A cup of tea

A cup of tea A cup of tea �

18/03/2025
গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা গ্রিন টি এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ,ভিটামিন এ ,ভিটামিন বি ,বি৫, ডি ,ই ,...
12/06/2023

গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা

গ্রিন টি এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ,ভিটামিন এ ,ভিটামিন বি ,বি৫, ডি ,ই ,সি ,ই ,এইচ সেলেনিয়াম ,ক্রোমিয়াম , জিংক ,ম্যাঙ্গানিজ ও সামান্য ক্যাফেইন। গ্রিন টির উপকারিতা অনেক। তাহলে আজ জেনে নেওয়া যাক গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা –
১. ওজন কমাতে
২. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
৩. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে
৪. দাঁত ভালো রাখে
৫. অবসাদ দূর করতে
৬. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
৭. স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে
৮. ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
৯.ত্বকের যত্নে
গ্রিন টি বার্ধক্য এবং কপালের বলিরেখা থেকে ত্বককে রক্ষা করে ত্বককে উজ্জ্বল ও সতেজ করে।
১০.চুলের গোড়া মজবুত করে চুল ওঠা বন্ধ করে এবং চুল সিল্কি করে।

11/03/2023

অফিশিয়াল ট্যুর (সিঙ্গেল)

বেশ কিছু বছর ধরে বাংলাদেশে একটা নতুন ট্রেন্ড শুরু হয়েছে। যার নাম অফিশিয়াল ট্যুর ( সিঙ্গেল)।তো আমি আজকে এই আসিয়াল ট্যুর (সিঙ্গেল) কিছু কথা বলতে চাই। চেষ্টা করব খুব ছোট করে লিখতে বড়লেখা পড়তে আমরা অনেকেই পছন্দ করি না। কিন্তু আমি চাই আমার এই লিখাটা বেশিরভাগ মানুষই পড়ুক।
তো এই অফিশিয়াল ট্যুর টা কি?মেইনলি অফিস কিছু নির্দিষ্ট উপলক্ষে অফিশিয়াল ট্যুর অ্যারেঞ্জ করে থাকে।আমরা অফিশিয়াল ট্যুরকে দুইটা ক্যাটাগরিতে ভাগ করে নিতে পারি।
প্রথমত,অফিসিয়াল কাজ।
দ্বিতীয়তঃ রিফ্রেশমেন্ট /রিল্যাক্সেশন।
আজকে আমি দ্বিতীয় ক্যাটাগরির ট্যুরগুলো নিয়ে কথা বলবো। যেগুলো অ্যারেঞ্জ করা হয়
সাধারণত অফিস এমপ্লয়ার /এমপ্লয়ীদের কে কাজে আগ্রহী করে তোলার জন্য,
এমপ্লয়ার /এমপ্লয়ীদের ভালো কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ,
এই ট্যুর অ্যারেঞ্জ করে থাকে। আরেকটা বিষয় থাকে বেস ক্যাম্প।
উপলক্ষ যাইহোক, উদ্দেশ্য থাকে একটাই এমপ্লয়ার/ এমপ্লয়ীদের রিফ্রেশমেন্ট, রিলাক্সেশন ।যেহেতু মানুষের ৭০% রোগ মনোদৈহিক (যে শারীরিক রোগটা মনের সাথে রিলেটেড) একটা মানুষ যখন মেন্টালি রিলেক্স থাকে রিফ্রেশ থাকে তখন সে ফিজিক্যালি ফিট থাকে।এবং সে তার ১০০% আউটপুট দিতে পারে। মেইনলি অফিস সেজন্যই এমপ্লয়ার/ এমপ্লয়ীদের রিফ্রেশমেন্ট এন্ড রিলাক্সেশন ট্যুর অ্যারেঞ্জ করে থাকে।যাতে অফিস এমপ্লয়ার /এমপ্লয়ীদের থেকে বেস্ট পারফরমেন্স আদায় করে নিতে পারে।বেস ক্যাম্প মানে কিন্তু সরাসরি এটাই। অফিসের টেলেন্টেড পারসনরা ট্যুরে যাবেন রিফ্রেশ এবং রিল্যাক্স হবেন যার মাধ্যমে ব্রেন থেকে বের হয়ে আসবে বেস্ট আইডিয়া। এবং অফিসের এই উদ্যোগটা খুবই প্রশংসনীয় । তো এটা নিয়ে কারো কোনো আপত্তি থাকার কোনো যৌক্তিকতা নেই। অফিস এমপ্লয়ি /এম্প্লয়ারদের থেকে বেস্ট পারফরম্যান্স আদায় করে নেবে এটাই স্বাভাবিক। এবং এখানে আমারও কোন আপত্তি নেই।
কিন্তু বিপত্তিটা ঘটলো তখনই যখন আমি এই অফিশিয়াল ট্যুর কে একটু কাছে থেকে দেখার চেষ্টা করলাম। এবং একটু গভীরে যে অবজার্ভ করলাম।
কিছুদিন আগে আমি গিয়েছিলাম সেন্ট মার্টিন। আমাদের ফ্যামিলি ট্যুর ছিল।আমি,আমার হাসবেন্ড এবং সাথে ছিল আমাদের সাত বছরের রাজকন্যা।
সেইন্ট মার্টিনে আমার রুমটা ছিল একদম সমুদ্রের পাশে। লং জার্নির পর শরীরটা বেশ টায়ার্ড লাগছিল জানালার পাশে বসে ছিলাম সমুদ্র দেখার জন্য । চোখে পরল দশ-বারোজন ছেলের একটা গ্রুপ। একজন পানিতে নামেননি।উনি সমুদ্রের পাড়ে ভেজা বালিতে প্রিয় মানুষের নাম লিখছিলেন এবং বারবার ঢেউ নামটা মুছে দিচ্ছিল,উনি বারবার লিখছেন এবং পুরো বিষয়টি ভিডিও করছিলেন।উনি আদর্শ প্রেমিক। দৃশ্যটা দেখতে খুব ভালো লাগছিল।বাকি সবাই সমুদ্রে নেমেছিল। দেখে মনে হচ্ছিল তাদের বয়স ৩০ এর আশেপাশে।আমাদের দেশে সাধারণত ছেলেরা ২৫ থেকে ৩০ এর মধ্যেই বিয়ে করে ফেলেন।তবে এক্সেপশন তো সব জায়গায় রয়েছে।
তাদেরকে দেখে ভদ্র ফ্যামিলির মার্জিত ছেলে মনে হচ্ছিল। সমুদ্রের পানিতে আনন্দ করছিল। কিন্তু কিছুক্ষণ পর তারা আপত্তিকর অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে আনন্দ শুরু করল। আমার সমুদ্র দেখা তখনকার মত শেষ হলো আমি জানালার পাশ থেকে সরে আসলাম।
ভাবলাম, সাথে বউ বাচ্চা থাকলে কি এভাবেই আনন্দ করতেন তারা?
বিকেলে আমরা তিনজন বের হলাম সমুদ্র দেখতে। ভালো লাগছিল পরিবেশটা। চোখে পড়ল একটা টং দোকান। আমার মেয়ে চিপস খাবে এবং আমার হাজব্যান্ড কোক খাবেন। আমরা দোকানের দিকে গেলাম। আমার হাজব্যান্ড আমাকে বলল "ফ্রি এন্টারটেইনমেন্ট"। একটু সামনে তাকিয়ে দেখলাম পানির একদম কাছে। কয়েকটা মেয়ে ফটোসেশন করছিল। মেয়েগুলোর ড্রেস-খুব মার্জিত ছিল সেটাও বলবো না ---আবার খুব বেশি অশ্লীল ছিল সেটাও বলা যায়না ।তারা স্কার্ট পরেছিলো হাটুর নীচ পর্যন্ত। পোশাক গুলো বেশ ফিটিং ছিল ।
ফিরে তাকালাম টং দোকানের দিকে।সাত থেকে আটজন ছেলেমানুষ দেখতে পেলাম। যাদের বয়স সবারই আনুমানিক ত্রিশোর্ধ্ব। এবং সবাই অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে সেই ফটোসেশনের দিকে। চেহারা দেখে বোঝা যাচ্ছে উনারা সবাই বেশ উপভোগ করছেন। এই গ্রুপের কাউকেই আমি উশৃংখল বলতে পারি না বরং সবাই বেশ মার্জিত।
সাথে বউ বাচ্চা থাকলে কি এভাবেই উপভোগ করতেন তারা?
সকাল বেলাটা আমাদের মেয়ে ঘুমাতো সেজন্য আমার হাসবেন্ড ব্রেকফাস্ট করে আসার পর আমি যেতাম( রুমে খাবার দিয়ে যাওয়ার সিস্টেম ছিলনা)। আমি সেন্টমার্টিন ছিলাম চার দিন। সেন্ট মার্টিন থেকে চলে আসার দিন । আমি ব্রেকফাস্ট এর জন্য গেলাম।রেস্টুরেন্ট ছিল আমাদের রুম থেকে এক মিনিটের পথ। এবং এই পথের মাঝখানে ছিল দুইটা বিচ চেয়ার,হেমক চেয়ার আর একটা সিটিং চেয়ার।এই জায়গাটাতে বসেছিল কিছু পুরুষ। আমি রুম থেকে বের হওয়ার সাথে সাথেই তাদের সবার কণ্ঠস্বর বেশ জোরালো হয়ে উঠলো। আমি বলবো না তারা কোনো অশ্লীল কথা বলছিল। তারা তাই বলছিল যে টপিকে তারা কথা বলছিলেন জাস্ট ওনাদের কণ্ঠস্বর জোরালো হয়ে গেল। এবং একজনের কন্ঠে গান বেজে উঠলো।গানটা আমার খুব পছন্দের এবং বেশিরভাগ বাঙালির এই গানটা খুব পছন্দ করে।খুব কম বাঙালি বা বাংলাদেশি আছেন যারা সমুদ্রের পাড়ে যেয়ে মৌসুমী ভৌমিকের "আমি শুনেছি সেদিন তুমি "এই গানটা গুনগুন করে গায়না। বা শুনে না।
তো গ্রুপের একজনের গান এর সাথে সাথে আরো কয়েকজন সুর ধরল। এবং যখন আমি ঠিক তাদেরকে ক্রস করছিলাম আনন্দে তারা হেসে উঠলো।দেখুন আমি খুব সুন্দরী মেয়ে নই।জাস্ট ঠিকঠাক। আমার বয়স 39। আমাকে দেখে উনাদের এত আনন্দ আমাকে কিছুটা অবাক করলো। আমি রেস্টুরেন্টে গিয়ে বসলাম খাবার দিতে বললাম । এবং আমি মানুষগুলোকে দেখে নিলাম। তাদের বয়স ছিল আনুমানিক ৪০ এর আশেপাশে এবং বেশির ভাগই ছিল চল্লিশোর্ধ। প্রায় সবার হাতেই ছিল সিগারেট।এখানে অনেকের ওয়াইফাই হয়তো জানেন উনার হাজবেন্ড সিগারেট খান না । উনাদেরকে দেখেই বোঝা যাচ্ছে ওনারা অফিসে বেশ ভালো পোস্টে আছেন। বেশ ভদ্র মার্জিত এবং এডুকেটেড। আবারও মনে বাজল সেই কথা সাথে বউ বাচ্চা থাকলে কি একই ভাবে আনন্দ করতেন তারা?

সেন্ট মার্টিন থেকে চলে আসার দিন এগারোটার দিকে চেক আউট করে নিয়েছিলাম আমাদের শিপ ছিল তিনটায়।অনেকটা সময় রুমের বাইরে রিসোর্টে ছিলাম।রিসোর্টে তিনজন মেয়েকে ঢুকতে দেখলাম। দূর থেকে দেখতে বেশ স্মার্ট মনে হলেও কাছ থেকে দেখে একটু কেমন যেন মনে হচ্ছিল। আমরা যখন লাঞ্চ করছিলাম শেফ এবং ওয়েটারদের কথা শুনে বুঝতে পারলাম ওই তিনটা মেয়ে ছিল কল গার্ল। যেহেতু অনেকটা সময় পেয়েছিলাম।আমি খেয়াল করলাম বেশিরভাগ পুরুষই ওই মেয়েদের দিকে একাধিকবার তাকিয়েছে।এবং অনেকে বারবার মাথা ঘুরিয়ে তাকাচ্ছিল।
চারদিন পর আমরা চলে আসলাম কক্সবাজার।কক্সবাজারে ও বেশকিছু অফিশিয়াল (সিঙ্গেল) ট্যুর আমি দেখেছি তাদের সম্পর্কে কথা বলে আমার লেখাটা বড় করলাম না।শুধু এতোটুকুই বলব সব অফিশিয়াল ট্যুরের রিফ্রেশমেন্ট এবং এন্টারটেইনমেন্ট এর ধরণটা মোটামুটি একই রকম। সত্যি কথা বলতে পুরুষদের এন্টারটেইনমেন্টের প্রধান উৎস নারী এবং নারীদের এন্টারটেইনমেন্টের প্রধান উৎস হচ্ছে পুরুষ।আল্লাহ আমাদেরকে এভাবেই তৈরি করেছেন। কথা হচ্ছে সেই নারী বা পুরুষ আমাদের জন্য বৈধ কিনা এন্টারটেইনমেন্টের ধরণটা আমাদের জন্য বৈধ কিনা।সত্যি কথা বলতে আল্লাহ আমাদের জন্য যেসব কাজ অবৈধ করেছেন এই কাজগুলোই সকল অশান্তির কারণ।
তো কক্সবাজারে দ্বিতীয় দিন কম্প্লিমেন্টারি ব্রেকফাস্ট করতে গেলাম। আগেই বলেছি আমাদের সাথে ছিল আমাদের রাজকন্যা।ও ঘুমে থাকতে আমরা ব্রেকফাস্ট করে নিতাম।তো আমি ছিলাম একা। আমি যেই টেবিলে ব্রেকফাস্ট করছিলাম তার অপজিটে একটা বড় গ্রুপ বসে ছিল। তাদের ফ্যামিলি ট্যুর। তাদের সদস্য সংখ্যা ছিল আনুমানিক ১২ থেকে ১৪ জন। তো আমার চেয়ারের ঠিক বরাবর আমার দিকে মুখ করে বসে ছিলেন একজন পুরুষ। আনুমানিক বয়স ৩৫/৩৭ হবে। এবং ওনার ঠিক পাশেই বসেছিলেন ওনার ওয়াইফ। উনি আমার দিকে তাকিয়েছে কিনা বলতে পারছি না। কিন্তু একটা ফিল হচ্ছিল। হয়তো তাকাচ্ছিল, অন্য কেউ আপনার দিকে তাকিয়ে থাকলে একটা ফিল হয়। সামথিং লাইক দ্যাট। কিছুক্ষণ পর ওনার ওয়াইফ উনাকে নিয়ে গেলেন অন্য একটা টেবিলে। এবং বসলেন উল্টোদিকে ঘুরে। এতক্ষণ আমি এবং উনারা মুখোমুখি বসে ছিলাম। এবং এখন এমনভাবে বসলেন যাতে আমি ওনাদের পেছনটা দেখতে পাচ্ছি। এবং তাদের সাথে জয়েন করলো তাদের ছেলে তার বয়স ৫ /৭ হবে।
এবার ফিরে আসি অফিসিয়াল ট্যুরে।তো প্রথমেই বলেছি অফিশিয়াল ট্যুর এর মেইন উদ্দেশ্য হচ্ছে এম এমপ্লয়ার /এমপ্লয়ীদের রিলাক্সেশন এবং রিফ্রেশমেন্ট । এবং এখানে যেতে হবে একা ফ্যামিলি ছাড়া।এবং এই ট্যুরে মেয়ে কলিগ অ্যালাউড হলেও বউ বাচ্চা এলাউড না। কারণ এটা হচ্ছে রিল্যাক্সিং এবং রিফ্রেশমেন্ট ট্যুর।

এবং আমার আপত্তি টা ঠিক এই জায়গায়। আমি উপরে যে কয়েকটা ঘটনা বর্ণনা করলাম তার পরিপ্রেক্ষিতেই বলছি।আমি আগেই বলেছি আমি যে কয়টা ঘটনা বলেছি এবং যেই গ্রুপগুলোকে আমি দেখেছি সবাই ছিল বেশ মার্জিত, ভদ্র। কিন্তু কথা হচ্ছে হাতের পাঁচ আঙুল যেমন সমান না। একটা গ্রুপে যদি ৭/১০ জন মানুষ থাকে। সবাই একইরকম হবে না এটাই স্বাভাবিক।এবং একটা ছেলে একটা মেয়েকে দেখলে, দেখতে ইচ্ছা হবে এটাও স্বাভাবিক। তারমধ্যে গ্রুপের কেউ যদি একটা মেয়েকে খুব সূক্ষ্মভাবে দেখে তাকে বিশ্লেষণ করে এবং কিছু উষ্ণ কথাবার্তা বলে। এটা অন্য সব ছেলেদের ভালো লাগবে এটাও স্বাভাবিক। কেউ হয়তো চুপ করে থেকে মজা নিবে। কেউ হয়তো কথার সাথে সাথে তাল মিলিয়ে কথা বলবে। কিন্তু ভালো সবারই লাগবে এটাই স্বাভাবিক।আসলে মানুষ অনৈতিক কাজ থেকে বিরত থাকে কয়েকটা কারনে।
প্রথমত: তার নিজের বিবেক।
দ্বিতীয়তঃ লজ্জা(লোকে কি বলবে! ফ্যামিলির লোক হতে পারে অথবা পাড়া-প্রতিবেশী।)
তৃতীয়তঃ ভয়। শাস্তির ভয়।
চতুর্থত :সুযোগের অভাব।
আমাদের সমাজে প্রথম ক্যাটাগরির লোক খুবই কম।শুধুমাত্র নিজের বিবেকের তাগিদে অন্যায় করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া মুশকিল। আমাদের সমাজে যারা খুব ভালো মানুষএবং ভদ্র।এরা ভালো এবং ভদ্র মূলত দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতুর্থ কারণে। যখন অফিশিয়াল ট্যুরে যাওয়া হয় স্বাভাবিকভাবেই দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতুর্থ কারণ অনুপস্থিত থাকে।বাকি থাকল প্রথম কারণ।
প্রথমত, আমাদের সমাজে প্রথম ক্যাটাগরির মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই কঠিন।তবু যদি কেউ থেকেও থাকে।একটা মানুষ যখন টানা তিনদিন চারদিন দেখবে গ্রুপের অণ্য সবাই কমবেশি মজা নিচ্ছে।নারী, সিগারেট অথবা ওয়াইন।একটা সময় স্বাভাবিকভাবে তার মনে আসবে "কেন নয় "?এবং একটা সময় নিজেও মজা নিতে শুরু করবেন। উনি এই অফিশিয়াল ট্যুর থেকে উদ্বুদ্ধ হয়ে পরের বার বন্ধুদের সাথে (ফ্যামিলি ছাড়া) সিঙ্গেল ট্যুরে যেতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। তখন আর ফ্যামিলিকে নিয়ে ট্যুরে যেতে ভালো লাগবেনা বউ বাচ্চা নিতান্তই তাদের কাছে প্রেসার ছাড়া আর কিছুই মনে হবে না। এটাই স্বাভাবিক।এবং এমনটা হয়েছেও। এমন কিছু বাস্তব উদাহরণ আমি নিজের চোখেই দেখেছি।

