Medical Health 24

  • Home
  • Medical Health 24

Medical Health 24 Consultant : Homeopathic Medicine ( Acute, Chronic & Complicated Disease)
Reg.No: 25964

18/12/2022
18/12/2022

Good Morning
Dr.Syed Ahtesham Ullah
Medicine Consultant Homeopathic
Trained Maternal Child Health Dhaka Shishu Hospital

29/09/2022

হোয়াটসঅ্যাপ / ইমো এর মাধ্যমে অনলাইনে রুগি দেখাতে পারবেন।

প্রেসক্রিপসন হোয়াটসঅ্যাপ / ই-মেইল / ইমো তে দেয়া হয়।

বিকাশ / নগদ এ ফি নেয়া হয়।

# রুগি দেখার ফি -

১ম বার - ১০০০ টাকা /-
২য় বার - ৫০০ টাকা /- ( ২ মাস )
রিপোর্ট - ২০০ টাকা /-

Dr.Syed Ahtesham Ullah ( Medicine Consultant Homeopathic)
DHMS ( Dhaka), MCH Trained ( Dhaka Shishu Hospital)
Mobile / Whatsapp / Imo - 01309026582
E-mail : drsyedahteshamullah@gmail.com
BHB Reg.No-25964

15/07/2022

Dr.Syed Ahtesham Ullah
Consultant : Homeopathic Medicine
Trained Maternal Child Health Care ( Dhaka Shishu Hospital)
E-mail : drsyedahteshamullah@gmail.com
Call / WhatsApp / Imo : 01309026582
Mirpur-1, Dhaka 1216
BHB Reg. No - 25964

( Online Consult Available WhatsApp / Imo )

Consultation Fee

1st Time : 1000 Tk/-
2nd Time : 500 Tk/- ( 2Month)
Report : 200 Tk/-

Thanks

02/07/2022

Good Morning Everyone

16/03/2022

Dr.Syed Ahtesham Ullah
Consultant : Homeopathic Medicine

12/02/2022

# হোমিওপ্যাথির সাফল্য

১৭৯০ সালে ডাঃ স্যামুয়েল হানেমান সিংকোনার ছাল দিয়ে ম্যালেরিয়ার ঔষধ তৈরী করেন।ইহা ছিল তার প্রথম আবিষ্কার। তখন থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ হাজার ঔষধ হোমিওপ্যাথিতে আবিস্কার হয়েছে। কোনটাই অকার্যকর প্রমানিত হয় নি।
কিন্তু পশ্চিমা চিকিৎসা ব্যবস্থা বা এলোপ্যাথিতে প্রায়ই দেখা যায়, ঔষধের পার্শপ্রতিক্রিয়ার জন্য বাতিল হচ্ছে। এমনই একটা বহুল ব্যবহৃত ঔষধ হচ্ছে প্যারাসিটামল (Paracetamol)। যা সাধারনত জ্বর ও ব্যথার জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। সম্প্রতি ইউভার্সিটি অব এডিনবারার ক্লিনিক্যাল ফার্মাকোলজিষ্ট অধ্যাপক জেমস ডিয়ার বলেন, যারা দীর্ঘদিন ব্যথার ঔষধ হিসেবে paracetamol খাচ্ছেন, তাদের রক্তচাপ বেড়ে যাচ্ছে, যা হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।
ঔষধ হিসেবে paracetamol একটি সাধারণ ঔষধ। এছাড়া এলোপ্যাথিতে আরও অনেক জটিল থেকে জটিলতর chemical ঔষধ হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে, যা আমাদের পাকস্থলী স্বাভাবিকভাবে গ্রহন করতে পারে না। তাই দেহে এগুলোর দ্বারা বিষক্রিয়া হয়। তাতে রোগ ভাল করার পাশাপাশি নতুন রোগের জন্ম দেয়।

20/09/2021

#লিভারঃ

লিভার শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং সর্ববৃহৎ অঙ্গ। শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রয়োজন সুস্থ লিভার। লিভারকে বলা হয় শরীরের পাওয়ার হাউজ যা জীবন ধারনের জন্য অপরিহার্য। তাই লিভারের অসুস্থতার ফলাফল ক্ষেত্র বিশেষে হতে পারে ব্যাপক ও ভয়াবহ। লিভার সিরোসিস একটি মারাত্মক ও অনিরাময়যোগ্য রোগ। এতে যকৃৎ বা লিভারের কোষকলা এমনভাবে ধ্বংস হয়ে যায় যে, তা সম্পূর্ণ বিকৃত ও অকার্যকর হয়ে পড়ে। ফলে যকৃতের যেসব স্বাভাবিক কাজ আছে, যেমন বিপাক ক্রিয়া, পুষ্টি উপাদান সঞ্চয়, ওষুধ ও নানা রাসায়নিকের শোষণ, রক্ত জমাট বাঁধার উপকরণ তৈরি ইত্যাদি কাজ ব্যাহত হয়। দেখা দেয় নানাবিধ সমস্যা। ধীরে ধীরে এই রোগ মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয় মানুষকে।

#কেন হয়

হেপাটাইটিস বি ও সি ভাইরাস সংক্রমণ কারও কারও ক্ষেত্রে ক্রনিক বা দীর্ঘমেয়াদি আকার ধারণ করে সিরোসিসে পরিণত হয়। বিশ্বজুড়ে এটাই প্রধানতম কারণ। তবে সব ক্ষেত্রে এই সংক্রমণ সিরোসিসে পরিণত নাও হতে পারে। দেখা গেছে, ১৫ থেকে ২০ শতাংশ হেপাটাইটিস বি পজিটিভ রোগীর ৫ থেকে ২০ বছর পর লিভার সিরোসিস হতে পারে। তবে হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের ক্ষেত্রে এই হার অনেক বেশি। এ ছাড়া দীর্ঘদিনের মদ্যপানের অভ্যাস, কিছু জিনগত সমস্যা, কিছু ইমিউন সিস্টেমের জটিলতায়ও লিভার সিরোসিস হতে পারে।

লিভার সিরোসিসের অন্যতম প্রধান কারণ ফ্যাটি লিভার। ফ্যাটি লিভার নানা কারণে হয়ে থাকে। যেমনঃ ডায়াবেটিস, রক্তে চর্বি বেশি থাকা, অতিরিক্ত ওজন, উচ্চরক্তচাপ , হাইপোথাইরয়েডিজম ইত্যাদি। এক গবেষণায় জানা যায়, ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত প্রায় ৩০ শতাংশ রোগী পরে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়।

#উপসর্গঃ

প্রাথমিকভাবে সিরোসিসের কিছু লক্ষণ দেখা যায় তা হল- দুর্বলতা, সহজেই ক্লান্ত হয়ে পড়া, জ্বর জ্বর ভাব, পেটের ডান পাশে ব্যথা, দাঁতের মাড়ী বা নাক থেকে রক্ত পড়া, ঘনঘন পেটের সমস্যা। হঠাৎ রক্তে লিভার এনজাইমের অস্বাভাবিকতা বা আলট্রাসনোগ্রাফিতে যকৃতের আকার-আকৃতির পরিবর্তনের কারণ খুঁজতে গিয়ে লক্ষণ ধরা পড়ে লিভার সিরোসিস। সাধারণত খাদ্যে অরুচি, ওজন হ্রাস, বমি ভাব বা বমি, বমি বা মলের সঙ্গে রক্তপাত, শরীরে পানি আসা ইত্যাদি হলো মূল উপসর্গ। পরে যকৃতের অকার্যকারিতার সঙ্গে কিডনির অকার্যকারিতা, রক্তবমি, রক্তে আমিষ ও লবণের অসামঞ্জস্য ইত্যাদি জটিলতা দেখা দেয়। পরবর্তিতে লিভার সিরোসিস আরো জটিল আকার ধারণ করলে দেখা যায় পেটে জল আসার কারণে পেট ফুলে যাওয়া, জন্ডিস, অজ্ঞান হওয়া, রক্তবমি, পায়খানার সঙ্গে রক্ত যাওয়া, ফুসফুসে জল আসা, কিডনি ফেইলিউর, শরীরের যেকোনো জায়গা থেকে অনিয়ন্ত্রিত রক্তপাত, সর্বশেষ পর্যায়ে লিভার ক্যানসার।

#লিভার সিরোসিসের চিকিৎসাঃ

লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত যেকোনো ব্যক্তির উচিত দ্রুত লিভার বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হয়ে চিকিৎসা নেওয়া ও নিয়মিত ফলোআপে থাকা অথবা হোমিওপ্যাথিক বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করা। এতে দীর্ঘদিন সুস্থ থাকা যায়। এছাড়াও লিভার সিরোসিসের কারণ শনাক্ত করে চিকিৎসা করা গেলে লিভার সিরোসিসের জটিলতার দিকে যাওয়ার ঝুঁকিও অনেক কমে যায়। লিভার সিরোসিসের আধুনিক চিকিৎসা আজ এ দেশেই সম্ভব। তবে লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশনের ব্যবস্থা এদেশে এখনও সেরকম নাই। প্রতিবেশী দেশে এ সুযোগ থাকলেও তা খুব ব্যয়বহুল আর সংগত কারণেই আমাদের দেশের অধিকাংশ রোগীর পক্ষে তা সাধ্যের অতীত। তবে আমরা আশাবাদী সেদিন হয়তো আর বেশি দূরে নয়, যেদিন আমাদের দেশেই অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে এ দেশের লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশন সম্ভব হবে।

লিভারের রোগ মানেই সব কিছু শেষ হয়ে যাওয়া নয়। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে অনেক ক্ষেত্রেই সম্পূর্ন নিরাময় এবং জটিলতা মুক্ত থেকে মোটামুটি স্বাভাবিক ভাবে জীবন নির্বাহ করা যায়। তাই এব্যাপারে সবার সচেতনতা অত্যন্ত জরুরী।

#হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসাঃ

লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশন ছাড়াই হোমিওপ্যাথিক ঔষধের মাধ্যমে লিভার সিরোসিসের জটিল সব উপসর্গ নির্মূল করে পরিপূর্ণ সুস্থ করা হচ্ছে হাজার হাজার রোগীকে। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা আধুনিক, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন ও সফল এবং অধিকতর কার্যকর একটি বৈজ্ঞানিক চিকিৎসা পদ্ধতি .

03/07/2021
15/06/2021

যেভাবে বুঝবেন সিফিলিস হয়েছে ??

সিফিলিস একটি যৌনবাহিত রোগ। এই রোগের জীবানুর নাম ট্রেপনোমা প্যালিডাম। অনিয়ন্ত্রিত যৌন মিলন ও সিফিলিস আক্রান্ত কারো সঙ্গে যৌন মিলনে এই রোগ হয়ে থাকে। তবে সিফিলিস আক্রান্ত কারো রক্ত গ্রহণের মাধ্যমেও এই রোগ হয়। আবার গর্ভাবস্থায় মায়ের সিফিলিস থেকে থাকলে সন্তানও এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।

যেসব মানুষ বিভিন্ন শহরে ভ্রমণ করছেন এবং প্রত্যেক শহরে ভিন্ন ভিন্ন শয্যাসঙ্গীর সঙ্গে মিলিত হচ্ছেন, তাদের সিফিলিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা খুবই বেশি। সাধারণত আক্রান্ত কারো সঙ্গে যৌন মিলনের ২-৪ সপ্তাহ পরে এই রোগের লক্ষণগুলো দেখা দেয়, তবে কারো কারো ক্ষেত্রে ৩ মাস পর্যন্ত দেরি হতে পারে।

কীভাবে বুঝবেন সিফিলিস হয়েছে?

সিফিলিসে আক্রান্ত হলে একেক জনের একেক রকম উপসর্গ দেখা দেয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আলসারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করে। এরপর সারাদেহে ব্রনের মতো গুটি দেখা দেয় এবং তা বড় হতে থাকে। কোনো কোনোটির আকার এক সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।

পুরুষদের ক্ষেত্রে সাধারণত পেনিসে আলসার ধরা পড়ে, নারীদের যোনীতে। এছাড়া নারী ও পুরুষের পায়ুপথ বা মলদ্বারেও আলসার হতে পারে।

জার্মানির বোখুমের যৌন স্বাস্থ্য কেন্দ্রের বিশেষজ্ঞ নোরব্যার্ট ব্রকমেয়ের জানান, কারো কারো ঠোঁট এবং জিহ্বাতেও আলসার ধরা পড়ে। এমনকি আঙুলেও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হতে পারে। এমনটা হলে বুঝতে হবে, সিফিলিসে আক্রান্ত হওয়ার প্রথম পর্যায়ে রয়েছেন।

তিনি বলেন, অনেকেই এই উপসর্গগুলো বুঝতে না পেরে এগুলো এড়িয়ে চলেন। তারা ভাবেন, চিকিৎসকের সাহায্য ছাড়াই এগুলো সারিয়ে ফেলতে সক্ষম হবেন। তবে তিন সপ্তাহ পেরিয়ে গেলে কোনোরকম ওষুধ গ্রহণ ছাড়াই আলসার সেরে যায়। কিন্তু তখন সারা শরীরে ফোসকা বা গুটি দেখা দেয়। কোনোটি লাল, কোনোটি গোলাপি আর কোনোটা পোড়া ফোসকার মতো। হাতের তালুতেও দেখা দেয় এই ফোসকা তবে এগুলোতে কোনো চুলকানি হয় না, অ্যালার্জিতে সাধারণত যেটা হয়ে থাকে। এটা রোগের দ্বিতীয় পর্যায়।

তৃতীয় পর্যায়ে এসে অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ আক্রান্ত হয়, যেমন শ্বাসতন্ত্র, পাকস্থলী, যকৃত, মাংসপেশী এবং হাড়। সবচেয়ে ভয়াবহ হলো যখন সিফিলিস প্রধান আর্টারিকে আক্রান্ত করে। এ সময় মৃত্যুও ঘটতে পারে।

চতুর্থ পর্যায়ে সিফিলিস শরীরে ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে। হৃদপিণ্ডে জ্বালাপোড়া শুরু হয়, যকৃত বা লিভারের কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়, শরীরের কিছু অংশ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হতে পারে এবং মস্তিষ্কে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। এছাড়া এই রোগে দৃষ্টিশক্তি কমে যায়, স্নায়ুকোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চিন্তাধারায় পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।

14/06/2021

গনোরিয়া এবং গর্ভাবস্থা, গনোরিয়া কি?? গনোরিয়া রোগ নির্ণয়, গনোরিয়ার প্রতিকার, নারীর ক্ষেত্রে গনোরিয়ার উপসর্গ, পুরুষের ক্ষেত্রে গনোরিয়ার উপসর্গ আলোচনা করা হলো।

গনোরিয়া কিঃ

মহিলাদের যৌন সংক্রামক রোগের মধ্যে গনোরিয়া একটি অতিপরিচিত নাম। এটি প্রমেহ নামেও অনেকের কাছে পরিচিত। “নাইসেরিয়া গনোরিয়া” নামক ব্যাকটেরিয়া গনোরিয়া রোগের জীবাণুর বিস্তার করে। যোনি বা পায়ুপথে মিলন বা সঙ্গম বা ওরাল সেক্স বা মুখমেহন ইত্যাদির মাধ্যমে গনোরিয়া সংক্রমিত হতে পারে। তবে চুম্বন, হাত ধরা ইত্যাদি থেকে গনোরিয়া সংক্রমিত হতে পারেনা।

পেনিস বা পুরুষাঙ্গ, সারভিক্স বা জরায়ুর ছিদ্র, রেকটাম মলাশয় বা পায়ু, গলা ও চোখকে গনোরিয়া আক্রান্ত করতে পারে।গণরিয়ার কারণে নারীর গর্ভধারণে অক্ষমতা তথা বন্ধ্যাত্বতাও অসম্ভব নয়। এমন কি সন্তান সম্ভাবনা নারীর পরবতী প্রজন্মতেও সংক্রমিত হয়ে পড়তে পারে এই ইনফেকশনের কারণে।

আমাদের সমাজের মহিলাদের চেয়ে পুরুষরাই এই যৌনরোগে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন (বয়স ১৫ থেকে ৩০-এর মধ্যে) । দীর্ঘদিন শরীরের বাইরে “নাইসেরিয়া গনোরিয়া” টিকে থাকতে পারে না, কেবল নিবিড় যৌন সংগমের মাধ্যমে এক দেহ থেকে অন্য দেহে স্থানান্তরিত হয়েএরা বেঁচে থাকে । সংক্রমিত লোকের সাথে যৌন সংসর্গের দ্বারাই গনোরিয়া সংক্রমণ অর্জিত হয় ।



পুরুষের ক্ষেত্রে গনোরিয়ার উপসর্গঃ
সাধারণত পুরুষদের মূত্রনালীর সম্মুখভাগে সংক্রমণ ঘটে।
রোগের উপসর্গ যৌন মিলনের ২ থেকে ১০ দিন পর দেখা দেয়।
মূত্রনালীতে প্রদাহের কারণে জ্বালাপোড়া ও ব্যথা করে এবং বারবার প্রস্রাবের ইচ্ছা করে।
যৌনাঙ্গের সংক্রমণের ফলে প্রথমে পানির মতো রস লিঙ্গপথে থেকে নিঃসৃত হয়। পরেএই রস ঘন, সবুজাভ-হলুদ হয়।
প্রস্রাব সতঃফুর্তভাবে বেরিয়ে আসতে পারে না মূত্রনালীপথে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হওয়ার কারণে ।যার ফলে কিডনিতে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
রোগী তীব্র ব্যথা অনুভব করে এপিডিডাইমিসে প্রদাহের কারণে ।
অণ্ডকোষ স্ফীত হয়ে একটা আপেলের ন্যায় বড় হতে পারে।
পায়ুপথে সমকামীরা যৌনসঙ্গম করলে পায়ুপথও সংক্রমিত হতে পারে যার ফলে মলনালীতে তীব্র ব্যথা হয় এবং রসে ভিজে যায়।
যারা মুখ মৈথুনে অভ্যস্ত তাদের মুখে সংক্রমণ হওয়ায় ঘা সৃষ্টি হয় এবং গলাব্যথা হয়।
অনেক দিনধরে সংক্রমণের কারণে অস্থিসন্ধিতে প্রদাহ, ত্বকে ক্ষত, সেপটিসেমিয়া, মস্তিষ্কের প্রদাহ এবং হৃৎপিণ্ডের ক্ষতি হতে পারে।


নারীর ক্ষেত্রে গনোরিয়ার উপসর্গঃ
সাদা, সবুজ কিংবা হলুদ বর্ণের অস্বাভাবিক নিঃসরণ যোনিপথে হয়ে থাকে।
যৌন অঙ্গ সংক্রমণের কারণে যোনির ওষ্ঠদ্বয়ে লাল দগদগে ঘা হয়।
ডিম্ববাহী নালীতে ব্যাথা দায়ক যন্ত্রণা হয়।
প্রস্রাবের তীব্র ইচ্ছা অথচ প্রস্রাবের পর যন্ত্রণা দেখা যায়।
তলপেটে ব্যথা হয়।
বার্থোলিন গ্রন্থির ব্যাথা দায়ক যন্ত্রণা হয়।
তলপেটে, ডিম্বাশ্বয় কিংবা ডিম্ববাহী নালীর মধ্যে ফোঁড়া হতে পারে।
তীব্র ব্যথাসহ অনিয়মিত মাসিক হয়।
নিজের সংক্রমিত যোনি থেকে মলদ্বার সংক্রমিত হতে পারে কিংবা পায়ুপথে সঙ্গম থেকেও মলদ্বার সংক্রমিত হতে পারে । মলনালী পথে রস নিঃসরণ এবং রক্তক্ষরণ হতে পারে।
মুখ মৈথুনে অভ্যস্থদের মুখে সংক্রমণ হতে পারে।
অনেক দিনধরে সংক্রমণের কারণে অস্থিসন্ধিতে প্রদাহ, ত্বকে ক্ষত, সেপটিসেমিয়া, মস্তিষ্কের প্রদাহ এবং হৃৎপিণ্ডের ক্ষতি হতে পারে।


গনোরিয়া এবং গর্ভাবস্থাঃ
নারীর জননতন্ত্রের মধ্যে গনোরিয়ার জীবাণু বিচরণ করে, ডিম্ববাহী নালীতে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করতে পারে এবং এ জন্য নারীর সারা জীবনের জন্য বন্ধ্যাত্ব ঘটতে পারে কিংবা জরায়ুর বাইরে গর্ভধারণ হতে পারে। নারী গর্ভাবস্থায় গনোরিয়া জীবাণুতে আক্রান্ত হলে প্রসবকালে শিশুর মায়ের যোনি থেকে তার চোখে সংক্রমণ হতে পারে। নবজাতকশিশুর চিকিৎসা না করলে তার চোখে প্রদাহ হবে এমনকি সে অন্ধ হয়ে যেতে পারে।



রোগ নির্ণয়ঃ
বিস্তারিতভাবে রোগীর ইতিহাস শুনতে হবে। এরই মধ্যে সে কোনো যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেছিল কি-না তা প্রশ্ন করে ভালো ভাবে উত্তর জেনে নিতে হবে। যদি সম্পর্ক থাকলে তবে তা কতদিন আগে এবং কত জনের সঙ্গে, এসব জেনে নিতে হবে। অতঃপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে। আক্রমণ যদি স্বল্পস্থায়ী হয়ে থাকে তাহলে পুরুষের ক্ষেত্রে প্রস্রাবের রাস্তা থেকে নিঃসরিত পুঁজ বা পদার্থ এবং নারীদের ক্ষেত্রে মূত্রনালি ও জরায়ু নিঃসরিত পদার্থ পরীক্ষা করতে হবে। অনেক দিনস্থায়ী হলে প্রস্টেটগ্রন্থি ম্যাসাজের পর নিঃসরিত পদার্থ পরীক্ষা করতে হবে কিংবা সকালের প্রথম ফোঁটা প্রস্রাবও পরীক্ষা করা যেতে পারে। নারীদের ক্ষেত্রে জরায়ু নিঃসরিত বস্তু পরীক্ষা করতে হবে। এ ছাড়াও সেনসিটিভিটি পরীক্ষা ও কালচার করা যেতে পারে।

প্রতিকার কিভাবে করা যেতে পারেঃ
যৌনরোগের কুফল সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করতে হবে।
উপযুক্ত সঠিক বয়সে যৌন শিক্ষা প্রচলন।
বেশির ভাগ নারীরই এ রোগের কোনো লক্ষণ থাকে না। তাই যে কোনো সময়ে এদের দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। এই কারণ বহুনারী গমনে নিরুৎসাহিত করতে হবে।
রোগের লক্ষণ দেখামাত্রই চিকিৎসা করাতে হবে ।
আক্রান্ত অবস্থায় স্বামী সহবাসে বা স্ত্রী মিলনের বিরত থাকা উচিত, তা না হলে তারাও আক্রান্ত হতে পারে।
সর্বশেষে বিবাহিত যৌন জীবন সবার জন্য বিভিন্ন যৌনরোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার একমাত্র পথ।


কিছু সতর্কতা জরুরিঃ
সংক্রমিত বিছানার চাদর অথবা তোয়ালে থেকে শিশুরা এবং অল্পবয়স্ক মেয়েরা এ রোগ আক্রান্ত হতে পারে । শিশুদের ঘনবসতি এবং অপরিচ্ছন্নতা থেকেও গনোরিয়া হতে পারে। একজন ব্যক্তি গনোরিয়া থেকে মুক্তি পেলেও পুনরায় গনোরিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে যদি সেখানে অল্প সংক্রমণ থেকে যায় কিংবা গনোরিয়ায় আক্রান্ত কারো সাথে যৌন মিলন ঘটে অথবা কোনো প্রতিরোধ ক্ষমতা না থাকে। তবে গনোরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা কেউ লাভ করতে পারে না।

13/05/2021

Eid Mubarak

04/05/2021

Telemedicine service available

Address


Telephone

+8801309026582

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medical Health 24 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Medical Health 24:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Practice
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Our Story

Dr Syed Ahtesham Ullah,Consultant Homoeopathic Medicine,BHB Reg No:25964 DHMS(Dhaka),Specially trained:Gyne & Obs,Stomach diseases,Child Health Illness,Skin & S*x, Male& Female Infertility,Cancer,Breast Tumor Email - drsyedahteshamullah@gmail.com Appointment - 01817141543,Consultant House:Mirpur-1,Dhaka,Shahlibag,Near Salem Uddin Market,Garments Road Member in Homeopathy hopes and society association,( Life Member)