Natural Healing and Lifestyle Modifier

Natural Healing and Lifestyle Modifier A good physician treats the disease, A great physician treats the patient who has the disease.---DR.TOWHIDUL ISLAM

সে'ক্স ও সফলতা একসাথে চলে না। তাই কোন অসংযত পুরুষ কখনোই মহান হতে পারে না"।কিছু পুরুষ সফলতার স্বপ্ন দেখে। কিছু পুরুষ সফলত...
13/06/2025

সে'ক্স ও সফলতা একসাথে চলে না।
তাই কোন অসংযত পুরুষ কখনোই মহান হতে পারে না"।

কিছু পুরুষ সফলতার স্বপ্ন দেখে। কিছু পুরুষ সফলতার জন্য পরিশ্রম করে। আবার কিছু পুরুষ শুরু হওয়ার আগেই তাদের সফলতা ধ্বংস করে ফেলে।

আপনি জানেন কি?❓
অনেক পুরুষের সবচেয়ে বড় বিভ্রান্তি হলো সে'ক্স।‼️

যে পুরুষ ভোগের পেছনে ছুটে, সে কখনোই লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে না। আর যে পুরুষ নিজের ইচ্ছেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, সে-ই সবার চেয়ে এগিয়ে থাকে। কেননা সফলতার জন্য দরকার কঠোর নিয়মানুবর্তিতা। আর যৌ'ন আসক্তি সেই নিয়মানুবর্তিতাকে ধ্বংস করে দেয়।

তাই আপনি যদি নিজের কামনাকে নিয়ন্ত্রণ না করতে পারেন,
তাহলে ভবিষ্যতও আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।❗

➤ কঠিন সত্যঃ🛐

1️⃣ ক্ষমতাবান পুরুষ যৌ'ন-বিভ্রান্তি এড়িয়ে চলে, দুর্বল পুরুষ না বলতে পারে না।
ইতিহাসের সব মহান পুরুষদের একটা বিষয় মিল: তারা ছিল কঠোর নিয়মানুবর্তিতায় অভ্যস্ত।

আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট ৩০ বছরের মধ্যেই পৃথিবী জয় করেছিলেন—তিনি মেয়েদের পেছনে সময় নষ্ট করেননি।

এলন মাস্ক সপ্তাহে ১০০ ঘণ্টা কাজ করেন—তিনি মেয়েদের সাথে চ্যাট করে সময় নষ্ট করেন না।

মোহাম্মদ আলী লড়াইয়ের আগে যৌনতা থেকে বিরত থাকতেন—কারণ তিনি জানতেন নিয়ন্ত্রণ মানেই শক্তি।

কিন্তু আজকের অনেক পুরুষ কী করছে?
প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা পর্ন ও মাস্টারবেশনে নষ্ট করছে।
মেয়েদেরকে ইমপ্রেস করতে শেষ টাকা পর্যন্ত খরচ করছে।
একটা মেয়ের জন্য কাঁদছে, ভবিষ্যত গড়ার চেয়ে।
অথচ কোনো মহান পুরুষ কখনোই তার কামনার দাস ছিল না।

2️⃣ যৌ'নতা আপনার শক্তি, মনোযোগ, ও উদ্যম কেড়ে নেয়।
প্রতিবার আপনি "রিলিজ" করলে, আপনি কেবল কয়েক সেকেন্ডের আনন্দ হারান না— আপনি হারান:
টেস্টোস্টেরন (যা আপনাকে শক্তি ও সাফল্য দেয়)
উদ্যম (জয় পাওয়ার ক্ষুধা)
মানসিক স্থিরতা (মনোযোগ ধরে রাখার ক্ষমতা)
তাইতো অনেক পুরুষ যৌনতার পর ক্লান্ত ও অলস অনুভব করে।

ভাবুন, আপনি যদি প্রতিদিন এভাবে নিজেকে দুর্বল করে ফেলেন— তাহলে আপনি কীভাবে শক্তিশালী হবেন?

3️⃣ মেয়েদের পেছনে প্রতিটি মিনিট মানে নিজের ভবিষ্যৎ থেকে দূরে যাওয়া। প্রতিদিন আপনি কত সময়:
মেয়েদের ছবি স্ক্রল করে কাটান?
ফ্লার্ট ও চ্যাটিংয়ে ব্যয় করেন?
পর্ন দেখে বা মাস্টারবেট করে নিজের শক্তি নষ্ট করেন?

ভাবুন, এই সময়গুলো যদি আপনি ব্যয় করতেন:
উচ্চ আয়ের দক্ষতা শেখায়, নিজের ব্যবসা বা ক্যারিয়ারে, শরীর গঠনে— তাহলে আপনাকে কারো পেছনে ছুটতে হতো না, তারা নিজেরাই আপনার দিকে ছুটে আসত।

4️⃣ ইতিহাস বলে, যৌন দুর্বলতাই অনেক মহান পুরুষকে ধ্বংস করেছে।
ভেবে দেখুন, ইতিহাসের অনেক শক্তিশালী পুরুষ কীভাবে ধ্বংস হয়েছে? না যুদ্ধ, না দারিদ্র্য— বরং যৌন দুর্বলতায়।
শিমশোন (Samson) তার শক্তি হারিয়েছিল ডেলিলার কারণে।
সলোমন ছিলেন জ্ঞানী, কিন্তু নারীদের কারণে ধ্বংস হয়েছিলেন।
টাইগার উডস হারিয়েছেন কোটি কোটি টাকার স্পনসরশিপ যৌন স্ক্যান্ডালের জন্য।
বিল ক্লিনটনের ক্যারিয়ার পড়ে গিয়েছিল বিপদের মুখে।

অর্থাৎ একজন অসংযত পুরুষ মানে একটি নিশ্চিত বিপর্যয়ের অপেক্ষা।

5️⃣ নারীরা কখনোই এমন পুরুষকে সম্মান করে না যে নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে না।
আপনি কি ভাবেন, কোনো নারী তার পেছনে ছুটে বেড়ানো একজন পুরুষকে সম্মান করে? না। নারীরা সম্মান করে সেই পুরুষকে যার আছে: লক্ষ্য, আত্মসংযম, বড় কোনো মিশন জীবনে।

যখন আপনি আপনার উদ্দেশ্যে মনোযোগ দিবেন, নারীরাই আপনাকে খুঁজবে।

6️⃣ পর্ন, মাস্টারবেশন ও আকস্মিক যৌনতা পুরুষদের দুর্বল করে দিচ্ছে। আধুনিক পুরুষ: দুর্বল, অলস, অর্থনৈতিকভাবে দুর্দশাগ্রস্ত— এবং এর মূল কারণ হলো সস্তা আনন্দে আসক্তি।

পর্ন ধ্বংস করে আপনার মস্তিষ্ক।
মাস্টারবেশন খেয়ে ফেলে আপনার উদ্যম।
ক্যাজুয়াল সেক্স নষ্ট করে আপনার নিয়মানুবর্তিতা।

ফলাফল?⁉️
পুরুষেরা আজ: অনুপ্রাণিত না, আর্থিকভাবে বিপর্যস্ত, হতাশাগ্রস্ত ও দিকহীন।

7️⃣ যে পুরুষ নিজের প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সে ভবিষ্যৎও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না।
আপনি হয়ত বলছেন আপনি ধনী, ক্ষমতাবান ও সফল হতে চান। কিন্তু আপনি কি পারেন:
এক সপ্তাহও সেক্স বা পর্ন ছাড়া থাকতে?
কাজের মাঝে নারীর চিন্তা বাদ দিতে?
প্রতিটি নারী দেখে তার পেছনে না ছুটতে?

যদি নিজের শরীরকেই আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারেন,
তাহলে এই পৃথিবী আপনি কীভাবে জয় করবেন?

8️⃣ সফল পুরুষ সে'ক্সকে নিয়ন্ত্রণ করে, ব্যর্থ পুরুষ সে'ক্সের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।
সেক্স একটি মাধ্যম। দুর্বলরা এটা ব্যবহার করে শুধুই আনন্দের জন্য। শক্তিশালীরা ব্যবহার করে এটা নিয়ন্ত্রণের জন্য।

সফল পুরুষ জানে কবে, কীভাবে এই চাহিদা নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। ব্যর্থ পুরুষ নিজের কামনার গোলাম হয়ে থাকে।
অথচ এই পৃথিবী শাসন করে সেসব পুরুষ, যারা ভোগ নয় বরং নিয়ন্ত্রণকে বেছে নেয়।

9️⃣ নারী আসবে যাবে, কিন্তু সফলতা চিরস্থায়ী।
আজকে আপনি হয়ত ১০০ জন নারীর সাথে আছেন, কালকে তারা একসাথে চলে যেতে পারে। কিন্তু যদি আপনার থাকে: অর্থ, ক্ষমতা, অবস্থান— তাহলে শত শত নারী নিজে থেকেই আসবে।

