নাজাত হোমিও হল

নাজাত হোমিও হল ডাঃ এস.এম.হাসিবুল ইসলাম
ডি.এইচ.এম.এস(বি.এইচ.বি.ঢাকা)
উচ্চতর প্রশিক্ষণঃ এ.সি.এইচ.ঢাকা
মোবাইলঃ- 01317382381

👇মানুষের হৃৎপিণ্ডের গঠন (Structure of Human Heart🫀)হৃৎপিণ্ড বক্ষ গহ্বরের বাম দিকে দুই ফুসফুসের মাঝখানে অবস্থিত একটি ত্রি...
14/07/2024

👇মানুষের হৃৎপিণ্ডের গঠন (Structure of Human Heart🫀)

হৃৎপিণ্ড বক্ষ গহ্বরের বাম দিকে দুই ফুসফুসের মাঝখানে অবস্থিত একটি ত্রিকোণাকার ফাঁপা অঙ্গ। এটি হৃৎপেশি নামক এক বিশেষ ধরনের অনৈচ্ছিক পেশি দিয়ে গঠিত। হৃৎপিণ্ড পেরিকার্ডিয়াম নামক পাতলা পর্দা দিয়ে আবৃত থাকে। হৃৎপিণ্ড প্রাচীরে থাকে তিনটি স্তর, বহিঃস্তর বা এপিকার্ডিয়াম, মধ্যস্তর বা মায়োকার্ডিয়াম এবং অন্তঃস্তর বা এন্ডোকার্ডিয়াম।

অবস্থান (Position) :
মানুষের হৃদপিণ্ড বক্ষগহ্বরে মধ্যচ্ছদার উপরে ও দুই ফুসফুসের মাঝ-বরাবর বাম দিকে একটু বেশি বাঁকা হয়ে অবস্থিত। এটি দেখতে ত্রিকোণাকার; গোঁড়াটি চওড়া ও ঊর্ধ্বমুখী থাকে, কিন্তু সূচালো শীর্ষ দেশ নিচের দিকে পঞ্চম পাঁজরের ফাঁকে অবস্থান করে।

আবরণ (Cover) :
পেরিকার্ডিয়াম কী?: হৃৎপিণ্ড একটি পাতলা দ্বিস্তরী আবরণে আবৃত। এর নাম পেরিকার্ডিয়াম (pericardium)।
পেরিকার্ডিয়াম এর বাইরের দিক তন্তুময় পেরিকার্ডিয়াম (fibrious pericardium) এবং এর ভেতরের দিক সেরাস পেরিকার্ডিয়াম (serous pericardium) নামে পরিচিত।
সেরাস পেরিকার্ডিয়াম আবার দুই স্তরে বিভক্ত, বাইরের দিকে প্যারাইটাল স্তর (parietal layer) এবং ভেতরের দিকে ভিসেরাল স্তর (visceral layer)।
প্যারাইটাল ও ভিসেরাল স্তর দুটির মাঝখানের পেরিকার্ডিয়াল ফ্লুইড (pericardial fluid) নামক তরল পদার্থ থাকে।

হৃৎপিণ্ডের গঠন
হৃদপিণ্ডের বাহ্যিক গঠন

কাজ :
অস্থায়ী প্লেইটলেট প্লাগ (Platelet plug) সৃষ্টির মাধ্যমে রক্তপাত বন্ধ করে।
রক্তজমাট ত্বরাণ্বিত করতে বিভিন্ন ক্লটিং ফ্যাক্টর (clotting factor) ক্ষরণ করে।
প্রয়োজন শেষে রক্তজমাট বিগলনে সাহায্য করে।
ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস ধ্বংস করে।
দেহের কোথাও ব্যথার সৃষ্টি হলে মনোসাইটকে আকৃষ্ট করতে রাসায়নিক পদার্থ ক্ষরন করে।
রক্তবাহিকার এন্ডোথেলিয়ামের অন্তঃপ্রাচীর সুরক্ষার জন্য গ্রোথ ফ্যাক্টর ক্ষরণ করে।
সেরোটোনিন (serotonin) নামক রাসায়নিক পদার্থ ক্ষরণ করে রক্তপাত বন্ধের উদ্দেশ্যে রক্তবাহিকাকে দ্রুত সংকোচনে উদ্বুদ্ধ করে।
স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি অণুচক্রিকা থাকলে রক্তনালীর ভিতরে অদরকারি রক্তজমাট সৃষ্টি, স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।
প্রাচীর (wall) :
হৃৎপিন্ডের প্রাচীর অনৈচ্ছিক পেশি ও যোজক টিস্যু নিয়ে গঠিত। এর প্রাচীর গঠনকারী পেশীকে কার্ডিয়াক পেশি (cardiac muscle) বলে।

এপিকার্ডিয়াম (Epicardium)
মায়োকার্ডিয়াম (Myocardium)
এন্ডোকার্ডিয়াম (Endocardium)
হৎপিন্ডের প্রকোষ্ঠ সমূহ (Chambers of Heart)
মানব হৃৎপিণ্ড সম্পূর্ণরূপে চার প্রকোষ্ঠ বিশিষ্ট (completely four chambered) একটি ফাঁপা অঙ্গ। এর উপরের দুটি আট্রিয়া (atria: একবচনে atrium) বা অলিন্দ ও নিচের দুটি ভেন্ট্রিকল (ventricle) বা নিলয়।
অ্যাট্রিয়ামের তুলনায় ভেন্ট্রিকলের প্রাচীর পুরু ও পেশীবহুল।
বাম ও ডান অ্যাট্রিয়াম আন্তঃঅ্যাাট্রিয়াল (আন্তঃঅলিন্দ) পর্দা (inter-atrial septum) এবং বাম ও ডান ভেন্ট্রিকল আন্তঃভেন্ট্রিকুলার (আন্তঃনিলয়) পর্দা (inter-ventricular septum) দিয়ে পৃথক থাকে।
ডান আট্রিয়াম (Right atrium)
এর ভেতরের গায়ে সাইনো-আট্রিয়াল নোড (sino-atrial node) বা পেস মেকার (pace maker) নামে একটি পেশিখন্ড থাকে। এখান থেকে হৃৎস্পন্দন শুরু হয়।
ডান আট্রিয়াম সুপিরিয়র ভেনাক্যাভা (অগ্র বা ঊর্ধ্ব মহাশিরা) ও ইনফেরিয়র ভেনাক্যাভার (পশ্চাৎ বা নিম্ন মহাশিরা) মাধ্যমে যথাক্রমে দেহের সম্মুখ ও পশ্চাৎ অঞ্চল থেকে এবং করোনারি শিরা ও করোনারি সাইনাস এর মাধ্যমে হৃৎপিন্ডের প্রাচীর থেকে ফিরে আসা

সমৃদ্ধ রক্ত গ্রহণ করে।
ডান অ্যাট্রিও-ভেন্ট্রিকুলার ছিদ্র (right atrio-ventricular aperture)-এর মাধ্যমে ডান আট্রিয়াম ডান ভেন্ট্রিকলে উন্মুক্ত হয়।
এ ছিদ্রপথে ট্রাইকাসপিড কপাটিকা (tricuspid valves) নামে তিনটি ঝিল্লিময় টুপির মত কপাটিকা থাকে।


কপাটিকা কী?
হৃৎপিণ্ডের কপাটিকা (ইংরেজি: Heart valve) হল একমুখী ভালভ যা সাধারণত রক্তকে হৃৎপিণ্ডের মধ্য দিয়ে শুধুমাত্র এক দিকে প্রবাহিত হতে দেয়।

হৃদপিণ্ডের গঠন চিত্র

বাম আট্রিয়াম (Left atrium)
প্রকোষ্ঠটি পালমোনারি বা ফুসফুসীয় শিরার মাধ্যমে ফুসফুস থেকে ফিরে আসা O2

সমৃদ্ধ রক্ত গ্রহণ করে।
বাম আট্রিয়াম বাম আট্রিও-ভেন্ট্রিকুলার ছিদ্রের মাধ্যমে বাম ভেন্ট্রিকলে রক্ত প্রেরণ করে।
এ ছিদ্র মুখে বাইকাসপিড কপাটিকা (bicuspid valves) বা মাইট্রাল কপাটিকা (mitral valves) নামক দুটি ঝিল্লিময় টুপির মতো কপাটিকা থাকে।
ডান ভেন্ট্রিকল (Right ventricle)
এটি ডান আট্রিও-ভেন্ট্রিকুলার ছিদ্রের মাধ্যমে ডান আট্রিয়াম থেকে Co2
সমৃদ্ধ রক্ত সংগ্রহ করে।
ডান ভেন্ট্রিকলের সম্মুখ ভাগ থেকে ফুসফুসীয় ধমনী (pulmonary artery) সৃষ্টি হয় যার মাধ্যমে CO2

সমৃদ্ধ রক্ত ডান ভেন্ট্রিকল থেকে ফুসফুসে সঞ্চালিত হয়।
এ ধমনির মুখে একটি একমুখী অর্ধচন্দ্রাকার বা সেমিলুনার কপাটিকা (semilunar valve) থাকে।
হৎপিন্ডের লম্বচ্ছেদ

বাম ভেন্ট্রিকল (Left ventricle)
হৃৎপিন্ডের বাম দিকে অবস্থিত বাম ভেন্ট্রিকুলার প্রাচীর তুলনামূলকভাবে অধিক পুরু কারণ এ প্রকোষ্ঠ থেকেই সমগ্র দেহের রক্ত প্রেরিত হয় (অন্যদিকে ডান ভেন্ট্রিকল থেকে রক্ত কেবল ফুসফুসে প্রেরিত হয়) যাতে অনেক বেশি শক্তি প্রয়োগ করতে হয়।
বাম ভেন্ট্রিকল বাম আট্রিয়াম থেকে বাম আট্রিও-ভেন্ট্রিকুলার ছিদ্রের মাধ্যমে O2
সমৃদ্ধ রক্ত গ্রহণ করে।
বাম ভেন্ট্রিকলের সম্মুখ হতে সিস্টেমিক মহাধমনী বা অ্যাওট্রা (aorta) উৎপন্ন হয় এবং এর মাধ্যমে সমৃদ্ধ রক্ত দেহের বিভিন্ন অঙ্গের প্রেরিত হয়।
মানুষের হৃৎপিন্ডের কপাটিকার নাম, বৈশিষ্ট্য ও কাজ (Name, Features and Functions of Human Heart)
হৃৎপিন্ডের কপাটিকা সমূহ

নাম অবস্থান বৈশিষ্ট্য কাজ
১.বাইকাসপিড কপাটিকা/মাইট্রাল কপাটিকা বাম অ্যাট্রিয়াম ও বাম অ্যাট্রিয়াম এর সংযোগস্থলে দুই ঝিল্লিময় কপাটিকা বাম আ্যট্রিয়াম থেকে বাম ভেন্ট্রিকলে রক্তপ্রবাহের সাহায্য করে এবং এর বিপরীত প্রবাহে বাধা দেয়
২.ট্রাইকাসপিড কপাটিকা/ত্রিপত্রী কপাটিকা ডান অ্যাট্রিয়াম ও ডান ভেন্ট্রিকল এর সংযোগস্থলে তিন ঝিল্লিময় কপাটিকা ডান আ্যট্রিয়াম থেকে ডান ভেন্ট্রিকল রক্তপ্রবাহের সাহায্য করে এবং এর বিপরীত প্রবাহে বাধা দেয়
৩.অ্যাওট্রিক সেমিলুনার
কপাটিকা

বাম ভেন্ট্রিকল ও অ্যাওর্টা এর সংযোগস্থলে অর্ধচন্দ্রাকার বা সেমিলুনার কপাটিকা বাম ভেন্ট্রিকল থেকে অ্যাওর্টায় রক্তপ্রবাহের সাহায্য করে এবং এর বিপরীত প্রবাহে বাধা দেয়
৪.পালমোনারি সেমিলুনার
কপাটিকা

ডান ভেন্ট্রিকল ও পালমনারি ধমনি এর সংযোগস্থলে অর্ধচন্দ্রাকার বা সেমিলুনার কপাটিকা ডান ভেন্ট্রিকল ও পালমনারি ধমনি রক্তপ্রবাহের সাহায্য করে এবং এর বিপরীত প্রবাহে বাধা দেয়
৫.থিবেসিয়ান বা করোনারি কপাটিকা করোনারি সাইনাস ও ডান অ্যাট্রিয়াম এর সংযোগস্থলে অর্ধচন্দ্রাকার বা সেমিলুনার কপাটিকা করোনারি সাইনাস ও ডান অ্যাট্রিয়াম রক্তপ্রবাহের সাহায্য করে এবং এর বিপরীত প্রবাহে বাধা দেয়
৬.ইউস্টেশিয়ান
কপাটিকা

ইনফিরিয়র ভেনাক্যাভা ও ডান অ্যাট্রিয়াম এর সংযোগস্থলে অর্ধচন্দ্রাকার বা সেমিলুনার কপাটিকা ইনফিরিয়র ভেনাক্যাভা থেকে ডান আ্যট্রিয়ামে রক্তপ্রবাহে সাহায্য করে এবং এর বিপরীত প্রবাহে বাধা দেয়।


হৃৎপিণ্ডের প্রকোষ্ঠগুলোর সংকোচনকে সিস্টোল (systole) ও প্রসারণকে ডায়াস্টোল (diastole) বলে।
হৃৎপিণ্ডের একবার সংকোচন (সিস্টোল) ও একবার প্রসারণ (ডায়াস্টোল)-কে একত্রে হার্টবিট বা হৃৎস্পন্দন (heart beat) বলা হয়।
প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ ব্যাক্তির হৃৎস্পন্দনের হার প্রতি মিনিটে প্রায় ৭০-৮০ বার। যদি প্রতি মিনিটে গড়ে ৭৫ বার হার্টবিট হয় তবে কার্ডিয়াক চক্রের সময়কাল ৬০৭৫=০.৮ সেকেন্ড।
ভেন্ট্রিকলের সিস্টোল = লাব (lub); ভেন্ট্রিকলের ডায়াস্টোল = ডাব (dub)

অ্যাট্রিয়াম ভেন্ট্রিকল
ডায়াস্টোল সিস্টোল ডায়াস্টোল সিস্টোল
০.৭ সে. ০.১ সে. ০.৫ সে. ০.৩ সে.
বাইরের কোন উদ্দীপনা ছাড়াই হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়া স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় এ ধরনের নিয়ন্ত্রণ মায়োজেনিক নিয়ন্ত্রণ (myogenic = muscle origin; myo = muscle + genic = giving rise to) বলে অর্থাৎ স্নায়ুতন্ত্র বা হরমোন, কিংবা অন্য কোন উদ্দিপনা ছাড়াই নিজ থেকে হৃৎস্পন্দন তৈরি হয়।

হৃৎপিণ্ডের প্রাচীরের কিছু হৃৎপেশি মায়োজেনিক প্রকৃতির জন্য দায়ী। হৃৎপিণ্ডের এ বিশেষ ধরনের পেশিগুলকে সম্মিলিতভাবে সংযোগী টিস্যু বা জাংশানাল টিস্যু (junctional tissue) বলে।

১. সাইনো-অ্যাট্রিয়াল নোড (Sino-Atrial Node, সংক্ষেপে SAN) : এটি ডান অ্যাট্রিয়াম প্রাচীরে, ডান অ্যাট্রিয়াম ও সুপিরিয়র ভেনাক্যাভার ছিদ্রের সংযোগস্থলে অবস্থিত। SAN থেকে সৃষ্ট একটি অ্যাকশন পটেনশিয়াল (action potential) ইলেক্ট্রিক্যাল সিগন্যালের মাধ্যমে হার্টবিট শুরু হয়। SAN কে পেসমেকার (pacemaker) বলে, কারণ প্রতিটি উত্তেজনার তরঙ্গ এখানেই সৃষ্টি হয় এবং পরবর্তী উত্তেজনার তরঙ্গ সৃষ্টির উদ্দীপক হিসেবেও এটি কাজ করে।

২. অ্যাট্রিও-ভেন্ট্রিকুলার নোড (Atio-Ventricula Node, সংক্ষেপে AVN) : ডান অ্যাট্রিয়াম – ভেন্ট্রিকলের প্রাচীরে অবস্থিত SAN-এর অনুরূপ গঠন বৈশিষ্ট্যের AVN টিস্যু AV বাণ্ডেল নামক বিশেষ পেশিতন্তু গুগুচ্ছের সাথে যুক্ত থাকে। SAN থেকে AVN এ উদ্দীপনা পরিবহনে ০.৩ সেকেন্ড সময় লাগে। AVN এ আগত উদ্দীপনা ০.০৯ সেকেন্ড দেরী করে। একে AV Nodal Delay বলে।

৩. বান্ডল অব হিজ (Bundle of His) : এটি AV নোড থেকে উদ্দীপনা গ্রহণ করে ভেন্ট্রিকলের প্রাচীরে সঞ্চারণ ঘটায়।

৪. পারিকিঞ্জি তন্তু (Purkinje fibre) : বান্ডল অব হিজ থেকে উদ্দীপনা পরিকিঞ্জি তন্তুর মাধ্যমে ভেন্ট্রিকলের প্রাচীরে ছড়িয়ে পড়ে ভেন্ট্রিকল দুটির সংকোচন ঘটায়।

SA নোড AV নোড বান্ডল অব হিজ পারিকিঞ্জি তন্তু

রক্তনালির ভিতর দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হওয়ার সময় প্রাচীর গাত্রে যে পার্শ্বচাপ প্রয়োগ করে তাকে রক্তচাপ বলে।

একজন সুস্থ্য প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের স্বাভাবিক সিস্টোলিক চাপ (systolic pressure) হচ্ছে ১০০-১৩৯ 𝑚𝑚𝐻𝑔 (অপটিমাম ১২০𝑚𝑚𝐻𝑔) এবং স্বাভাবিক ডায়াস্টোলিক চাপ ৬০-৮৯ 𝑚𝑚𝐻𝑔 (অপটিমাম ৮০ 𝑚𝑚𝐻𝑔)

ব্যারোরিসেপ্টর (Baroreceptors)
মানুষের রক্তবাহিকার প্রাচীরে বিশেষ সংবেদী স্নায়ু প্রান্ত (sensory nerve ending) থাকে। এগুলো রক্তচাপ পরিবর্তনে বিশেষভাবে সাড়া দেয় এবং দেহে রক্ত চাপের ভারসাম্য রক্ষা করে। এ সংবেদী স্নায়ু প্রান্তকে ব্যাররিসেপ্টর বলে। এসব স্নায়ু প্রান্ত অস্বাভাবিক রক্তচাপ শনাক্ত করে কেন্দীয় স্নায়ু (sensory nerve ending) তন্ত্রে যে বার্তা পাঠায় তা প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র হৃৎস্পন্দনের মাত্রা ও শক্তি নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে রক্তচাপ স্বাভাবিক করণে ভূমিকা পালন করে। সামগ্রিক প্রক্রিয়াটি ব্যারোরিফ্লেক্স (baroreflex) নামে পরিচিত।

ব্যারোরিসেপ্টর দু’রকম- উচ্চচাপ ব্যারোরিসেপ্টর এবং নিম্নচাপ ব্যারোরিসেপ্টর।

উচ্চচাপ ব্যারোরিসেপ্টর (High-Pressure Baroreceptors) : অনুপ্রস্থ অ্যাওর্টিকআর্চ এবং ডান ও বাম ক্যারোটিড ধমনির ক্যারোইড সাইনাস-এ এসব ব্যারোরিসেপ্টর অবস্থান করে। রক্তের চাপ বেড়ে গেলে অর্থাৎ রক্তনালি প্রসারণ ঘটলে সেখানকার ব্যারোরিসেপ্টর উদ্দীপ্ত হয় এবং এ উদ্দীপনা মস্তিষ্কের মেডুলায় সঞ্চালিত হয়।
নিম্নচাপ ব্যারোরিসেপ্টর বা আয়তন রিসেপ্টর (Low-Pressure Baroreceptor or Volume Receptors) : বড় বড় সিস্টেমিক শিরা, পালমোনারি রক্তবাহিকা এবং ডান অ্যাট্রিয়াম ও বাম ভেন্ট্রিকলের প্রাচীরের ব্যারোরিসেপ্টরগুলো এ ধরনের। এসব রিসেপ্টর রক্তের আয়তন (Blood Volume) নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখে।







04/07/2024
ঠিকানাঃ কাঁচি কাটা মুন্সি বাজার(বাদশা পেদার দোকান), সখিপুর শরীয়তপুর। রোগী দেখার সময়ঃ- প্রতি শনি ও মঙ্গলবার সকাল ১০ থেকে ...
25/06/2024

ঠিকানাঃ কাঁচি কাটা মুন্সি বাজার(বাদশা পেদার দোকান), সখিপুর শরীয়তপুর।

রোগী দেখার সময়ঃ- প্রতি শনি ও মঙ্গলবার সকাল ১০ থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত।


নাজাত হোমিও হল

ঈদ মোবারক
15/06/2024

ঈদ মোবারক

সু-খবর         সু-খবর           সু-খবরএখন নাজাত হোমিও হলে মাএ ৩০০ টাকায় কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে কোরিয়ান কোয়ান্টাম এনালাইজ...
18/05/2024

সু-খবর সু-খবর সু-খবর
এখন নাজাত হোমিও হলে মাএ ৩০০ টাকায় কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে কোরিয়ান কোয়ান্টাম এনালাইজার অটোমেটিক মেশিনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ শরীরের নানাবিধ রোগের পরীক্ষা-নিরিক্ষা করা হয়।

এই বডি এনালাইজার মেশিনের মাধ্যমে কি কি আপনারা জানতে পারবেনঃ-

১.হার্টের আবস্থান
২.গ্যাস্টিকের অবস্থান।
৩.লিভারের অবস্থান।
৪.গলব্লাডারে অবস্থান।
৫. অগ্ন্যাশয়ের অবস্থান।
৬.কিডনির অবস্থান।
৭.ফুসফুসের অবস্থান।
৮.ব্রেইনের অবস্থান।
৯.কোমরপ হাড়রে অবস্থান।
১০.বাতের অবস্থান।
১১.ডায়বেটিসের অবস্থান।
১২.শারিরীক দূর্বলতা।
১৩.শরীরের ক্যালসিয়ামের অবস্থান।
১৪.হজম শক্তি অবস্থান।
১৫.মেয়েদের মাসিকের সমস্যা।
১৬.জরায়ু কি অবস্থানে আছে তা জনতে পারবেন।
১৭.ওভারি সিস্ট আছে কি না তা জানতে পারবেন।
১৮ বীর্যে কি অবস্থানে আছে তা জানতে পারবেন।
১৯.চুলকানির অবস্থান।
২০.এলাজীর কি পরিমাণ আছে তা জানতে পারবেন
২১.প্রোস্টেট কি কি সমস্যা আছে তা জানতে পারবেন।
২২.চোখে কি কি সমস্যা আছে তা জানতে পারবেন।
২৩.মেয়েদের ব্রেস্ট কি কি সমস্যা আছে তা জানতে পারবেন।
২৪.ভিটামিনের অবস্থান।
২৫.রক্তের অবস্থান।
২৬.শরীরে প্রেসারে অবস্থান।
২৭.দাঁতে সমস্যা।
২৮.মাথায় চুল পরার সমস্যা।
২৯.থাইরয়েড কি অবস্থানে তা জানতে পারবেন
৩০.নাকের সমস্যা তা জানতে পারবেন

এছাড়াও আর রোগের সমস্যা আপনি এই বডি এনালাইজার মেশিনের মাধ্যমে পরিক্ষা করলে জানতে পারবেন।

আমাদের শাখাঃ
নাজাত হোমিও হল(Nazat Homoeo Hall)
সখিপুরঃ স্টেশন বাজার (বাজার মসজিদের দক্ষিণ পাশে) সখিপুর, শরীয়তপুর
প্রতি দিন সকাল-৯ টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত।

কাঁচি কাটাঃ কাঁচি কাটা মুন্সি বাজার(বাদশা পেদার দোকান) সখিপুর, শরীয়তপুর

প্রতি শনি ও মঙ্গলবার সকাল ১০ থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত।

মোবাইলঃ01317382381

Address

কেন্দ্রীয় মসজিদ মার্কেট(২য় তলা) বটতলা, সদর, শরীয়তপুর
Matikata
8000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when নাজাত হোমিও হল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share