https://www.facebook.com/111777753857841/

Homoeopathy Care, apon bazar mor, rayerbag, dhaka, Matuail (2025)

Q: What is the address?

Apon Bazar Mor, Rayerbag, Dhaka

21/11/2023

✅পাইলস, এনাল ফিসার ও ফিস্টুলা থেকে স্থায়ী মুক্তি পেতে চান??????
✅একমাত্র হোমিওপ্যাথিতেই পাইলস, এনাল ফিসার ও ফিস্টুলা থেকে স্থায়ী মুক্তিলাভ সম্ভব।
✅পাইলসের সাধারণ লক্ষণগুলি জেনে রাখুন:
🔸পায়ূ অঞ্চলে ব্যথা এবং চুলকানি।
🔸মল বা মলত্যাগের সময় রক্ত পরা।
🔸মলদ্বারের চারপাশে একটি শক্ত/নরম গলদা/পিন্ড।
🟢অভ্যন্তরীণ অর্শ্বরোগের লক্ষণ:
🔸মল অতিক্রম করার সময় অতিরিক্ত চাপ বা জ্বালা হতে পারে।
🔸মলত্যাগের সময় ব্যাথাহীন রক্তপাত।
🔸যদি পাইলস প্রল্যাপস, ব্যাথা এবং জ্বালা হয়।
🟩বহিরাগত অর্শ্বরোগের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
🔸মলদ্বারের চারপাশে চুলকানি।
🔸মলদ্বারের কাছে বেদনাদায়ক মাংসল গলদ।
🔸বসার সময় ব্যাথা বা অস্বস্তি।
🔸মলদ্বারে রক্তক্ষরণ।
✅পাইলস এর চিকিৎসা -
পায়ুদ্বার সংক্রান্ত যে কোনো সমস্যা হলে প্রথমেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। এ ধরনের অসুখের ক্ষেত্রে অনেকেই অবহেলা করেন/লজ্জাবোধ করেন, যা আপনার অসুখের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দেয়। এক্ষেত্রে একমাত্র
✅হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাই আপনার রোগ মুক্তির অন্যতম মাধ্যম হতে পারে। সুতরাং, একজন হোমিওপ্যাথিক বি, এইচ, এম, এস (গ্রাজুয়েট) ডিগ্রিধারী ডাক্তারের মাধ্যমে চিকিৎসা নিলে আল্লাহর রহমতে মুক্তিলাভ সম্ভব।
✅প্রয়োজনে আমাদের এখানে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের মাধ্যমে বোর্ড বসিয়ে চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
✅যারা অনলাইনে সেবা নিতে চান নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
Mobile & What's App
☑️01911201431
✅বি: দ্র: কুরিয়ারের মাধ্যমে মেডিসিন পাঠানোর ব্যাবস্থা আছে।
Dr. Md Fazlul karim
BHMS (D U)
BHS(Upper)
Lecturer: Dhaka Homoeopathic Medical College

12/10/2023

✅ডেঙ্গুর প্রধান লক্ষণ—জ্বর। ৯৯ থেকে ১০৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত তাপমাত্রা উঠতে পারে। জ্বর টানা থাকতে পারে, আবার ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়ে দেওয়ার পর আবারও আসতে পারে। এর সঙ্গে শরীরে ব্যথা, মাথাব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা এবং চামড়ায় লালচে দাগ বা ফুসকুড়ি দেখা যায়।

✅লক্ষন অনুসারে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা প্রদান করলে ডেঙ্গু থেকে সুস্থতা লাভ সম্ভব।

05/10/2023

✅কিডনি পাথর: লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিরোধের উপায়

✅কিডনিতে পাথরের লক্ষণ
কিডনির পাথর কিডনির চারপাশে না ঘুরে বা ইউরেটারে প্রবেশ না করা অবধি কোনও লক্ষণ দেখাতে পারে না। এর পরে কিডনিতে পাথরের লক্ষণগুলি দেখাতে শুরু করে যা সাধারণত অন্তর্ভুক

▪️তলপেটে ব্যাথা- তলপেটের এক পাশে বা পেছন দিকে, তলপেঠের উপরের দিকের একপাশে বা পিঠের চারদিকে ব্যাথা কিডনিতে পাথর হওয়ার প্রাথমিক লক্ষণ।
▪️পাতলা পায়খানা ও বমি- খাদ্যে বিষক্রিয়া বা অন্য কোনো রোগ ছাড়াই বমি বা পাতলা পায়খানা হলে তা কিডিনিতে পাথর হওয়ার লক্ষণ।

▪️ জ্বর- হঠাৎ জ্বরে আক্রান্ত হওয়া।
▪️প্রস্রাবে রক্ত
▪️বমিভাব এবং বমি বমি ভাব
▪️প্রস্রাবে পুঁজ বা শ্বেত রক্ত কোষের উপস্থিতি
▪️পরিমাণে কম প্রস্রাব
▪️প্রস্রাবের সময় জ্বলন বা জ্বলন
▪️ঘন ঘন প্রস্রাবের তাগিদ
▪️সংক্রমণ যা জ্বর এবং সর্দি হতে পারে

আপনি যদি মহিলাদের মধ্যে কিডনিতে পাথরের নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির মধ্যে কোনটি লক্ষ্য করেন তবে আপনার কিডনিতে পাথর হতে পারে:
▪️ পিঠে বা পাশের ব্যথা যা দূর হবে না।
▪️ ঠান্ডা এবং ফ্লুর লক্ষণ।
▪️ মনে হচ্ছে আপনার প্রস্রাবে কিছু রক্ত আছে।
নিক্ষেপ করা।
▪️ প্রস্রাবের সংবেদন আপনার শরীরকে ঝলসে দেয়।
▪️দুর্গন্ধযুক্ত বা বিবর্ণ প্রস্রাব।

✅কিডনির পাথর কেন হয়?
কিডনিতে পাথর তৈরির কারণ জানার জন্য অনেক গবেষণা হয়েছে এবং চলছে। সাম্প্রতিক ধারণা হলো, প্রস্রাবে দ্রব অত্যধিক ঘন হলে পাথরের কণা বা ক্রিস্টাল তৈরি হয়। এ অবস্থা সৃষ্টি হয় যদি শরীর থেকে প্রতিনিয়ত পানি কমে যায় (ডিহাইড্রেশন)।

পাথর তৈরির প্রধান কারণ ডিহাইড্রেশন। যাঁরা গরম আবহাওয়ায় কাজ করেন এবং পর্যাপ্ত পানি পান করেন না, তাঁদের শরীরে পানির পরিমাণ কমে পাথর তৈরির আশঙ্কা বেশি। তাই মরুভূমিতে, মধ্যপ্রাচ্যের গরম দেশগুলোতে এমনকি আমাদের এই উপমহাদেশের কিছু কিছু স্থানে প্রচুর কিডনি পাথরের রোগী পাওয়া যায়। এ ছাড়া প্রস্রাবে বারবার সংক্রমণ থেকেও পাথর হতে পারে। শরীরের কিছু খনিজ উপাদান, যেগুলো পাথর তৈরিতে বাধা দেয় (ইউরিনারি স্টোন ইনহিবিটরস) সেগুলো প্রস্রাবে কমে গেলেও কিডনিতে পাথর হওয়ার আশঙ্কা থাকে। যেমন: প্রস্রাবে সাইট্রেট, ম্যাগনেশিয়াম, জিংকের পরিমাণ কমে গেলে।

আবার শরীরে এমন কিছু উপাদান আছে, যেগুলোর পরিমাণ প্রস্রাবে বেড়ে গেলে কিডনিতে পাথর তৈরি হতে পারে। যেমন: প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম ও ইউরিক অ্যাসিড বেশি পরিমাণে নির্গত হওয়া। যেকোনো কারণে মূত্রপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হলে এবং মূত্রতন্ত্রে জন্মগত কোনো সমস্যা থাকলেও পাথর তৈরির আশঙ্কা থাকে। বিভিন্ন মেটাবলিক কারণ যেমন: প্যারাথাইরয়েড গ্রন্থির অত্যধিক কার্যকারিতা বা টিউমার রক্তে ও প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম বাড়িয়ে দিয়ে থাকে। আর এ ক্ষেত্রে দুই দিকের কিডনিতেই অনেক পাথর তৈরি হয়। শিশুদের জন্মগত মেটাবলিক কারণ, যেমন—সিসটিনিউরিয়া এবং জ্যানথিনিউরিয়া কিডনি পাথরের কারণ। পাথর সাধারণত কিডনিতে তৈরি হয়ে প্রস্রাবের নালি এবং মূত্রথলিতে নেমে আসে।

✅কিডনির পাথরের প্রকারভেদ:
কিডনির সব পাথরই কিন্তু এক রকম না। রাসায়নিক বিশ্লেষণ করে কয়েক ধরনের পাথর পাওয়া যায়।

* ক্যালসিয়াম অক্সালেট: সবচেয়ে বেশি, প্রায় ৬০-৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে পাওয়া যায়। এক্স-রে করলে ধরা পড়ে।

* মিক্সড: ক্যালসিয়াম অক্সালেট ও ফসফেটের মিশ্রণ।

* ট্রিপল ফসফেট (অ্যামোনিয়াম-ম্যাগনেশিয়াম-ক্যালসিয়াম ফসফেট): সংক্রমণ হলে সাধারণত এ–জাতীয় পাথর হয় ক্ষারীয় (অ্যালকালাইন) প্রস্রাবে।

* ইউরিক অ্যাসিড স্টোন: সাধারণত এক্স-রেতে দেখা যায় না। গাউট বা বাতজনিত রোগীদের এই পাথর থাকতে পারে

✅চিকিৎসা :
হোমিওপ্যাথিক সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে অপারেশনের ঝামেলা ছাড়াই কিডনি পাথরের সম্পুর্নরুপে নিরাময় সম্ভব। সুতরাং যারা কিডনি পাথরের অসুবিধায় ভুগছেন, আপনারা একজন হোমিওপ্যাথিক গ্রাজুয়েট ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা লাভ করতে পারেন।

ডা: মো: ফজলুর করিম।
বি, এইচ, এম, এস (ঢা: বি:)
এক্স. এইচ পি-বা: হো: মে: ক
লেকচারার : ঢাকা হোমি: মেডিকেল কলেজ।

✅যোগাযোগ :01911201431

29/09/2023

✅বন্ধ্যাত্ব
বন্ধ্যাত্ব এমন একটি অবস্থা যখন মহিলা সঙ্গী একাধিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও গর্ভবতী হতে পারে না। শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, প্রায় দশ থেকে পনের শতাংশ দম্পতি বন্ধ্যা বলে পরিচিত। দিন দিন এই সমস্যা আমাদের বাংলাদেশেও প্রকট আকার ধারণ করছে।

✅বন্ধ্যাত্ব আপনার বা আপনার সঙ্গীর সাথে একটি সমস্যার কারণে হতে পারে, অথবা এটি গর্ভাবস্থা প্রতিরোধকারী কারণগুলির সংমিশ্রণের কারণেও হতে পারে। যাইহোক, বেশ কিছু নিরাপদ এবং সেইসাথে কার্যকর চিকিৎসার মধ্যে হোমিওপ্যাথি অন্যতম যা আপনার বা আপনার সঙ্গীর গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনাকে অনেক বেশি উন্নত করতে সক্ষম।

✅বন্ধ্যাত্বের লক্ষণ
গর্ভধারণ না হওয়া বন্ধ্যাত্বের প্রধান লক্ষণ।
মহিলাদের জন্য, আপনি যদি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে গর্ভবতী হওয়ার ব্যর্থ চেষ্টা করে থাকেন, তাহলে বন্ধ্যাত্বের সমস্যা সম্পর্কে আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করে পরামর্শ নিন। নিন্মলিখিত সমস্যাগুলো থাকলে আপনি অবশ্যই ডাক্তারের সাথে দেখা করার কথা বিবেচনা করতে পারেন:
▪️বয়স 35 বা তার বেশি এবং ছয় মাস বা তার বেশি সময় ধরে গর্ভধারণের চেষ্টা করছেন৷
▪️ব্য়স 40 এর বেশি
▪️খুব বেদনাদায়ক পিরিয়ড আছে
▪️উর্বরতা সমস্যা জানেন
▪️অনিয়মিত বা অনুপস্থিত মাসিক আছে
▪️এন্ডোমেট্রিওসিস বা পেলভিক প্রদাহজনিত রোগের মতো অবস্থার সাথে নির্ণয় করা হয়েছে
▪️ক্যান্সারের চিকিৎসা নিয়েছেন
▪️একাধিক গর্ভপাত হয়েছে

✅পুরুষদের জন্য, আপনার যদি থাকে বা অভিজ্ঞতা থাকে তবে আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত:
▪️শুক্রাণুর সংখ্যা কম বা শুক্রাণুর সঙ্গে অন্য কোনো সমস্যা
▪️টেস্টিকুলার,
▪️প্রোস্টেট বা যৌন সমস্যার ইতিহাস
▪️আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বন্ধ্যাত্ব সমস্যা আছে
▪️ক্যান্সারের চিকিৎসা করাচ্ছেন
▪️আপনার অণ্ডকোষে ছোট অণ্ডকোষ বা ফোলাভাব

✅পুরুষ বন্ধ্যাত্বের কারণ
সাধারণভাবে বলতে গেলে, পুরুষদের মধ্যে, বন্ধ্যাত্ব নিম্নলিখিতগুলির সাথে সম্পর্কিত:
▪️শুক্রাণুর কার্যকর উত্পাদন
▪️শুক্রাণুর সংখ্যা বা শুক্রাণুর সংখ্যা
▪️শুক্রাণুর আকৃতি
▪️শুক্রাণুর নড়াচড়া

✅পুরুষদের বন্ধ্যাত্বের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন ঝুঁকির কারণও রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:
▪️বয়স্ক বয়স
▪️স্থূলতা
▪️ধূমপান করছে
▪️অ্যালকোহলের অত্যধিক ব্যবহার
▪️ভারী ধাতু, কীটনাশক এবং হার্বিসাইডের মতো বিষের এক্সপোজার

✅কিছু চিকিৎসা শর্তও বিদ্যমান, যা পুরুষ বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে। তারা সংযুক্ত:
▪️বিপরীতমুখী বীর্যপাত
▪️ভ্যারিকোসিল বা আপনার অণ্ডকোষের চারপাশের শিরা ফুলে যায়
▪️অণ্ডকোষ যা আপনার অণ্ডকোষে নেমে আসেনি
অ্যান্টিবডি থাকা যা আপনার শুক্রাণুকে আক্রমণ করে, অবশেষে তাদের ধ্বংস করে
▪️হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, যেমন টেস্টোস্টেরনের কম উৎপাদন

✅নারী বন্ধ্যাত্বের কারণ
বিভিন্ন কারণ নারী বন্ধ্যাত্বের দিকে পরিচালিত করতে পারে, যা নিম্নলিখিত জৈবিক প্রক্রিয়াগুলিকে প্রভাবিত বা হস্তক্ষেপ করতে পারে:
▪️ডিম্বস্ফোটন, যা ডিম্বাশয় থেকে পরিপক্ক ডিম্বাণু বের হলে ঘটে
▪️নিষিক্তকরণ, যা ঘটে যখন শুক্রাণু জরায়ু এবং জরায়ুর মধ্য দিয়ে যাওয়ার পরে ফ্যালোপিয়ান টিউবে ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হয়
▪️ইমপ্লান্টেশন, যা একটি নিষিক্ত ডিম্বাণু জরায়ুর আস্তরণের সাথে সংযুক্ত হওয়ার পরে ঘটে যেখানে এটি তারপরে বেড়ে উঠতে এবং একটি শিশুতে বিকশিত হতে সক্ষম হয়
মহিলাদের বন্ধ্যাত্বের ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
▪️বয়স বাড়ছে
▪️অ্যালকোহলের অত্যধিক ব্যবহার
▪️ধূমপান করছে
▪️স্থূল, অতিরিক্ত ওজন বা উল্লেখযোগ্যভাবে কম ওজন হওয়া
▪️যৌনবাহিত সংক্রমণলক্ষণ

✅চিকিৎসা
যদি একাধিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, একটি দম্পতি গর্ভাবস্থা অর্জন করতে অক্ষম হয়, তাহলে চিকিত্সা একটি বিকল্প। আপনার ডাক্তার যে ধরণের চিকিত্সার পরামর্শ দিতে পারে তা বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে, যেমন:

▪️বন্ধ্যাত্বের কারণ জানা থাকলে
▪️আপনার পাশাপাশি আপনার সঙ্গীর সামগ্রিক স্বাস্থ্য
▪️আপনি কতদিন ধরে গর্ভধারণের চেষ্টা করছেন
▪️বয়স
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বন্ধ্যাত্বের অসাধারণ একটি কারযকর মাধ্যম। যারা বিভিন্ন চিকিৎসা নিয়েও সমাধান পাননি, তারা আজই যোগাযোগ করুন।

ডা: মো: ফজলুর করিম।
বি, এইচ, এম, এস (ঢা: বি:)
এক্স. এইচ পি-বা: হো: মে: ক
লেকচারার : ঢাকা হোমি: মেডিকেল কলেজ।

✅যোগাযোগ :01911201431

21/09/2023

✅Rite hite- শিশুদের লাম্বা হতে অধিক কার্যকরী।
✅শিশুদের শারিরীক ও মানসিক বিকাশে খুবই কারযকরী।✅যেসব শিশুরা লাম্বা হয়না ও বিকাশে সমস্যা তাদের জন্য প্রযোজ্য।
🔸 এটি ছেলে ও মেয়ে শিশুদের লাম্বা হতে সাহায্য করে।
🔸 যারা বড় হয়না এবং বিকাশ ঘটেনা।
🔸যাদের অপূর্ণ আত্তীকরণ আছে।
🔸যেসব শিশুদের রক্তশূন্যতা আছে।
🔸যেসব শিশুদের হজমশক্তি দুর্বল।
🔸দুর্বল স্মৃতিশক্তি এবং একাগ্রতার অভাব সহ শিশুরা।
✅প্রস্তাবিত ডোজ:
🔸13 বছরের কম বয়সী শিশু: প্রতিদিন একটি ট্যাবলেট।
🔸13 বছরের বেশি বয়সী শিশু: প্রতিদিন দুটি ট্যাবলেট।
✅পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় নাই।
✅ সারাদেশে কোরিয়ারের মাধ্যমে হোম ডেলিভারি প্রদান করা হয়।
✅বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন :
Mobile & whatsapp
☑️ 01911201431

27/08/2023

✅গ্যাস্ট্রিক আলসার কে না বলুন।
✅একমাত্র হোমিওপ্যাথিতেই গ্যাস্টিক আলসার থেকে স্থায়ী মুক্তিলাভ সম্ভব।

✅গ্যাস্ট্রিক আলসার বা পাকস্থলীর আলসারের সবচেয়ে কমন লক্ষণ হলো—
🔸পেটের মাঝ বরাবর জ্বালাপোড়া করা কিংবা সার্বক্ষণিক এক ধরণের ভোঁতা (Dull Pain) ব্যথা হতে থাকা।
তবে আলসার হলেই সবার ক্ষেত্রে ব্যথা হয় না। কারও কারও ক্ষেত্রে আলসার থেকে সৃষ্ট কোনো জটিলতা নেই। যেমন: ক্ষতস্থান থেকে রক্তপাত দেখা দিলে কেবলমাত্র তখনই আলসারের উপস্থিতি টের পাওয়া যায়।

💲গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ:
🔶গ্যাস্ট্রিক আলসারের আলসারের সর্বাধিক পরিচিত লক্ষণগুলো এখানে তুলে ধরা হলো—

🔸গ্যাস্ট্রিক আলসারের ব্যথা পেটের মাঝখান হতে ঘাড় পর্যন্ত উঠতে পারে
🔸আবার নিচের দিকে নাভি পর্যন্ত যেতে পারে
🔸পিঠেও এই ব্যথা হতে পারে

✅আলসারের অন্যান্য লক্ষণ:
পাকস্থলীর আলসারের অন্যান্য লক্ষণের মধ্যে রয়েছে—
🔸 বুকে তীব্র জালাপোড়া করা।
🔸 কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থাকা।
🔸পায়খানায় প্রচন্ড কষ্ট হওয়া ।
🔸পায়খানার সাথে কালো রক্ত যাওয়া।
🔸 বদহজম হওয়া।
🔸 পায়খানায় দূরগন্ধ হওয়া।
🔸খাবারে অরুচি
🔸বমি বমি ভাব
🔸ওজন কমে যাওয়া

✅প্রয়োজনে আমাদের এখানে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের মাধ্যমে বোর্ড বসিয়ে চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
✅যারা অনলাইনে সেবা নিতে চান নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
Mobile & What's App
☑️01911201431
✅বি: দ্র: কুরিয়ারের মাধ্যমে মেডিসিন পাঠানোর ব্যাবস্থা আছে।
Dr. Md Fazlul karim
BHMS (D U)
BHS(Upper)
Lecturer: Dhaka Homoeopathic Medical College

27/08/2023

✅Rite hite- শিশুদের লাম্বা হতে অধিক কার্যকরী।
✅শিশুদের শারিরীক ও মানসিক বিকাশে খুবই কারযকরী।✅যেসব শিশুরা লাম্বা হয়না ও বিকাশে সমস্যা তাদের জন্য প্রযোজ্য।
🔸 এটি ছেলে ও মেয়ে শিশুদের লাম্বা হতে সাহায্য করে।
🔸 যারা বড় হয়না এবং বিকাশ ঘটেনা।
🔸যাদের অপূর্ণ আত্তীকরণ আছে।
🔸যেসব শিশুদের রক্তশূন্যতা আছে।
🔸যেসব শিশুদের হজমশক্তি দুর্বল।
🔸দুর্বল স্মৃতিশক্তি এবং একাগ্রতার অভাব সহ শিশুরা।

✅প্রস্তাবিত ডোজ:
🔸13 বছরের কম বয়সী শিশু: প্রতিদিন একটি ট্যাবলেট।
🔸13 বছরের বেশি বয়সী শিশু: প্রতিদিন দুটি ট্যাবলেট।

✅পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় নাই।

✅ সারাদেশে কোরিয়ারের মাধ্যমে হোম ডেলিভারি প্রদান করা হয়।

✅বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন :
Mobile & whatsapp
☑️ 01911201431

Homoeopathy Care

21/11/2023

12/10/2023

05/10/2023

29/09/2023

21/09/2023

27/08/2023

27/08/2023

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Practice

Shortcuts

Share

Category