তাই সফল পুরুষদের নারীর অভাব হয় না, আর দুর্বল পুরুষদের জীবন কাটে পিছনে ছুটে।‼️

🔟 প্রথমে নিয়মানুবর্তিতা, পরে আনন্দ।
সেক্স নিজে খারাপ কিছু নয়। কিন্তু যদি আপনি আনন্দকে উদ্দেশ্যের আগে রাখেন, তাহলে আপনি সবসময় সংগ্রামে থাকবেন। যদি আপনি আত্মসংযম রপ্ত করেন, তাহলে আপনি সবার চেয়ে এগিয়ে থাকবেন।

☞ শেষ কথা:
যদি আপনি ধনী, শক্তিশালী ও সফল হতে চান⁉️ তাহলে প্রথম শিখুন নিজের ভোগের ইচ্ছাকে নিয়ন্ত্রণ করতে।

কারণ শেষ পর্যন্ত…
যে পুরুষ নিজের কামনাকে জয় করে, সে-ই নিজের ভবিষ্যৎ জয় করে। আর যে পুরুষ ভোগের পেছনে ছুটে, সে একদিন সবকিছু হারায়।

গরু বা ছাগলের পায়ার মধ্যে ক্যালসিয়াম থাকে বলে একটা খুব খুব বড় ভুল ধারণা আছে আমাদের।মূলত হাড়ের যে অংশটা আমরা ফেলে দেই, শক...
09/06/2025

গরু বা ছাগলের পায়ার মধ্যে ক্যালসিয়াম থাকে বলে একটা খুব খুব বড় ভুল ধারণা আছে আমাদের।

মূলত হাড়ের যে অংশটা আমরা ফেলে দেই, শক্ত, সাদা অংশ, ওটা ক্যালসিয়ামের লবণ দিয়ে তৈরি। আর যে জিনিসটা আমরা নেহারিতে খাই, সে জিনিসটা পুরোটাই চর্বি। ওতে ক্যালসিয়ামের ছিঁটেফোঁটাও নেই। থাকলেও খুবই অল্প। এতে অন্যান্য নিউট্রিয়েন্ট, ভিটামিন আছে কিন্ত চর্বির তুলনায় নগণ্য।

তাই ক্যালসিয়ামের দোহাই দিয়ে বয়স্ক মানুষ বিশেষত দাদু,নানুদের নেহারি বেশি খাওয়া একদমই উচিৎ নয়। শুধু বয়স্ক ব্যক্তিগণ নন, আমাদেরও উচিত এই চর্বি খেতে সতর্কতা অবলম্বন করা।

পায়া খেলে ক্যালিসিয়ামের অভাব তো পূরণ হয়ই না বরং হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক বেশি বেড়ে যায় বয়স্কদের।

শাদমান আবরার,
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ,
মিটফোর্ড হসপিটাল, ঢাকা


Edit:

১. কুরবানীতে আমি নিজে সারাদিন একা বসে আস্ত গরু বানানোর পর জন্য কিছু মানুষ এসে আমার পোস্টে কমেন্ট করে "Beef এর বিরুদ্ধে বুদ্ধিবৃত্তিক অপপ্রচারের জন্য পোস্ট দিচ্ছি", তখন মনে হয় বাঙালি আসলেই কবিরাজই ডিজার্ভ করে। ভাই, আমি একা একবসায় যে পরিমাণ গো/শ/ত খাইসি, আপনি ৭ দিনেও খেতে পারবেন না। আরে ভাই আপনি গো/শ/ত খান না। পায়া নিজে খান। বয়স্ক মানুষের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকে। ডাক্তারই বলবে৷ আপনি তো না জেনে ক্যালসিয়াম মনে করে পায়ার চর্বি খাওয়াবেন। বয়স্ক মানুষকে কম ফ্যাটের অংশগুলো খাওয়ান। আপনিসহ বাড়ির কমবয়সীরা পায়া খান যাদের একটু চর্বি বেশি খেলেও সমস্যা নেই।

২. নেহারী খেলে নাকি রোগ ভালো হয়, নেহারীর দাম বেশি দেখে পোস্ট দিসি। ভাই ন্যূনতম লজ্জা রাখেন। গুগল হাতের কাছেই আছে। গুগলে সার্চ দিন, তাহলেই পাবেন আমি ঠিক বলেছি না ভুল।

৩. হ্যাঁ, হাড়ে কোলাজেন আছে। আরো অনেক ভিটামিন আছে, নিউট্রিয়েন্ট আছে। কিন্ত এরচেয়েও বেশি আছে চর্বি। এখানে হালাল খাবার নিরুৎসাহিত করাতে অনেকে মনঃক্ষুণ্ণ হচ্ছেন। ভাই চর্বিও হালাল খাবার, তাহলে হার্টের রোগীকে চর্বি খাওয়াবেন? চিনিও হালাল খাবার, তাই বলে ডায়াবেটিস রোগীকে চিনি খাওয়াবেন? একটা নির্দিষ্ট বয়সের/রোগীর জন্য খাবার কন্ট্রোলে খেতে হয়। বার বার বলছি কম বয়সীদের জন্য নেহারী অনেক পুষ্টি কর খাবার। কিন্ত বয়স্ক বিশেষত হার্টের রোগীদের জন্য নেহারীর চর্বি ক্ষতিকর।

৩. গরুর মাং /স প্রোটিনের খুব্বই ভালো উৎস। চর্বি ছাড়া গো/শ/ত খান। তেল কম দিয়ে খান। নেহারীতে চর্বি, তাই সতর্ক করেছি। এটাতেও অনেকের সমস্যা।

No wonder ভালো ডাক্তাররা বাংলাদেশে থাকতে চায় না। অন্তত মেধার সম্মানের জন্যও বিদেশে চলে যায়, যাতে তাদের কথা কেউ অন্তত পাত্তা দেয়। স্টুডেন্ট লাইফেই রিয়েলিটি চেক পেলাম।

রক্তস্বল্পতা পূরণে যে সকল খাবার খাওয়া উচিত।১। ডিম২। তরমুজ ৩। ছোট মাছ ৪। মাংস ৫। টমেটো ৬। আনার ৭। আপেল ৮। সবুজ শাকসবজি ৯...
08/02/2024

রক্তস্বল্পতা পূরণে যে সকল খাবার খাওয়া উচিত।
১। ডিম
২। তরমুজ
৩। ছোট মাছ
৪। মাংস
৫। টমেটো
৬। আনার
৭। আপেল
৮। সবুজ শাকসবজি
৯। কলা
১০। বাদামি চাল
১১। নিয়মিত সঠিক সময়ে খাবার খাওয়া, ঘুম ও পরিমাণ অনুসারে পানি পান।

এনিমিয়া বা রক্তশূন্যতা-আমরা জানি শরীরের টিস্যুতে অক্সিজেন বহন করার জন্য পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যকর লোহিত রক্তকণিকা বা হিমোগ্লো...
08/02/2024

এনিমিয়া বা রক্তশূন্যতা-

আমরা জানি শরীরের টিস্যুতে অক্সিজেন বহন করার জন্য পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যকর লোহিত রক্তকণিকা বা হিমোগ্লোবিন না থাকার সমস্যাই রক্তশূন্যতা। এনিমিয়া বা রক্তশূন্যতা বা রক্তস্বল্পতা হল রক্তে রক্তকণিকার স্বল্পতা অথবা রক্তের পরিমাণ বা অক্সিজেনবাহী রক্তরঞ্জক হিমোগ্লোবিনের অভাব। হিমোগ্লোবিন হলো রক্তের একটি বিশেষ রঞ্জক পদার্থ। এর প্রধান কাজ শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন সরবরাহ করা। হিমোগ্লোবিন রক্তের লোহিত কণিকায় থাকে। এতে লোহিত রক্ত কণিকা কমে গিয়েও রক্তশূন্যতা হতে পারে।
রক্তশূন্যতা অন্য রোগের সঙ্গে একটি উপসর্গ হতে পারে, যেমন- ক্রনিক রেনাল ফেইলিওর অর্থাৎ দীর্ঘমেয়াদী বৃক্কীয় কার্যহীনতা অথবা কখনো নিজেই একটি রোগ হতে পারে, যেমন- অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া অর্থাৎ সমস্ত রক্তকণিকা তৈরি হবার অভাব বা যার কারণে অন্য রোগ হতে পারে, যেমন- হার্ট ফেইলিওর।

# এনিমিয়া বা রক্তশূন্যতা কেন হয়-
এনিমিয়া বা রক্তশূন্যতা আসলে রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। নানা কারণে রক্তশূন্যতা হতে পারে। রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরির অন্যতম প্রধান কাঁচামাল হলো আয়রন। কোনো কারণে শরীরে আয়রনের উপস্থিতি কমে গেলে রক্তশূন্যতা বা এনিমিয়া হতে পারে। একে বলে আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তশূন্যতা। ডাক্তারি ভাষায় এটা ‘আয়রন ডেফিসিয়েন্সি এনিমিয়া’।
এ ছাড়া ভিটামিন বি ও ফলিক এসিডের অভাব, দীর্ঘমেয়াদি বিশেষ কিছু রোগ (কিডনি বিকল), বিশেষ কিছু ইনফেকশন, রক্তের ক্যানসার, থ্যালাসেমিয়া, থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা, রক্ত উৎপাদনকারী মজ্জার সমস্যা, রক্তের লোহিত কণিকা নিজে নিজে ভেঙে যাওয়া, রক্তক্ষরণ ইত্যাদি কারণে রক্তশূন্যতা হয়ে থাকে।

নানা রকম রক্তশূন্যতার ভেতর আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তশূন্যতার হারই সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বের গরিব দেশগুলোতে। নারীদের মধ্যে এর হার পুরুষের তুলনায় বেশি। ২০১২ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে বাংলাদেশের ৭০ ভাগ নারী জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে রক্তশূন্যতায় ভোগে। বাংলাদেশে নারীদের গর্ভাবস্থায় আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তশূন্যতার পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। এই রক্তশূন্যতার কারণে বেড়ে যায় মাতৃমৃত্যুর হার। শিশুদের মধ্যেও এর হার যথেষ্ট বেশি।

# আয়রনের ঘাটতি কেন হয়-
আয়রনের ঘাটতি হওয়ার প্রধান কারণ অপুষ্টি। খাদ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন না থাকলে আয়রনের অভাব দেখা দেয়। গর্ভবস্থায় এবং শিশুদের বেড়ে ওঠার সময়ে বাড়তি আয়রনের প্রয়োজন। কিন্তু দেখা যায় আমাদের দেশে গর্ভবতী মায়েদের পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো হয় না। এ ছাড়া আরো একটি বিশেষ কারণে মহিলারা আয়রনের ঘাটতিতে ভোগে, সেটি হলো অতিরিক্ত ঋতুস্রাব। দীর্ঘমেয়াদি, ধীরগতির রক্তক্ষরণ হলে আয়রনের ঘাটতি দেখা দেয়। এছাড়া পেপটিক আলসার, কৃমি, পাইলস, দীর্ঘমেয়াদি ব্যথার ঔষধ খাওয়া ইত্যাদি কারণেও আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তশূন্যতা হতে পারে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নিরাপদ মাতৃত্বের জন্য একটা বড় হুমকি হলো এই আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তশূন্যতা।

# এনিমিয়া বা রক্তশূন্যতার লক্ষণ-
৥ ইরেগুলার হার্টবিট।
৥ মাথা ঝিমঝিম করা।
৥ মাথা হালকা হয়ে যাচ্ছে এমন অনুভূতি হওয়া।
৥ বুক ব্যথা।
৥ হাত পা ঠান্ডা হওয়ার মত অনুভূতি হওয়া।
৥ চোখ মুখ ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া।
৥ দুর্বল লাগা।
৥ অবসাদগ্রস্ত হওয়া।
৥ মাথা ব্যাথা, মাথা ঘোরা ও বমির ভাব।
৥ চোখে ঝাপসা দেখা।
৥ মুখে ঘা, খাবার গিলতে অসুবিধা ইত্যাদি।
এছাড়াও এনিমিয়া বা রক্তশূন্যতা বেশি হলে শ্বাসকষ্ট, বুকে চাপ লাগা ব্যথা এমনকি হার্টফেইলিউর পর্যন্ত হতে পারে।

# এনিমিয়া বা রক্তশূন্যতা ঝুঁকি কাদের বেশি-
যাদের অ্যানিমিয়া হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে তারা হলেন-
৥ যেসব নারীদের ঋতুস্রাবের সময় রক্তপাত অনেক বেশি হয়।
৥ গর্ভবতী নারীরা।
৥ দীর্ঘদিন ধরে কিডনির রোগে ভুগছেন যারা।
৥ যেকোন ধরণের ক্যানসারে, বিশেষ করে রক্তের কোন ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীরা।
৥ পেটে কৃমি হলে।
৥ যারা অপুষ্টির শিকার।
৥ নিরামিষ ভোজি।
৥ এইচ,আই,ভি কিংবা হেপাটাইটিস-সি আক্রান্ত রোগীরা।
৥ বংশে কারো অ্যানিমিয়া থাকলেও হতে পারে।

# এনিমিয়া বা রক্তশূন্যতা পরীক্ষা-
রক্তের সি,বি,সি পরীক্ষা করলেই রক্তশূন্যতা ধরা পড়ে। আয়রনের মাত্রা দেখার জন্য সিরাম আয়রন ও সিরাম ফেরিটিন পরীক্ষা করা হয়। টি,আই,বি,সি বলে এক ধরনের পরীক্ষাও করা হয়।

# এনিমিয়া বা রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে করণীয়-
প্রচুর পানি পান করুন। আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তশূন্যতায় কী কারণে আয়রনের ঘাটতি হলো তা আগে নিশ্চিত করতে হবে। অপুষ্টিজনিত কারণে হলে আয়রন সাপ্লিমেন্ট হিসেবে দেওয়াটাই মূল চিকিৎসা। সঙ্গে আয়রন সমৃদ্ধ খাবারের পরামর্শ দেওয়া হয়। কচু শাক, ডাঁটা শাক, পালং শাক, শিম ও শিমের বিচি, কাঁচা কলা, সামুদ্রিক মাছ, কলিজা, গিলা, গরু-খাসির মাংসে প্রচুর আয়রন থাকে। আয়রন সাপ্লিমেন্ট দুভাবে দেওয়া হয়। মুখে খাবার জন্য ট্যাবলেট ও ক্যাপসুল আকারে এবং শিরায় ইনজেকশন হিসেবে। কোন উপায়ে রোগী এটা নেবেন তা রোগীর অবস্থা বুঝে চিকিৎসক পরামর্শ দেবেন।

পেপটিক আলসার, অতিরিক্ত ঋতুস্রাব, পাইলস থাকলে তার চিকিৎসা করতে হবে। নিয়মিত কৃমির ঔষধ খেতে হবে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নিরাপদ মাতৃত্বের জন্য একটা বড় হুমকি হলো এই আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তশূন্যতার সমাধান খুবই সহজ। শুধু দরকার একটু সচেতনতা। শরীরের কোথাও কেটে গেলে কিংবা ঘা হলে দ্রুত চিকিৎসা নিন। ব্যথানাশক ঔষধের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার পরিহার করুন।

# এনিমিয়া বা রক্তশূন্যতার চিকিৎসা-
যেকোনো ধরনের রক্তশূন্যতায় চিকিৎসা দেওয়া হয় রক্তশূন্যতার পেছনের কারণটিকে বিবেচনা করে। এক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সবচেয়ে সফল। সঠিক লক্ষণ অনুসারে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করলে খুবই দ্রুত সুস্থ হওয়া সম্ভব।

Find your problems.
25/01/2024

Find your problems.

Food and Nutrition
24/01/2024

Food and Nutrition

(High Blood Pressure)হাই ব্লাড প্রেসার-হাইপারটেনশন বা হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ অতি পরিচিত রোগ এবং জটিল দীর্ঘস্থ...
22/01/2024

(High Blood Pressure)হাই ব্লাড প্রেসার-

হাইপারটেনশন বা হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ অতি পরিচিত রোগ এবং জটিল দীর্ঘস্থায়ী (ক্রনিক) স্বাস্থ্যগত সমস্যা, যার ফলে শরীরের রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। একে সাইলেন্ট কিলারও বলা হয়ে থাকে। রক্তস্রোত রক্তনালীর দেওয়ালে যে চাপ সৃষ্টি করে সেটিই রক্তচাপ।

স্বাভাবিক অবস্থায় রক্ত চাপের পরিমাপ ১২০/৮০। বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই রক্তচাপ খানিকটা বাড়তে থাকে। তবে স্বাভাবিক পরিমাপের থেকে আর একটু বেশি চাপকেও স্বাভাবিক বলে ধরা হয়। কিন্তু উপরের চাপ মানে সিস্টোলিক ১৪০-এর বেশি , নীচের রক্ত চাপ তথা ডায়াস্টোলিক ৯০-এর বেশি হয় তাহলে এই অবস্থাটাকে হাই ব্লাড প্রেশার বলে ।

উচ্চ রক্তচাপের লক্ষন-
উচ্চ রক্ত চাপে সবার সিম্পটম এক না, তবুও কমন কিছু সিম্পটম বা লক্ষন হলঃ

