Village Valley Natural Healthcare Center

Village Valley Natural Healthcare Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Village Valley Natural Healthcare Center, Doctor, Maijdee Court, Maijdee Court.

বিজ্ঞান ভিত্তিক স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ পেতে পেজটি ফলো করুন,ভিডিও গুলো দেখুন- ইনশাআল্লাহ উপকৃত হবেন।
Dr. Shayekur Rahman Shayekh
Life style modifier
Founder of
village valley natural healthcare center.Near mofiz plaza
Maijdee court,Sadar,Noakhali

21/07/2025
23/06/2025

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে।

ডায়াবেটিক সমস্যার সমাধান এবং প্রতিকার।
কীভাবে আপনি ডাক্তার বাদে সঠিক খাদ্যভ্যাস এবং রুটিন মত চললে কীভাবে রোগ প্রতিরোধ করবেন সেই নিয়ে আজকের বিস্তারিত ভিডিও । ভিডিও সম্পূর্ণ দেখার পরামর্শ রইলো।

ধন্যবাদ >>>

ঈদ মোবারক।
03/06/2025

ঈদ মোবারক।

🛑 "বডি পজিটিভিটি" মানে কি স্বাস্থ্য ভুলে যাওয়া?জো রোগান এক্সপেরিয়েন্সে আলোচিত গুরুত্বপূর্ণ বার্তা🔍 এই এক্স-রেটি দেখুন ...
28/05/2025

🛑 "বডি পজিটিভিটি" মানে কি স্বাস্থ্য ভুলে যাওয়া?
জো রোগান এক্সপেরিয়েন্সে আলোচিত গুরুত্বপূর্ণ বার্তা

🔍 এই এক্স-রেটি দেখুন — হাড় সবার এক হলেও, অতিরিক্ত ওজনের চাপ সেই হাড়গুলোকে ভেঙে ফেলতে পারে।

এটা শুধু সৌন্দর্যের বিষয় না — এটা স্বাস্থ্যের বিষয়।

💔 অতিরিক্ত চর্বির ভয়াবহ প্রভাব:

মেরুদণ্ড (spine) চেপে যায়

হিপ ও হাঁটু বিকৃত হয়ে পড়ে

হৃদয় কাজ করতে করতে ক্লান্ত

লিভার ও প্যানক্রিয়াস চাপ নিতে পারে না

ডায়াবেটিস, স্ট্রোক, ক্যান্সারের ঝুঁকি হু হু করে বাড়ে

📢 চর্বি শুধু “অতিরিক্ত” কিছু না — এটা বিপজ্জনক।

➡️ এটা “বডি টাইপ” না — এটা একটি জটিল রোগ (Chronic Disease)
কিন্তু ভালো খবর হলো, এটা চিকিৎসাযোগ্য এবং প্রতিরোধযোগ্য।

🌿 বডি পজিটিভ থাকুন, তবে মেডিকেল রিয়েলিটি ভুলে নয়।
আত্মবিশ্বাস থাকুক, কিন্তু নিজের শরীরকে ধ্বংস করে নয়।

📌 স্বাস্থ্য বিষয়ক আরও সচেতনতা ও প্রাকৃতিক চিকিৎসা জানুন আমাদের পেজে:
👉 Village Valley Natural Healthcare Center

ডার্ক চকলেট উপকারিতা...আসুন জেনে নেই ডার্ক চকলেট খাওয়ার উপকারিতাগুলো।মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়.....গবেষণা অনুসারে ...
19/05/2025

ডার্ক চকলেট উপকারিতা...

আসুন জেনে নেই ডার্ক চকলেট খাওয়ার উপকারিতাগুলো।

মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়.....

গবেষণা অনুসারে ডার্ক চকলেট খাওয়া মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং কোকোতে ফ্ল্যাভোনয়েডের উপস্থিতি অল্প বয়স্কদের মস্তিষ্কে রক্ত ​​​​প্রবাহ বাড়ায়। প্রাপ্তবয়স্কদের ডার্ক চকলেট আছে তাদের স্মৃতিশক্তির উন্নতি লক্ষ্য করা যায়। বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে, ফ্ল্যাভোনয়েড জ্ঞানীয় ফাংশন বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমায়। এটি আলঝাইমার এবং পারকিনসনের ঝুঁকিও কমায়।

ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে লড়াই করুন.......

গবেষণায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে প্রতিদিন 48 গ্রাম 70% ডার্ক চকলেট খাওয়া ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস করে এবং উপবাসে গ্লুকোজের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। পলিফেনলের উপস্থিতি ইনসুলিন প্রতিরোধের প্রচার করে এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। [২]

বিষণ্নতার চিকিৎসা করে...........

একটি অধ্যয়ন থেকে বোঝা যায় যে ডার্ক চকলেট খাওয়া বিষণ্নতার ঝুঁকি কমায় [৩]। ডার্ক চকলেট (24 গ্রাম) খাওয়ার ফলে যারা প্রতিদিন এটি খায় তাদের উপর বিষণ্নতারোধী প্রভাব ফেলে।

ত্বককে রক্ষা করে
ডার্ক চকোলেটে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, আয়রন, ক্যালসিয়াম, কপার, ভিটামিন, ম্যাগনেসিয়াম এবং জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার যা ত্বককে UV রশ্মি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। ত্বকের জন্য ডার্ক চকলেটের অন্যান্য সুবিধার মধ্যে রয়েছে কোলাজেন উৎপাদন যা ত্বকের বয়স বাড়াতে সাহায্য করে।

কোষের ক্ষতি প্রতিরোধ করে...........

ডার্ক চকোলেটের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যগুলি ফ্রি র‌্যাডিক্যাল প্রভাব প্রতিরোধ করে এবং কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করুন.............

অংশগ্রহণকারীদের একটি গ্রুপের উপর পরিচালিত একটি â গবেষণা দেখায় যে সাদা চকোলেটের তুলনায় ডার্ক চকলেট রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণকে প্রভাবিত করে।

কার্ডিওভাসকুলার রোগ প্রতিরোধ করে
রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মতো কারণগুলি কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। ফ্ল্যাভোনয়েডের উপস্থিতি হার্টের স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

হাড়ের স্বাস্থ্য..........

ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার হাড়ের স্বাস্থ্যের উপকার করে এবং স্বাভাবিক দৈনন্দিন কার্যকারিতা বজায় রাখে। ডার্ক চকোলেটে থাকা ম্যাগনেসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

যৌন কার্যকলাপ বুস্ট..........
পুরুষদের জন্য ডার্ক চকোলেটের সুবিধার মধ্যে রয়েছে যৌন শক্তি বৃদ্ধি।

ওজন কমানো..............

মাঝারি মাত্রায় ডার্ক চকলেট খাওয়া ওজন কমাতে সাহায্য করে।

ওজন কমাতে ডার্ক চকলেটের উপকারিতা
এখানে বিশ্বাস করার কয়েকটি কারণ রয়েছে যে ওজন কমানোর জন্য ডার্ক চকলেট হল একটি সেরা খাবার যা আপনি গ্রহণ করতে পারেন:

আকাঙ্ক্ষা দূর করে বা নিয়ন্ত্রণ করে
ডার্ক চকলেট খাওয়ার ফলে নোনতা এবং মিষ্টি খাবারের ইচ্ছা কমে যায়। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন যে ডার্ক চকলেট খাওয়ার 20 মিনিট আগে এবং ডিনার এবং লাঞ্চের পাঁচ মিনিট পরে ক্ষুধা পঞ্চাশ শতাংশে কমিয়ে দেয়।

ব্যায়াম প্রচার করে
ম্যাগনেসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপস্থিতি ব্যায়ামের ব্যথা উপশম করে এবং ব্যায়ামকে উৎসাহিত করে

মেটাবলিজম উন্নত করে
ডার্ক চকোলেট মেটাবলিজমকে দ্রুত করে এবং দ্রুত ক্যালোরি পোড়ায়

মেজাজ উন্নত করুন
মেজাজ পরিবর্তন অতিরিক্ত খাওয়া শুরু করে। অল্প সংখ্যক ডার্ক চকলেট আপনার মেজাজ বাড়াতে সাহায্য করতে পারে

ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে
ডার্ক চকোলেটে উপস্থিত স্বাস্থ্যকর চর্বি ইনসুলিন স্পাইক প্রতিরোধ করে

অন্যান্য প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন শিম এবং সয়া ওজন কমাতে সাহায্য করে

Dr. Shayekur Rahman

ডার্ক চকোলেট সম্পর্কে পুষ্টি সম্পর্কিত তথ্য
সমস্ত চকলেটের মধ্যে, ডার্ক চকোলেটকে স্বাস্থ্যকর হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ এবং ফ্ল্যাভোনয়েডের সমৃদ্ধ উৎস। পুষ্টিগুণ ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং আলঝেইমারের মতো রোগের বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এবং কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে

ডার্ক চকলেটের উপকারিতা উপভোগ করার জন্য, একজনকে অবশ্যই 70% ক্যাকোযুক্ত ডার্ক চকলেট খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।

এটি রাতের খাবারের পরে একটি স্বাস্থ্যকর আচরণ।

মধুর গুণাগুণ ও উপকারিতা শক্তি প্রদায়ী: মধু ভালো শক্তি প্রদায়ী খাদ্য। তাপ ও শক্তির ভালো উৎস। মধু দেহে তাপ ও শক্তি জুগিয...
19/05/2025

মধুর গুণাগুণ ও উপকারিতা

শক্তি প্রদায়ী: মধু ভালো শক্তি প্রদায়ী খাদ্য। তাপ ও শক্তির ভালো উৎস। মধু দেহে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।
হজমে সহায়তা: এতে যে শর্করা থাকে, তা সহজেই হজম হয়। কারণ, এতে যে ডেক্সট্রিন থাকে, তা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে এবং তাৎক্ষণিকভাবে ক্রিয়া করে। পেটরোগা মানুষের জন্য মধু বিশেষ উপকারী।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: মধুতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স। এটি ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ১ চা–চামচ খাঁটি মধু ভোরবেলা পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়।
রক্তশূন্যতায়: মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। কারণ, এতে থাকে খুব বেশি পরিমাণে কপার, লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ।.

ফুসফুসের যাবতীয় রোগ ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে: বলা হয়, ফুসফুসের যাবতীয় রোগে মধু উপকারী। যদি একজন অ্যাজমা (শ্বাসকষ্ট) রোগীর নাকের কাছে মধু ধরে শ্বাস টেনে নেওয়া হয়, তাহলে সে স্বাভাবিক এবং গভীরভাবে শ্বাস টেনে নিতে পারবে। অনেকে মনে করে, এক বছরের পুরোনো মধু শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য বেশ ভালো।
অনিদ্রায়: মধু অনিদ্রার ভালো ওষুধ। রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানির সঙ্গে দুই চা–চামচ মধু মিশিয়ে খেলে এটি গভীর ঘুম ও সম্মোহনের কাজ করে।

যৌন দুর্বলতায়: পুরুষদের মধ্যে যাঁদের যৌন দুর্বলতা রয়েছে, তাঁরা যদি প্রতিদিন মধু ও ছোলা মিশিয়ে খান, তাহলে বেশ উপকার পাবেন।
প্রশান্তিদায়ক পানীয়: হালকা গরম দুধের সঙ্গে মিশ্রিত মধু একটি প্রশান্তিদায়ক পানীয়।
মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষায়: মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষায় মধু ব্যবহৃত হয়। এটা দাঁতের ওপর ব্যবহার করলে দাঁতের ক্ষয়রোধ করে। দাঁতে পাথর জমাট বাঁধা রোধ করে এবং দাঁত পড়ে যাওয়াকে বিলম্বিত করে। মধু রক্তনালিকে সম্প্রসারিত করে দাঁতের মাড়ির স্বাস্থ্য রক্ষা করে। যদি মুখের ঘায়ের জন্য গর্ত হয়, এটি সেই গর্ত ভরাট করতে সাহায্য করে এবং সেখানে পুঁজ জমতে দেয় না। মধু মিশ্রিত পানি দিয়ে গড়গড়া করলে মাড়ির প্রদাহ দূর হয়।

পাকস্থলীর সুস্থতায়: মধু পাকস্থলীর কাজকে জোরালো করে এবং হজমের গোলমাল দূর করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যাসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয় বলে অরুচি, বমিভাব, বুকজ্বালা এগুলো দূর করা সম্ভব হয়।
তাপ উৎপাদনে: শীতের ঠান্ডায় এটি শরীরকে গরম রাখে। এক অথবা দুই চা–চামচ মধু এক কাপ ফুটানো পানির সঙ্গে খেলে শরীর ঝরঝরে ও তাজা থাকে।

পানিশূন্যতায়: ডায়রিয়া হলে এক লিটার পানিতে ৫০ মিলিলিটার মধু মিশিয়ে খেলে দেহে পানিশূন্যতা রোধ করা যায়।
দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে: চোখের জন্য ভালো। গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।
রূপচর্চায়: মেয়েদের রূপচর্চার ক্ষেত্রে মাস্ক হিসেবে মধুর ব্যবহার বেশ জনপ্রিয়। মুখের ত্বকের মসৃণতা বৃদ্ধির জন্যও মধু ব্যবহৃত হয়।
ওজন কমাতে: মধুতে নেই কোনো চর্বি। পেট পরিষ্কার করে, চর্বি কমায়, ফলে ওজন কমে।

হজমে সহায়তা: মধু প্রাকৃতিকভাবেই মিষ্টি। তাই মধু সহজে হজম হয় এবং হজমে সহায়তা করে।
গলার স্বর: গলার স্বর সুন্দর ও মধুর করে।
তারুণ্য বজায় রাখতে: তারুণ্য বজায় রাখতে মধুর ভূমিকা অপরিহার্য। এটি অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের রং ও ত্বক সুন্দর করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। শরীরের সামগ্রিক শক্তি ও তারুণ্য বাড়ায়।
হাড় ও দাঁত গঠনে: মধুর গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম দাঁত, হাড়, চুলের গোড়া শক্ত রাখে, নখের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে, ভঙ্গুরতা রোধ করে।

রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে: এতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স, যা রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
আমাশয় ও পেটের পীড়া নিরাময়ে: পুরোনো আমাশয় এবং পেটের পীড়া নিরাময়সহ নানাবিধ জটিল রোগের উপকার করে থাকে।
হাঁপানি রোধে: আধা গ্রাম গুঁড়ো করা গোলমরিচের সঙ্গে সমপরিমাণ মধু এবং আদা মেশান। দিনে অন্তত তিনবার এই মিশ্রণ খান। এটা হাঁপানি রোধে সহায়তা করে।

উচ্চ রক্তচাপ কমায়: দুই চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ রসুনের রস মেশান। সকাল-সন্ধ্যা দুইবার এই মিশ্রণ খান। প্রতিনিয়ত এটার ব্যবহার উচ্চ রক্তচাপ কমায়। প্রতিদিন সকালে খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে খাওয়া উচিত।
রক্ত পরিষ্কারক: এক গ্লাস গরম পানির সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধু ও এক চামচ লেবুর রস মেশান। পেট খালি করার আগে প্রতিদিন এই মিশ্রণ খান। এটা রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। তা ছাড়া রক্তনালিগুলোও পরিষ্কার করে।

রক্ত উৎপাদনে সহায়তা: রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ আয়রন রয়েছে মধুতে। আয়রন রক্তের উপাদান- আরবিসি, ডব্লিউবিসি, প্লাটিলেট কে অধিক কার্যকর ও শক্তিশালী করে।
হৃদরোগে: এক চামচ মৌরি গুঁড়োর সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধুর মিশ্রণ হৃদ্রোগের টনিক হিসেবে কাজ করে। এটা হৃৎপেশিকে সবল করে এবং এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায়: মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায় এবং শরীরের ভেতরে এবং বাইরে যেকোনো ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিহত করার ক্ষমতাও জোগান দেয়। মধুতে আছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধকারী উপাদান, যা অনাকাঙ্ক্ষিত সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে।
.........................................................................................................

মধুতে রয়েছে ৪৫টিরও বেশি খাদ্যগুণ। তার মধ্যে কয়েকটি হলো:

মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ,

৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ,

০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ

৫ থেকে ১২ শতাংশ মন্টোজ

২২ শতাংশ অ্যামাইনো অ্যাসিড

২৮ শতাংশ খনিজ লবণ

১১ শতাংশ এনকাইম

১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ৩০৩ ক্যালরি।

ভিটামিন বি১

ভিটামিন বি২

ভিটামিন বি৩

ভিটামিন বি৫

ভিটামিন বি৬

আয়োডিন

জিংক

কপার

অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান

অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান
................................................................................

Dr. Shayekur Rahman

বলা যায়- মধু হলো লাখ লাখ মৌমাছির অক্লান্ত শ্রম আর সেবাব্রতী জীবনের দান। মৌমাছিরা ফুলে ফুলে বিচরণ করে ফুলের রেণু ও মিষ্টি রস সংগ্রহ করে পাকস্থলীতে রাখে। তারপর সেখানে মৌমাছির মুখ নিঃসৃত লালা মিশ্রিত হয়ে রাসায়নিক জটিল বিক্রিয়ায় মধু তৈরি হয়। এরপর মুখ হতে মৌচাকের প্রকোষ্ঠে জমা করা হয়।

খাদ্য ও ঋতুর বিভিন্নতার কারণে মধুর রঙ বিভিন্ন হয়ে থাকে। এ কারণেই কোন বিশেষ অঞ্চলে কোন বিশেষ ফল-ফুলের প্রাচুর্য থাকলে সেই এলাকার মধুতে তার প্রভাব ও স্বাদ অবশ্যই পরিলক্ষিত হয়। এছাড়া তাপমাত্রা,আদ্রতা ও সময়ের হেরফেরের কারণে মধু জমাট বাধতে পারে। কোনো কোনো সময় মধু ক্রিম আবার কখনও আবার ক্রিস্টালাইজড হতে পারে।

অলিভ অয়েলকে বাংলায় জলপাইয়ের তেলও বলা হয়। এর গুন আমাদের অনেক সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করে। কিন্তু এর ঔষধের গুণের জন্য ...
19/05/2025

অলিভ অয়েলকে বাংলায় জলপাইয়ের তেলও বলা হয়। এর গুন আমাদের অনেক সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করে। কিন্তু এর ঔষধের গুণের জন্য সারা বিশ্বে এর ব্যবহার বেড়ে গেছে। যেকোনো কারণে আপনি যখনই বাজার থেকে অলিভ অয়েল কিনবেন তখন বিশেষ খেয়াল রাখবেন। কারণ নিম্ন গুণমানের অলিভ অয়েলও বাজারে বিক্রি হয়। সব থেকে ভালো অলিভ অয়েল সেই গুলিকেই ধরা হয়, যেগুলি কোল্ড প্রেস করা হয়. । এর মধ্যে সব থেকে ভালো স্বাদ এবং গন্ধ থাকে। অলিভ অয়েলের সবচেয়ে ভালো কথা হল যে, এটি অভ্যন্তরীণ এবং বহিরাগত উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা যায়। তাহলে জানা যাক অলিভ অয়েলের উপকারিতাঃ

ওজন কমানো
স্বাস্থ্যকর উপাদান যুক্ত অলিভ অয়েল, চর্বি, পেটের মেদ এবং ওজন কমানোর জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে। যদি আপনি এটা সঠিক মাত্রায় নিয়মিত ব্যবহার করেন তাহলে আপনার সহজেই ওজন কমবে। ওজন কমানোর জন্য আপনাকে প্রতিদিন সকালে দু চামচ করে অলিভ অয়েল গ্রহণ করতে হবে।.

জ্বলনের জন্য
অলিভ অয়েলের মধ্যে উপস্থিত উপাদান গুলি সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। বহুদিন থেকে হওয়া সংক্রমণ কমানোর ক্ষেত্রে এটি এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এগুলি ছাড়াও, এটি ক্যানসার, অ্যালঝ হেইমার, হৃদরোগ, মধুমেহ এবং বাতের মত অসুখ সারাতে সক্ষম।

চুলের জন্য
ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অনেক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ অলিভ অয়েলে ভিটামিন ই রয়েছে। এই সবউপাদান গুলিব শুষ্ক এবং ক্ষতিগ্রস্ত চুলের চিকিৎসায় খুব কার্যকারী বলে প্রমাণিত হয়েছে। এটি দু-মুখ চুলের সমস্যার সমাধানের জন্য খুব উপকারী।

কোলেস্টেরল কমায়।
অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে আপনার শরীরে কম ঘনত্ব লিপোপ্রোটিন বা খারাপ কোলেস্টেরল কমে যাবে। অন্যদিকে এটি ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে, যা শরীরের জন্য খুব ভালো। অলিভ অয়েলের সাহায্যে আপনার হার্ট শক্ত হবে।

ক্যানসারের চিকিৎসার ক্ষেত্রে
পলিফিল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমূহ অলিভ অয়েল আপনার শরীরের জ্বলন এবং ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। এর জন্য আপনাকে এক থেকে দু চামচ অলিভ অয়েল প্রতিদিন ব্যবহার করতে হবে।

মুখের জন্য
অলিভ অয়েল ত্বকের আর্দ্রতার জন্য একটি ভাল ময়শ্চারাইজার হিসাবে গণ্য করা হয়। ফ্যাটি অ্যাসিডের সাথে ভিটামিন এ এবং ই সমৃদ্ধ অলিভ অয়েলে ত্বকের দাগ, কুঁচকানো লাইন ইত্যাদি কমিয়ে দেয়।

উচ্চ রক্তচাপ কমায়
জলপাই তেলের সাহায্যে, আপনি উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এ ছাড়া, খাবারে অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে আমাদের শরীরের রক্ত সঞ্চালন ভালো ভাবে হয়। এটি রক্তচাপের সমস্যা দূর করে।

হাড় শক্ত করার জন্য

শরীরের হাড়কে শক্ত করার জন্য অলিভ অয়েল দিয়ে মালিশ করুন। অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে অলিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমে যায়। হাড়কে স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার জন্য এটি মনে রাখবেন।

মস্তিষ্কের জন্য
প্রতিদিন অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে জ্ঞানীয় ঝুঁকি কমে যায়। এর সাথে এটি অ্যালার্জি সমস্যা যেমন অ্যালঝাইমারস এবং ডিমেনশিয়া দূরীকরণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া, এটি বিষণ্নতা দূর করতেও সাহায্য করে।

মধুমেহ রোগের চিকিৎসা
আমরা শুদ্ধ অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারি মধুমেহ রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে। কারণ এটি চিনিকে নিয়ন্ত্রণ করে ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা প্রচার করে। এই অলিভ অয়েল সঠিক ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

লেবু খাওয়ার উপকারিতা :১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়লেবুতে একগুচ্ছ ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা আমাদের ই...
12/05/2025

লেবু খাওয়ার উপকারিতা :

১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

লেবুতে একগুচ্ছ ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা আমাদের ইমিউন সিস্টেম অর্থাৎ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী রাখার জন্য বেশ কার্যকরী। এটি বিরক্তিকর সর্দি এবং ফ্লু প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে। তাই তো এ ধরনের সমস্যায় সব সময় লেবু খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

২. হজমে সাহায্য করে

দ্রবণীয় ফাইবার দিয়ে পরিপূর্ণ লেবু আমাদেরর অন্ত্রের জন্য বেশ সহায়ক। এটি অন্ত্রের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং হজমের উন্নতি করতে সহায়তা করে। যে কারণে লেবু খেলে হজমশক্তি ভালো হয়। এতে মুক্তি পাওয়া যায় হজমের অনেক সমস্যা থেকে।

৩. ওজন কমায়

লেবুর পানিতে মধু দিয়ে চুমুক দিচ্ছেন? দেখা যাচ্ছে, এটি কেবল খেতেই সুস্বাদু নয়। বরং লেবুতে থাকা ফাইবার আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণ বোধ করতে সহায়তা করে। যার ফলে বার বার নাস্তা করার সম্ভাবনা কমে, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

৪. পানি ধারণ কমায়

লেবু প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক। এর মানে এটি আপনার শরীরকে অতিরিক্ত পানি থেকে মুক্তি দিতে এবং পিএইচ মাত্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এর যার ফলে শরীরে ফোলার সমস্যা কমে যায়। তাই এ ধরনের সমস্যা থেকে দূরে থাকতে চাইলে নিয়মিত লেবু খেতে হবে।

৫. ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে

লেবুর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্যে আপনার ত্বককে অতিরিক্ত উজ্জ্বলতা দিতে পারে। এটি শরীরের ফ্রি র‌্যাডিকেল কমাতে সাহায্য করে, প্রদাহ মোকাবিলা করে। এর ফলে পরিষ্কার ও উজ্জ্বল রঙ পাওয়া সম্ভব হয়।

শসার উপকারিতাঃ শসা একটি উপকারি খাবার। এতে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ফাইবার। গ্রীষ্মকালীন সবজি হলেও এখন সারা বছর ব...
12/05/2025

শসার উপকারিতাঃ
শসা একটি উপকারি খাবার। এতে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ফাইবার। গ্রীষ্মকালীন সবজি হলেও এখন সারা বছর বাজার শসা পাওয়া যায়। শসা শরীরের জন্য খুব ভালো।

শসা ওজন কমাতে, রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে উপকারী। শসাতে ক্যালোরি খুব কম,পানির পরিমাণ বেশি। অনেকেই ত্বকের পরিচর্যায় শশাকে কাজে লাগিয়ে থাকেন। কিন্তু এর আছে অপকারিতাও।

এক নজরে শসার কিছু উপকারিতা
১. ফাইবার ও ফ্লুইডসমৃদ্ধ শসা শরীরে ফাইবার এবং পানির পরিমাণ বাড়ায়। পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ফাইবার থাকার কারণে শসা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে।

২. শসায় রয়েছে স্টেরল নামের এক ধরনের উপাদান, যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এ ক্ষেত্রে মনে রাখা প্রয়োজন, শসার খোসায়ও স্টেরল থাকে।

৩. ওবেসিটি নিয়ন্ত্রণে শসা খুব উপকারী।

৪. কিডনি, ইউরিনারি, ব্লাডার, লিভার ও প্যানক্রিয়াসের সমস্যায় শসা বেশ সাহায্য করে থাকে।

৫. এরেপসিন নামক অ্যানজাইম থাকার কারণে শসা হজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা সমাধান করে থাকে।

৬. শসা বা শসার রস ডায়াবেটিস রোগীর জন্যও বেশ উপকারী।

৭. শসার রস আলসার, গ্যাস্ট্রাইটিস, অ্যাসিডিটির ক্ষেত্রেও উপকারী।

৮. মিনারেলসমৃদ্ধ শসা নখ ভালো রাখতে, দাঁত ও মাড়ির সমস্যায় সাহায্য করে।

৯. ডাক্তারের পরামর্শনুযায়ী শসার রস খেলে আর্থ্রাইটিস, অ্যাগজিমা, হার্ট ও ফুসফুসের সমস্যায় উপকার হতে পারে।

১০.গাজরের রসের সাথে শসার রস মিশিয়ে খেতে পারেন, ইউরিক অ্যাসিড থেকে ব্যথার সমস্যা হলে অনেক কাজে দেবে।

টমেটোর বিস্ময়কর পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ  টমেটোতে প্রচুর পরিমানে মিনারেল থাকায় তা আমাদের শরীরের রক্তচাপ সঠিক মাত্...
12/05/2025

টমেটোর বিস্ময়কর পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ
টমেটোতে প্রচুর পরিমানে মিনারেল থাকায় তা আমাদের শরীরের রক্তচাপ সঠিক মাত্রায় রাখে এবং কোলেস্টোরলের মাত্রা সঠিক রাখে ।

টমেটোতে থাকা ক্যালসিয়াম হাড় শক্ত রাখে এবং হাড়ের সঠিক গঠনে সাহায্য করে।

দাঁতকে সুস্থ রাখতে টমেটো কার্যকর।

ভিটামিন সি
টমেটো ভিটামিন সি-এ ভরপুর।

সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করে।
লাইকোপিন
টমেটোতে আছে লাইকোপিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদরোগ এবং ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক। এটি ত্বকের সুরক্ষায়ও কার্যকর।

ভিটামিন এ
টমোটোতে প্রচুর ভিটামিন এ আছে।

এটি চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা করে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
পটাশিয়াম
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হৃদযন্ত্রের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।

ডায়েটারি ফাইবার
টমেটোতে উল্লেযোগ্য পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে।

• চর্মরোগের জন্য টমেটো অত্যন্ত কার্যকর উপাদান। ত্বকে যদি কোনো সমস্যা হয়ে থাকে, তবে প্রক্রিয়াজাত করে টমেটোর ব্যবহার করতে পারেন। চর্মরোগ নিরাময়ে এর রস কাজ করে থাকে।

• মুখের সৌন্দর্য ধরে রাখতে এবং বয়সের ছাপ দূর করতে টমেটো বেশ কার্যকর। এর রস মুখের ত্বক মসৃণ ও কোমল করে। বয়স বাড়তে থাকলে মানুষের মুখে যে বয়সের ছাপ পড়ে, তা টমেটো দেওয়ার ফলে সেই ছাপ লুকাতে সাহায্য করে।

• রক্তস্বল্পতা দূরীকরণে সাহায্য করে। যাঁরা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য টমেটো বেশ উপকারী। প্রতিদিন
এক বা দুইবার টমেটো খেলে রক্তস্বল্পতার সমস্যা অনেকটাই দূর হতে পারে।

• সর্দি-কাশি প্রতিরোধেও টমেটো বেশ কার্যকর। সর্দি-কাশি হলে এক বা দুটি টমেটো নিয়ে স্লাইস করে অল্প চিনি বা অল্প লবণ দিয়ে পাত্রে গরম করে স্যুপ তৈরি করে খেতে পারেন। এর ফলে সর্দি-কাশিতে উপকার পাবেন।

• জ্বরের নিরাময়ে সহায়ক। গায়ের তাপমাত্রা নানান কারণে বাড়তে পারে। সামান্য জ্বর হলে টমেটো খেলেই আরাম পেতে পারেন।

• মাড়ি থেকে রক্তপাত নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ভিটামিন সির অভাবে মাড়ি থেকে যদি রক্তপাত হয়। টমেটোতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। তাই প্রতিদিন একটি করে টমেটো খেলে মাড়ি থেকে যদি রক্তপাতের বিষয় থাকে উপকার পাবেন।

• নিয়মিত টমেটো খেলে ত্বক সুস্থ থাকে। আর ত্বক হয়ে উঠবে প্রাণবন্ত। সূর্যের ক্ষতি থেকে ত্বককে রক্ষা করে। ফলে ত্বকে বলিরেখা পড়ার পরিমাণ কমে যায়।

• টমেটোর মধ্যে রয়েছে লাইকোপেন এবং ভিটামিন এ। যা অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এই রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে তাই নিয়মিত টমেটো খেতে পারেন।

• এর মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম। যা হাড়ের জন্য অনেক উপকার। আপনার হাড় দুর্বল থাকে তবে টমেটো খেতে পারেন।

ডঃ মুজিবুর রহমান স্যার এর সাথে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথোপকথন শুরু করতে যাচ্ছি।
25/04/2025

ডঃ মুজিবুর রহমান স্যার এর সাথে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথোপকথন শুরু করতে যাচ্ছি।

24/04/2025

ফ্রি হেলথ সেমিনার – প্রথমবার নোয়াখালীতে!
🌿 ওষুধ ছাড়াই সুস্থ জীবনের পথে এক নতুন যাত্রা!

🩺 আলোচনার বিষয়: স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও প্রাকৃতিক উপায়ে সুস্থতা

📅 তারিখ: ২৫ এপ্রিল, শুক্রবার
🕒 সময়: বিকাল ৩:০০টা
📍 স্থান: জেলা শিল্পকলা একাডেমি, মাইজদী, নোয়াখালী

📞 রেজিস্ট্রেশনের জন্য কল করুন: 01712540411 | 01822578466

🎯 জীবনকে বদলে দেওয়ার এই সুযোগ হাতছাড়া করবেন না!
আসুন, শিখি কিভাবে প্রাকৃতিকভাবে সুস্থ থাকা যায়—
এখান থেকেই হোক এক নতুন জীবনের শুরু।

Address

Maijdee Court
Maijdee Court
3800

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Village Valley Natural Healthcare Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category