Homoeopathy Health Care - HHC

Homoeopathy Health Care - HHC নিয়মিত আধুনিক হোমিও চিকিৎসা ও পরামর্শ সম্পর্কে জানতে Like & Follow দিয়ে পাশে থাকুন এবং হোমিও চিকিৎসা নিতে যোগাযোগ করুন।

ECZEMA (একজিমা):একজিমা একটি দীর্ঘমেয়াদী ত্বকের প্রদাহজনিত রোগ যা চুলকানি, লালচেভাব, শুষ্কতা ও ফুসকুড়ি দ্বারা চিহ্নিত হয়।...
06/05/2025

ECZEMA (একজিমা):

একজিমা একটি দীর্ঘমেয়াদী ত্বকের প্রদাহজনিত রোগ যা চুলকানি, লালচেভাব, শুষ্কতা ও ফুসকুড়ি দ্বারা চিহ্নিত হয়। এটি একটি অ-সংক্রামক রোগ যা ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে ছড়ায় না ।

একজিমার প্রকারভেদ:
১. এটোপিক ডার্মাটাইটিস: সবচেয়ে সাধারণ ধরন, যা প্রায়ই শিশুদের মধ্যে দেখা যায়
২. কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস: রাসায়নিক বা অ্যালার্জেন সংস্পর্শে হলে হয়
৩. ডিসহাইড্রোটিক একজিমা: হাত ও পায়ের তালুতে হয়
৪. নিউমুলার একজিমা: মুদ্রার আকৃতির গোল দাগ দেখা যায়
৫. সেবোরহিক ডার্মাটাইটিস: মাথার তালু ও মুখে হয়

কারণ:
একজিমার সঠিক কারণ অজানা, তবে নিম্নের কারণগুলো ভূমিকা পালন করে:
- জিনগত প্রবণতা: পরিবারে অ্যাটোপিক রোগ (হাঁপানি, অ্যালার্জি) থাকলে ঝুঁকি বাড়ে
- ইমিউন সিস্টেমের অস্বাভাবিকতা: অতিসক্রিয় প্রতিরোধ ব্যবস্থা ত্বকে প্রদাহ সৃষ্টি করে
- ত্বকের বাধাজনিত ত্রুটি: ত্বক তার আর্দ্রতা ধরে রাখতে পারে না
- পরিবেশগত ট্রিগার:
- শুষ্ক আবহাওয়া
- রাসায়নিক পদার্থ (সাবান, ডিটারজেন্ট)
- অ্যালার্জেন (ধুলো, পরাগ)
- মানসিক চাপ
- কিছু খাবার (ডিম, দুধ, বাদাম)

লক্ষণসমূহ:
একজিমার প্রধান লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে:
- তীব্র চুলকানি যা রাতে আরও খারাপ হতে পারে
- লালচে, শুষ্ক ত্বক
- ফোসকা যা ফেটে গেলে তরল বের হতে পারে
- ত্বক ফেটে যাওয়া ও ব্যথা
- দীর্ঘস্থায়ী স্ক্র্যাচিংয়ের ফলে ত্বক পুরু হয়ে যাওয়া

শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে লক্ষণের ভিন্নতা দেখা যায়। শিশুদের সাধারণত মুখে, গালে একজিমা হয়, অন্যদিকে বড়দের হাত-পায়ে বেশি দেখা যায়।

চিকিৎসা:
হোমিওপ্যাথিতে একজিমার চিকিৎসা রোগীর উপসর্গ, শারীরিক গঠন, মনের অবস্থা, এবং রোগের প্রকৃতি অনুসারে নির্ধারিত হয়।

প্রতিরোধ:
একজিমা প্রতিরোধে নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে:
- ত্বক সবসময় আর্দ্র রাখুন
- মৃদু, সুগন্ধিমুক্ত সাবান ব্যবহার করুন
- সুতি কাপড় পরুন ও আঁটসাঁট পোশাক এড়িয়ে চলুন
- মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করুন
- ঘরের আর্দ্রতা বজায় রাখুন।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যক্তি বিশেষে ভিন্ন হয়, তাই সঠিক ওষুধ নির্বাচন এবং ডোজ নির্ধারণের জন্য একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

♨️বিকৃত নারী যৌনাচার (Pathological female sexual behavior) বলতে চিকিৎসাবিজ্ঞানে এমন কিছু বিশেষ অবস্থা বোঝানো হয়, যেখানে ...
05/05/2025

♨️বিকৃত নারী যৌনাচার (Pathological female sexual behavior) বলতে চিকিৎসাবিজ্ঞানে এমন কিছু বিশেষ অবস্থা বোঝানো হয়, যেখানে নারীর যৌন আচরণ বা প্রবৃত্তি স্বাভাবিক সীমা অতিক্রম করে এবং অস্বাভাবিক, সমাজবিরোধী, বা কখনো আত্ম-ধ্বংসাত্মক রূপ নেয়।

♨️এ বিকৃত আচরণ বিভিন্নভাবে প্রকাশ পেতে পারে। যেমনঃ

♨️১) নিম্ফোম্যানিয়া (Ny*******ia)
এটি হলো নারীর অস্বাভাবিক মাত্রায়, লাগামহীন যৌন আকাঙ্ক্ষা।
রোগী সর্বদা যৌন চিন্তায় আবিষ্ট থাকে এবং অতিরিক্ত সঙ্গমের প্রতি আসক্ত হয়।
এটি মানসিক সমস্যা, যেমনঃ ম্যানিয়া বা পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডারের অংশ হতে পারে।

♨️২) পারাফিলিয়া (Paraphilia)
এটি এমন একধরনের বিকৃত যৌন আকর্ষণ যেখানে নারীর যৌন আনন্দ অস্বাভাবিক বিষয় বা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে।
যেমনঃ

🔷২)ক) স্যাডিজম (Sa**sm):
অন্যকে ব্যথা দিয়ে যৌন আনন্দ পাওয়া।

🔷২)খ) ম্যাসোকিজম (Masochism):
নিজে ব্যথা পেয়ে যৌন আনন্দ পাওয়া।

🔷২)গ)ফেটিশিজম (Fetishism): বিশেষ কোনো বস্তু বা শরীরের অস্বাভাবিক অংশের প্রতি অস্বাভাবিক যৌন আকর্ষণ।

♨️৩) হাইপারসেক্সুয়ালিটি (Hypersexuality)
এটি হলো অতিরিক্ত যৌনচাহিদা, যেখানে নারী যৌনক্রিয়ায় মাত্রাহীনভাবে জড়িয়ে পড়ে।
এটি কখনো কখনো মস্তিষ্কের রোগ (যেমনঃ ফ্রন্টাল লোবের ক্ষতি) বা হরমোনাল সমস্যা থেকেও হতে পারে।

♨️৪) বর্ডারলাইন পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার (BPD) এবং যৌন বিকৃতিঃ
এই মানসিক রোগের কারণে নারী নিজেকে বারবার যৌন সম্পর্কে জড়াতে পারে, আত্ম-অবমাননাকর কাজ করতে পারে।
এটা তার আবেগীয় অস্থিতিশীলতার প্রতিফলন।

♨️৫) বিভিন্ন বিকৃত ফ্যান্টাসি বা যৌন কল্পনা
কোনো নারী যদি স্বাভাবিক যৌন সম্পর্কের পরিবর্তে বিপজ্জনক, সমাজবিরোধী, অনৈতিক বা অবমাননাকর কল্পনার প্রতি আকৃষ্ট হন, এটাও বিকৃত যৌনাচারের মধ্যে পড়ে।

🎯বিকৃত যৌনাচার কেন হয়?
বিকৃত যৌন আচরণ সবসময়ই ইচ্ছাকৃত না — এর পেছনে বিভিন্ন কারন থাকতে পারে। যেমনঃ

ক) শৈশবে যৌন নির্যাতনের ইতিহাস
খ) অবদমিত আবেগ বা মানসিক ট্রমা
গ) মানসিক রোগ বা নিউরোলজিক্যাল সমস্যা
ঘ) অপচিকিৎসা, মাদক ও ড্রাগ সেবন
ঙ) বংশগতিক প্রবনতা
চ) নৈতিক শিক্ষাহীনতা, পর্ণ আসক্তি, প্রতিশোধ প্রবনতা ইত্যাদি
✅চিকিৎসাঃ

✴️হোমিওপ্যাথিক ইনডিভিজুয়ালাইজড কনস্টিটিউশনাল ট্রিটমেন্ট
✴️সাইকোথেরাপি (মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ)
✴️এলোপ্যাথিক ওষুধ (যদি ম্যানিয়া, ডিপ্রেশন ইত্যাদি থাকে)
✴️যৌন থেরাপি
✴️সচেতনতা তৈরি

📢 স্ক্যাবিস (Scabies): তীব্র চুলকানির কারণ ও প্রতিকার! 🦠🛡️😖 স্ক্যাবিস হলো এক ধরনের চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামক মা...
22/04/2025

📢 স্ক্যাবিস (Scabies): তীব্র চুলকানির কারণ ও প্রতিকার! 🦠🛡️

😖 স্ক্যাবিস হলো এক ধরনের চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামক মাইট 🪳 দ্বারা হয়। এই মাইট ত্বকের নিচে গর্ত করে ডিম পাড়ে, যার ফলে তীব্র চুলকানি 🤧 ও লাল ফুসকুড়ি দেখা দেয়।

🔍 লক্ষণসমূহ:
✅ তীব্র চুলকানি (বিশেষত রাতে)
✅ ছোট ছোট ফুসকুড়ি বা লাল দাগ
✅ ছোট গর্তের মতো দাগ
✅ হাতের আঙুলের ফাঁক, বগল, কুঁচকি, কোমর ও যৌনাঙ্গে বেশি প্রভাবিত হয়
✅ সংক্রমণের জায়গায় চামড়া শক্ত বা পুরু হয়ে যায়

🤝 কীভাবে ছড়ায়?
👫 সরাসরি ত্বক স্পর্শে
🛏️ একই বিছানা, কাপড় বা তোয়ালে ব্যবহার করলে
🏢 জনাকীর্ণ স্থানে বা শিশুদের মধ্যে সহজে ছড়ায়

⚠️ কারা বেশি ঝুঁকিতে?
👶 শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি
🏘️ অনুন্নত এলাকায় বসবাসকারী
🧪 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা ব্যক্তি

💊 চিকিৎসা:
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় সমূলে এই রোগ নির্মূল হয়। সুতরাং নিজে নিজে ঔষধ সেবন না করে একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি ডাক্তারের কাছে সঠিক রোগীলিপি রেপার্টরী করে চিকিৎসা নিন।

🛡️ প্রতিরোধের উপায়:
🧺 পোশাক ও বিছানাপত্র গরম পানিতে ধুয়ে শুকাতে হবে।
👨‍👩‍👧‍👦 পরিবারের সকল সদস্যকে চিকিৎসা করাতে হবে।
🚫 আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে শারীরিক সংস্পর্শ এড়াতে হবে।
🧴 নিয়মিত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে।

⚠️ মনে রাখুন:
📆 চিকিৎসার পুরো কোর্স শেষ না করলে রোগ ফিরে আসতে পারে।
👨‍⚕️ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ ব্যবহার করবেন না।
🙌 ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখলে সহজেই এই রোগ প্রতিরোধ করা যায়!

15/02/2025

#হোমিওপ্যাথি হেলথকেয়ার

শুক্রাণু বাড়ানোর_উপায়

যাদের বাচ্চা হচ্ছে না তাদের জন্য।

স্পার্ম মটিলিটি (s***m motility) বা শুক্রাণুর গতিশীলতা বাড়ানো প্রাকৃতিকভাবে অনেক ক্ষেত্রেই সম্ভব, তবে এর জন্য সঠিক জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস, এবং কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস অবলম্বন করা জরুরি। শুক্রাণুর মটিলিটি (গতি) একজন পুরুষের প্রজননক্ষমতার গুরুত্বপূর্ণ সূচক, যা গর্ভধারণের সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করে। মটিল স্পার্মের সংখ্যা বেশি থাকলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি থাকে।

নিম্নলিখিত কিছু পদক্ষেপ এবং পরামর্শ আছে যা স্পার্ম মটিলিটি বৃদ্ধি করতে সহায়ক হতে পারে:

১. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
সুষম খাদ্য স্পার্মের স্বাস্থ্য এবং মটিলিটি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিছু পুষ্টি উপাদান আছে যেগুলি স্পার্মের গুণগত মান এবং গতিশীলতা বাড়াতে সহায়ক:

- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: ভিটামিন C এবং ভিটামিন E স্পার্মের স্বাস্থ্য এবং গতিশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। এই ভিটামিনগুলি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা শুক্রাণুকে সুরক্ষিত রাখে এবং তার মটিলিটি বাড়ায়।
- ভিটামিন C: সাইট্রাস ফল, স্ট্রবেরি, পেঁপে।
- ভিটামিন E: বাদাম, সাদা শাক, অ্যাভোকাডো।

- জিঙ্ক (Zinc): জিঙ্ক একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ যা শুক্রাণুর গুণগত মান এবং গতিশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করে। জিঙ্কের অভাব শুক্রাণুর পরিমাণ এবং গতিশীলতা কমিয়ে দিতে পারে।
- জিঙ্কের উৎস: মাংস, বাদাম, ডাল, মাছ।

- ফোলেট (Folate): এটি শুক্রাণুর স্বাস্থ্য এবং উত্পাদন বাড়াতে সহায়ক।
- ফোলেটের উৎস: সবুজ শাকসবজি, বিনস, অরেঞ্জ।

- অমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: শুক্রাণুর গতি ও গুণমানের উন্নতির জন্য অমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড গুরুত্বপূর্ণ। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং শুক্রাণুর গতিশীলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
- অমেগা-৩ এর উৎস: মাছ, বাদাম, চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিড।

২. নিয়মিত ব্যায়াম
- অতিরিক্ত ওজন: অতিরিক্ত মেদ বা ওজন শুক্রাণুর গুণগত মান এবং মটিলিটি কমিয়ে দিতে পারে। তাই, স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা জরুরি।
- কার্ডিও এবং শক্তি বৃদ্ধি ব্যায়াম: কার্ডিও (দৌড়ানো, সাইকেল চালানো) এবং শক্তি বৃদ্ধি ব্যায়াম শুক্রাণু উৎপাদন এবং মটিলিটি বাড়াতে সহায়ক হতে পারে। তবে অতিরিক্ত ব্যায়াম বা অত্যাধিক শারীরিক চাপও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, তাই ব্যালান্স রাখা প্রয়োজন।

৩. মানসিক চাপ কমানো
মানসিক চাপ বা উদ্বেগ শুক্রাণুর গুণগত মান এবং মটিলিটিকে প্রভাবিত করতে পারে। উচ্চ মানসিক চাপের ফলে কোর্টিসল (stress hormone) বৃদ্ধি পায়, যা শুক্রাণুর উৎপাদন এবং গতি কমিয়ে দেয়।

- যোগব্যায়াম (Yoga), ধ্যান (Meditation), এবং গভীর শ্বাসপ্রশ্বাস (Deep breathing) চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং ঘুমও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ঘুমের সময় শরীর রিচার্জ হয় এবং প্রজনন ক্ষমতা উন্নত হয়।

**প্রয়োজনে হোমিও চিকিৎসা ও পরামর্শ পেতে আমাদের পেজে যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।

★শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমানোর ঘরোয়া উপায়★যতই আমরা আধুনিকতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি ততই আমরা অলস হয়ে যাচ্ছি। দৈহিক পরিশ্রম ক...
11/03/2024

★শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমানোর ঘরোয়া উপায়★

যতই আমরা আধুনিকতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি ততই আমরা অলস হয়ে যাচ্ছি। দৈহিক পরিশ্রম করিনা বললেই চলে। সঙ্গে রয়েছে আমাদের অতি আধুনিক খাদ্যাভ্যাস। জাঙ্ক ফুড,ফাস্ট ফুড, প্রসেসড ফুড এ ভর্তি আমাদের রোজকার খাদ্য তালিকা। শরীরে জমছে মাত্রাতিরিক্ত চর্বি বা ফ্যাট। যার ফলস্বরূপ শরীরে বাসা বাঁধছে নানারকম রোগ।

*শরীরের_ফ্যাট_চর্বি_ঝরাতে_খুব_উপযোগী।

১. প্রর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করুন দিনে অন্তত ১০ থেকে ১২ গ্লাস পানি পান করুন।

২. অনিয়ন্ত্রিত জীবন বন্ধ করুন। রাত জাগা বন্ধ করে সকালে ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস করুন।

৩. চিনি বাদ দিন ও শর্করা খাবার কম খান।

৪. প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খাদ্যতালিকায় রাখুন। এতে পেশি স্বাস্থ্যকর হবে।

৫. সবজি খান বেশি বেশি। সবজির মধ্যে রয়েছে পুষ্টি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো শরীর ভালো রাখতে সাহায্য করে।

৬. খাবার বাদ দেবেন না
না খেয়ে কিন্তু ওজন কমানো যায় না। তাই কোনো বেলার খাবারকে বাদ দেওয়া যাবে না। তবে পরিমাণে কম খাবেন।

৭. ফাস্টফুডকে না বলুন

৮. হাঁটুন এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন।

★হোমিওপ্যাথির কার্যকারিতা'
চিকিৎসকের পরামর্শে ডায়েট এবং হোমিও ঔষধের মাধ্যমে শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরিয়ে ফেলা সম্ভব।

কলার উপকারিতা সমূহ:১.কিডনি সুস্থ রাখে২. মানসিক চাপ কমায়৩.আলসার নিরাময় করে ৪. শরীরের রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক  ৫. শরীরের...
11/03/2024

কলার উপকারিতা সমূহ:
১.কিডনি সুস্থ রাখে
২. মানসিক চাপ কমায়
৩.আলসার নিরাময় করে
৪. শরীরের রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
৫. শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
৬. খাদ্য হজমে সহায়তা করে
৭.মস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধি করে
৮.ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে
৯. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
১০. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়

11/03/2024

🧩 বাত রোগ কি, কেন হয় এবং হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

বাত শরীরের একটি যন্ত্রণাদায়ক রোগ। শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন রকমের বাতের ব্যথা হয়ে থাকে। অস্থিসন্ধিতে ইউরিক এসিড জমা হয়ে এ রোগের উৎপত্তি হয়। মূত্রের মাধ্যমে যে পরিমাণ স্বাভাবিক ইউরিক এসিড বেরিয়ে যায়, তার থেকে বেশি পরিমাণ ইউরিক এসিড যখন আমাদের যকৃত তৈরি করে তখনই তা রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। অথবা খাবারের মাধ্যমে বেশি পরিমাণ ইউরিক এসিডের উৎস যেমন লাল মাংস, ক্রিম, রেড ওয়াইন ইত্যাদি গ্রহণ করলে এবং বৃক্ক (কিডনি) রক্ত থেকে যথেষ্ট পরিমাণে তা ফিল্টার করতে না পারলে বাতের উপসর্গগুলো দেখা দেয়।

রোগের প্রাদুর্ভাবঃ

বাত সাধারণত ৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সী পুরুষদের ক্ষেত্রে বেশি হয়ে থাকে। মহিলাদের ক্ষেত্রে সাধারণত এটি রজঃনিবৃত্তির পর অর্থাৎ ৪৫ বছরের পর দেখা দেয়। শিশু এবং তরুণদের সাধারণত এ রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায় না।

কারণ এবং ঝুঁকিগুলোঃ

অস্থিসন্ধিতে ইউরিক এসিড জমার কারণেই বাত হয়ে থাকে। শতকরা ২০ ভাগেরও বেশি রোগীর ক্ষেত্রেই দেখা যায়, বাতরোগের পারিবারিক ইতিহাস থাকে। যেসব কারণে বাতরোগের ঝুঁকি বাড়ে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো— ডায়াবেটিস, শরীর মোটা হয়ে যাওয়া, কিডনির রোগগুলো, সিকল সেল এনিমিয়া (এক ধরনের রক্তস্বল্পতা)। নিয়মিত অ্যালকোহল পান করলে তা দেহ থেকে ইউরিক এসিড বের করে দেয়ায় বাধা দেয় এবং প্রকারান্তরে বাতের ঝুঁকি বাড়ায়।

কিছু কিছু ওষুধ যেমন—অ্যাসপিরিন, বিভিন্ন ডাই-ইউরেটিকস, লিভোডোপা, সাইক্লোস্পোরিন ইত্যাদি অনেক সময় বাতের ঝুঁকি বাড়ায়।

রোগের লক্ষণগুলোঃ

বাতের সমস্যা সাধারণত বৃদ্ধাঙ্গুলিতে প্রথম দেখা দেয়। এর প্রধান লক্ষণগুলো হচ্ছে—
— প্রদাহ
— ব্যথা
— অস্থিসন্ধি লাল হয়ে যাওয়া
— অস্থিসন্ধি ফুলে যাওয়া ইত্যাদি।
— বাতে পায়ের আঙুল নাড়াতে তীব্র ব্যথা হয়। অনেক সময় রোগীরা বলে থাকে যে, চাদরের স্পর্শেও ব্যথা লাগে। বাতের লক্ষণগুলো খুব দ্রুতই দেখা দেয়, যেমন কখনও কখনও এক দিনের মধ্যেই দেখা দেয় এবং একই সঙ্গে একটি মাত্র অস্থিসন্ধিতে লক্ষণ দেখা দেয়। বিরল ক্ষেত্রে ২-৩টি অস্থিসন্ধিতে এক সঙ্গে ব্যথা হয়। যদি অনেক স্থানে এক সঙ্গে লক্ষণ দেখা দেয়, তবে হয়তো তা বাতের কারণে নাও হতে পারে। তবে চিকিৎসা না করা হলে বাত অস্থিসন্ধির যথেষ্ট ক্ষতি করতে এমনকি চলন ক্ষমতাও হ্রাস করতে পারে।

চিকিৎসা
চিকিৎসার মূল লক্ষ্য হচ্ছে অস্থিসন্ধিতে ইউরিক এসিডের পরিমাণ কমিয়ে আনা এবং এর মাধ্যমে রোগের লক্ষণ এবং পরবর্তী অবনতি ঠেকানো। চিকিৎসা না করা হলে বাত অস্থিসন্ধির যথেষ্ট ক্ষতি করতে এমনকি চলন ক্ষমতাও হ্রাস করতে পারে। সচরাচর দেখা যায়, ঘন ঘন রোগের লক্ষণগুলো প্রকাশ না পেলে লোকজন এর চিকিৎসা করাতে চায় না। সব চিকিৎসা পদ্ধতিতে বাত রোগের চিকিৎসা আছে এবং মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও আছে। তবে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব‍্যবস্থা সবচেয়ে বেশি নিরাপদ, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত আরোগ‍্যকর চিকিৎসা ব‍্যবস্থা।

আপনার কিংবা আপনার পরিবারের কারো বাত রোগ জনিত সমস্যা থাকলে একজন নিকটস্থ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের (বি এইচ এম এস) পরামর্শ নিন।

Address

Mirpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Homoeopathy Health Care - HHC posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share