৥ মাথব্যথা- মাথা ব্যথা বিশেষ করে মাথার পিছনের দিকে ব্যথা রক্তচাপের একটি লক্ষন। অনেক সময় দেখা যায় সকালে ঘুম থেকে উঠার পরে ব্যথা শুরু হয় কয়েক ঘন্টা স্থায়ী হয়ে ব্যথা আবার চলে যায়।
৥ মাথা ঘুরা- নিয়মিত মাথাঘুরা রক্তচাপের একটি লক্ষণ।
৥ বুক ধড়ফড় করা- অনেক সময় এমনিতেই হটাৎ বুক ধড়ফড় করে । তবে এটি নিয়মিত হলে আমাদের মাথায় রাখতে হবে যে এটি উচ্চ রক্ত চাপের একটি লক্ষণ হতে পারে।
৥ মনোযোগের অভাব- কাজ করতে গিয়ে প্রায়শই যদি মনোযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তাহলে এটি চিন্তার বিষয়, হতে পারে এটি উচ্চ রক্ত চাপের ফলেই হচ্ছে।
৥ নাক দিয়ে রক্ত পড়া- ব্যথা পাওয়া ছাড়া যদি হটাৎ কারো নাক দিয়ে রক্ত পড়া শুরু হয়, সেটি একটি শারিরিক অসুস্থতার লক্ষন । এর পিছনে থাকতে পারে উচ্চ রক্তচাপ নামক নিরব ঘাতক।
৥ ঘাড় ব্যথা- উচ্চ রক্ত চাপের একটি উল্লেখযোগ্য লক্ষণ হল ঘাড় ব্যাথা করা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ঘাড় ব্যথার কারন হল উচ্চ রক্ত চাপ।

এ ছাড়াও উচ্চ রক্ত চাপের অন্য লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে অল্পতে হাঁপিয়ে উঠা, পা ফুলে যাওয়া, বুকে ব্যথা, মাংসপেশিতে দুর্বল অনুভব করা, ক্লান্তিবোধ করা।

রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার কারণ-
উচ্চ রক্তচাপের নির্দিষ্ট কারণটি সবসময় চিহ্নিত করা যায় না। তবে বিভিন্ন কারণে এই সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকিগুলোর মধ্যে রয়েছে—

৥ ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হওয়া।
৥ অতিরিক্ত লবণ খাওয়া।
৥ খাবারের তালিকায় যথেষ্ট পরিমাণে শাকসবজি ও ফলমূল না থাকা।
৥ অতিরিক্ত পরিমাণে মদপান করা।
৥ অতিরিক্ত চা-কফি, কোমল পানীয় ও অন্যান্য ক্যাফেইন-জাতীয় পানীয় খাওয়ার অভ্যাস থাকা।
৥ পর্যাপ্ত শারীরিক পরিশ্রম না করা।
৥ ধূমপান করা।
৥ রাতে একটানা ৬-৮ ঘণ্টার চেয়ে কম ঘুমানো।
৥ বয়স পঁয়ষট্টি বছরের ঊর্ধ্বে হওয়া।
৥ পরিবারে বাবা, মা, ভাই-বোনের মত নিকট আত্মীয়দের হাই ব্লাড প্রেশার থাকা।

রক্ত চাপ বৃদ্ধির ফলাফল-
রক্ত চাপ দুই ভাবে বাড়তে পারে, তা হল-

অ্যাকিউট রক্ত চাপঃ- হঠাৎ কোন উত্তেজনার বশে বা অন্য কোন কারণে রক্তের চাপ খুব বেশি বেড়ে যেতে পারে। এটিকে বলে অ্যাকিউট হাই ব্লাড প্রেসার। এর কারনে আচমকা হার্ট ফেলিওর হতে পারে। এমন কি স্ট্রোকও হতে পারে।

ক্রনিক রক্ত চাপঃ- এ ক্ষেত্রে রক্তের চাপের পরিমাপ স্বাধারনত হঠাৎ করে খুব বেশি বাড়ে না । কিন্তু দীর্ঘ দিন ধরে রক্তের উচ্চচাপ থাকার ফলে হার্টের পেশির ক্ষতি হতে পারে। কারণ, বেশি রক্ত পাম্প করতে থাকলে হার্টের ওপর বেশি চাপ পড়ে। এ ছাড়া অনেক দিন ধরে উচ্চ রক্তচাপে ভুগলে রক্তনালীগুলো শক্ত হয়ে যেতে পারে । ফলে সেগুলোর স্থিতিস্থাপকতা কমে যাবে। রক্তনালীর ভেতরের দেওয়াল মোটা হয়ে যায় এর ফলে ব্লক তৈরি হয়। সব মিলিয়ে হার্ট ফেলিওর বা হার্ট অ্যাটাক হয়ে যায়।

আবার রক্তনালীতে ‘ব্লক’ তৈরি হওয়ার ফলে বা বেশি রক্তচাপের কারণে নালীর মধ্যে রক্ত জমাট বেধে যেতে পারে। সেই জমাট বাধা রক্ত বা ক্লট মাথায় পৌঁছে ব্রেইন স্ট্রোক হতে পারে। আবার রক্তের চাপ সহ্য করতে না পেরে কোন কোন ধমনি ছিঁড়ে গিয়েও স্ট্রোক হতে পারে।

হাই প্রেসারে যে সব খাওয়া উচিত-
যাদের উচ্চ রক্ত চাপ আছে তারা নিয়ম করে ঔষধ সেবন করলে ও স্বাভাবিক জীবনযাপন করলে তা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। আবার কিছু খাবার আছে যেগুলো উচ্চ রক্ত চাপে আক্রান্ত কেউ নিয়মিত খেলে তার উচ্চ রক্তচাপ কমে যেতে পারে। হাই ব্লাড প্রেসার প্রতিরোধ করতে হলে অবশ্যই খাবারে পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে হবে। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন- লেবু, কমলালেবু, টমেটো, কলা, ডাবের পানি ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে। সবুজ শাক-সবজি, লো ফ্যাট জাতীয় খাবার যেমন ফ্যাটমুক্ত দই, বাটারমিল্ক, আইসক্রিম এবং লো-স্যাচুরেটেড ফ্যাট জাতীয় খাবার, যেমন মুড়ি খেতে পারেন।

প্রেসার নিয়ন্ত্রণ-
প্রেসার পুরুপুরি নিরাময়যোগ্য, তবে নিয়মিত কিছু জিনিস মেনে চললেই এই সমস্যা দ্রুত ভাল হয়।

৥ সপ্তাহে অন্তত ১ দিন ১ ঘণ্টা করে জগিং করলে এ সময় অক্সিজেন গ্রহণের পরিমাণ বাড়ে যার ফলে উচ্চ রক্তচাপ কমে।
৥ প্রতিদিন এক কাপ পরিমাণ চিনি ছাড়া দই বা অল্প চিনি যুক্ত দই উচ্চ রক্তচাপ প্রায় এক তৃতীয়াংশ কমিয়ে দিতে পারে।
৥ পূর্বেই জেনেছি পটাশিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা দেহের লবণের পরিমাণ ঠিক। তাই সপ্তাহে অন্তত ৫টি কলা উচ্চ রক্তচাপের কারণে মৃত্যু ঝুঁকি কমায়।
৥ লবণ যতটা সম্ভব কম বা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
৥ খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।
৥ ধূমপান উচ্চ রক্তচাপের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। সিগারেটে থাকা নিকোটিন দেহে প্রবেশ করে রক্তে মিশে গিয়ে অ্যাড্রেনালিন উৎপন্ন করে। এড্রেনালিন হৃদস্পন্দন দ্রুততর করে ফেলে। যার ফলে রক্তচাপ বেড়ে যায়।

অন্যপ্যাথিতে উচ্চ রক্তচাপ সারানোর তেমন কোন স্থায়ী চিকিৎসা না থাকায় নিয়ন্ত্রনের পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। অথচ অধিকাংশ উচ্চ রক্তচাপ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ভালো হয়ে যায়।
তবে মনে রাখা জরুরি- এই সকল সমস্যার চিকিৎসার জন্য অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তার প্রয়োজন। চিকিৎসা ঠিক ঠাক ভাবে হলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ম্যাজিকের মতো রেজাল্ট দিয়ে থাকে, যা দেখে আপনি হয়তো নিজেও অবাক হবেন।
তবে Rauwolfia ser-Q উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে ৩০ ফোঁটা সামান্য পানির সাথে খুবই কাজের।

Address

Mirpur, Dhaka
Mirpur
1216

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Website

https://www.facebook.com/profile.php?id=61554503464195, https://

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Natural Healing and Lifestyle Modifier posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram