INDEX Ayurvedic Medicine

  • Home
  • INDEX Ayurvedic Medicine

INDEX Ayurvedic Medicine Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from INDEX Ayurvedic Medicine, Medical and health, House #91-92, Road #08, Block , Section #06, Mirpur, .

সিরাপ অর্জুনারিন (Arjunarin)🌿 আয়ুর্বেদিক ঔষধ 🌿 #কার্যকারিতা: হৃদরোগ, ফুসফুসের রোগ, হৃদকম্প, শ্বাসকষ্ট এবং শারীরিক দূর্বল...
07/05/2025

সিরাপ অর্জুনারিন (Arjunarin)🌿 আয়ুর্বেদিক ঔষধ 🌿

#কার্যকারিতা: হৃদরোগ, ফুসফুসের রোগ, হৃদকম্প, শ্বাসকষ্ট এবং শারীরিক দূর্বলতা প্রশমক।

✅ আর নয় হার্ট অ্যাটাক !!!

✅ হার্টের সুরক্ষায় আপনি কতটা সচেতন?

✅ হার্টের ব্লক হওয়ার পর ব্যবস্থা নেবেন?

✅ নাকি আগে থেকেই সুরক্ষা দেবেন নিজেকে?

✅ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং হার্টকে সুস্থ রাখুন

সেবন বিধিঃ ২-৩ চা চামচ দৈনিক ২-৩ বার আহারের পর সেবন।

এটি শুধু অসুস্থ রোগীর জন্য না,
হার্ট ভালো রাখার জন্য
একজন সুস্থ মানুষ ও খেতে পারবে।

20/02/2025

ডাক্তাররা প্রকৃতির ওষধ খেতে রোগীকে নিষেধ করেন,
অথচ দীর্ঘদিন ডাক্তারী ড্রাগ খাইয়ে রোগীকে একধাপ মৃত্যুর দিকে
এগিয়ে দিলেন।

বোলেন্ট (যৌবন শতদল ২৫০ মিলি গ্রাম ক্যাপসুল)🩺বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রায় ৩১% পুরুষ "যৌ"ন অ"ক্ষ-মতা-য় ভোগেন।বোলেন্ট (যৌবন শতদল ...
19/12/2024

বোলেন্ট (যৌবন শতদল ২৫০ মিলি গ্রাম ক্যাপসুল)

🩺বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রায় ৩১% পুরুষ "যৌ"ন অ"ক্ষ-
মতা-য় ভোগেন।

বোলেন্ট (যৌবন শতদল ৮ টি উপকারিতা

🍀 আপনার সমস্যার পার্শ্ব"প্র"তি"ক্রিয়া"বিহীন

👉সমাধান:

✅✅দ্রু"ত বী"র্য-পাত রোধ করে

✅✅লিঃঙ্গ উ-ত্থান জনিত সমস্যা দূর করে

✅✅টে'স্টো'স্টে'রণ মা'ত্রা বৃদ্ধি করে

✅✅পুরু'ষা'ঙ্গ পেশীর কার্য'ক্ষ'মতা বৃদ্ধি করে'

✅✅পুরু'ষা'ঙ্গে'র রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করে

✅✅স'ঙ্গ'ম এর চাহিদা ফিরিয়ে আনে

✅✅পা'ত'লা বী'র্য কে গা'ড়'ত্ব দেয়

✅✅শু'ক্রা'নু উৎ'পা'দন বৃদ্ধি করে

খাবার খাওয়ার কমপক্ষে দুই ঘন্টা পরে ১ টি ক্যাপসুল সেবন করবেন, হালকা ভরা পেটে, শুধুমাত্র সাধারণ তাপমাত্রার পানির সাথে। পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি ছাড়া অন্য কিছু খাওয়ার প্রয়োজন নেই।

সহবাস করার কমপক্ষে দুই ঘন্টা আগে, ক্যাপসুল খেতে হবে হালকা ভরা পেটে। যেহেতু এটা আয়ুর্বেদিক ক্যাপসুল তাই একটু সময় নিবে আপনার শরীরে উত্তেজনা সৃষ্টি করতে। তাই আমরা বলে থাকি অবশ্যই মিলন করার কমপক্ষে দুই ঘন্টা আগে, (বোলেন্ট যৌবন শতদল) ক্যাপসুল সেবন করার জন্য।

প্রতিবার সেবনে ২৪ ঘন্টা সময় পর্যন্ত কার্যকারিতা থাকবে, প্রতিবার ইন্টারকোর্স টাইম মিনিমাম ২০-৩০ মিনিট।

Price Tk: 500 (20 Capsule)

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি:

১ টি করে ক্যাপসুল দিনে ১-২ বার খাবারের পর অথবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

💊ঔষধ প্রশাসন কর্তৃক অনুমোদিত✅
🩺সুস্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধ জীবনের প্রতিশ্রুতি-🩺

🛒অর্ডার প্রক্রিয়া:
নাম, ঠিকানা ও ফোন নাম্বার দিয়ে অর্ডার কনফার্ম করুন। পণ্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ।

📞 যোগাযোগ: +8801710150068
🌐 ওয়েবসাইট: www.taqwamedicine.com
🚛 সারা দেশে হোম ডেলিভারি।

 #ইনডেক্স_সয়া (Index Soya)🤔 সয়া_প্রোটিন_কেন_খাবেন? সয়া_আসলে_কি?আমাদের দৈনন্দিন  খাবারের তালিকায় নানা আয়োজন থাকে। আ...
18/12/2024

#ইনডেক্স_সয়া (Index Soya)
🤔 সয়া_প্রোটিন_কেন_খাবেন? সয়া_আসলে_কি?

আমাদের দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় নানা আয়োজন থাকে। আর সেই তালিকায় সয়ার তৈরি খাবার কতটা স্বাস্থ্যকর, তা কি আমাদের জানা আছে?
সয়ার তেল জনপ্রিয় হলেও এর তৈরি চিজ, দুধ, বাদাম, ময়দা ইত্যাদিতেও যে নানা উপকারিতা আছে তা অনেকেরই অজানা। শরীরের পেশি গঠনে যে ৯টি অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড প্রয়োজন হয়, এর সব কটিই আছে দারুণ পুষ্টিকর সয়াবিনে।

সারা পৃথিবীতে প্রায় ৪৫০০ ও বেশি পণ্য উৎপাদনে সয়া ব্যবহার করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের এক গবেষনায় জানানো হয়েছে। সয়াতে থাকা প্রোটিন, রক্তে কোলেস্টেরল এর মাত্রা বৃদ্ধি রোধ করে, যা হৃদযন্ত্রের রোগ নিয়ন্ত্রণে বেশ উপকারি। স্বল্প প্রোটিন সমৃদ্ধ সয়া থেকে উৎপাদিত তেল, দুধ, চিজ ইত্যাদি হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকাংশ রোধ করে। পুষ্টিকর এবং প্রোটিন জাতীয় খাদ্য অনেকখানি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।
এছাড়া যাদের শরিরে মেদ বা চর্বি বেশি। তাদের জন্য সয়ার বিকল্প কমই আছে।

👉 সয়াবিন যেভাবে শরীরের উপকার করে:
_________________..._________________

✅ সয়াবিনের আইসোফ্ল্যাভেন অত্যন্ত জোরালো ফাইটো ইস্ট্রোজেন। ত্বক ও চুল উজ্জ্বল ও ঝকঝকে রাখতে এটি সাহায্য করে।

✅ সয়াবিনে থাকা লেসিথিন রক্তচাপ স্বাভাবিক রেখে হার্ট ও মস্তিষ্ককে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে। এতে অকালবার্ধক্য থেকে মুক্তি মেলে।

✅ সয়াবিনের লেসিথিন ফ্যাট, মেটাবলিজিম বাড়াতে সাহায্য করে। তাতে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

✅ দিনে ৫০ মিলিগ্রাম করে সয়াবিন খেলে, এইচডিএল এবং এলডিএলের ভারসাম্য রক্ষা হয়। ফলে হৃদরোগের আশঙ্কা কমে।

✅ ব্রিটিশ জার্নাল অব নিউট্রিশনে প্রকাশিত এক রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, খাবার পরিপাকের সময় সয়া-প্রোটিন নামে এক যৌগ তৈরি হয়, যা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্যে করে।

✅ সয়া-ফাইবার রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা স্বাভাবিক রাখে।

✅ সয়াবিনে আছে ফাইটিক অ্যাসিড, স্যাপোনিন, আইসোফ্ল্যাভেন ও আরও নানা পুষ্টিকর উপাদান। এগুলোর প্রতিটিই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।

✅ এক কাপ সয়াবিনে ১০ গ্রাম ফাইবার আছে। যেখানে সমপরিমাণ মাছ, মাংস ও ডিম ফাইবারের পরিমাণ খুবই কম।

✅ এক কাপ সয়াবিনে থাকে ৮৮৬ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম। একটি মাঝারি আকারের কলার তুলনায় এই পরিমাণটি দ্বিগুণ।

🟩 সয়ার উপকারিতাঃ
--------------------------------
✅ এটি চর্বিহীন মাছ মাংসের বিকল্প এবং মাংসের অনান্ন গুনে ভরপুর।

✅ সয়াবিন উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টরেল কমাতে সহায়ক। ফলে হার্টের উপর চাপ কমে।

✅ মহিলাদের মনোপোজ পরবর্তী সময়ে তাদের হৃদপিন্ড, হাড়ের ক্ষয়, ব্রেষ্ট কান্সার প্রভৃত্তি হতে রক্ষা করে।

✅ সয়াবিন ব্লাড সুগার স্থিতিশীল রাখে ফলে ডায়বেটিসের ঝুঁকি হ্রাস করে, কিডনি ও হার্ট ভাল রাখতে সাহায্য করে।

✅ এটি পেট কষার নিরামক, পরিপাকের সহায়ক এবং পাকস্থলির কার্যক্রম শক্তিশালী করে।

✅ এটি সার্বিক স্বাস্থের উন্নয়ন করে।

✅ এটা শক্তি বর্ধক এবং সহনশীল।

✅ এটি হাই প্রোটিন জাতীয় খাবার, ২১ টি প্রোটিনের সমারহ।

✅ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে শ্বেতসার এ,বি,বি১,ভিটামিন সি, আয়রন, নিয়াসিন, ফসফরাস এবং প্রচুর খাদ্য উপযোগী আঁশ।

✅ এটা ব্রেনের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। শিশুদের মেধা বিকাশ

✅ হাড়ের ক্ষয় রোধ ও পেশী মজবুত করে।

📢 বিশেষ দ্রঃবিঃ
সয়া খেয়ে স্বাস্থ্য কমানো-বাড়ানো যায়।এতে কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

🚨 সতর্কতা:
অতিরিক্ত সয়াবিন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। দিনে ৫০ গ্রামের বেশি সয়াবিন খাওয়া ঠিক নয়। অনেকেরই বেশি সয়াবিন হজমে সমস্যা হয়। তবে সয়া মিল্ক প্রতিদিন খাওয়া যায়।

🥫 সয়ার উপাদান সমূহ:
____________________
১. ২১ টি প্রোটিনের সমাহার। (Amino Acid)
২. এছাড়া প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াতে শ্বেতসার ১০ গ্রাম।
৩. ভিটামিন - এ ১৯০ mg
৪. ভিটামিন - বি ০. ২৩ mg
৫. ভিটামিন - বি 1 ০. ১৪ mg
৬. নিয়াসিন ১. ১ mg
৭. ভিটামিন সি ১৫ mg
৮. ক্যালসিয়াম ১৩১ mg
৯. ফসফরাস ১৪২ mg
১০. আয়রন ২. ২৫ mg
১১. প্রোটিন (আমিষ) ৩১ mg

🗣️ খাওয়ার নিয়ম:

🙇শিশু:

> ১বছর বয়সের শিশুর ক্ষেত্রে — পৌনে ১চা চামচ করে ২বার, সকাল-রাত।
–(খাবারের পর, এক গ্লাস কুসুমগরম দুধসহ সেব্য)–
> ২-৫ বছর বয়সের শিশুর ক্ষেত্রে — ১চা চামচ করে ২বার, সকাল-রাত।
–(খাবারের পর, এক গ্লাস কুসুমগরম দুধসহ সেব্য)–
> ৫ বছরের উপরে ২ চা চামচ করে ২বার, সকাল-রাত। –(খাবারের পর, এক গ্লাস কুসুমগরম দুধসহ সেব্য)–

🧔 প্রাপ্ত বয়স্ক:

✅মোটা শরীর:
> কুসুম গরম পানিতে ২ চামচ করে ২বার সকাল-রাত খাবারের আগে সেব্য।

✅চিকন শরীর:
> কুসুম গরম দুধে ২ চামচ করে ২বার সকাল-রাত খাবারের পরে সেব্য।

💰 মূল্য: ২০০গ্রাম = ৪৫০টাকা

📞 01710-150068

ইনজিনসেন ১৫ ক্যাপসল( জিনসেং ৫০০মিঃ গ্রাঃ)কার্যকারিতাঃজিনসেং ক্যাপসল মূলত শারীরিক শক্তি বর্ধক এবং যৌন শক্তি বর্ধক হিসেবে ...
17/12/2024

ইনজিনসেন ১৫ ক্যাপসল( জিনসেং ৫০০মিঃ গ্রাঃ)

কার্যকারিতাঃ
জিনসেং ক্যাপসল মূলত শারীরিক শক্তি বর্ধক এবং যৌন শক্তি বর্ধক হিসেবে কাজ করে থাকে, এর বাহিরেও এটি পুরুষের শুক্রতারল্য এবং শক্তি সঞ্চয় হিসেবে কাজ করে যা দেহে শক্তি সামর্থ্য ফিরিয়ে আনতে অনেক বেশি কার্যকরী। জিনসেং সেবনে পুরুষের পুরানো শক্তি ফিরে পাওয়া যায় অর্থাৎ হারানো যৌন শক্তি ফিরে পাওয়া যায় এছাড়াও শরীর দেখে মনে হয় এই জিনসেং সেবনের ফলে।

সহজ ভাষায় বলতে গেলে জিনসেং ক্যাপসল কাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ এটি শরীরকে প্রশান্তি রাখতে শরীরে শক্তি ফিরিয়ে আনতে যৌন সক্ষমতা তৈরি করতে মানসিক দিক থেকে চাঙ্গা রাখতে সবদিক থেকেই এটি ভূমিকা খুবই বেশি এবং কার্যকরী।

ঔষধ খাওয়ার সঠিক নিয়ম আপনি জিনসেং ক্যাপসল খেতে পারেন দিনে দুটি করে অথবা একটি করে তবে ভরা পেটে খাওয়ার চেষ্টা করবেন খালি পেটে ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন খালি পেটে খাওয়া ওষুধগুলো ডাক্তারের পরামর্শে ডাক্তার কখন খেতে বলে জেনে খাওয়া উচিত।

জিনসেং ক্যাপসল কোরিয়ান।

আমাদের থেকে আপনি পেতে পারেন জিনসেং ক্যাপসল তবে জিনসেং ক্যাপসুল পৃথিবীতে দুই প্রকার পাওয়া যায় একটি হচ্ছে জিনসেং ক্যাপসুল কোরিয়ান অন্যটি হচ্ছে জিনসেং আমেরিকান। এর মধ্যে এশিয়ান জিনসেং সবচাইতে কার্যকরী বা কোরিয়ান জিনসেং সবচেয়ে বেশি কার্যকরী

জিনসেং ক্যাপসল এর উপকারিতা।

জিনসেং ক্যাপসল এর উপকারিতা সম্পর্কে উপরের অংশে দেয়া রয়েছে তারপরও বলছি যাদের শরীরের শক্তি সামর্থ্য কমে গেছে তাদের পুরুষত্বের শক্তিও কমে গেছে তাদের যৌন শক্তি বাড়ানো পুরুষত্ব শক্তি ফিরে পাওয়ার জন্য জিনসেং ক্যাপসল খেতে পারেন।

Price Tk: 1050 (15 Cap)

ইনজিনসেন (Inginsen) Capsule

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি:

১ টি করে ক্যাপসুল দিনে ১-২ বার খাবারের পর অথবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

Syrup বাসোডেক্স (Basodex) বাসকারিষ্টPrice Tk: 150.00 (200 ml)কার্যকারিতা: সাধারণ ঠান্ডা জনিত কাশি, শুষ্ককাশি, শ্বাস কষ্ট...
16/12/2024

Syrup বাসোডেক্স (Basodex) বাসকারিষ্ট
Price Tk: 150.00 (200 ml)

কার্যকারিতা:
সাধারণ ঠান্ডা জনিত কাশি, শুষ্ককাশি, শ্বাস কষ্ট (অ্যাজমা) উপশম করে। বুকের জমাট বাঁধা কফ অধিকতর তরল করে বের করে দেয় এছাড়া ধূমপান জনিত কাশি এবং স্বরভঙ্গ রোগে অত্যন্ত কার্যকর।

সেবন বিধি: শিশু (২-১২ বছর বয়সী): ১-২ চা চামচ করে দিনে ২- ৩ বার আহারের পর সেবা।

প্রাপ্ত বয়স্ক: ৩ চা চামচ করে দিনে ২-৩ বার আহারের পর অথবা রেজি: চিকিৎকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

Syrup (Bolent Plus)Price Tk: 1200.00 (450ml)বোলেন্ট প্লাস' সঞ্জীবনী রসায়নকার্যকারিতা: বল বর্ধক, মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর শক্ত...
15/12/2024

Syrup (Bolent Plus)

Price Tk: 1200.00 (450ml)

বোলেন্ট প্লাস' সঞ্জীবনী রসায়ন

কার্যকারিতা: বল বর্ধক, মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর শক্তিবর্ধক, অনিদ্রা প্রশমক, শুক্রবর্ধক, বাজীকরণ ও পরম রসায়ন।

মাত্রা ও সেবন বিধিঃ ২-৩ চা চামচ করে প্রত্যহ ২ বার অথবা রেজিঃ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

সুস্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধ জীবনের প্রতিশ্রুতি-

ঔষধ প্রশাসন কর্তৃক অনুমোদিত!

#বোলেন্টপ্লাস' #সঞ্জীবনীরসায়ন

Capsule, বোন-ইন (Bone-In)কার্যকারিতা: প্রাকৃতিক ক্যালসিয়াম হিসাবে কাজ করে।হাড়গঠনে বিলম্ব, হাড়ভাঙ্গাঁ, অস্থিভঙ্গ জনিত প্র...
23/10/2024

Capsule, বোন-ইন (Bone-In)

কার্যকারিতা: প্রাকৃতিক ক্যালসিয়াম হিসাবে কাজ করে।

হাড়গঠনে বিলম্ব, হাড়ভাঙ্গাঁ, অস্থিভঙ্গ জনিত প্রদাহ, অস্টিওপোরোসিস, রিকেটস - এ অত্যন্ত কার্যকরী। সেবন বিধিঃ ১টি করে ক্যাপসুল ১-২ বার খাবার পর অথবা রেজিঃ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

 #ডাইবিডেক্স সেবন করুনপ্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত জীবন গড়ুন।👉 এর প্রধান কাজ: প্যানক্রিয়াস (অগ্নাশয়ের) যে অংশ...
23/10/2024

#ডাইবিডেক্স সেবন করুন
প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত জীবন গড়ুন।

👉 এর প্রধান কাজ:
প্যানক্রিয়াস (অগ্নাশয়ের) যে অংশের ত্রুটির কারণে ইনসুলিন তৈরি কমে যায় অথবা বন্ধ হয়ে যায়।সে ত্রুটি দূর করে ইনসুলিন নিঃসরণ স্বাভাবিক রাখে। এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।

এবং প্যানক্রিয়াস (অগ্নাশয়ের) বিটা সেল(কোষ) কে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করে। ও বিটা সেল পুনঃউৎপাদনের মাধ্যমে ইনসুলিন তৈরীতে সহায়তা করে।
আপনি এই (ডাইবিডেক্স) ক্যাপসুল নিয়মিত ধৈর্য ধরে সেবন করেন। তাহলে আপনার শরীরে Naturally
ইনসুলিন তৈরি হবে স্বাভাবিক হারে। এবং এক সময় ডায়াবেটিসের জন্য কোন ওষধ অথবা ইনসুলিন গ্রহনের প্রয়োজন হবে না। ইন শা আল্লাহ।

🥰 এই ক্যাপসুলের প্রধান উপাদান: জাম বীজ। যা সম্পূর্ন প্রাকৃতিক। তাই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও কেমি ক্যালের ভয়নেই

#বিস্তারিত: 01710-150068



 #ইনোব্রেইন   #আয়ুর্বেদিক  #তেল, (১০০ মিলি মূল্য ২৬০)কার্যকারিতা : পালিত চুল পাকা,খালিত্য চুল পড়ে যাওয়া শিরোরোগ প্রশমক, ...
22/10/2024

#ইনোব্রেইন #আয়ুর্বেদিক #তেল, (১০০ মিলি মূল্য ২৬০)
কার্যকারিতা : পালিত চুল পাকা,খালিত্য চুল পড়ে যাওয়া শিরোরোগ প্রশমক, মাথা ব্যাথা, মাথা ঘুরানো, উম্মাদ, শিরোঃরোগ, মাইগ্রেন, পিত্তশ্রিত বায়ু (উচ্চরক্ত চাপ) ও মাথা ঠান্ডা রাখে এবং চুল পরা বন্ধে কার্যকরী।

✅ প্রোডাক্ট টি অর্ডার করতে:

✅ আপনার নাম, ফোন নাম্বার, ও পূর্ণ ঠিকানা ইনবক্স করুন অথবা কল করুন: 01710-150068

ইন-জিনসেং / জিনসেং স্বাস্থ্য উপকারিতা:দুই ধরণের জিনসেং পাওয়া যায়। একটি হলো এশিয়ান (চীন এবং কোরিয়া থেকে পাওয়া যায়) ...
17/10/2024

ইন-জিনসেং / জিনসেং

স্বাস্থ্য উপকারিতা:

দুই ধরণের জিনসেং পাওয়া যায়। একটি হলো এশিয়ান (চীন এবং কোরিয়া থেকে পাওয়া যায়) এবং অপরটি আমেরিকান। এতে থাকা জিনসেনোসাইডস নামের রাসায়নিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে ধরা হয়। এই রাসায়নিকের রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেটিভ, অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি এবং ভ্যাসোরিলাক্সেটিভ বৈশিষ্ট্য।

১) ওজন কমানো

জিনসেংয়ে অনেক রকম রাসায়নিক উপাদান থাকে যা খাবার খাওয়ার ইচ্ছাকে আটকে রাখে। বিশেষ করে শুকনো জিনসেং পাউডার কোনরকম খাবারের লোভকে ট্রিগার করে খিদে পাওয়ার হরমোনকে আটকে রাখে। যার ফলে আপনার ওজন কম করতে সাহায্য করে।

২) যৌনশক্তি বর্ধক
পানাক্স জিনসেং গ্রহণে অনেক সময় যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়।

৩) রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে

জিনসেং চা উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। কিছু ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে তা প্রমাণিত।

৪) হরমোনের ভারসাম্য ফিরিয়ে আনে

নারীদের জন্য জিনসেং চা উপকারী কারণ তা হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখে ফলে ব্রেস্ট ক্যান্সার, এন্ডোমেট্রিওসিস এবং এ ধরণের সমস্যাগুলো দূরে রাখে।

৫) মন ও শরীর চাঙ্গা করে

জিনসেং চা পান করার পর মনোযোগ বাড়ে এবং চিন্তাভাবনার ধার বাড়ে বলে দাবি করেন অনেকে। শরীর থেকে স্ট্রেস কমাতে সক্ষম জিনসেং, এ কারণেই তা মস্তিষ্কের ওপর উপকারী এই প্রভাব রাখে।

৬) হৃদস্বাস্থ্য ভালো রাখে

জিনসেং চায়ে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী। জিনসেং হার্ট রেট কমায় এবং হৃৎপিণ্ডে অক্সিজেনের চাহিদা কমায়। এছাড়া হৃদপেশীর শক্তিও বাড়াতে পারে জিনসেং। এতে মায়োপ্যাথির ঝুঁকি কমে।

৭) ত্বক ভালো রাখে

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কারণেই ত্বক ভালো রাখতেও জিনসেং কার্যকরী। এছাড়া ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতেও তা উপকারী।

৮) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

সাধারণ ঠাণ্ডা, জ্বর দূর করতে জিনসেং চা ব্যবহার করা হয়। শুধু তাই নয় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে এই চা।

৯) ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে

আমেরিকান ও কোরিয়ান দুই পদের জিনসেংই শরীরের ইনসুলিন রেজিসটেন্স কমায়। ফলে রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। যাদের টাইপ টু ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য এই চা উপকারী।

এছাড়াও যৌন স্বাস্থ্য উন্নতির জন্য কোরিয় পুরুষরা জিনসেং চা পান করে থাকেন। তবে এটা মনে রাখা জরুরী যে অতিরিক্ত পরিমাণে তা পান করা ঠিক নয়। তাতে দেখা যায় ইনসমনিয়া, অস্থিরতা, বমি, মাথাব্যথা ইত্যাদি। বিশেষ করে অসুস্থ ব্যক্তিদের জিনসেং চা পান শুরু করার আগে ডাক্তারের সাথে কথা বলে নেওয়া উচিত।

১০) বয়স বাড়া থামিয়ে দেয়

জিনসেংয়ে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যার ফলে পুরো শরীরে ফ্রি রেডিক্যালসের ঋণাত্মক প্রভাব কম হয়। সাধারণত ফ্রি রেডিক্যালস সেলুলার বিপাকের ফলে তৈরি একটি ক্ষতিকর উপপণ্য। ফ্রি রেডিক্যালস সতেজ কোষগুলোর ক্ষতি করে।

১১) চুলের জন্য উপকারী

চুলের বিভিন্ন সমস্যা যেমনচুল পড়ে যাওয়া এবং টাক ইত্যাদিতে জিনসেং অনেক উপকারী। কারণ জিনসেং এ অনেক প্রাকৃতিক কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যায়। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে জিনসেং চুলের দেখাশোনার জন্য অনেক প্রভাবশালী।

১২) নারীদের জন্যও জিনসেং

নারীদের জন্যও জিনসেং নানা কাজ করে থাকে। বেদনাদায়ক পিএমএস, ব্রেস্ট ক্যানসার রোধে এবং মেনোপজে এর ব্যবহার সঙ্গত। মেনোপজের পর হাড়ের ঘণত্ব কমে যায় বলে হাড় পাতলা ও ভঙ্গুর হয়ে সহজে ফ্রাকচার হতে পারে। এমতাবস্থায় জিনসেং সেবনে এই অবস্থার প্রভূত উন্নতি হয়। অ্যান্টি-এজিং গুণাবলী থাকার কারণে জিনসেংকে ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন প্রসাধনীতেও।

সর্তকতা:
জিনসেং গ্রহণে কোন কোন ক্ষেত্রে রক্তচাপ বৃদ্ধি পেতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে এবং যকৃত বা কিডনি রোগাক্রান্ত অবস্থায় জিনসেং নিরাপদ নয়।

অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন:
01710-150068

   #ডায়বেটিস =========আসুন আজকে ডায়াবেটিস সম্পর্কে জানি!!!ডায়াবেটিস_কি?ডায়াবেটিস একটি বিপাকজনিত রোগ। আমাদের শরীরে ইনস্যু...
17/10/2024

#ডায়বেটিস
=========
আসুন আজকে ডায়াবেটিস সম্পর্কে জানি!!!
ডায়াবেটিস_কি?
ডায়াবেটিস একটি বিপাকজনিত রোগ। আমাদের শরীরে ইনস্যুলিন নামের হরমোনের সম্পূর্ণ বা আপেক্ষিক ঘাটতির কারণে বিপাকজনিত গোলযোগ সৃষ্টি হয়ে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং এক সময় তা প্রস্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে আসে। এই সামগ্রিক অবস্থাকে ডায়াবেটিস বলে। এই রোগে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ দীর্ঘস্থায়ীভাবে বেড়ে যায়। সুস্থ লোকের রক্তে প্লাজমায় গ্লুকোজের পরিমাণ অভুক্ত অবস্থায় ৫.৬ মিলি মোলের কম এবং খাবার দুই ঘণ্টা পরে ৭.৮ মিলি মোলের কম থাকে। অভুক্ত অবস্থায় রক্তের প্লাজমায় গ্লুকোজের পরিমাণ ৭.১ মিলি মোলের বেশি হলে অথবা ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজ খাওয়ার দুই ঘণ্টা পরে রক্তের প্লাজমায় গ্লুকোজের পরিমাণ ১১.১ মিলি মোলের বেশি হলে ডায়াবেটিস হয়েছে বলে গণ্য করা হয়।
ডায়াবেটিস_কেন_হয়?
================
আমরা যখন কোন খাবার খাই তখন আমাদের শরীর সেই খাদ্যের শর্করাকে ভেঙে চিনিতে (গ্লুকোজ) রুপান্তরিত করে। অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নামের যে হরমোন নিসৃত হয়, সেটা আমাদের শরীরের কোষগুলোকে নির্দেশ দেয় চিনিকে গ্রহণ করার জন্যে। এই চিনি কাজ করে শরীরের জ্বালানী বা শক্তি হিসেবে।
শরীরে যখন ইনসুলিন তৈরি হতে না পারে অথবা এটা ঠিক মতো কাজ না করে তখনই ডায়াবেটিস হয়। এবং এর ফলে রক্তের মধ্যে চিনি জমা হতে শুরু করে।
কি_কি_ধরনের_ডায়াবেটিস_আছে?
=========================
ডায়াবেটিস বিভিন্ন ধরনের।
টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিসে অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। তখন রক্তের প্রবাহে গ্লুকোজ জমা হতে শুরু করে।
বিজ্ঞানীরা এখনও বের করতে পারেন নি কী কারণে এরকমটা হয়। তবে তারা বিশ্বাস করেন যে এর পেছনে জিনগত কারণ থাকতে পারে। অথবা অগ্ন্যাশয়ে ভাইরাসজনিত সংক্রমণের কারণে ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষগুলো নষ্ট হয়ে গেলেও এমন হতে পারে।
যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের ১০ শতাংশ এই টাইপ ওয়ানে আক্রান্ত।
অন্যটি টাইপ টু ডায়াবেটিস। এই ধরনের ডায়াবেটিসে যারা আক্রান্ত তাদের অগ্ন্যাশয়ে যথেষ্ট ইনসুলিন উৎপন্ন হয় না অথবা এই হরমোনটি ঠিক মতো কাজ করে না।
সাধারণত মধ্যবয়সী বা বৃদ্ধ ব্যক্তিরা টাইপ টু ধরনের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। বয়স কম হওয়া সত্ত্বেও যাদের ওজন বেশি এবং যাদেরকে বেশিরভাগ সময় বসে বসে কাজ করতে হয় তাদেরও এই ধরনের ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
সন্তানসম্ভবা হলে পরেও অনেক নারীর ডায়াবেটিস হতে পারে। তাদের দেহ থেকে যখন নিজের এবং সন্তানের জন্যে প্রয়োজনীয় ইনসুলিন যথেষ্ট পরিমানে তৈরি হতে না পারে, তখনই তাদের ডায়াবেটিস হতে পারে।
এক গবেষণায় দেখা গেছে ৬ থেকে ১৬ শতাংশ গর্ভবতী নারীর ডায়াবেটিস হতে পারে। ডায়েট, শরীর চর্চ্চা অথবা ইনসুলিন নেওয়ার মাধ্যমে তাদের শরীরে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখা গেলে তাদের টাইপ টু ধরনের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব।
ডায়াবেটিসের_উপসর্গ_কী???
=====================
সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গগুলোর মধ্যে রয়েছে:
খুব তৃষ্ণা পাওয়া
স্বাভাবিকের চাইতেও ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া। বিশেষ করে রাতের বেলায়।
ক্লান্ত বোধ করা
কোন কারণ ছাড়াই ওজন কমে যাওয়া
প্রদাহজনিত রোগে বারবার আক্রান্ত হওয়া
দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া
শরীরের কোথাও কেটে গেলে সেটা শুকাতে দেরি হওয়া
চিকিৎসকরা বলছেন, টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিসের লক্ষণ শৈশব থেকেই দেখা দিতে পারে এবং বয়স বাড়ার সাথে সেটা আরো জটিল হয়ে উঠতে পারে।
বয়স ৪০ বছরের বেশি হওয়ার পর থেকে টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তবে দক্ষিণ এশিয়ার লোকজনের মধ্যে এই ঝুঁকি তৈরি হয় তাদের ২৫ বছর বয়স হওয়ার পর থেকেই।
যাদের পিতামাতা, ভাই বোনের ডায়াবেটিস আছে, অথবা যাদের অতিরিক্ত ওজন তাদেরও এই ঝুঁকি বেশি থাকে।
ডায়াবেটিস_কি_প্রতিরোধ_করা_সম্ভব?
============================
ডায়াবেটিস যদিও জেনেটিক এবং আপনার জীবন যাপনের স্টাইলের ওপর নির্ভরশীল তারপরেও আপনি চেষ্টা করলে রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখতে পারেন। সেজন্যে আপনাকে খাবার গ্রহণের বিষয়ে বিশেষভাবে সচেতন থাকতে হবে এবং আপনাকে হতে হবে অত্যন্ত সক্রিয় একজন মানুষ।

প্রক্রিয়াজাত খাবার ও পানীয় এড়িয়ে চলতে হবে। মৃসন শাদা আটার রুটির পরিবর্তে খেতে হবে ভুষিওয়ালা আটার রুটি। এটাই প্রথম ধাপ। এড়িয়ে চলতে হবে হোয়াইট পাস্তা, প্যাস্ট্রি, ফ্রিজি ড্রিংকস, চিনি জাতীয় পানীয়, মিষ্টি ইত্যাদি। আর স্বাস্থ্যকর খাবারের মধ্যে রয়েছে শাক সব্জি, ফল, বিন্স এবং মোটা দানার খাদ্য শস্য। স্বাস্থ্যকর তেল, বাদাম খাওয়াও ভালো। ওমেগা থ্রি তেল আছে যেসব মাছে সেগুলো বেশি খেতে হবে। যেমন সারডিন, স্যামন এবং ম্যাকেরেল, রুই মাছ, পাংগাস, মাগুর ইত্যাদি।

এক বেলা পেট ভরে না খেয়ে পরিমানে অল্প অল্প করে বিরতি দিয়ে খাওয়া দরকার। শরীর চর্চ্চা বা ব্যায়াম করার মাধ্যমে রক্তে চিনির মাত্রা কমিয়ে রখা সম্ভব। চিকিৎসকরা বলছেন, প্রতি সপ্তাহে আড়াই ঘণ্টার মতো ব্যায়াম করা দরকার। তার মধ্যে দ্রুত হাঁটা এবং সিড়ি বেয়ে ওপরে ওঠাও রয়েছে। ওজন কম রাখলেও চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। যদি ওজন কমাতে হয় তাহলে সেটা ধীরে ধীরে করতে হবে। সপ্তাহে আধা কেজি থেকে এক কেজি পর্যন্ত। ধূমপান পরিহার করাও জরুরী। নজর রাখতে হবে কোলস্টেরলের মাত্রার ওপর। এর মাত্রা বেশি হলে হৃদ রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
ডায়াবেটিসের কারণে কী ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে?
=====================================
রক্তে চিনির পরিমাণ বেশি হলে রক্তনালীর মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। শরীরে যদি রক্ত ঠিক মতো প্রবাহিত হতে না পারে, যেসব জায়গায় রক্তের প্রয়োজন সেখানে যদি এই রক্ত পৌঁছাতে না পারে, তখন স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। এর ফলে মানুষ দৃষ্টি শক্তি হারাতে পারে। ইনফেকশন হতে পারে পায়ে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, অন্ধত্ব, কিডনি নষ্ট হয়ে যাওয়া, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক ইত্যাদির পেছনে একটি বড় কারণ ডায়াবেটিস।

Address

House#91-92, Road #08, Block #C, Section #06, Mirpur

1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when INDEX Ayurvedic Medicine posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to INDEX Ayurvedic Medicine:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram