Pharmacist

Pharmacist pharmocological advice

03/07/2025

বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন।
১) ব্লাড প্রেসার।
২) ব্লাড সুগার।
তিনটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান।
১) বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা,
২) অতীত নিয়ে অনুশোচনা,
৩) সবসময় দুঃখে কাতর হওয়া।
চারটি জিনিস খাবার থেকে যত পারুন কমিয়ে নিন।
১) লবন,
২) চিনি,
৩) দুগ্ধ /ডিম জাতীয় খাবার,
৪) স্ট্রাচি/কার্ব জাতীয় খাবার।
চারটি জিনিস খাবারে যত পারুন বাড়িয়ে নিন।
১) সব রকমের সবুজ শাক
২)সব রকম সবুজ সব্জি , সীম বা মটরশুটি ইত্যাদি
৩) ফলমূল,
৪) বাদাম।
সুখে কিংবা দুখে চারটি জিনিস সবসময় সাথে রাখুন।
১) একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু,
২) নিজের পরিবার,
৩) সবসময় সুচিন্তা,
৪) একটি নিরাপদ ঘর কিংবা আশ্রয়।
পাঁচটি জিনিসের চর্চা রাখুন।
১) রোজা রাখা,
২) সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
৩) মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা,
৪)নিয়মিত শরীর চর্চা করা,
৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
ছয়টি জিনিস এড়িয়ে চলুন।
১) কর্য,
২) লোভ,
৩) আলস্য,
৪) ঘৃণা,
৫) সময়ের অপচয়,
৬) পরচর্চা।
ছয়টি জিনিস কখনোই করবেন না।
১) অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ে খেতে যাওয়া,
২) অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে পানি পান করা,
৩) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে ঘুমোতে যাওয়া,
৪) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে বিশ্রাম নেয়া,
৫) একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া,

• ঘন ঘন প্রস্রাব কখন চিন্তার? • প্রস্রাব চেপে রাখা কেন খারাপ? • পলিইউরিয়া ও নকচুরিয়া কখন ধরা হয়?• প্রস্রাব কি ঘন ঘন হ...
28/06/2025

• ঘন ঘন প্রস্রাব কখন চিন্তার? • প্রস্রাব চেপে রাখা কেন খারাপ? • পলিইউরিয়া ও নকচুরিয়া কখন ধরা হয়?

• প্রস্রাব কি ঘন ঘন হয়? না কি খুব কম হয়? দিনে কত বার প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক, সেই মাপকাঠিটা জানেন কি? অর্থাৎ, কতটা কম বা বেশি হলে তখন সতর্ক হওয়ার প্রয়োজন আছে, তা জেনে রাখা ভাল।

ঘন ঘন প্রস্রাব বা রাতে বার বার শৌচাগারে যাওয়া— এমন উপসর্গ দেখা দিলে সকলেই শঙ্কিত হন। তার মানে কি ডায়াবিটিস হয়েছে? বয়স্কদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি। অন্তঃসত্ত্বারাও এ সমস্যায় ভোগেন। অনেকেই ভাবেন, ঘন ঘন প্রস্রাব মানেই তা ক্ষতিকর। কিন্তু ঘন ঘন বলতে তা ঠিক কতটা বা কত বার বোঝায়?

• দিনে কত বার স্বাভাবিক?

প্রস্রাব দিনে কত বার হওয়া স্বাভাবিক, তার একটা মাপ আছে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেল্‌থের গবেষণাপত্র বলছে, এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দিনে ৬ থেকে ৭ বার প্রস্রাব হওয়াকে স্বাভাবিকই বলা যায়। প্রস্রাব কত বার হবে, তা নির্ভর করে সেই ব্যক্তি কতটা জল বা তরল খাবার খাচ্ছেন, তার উপর। সে দিক থেকে দিনে ৪ থেকে ১০ বার প্রস্রাব হওয়াকে চিকিৎসকেরা স্বাভাবিকই বলে থাকেন। কিন্তু গোল বাধে এর বেশি বা কম হলে। সেটা কেমন?

ধরুন, দিনে ১০ বারের বেশি প্রস্রাব হচ্ছে, আর প্রতি ৩০ মিনিট অন্তর প্রস্রাবের বেগ আসছে। তখন বুঝতে হবে, কিছু একটা সমস্যা হচ্ছে। আবার যদি দিনে ৪-৬ বারের কম প্রস্রাব হয়, প্রস্রাবের সময়ে জ্বালা বা যন্ত্রণা হয়, তখনও সতর্ক হতে হবে।

• কখন তা রোগ?

এক জন সুস্থ পূর্ণবয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে মূত্রাশয়ে ২০০ মিলিলিটার পরিমাণ প্রস্রাব জমা হলেই মূত্রত্যাগের প্রয়োজন অনুভূত হয়। সুস্থ অবস্থায় মূত্রাশয় ৩৫০ থেকে ৫৫০ মিলিলিটার মূত্র ধরে রাখতে সক্ষম। যাঁরা দীর্ঘ সময়ে প্রস্রাব চেপে রাখেন, তাঁদের সমস্যা বেশি হয়। সে ক্ষেত্রে শ্রোণিতল বা পেলভিক ফ্লোরের পেশি দুর্বল হয়ে যেতে পারে। তখন মূত্রথলিতে চাপ পড়ে, সেই জায়গার পেশির সঙ্কোচন ও প্রসারণ বাধা পায়, ফলে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। যেমন— মূত্রনালিতে সংক্রমণ হতে পারে, ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ আসতে পারে, হাঁচি বা কাশির সময়েও প্রস্রাব বেরিয়ে যেতে পারে। অর্থাৎ, প্রস্রাব ধরে রাখতেও সমস্যা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
এক জন পূর্ণবয়স্ক মানুষ দিনে তিন থেকে সাড়ে তিন লিটার জল পান করলে ভাল। তবে রোগব্যাধি থাকলে এই পরিমাণ আলাদা হবে। চিকিৎসকেরা বলেন, দিনে ১০ বারের বেশি প্রস্রাব হতে থাকলে তা অস্বাভাবিক। তখন একে বলা হবে 'পলিইউরিয়া'। প্রয়োজনের অতিরিক্ত জল খেলে, ক্যাফিন যুক্ত পানীয় ঘন ঘন খেতে থাকলে, অ্যালকোহল বেশি খেলে তখন এমন হতে পারে। কর্মসূত্রে অনেককেই রাত জেগে কাজ করতে হয়। রাতভর যদি ঘন ঘন চা বা কফি খেতে থাকেন, তখন এমন সমস্যা হতে পারে।

• রাতে কত বার প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক?

রাতে শুলেই প্রস্রাব পায়, বার বার উঠতে হয়— এমন সমস্যা অনেকেরই। খেয়াল রাখতে হবে, রাতে এক বার বা নিদেনপক্ষে দু’বার প্রস্রাবের বেগ এলে তা স্বাভাবিকই ধরা হবে। কিন্তু যদি প্রতি ঘণ্টায় প্রস্রাবের বেগ আসে, তা হলে অস্বাভাবিক। এই সমস্যাকে চিকিৎসার পরিভাষায় বলে ‘নকচুরিয়া’।

• কাদের হয়:
১) অ্যান্টি সাইকিয়াট্রিক ড্রাগ বা কিডনির ওষুধ খেলেও প্রস্রাব বেশি পায়।

২) চল্লিশের পরে নকচুরিয়ায় ভোগেন অনেকে, বয়স্কদের সমস্যা বেশি হয়।

৩) মহিলাদের গর্ভাবস্থায় বা রজোনিবৃত্তির পরে এই সমস্যা বেশি দেখা দেয়।

৪) হার্টের অসুখ, কিডনিতে স্টোন বা প্রস্টেটের রোগ থাকলেও এমন হতে পারে।

৫) ডায়াবিটিস থাকলে এই সমস্যা হতে পারে।

৬) শরীরে থাইরয়েড হরমোন বা কর্টিসল হরমোনের আধিক্য হলেও হতে পারে।

৭) স্নায়ুর রোগ বা মূত্রথলির ক্যানসার হলেও হতে পারে।

প্রস্রাবের সমস্যা হলে চিকিৎসকের কাছে তো যেতেই হবে, পাশাপাশি জীবনযাপনেও বদল আনা জরুরি। মদ্যপান, চা-কফি বা বেশি ক্য়াফিন যুক্ত খাবার খাওয়া ছাড়তে হবে। বেশি মশলাদার খাবার খাওয়া যাবে না। পাশাপাশি, শরীরচর্চা নিয়ম মেনে করতে হবে। হাঁটাহাঁটি, দৌড়নো, সাঁতার বা যোগব্যায়াম নিয়মিত করলে পেলভিক পেশির ব্যায়াম হবে। ফলে মূত্রথলির যে কোনও সমস্যা দূরে থাকবে।

26/06/2025
19/06/2025

কঠিন বাত ব্যথার সহজ সমাধানঃ
যাদের বাতের সমস্যা নাই তারা আসলে খুব লাকি।আপনি যদি আমার এই পোস্ট পড়েন আর যদি আপনার বাত না থাকে তাহলে আলহামদুলিল্লাহ বলতে ভুলবেন না।
কারন বাত ব্যথার যে কি কষ্ট তা একজন ভুক্তভোগী ছাড়া আর কেউ বুঝবে না। আসলে বাতরোগ পুরপুরি নির্মুল করা যায়না। তবে সঠিক চিকিৎসা ও সঠিক জীবনযানের মাধ্যমে এরোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
আজকে বলবো বাতরোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী কী করবেন--
সমাধান খুব সহজ,
👉 যেসব খাবার বাতের সমস্যা বাড়িয়ে দেয় বা তৈরি করে সেসব খাবার খাবেন না।
👉 প্রচুর পরিমানে তাজা শাকসবজি ও ফলমূল খাবেন।
👉 বাত ব্যথার জন্য ব্যয়াম খুব কাজে দেয়।এক্ষেত্রে হাতের ব্যথা কমাতে হালকা গরম।পানিতে থালা বাসন ধোবেন।এটাই ব্যয়াম।এতে আপনার হাতের ব্যথা কমবে।
👉 বাতের ব্যথায় আরেকটি ভাল ব্যায়াম সাঁতার। সাঁতার কাটুন ব্যথা কমে যাবে।
👉 বাত এবং পেশির ব্যথা কমানোর সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হল খালি পায়ে হাঁটুন। এতে ব্যথা প্রায় ১২ শতাংশ কমে যাবে।
👉 সঠিক মাপের আরামদায়ক জুতা ব্যাবহার করুন।
👉 লবন খাওয়া ছেড়ে দিন।
👉 পুষ্টিকর খাবার খান।

15/06/2025

Address

Dhaka

Telephone

01728398376

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Pharmacist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Pharmacist:

Share