এবার আসি বউয়ের কাছে।যদি কোন ওয়াইফ অলরেডি অফিসিয়াল ট্যুরে যে থাকেন ওনার সিচুয়েশন সেম।উনার কাছেও একটা সময় ফ্যামিলিকে প্রেসার ছাড়ার কিছু মনে হওয়ার কথা না। আর যেই ওয়াইফারা ফ্যামিলি ছেড়ে দূরে যেতে পছন্দ করেন না। একবার, দুইবার, তিনবার উনার কাছে মনে হবে যদি আমার হাজব্যান্ড ট্যুরে যেতে পারে আমাকে রেখে ফ্যামিলিকে রেখে " আমি কেন না?"
আর যারা হাউজওয়াইফ তারাও যে যার জায়গা থেকে সময়-সুযোগ বুঝে সুদে-আসলে উসুল করে নেয়। কারণ অফিশিয়াল ট্যুর বাধ্যতামূলক। এখানে ওয়াইফের কিছু বলার সুযোগ নেই। আমি এই পর্যন্ত এমন একটা ওয়াইফকেও দেখিনি।যিনি হাজবেন্ডের অফিসিয়াল ট্যুরে যাওয়াটা পছন্দ করেন। শুধু চুপ থাকতে বাধ্য হয়।(তবে যারা পরকীয়া করে তাদের বিষয়ে ভিন্ন) এবং এভাবে হাসবেন্ড ওয়াইফ এর মধ্যে তৈরি হতে থাকে অদৃশ্য একটা দেয়াল।
যদি রিফ্রেশিং রিল্যাক্সিং মানে হয় ফ্যামিলি ছাড়া সিঙ্গেল। তাহলে খুব সূক্ষ্মভাবে স্লোলি আমাদের মাথায় ঢুকে যাচ্ছে নাতো যে, "ফ্যামিলি একটা প্রেসার।"এবং ফ্যামিলির সাথে রিফ্রেশমেন্ট বা রিলাক্সেশন সম্ভব না।
আমার বারবার একটা কথাই মনে হচ্ছে। এই অফিশিয়াল ট্যুরগুলো ফ্যামিলিকে দূরে ঠেলে দিচ্ছে না তো??
এমনিতেই আমরা খুব কঠিন সময় পার করছি। পরকীয়ার ভিড়ে সংসার গুলো খুব অসহায় এবং নড়বড়ে হয়ে পড়েছে।
আমাদের সমাজ আসলে কোন দিকে যাচ্ছে এবং এই অফিশিয়াল ট্যুর গুলো কিসের সুযোগ করে দিচ্ছে?
মোটামুটি সব অফিসের এমডি,ডিরেক্টরদের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পার্টিতে মডেলদের সাথে দেখা যায়।ওনারা হাই সোসাইটির উচ্চস্তরের লোক। ওনাদের বিষয় গুলো আলাদা। অশান্তির পদতলে পিষ্ট হয় আমজনতা।
আমি এমন অফিসের কথা জানি। যেখান থেকে প্রতিমাসে এমপ্লয়ীদের অফিশিয়াল ট্যুর এ পাঠানো হয়। ট্যুরগুলা অ্যারেঞ্জ করা হয় বিভিন্ন উপলক্ষে ।এমন কি কোন মাসে একাধিকবার পাঠানো হয়।শুক্র-শনিবারও তাদের অফিসিয়াল কাজ থাকে। এবং প্রতিদিন বাসায় ফিরতে রাত ১১/১২ টা বেজে যায়। বেশিরভাগ অফিসি মনে করে ফ্যামিলির থেকে অফিসকে বেশি প্রায়রিটি দিতে হবে। এবং বেশিরভাগ পুরুষ ও তাই মনে করেন। মাঝে মাঝে অবাক হয়ে যাই। পরিবার, নিজের সংসার কে ভালো রাখার জন্য এবং নিজে ভালো থাকার জন্য কি মানুষ চাকরি করে? নাকি চাকরিটা টিকিয়ে রাখার জন্য সংসার করে?যেহেতু রাতে ঘুমানোর জন্য একটা জায়গা লাগে।
আমাদের কি এই টুলগুলোর নিয়ে খুব সূক্ষ্মভাবে ভাবা উচিত নয়?
অফিস যদি এমপ্লয়ার /এমপ্লয়ীদের রিফ্রেশমেন্ট চায় সেটা কি ফ্যামিলির সাথে হতে পারে না?রেপ্লেসমেন্ট এর জন্য ফ্যামিলিকে দূরে ঠেলতে হবে কেন?ফ্যামিলির সাথে রিফ্রেশমেন্টের সুযোগ করে দেয়া যায়না? যেই বাজেটটা অফিস অফিশিয়াল ট্যুরের জন্য খরচ করে এই বাজেটে এমপ্লয়ী /এমপ্লয়ার তার ফ্যামিলির সাথে সুন্দর সময় কাটাতে পারে।সত্যি কথা বলতে সেটাই সত্যিকারের রিফ্রেশমেন্ট। অনৈতিক কাজ গুলো আমাদের ক্ষণস্থায়ী মজা দিতে পারলেও দীর্ঘস্থায়ী অশান্তির কারণ।
অনেকেই আমার এই লেখাটার সমালোচনা করবেন এটাই স্বাভাবিক।তবে সমালোচকদের কাছে আমার একটাই অনুরোধ আমার লেখাটার সমালোচনা করার পর কিছু টাইম আপনি নিজেকে দেন। আমার এই লেখাটা নিয়ে নিজের সাথে নিজে আলোচনা করুন।আপনার সমালোচনার ধরনটা হয়ত পাল্টে যাবে। জীবন খুব সুন্দর। সংসার খুব সুন্দর যদি তাকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে ধরে রাখা যায়।মানুষ ভুলত্রুটির উর্ধ্বে নয় ভুল বুঝতে পেরে সংশোধন হয়ে যেতে পারলেই জীবনটাকে উপভোগ করা সম্ভব। দিনশেষে সবাই আমরা একটু সুখ চাই শান্তি চাই জীবনটাকে উপভোগ করতে চাই।

নেহা হক।

গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা গ্রিন টি এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ,ভিটামিন এ ,ভিটামিন বি ,বি৫, ডি ,ই ,...
02/10/2022

গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা

গ্রিন টি এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ,ভিটামিন এ ,ভিটামিন বি ,বি৫, ডি ,ই ,সি ,ই ,এইচ সেলেনিয়াম ,ক্রোমিয়াম , জিংক ,ম্যাঙ্গানিজ ও সামান্য ক্যাফেইন। গ্রিন টির উপকারিতা অনেক। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ,উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্রণে সাহায্য করে ,ওজন কমাতে সাহায্য করে ,ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ,মস্তিস্ককে উদ্দীপ্ত করে। এছাড়া ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষার্থে গ্রিন টির জুড়ি মেলা ভার। গ্রিন টি বার্ধক্য এবং কপালের বলিরেখা থেকে ত্বককে রক্ষা করে ত্বককে উজ্জ্বল ও সতেজ করে। তাহলে আজ জেনে নেওয়া যাক গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা –

১. ওজন কমাতে :-
গ্রিন টি হজম প্রক্রিয়াকে বাড়িয়ে শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমিয়ে ফেলতে সাহায্য করে। গ্রিন টি পলিফেনল শরীরের ফ্যাট অক্সিডেশন প্রক্রিয়াকে আরো কার্যকর করে খাবার থেকে ক্যালোরি তৈরী প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে এছাড়া গ্রিন টিতে উপস্থিত ক্যাটেচিন পেটের মেদ ঝরাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে , এটি একদিনে ৭০ ক্যালোরি পর্যন্ত ফ্যাট বার্ন করে। তার মানে নিয়মিত গ্রিন টি পানের মাধ্যমে বছরে ৭ পাউন্ড পর্যন্ত ওজন কমানো সম্ভব।

২. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় :-
গ্রিন টি শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টরেল কমিয়ে আমাদের হার্টকে সুস্থ রাখতে ও হার্টকে স্ট্রোকের হাত থেকে বাঁচাতে ভীষণভাবে সাহায্য করে। এছাড়া স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা মনে করেন ,গ্রিন টি শরীরের প্রতিটি শিরায় কাজ করে। ফলে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে। তাই কোনো কারণে রক্ত চাপে পরিবর্তন হলেও কোনো ধরণের ক্ষতি করে না। তাছাড়া গ্রিন টি রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। ফলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।

৩. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে :-
গ্রিন টি গ্লুকোজ এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। খাওয়ার পরে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে , যা প্রত্যক্ষভাবেে নিয়ন্ত্রণ করে গ্রিন টি। তাই গ্রিন টি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অনেক সহায়ক।

৪. দাঁত ভালো রাখে :-
দাঁত ভালো রাখতে গ্রীন টি নিয়মিত পান করা উচিত। কারণ এতে ‘ ক্যাটেকাইন ‘ নামক একপ্রকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা মুখের ভিতরের বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস ধ্বংস করে। যার ফলে গলায় সংক্রমণ সহ দাঁতের বিভিন্ন সমস্যা কমিয়ে আনতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি ওরাল ব্যাক্টেরিয়ার ধ্বংস করে ডেন্টাল ক্যাভেটিস প্রতিরোধ করে। মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে গ্রিন টি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

৫. অবসাদ দূর করতে :-
গ্রিন টি অবসাদ ও ডিপ্রেশন কমাতে বিশেষভাবে সহায়তা করে। চা পাতায় থাকে ‘ থিয়ানিন ‘ নামের অ্যামাইনো অ্যাসিড যা অবসাদ ও দুশ্চিন্তা কমাতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত গ্রিন টি পান করে অবসাদ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

৬. ত্বকের যত্নে :-
এতে রয়েছে এক ধরণের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা বার্ধক্য রোধ করে শরীরকে সুস্থ ও সুন্দর রাখে। ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখতে গ্রিন টি বেশ উপকারী। ত্বকের ক্যান্সার প্রতিরোধেও এটি কার্যকরী। চোখের ফোলাভাব এবং ডার্ক সার্কেল কমাতে গ্রিন টির দুটি ব্যাগ ২ ঘন্টা ফ্রীজে রেখে , ঠান্ডা করে চোখ বন্ধ করে এর উপর ১০মিনিট রাখতে হবে। এছাড়া এটি ত্বকের রোদে পোড়াভাব কমাতে ও ব্ল্যাক হেডস দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও গ্রিন টি ব্রণের সমস্যা দূর করতে ভীষণ ভাবে কার্যকরী।

৭. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে :-
গ্রিন টি ইনফ্লুয়েঞ্জা থেকে ক্যান্সার পর্যন্ত সব রকমের রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। এটি ক্যান্সার এর ধ্বংসাত্মক সেলকে ধ্বংস করে। গবেষণায় দেখা গেছে অনেক রোগ বিস্তারেও বাধা দেয় গ্রিন টি।

৮. স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে :-
গ্রিন টি স্মৃতি শক্তিবৃদ্ধিতে বিশেষভাবে সহায়ক। গ্রিন টি শরীরের বিভিন্ন অংশকে ভেতর থেকে সতেজ করে তোলে এবং সেই সাথে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। এটি মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালনকেও ঠিক রাখে।

৯. ক্যান্সার প্রতিরোধ করে :-
গ্রিন টি ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে বিশেষভাবে সাহায্য করে এবং শরীরে ক্যান্সারকে ছড়িয়ে পড়তে বাধা দেয়। গ্রিন টিতে উপস্থিত ‘ ইজিসিজ ‘ নামক উপাদানটি ক্যান্সার সেল কে ধ্বংস করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া এতে আছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি -অক্সিডেন্ট আর মিনারেলস যা শরীরকে সতেজ ও সুস্থ রাখে।

❤️❤️❤️🌹🌹🌹 get beautiful and glowing skin within 10 days only..😍😍😍🥰🥰
20/09/2022

❤️❤️❤️🌹🌹🌹 get beautiful and glowing skin within 10 days only..😍😍😍🥰🥰

Where are the green tea lovers? Take yours.. with cheapest price... ❤️❤️🌹🌹🥰🥰
18/09/2022

Where are the green tea lovers? Take yours.. with cheapest price... ❤️❤️🌹🌹🥰🥰

গ্রিন টি তো খাচ্ছেন, এর সঙ্গে আরও ৫টি জিনিস যুক্ত করুন, দ্বিগুণ উপকার পাবেন!গ্রিন টি কেবল আজ একটি জনপ্রিয় পানীয় নয়, এ...
15/09/2022

গ্রিন টি তো খাচ্ছেন,
এর সঙ্গে আরও ৫টি জিনিস যুক্ত করুন, দ্বিগুণ উপকার পাবেন!

গ্রিন টি কেবল আজ একটি জনপ্রিয় পানীয় নয়, এর সাথে রয়েছে আরও অনেক উপকার। যেহেতু গ্রিন টি ইজিসিজির মতে পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। তাই ওজন হ্রাসের পাশাপাশি এটি আমাদের দ্যুতিযুক্ত ত্বকের জন্যও উপকারী।

গ্রিন টি

আজকের জীবনে প্রতিটি মানুষ কিছু না কিছু শারীরিক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করছে। এর সবচেয়ে বড় কারণ হ'ল আমাদের খারাপ খাবার ও পানীয়। সঠিক সময়ে সঠিক জিনিস না খাওয়ার কারণে শরীরে অনেক সমস্যা দেখা দেয়। যার কারণে, অনেকে তাদের প্রতিদিনের রুটিনে গ্রিন টি যুক্ত করতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। গ্রিন টি কেবল আজ একটি জনপ্রিয় পানীয় নয়, এর সাথে রয়েছে আরও অনেক উপকার। যেহেতু গ্রিন টি ইজিসিজির মতে পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। তাই ওজন হ্রাসের পাশাপাশি এটি আমাদের দ্যুতিযুক্ত ত্বকের জন্যও উপকারী।
তবে আপনি কি জানেন যে আপনি যদি এই চায়ের সঙ্গে আরও কয়েকটি উপাদান যোগ করেন তবে এটি আরও বেশি উপকারী হতে পারে। যদি আপনি এখনও অবধি না জেনে থাকেন, তবে আপনার এই গুরুত্বপূর্ণ পানীয়গুলি সম্পর্কে জানা উচিত।

মধু
যারা গ্রিন টি একগাদা করে পান করেন তাদের জন্য মধু খুব উপকারী। মধু গ্রিন টিতে প্রাকৃতিক চিনি হিসাবে কাজ করে। এর পাশাপাশি এতে থাকা ভিটামিন এবং খনিজগুলি আপনাকে সুস্থ রাখে। এটি কেবল স্বাস্থ্যের জন্যই ভাল নয়, এটি চকচকে ত্বকও সরবরাহ করে।

লেবু
লেবু ভিটামিন সি এর একটি দুর্দান্ত এবং দুর্দান্ত উত্স। কোভিড -19 সময়কালে শরীরে ভিটামিন সি থাকা খুব জরুরি। এমন পরিস্থিতিতে গ্রিন টিতে মিশিয়ে পান করলে তা উপকারী বলে প্রমাণিত হবে। গবেষকদের মতে, লেবুর রস গ্রিন টিতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলিকে বাড়িয়ে তোলে যা মানবদেহের জন্য বেশ উপকারী। চা ঠান্ডা করার পরে আপনি এতে লেবুর রস যোগ করতে পারেন।

আদা
আদা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যও সমান উপকারী। আদা মিশ্রিত গ্রিন টি মিশিয়ে পান করা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে।
এর পাশাপাশি আদা গ্রিন টি আমাদের স্ট্রেস কমায়। শুধু এটিই নয়, এটি ওজন হ্রাসে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এগুলি ক্যানসরের মতো মারাত্মক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায়ও খুব সহায়ক। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি গ্রহণ ডায়াবেটিস, পিরিয়ড এবং হাঁপানির জন্য ভালো বলে বিবেচিত হয়। এটি স্বাস্থ্যকর পানীয়র বিষয়, তবে এগুলি ছাড়াও আপনাকে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিতে মনোযোগ দেওয়া দরকার। কখন এবং কীভাবে গ্রিন টি পান করা উচিত, যাতে এটি আমাদের পক্ষে উপকারী প্রমাণ করতে পারে।

গোলমরিচ এবং দারুচিনি
একদিকে, গোলমরিচ আমাদের হজম ভাল রাখতে এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। অন্যদিকে, দারুচিনি ওজন নিয়ন্ত্রণে বেশ সহায়ক। যে কারণে অনেকে পুদিনা এবং দারচিনি মিশ্রিত গ্রিন টি পান করার পরামর্শ দেন।

গ্রিন টি পান করার সঠিক সময়-একটি জিনিস মনে রাখবেন, গ্রিন টি কেবল তখনই আপনার উপকার করবে যখন আপনি সঠিক সময়ে এটি গ্রহণ করবেন। খাওয়ার পরে বা শুতে যাওয়ার কিছুক্ষণ আগে গ্রীন টি পান করবেন না। এ ছাড়া, আপনি যদি কোনও ধরণের ওষুধ খান তবে ওষুধ খাওয়ার সঙ্গে এটি পান করবেন না, কারণ এটি আপনার পক্ষে ক্ষতিকারক । এ ছাড়া সকালে খালি পেটে গ্রিন টি খাওয়া ভালো নয়। ভুল সময়ে গ্রিন টি আপনার দেহে আয়রন এবং তামা জাতীয় পুষ্টির ঘাটতি তৈরি করতে পারে। আপনি যদি গ্রিন টি খেতে চান তবে সকালে এটি পান করুন। অথবা রাতের খাবারের দুই ঘন্টা আগে। খাওয়ার দুই ঘন্টা পরেও আপনি গ্রিন টি পান করতে পারেন। আপনি যদি এই সময় অনুযায়ী গ্রিন টি পান করেন তবে বিশ্বাস করুন, এটি সেরা ফলাফল পাবেন।

13/09/2022
10 Amazing Benefits of Oolong TeaOolong tea, one of the famous semi-fermented tea, contains lots of beneficial substance...
13/09/2022

10 Amazing Benefits of Oolong Tea

Oolong tea, one of the famous semi-fermented tea, contains lots of beneficial substances like Fluoride, Manganese, Potassium, Sodium, Magnesium, Niacin and Caffeine which are helpful for our body health. What oolong tea benefits are on earth? Let’s check out.

1. Lose Weight
According to a study, oolong tea weight loss benefit is due to the special element, Tannin, which plays a key role in metabolizing fat. So, if you develop the habit of drinking one cup of oolong tea every day, more of your fat can be burned, giving you a neater figure. 2~3 cups of oolong tea are possible to reduce the redundant weight of your body and make you look more sexy.


2. Reduce Cholesterol
The latest research has proved that people who live with oolong tea suffer less damage from cholesterol than people who have no interest in drinking it. Polyphenol in oolong tea is a kind of special lipase, which can dissolve lipid. In most cases, the extra accumulation of lipid inside your body will result in high cholesterol.


3. Help Digestion and Allay Ulcer
The official research told us that oolong tea can lower the level of acidity of stomach and promote digestion. Oolong tea can be a replacement of anti-inflammatory drugs and aid you in digestion and allaying ulcer. If you suffer from stomachache, regurgitation of gastric juice, even worse, ulcer, you can choose to have oolong tea in your daily life.


4. Fresh Brain
This oolong tea benefit is derived from caffeine. As we all know that caffeine can stimulate the central nervous system so that your brain can become more active and you can also get a better memory. Overdrink will result in sleeplessness, so you should avoid drinking too much before going to bed.


5. Resist Aging
Oolong tea can maintain the Vitamin C in your body, which can aid in resisting aging, so that oolong tea benefits also include make you look younger.


6. Improve Skin
Microelements in oolong tea like magnesium, selenium, phosphorus are helpful in improving your skin condition. This oolong tea health benefit is from that oolong tea can resist free radicals that may do harm to health and hence decrease the risk of skin allergy. In accordance with scientific experiments, patients with a skin problem can get benefits from having at least 3 cups of oolong tea a day. The beneficial results can be seen in less than a week.


7. Balance Blood Sugar
Due to the high level of polyphenol and various kinds of mineral substances, oolong tea is a good choice for people who are diagnosed with type 2 diabetes mellitus. It can do a favor in regulating the blood sugar content in insulin and in the bloodstream and removing harmful dips from blood sugar. The latest studies have shown that oolong tea can be used to reduce the symptom of diabetes and lower the risk of getting it.


8. Clean Teeth
As one of the oolong tea benefits, oolong tea can improve your oral hygiene by preventing tooth decay and killing bacteria that cause your pain.


9. Enhance Immune System
A study by Harvard found that oolong tea contains more amount of antifungal protein than other teas. This conclusion was first discovered by scientists in the laboratory and then confirmed by human experiments. If you can have oolong tea every day, you are able to acquire a stronger immune system and enhance the immune ability of the body to resist infectious diseases.


10. Prevent Cancer
According to a great number of researches done in different laboratories around the world, people who drink oolong tea enjoy a lower risk of getting cancer than people who are fond of other types of drinks. This oolong tea benefit is attributable to polyphenol, a chemical matter in it, which can be used as a chemical prophylactic or a killer to remove cancer cells inside your body.

সুন্দর হতে কে না চায়????❤️❤️❤️🌹🌹🌹
12/09/2022

সুন্দর হতে কে না চায়????
❤️❤️❤️🌹🌹🌹

আমাদের শরীরের জন্য গ্রিন টি অনেক উপকারী, এ কথা কমবেশি সবারই জানা। কিন্তু এটি করোনার বিরুদ্ধে প্রতিকারক হিসেবে কাজ করার প...
01/09/2022

আমাদের শরীরের জন্য গ্রিন টি অনেক উপকারী, এ কথা কমবেশি সবারই জানা। কিন্তু এটি করোনার বিরুদ্ধে প্রতিকারক হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি নানারকম রোগের সমাধানও রয়েছে, তা হয়তো অনেকেরই জানা নেই।

পানীয় হিসেবে চা-কফির পাশাপাশি গ্রিন টি অনেক বেশি পরিচিত সব জায়গাতেই। তবে অনেকেই মনে করে থাকেন যে, এটি শুধু ওজন কমাতে খাওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু ওজন কমানোর সমাধানসহ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতেও এটি অনেক উপকারী।

জানুন গ্রিন টি খাওয়ার বিভিন্ন উপকারিতা—

১. শরীরকে সতেজ রাখে
গ্রিন টিতে ফ্লেভোনয়েড নামের একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান থাকে। আর এটি হচ্ছে— শরীরকে সতেজ রাখে এমন একটি শক্তিশালী উপাদান। তাই গ্রিন টি খেলে শরীর থাকে সতেজ।

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে গ্রিন টি। এতে কেটেচিন নামের একটি উপাদান থাকে এবং এটি ভিটামিন ই ও সির থেকেও বেশি শক্তিশালী। তাই গ্রিন টি খেলে তা শরীরে প্রবেশ করে অনেক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার পাশপাশি বিভিন্ন উপকার করে।

৩. অ্যালার্জিসহ নানা রোগে উপকারী
গ্রিন টি অ্যালার্জির সমস্যা সমাধানে অনেক উপকারী। এ ছাড়া বিশেষজ্ঞরা বলেন, হার্টঅ্যাটাকের সম্ভাবনা কমানো, ক্যানসার প্রতিরোধ, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে গ্রিন টি।

৪. ডিপ্রেশন কমায়
গ্রিন টি অবসাদ বা ডিপ্রেশন কমাতেও অনেক কার্যকরী। এতে থিয়ানিন নামের অ্যামাইনো অ্যাসিড থাকার কারণে এটি ডিপ্রেশন কমাতে সাহায্য করে। তাই ডিপ্রেশন কমাতে নিয়মিত গ্রিন টি খেতে পারেন।

৫. ওজন কমায়
গ্রিন টির সবচেয়ে পরিচিত গুণাবলি হচ্ছে— এটি ওজন কমাতে কার্যকরী। মূলত এটি হজম প্রক্রিয়াকে বৃদ্ধি করে শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে থাকা কেটাচিনও পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করে।

৬. দাঁত ভালো রাখে
গ্রিন টিতে থাকা ক্যাটেকাইন নামের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দাঁত ভালো রাখতে অনেক উপকারী। এ উপাদানটি মুখের ভেতরের ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিকে রোধ করে। ফলে এটি গলার বিভিন্ন সংক্রমণ রোধ করাসহ দাঁত ভালো রাখতে সাহায্য করে।

Address

Pallabi
Mirpur
1216

Telephone

+8801847407737

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when A cup of tea posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to A cup of tea:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram