Physiotherapy Home Service

Physiotherapy Home Service Don’t suffer from pain , just contact us.

অধিকাংশ হাঁটু ব্যথা ফিজিওথেরাপি চিকিৎসায় ভালো হয়। এমন সমস্যায় ভুগলে সরাসরি একজন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন, সুস্...
18/04/2025

অধিকাংশ হাঁটু ব্যথা ফিজিওথেরাপি চিকিৎসায় ভালো হয়। এমন সমস্যায় ভুগলে সরাসরি একজন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন, সুস্থ্য থাকুন।

19/02/2025

🏥 Physiotherapy Home Service in Dhaka City! 🏥

📞 Call/Whatsapp: 01755-827309

Are you or your loved ones in Dhaka City in need of physiotherapy services at home? Look no further! We offer expert physiotherapy care in the comfort of your own home. Whether it's post-injury rehabilitation, chronic pain management, or mobility improvement, our skilled and compassionate physiotherapists are here to help.

🏠 Benefits of Home Physiotherapy:
✅ Convenience: Save time and effort by receiving treatment at home.
✅ Personalized Care: Tailored treatment plans to suit your specific needs.
✅ Comfort: Recover in familiar surroundings, enhancing the healing process.
✅ One-on-One Sessions: Individual attention for the best possible outcome.
✅ Flexible Appointments: Schedule sessions at your preferred time.

👨‍⚕️ Our Services Include:
🚑 Pain Management
🚑 Post-Surgery Rehabilitation
🚑 Stroke Recovery
🚑 Sports Injury Treatment
🚑 Geriatric Physiotherapy
🚑 And more...

👉 To book an appointment or inquire further,

Contact us at +8801755-827309 (Call/Whatsapp).

Our experienced physiotherapists are dedicated to helping you regain your mobility and improve your quality of life. Don't let pain hold you back, reach out to us today!








একজন ফিজিওথেরাপিস্ট কিভাবে কাজ করে?ফিজিওথেরাপিস্ট (Physiotherapist) হলেন একজন স্বাস্থ্য পেশাজীবী, যিনি ব্যথা, আঘাত বা শা...
16/02/2025

একজন ফিজিওথেরাপিস্ট কিভাবে কাজ করে?

ফিজিওথেরাপিস্ট (Physiotherapist) হলেন একজন স্বাস্থ্য পেশাজীবী, যিনি ব্যথা, আঘাত বা শারীরিক সমস্যার চিকিৎসার জন্য ব্যায়াম, ম্যানুয়াল থেরাপি (হাতে ম্যাসাজ বা অন্যান্য টেকনিক), ইলেক্ট্রোথেরাপি এবং পুনর্বাসন পদ্ধতি ব্যবহার করেন। তাদের কাজ সাধারণত নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে:

১. রোগীর মূল্যায়ন (Assessment):

রোগীর মেডিকেল ইতিহাস জেনে নেয়া।

শারীরিক পরীক্ষা করে সমস্যার কারণ নির্ধারণ।

চলাফেরা, শক্তি, ফ্লেক্সিবিলিটি, ব্যালান্স এবং ব্যথার মাত্রা মূল্যায়ন করা।

২. চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি (Treatment Plan):

রোগীর সমস্যার ভিত্তিতে একটি ব্যক্তিগত থেরাপি পরিকল্পনা তৈরি করা।

লক্ষ্য থাকে ব্যথা কমানো, চলাচলের স্বাধীনতা বৃদ্ধি এবং পেশির কার্যক্ষমতা পুনরুদ্ধার করা।

৩. চিকিৎসা পদ্ধতি (Treatment Methods):

ব্যায়াম থেরাপি: পেশি শক্তিশালী করা, ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়ানো এবং চলাচল স্বাভাবিক করার জন্য বিভিন্ন ব্যায়াম।

ম্যানুয়াল থেরাপি: মাসাজ, স্ট্রেচিং, জয়েন্ট ম্যানিপুলেশন।

ইলেক্ট্রোথেরাপি: আল্ট্রাসাউন্ড, TENS (Transcutaneous Electrical Nerve Stimulation)।

হিট ও কোল্ড থেরাপি: ফোলাভাব বা ব্যথা কমানোর জন্য।

পুনর্বাসন (Rehabilitation): অপারেশনের পর বা আঘাতের পর স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সাহায্য করা।

৪. প্রগতির মূল্যায়ন (Monitoring Progress):

নিয়মিত রোগীর উন্নতি যাচাই করা।

প্রয়োজনে থেরাপি পদ্ধতি পরিবর্তন বা আপডেট করা।

৫. শিক্ষা ও পরামর্শ (Patient Education):

রোগীকে তার নিজের যত্ন নেওয়ার পদ্ধতি শেখানো।

দৈনন্দিন জীবনে কীভাবে সঠিকভাবে চলাফেরা করতে হবে, তা বোঝানো।

ফিজিওথেরাপিস্টদের কাজ করার জায়গা:

হাসপাতাল, ক্লিনিক, পুনর্বাসন কেন্দ্র।

ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান, ফিটনেস সেন্টার।

ব্যক্তিগত চেম্বার বা হোম কেয়ার।

যেসব রোগে ফিজিওথেরাপির প্রয়োজন হয়:

স্ট্রোক বা প্যারালাইসিস।

মেরুদণ্ডের সমস্যা (স্লিপড ডিস্ক, স্কোলিওসিস)।

আঘাত (ফ্র্যাকচার, স্প্রেইন)।

আর্থ্রাইটিস, লো ব্যাক পেইন।

সার্জারির পর পুনর্বাসন।

একজন দক্ষ ফিজিওথেরাপিস্ট রোগীর জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।

03/02/2025

Calf muscle pain remove with Gun massager.

যেসব রোগে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা প্রয়োজন:-
- বাতের ব্যথা
- কোমড় ব্যথা
- ঘাড় ব্যথা
- হাঁটু ও গোড়ালির ব্যথা
- আঘাতজনিত ব্যথা
- ডিস্ক প্রলেপস-জনিত ব্যথা
- সায়াটিকা
- হাড় ক্ষয়জনিত ব্যথা

যেমন- সারভাইক্যাল ও লাম্বার স্পন্ডাইলোসিস, অস্টিও-আরথ্রাইটিস।
- জয়েন্ট শক্ত হয়ে যাওয়া বা ফ্রোজেন সোল্ডার
- প্লাস্টার বা অপারেশন পরবর্তী জয়েন্ট স্টিফনেসস
- স্ট্রোক-জনিত প্যারালাইসিস
- স্পাইনাল কর্ড ইনজুরি বা অন্য কারণে প্যারালাইসিস-জনিত সমস্যা
- মুখ বেঁকে যাওয়া বা ফেসিয়াল পালসি
- বিভিন্ন ধরনের অপারেশন পরবর্তী সমস্যায়
আইসিইউতে অবস্থানকারী রোগীর জন্য
- জন্মগত বাঁকা পা বা ক্লাবফিট
- গাইনোকলজিক্যাল সমস্যা, সেরিব্রাল পলসি (প্রতিবন্ধী শিশু)
- পারকিন্সন ডিজিজ
- বার্ধক্যজনিত সমস্যা ইত্যাদি চিকিৎসার ক্ষেত্রে ও পুনর্বাসন সেবায় ফিজিওথেরাপির ভূমিকা অপরিসীম।

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা পদ্ধতি:

একজন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক রোগীর রোগ বর্ণনা, ফিজিক্যাল টেস্ট, ফিজিওথেরাপিউটিক স্পেশাল টেস্ট, প্রয়োজন সাপেক্ষে বিভিন্ন রেডিওলজিক্যাল টেস্ট এবং প্যাথলজিক্যাল টেস্টের মাধ্যমে রোগ নির্ণয় বা ডায়াগনোসিস করে থাকেন।

এরপর রোগীর সমস্যানুযায়ী চিকিৎসার পরিকল্পনা অথবা ট্রিটমেন্ট প্লান তৈরি করেন এবং সেই অনুযায়ী নিম্নোক্ত পদ্ধতিতে ফিজিওথেরাপি সেবা প্রদান করে থাকেন।

যেমন-
- ম্যানুয়াল থেরাপি
- ম্যানিপুলেটিভ থেরাপি
- মোবিলাইজেশন
- মুভমেন্ট উইথ মোবিলাইজেশন
- থেরাপিউটিক এক্সারসাইজ
- ইনফিলট্রেশন বা জয়েন্ট ইনজেকশন
- পশ্চারাল এডুকেশন
- আরগোনমিক্যাল কনসালটেন্সি
- হাইড্রোথেরাপি
- ইলেকট্রোথেরাপি বা অত্যাধুনিক মেশিনের সাহায্যে চিকিৎসা
( যেমন: UST,SWD,IFT,MWD,TENS, IRR, Auto-Traction ইত্যাদি )
কিছু কিছু ক্ষেত্রে ড্রাগস বা ওষুধও ব্যবহার করত হয়ে।
আপনি যদি উপরে উল্লেখিত কোন রোগে কষ্ট পেয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিকটস্থ ফিজিওথেরাপিস্ট এর কাছ থেকে সেবা গ্রহণ করুন।
আমরা অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট দ্বারা হোম সার্ভিস দিয়ে থাকি আপনার হোম সার্ভিস প্রয়োজন হলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন

29/01/2025
ব্রেন স্ট্রোকের ঝুঁকি ও প্রাথমিক চিকিৎসা:মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহকারী রক্তনালীতে রক্ত জমাট বেঁধে বা মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়ে...
24/01/2025

ব্রেন স্ট্রোকের ঝুঁকি ও প্রাথমিক চিকিৎসা:

মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহকারী রক্তনালীতে রক্ত জমাট বেঁধে বা মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়ে যে অবস্থার সৃষ্টি হয় তাকে ব্রেন স্ট্রোক বলে। সাধারণত বয়স্কদের এ সমস্যা দেখা যায়, বিশেষ করে যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে। মস্তিষ্কের রক্তনালীতে চর্বি জমে রক্ত সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হয়। এতে মস্তিষ্ক প্রয়োজনীয় অক্সিজেন ও পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হয়। এছাড়া রক্তনালী ফেটে মস্তিষ্কে রক্ত-গ্রহণ হতে পারে। নিম্নলিখিত কারণে ব্রেন স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায় –

শরীরের অতিরিক্ত ওজন
অলসতা
অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া
তামাক সেবন
বংশগতি
উচ্চ রক্তচাপ
ডায়াবেটিকস
রক্তে অতিরিক্ত চর্বি
চল্লিশোর্ধ্ব বয়স ও
মদ্যপান


ব্রেন স্ট্রোকের লক্ষণ:

কথা বলতে না পারা বা কথা অস্পষ্ট হয়ে যাওয়া
প্রচণ্ড মাথাব্যথা
মুখ বাঁকা হয়ে যাওয়া
রোগীর একটি চোখ বন্ধ হয়ে যেতে পারে


ব্রেন স্ট্রোকের প্রাথমিক চিকিৎসা:

রোগীকে কথা বলতে উৎসাহিত করতে হবে
রোগীর হাত ওপরে ওঠাতে বলতে হবে
ব্যক্তি ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে মুখ বাঁকা হবে এবং শুধু একটি হাত ওপরে ওঠাতে পারবে
রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে
হাসপাতালে নেয়ার আগ পর্যন্ত রোগীর শ্বাস প্রশ্বাস ও পালস দেখতে হবে


প্রয়োজনীয় সতর্কতা:

আক্রান্ত ব্যক্তিকে কোন প্রকার খাবার বা পানীয় দেয়া যাবে না তাতে চোকিং অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে।
ব্যক্তি অজ্ঞান হয়ে গেলে তার শ্বাসনালী খুলে দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

কোমর ব্যথার কারণ, লক্ষণ এবং প্রতিকারঃবিষয়বস্তুঃ১।কোমর ব্যথার কারণ২।কোমর ব্যথার লক্ষণ৩।কোমর ব্যথার প্রতিকার৪।দৈনন্দিন...
21/01/2025

কোমর ব্যথার কারণ, লক্ষণ এবং প্রতিকারঃ

বিষয়বস্তুঃ
১।কোমর ব্যথার কারণ
২।কোমর ব্যথার লক্ষণ
৩।কোমর ব্যথার প্রতিকার
৪।দৈনন্দিন কাজে সতর্কতা

এমন মানুষ হয়ত পৃথিবীতে পাবেন না যিনি তার জীবনে একবারও কোমরে ব্যথা অনুভব করেননি। মেরুদণ্ডের নিচের হাড়ের মধ্যবর্তী তরুণাস্থি বা ডিস্কের বার্ধক্যজনিত পরিবর্তনের ফলে এ ব্যথার সুত্রপাত হয়। তরুণাস্থির এই পরিবর্তনের সাথে সাথে মেরুদণ্ডের নিচের দিকে সংবেদনশীলতার পরিবর্তন হয়। সাধারণত এ পরিবর্তন ৩০ বছর বয়স থেকে শুরু হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এ রোগের কোনো উপসর্গ থাকে না। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে রোগের উপসর্গও বাড়তে থাকে।

১।কোমর ব্যথার কারণঃ

সাধারণত দেখা যায় মেরুদণ্ডের মাংসপেশি, লিগামেন্ট মচকানো বা আংশিক ছিঁড়ে যাওয়া, দুই কশেরুকার মধ্যবর্তী ডিস্ক সমস্যা, কশেরুকার অবস্থান পরিবর্তনের কারণে কোমর ব্যথা হয়ে থাকে। চলাফেরা, খুব বেশি ভার বা ওজন তোলা, মেরুদণ্ডের অতিরিক্ত নড়াচড়া, একটানা বসে বা দাড়িয়ে কোন কাজ করা, মেরুদণ্ডে আঘাত পাওয়া, সর্বোপরি কোমরের অবস্থানগত ভুলের জন্য হয়ে এ ব্যথা দেখা যায়।

অন্যান্য কারণের মধ্যে বয়সজনিত মেরুদণ্ডে ক্ষয় বা বৃদ্ধি, অস্টিওআথ্র্যাটিস বা গেঁটে বাত, অস্টিওপোরেসিস, এনকাইলজিং স্পনডাইলাইটিস, মেরুদণ্ডের স্নায়ুবিক সমস্যা, টিউমার, ক্যান্সার, বোন টিবি, কোমরের মাংসে সমস্যা,বিভিন্ন ভিসেরার রোগ বা ইনফেকশন, বিভিন্ন স্ত্রীরোগজনিত সমস্যা, মেরুদণ্ডের রক্তবাহী নালির সমস্যা, অপুষ্টিজনিত সমস্যা, মেদ বা ভুড়ি, অতিরিক্ত ওজন ইত্যাদি।

২।কোমর ব্যথার লক্ষণঃ

কোমরের ব্যথা আস্তে আস্তে বাড়তে পারে বা হঠাৎ প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে। নড়াচড়া বা কাজকর্মে ব্যথা তীব্র থেকে তীব্রতর হতে পারে। ব্যথা কোমরে থাকতে পারে বা কোমর থেকে পায়ের দিকে নামতে পারে অথবা পা থেকে কোমর পর্যন্ত উঠতে পারে। অনেক সময় কোমর থেকে ব্যথা মেরুদণ্ডের পেছন দিক দিয়ে মাথা পর্যন্ত উঠতে পারে। রোগী অনেকক্ষণ বসতে বা দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না। ব্যথার সঙ্গে পায়ে শিন-শিন বা ঝিন-ঝিন জাতীয় ব্যথা নামতে বা উঠতে পারে, হাঁটতে গেলে পা খিচে আসে বা আটকে যেতে পারে, ব্যথা দুই পায়ে বা যেকোন এক পায়ে নামতে পারে। অনেক সময় বিছানায় শুয়ে থাকলে ব্যথা কিছুটা কমে আসে। এভাবে দীর্ঘদিন চলতে থাকলে রোগীর কোমর ও পায়ের মাংসপেশীর ক্ষমতা কমে আসে এবং শুকিয়ে যেতে পারে, সর্বোপরি রোগী চলাফেরার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।

আধুনিক এই যুগেও কোমর ব্যথা একটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত স্বাস্থ্য সমস্যা। এ সমস্যার সমাধানে প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম।

৩।কোমর ব্যথার প্রতিকারঃ

ফার্মাকোথেরাপি :- চিকিৎসকরা রোগীকে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার পর সাধারণত ব্যথানাশক এনএসএআইডিএস গ্রুপের ওষুধ, মাসল রিলাক্সজেন ও সেডেটিভজ জাতীয় ওষুধ দিয়ে থাকেন। যেহেতু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা নির্দিষ্ট মাত্রা রয়েছে সেজন্য অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শমতো ওষুধ খাওয়া উচিত।

ফিজিওথরাপি :- কোমর ব্যথাজনিত সমস্যার অত্যাধুনিক চিকিৎসা হচ্ছে ফিজিওথেরাপি। এই চিকিৎসাব্যবস্থায় চিকিৎসক রোগীকে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন, আল্ট্রাসাউন্ড থেরাপি, লাম্বার ট্রাকশন শর্টওয়েভ ডায়াথার্মি, অতিলোহিত রশ্মি, ইন্টারফেরেনশিয়াল থেরাপি, ইনফারেড রেডিয়েশন, ট্রান্স কিউটেনিয়াস ইলেকট্রিক নার্ভ ইস্টিমুলেটর, ইলেকট্রিক নার্ভ ও মাসেল ইস্টিমুলেটর, অটো মেনুয়াল ট্রাকশন, হাইড্রোথেরাপি, লেজার থেরাপি ও বিভিন্ন প্রকার ব্যায়ামের মাধ্যমে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। তা ছাড়া চিকিৎসা চলা অবস্থায় কোমরে নির্দিষ্ট অর্থোসিস বা ব্রেস প্রয়োগ করে থাকেন।

সার্জারি :- যদি দীর্ঘদিন ফার্মাকোথেরাপি ও ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা চালানোর পরও রোগীর অবস্থার পরিবর্তন না হয় রোগীকে অবস্থা অনুযায়ী কোমর-মেরুদন্ডের অপারেশন বা সার্জারির করনোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিত্সকরা।সার্জারির পরবর্তীতে রোগীকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নির্দেশ মতো নির্দিষ্ট ব্যায়াম দীর্ঘ দিন চালিয়ে যেতে হয়।

৪।দৈনন্দিন কাজে সতর্কতাঃ

নিচ থেকে কিছু তোলার সময়-

কোমর ভাঁজ করে কিংবা ঝুঁকে তুলবেন না। হাঁটু ভাঁজ করে তুলুন।
কোনো কিছু বহন করার সময়

ঘাড়ের ওপর কিছু তুলবেন না।
ভারি জিনিস শরীরের কাছাকাছি রাখুন।
পিঠের ওপর ভারি কিছু বহন করার সময় সামনের দিকে ঝুঁকে বহন করুন।
শোয়ার সময়

উপুড় হয়ে শোবেন না। ভাঙ্গা খাট, ফোম বা স্প্রিংয়ের খাটে শোবেন না।
সমান তোশক ব্যবহার করুন।
বিছানা শক্ত, চওড়া ও সমান হতে হবে। শক্ত বিছানা বলতে সমান কিছুর ওপর পাতলা তোশক বিছানোকে বোঝায়।
দাঁড়িয়ে থাকার সময়

১০ মিনিটের বেশি দাঁড়িয়ে থাকবেন না।
হাঁটু না ভেঙে সামনের দিকে ঝুঁকবেন না।
দীর্ঘক্ষণ হাঁটতে বা দাঁড়াতে হলে উঁচু হিল পরবেন না।
অনেকক্ষণ দাঁড়াতে হলে কিছুক্ষণ পর পর শরীরের ভর এক পা থেকে অন্য পায়ে নিন।
দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হলে ছোট ফুট রেস্ট ব্যবহার করুন।
বসে থাকার সময়

আপনার চেয়ারটি টেবিল থেকে বেশি দূরে নেবেন না।
সামনে ঝুঁকে কাজ করবেন না।
কোমরের পেছনে সাপোর্ট দিন।
এমনভাবে বসুন যাতে ঊরু মাটির সমান্তরালে থাকে।
নরম গদি বা স্প্রিংযুক্ত সোফা বা চেয়ারে বসবেন না।
যানবাহনে চড়ার সময়

গাড়ি চলানোর সময় স্টিয়ারিং হুইল থেকে দূরে সরে বসবেন না। সোজা হয়ে বসুন।
ভ্রমণে ব্যথার সময় লাম্বার করসেট ব্যবহার করুন।
কোমর ব্যথা বেশি হলে বিছানা থেকে শোয়া ও ওঠার নিয়ম

চিৎ হয়ে শুয়ে এক হাঁটু ভাঁজ করুন।
এবার অন্য হাঁটুটি ভাঁজ করুন। হাত দুটি বিছানায় রাখুন।
এবার ধীরে ধীরে এক পাশ কাত হোন।
পা দু’টি বিছানা থেকে ঝুলিয়ে দিন, এবার কাত হওয়া দিকের হাতের কনুই এবং অপর হাতের তালুর ওপর ভর দিয়ে ধীরে ধীরে উঠে বসুন।
দুই হাতের ওপর ভর দিয়ে বসুন এবং মেঝেতে পা রাখুন।
এবার দুই হাতের ওপর ভর দিয়ে সামনে ঝুঁকে দাঁড়ান।
মেয়েরা যেসব নিয়মকানুন মেনে চলবেন

অল্প হিলের জুতো বা স্যান্ডেল পরুন, বিভিন্ন জুতোর হিলের উচ্চতা বিভিন্ন না হওয়াই উচিত।
তরকারি কাটা, মসলা পেষা, কাপড় কাচা ও ঘর মোছার সময় মেরুদ- সাধারণ অবস্থায় এবং কোমর সোজা রাখুন।
কোমর ঝুঁকে বাচ্চাকে কোলে নেবেন না। ঝাড়ু দেয়া, টিউবওয়েল চাপার সময় কোমর সোজা রাখবেন।
মার্কেটিং বা শপিংয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হলে ১০ থেকে ১৫ মিনিট দাঁড়ানো বা হাঁটার পরে বিশ্রামের জন্য একটু বসবেন।
বিছানা গোছানোর সময় কোমর ভাঁজ না করে বরং হাঁটু ভেঙে বসা উচিত।
ওজন কমান, খাদ্যাভাস পরিবর্তন করুন

গরু, খাসির মাংস, ডালজাতীয় খাবার, মিষ্টিজাতীয় খাবার, তৈলাক্ত খাবার খাদ্য তালিকা থেকে কমিয়ে শাকসবজি, তরিতরকারি, ফলমূল খাদ্য তালিকায় বেশি করে রাখুন। নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করুন এবং যাদের দুপুরে ঘুমানোর অভ্যাস আছে, তা বন্ধ করে রাতে শিগগিরই শুয়ে পড়ুন।

09/05/2024

🏥 Physiotherapy Home Service in Dhaka City! 🏥

📞 Call/Whatsapp: 01644568498

Are you or your loved ones in Dhaka City in need of physiotherapy services at home? Look no further! We offer expert physiotherapy care in the comfort of your own home. Whether it's post-injury rehabilitation, chronic pain management, or mobility improvement, our skilled and compassionate physiotherapists are here to help.

🏠 Benefits of Home Physiotherapy:
✅ Convenience: Save time and effort by receiving treatment at home.
✅ Personalized Care: Tailored treatment plans to suit your specific needs.
✅ Comfort: Recover in familiar surroundings, enhancing the healing process.
✅ One-on-One Sessions: Individual attention for the best possible outcome.
✅ Flexible Appointments: Schedule sessions at your preferred time.

👨‍⚕️ Our Services Include:
🚑 Pain Management
🚑 Post-Surgery Rehabilitation
🚑 Stroke Recovery
🚑 Sports Injury Treatment
🚑 Geriatric Physiotherapy
🚑 And more...

👉 To book an appointment or inquire further,

Contact us at 01644568498 (Call/Whatsapp).

Our experienced physiotherapists are dedicated to helping you regain your mobility and improve your quality of life. Don't let pain hold you back, reach out to us today!








ডিস্ক প্রলাপ্সজনিত কোমর ব্যথা--------------------------------আমাদের মেরুদণ্ড ৩৩টি কশেরুকা দ্বারা গঠিত। যাকে আমরা ইংরেজিত...
22/03/2024

ডিস্ক প্রলাপ্সজনিত কোমর ব্যথা
--------------------------------
আমাদের মেরুদণ্ড ৩৩টি কশেরুকা দ্বারা গঠিত। যাকে আমরা ইংরেজিতে বলি ভার্টিব্রা। ভার্টিব্রা গুলো ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্কের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে। যখন এই ডিস্ক কোনো কারণে নিজের জায়গা থেকে বের হয়ে যায় তখন আমরা তাকে মেডিকেলের ভাষায় বলি, প্রলাপ্স লাম্বার ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক বা পিএলআইডি।

কখন বুঝবেন আপনার পিএলআইডি হয়েছে
-----------------------------------------------
♦পিএলআইডির প্রধান লক্ষণ হল কোমর ব্যথা এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে কোমর থেকে ব্যথা পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত চলে যায়।

♦পা অবশ অবশ হয়ে যাওয়া এবং ধীরে ধীরে চিকন হয়ে যায়।

♦ পায়ের মাংসপেশিতে বা রগে টেনে ধরে।

♦ একটানা দাঁড়িয়ে থাকতে বা হাঁটাচলা না করতে পারা।

♦ প্রসাব পায়খার সমস্যা হওয়া।

♦ সেক্সুয়াল সমস্যা সহ আরো কিছু সমস্যা দেখা যায়।

কিভাবে ডায়গনোসিস করি
---------------------------
যখন পিএলআইডির লক্ষণগুলো নিয়ে রোগী আমাদের কাছে আসেন তখন আমরা এক্স-রে, সিটিস্ক্যান বা এমআরআই সহ আরো কিছু পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে পারি।

চিকিৎসা পদ্ধতি
-----------------
পিএলআইডি হলে মাত্র দশ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে অপারেশন লাগে।যাদের ডিস্ক আংশিক বের হয়েছে বা স্বল্প বা মাঝারি মাত্রার ব্যথা রয়েছে, তাদের কোমরের বেল্ট ব্যবহার ও নিয়মিত ফিজিওথেরাপি ও কিছু ওষুধের মাধ্যমে ভাল থাকা সম্ভব। তবে,
যাদের ডিস্ক পুরো বের হয়ে যায় তাদের অপারেশনই মূল চিকিৎসা। না হলে ভবিষ্যতে পঙ্গু হওয়ার সম্ভবনা রয়ে যায়।

08/03/2024

অনেকেই ফিজিওথেরাপি বলতে মনে করে থাকেন যে ম্যাসাজ, বাস্তবিক অর্থে ফিজিওথেরাপি এবং ম্যাসাজ সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়।

তবে রোগীর অবস্থা অনুযায়ী অনেক সময় মাসল স্পাজম, ট্রিগার পয়েন্টস্, মাসল টাইটনেস ও ব্য*থা কমাতে মায়ো-ফেসিয়াল রিলিজ/ থেরাপিউটিক ম্যাসাজ করা হয়। তবে নরমাল ম্যাসাজ এবং থেরাপিউটিক ম্যাসাজ দুইটি ভিন্ন বিষয়।

Physiotherapy and massage are completely different things.

Address

Mirpur

Telephone

+8801644568498

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Physiotherapy Home Service posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Physiotherapy Home Service:

Share