবে পরিমিত মাত্রায় খেতে হবে।

৩. হার্টের রোগীদের গরু ও খাসির মাংস খাওয়া যাবে। তবে অল্প পরিমাণে খেতে বলা হয়। ঝোল যতোটা সম্ভব কম খেতে হবে। অনেকে বলে থাকে, আমি মাংস খাই না, শুধু মাংসের ঝোল দিয়ে রুটি খাই। এটা বরং আরও ক্ষতির কারণ হতে পারে। যে বেলায় রেড মিট খাবে, সে বেলায় চিনি/মিষ্টিজাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে।

৪. হার্টের রোগীদের লবণ পরিমিত মাত্রায় খেতে হবে। রান্নায় কম লবণ ব্যবহার করতে হবে। পাতে আলাদা করে লবণ খাবার অভ্যেস পরিহার করতে হবে। যেসব খাবারে অতিরিক্ত লবণ থাকে যেমন : চিপস, ফাস্ট ফুড ইত্যাদির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। কাঁচা লবণ, পাকা লবণ, ভাজা লবণ, টালা লবণ--সব লবণই ক্ষতিকর।

চিনিকে বলা হয় হোয়াইট পয়জন। এটি যতো কম খাওয়া যাবে ততোই মঙ্গল। অতিরিক্ত ভাত, রুটি, নুডলস, পাস্তা খাবার প্রবণতা কমাতে হবে। এগুলো ডায়াবেটিস ডেকে আনতে পারে।

৫. সেদিন সিসিউতে রাউন্ডে গিয়ে দেখি ২৫, ২৮ ও ৩০ বছর বয়সী ৩ জন পুরুষ একইদিনে গুরুতর হার্ট এটাক নিয়ে শুয়ে আছে। এমন কম বয়সী হার্ট এটাকের রোগী অহরহই পাওয়া যাচ্ছে। এদের না আছে ডায়াবেটিস, না আছে হাই ব্লাড প্রেশার, না আছে রক্তে অত্যধিক কোলেস্টেরল, না অতিরিক্ত ওজন, না অপরিশ্রমী। তাহলে কেন এমন বড়ো হার্ট এটাক? এর মূল কারণ ধূমপান। ধূমপান যে কী ভয়ানক পরিণতি ডেকে আনা তা কল্পনাই করা যায় না।

ধূমপান ছাড়ার কোনো বিকল্প নেই। ধূমপান ছাড়ার দুই বছরের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসে।

৬. এক সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট হাঁটতে হবে।

-তার মানে হচ্ছে কেউ যদি ৩০ মিনিট করে হাঁটে, তবে সপ্তাহে ৫ দিন হাঁটতে হবে।

-১ দিন পরপর হাঁটলে ৫০ মিনিট করে হাঁটতে হবে।

-একসাথে টানা দুদিন বা ৪৮ ঘণ্টা হাঁটা বন্ধ করে দেওয়া যাবে না।

- একনাগাড়ে কমপক্ষে ১০ মিনিট না হাঁটলে সাধারণত সেটাতে কোনো উপকার হয় না।

একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, হাঁটা শুরু করার সাথে সাথেই খুব জোরে হাঁটা শুরু না করতে বলা হয়ে থাকে। কেউ যদি ৩০ মিনিট হাঁটে, তাহলে প্রথম ৫-৭ মিনিট ওয়ার্ম আপ করে নেবে, তারপরের ১৫-২০ মিনিট জোরে জোরে হাঁটবে, আবার তারপরের ৫-৭ মিনিট ধীরে ধীরে গতি কমিয়ে নিয়ে আসবে।

সকালে ঘুম থেকে উঠে শরীরকে এডজাস্ট হবার সময় না দিয়ে সাথেসাথেই হাঁটা শুরু করা যাবে না। এতে হার্ট এটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। সকালের চেয়ে বিকেল/সন্ধ্যায় হাঁটাকে অনেক গবেষণা বেশি উপকারী হিসেবে বিবেচনা করে।

রিসেন্ট গাইডলাইনগুলোতে রেজিস্ট্যান্স ট্রেনিং-এর ব্যাপারটি আলাদা করে উঠে এসেছে। কম সময়ে খুব ভালো বেনিফিট দিতে পারে এটি।

৭. রাত তিনটা থেকে সকাল নয়টা--এই সময়টুকুতে হার্ট এটাক ও স্ট্রোক হবার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি থাকে।

৮. বুকে তীব্র ব্যথা,

কিংবা এমন বুকে চাপ যেন বুকের ওপর একটা পাথর বসে আছে,

ব্যথা/চাপ কিছুতেই কমে না,

ব্যথা ছড়িয়ে যাচ্ছে চোয়ালে, গলায়, বাহুতে, পিঠে, পেটের উপরিভাগে।

প্রচণ্ড ঘাম দিচ্ছে শরীর।

খুব বমি বমি ভাব কিংবা বমি হয়ে গেছে।

শ্বাসকষ্ট হচ্ছে।

আগে বুকে ব্যথা উঠলে বিশ্রাম নিলে বা জিহবার নিচে স্প্রে দিলে কমে যেতো আজ কিছুতেই কমছে না।

মনে হচ্ছে মারাই যাবে। এগুলো সবই হার্ট এটাকের লক্ষণ।

এমন লক্ষণ দেখা দিলে প্রথম কাজটিই হবে, যতো দ্রুত সম্ভব হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে গিয়ে একটি ইসিজি করা। এর-ওর সঙ্গে নানা পরামর্শ করে সময়ক্ষেপণ করা, মনে হচ্ছে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা ঠিক হয়ে যাবে এই ভেবে শুয়ে থাকা, এমনকি চিকিৎসকের প্রাইভেট চেম্বারে গিয়েও সময় নষ্ট করা উচিত না। সরাসরি ইমার্জেন্সি ডিপার্টমেন্টে।

৯. টাইম ইজ মাসেল। হার্ট এটাক হবার পর যতো সময় যায়, ততো হার্টের মাংসপেশি নষ্ট হয়ে যেতে থাকে।

যতো তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু করা যায়, ততোই সফলতার সম্ভাবনা বাড়ে এবং জটিলতা তৈরি হবার সম্ভাবনা কমে। দেরি করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে অনেকক্ষেত্রেই ভালো চিকিৎসা অপশনের সুযোগ কমে আসে। যেমন: প্রাইমারি পিসিআই বা থ্রম্বোলাইটিক বারো ঘন্টার বেশি সময় পেরিয়ে গেলে সাধারণভাবে দেওয়া যায় না।

সময়মতো আসতে পারলে সর্বাধুনিক চিকিৎসা হচ্ছে সঙ্গে সঙ্গে ক্যাথ ল্যাবে রোগীকে নিয়ে ব্লক থাকলে তা খুলে দেওয়া/রিং স্থাপন করে ফেলা। বাংলাদেশের খুব কম হসপিটালেই এটি সম্ভব।

সেক্ষেত্রে থ্রম্বোলাইটিকস-ই প্রধান চিকিৎসা হয়ে ওঠে। টেনেকটিপ্লেজ সেক্ষেত্রে প্রাধান্য পাবে রোগীর সামর্থ্য থাকলে। উন্নত বিশ্বে নানা কারণে স্ট্রেপটোকাইনেজ এখন আর ব্যবহৃত হয় না।

১০. হার্টের রোগ থেকে বাঁচতে ডায়াবেটিস, হাই প্রেশার, ডিজলিপিডেমিয়া (অতিরিক্ত কোলেস্টেরল) ও ওবেসিটির যথাযথ চিকিৎসা করতে হবে।

© ডা. মারুফ রায়হান খান

03/10/2025
৩ টি কথা মেনে চলুনডায়রিয়াকে না বলুন।,
29/09/2025

৩ টি কথা মেনে চলুন
ডায়রিয়াকে না বলুন।,

Address

Zero Point, Sonapur, Maijdee Court
Maijdee Court
3800

Opening Hours

Monday 08:00 - 20:00
Tuesday 08:00 - 20:00
Wednesday 08:00 - 20:00
Thursday 08:00 - 20:00
Friday 08:00 - 20:00
Saturday 08:00 - 20:00
Sunday 08:00 - 20:00

Telephone

+8801716323385

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Seba Diagnostic Centre - সেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram