The cropsbd

The cropsbd For Healthy food searcher I am very much confident about my product as we collect from my native source and as well as make it from my own.

Just one you will order two
05/04/2024

Just one you will order two

Home made yummy 🤤🤤 cake
05/04/2024

Home made yummy 🤤🤤 cake

🌾🌾কথায় আছেনা; "মাছে ভাতে বাঙ্গালী"। ভাত বাঙ্গালির প্রিয় খাবার। ভাত ছাড়া যেন আমাদের একদিনও চলেনা। শুধু কি তাই প্রবাসেও তা...
25/08/2020

🌾🌾কথায় আছেনা; "মাছে ভাতে বাঙ্গালী"। ভাত বাঙ্গালির প্রিয় খাবার। ভাত ছাড়া যেন আমাদের একদিনও চলেনা। শুধু কি তাই প্রবাসেও তাদের ভাতই চাই। কারো চাই তিন বেলা বা তার কম। কি করে আমদের এই চাহিদা পুরা হয় এই জন্য আমাদের গবেষণাও কম চলছেনা।যেহেতু সবারি ভাত চাই তাই সব ধরনের মানুষকে সামনে রেখে আমরা আছি আপনার পাশে। আমরা আমদের নিজস্ব অটো মিল থেকে সরাসরি আমদানি করছি। পাইকারিতে আমরা বিভিন্ন রকমের চাল সরবরাহ করি। নওগাঁ জেলার নাম আপনারা হয়তবা শুনে থাকবেন । হাঁ সেই নওগাঁ থেকেই আসছে বিভিন্ন রকমের চাল। কাটারি ভোগ , জিরা, মিনিকেট ,পাইজাম, বাসমতী, আটাশ, ইত্যাদি।

🐝🐝মধু ও রসুনের উপকার আমরা সবাই জানি। কিন্তু ফারমানটেটেড মধু ও রসুনের উপকার কি তা  আমরা জানি? এক কথায় এটি একটি ঔষধ। যারা ...
24/08/2020

🐝🐝মধু ও রসুনের উপকার আমরা সবাই জানি। কিন্তু ফারমানটেটেড মধু ও রসুনের উপকার কি তা আমরা জানি? এক কথায় এটি একটি ঔষধ। যারা রসুনের গন্ধ সহ্য করতে পারেন না তারা অনায়েসে খেতে পারেন। পুরোটাই দেশী রসুন এবং খাঁটী মধু ব্যবহার করা হয়েছে।

23/08/2020

🍎🍎 Benefits of apple cider vinegar

শরীর এবং ত্বকের যত্নে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার!

শরীরকে চাঙ্গা রাখার পাশাপাশি ত্বকের পরিচর্যায় নানাভাবে কাজে আসে এই উপাদানটি। কিন্তু এক্ষেত্রে একটি বিষয় মাথায় রাখা একান্ত প্রয়োজন, তা হল এই বিশেষ ধরনের ভিনিগারটির আসলে কিন্তু অ্যাসিডিক, তাই ভুলেও অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার সরাসরি খাওয়া বা ত্বকে লাগানো উচিত নয়। বরং ভিনিগারে পরিমাণ মতো জল মিশিয়ে তারপর অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ব্যবহার করতে হবে। আর এমনটা করলে যে যে উপকারগুলি মিলবে, সেগুলি হল...

১. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে:

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খাওয়া শুরু করলে ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা মারাত্মকভাবে বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই রক্তে শর্করার মাত্রা প্রায় ৩১ শতাংশ কমে যায়। তবে এতসব উপকার পেতে এক মাস অন্তত এই পানীয়টি খেতে হবে। এখন প্রশ্ন হল, ডায়াবেটিসের মতো রোগকে দূরে রাখতে কীভাবে পান করতে হবে এই ভিনিগার? এক্ষেত্রে রাতে শুতে যাওয়ার আগে ২৫০ এমএল জলে ২ টেবিল চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে পান করতে হবে। তাবেই মিলবে উপকার।

২. ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে:

ডাক্তারের পরামর্শ মতো অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারকে যদি রোজের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা যায়, তাহলে কিন্তু বাস্তবিকই ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে সময় লাগে না। আসলে এই পানীয়টিতে (apple cider vinegar weight loss drink)উপস্থিত নানাবিধ উপকারি উপদান শরীরে প্রবেশ করা মাত্র এমন খেল দেখায় যে খিদে কমে যেতে শুরু করে। আর কম পরিমাণে খাওয়ার খারণে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমতে সময় লাগে না। তবে একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে যে শুধু এই পানীয়টি খেলে কিন্তু তেমন একটা উপকার মিলবে না। ফল তখনই পাবে, যখন শারীরিক পরিশ্রম করার পাশাপাশি এই পানীয়টি পান করা শুরু করবে।

৩. হার্ট চাঙ্গা থাকবে:

নিয়মিত পরিমাণ মতো জলে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে পান করা শুরু করলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরের মাত্রা যেমন কমতে শুরু করে, তেমনি নিয়ন্ত্রণে চলে আসে রক্তচাপ এবং ট্রাইগ্লিসারাইডও। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হার্টের কোনও ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা প্রায় থাকে না বললেই চলে। তাই তো বলি বন্ধু, যাদের পরিবারে নানাবিধ হার্টের রোগের ইতিহাস রয়েছে, তারা রোজের ডায়েটে এই পানীয়টিকে (apple cider vinegar benefits) অন্তর্ভুক্ত করতে দেরি করো না যেন!

৪. মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়:

মুখগহ্বরে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াদের মাত্রা বৃদ্ধি পেলেই মূলত দুর্গন্ধ বেরতে শুরু করে। আর ঠিক এই কারণেই তো এমন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ব্যবহার করার প্রয়োজন রয়েছে। আসলে নিয়মিত এক গ্লাস জলে পরিমাণ মতো ভিনিগার মিশিয়ে গার্গেল করা শুরু করলে ক্ষতিকর জীবাণুরা সব মারা পরে (apple cider vinegar cures)। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মুখ থেকে বদ গন্ধ বেরনোর আশঙ্কা আর থাকে না বললেই চলে!
৫. শরীরকে বিষ মুক্ত করে:

একথা জানা আছে কি সারা দিন নানাভাবে বিষাক্ত উপাদানেরা সব আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। আর এই সব টক্সিক উপাদানদের যদি ঠিক সময় শরীর থেকে বের করে দেওয়া না যায়, তাহলে কিন্তু মহা বিপদ! কিন্তু প্রস্ন হল এই কাজটি করবে কীভাবে? এক্ষেত্রে প্রতিদিন জল এবং অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে পান করতে হবে। এমনটা করলে শরীরের ইতিউতি জমে থাকা ক্ষতিকর উপাদানেরা সব বেরিয়ে যাবে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই শরীর চাঙ্গা হয়ে উঠবে। সেই সঙ্গে ক্যান্সারের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও যাবে কমে।

৬. ব্রণর প্রকোপ কমবে:

এই বিশেষ ধরনের ভিনিগারটিতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যাসেটিক অ্যাসিড, সেই সঙ্গে মজুত রয়েছে ল্যাকটিক, সুসেনিক এবং সাইট্রিক অ্যাসিড, যা ব্রণ সৃষ্টিকারি ব্যাকটেরিয়াদের দ্রুত মেরে ফেলে। ফলে ব্রণর মতো ত্বকের রোগের প্রকোপ কমতে সময় লাগে না। প্রসঙ্গত, অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারে উপস্থিত ল্যাকটিক অ্যাসিডের কারণে যে কোনও ধরনের দাগ মিলিয়ে যেতেও সময় লাগে না। তাই তো বলি বন্ধু, অল্প দিনেই ত্বক উজ্জ্বল এবং অপূর্ব সূন্দর হয়ে উঠুক, এমনটা যদি চাও, তাহলে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের (apple cider vinegar and skin)সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতাতে দেরি করো না যেন!

ব্রণর প্রকোপ কমাতে সম পরিমাণে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার এবং জল মিশিয়ে একটা মিশ্রণ বানিয়ে নিতে হবে। তারপর একটা তুলো সেই মিশ্রণে চুবিয়ে যেখানে যেখানে ব্রণ হয়েছে, সেখানে আলতে করে লাগিয়ে দিতে হবে। এরপর ১০ মিনিট অপেক্ষা করে ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে মুখটা। প্রসঙ্গত, নিয়মিত এই টোটকাটিকে কাজে লাগালেই দেখবে ফল মিলতে শুরু করেছে।

৭. ট্যান কমবে নিমেষে:

রোদে ঘুরে ঘুরে কি চামড়া গেছে পুড়ে? তাহলে তো বন্ধু এখনই ত্বকের পরিচর্যায় কাজে লাগাতে হবে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারকে। কারণ জল এবং ভিনিগারটি মিলিয়ে তৈরি মিশ্রনটির সাহায্যে ত্বকের ষত্ন নিলে হারিয়ে যাওয়া স্কিন টোন ফিরে আসতে সময় লাগবে না। সেই সঙ্গে ত্বকের প্রদাহও কমবে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই নানাবিধ ত্বকের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা যাবে কমে।
প্রসঙ্গত, এতসব উপকার পেতে হাফ কাপ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগারের সঙ্গে ৪ কাপ জল মিশিয়ে একটি মিশ্রন বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই মিশ্রণটি ধীরে ধীরে ত্বকের পুড়ে যাওয়া অংশে লাগাতে হবে। কিছু সময় অপেক্ষা করার পর ধুয়ে ফেলতে হবে জায়গাটা। এইভাবে নিয়মিত ত্বকের পরিচর্যা করলে দেখবে উপকার মিলতে সময় লাগবে না।

৮. স্কিন টোনার হিসেবেও কাজে আসে:

নিয়মিত টোনার হিসেবে এই ভিনিগারটিকে কাজে লাগালে একদিকে যেমন ত্বকের "পিএইচ" লেভেল ঠিক থাকবে, তেমনি স্কিনের ইতিউতি জমতে থাকা ময়লাও সব ধুয়ে যাবে। সেই সঙ্গে ত্বকের অন্দরে রক্তের প্রবাহ বেড়ে যাওয়ার কারণে স্কিন টোনের উন্নতি ঘটবে। শুধু তাই নয়, স্কিনের উজ্জ্বলতাও বাড়বে চোখে পরার মতো।এক্ষেত্রে সম পরিমাণে জল এবং অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে যে মিশ্রণটি তৈরি হবে, তাতে তুলো চুবিয়ে ধীরে ধীরে সারা মুখে লাগাতে হবে। কিছু সময় পরে ধুয়ে ফেলতে হবে মুখটা।

৯. ডিওডরেন্ট হিসেবেও কাজে লাগাতে পারো:

বাজার চলতি পার্ফিউম বা ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করলে কি অ্যালার্জি হয়? তাহলে ঘামের গন্ধ দূর করতে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারকে কাজে লাগাচ্ছো না কেন! আসলে এতে উপস্থিত অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল প্রপাটিজ নিমেষে দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারি ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলে। ফলে যতই ঘাম হোক না, দূর্গন্ধ বেরনোর আশঙ্কা প্রায় থাকে না বললেই চলে।
এমন উপকার পেতে ভিনিগারের সঙ্গে অল্প করে জল মিশিয়ে সেই মিশ্রনটি শরীরের যেখানে যেখানে বেশি মাত্রায় ঘাম হয়, সেখানে সেখানে লাগিয়ে ফেলতে হবে। তাহলেই দেখবে কেল্লা ফতে!

১০. চুলের হারিয়ে যাওয়া আদ্রতা ফিরে আসে:

শীতকাল মানেই ত্বকের পাশাপাশি চুলের আদ্রতাও যাবে কমে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হেয়ার ফলের মাত্রা তো বাড়বেই, সেই সঙ্গে চুলে জট এবং ড্রাই স্ক্যাল্পের মতো সমস্যাও লেজুড় হতে পারে। এমনকি বাড়তে পারে খুশকির প্রকোপও। কিন্তু যদি চাও তাহলে এই সব সমস্যা থেকে কিন্তু দূরে থাকতে পারো। তবে তার জন্য চুলের যত্নে কাজে লাগাতে হবে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারকে, তাহলেই দেখবে কেল্লা ফতে! আসলে এই বিশেষ ধরনের ভিনিগারটি চুল এবং স্ক্যাল্পের আদ্রতা যাতে কমে না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখে। ফলে চুলের সৌন্দর্য কমে যাওয়ার আশঙ্কা যেমন কমে, তেমনি নানাবিধ স্ক্যাল্পের সমস্যাও দূরে থাকতে বাধ্য হয়।

এত ঠাণ্ডাতেও চুলকে আদ্র রাখতে এক কাপ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারে ২ কাপ জল মিশিয়ে তৈরি করতে হবে একটি মিশ্রণ। তারপর সেই মিশ্রনের সাহায্যে ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে চুল। প্রসঙ্গত, এমনভাবে প্রতিদিন চুলের পরিচর্যা করলেই দেখবে ফল মিলবে একেবারে হাতে-নাতে!

১১. দাঁতের সৌন্দর্য বাড়বে:

ত্বকের সৌন্দর্য চোখ ধাঁধানো। কিন্তু দাঁত একেবারে হলদেটে, এমনটা হলে কেমন দেখতে লাগবে ভাবো তো! তাই তো বলি বন্ধু, ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ানোর পাশাপাশি দাঁতকেও সুন্দর রাখতে হবে! আর ঠিক এই কারণেই দাঁতের যত্নে কাজে লাগাতে হবে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারকে। এমনটা যদি করতে পারো, তাহলে উপকার পাবেই পাবে!

এক কাপ জলে হাফ চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে সেই মিশ্রনটি দিয়ে ভালো করে গার্গেল করতে হবে। তারপর ভালো করে ব্রাশ করে নিতে হবে। এইভাবে প্রতিদিন এই টোটকাটিকে কাজে লাগালে দেখবে দাঁতের হলুদ ভাব কেটে যেতে একেবারে সময় লাগবে না!

অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:

এই বিশেষ ধরনের ভিনিগারটি পান করা শুরু করলে নানাবিধ উপকার মেলে ঠিকই। কিন্তু বেশি মাত্রায় যদি খাওয়া শুরু করো, তাহলে কিন্তু বিপদ! কারণে সেক্ষেত্রে দাঁত, ইসোফেগাস এবং স্টমাক লাইনিং-এর মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সেই সঙ্গে পটাশিয়াম লেভেল কমে যাওয়া, ডায়রিয়া, বদহজম এবং হাড়ের মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। তাই কতটা পরিমাণে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার পান করা উচিত, সে সম্পর্কে একবার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিতে ভুলো না যেন!

Home made apple cider vinegar, with the mother. Please inbox me for your requirements.🍎🍎🍺😲
23/08/2020

Home made apple cider vinegar, with the mother. Please inbox me for your requirements.🍎🍎🍺😲

My new business page
21/08/2020

My new business page

Address

Mirpur

Telephone

+8801712524598

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The cropsbd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to The cropsbd:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram