DocTalk

DocTalk যে কোন রোগে ঘরে বসে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের যাবতীয় তথ্য পেতে আমাদের পেজটি ফলো করুন!! The next step is to provide services through various social media.

Through social media we basically do the work of Facebook marketing. So you can use your page for business or publicity.

06/08/2024
06/08/2024

৬-৮-২০২৪

04/07/2024

আমাদের দেশে পিএলআইডি সংক্রান্ত কোমরব্যথা রোগীর সংখ্যা উল্লেখজনক হারে বাড়ছে। এদের ভিতর অনেকেই আসলে সচেতনতার অভাবে সঠিক চিকিৎসা নিচ্ছেন না। আসলে পিএলআইডি-সংক্রান্ত কোমরব্যথার যথাযথ চিকিৎসা রয়েছে।
কিছু উপায় অবলম্বন করলে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত ব্যথা কমে যেতে পারে। এ জন্য কিছুদিন পরিপূর্ণ বিশ্রাম করা, কিছু ব্যায়াম, শক্ত বিছানায় ঘুমানো, নিচু হয়ে ভারী কিছু না তোলা ও ভারী কাজ না করা, পাতলা বালিশে ঘুমানো, বিছানা থেকে ওঠার সময় কাত হয়ে ওঠা, অতিরিক্ত ভ্রমণ পরিহার, মোটরসাইকেল না চালানোর মতো কিছু বিষয় অনুসরণ করা উচিত। পাশাপাশি ওজন কমাতে হবে।
এ ছাড়া পিএলআইডি-সংক্রান্ত কোমরব্যথায় ১০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচার করতে হয়। আধুনিক পদ্ধতিতে এখন মাইক্রোসার্জারি করানো যায়। আমাদের দেশেই এর উন্নত চিকিৎসাব্যবস্থা রয়েছে। যেমন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, নিউরোসায়েন্স হাসপাতালসহ অনেক হাসপাতালে উন্নত মানের মাইক্রোসার্জারি হয়।
পিএলআইডির আধুনিক চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ নিতে যোগাযোগ করুন-
অধ্যাপক ডা. হারাধন দেবনাথ ।
এমবিবিএস, এমএস ( নিউরো সার্জারি )
ব্রেইন টিউমার, স্পাইন সার্জারি , শিশু নিউরো সার্জারিতে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
অধ্যাপক, নিউরো সার্জারি বিভাগ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (পিজি হাসপাতাল), ঢাকা।
চেম্বার : ধানমন্ডি ল্যাবএইড হসপিটাল
ফোন নাম্বার : ০১৭১১৩৫৪১২০

#পিএলআইডি #কোমর_ব্যথা #মেরুদণ্ডে_ব্যথা


#অধ্যাপক_ডা_হারাধন_দেব_নাথ

14/02/2024

পূর্ণতায় জড়িয়ে, ছড়িয়ে ফাগুন রঙ
বসন্ত এলো, রাঙাল জীবন মন।
সবাইকে জানাই পহেলা ফাগুনের শুভেচ্ছা!
শুভ বসন্ত!!

04/02/2024

বিশ্ব ক্যান্সার দিবস আজ। প্রতি বছর ৪ ফেব্রুয়ারি দিবসটি পালিত হয়। সারা বিশ্বে এই রোগের থাবা রয়েছে। উন্নত-আধুনিক দেশ থেকে পিছিয়ে পড়া কোনও দেশই এর বাইরে নয়। তথ্য বলছে, বিশ্বে মৃত্যুর কারণ হিসেবে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ক্যান্সার।

বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, সচেতনতা (Awareness) এবং সুষ্ঠু জীবনযাত্রা (Lifestyle) এই দুই অস্ত্রেই একটি বড় অংশের ক্ষেত্রে ঠেকিয়ে রাখা যায় এ মারণরোগ। ক্যান্সার এবং তার চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত সবস্তরের লোকজন, রোগী-রোগীর পরিবার, চিকিৎসক, সাপোর্ট গ্রুপ, প্রশাসন- সবাইকে নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই এই দিনটি পালিত হয়। ২০২২, ২০২৩ এবং ২০২৪- এই তিন বছরের জন্য দিবসটির একই থিম রাখা হয়েছে Close The Care Gap অর্থাৎ ‘ক্যান্সার চিকিৎসায় ঘাটতি কমাই।’



শুভ নববর্ষ ২০২৪!নতুন বছর হোক সবার জন্য শান্তি ও সমৃদ্ধির।
01/01/2024

শুভ নববর্ষ ২০২৪!
নতুন বছর হোক সবার জন্য শান্তি ও সমৃদ্ধির।

দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার আধুনিকায়নে চালু হতে যাচ্ছে ‘হেলথ কার্ড’। প্রথম দফায় সারাদেশে সবগুলো সরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠা...
27/12/2023

দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার আধুনিকায়নে চালু হতে যাচ্ছে ‘হেলথ কার্ড’। প্রথম দফায় সারাদেশে সবগুলো সরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতাল এবং পরে বেসরকারি হাসপাতালগুলোকেও এই সুবিধার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, সবগুলো সরকারি ও বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে স্বাস্থ্য তথ্য আদান-প্রদান এবং নাগরিকদের স্বাস্থ্য তথ্য সংরক্ষণের একক প্ল্যাটফর্ম প্রস্তুত করার লক্ষ্য নিয়ে ‘শেয়ারড হেলথ রেকর্ড’ বাস্তবায়নে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম (এমআইএস) বিভাগের উদ্যোগে শুরু হয়েছে এই উন্নত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। জাতীয় পরিচয়পত্রে ব্যক্তিগত তথ্যের মতো এই হেলথ কার্ডে থাকবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির স্বাস্থ্যসেবা তথ্য। কার্ডটি বিনামূল্যে পাওয়া যাবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, যেসব বেসরকারি হাসপাতাল নিজস্ব অটোমেশন সফটওয়্যার ব্যবহার করছে, তাদের নিজস্ব সফটওয়্যারকে শেয়ারড হেলথ রেকর্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করা যাবে। এজন্য প্রয়োজনীয় গাইডলাইন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে শিগগিরই প্রকাশ করা হবে। আর যেসব বেসরকারি হাসপাতালের এই মুহূর্তে কোনো নিজস্ব সফটওয়্যার নেই, তারা নতুন সফটওয়্যার প্রণয়নের ক্ষেত্রে শেয়ারড হেলথ রেকর্ডের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার জন্য কী কী করা লাগবে তা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য ব্যবহারযোগ্য এবং শেয়ারড হেলথ রেকর্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করার লক্ষ্যে উপযুক্ত একটি সফটওয়্যার তৈরিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কাজ করছে। যেকোনো অনুমোদিত বেসরকারি হাসপাতাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় আইডি ও পাসওয়ার্ড সংগ্রহ করবে এরপর সফটওয়্যারটি নিজস্ব সার্ভারে ইন্সটল করে প্রয়োজন মতো পরিবর্তন/পরিবর্ধন করে ব্যবহার করা যাবে। তবে অবশ্যই সেসব স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন থাকতে হবে।

বর্তমানে ঢাকা মহানগরের মধ্যে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) এবং মানিকগঞ্জ ও গোপালগঞ্জের সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান/হাসপাতালে রোগীদের হেলথ আইডি প্রদান কার্যক্রমের পাইলটিং শুরু হয়েছে।

#স্বাস্থ্য_কার্ড

বড়দিন উপলক্ষে আমাদের সাথে সংযুক্ত সকল ডাক্তার, ও শুভানুধ্যায়ীদের জানাই  বড়দিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা।মেরী ক্রিসমাস
25/12/2023

বড়দিন উপলক্ষে আমাদের সাথে সংযুক্ত সকল ডাক্তার, ও শুভানুধ্যায়ীদের জানাই
বড়দিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা।
মেরী ক্রিসমাস

যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আসে কষ্টার্জিত কাঙ্ক্ষিত সেই বিজয় তাঁদের  সকলকে বিজয়ের ৫২তম বছরে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা!জাতি তোম...
16/12/2023

যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আসে কষ্টার্জিত কাঙ্ক্ষিত সেই বিজয় তাঁদের সকলকে বিজয়ের ৫২তম বছরে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা!

জাতি তোমাদের কাছে কৃতজ্ঞ।❤️

#বিজয়দিবস 🇧🇩

আজ বিশ্ব আয়রন ঘাটতি দিবস।আয়রন শরীরে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে। রক্তে এক ধরনের ব্লাড সেল থাকে যা রক্তে অক্সিজেন সঞ্চালনে সাহায...
26/11/2023

আজ বিশ্ব আয়রন ঘাটতি দিবস।

আয়রন শরীরে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে। রক্তে এক ধরনের ব্লাড সেল থাকে যা রক্তে অক্সিজেন সঞ্চালনে সাহায্য করে। সাধারণত শরীরে মিনারেলের অভাব দেখা দিলে আয়রনের অভাব দেখা যায়। আয়রনের অভাবে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা কমে যায়।

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, মহিলাদের অন্তঃসত্ত্বা থাকাকালীন প্রায়শই আয়রনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। বাচ্চাকে সুস্থ রাখার জন্য সেই সময়ে হবু মায়ের সঠিক উপকারী উপাদান সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া দরকার।


মৃগী স্নায়ুতন্ত্রের জটিলতাজনিত একটি রোগ। সুস্থ স্বাভাবিক একজন ব্যক্তি যদি হঠাৎ করে অস্বাভাবিকভাবে কাঁপুনি বা খিঁচুনির শি...
22/11/2023

মৃগী স্নায়ুতন্ত্রের জটিলতাজনিত একটি রোগ। সুস্থ স্বাভাবিক একজন ব্যক্তি যদি হঠাৎ করে অস্বাভাবিকভাবে কাঁপুনি বা খিঁচুনির শিকার হয়, চোখ-মুখ উল্টিয়ে হাত-পা ছুড়ে কাতরায় অথবা অজ্ঞান হয়ে, মুখ দিয়ে ফেনা বা লালা বের হয় কিংবা কোনো শিশুর চোখের পাতা স্থির হয়ে যায়, এক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকে অথবা মানসিকভাবে সুস্থ কোনো ব্যক্তি হঠাৎ যদি অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করে তবে তাকে মৃগী রোগী হিসেবে চিহ্নিত করা যায়।
মৃগী রোগের কারনঃ
সাধারণত বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই খিঁচুনি বা মৃগীরোগের তেমন কোনো কারণ পাওয়া যায় না। এ ধরনের খিঁচুনিকে প্রাইমারি এপিলেপসি বা কারণবিহীন মৃগীরোগ বলা হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে, মস্তিষ্কে সংক্রমণ হলে অথবা জন্মের সময় মাথায় কোনো আঘাত পেলে, অক্সিজেন পেতে দেরি হলে অথবা শিশুর ওজন কম হলে বা সময়ের আগে জন্ম নিলে, তাদের কখনো কখনো এপিলেপসি বা মৃগীরোগ হতে দেখা যায়।
আরও কিছু সমস্যা সাধারণত বড়দের দেখা দেয়। যেমন রক্তে ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য নষ্ট হলে, শর্করা কমে গেলে, মাথায় কোনো আঘাত পেলে বা টিউমার হলে, মস্তিষ্কে সংক্রমণ বা স্ট্রোক হলে খিঁচুনি হতে পারে। মৃগীরোগীদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত ওষুধ সেবনেও খিঁচুনি দেখা দিতে পারে। আসলে ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে কোনো কারণই জানা যায় না। কিছুটা বংশগত কারণেও খিঁচুনি হতে পারে।
মৃগী রোগের লক্ষণঃ
একজন মৃগী রোগীর মধ্যে নিম্নলিখিত যে কোনো একটি বা একাধিক লক্ষণ পরিলক্ষিত হতে পারে- হঠাৎ শরীরের কোনো অংশে খিঁচুনি শুরু হওয়া ও পর্যায়ক্রমে তা সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়া, হঠাৎ নমনীয়ভাবে ঢলে পড়া, শরীর শক্ত হয়ে গিয়ে হঠাৎ পড়ে যাওয়া, হঠাৎ জ্ঞান হারানো, ঘন ঘন কাজে অমনোযোগী হয়ে পড়া, ছোট বাচ্চাদের শরীর হঠাৎ ঝাঁকি খাওয়া, হঠাৎ মাথা বা পিঠ কিংবা পুরো শরীর সামনে ঝুঁকে আসা, হাত থেকে হঠাৎ করে কিছু ছিটকে পড়া, হঠাৎ করে অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করা এবং হাত, পা ও মুখের, অস্বাভাবিক নাড়াচাড়া শুরু হওয়া, হঠাৎ শরীরের কোনো অংশে ভিন্ন ধরনের অনুভূতি সৃষ্টি হওয়া।
কেউ মৃগী রোগে আক্রান্ত হলে করনীয়ঃ
আক্রান্ত ব্যক্তিকে নিরাপদ জায়গায় রাখতে হবে।পরিধানের কাপড়-চোপড় ঢিলেঢালা করে দিতে হবে। কাছাকাছি আগুন, গরম পানি, ধারালো কিছু থাকলে সরিয়ে নিতে হবে। আরামদায়ক অবস্থায় কাত করে শুইয়ে দিতে হবে, যাতে মুখের সব লালা বাইরে পড়ে যেতে পারে। মুখে এই সময় চামচ, পানি বা কোনো কিছুই দেওয়া যাবে না। এতে দাঁত বা জিহ্বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, শ্বাসকষ্টও শুরু হতে পারে।
অনেক সময় আমরা চেপে ধরি যেন খিঁচুনি না হয়, নাকে জুতা ধরা হয়—এগুলো করা যাবে না। যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে।
রোগ নির্ণয়ঃ
মৃগীরোগীর জন্য রোগীর ইতিহাস রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কতগুলো পরীক্ষা রয়েছে মস্তিষ্কের। একটি হলো ইলেকট্রোইনসেফালোগ্রাম। এটা উপসর্গভিত্তিক রোগ নির্ণয়ে সাহায্য করতে পারে। আর একটি হলো মস্তিষ্কের ইমেজিং—সিটি স্ক্যান বা এমআরআই। বিশেষ ক্ষেত্রে আরও কিছু পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। যেমন রক্তের ইলেকট্রোলাইট, শর্করা, মেরুদণ্ডের রস ইত্যাদি।
খিঁচুনি বা মৃগী রোগের চিকিৎসাঃ
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই খিঁচুনির কারণ নির্মূল হলেই রোগ ভালো হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে পুনরায় খিঁচুনি হওয়ার আশঙ্কা নেই বললেই চলে। কিন্তু মৃগীরোগের চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি, এমনকি সারা জীবনও প্রয়োজন হতে পারে। তাই একজন নিউরোলজি বিশেষজ্ঞের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে মৃগীরোগের চিকিৎসা করানো উচিত। শিশুদের চিকিৎসা যথাসময়ে না হলে মেধা এবং বুদ্ধিমত্তা হ্রাস পায়।

#খিঁচুনি #মৃগী

আজ বিশ্ব সিওপিডি দিবস।সিওপিডি এর পূর্ণরূপ হল, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ এটি ফুসফুসের একধরনের জটিল রোগ। এতে শ্ব...
15/11/2023

আজ বিশ্ব সিওপিডি দিবস।
সিওপিডি এর পূর্ণরূপ হল, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ এটি ফুসফুসের একধরনের জটিল রোগ। এতে শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা হয়। দেশে ৪০ বছরের বেশি বয়সী মানুষের ২১ শতাংশ সিওপিডিতে ভুগছেন, যাঁদের ৬২ শতাংশই ধূমপায়ী। বর্তমানে সিওপিডিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭০ লাখ। এ রোগে বছরে মারা যায় প্রায় ৬৩ হাজার মানুষ। সিওপিডি একটি জটিল ও জীবনব্যাপী সমস্যা। কাজেই এ রোগ প্রতিরোধে প্রয়োজন ব্যাপক সচেতনতা।


আজ বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিক ফেডারেশনের তথ্য অনুযায়ী, পৃথিবীতে প্রতি ১০ সেকেন্...
14/11/2023

আজ বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিক ফেডারেশনের তথ্য অনুযায়ী, পৃথিবীতে প্রতি ১০ সেকেন্ডে একজন ডায়াবেটিস রোগীর মৃত্যু হয় এবং দুই জন নতুন ডায়াবেটিস রোগী শনাক্ত হয়!
মূলত ডায়াবেটিস একটি নীরব ঘাতক। তাই আসুন ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সতর্ক হন, ঝুঁকি
সম্পর্কে জানুন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন।
#ডায়াবেটিস

আলোর উৎসব হয়ে উঠুক শান্তির। কেটে যাক সমস্ত অন্ধকার। শুভ দীপাবলি
11/11/2023

আলোর উৎসব হয়ে উঠুক শান্তির।
কেটে যাক সমস্ত অন্ধকার।
শুভ দীপাবলি

মায়েস্থেনিয়া গ্রাভিস একটি অটোইমিউন নিউরোমাস্কুলার রোগ, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অস্বাভাবিকতা সৃষ্টি করে শরীরের ঐচ্...
08/11/2023

মায়েস্থেনিয়া গ্রাভিস একটি অটোইমিউন নিউরোমাস্কুলার রোগ, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অস্বাভাবিকতা সৃষ্টি করে শরীরের ঐচ্ছিক মাংসপেশি ও স্নায়ুর সংযোগস্থলের বিরুদ্ধে অটোএন্টিবডি তৈরি করে এবং মাংসপেশির ক্ষতি করে। মায়েস্থেনিয়া বিভিন্ন বয়সী পুরুষ ও মহিলা উভয়কেই প্রভাবিত করতে পারে। সাধারণত মহিলাদের ক্ষেত্রে কম বয়সে এবং পুরুষদের ক্ষেত্রে অধিক বয়সে এ রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। প্রতি বছরের মতো এ বছরেও জুন মাসকে মায়েস্থেনিয়া গ্রাভিসবিষয়ক সচেতনতার মাস হিসেবে পালন করা হচ্ছে।

কেন হয়ঃ
যখন শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ভুলবশত প্রান্তীয় স্নায়ু এবং পেশির স্নায়ুপ্রান্তের সুস্থ কোষকে আক্রমণ করে, তখন এই রোগের সূচনা হয়। এ ক্ষেত্রে অ্যাসিটাইল কোলিন নামক রাসায়নিক বার্তাবহের (যা স্নায়ুতন্ত্র ও পেশির মধ্যে পরিবাহিত হয় এবং সব ধরনের চলন ও কার্যকলাপ সম্পাদনে সাহায্য করে) ঘাটতির জন্য পেশি কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনাক্রম্যতা নিয়ন্ত্রণকারী থাইমাস গ্রন্থির টিউমার ও ক্যানসার এবং এই রোগ-সংক্রান্ত পারিবারিক ইতিহাস মায়েস্থেনিয়া গ্রাভিসের প্রবণতা আরও বৃদ্ধি করে।

লক্ষণঃ
প্রধান লক্ষণ হলো ঐচ্ছিক মাংসপেশির দুর্বলতা। সাধারণত দিনের বেলায় তেমন কোনো দুর্বলতা অনুভূত হয় না, কিন্তু দিন পেরিয়ে সন্ধ্যা ও রাতের দিকে এই দুর্বলতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং শরীরের বিভিন্ন অংশের ঐচ্ছিক পেশি দুর্বল হয়ে পড়তে থাকে। চোখের পাতার পেশি দুর্বল হয়ে পড়ায় চোখের পাতা ধীরে ধীরে নিচে নেমে আসতে থাকে, এতে আক্রান্ত ব্যক্তির দেখতে সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া ভারী কিছু তুলতে, চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়াতে, কথাবার্তা বলতে, চিবাতে ও গিলতে এমনকি শ্বাস-প্রশ্বাস নিতেও অসুবিধা হতে পারে। পাশাপাশি ক্ষীণ স্বর ও ক্রমাগত শারীরিক দুর্বলতার বিষয়টিও বেশ পরিলক্ষিত হয়। যথাসময়ে চিকিৎসা না নিলে উপসর্গগুলো সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও বৃদ্ধি পেতে থাকে।

রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসাঃ
রোগ নির্ণয়ের জন্য এক ধরনের স্নায়বিক পরীক্ষা করা হয়, যা পেশির দুর্বলতার মাত্রা, পেশির দৃঢ়তা, পেশির সমন্বয়, প্রতিবর্ত ক্রিয়া এবং চোখের ত্রুটি নির্ণয় করে। এ ছাড়া অ্যাসিটাইল কোলিন নামক রাসায়নিক বার্তাবহের পরিমাপ, এড্রোফোনিয়াম ক্লোরাইড পরীক্ষা, ইলেক্টরোমায়োগ্রাফি (যা পেশিকলার বৈদ্যুতিক কার্যকলাপ রেকর্ড করে), থাইমাস গ্রন্থির সিটি স্ক্যান এবং এমআরআই, শ্বাস-প্রশ্বাস ক্ষমতা পরীক্ষা করার জন্য ফুসফুসের পরীক্ষা ইত্যাদি টেস্ট করে রোগের তীব্রতা নির্ধারণ করা যায়।
বর্তমানে মায়েস্থেনিয়া গ্রাভিসের কোনো নির্দিষ্ট প্রতিকার নেই। উপসর্গের ব্যবস্থাপনা এবং রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করাই এর চিকিৎসা পদ্ধতি। এজন্য স্টেরয়েড-জাতীয় ওষুধ বেশ কার্যকর। স্নায়ুকোষ ও পেশির মধ্যে স্নায়বিক সংকেত উন্নত করার জন্য পাইরিডোস্টিগমিন ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া ইন্ট্রাভেনাস ইমিউনোগ্লোবুলিনও ব্যবহার করা যায়, যা প্রবর্তিত অনাক্রম্যতার সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে। যদিও এই পদ্ধতি বেশ ব্যয়বহুল। ক্ষেত্রবিশেষে থাইমাস গ্রন্থি অপসারণ-সংক্রান্ত অস্ত্রোপচার করা যেতে পারে। জীবনযাপন পদ্ধতিতে কিছু পরিবর্তন এই রোগের উপসর্গ হ্রাসে সাহায্য করতে পারে। যেমন পেশি দুর্বলতা কমাতে বিশ্রাম নেওয়া, মানসিক চাপ এবং অতিরিক্ত উষ্ণতা এড়িয়ে চলা ইত্যাদি।


#মায়েস্থেনিয়া_গ্রাভিস

Address

দৌলতখান, ভোলা-২ সংসদীয় আসন
Mirpur
8310

Telephone

+8801791937405

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DocTalk posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share