Raqi HM Rokan sarkar

Raqi HM Rokan sarkar Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Raqi HM Rokan sarkar, Addiction Treatment Center, Mirpur, Dhaka, Mirpur.
(2)

রাসূল (সাঃ) নির্দেশিত চিকিৎসা পদ্ধতির আলোকে জ্বীন,জাদু ও বদনজর,বিয়ে বন্ধ, বাচ্চা কনসিভ না হওয়া, মিসকারেজ,অনিয়মিত পিরিয়ড সহ যাবতীয় রোগব্যাধির রুকইয়া ট্রিটমেন্ট করা হয়।

16/05/2025

মুখের জড়তা বা তোতলানো সমস্যা থাকলে জিহ্বার নীচে বা জিহ্বায় ধরে বা নীচে তিন আঙ্গুল রেখে আয়াত আর দোয়া গুলো বেশি বেশি পড়ুন।

সম্ভব হলে এই গুলো দ্বারা পানি পড়া তৈরি করে কুলি করুন বেশি বেশি।

‎১/ সূরা ফাতিহা
‎بِسْمِ اللَّـهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ ﴿١﴾ اَلْحَمْدُ لِلَّـهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ ﴿٢﴾ اَلرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ ﴿٣﴾ مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ ﴿٤﴾ إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ ﴿٥﴾ اِهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ ﴿٦﴾ صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ ﴿٧﴾

‎(১) শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। (২) যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তাআলার যিনি সকল সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা। (৩) যিনি নিতান্ত মেহেরবান ও দয়ালু। (৪) যিনি বিচার দিনের মালিক। (৫) আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি। (৬) আমাদেরকে সরল পথ দেখাও, (৭) সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে।

‎২/ সূরা ত্বহার আয়াত নং ২৫-২৮

‎رَبِّ اشْرَحْ لِي صَدْرِي ﴿٢٥﴾ وَيَسِّرْ لِي أَمْرِي ﴿٢٦﴾ وَاحْلُلْ عُقْدَةً مِّن لِّسَانِي ﴿٢٧﴾ يَفْقَهُوا قَوْلِي ﴿٢٨﴾

‎নিম্নের অংশ টুকু বেশি বেশি পড়ুন👇
‎(وَاحْلُلْ عُقْدَةً مِّن لِّسَانِي)

‎(২৫) সে বলল, ‘হে আমার রব, আমার বুক প্রশস্ত করে দিন’ (২৬) ‘এবং আমার কাজ সহজ করে দিন, (২৭) ‘আর আমার জিহবার জড়তা দূর করে দিন- (২৮) যাতে তারা আমার কথা বুঝতে পারে’।

‎৩/ দোয়া দুটি বেশি বেশি পড়ুন

‎َاَللّٰٓهُمّٰ حُلَّ كُلَّ عُقْدَ الْعَيْنِ وَالْحَاسِدَ وَالْسِحْر ِمنَ الْجِنِّ الۡفَهۡمِ وَالۡلِسَانِ الۡمُتَمۡتِمۡ

‎হে আল্লাহ আপনি মুখে থাকা জ্বীনের বদ নজর,হিংসা, যাদু এবং জিহ্বায় থাকা সমস্ত বাধা গুলো খুলে দিন যা আমার জড়তার বাধা তৈরি করে।

‎َاَللّٰٓهُمّٰ يُحْرَقْ وَدَمَّرْ حُلَّ كُلَّ عُقْدِ الْعَيْنِ وَالْحَاسِدَ وَالْسِحْرَ ِِِمنَ الْجِنِّ الۡفَهۡمِ وَالۡلِسَانِ الۡمُتَمۡتِمۡ

‎হে আল্লাহ আপনি মুখে থাকা জ্বীনের বদ নজর,হিংসা, যাদু গুলো জ্বালিয়ে দিন এবং জিহ্বায় থাকা সমস্ত বাধা ধ্বংস করে দিন এবং খুলে দিন যা আমার জড়তার বাধা প্রধান করে।

‎بِسْمِ اللَّهِ أَرْقِيْكَ مِنْ كُلِّ شَيْءٍ يُؤْذِيْكَ، مِنْ شَرِّ كُلِّ نَفْسٍ أَوْ عَيْنٍ حَاسِدٍ، اَللَّهُ يَشْفِيكْ، بِسْمِ اللَّهِ أَرْقِيْكَ

‎বিসমিল্লা-হি আর্‌ক্বীক, মিন কুল্লি শাইয়িন ইউ’যীক, মিন শার্‌রি কুল্লি নাফসিন আউ আ'ইনিন ‘হা-সিদিন, আল্লা-হু ইয়াশফীক, বিসমিল্লা-হি আর্‌ক্বীক


‎৪/ সূরা ফালাক

‎بِسْمِ اللَّـهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ
‎قُلْ أَعُوْذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ ﴿١﴾ مِن شَرِّ مَا خَلَقَ ﴿٢﴾ وَمِن شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ ﴿٣﴾ وَمِن شَرِّ النَّفَّاثَاتِ فِي الْعُقَدِ ﴿٤﴾ وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ ﴿٥﴾

‎বিসমিল্লা-হির রাহমা-নির রাহি-ম। (১) ক্বুল আ‘উযু বিরব্বিল ফালাক্ব। (২) মিন শাররি মা- খালাক্ব। (৩) ওয়া মিন শাররি গা-সিক্বিন ইযা- ওয়াক্বাব। (৪) ওয়া মিন শাররিন নাফফা-সা-তি ফিল ‘উক্বাদ। (৫) ওয়া মিন শাররি হা-সিদিন ইযা- হাসাদ

‎এই অংশে বেশি বেশি পড়ুন
‎وَمِن شَرِّ النَّفَّاثَاتِ فِي الْعُقَدِ
‎ وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ

‎উক্ত আয়াত ও দোয়া গুলো আপনি নিজের জড়তার জন্যে খুব বেশি বেশি পড়ুন, কোন নির্দিষ্ট সময় নেই আপনি যখন ইচ্ছে আমল করতে পারেন।

‎যথা সম্ভব রাক্বি দ্বারা চিকিৎসা নিয়ে নেয়ার চেষ্টা করবেন
‎জাযাকাল্লাহ আল্লাহ
‎পোস্ট উপকারী মনে হলে শেয়ার করে দিতে পারেন।

16/05/2025

ساحر যাদুকর অদৃশ্য বা দৃশ্যমান ধ্বংসের নিয়তে বা শত্রুর শত্রুতা বন্ধ বা ধ্বংসের নিয়তে এই সেল্ফ রুকইয়াহ করতে পারেন।
তবে হা উত্তম হবে শত্রুর শত্রুতা বন্ধের নিয়তে আমল করুন ধ্বংসের নিয়তে নই। কেউ অন্যের ধ্বংস কামনা করলে সেটা নিজের উপরেই আসে তাই শত্রুত শত্রুতাকে বন্ধ করতে পড়তে পারেন

আমলটি যেই কোন সময় পড়তে পারেন তবে উত্তম হবে নামাজে পড় পড়া। এটা দ্বারা পানি পড়া তেল পিড়া তৈরি করেও নিজের জন্যে ব্যবহার করবেন জ্বীন যাদুর জন্যে।

দুরুদে ইব্রাহিম পড়ুন ৫-৬ বার তারপর শুরু করুন
১/সূরা ফাতিহা ৭ বার
২/সূরা ফিল ৭ বার
৩/সূরা কাফিরুন ৭ বার
৪/সূরা লাহাব ৭ বার
৫/ আল ইমরান ১১১ আয়াত
لَن يَضُرّوكُم إِلّا أَذًى وَإِن يُقاتِلوكُم يُوَلّوكُمُ الأَدبارَ ثُمَّ لا يُنصَرونَ
তারা তোমাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না কষ্ট দেয়া ছাড়া। আর যদি তারা তোমাদের সাথে লড়াই করে, তবে তারা তোমাদেরকে পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে পালাবে, তারপর তাদেরকে সাহায্য করা হবে না।

৬/ আল ইমরান ১২০ আয়াত
إِن تَمسَسكُم حَسَنَةٌ تَسُؤهُم وَإِن تُصِبكُم سَيِّئَةٌ يَفرَحوا بِها وَإِن تَصبِروا وَتَتَّقوا لا يَضُرُّكُم كَيدُهُم شَيئًا إِنَّ اللَّهَ بِما يَعمَلونَ مُحيطٌ
যদি তোমাদেরকে কোন কল্যাণ স্পর্শ করে, তখন তাদের কষ্ট হয়। আর যদি তোমাদেরকে মন্দ স্পর্শ করে, তখন তারা তাতে খুশি হয়। আর যদি তোমরা ধৈর্য ধর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, তাহলে তাদের ষড়যন্ত্র তোমাদের কিছু ক্ষতি করবে না। নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা করে, তা পরিবেষ্টনকারী।

৭/ আল ইমরান ১৭৬ আয়াত
وَلا يَحزُنكَ الَّذينَ يُسارِعونَ فِي الكُفرِ إِنَّهُم لَن يَضُرُّوا اللَّهَ شَيئًا يُريدُ اللَّهُ أَلّا يَجعَلَ لَهُم حَظًّا فِي الآخِرَةِ وَلَهُم عَذابٌ عَظيمٌ
যারা কুফরীতে দ্রুত ধাবিত হয় তারা যেন তোমাকে দুঃশ্চিন্তাগ্রস্ত না করে, নিশ্চয় তারা আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারবে না। আল্লাহ চান যে, তাদের জন্য আখিরাতে কোন অংশ রাখবেন না। আর তাদের জন্য রয়েছে মহাআযাব।

৮/ আল ইমরান ১৭৭ আয়াত
إِنَّ الَّذينَ اشتَرَوُا الكُفرَ بِالإيمانِ لَن يَضُرُّوا اللَّهَ شَيئًا وَلَهُم عَذابٌ أَليمٌ
নিশ্চয় যারা ঈমানের বিনিময়ে কুফরী ক্রয় করেছে, তারা কখনোই আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।

৯/ আত ত্বালাক ৯ আয়াত
فَذاقَت وَبالَ أَمرِها وَكانَ عاقِبَةُ أَمرِها خُسرًا
অতএব তারা নিজদের কৃতকর্মের আযাব আস্বাদন করেছে আর ক্ষতিই ছিল তাদের কাজের পরিণতি।

১০/ আল মুজাদালাহ্‌ ১৯ আয়াত
استَحوَذَ عَلَيهِمُ الشَّيطانُ فَأَنساهُم ذِكرَ اللَّهِ أُولئِكَ حِزبُ الشَّيطانِ أَلا إِنَّ حِزبَ الشَّيطانِ هُمُ الخاسِرونَ

শয়তান এদের ওপর চেপে বসেছে এবং তাদেরকে আল্লাহর যিকির ভুলিয়ে দিয়েছে। এরাই শয়তানের দল। জেনে রাখ, নিশ্চয় শয়তানের দল ক্ষতিগ্রস্ত।

১১/ আন নম্‌ল ৫ আয়াত
أُولئِكَ الَّذينَ لَهُم سوءُ العَذابِ وَهُم فِي الآخِرَةِ هُمُ الأَخسَرونَ
এদের জন্যই রয়েছে নিকৃষ্ট আযাব। আর এরাই আখিরাতে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত।

১২/ সূরা কাওছার ৩ আয়াত
إِنَّ شانِئَكَ هُوَ الأَبتَرُ
নিশ্চয় তোমার প্রতি শত্রুতা পোষণকারীই নির্বংশ।

১৩/ এই দোয়াটা বেশি বেশি পড়ুন
اَللَّهُمَّ إِنَّا نَجْعَلُكَ فِي نُحُورِهِمْ وَنَعُوذُ بِكَ مِنْ شُرُورِهِمْ
আল্লা-হুম্মা, ইন্না- নাজ’আলুকা ফী নু’হূরিহিম ওয়া না’ঊযুবিকা মিন শুরূরিহিম
হে আল্লাহ্‌, আমরা আপনাকে তাদের কণ্ঠদেশে রাখছি এবং আপনার আশ্রয় গ্রহণ করছি তাদের অকল্যাণ থেকে।

১৪/ সূরা আরাফ আয়াত নং ১৩৯
إِنَّ هؤُلاءِ مُتَبَّرٌ ما هُم فيهِ وَباطِلٌ ما كانوا يَعمَلونَ
নিশ্চয় এরা যাতে আছে, তা ধ্বংসশীল এবং তারা যা করত তা বাতিল।

১৫/ সূরা হাজ্জ্ব ১৩ আয়াত
يَدعو لَمَن ضَرُّهُ أَقرَبُ مِن نَفعِهِ لَبِئسَ المَولى وَلَبِئسَ العَشيرُ
সে এমন কিছুকে ডাকে যার ক্ষতি তার উপকার অপেক্ষা নিকটতর। কতইনা নিকৃষ্ট এই অভিভাবক এবং কতই না নিকৃষ্ট এই সঙ্গী!

১৬/ সূরা আম্বিয়া ৭০ আয়াত
وَأَرادوا بِهِ كَيدًا فَجَعَلناهُمُ الأَخسَرينَ
আর তারা তার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করেছিল, কিন্তু আমি তাদেরকে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত করে দিলাম।

১৭/ দোয়া টা বেশি বেশি পড়ুন
اَللَّهُمَّ اكْفِنِيْهِمْ بِمَا شِئْتَ
আল্লা-হুম্মাক্‌ ফিনীহিম বিমা- শিঅ্‌তা
হে আল্লাহ্‌, আপনি যেভাবে ইচ্ছা আমাকে তাদের থেকে সংরক্ষণ করুন।

১৮/ সূরা আনফাল ৬৬ আয়াত
وَإِن يَكُن مِنكُم أَلفٌ يَغلِبوا أَلفَينِ بِإِذنِ اللَّهِ وَاللَّهُ مَعَ الصّابِرينَ
অতএব যদি তোমাদের মধ্যে একশ’ জন ধৈর্যশীল থাকে, তারা দু’শ জনকে পরাস্ত করবে এবং যদি তোমাদের মধ্যে এক হাজার জন থাকে, তারা আল্লাহর হুকুমে দু’হাজার জনকে পরাস্ত করবে এবং আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।

১৯/ দোয়া টা বেশি পড়ুন
اَللَّهُمَّ مُنْزِلَ الْكِتَابِ، وَمُجْرِيَ السَّحَابِ، وَهَازِمَ الْأَحْزَابِ، اِهْزِمْهُمْ وَانْصُرْنَا عَلَيْهِمْ.

আল্লা-হুম্মা মুনযিলাল কিতা-ব, ওয়া মুজরিআস্‌ সাহাব, ওয়া হাযিমাল্‌ আহ্‌যাব, ইহ্‌যিম্‌হুম ওয়ান্‌স্বুর্‌না- আলাইহিম।

হে আল্লাহ, (আসমান থেকে) কিতাব (কোরআন) অবতীর্ণকারী, মেঘমালা সঞ্চালনকারী, (শয়তান) বাহিনীকে পরাজিতকারী, আপনি এই শক্রদের পরাজিত করুন। তাদের বিরুদ্ধে আমাদের সাহায্য করুন।

২০ / আবার শেষ পড়ুন
সূরা ফিল, সূরা লাহাব,সূরা কাফিরুন, পড়ার পাশাপাশি (আল মুনতাক্বিমু) আল্লাহর সিফাতি নামটি শত্রু ধ্বংসের জন্য খুবই উপকারী।

16/05/2025

গর্ভাশয়ে কিংবা ডিম্বাণুতে থাকা যাদু যাকে আরবিতে (سحر الارحام) গর্ভধারণের যাদু বলা হয়ে থাকে।

#আমরা_প্রথমে_জানবো_গর্ভধারণের_যাদু_কি?

‎গর্ভধারণের যাদু হচ্ছে একটি প্রশিদ্ধ যাদু যা সাধারণত বিবাহিত এবং অবিবাহিত মহিলা-নারীদের ওপর প্রভাব ফেলে সেটা জ্বীন কেন্দ্রিক হতে পারে আবার কখনো কখনো ব্যক্তিকেন্দ্রিক হয়েও থাকে। এখানে ব্যক্তিকেন্দ্রিক বলতে বুঝানো হয়েছে যে যদি কেউ (দুষ্টলোক) বন্ধ্যাত্বকরণের জন্যে কোন নারীকে যাদু করে অর্থাৎ বেবী কনসিভ হবেই না আবার হলেও বেবী টিকবে না নষ্ট হয়ে যাবে এমন যাদু।

#এবার_জানবো_কাদের_উপর_এই_যাদুর_প্রভাব_বিস্তার_হয়_?
‎বিবাহিত মহিলাদের ক্ষেত্রে এই যাদু অধিক প্রভাব ফেলে সেটা মানুষ এবং জ্বীনের বদ নজর ও হিংসা জনিত কারণে যাদুর প্রভাব ফেলতে পারে আবার সরাসরি কোন জ্বীন শয়তান (আশেক জ্বীন) শরীরে প্রবেশ করে যাদুর প্রভাব বিস্তার করতে পারে যার দ্বারা নারী গর্ভধারণ করতে না পারে। এবং যদিও গর্ভধারণ হয়,তবে শিশুটি যেনো মিসক্যারেজ বা অকাল জন্ম হয়।

ডাক্তার ‎চিকিৎসকের কাছে গেলে সমস্ত শারীরিক পরীক্ষা নীরিক্ষা সত্ত্বেও কোনো ফল পাওয়া যায় না,সব কিছু স্বাভাবিক থাকলেও কেনো যেনো কনসিভ হয় না ডাক্তার দেহে কোন সমস্যা খুজে পান না। সব কিছু নরমাল।

#এবার_জানবো_এই_যাদু_কোথায়_প্রভাব_বিস্তার_করে_এবং_এই_যাদুর_উদ্দেশ্য_কি?
‎এই ধরনের যাদু বেশিরভাগ সময় মহিলাদের লজ্জাস্থান ও গর্ভাশয়ের থাকে, যেখানে শয়তান বা জিনের প্রভাব প্রবল হয় এবং শয়তান লজ্জাস্থান ও গর্ভাশয়কেই নিজের থাকার জাইগা বানিয়ে নেয় । এই যাদুর প্রভাবের কারণে কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতি তৈরি হয়, যেমন স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ সৃষ্টি করা,বিবাদ তৈরি করা, গর্ভধারণে সমস্যা বা গর্ভপাত ঘটানো। অসুস্থতা লেগেই থাকা। মনোমালিন্য ঝগড়া ঝামেলা গেলেই থাকা, তালাকের প্রবণতা এই যাদুর মূল উদ্দেশ্য স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের বিচ্ছেদ।

#এবার_আমরা_জানবো_এই_যাদুর_লক্ষণ_গুলো_কি_কি?
এই ‎যাদুর লক্ষণ গুলো মিলিয়ে নিন।

‎১/ এক/দুই/পাচ মাসের মাথায় গর্ভপাত হয়ে যায়।
‎২/ ডাক্তার কোন সমস্যা খুজে পায়না কেনো একাধিক বার গর্ভপাত হয়ে যায়।
‎৩/ স্বপ্নে খাবার খেতে দেখা এবং সকাল থেকে অসুস্থতা অনুভব করা।
‎৪/ স্বপ্নে ভয়ংকর প্রাণী দেখা বা কোন প্রানী আক্রমণ করে এমন দেখতে পাওয়া।
‎৫/ স্বপ্নে একাধিক বার সাপ/কুকুর/বিড়াল ও হিংস্র জন্তু দেখতে পাওয়া।
‎৬/ ঘুম থেকে উঠার পর মাথা ব্যথা লেগে থাকা বা মাথার এক পাশ ব্যথা করা, শরীরে জ্বর জ্বর অনুভব হওয়া।
‎৭/ বুক ধরফর করা/বুকে ভাড়ি বা চাপ অনুভব করা।
‎৮/ প্রায় প্রায় পেটে ব্যথা অনুভব করা বিশেষ করে তল পেট।
‎৯/ স্বপ্নের কেউ আপনাকে দেখাচ্ছে বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাবে বা বাচ্চা নিয়ে যাবে কিংবা বাচ্চা আপনি নিজে থেকেই কাউকে দিয়ে দিচ্ছেন।
‎১০/ প্রায় সময়িই লজ্জাস্থানে নাড়াচাড়া অনুভব করা বা লজ্জাস্থান ব্যাথা করা।
‎১১/ পিঠের মেরুদন্ডে ব্যাথা করা বা পুরো পিঠ জুরেই ব্যাথা করা / শরীরে সুচের মতো খোচা অনুভব হওয়া।
‎১২/ স্বপ্নে নিজেকে নাপাক জাইগায় আবিষ্কার করা।
‎১৩/ স্বপ্নে টয়লেট,ঘর,পরিত্যক্ত স্থানে নিজেকে আটকে যেতে দেখা।
‎১৪/ বার বার মনে হওয়া হয়তো বাচ্চা টিকবে না, বা বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাবে।
‎১৫/ স্বপ্নের নিজেকে উড়তে দেখা বা উপর হতে নিচে পড়ে যাওয়া।
‎১৬/ অধিক পরিমাণ বাচ্চাদের স্বপ্নে দেখা
‎১৭/ পিরিয়ড এর সমস্যা হওয়া, দূর্গন্ধ হওয়া।
‎১৮/ স্বামীর সাথে সম্পর্ক অবনতি হওয়া
‎১৯/ সব সময় উদাসীন ও কান্না করতে মনে চাওয়া বেচে থাকার ইচ্ছে হারিয়ে যাওয়া।
‎২০/ ক্লান্ত অনুভব হওয়া সর্বধা, শরীরে গরম অনুভব হওয়া ইত্যাদি

‎এই সমস্যা গুলো শয়তান বা জিনের প্রভাব থেকে হতে পারে, আবার অধিক বদ নজর হিংসার জন্যেও হতে পারে যার ফলে মহিলার দেহে জ্বীন শয়তান তার যাদুশক্তি প্রবাহিত করে রাখতে পারে বা জ্বীন যাদু দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে।

নোট এই ধরনের সমস্যা থাকলে আপনাকে অবশ্যই চিকিৎসা নিতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে।
Raqi Hossain Ahmad
চিকিৎসা নিতে কল করুন 01859-734909

16/05/2025

যাদু নষ্টের কিছু দিক নির্দেশনা । যে ৬ টি পন্থা জানা প্রয়োজন এবং এগুলো দ্বারা আপনি আপনার গায়ে থাকা জিন যাদুর প্রভাব গুলো সহজেই কাভার করে নিতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

‎১। যাদুর বস্তু খুঁজে বের করে তা নষ্ট করে ফেলা ।
‎২/হিজামা বা কাপিং থেরাপির মাধ্যমে যাদু নষ্ট করা।
‎৩/ রুকইয়াহ বা শরিয়া সম্মত ঝাড়ফুকের মাধ্যমে যাদু নষ্ট করা।
‎৪। শরীরে নিযুক্ত যাদুর খাদেম জিন শয়তানকে বের করা ।
‎৫। ইস্তেফরাগ তথা বমি শরীর থেকে যাদুর বস্তু নির্গত করা ।
‎৬।ভেষজ দ্রব্য বা তরল পদার্থ খাওয়ার মাধ্যমে যাদু বের বা নষ্ট করা।

‎📌📌📌📌
‎১/ পয়েন্ট বুঝুনঃ যদি যাদুর বস্তু বা তাবিজ খুজে পাওয়া যায় তাহলে সেটা নষ্ট করে দেয়া আর যদি তাবিজ বা যাদুর বস্তু খুজে না পাওয়া যায় তাহলে আপনার জন্যে উত্তম হবে রুকইয়াহ চালিয়ে যাওয়া কেননা তাবিজ বা যাদুর বস্তুর প্রভাব রুকইয়াহ করার দ্বারা নিরাময় হয়ে যায়।

‎২/ পয়েন্ট বুঝুনঃ হিজামা বা কাপিং থ্যারাপির মাধ্যমে যেই টকসিন গুলো বের হয় তার সাথে সাথে দেহের যাদুর নির্জাস গুলোও নির্গত হয়ে রক্তের সাথে বেরিয়ে চলে আসে এর মাধ্যমে রক্তের সাথে যাদুর প্রভাব বের হয় ।

‎ ৩/ পয়েন্ট কম বেশি আমাদের সবারিই জানা আছে যে রুকইয়াহ করলে যাদুর প্রভাব বেরিয়ে যায় এই বিষয় নিয়ে অনেক আলোচনা পূর্বে রয়েছে।

‎৪/ পয়েন্ট বুঝুনঃ শরীরে নিযুক্ত বলতে বুঝানো হয়েছে যে যাদুর বস্তুর সাথে বা সরাসরি যাদুর মাধ্যমে যে জিন শয়তানকে দেহে পাঠানো হয় পেসেন্টকে কষ্ট, লাঞ্চিত,হতাসা, প্রতিবন্ধকতা শারীরিক মানসিক অসুস্থতার জন্য সেই জিনকে শরীর থেকে বের করে দেয়া এতে যাদুর প্রভাব ও জিনের প্রভাব কেটে গিয়ে পেসেন্ট সুস্থতা অনুভব করেন।

‎৫/ পয়েন্টটা ভালো করে একটু বুঝুনঃ ইস্তেফরাগ বা বমির মাধ্যমে যাদু বের করা এই ইস্তেফরাগটা ৩ ভাবে হয়
‎১)বমির মাধ্যমে।
‎২)ইসহাল তথা প্রস্রাব,পায়খানা,বায়ুর মাধ্যমে। ৩)ঘাম,গরম,ঠান্ডার মাধ্যমে।

‎এই তিনটির মূল ভিত্তি হচ্ছেঃ বমির মাধ্যমে পেট থেকে বেরিয়ে আসা যাদু,, ইসহাল যেমন সোনাপাতা পা কোন তরল পদার্থ পাতলা ভাবে তৈরি করে খাওয়ানোর মাধ্যমে পায়খানা ও প্রস্রাব বা বায়ু সাথে যাদুর বস্তু ও প্রভাব বের করা ।
‎ঘাম গরম ঠান্ডা গুলো অবশ্যই রুকইয়াহ চলাকালীন হতে হবে এতে রুকইয়াহ শ্রবণকারী ঘেমে যায়,খুব ঠান্ডা বা শরীর গরম হয়ে ঘেমে যাদু বের হয়।

‎৬/ পয়েন্ট ৫ নাম্বারের মতোইঃ তবে কোন রুকইয়াহ রিলেটিভ কোন তরল পদার্থ যেমন পানিপড়া খাওয়ার খেজুর,মধু, ইমাধ্যমে যেমন পানি পবিত্র কোন ভেষজের নির্জাস পান করা যার দ্বারা হয়তো বমি বা প্রস্রাব পায়খানার সময় যাদু নির্গত হয়ে যায়। ইত্যাদি।

16/05/2025

#অনলাইন লাইভ রুকইয়াহ সার্ভিস

যারা দেশের বাহিরে কিংবা দূরে আছেন, সেন্টারে এসে সরাসরি রুকইয়াহ করা সম্ভব নয়। তাদের জন্য আমরা অনলাইনে রুকইয়াহ সেবা গ্রহণের সুযোগ রেখেছি। চাইলে অনলাইনে লাইভ রুকইয়াহ করতে পারেন।

অনলাইনে রুকইয়ার নিয়ম-
প্রথমে শিডিউল নিতে হবে। এরপর নির্দিষ্ট ফি অগ্রিম পেমেন্ট করতে হবে। এরপর নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী রুকইয়াহ করা হবে।

আর রুকইয়াহ শুরু করার পূর্বে ইয়ারফোন নিয়ে বসবেন। যেহেতু অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে সাধারণত সাউন্ড কম হয়, সেকারণে সম্ভব হলে একটি ব্লুটুথ স্পিকারের ব্যবস্থা রাখতে পারলে ভালো হয় । মহিলা হলে পরিপূর্ণ পর্দা করে নিবেন। এরপর হোয়াটসঅ্যাপে ভিডিও কলে আপনার রুকইয়াহ চিকিৎসা করা হবে।

16/05/2025

🛑 জাদুর গিঁট নষ্টের রুকইয়াহ আয়াত

প্রস্তুতি:
প্রথমে নিয়ত করে নিন। হে আল্লাহ , আমার শরীরের প্রতিটি জাদুর গিঁট, বান ও হুসুন ধ্বংস করে দিন।
সূরা বাকারাহ: ৬০
وَإِذِ اسْتَسْقَىٰ مُوسَىٰ لِقَوْمِهِ فَقُلْنَا اضْرِب بِّعَصَاكَ الْحَجَرَ ۖ فَانفَجَرَتْ مِنْهُ اثْنَتَا عَشْرَةَ عَيْنًا

সূরা ত্বা-হা: ২৫-২৮
رَبِّ اشْرَحْ لِي صَدْرِي* وَيَسِّرْ لِي أَمْرِي* وَاحْلُلْ عُقْدَةً مِّن لِّسَانِي * يَفْقَهُوا قَوْلِي

সূরা আহক্বফ: ২৪-২৫
رِيحٌ فِيهَا عَذَابٌ أَلِيمٌ تُدَمِّرُ كُلَّ شَيْءٍ بِأَمْرِ رَبِّهَا

সূরা নাহল: ২৬
قَدْ مَكَرَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ فَأَتَى اللّهُ بُنْيَانَهُم مِّنَ الْقَوَاعِدِ فَخَرَّ عَلَيْهِمُ السَّقْفُ مِن فَوْقِهِمْ وَأَتَاهُمُ الْعَذَابُ مِنْ حَيْثُ لاَ يَشْعُرُونَ

সূরা ত্বা-হা: ১০৫
وَيَسْأَلُونَكَ عَنِ الْجِبَالِ فَقُلْ يَنسِفُهَا رَبِّي نَسْفًا

সূরা বনী ইসরাইল: ১৬
وَإِذَا أَرَدْنَا أَن نُّهْلِكَ قَرْيَةً أَمَرْنَا مُتْرَفِيهَا فَفَسَقُوا فِيهَا فَحَقَّ عَلَيْهَا الْقَوْلُ فَدَمَّرْنَاهَا تَدْمِيرًا

সূরা দাহর:৬
عَيْنًا يَشْرَبُ بِهَا عِبَادُ اللَّهِ يُفَجِّرُونَهَا تَفْجِيرً

সূরা ইউনুস: ৮১
قَالَ مُوسَى مَا جِئْتُمْ بِهِ السِّحْرُ إِنَّ اللَّهَ سَيُبْطِلُهُ إِنَّ اللَّهَ لَا يُصْلِحُ عَمَلَ الْمُفْسِدِينَ (81)

সূরা আ'রাফ: ১৫৭
وَيَضَعُ عَنْهُمْ إِصْرَهُمْ وَالْأَغْلَالَ الَّتِي كَانَتْ عَلَيْهِمْ ۚ” الأعراف
সূরা আম্বিয়া: ৩০
أَوَلَمْ يَرَ الَّذِينَ كَفَرُوا أَنَّ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ كَانَتَا رَتْقًا فَفَتَقْنَاهُمَا ۖ وَجَعَلْنَا مِنَ الْمَاءِ كُلَّ شَيْءٍ حَيٍّ ۖ أَفَلَا يُؤْمِنُونَ

সূরা ইয়াসিন: ৩৪
وَجَعَلْنَا فِيهَا جَنَّاتٍ مِّن نَّخِيلٍ وَأَعْنَابٍ وَفَجَّرْنَا فِيهَا مِنَ الْعُيُونِ

সূরা বাকারাহ: ৭৪
وَإِنَّ مِنَ الْحِجَارَةِ لَمَا يَتَفَجَّرُ مِنْهُ الْأَنْهَارُ ۚ وَإِنَّ مِنْهَا لَمَا يَشَّقَّقُ فَيَخْرُجُ مِنْهُ الْمَاءُ ۚ وَإِنَّ مِنْهَا لَمَا يَهْبِطُ مِنْ خَشْيَةِ اللَّهِ ۗ

সূরা আল-ফজর: ২১-২২
كَلا إِذَا دُكَّتْ الأَرْضُ دَكًّا دَكًّا(21)وَجَاءَ رَبُّكَ وَالْمَلَكُ صَفًّا صَفًّا(22)

সূরা যিলযাল: ১-২
إِذَا زُلْزِلَتِ الْأَرْضُ زِلْزَالَهَا (1) وَأَخْرَجَتِ الْأَرْضُ أَثْقَالَهَا (2)
সূরা যিলযাল: ৬
يَوْمَئِذٍ يَصْدُرُ النَّاسُ أَشْتَاتًا لِيُرَوْا أَعْمَالَهُمْ (6)

সূরা বনী ইসরাইল: ৯১
أَوْ تَكُونَ لَكَ جَنَّةٌ مِّن نَّخِيلٍ وَعِنَبٍ فَتُفَجِّرَ الْأَنْهَارَ خِلَالَهَا تَفْجِيرًا

নিয়মবিধি
১)/
উপরোক্ত আয়াত গুলো প্রতিটা ৭ বার বা বেজোড় সংখ্যকবার বেশি পরিমাণে ধারাবাহিকভাবে পড়বেন। প্রতিদিন আধা ঘন্টা বা ৪৫ মিনিট করে এক-দুইবার তিলাওয়াত করবেন।

২)/ তিলাওয়াত করার সময় মাঝেমধ্যে শরীরে ফুঁ দিবেন। পড়াকালীন কোনো স্থানে ব্যথা বৃদ্ধি পেলে সেসব জায়গায় হাত রেখে পড়বেন, এবং সম্ভব হলে ফুঁ দিবেন।

৩) অলিভ অয়েল এ ফুঁ দিয়ে ব্যথা, এলার্জি, চুলকানির জায়গায় মালিশ করবেন।

৪)/ পানিতে ফুঁ দিয়ে সেটা সারাদিন পান করবেন যখনই পান করার প্রয়োজন হয়।

রুকইয়াহ শেষে আল্লাহর কাছে দুআ করুন...

"হে আল্লাহ , আমার শরীরের প্রতিটি যাদূর গিট ও হুসুন ধ্বংস করে দিন। বারবার বলুন।

আয়াত গুলো পড়াকালীন যদি কোন জায়গায় ব্যথা বৃদ্ধি পায়, তাহলে দু'আয় শরীরের সে স্থানের নাম উল্লেখ করে দু'আ করুন।

#গিঁট #উক্বাদ #রুকইয়াহ #বান #আয়াত #ইসলাম

25/04/2025

বয়স হচ্ছে তবুও বিয়ে হচ্ছেনা এমন বোনদের রুকইয়া করলে দেখা যায়- ১০ জনের মধ্যে ৯জনই জীন/জাদুতে আক্রান্ত!

16/04/2025

আল্লাহর কসম, ৩ টি কাজ যে করবে তাকে কোন জিন জাদু আক্রান্ত করতে পারবেনা:

১. সর্বদা অজু অবস্থায় থাকা
২. নিজের কাছে মিসওয়াক রাখা
৩. বিসমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়া দুররু.... এই দুয়া সর্বদা সকাল সন্ধ্যা আমল করা।

--- মাওলানা মানযুর মেংগল হাফিযাহুল্লাহ

ছেলেটি ১৩ পারার হাফেজ। 😪কিন্তু এখন কোনোভাবেই তাকে মাদ্রাসায় পাঠানো সম্ভব হচ্ছে না। সে যেতে চায় না, জোর করে মাদ্রাসায় দিয়...
16/04/2025

ছেলেটি ১৩ পারার হাফেজ। 😪

কিন্তু এখন কোনোভাবেই তাকে মাদ্রাসায় পাঠানো সম্ভব হচ্ছে না। সে যেতে চায় না, জোর করে মাদ্রাসায় দিয়ে আসলেও অসুস্থ হয়ে পড়ে। তার আচরণেও এসেছে বড় ধরনের পরিবর্ত।
অতিরিক্ত রাগ, কিছুটা উগ্রতা, ও আচরণগত স্পষ্ট পরিবর্তন লক্ষ্য করছেন পরিবার।

ছেলেটির ভাই একজন অত্যন্ত বিচক্ষণ ব্যক্তি, মাশাআল্লাহ! ছোট ভাইয়ের এমন পরিবর্তন দেখে তিনি দ্রুত রুকইয়্যাহ সেন্টারে যোগাযোগ করে একটি শিডিউল নির্ধারণ করেন।

ডায়াগনোসিস সেশনে জানা যায়, পেশেন্ট ‘আইনুল জ্বীন’-এ আক্রান্ত (জ্বীনের নজরে)। এই জ্বীনের প্রভাবেই তার পড়ালেখা ও আচরণে এত বড় পরিবর্তন এসেছিল।

➡️ আপনারও উচিত, যদি দেখেন আপনার সন্তানের আচরণে হঠাৎ বড় ধরনের পরিবর্তন এসেছে, তখনই একটি ডায়াগনোসিস সেশন করিয়ে দেখা—এই সমস্যাগুলো কি জ্বীন বা জাদুর প্রভাবের কারণে হচ্ছে কিনা।

রুকইয়্যাহ সম্পর্কে জানতে ফলো দিন

পরামর্শ নিন : 01775503070 শুধু হোয়াটসঅ্যাপ

15/04/2025

বদনজর; বাস্তবতা, লক্ষণ ও প্রাথমিক চিকিৎসা
:- উস্তাজ ইবনে ইসহাক
নজর লাগা সমাজের কোনো কুসংস্কার না, চরম বাস্তবতার নাম বদনজর। কোনো জিনিস দেখে আশ্চর্য হওয়া বা হিংসা প্রকাশের কারণে নজর লাগে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা এই বাস্তবতার সম্মুখীন হচ্ছি প্রতিনিয়ত। কিন্তু না জানার কারণে চিকিৎসা নিতে পারছি না। বরং দীর্ঘদিন অসুস্থতা লেগে থাকা, অস্থিরতা, শরীর ও চেহারা নষ্ট হয়ে যাওয়াসহ দুরারোগ্য অনেক সমস্যা আক্রান্ত হয়ে জীবন যাপন করছে। একটু সময় দিয়ে চলুন নজর সম্পর্কে হাদিস এবং নজরের লক্ষণ ও করণীয় সম্পর্কে জানি।

নজর সম্পর্কে হাদিস:
নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম বলেন: বদ নজর সত্য।(১) বদনজর মানুষকে কবরে পৌঁছে দেয় এবং উটকে পাতিলে।(২) আমার উম্মতের মধ্যে তাকদীরের মৃত্যুর পর সর্বাধিক মৃত্যু বদ নজর লাগার দ্বারা হবে। (৩)
যদি কোন বস্তু তাকদীরকে অতিক্রম করত তবে বদ নজর তা অতিক্রম করত। সুতরাং তোমাদেরকে যখন (বদনজর এর প্রভাব মুক্তি পেতে) গোসল করতে বলা হয় তখন তোমরা গোসল কর । (৪)

সব হাদিসে সুস্পষ্টভাবে বদনজরের কুপ্রভাব এবং তার ভয়ংকর রূপ সম্পর্কে ধারণা দেয়া হয়েছে। নবিজি যা বলেন সব আসমানি নির্দেশনা, তিনি নিজ থেকে কিছু বলেন না। স্রষ্টাই ভালো জানেন সৃষ্টির মূল সমস্যা কি এবং সব সমস্যার উৎপত্তি কোথা থেকে শুরু। সে চিকিৎসা সম্পর্কেও বেশি ধারণা রাখেন নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম।

১.বুখারীঃ ১০/২১৩।২. সহীহ আল জামেঃ ১২৪৯। ৩.মুসনাদে বাযযার। ৪. মুসলিমঃ ১৪/১৭১।

বদনজরের লক্ষণ:
যারা নিজেদের বদনজরে আক্রান্ত ভাবছেন, যাচাই করতে চান তিনি বা পরিবারের কেউ আসলেই বদনজরে আক্রান্ত কিনা তারা প্রথমেই নিচের লক্ষনগুলো দেখুন কতগুলো লক্ষণ আপনার সাথে মিলেঃ

১। শরীরে জ্বর থাকা, কিন্তু থার্মোমিটারে না উঠা।
২। কোনো কারণ ছাড়াই কান্না আসা..
৩। প্রায়সময় কাজে মন না বসা, নামায যিকর ক্লাসে মন না বসা।
৪। প্রায়শই শরীর দুর্বল থাকা, ক্ষুধামন্দা, বমি বমি ভাব লাগা।
৫। চেহারা ধূসর/হলুদ হয়ে যাওয়া।
৬। বুক ধড়ফড় করা, দমবন্ধ হয়ে অস্বস্তি লাগা।
৭। অহেতুক মেজাজ বিগড়ে থাকা।
৮। আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুদের সাথে দেখা করতে ভালো না লাগা।
৯। অতিরিক্ত চুল পড়া। শ্যাম্পুতে কাজ না করা।
১০। পেটে প্রচুর গ্যাস এবং দীর্ঘদিন চিকিৎসার পরও সমাধান না পাওয়া।
১১। বিভিন্ন অসুখ লেগে থাকা যা দীর্ঘদিন চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। (সর্দিকাশি, মাথাব্যথা ইত্যাদি)
১২। হাত-পায়ে মাঝেমধ্যেই ব্যাথা করা, পুরো শরীরে ব্যাথা দৌড়ে বেড়ানো।
১৩। ব্যবসায় ঝামেলা লেগে থাকা।
১৪। আপনি যে কাজে দক্ষ ও অভিজ্ঞ সেটা করতে গেলেই অসুস্থ হয়ে যাওয়া।
১৫. গোশতের গুটলির মতো অনুভব হওয়া।
১৬. স্বপ্নে মৃত মানুষ দেখা বা নিজেকে মৃত দেখা।
১৭. স্বপ্নে লাল চোখের লোক দেখা। তাকিয়ে থাকতে দেখা।

বি:দ্র: উল্লেখিত দু-একটা সমস্যা থাকলেই নিজেকে বদনজরের রোগী ভেবে আতঙ্কিত হওয়ার প্রয়োজন নাই। এগুলো সাধারণত দু-একটা সবার সাথেই মিলতে পারে। আবার এমন কিছু সমস্যা আছে যেগুলো এক-দুইটা মিলে গেলেই বড় সমস্যা হত্ব পারে। তাই অভিজ্ঞ রাকির পরামর্শ নেয়ার চেষ্টা করবেন। অন্যথায় প্রাথমিক অবস্থায় বাসায় রুকইয়ার গোসল করে দেখে নিবেন কিছুদিন।

বদনজর চিকিৎসা:
বদনজর সবার লাগে। কারো স্বাভাবিকভাবে আবার কারো অস্বাভাবিক পর্যায়ে। বদনজরের প্রাথমিক চিকিৎসা হলো, মাসনুন আমলে গুরুত্ব দেয়া এবং যার নজর লেগেছে তার অজুর পানি দিয়ে রোগীকে গোসল করানো। না জানা গেলে সাধারণ বদনজরের রুকইয়া করা। কম লাগলে ৩/৫ দিন রুকইয়া গোসল করবে। মধ্যম পর্যায়ে হলে ৭ দিন গোসল করবে এবং অডিও শুনবে। নজরের সমস্যা একেবারে বেশি থাকলে গোসল করবে, অডিও শুনবে এবং সাথে সাথে নজরের জন্য রুকইয়া করবে; আয়েশা সিদীকা রাদি. বলেন, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বদনজর থেকে রক্ষা পেতে ঝারফোক করার নির্দেশ দিতেন। (বুখারীঃ ১০/১৭০, মুসলিমঃ ২১৯৫)

লক্ষণীয়:
উল্লেখিত বদনজরের লক্ষণসমূহ বড় মানুষের জন্য। বাচ্চাদের সমস্যা, ব্যবসা ও ক্ষেত খামারে বদনজরের লক্ষণ এটা থেকে কিছুটা আলাদা। এছাড়াও জিনের নজর হয় অনেকের, যার চিকিৎসা ব্যবস্থাও ভিন্ন। এসব বিষয়ে পরামর্শ পেতে অভিজ্ঞ লোকের সাথে আলাপ করুন৷

:::রুকইয়াহ বিষয়ক পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন। হোয়াটসঅ্যাপ: 01607-046466

26/03/2025

📜তাবিজ কোথায় খুঁজব? কিভাবে খুঁজব?
#শেয়ার_করুন ‼️
♦️পরামর্শ দেয়ার সময় প্রায়ই তাবিজ খোজার কথা বলি। খোজার পর পাওয়া গেলে যেন নষ্ট করে নিয়মমত সেটাও বলে দেই। তখন এই জাতীয় প্রশ্ন অনেকে করে। অথচ নিজেরা একটু চিন্তা করে বুঝা যায় কিভাবে খুজতে হবে। বুঝানোর জন্য আমি বলি, ধরেন আপনার বাসা পুলিশ তল্লাশি করবে, তারা কিভাবে তল্লাশী করে? পুরো বাসা উলট পালট করে, তছনছ করে ফেলে। আরও, বলি ধরেন আপনার মূল্যবান কোনও অলংকার হারিয়ে গিয়েছে, আপনি কিভাবে খুজবেন? গুরুত্বপূর্ণ কোনো কাগজ হারিয়েছে ঘরে, কিভাবে খুজবেন? পুরো বাসা তোলপাড় করে ফেলবেন না? সেভাবেই খুজবেন।

♦️এক ব্যক্তি গত কয়েকদিন ধরে তাবিজের জন্য বাসা তছনছ করে ফেলেছে। বিস্ময়করভাবে প্রায় ৫০ টা তাবিজ পেয়েছে! কিছুদিন আগে এই ব্যাপারে একটা ছবি পোস্ট করেছিলাম। এখনও তাবিজ নানা জায়গায় পাওয়া যাচ্ছে। কাজেই খোজার মত খুজতে হবে। আলসেমি করে কোথায় খুজব, এটাতো ঝামেলা, মনে করা যাবে না। করলে আপনার লস, আমারতো কিছু না।

✅১। তাবিজ খোজা শুরু করার আগে আল্লাহর সাহায্য চাইবেন। সব রকম তাবিজ যেন আল্লাহ তায়ালা মিলিয়ে দেন, পাইয়ে দেন, খুব দুআ করবেন। চাইলে প্রতিদিনই করতে পারেন, করা উচিত।

✅২। এরপর শুরু করা যেতে পারে শোবার ঘর থেকে। বিছানা থেকে শুরু। বালিশ চেপে চেপে দেখেন। শক্ত, অস্বাভাবিক কিছু লাগে? লাগলে বের করুন।

⤵️তোশকে কোথাও কাটা নেই তো? সেলাই অন্যরকম লাগে? শক্ত-ধাতব কিছু লাগে? চেক করুন।

⤵️খাটের কাঠের জয়েন্টগুলো দেখেছেন? অনেক খাটে পাইপের মত থাকে। পাইপের ভিতরে চেক করেছেন?

✅৩। আলমারির কী অবস্থা? ওয়্যারড্রোব? কাপড়ের ভাজে ভাজে দেখুন। সব কাপড় নামিয়ে, চোরাগুপ্ত যত চেম্বার আছে ভাল মত চেক করুন।

✅৪। এভাবে পড়ার টেবিল, টেবিলের ড্রয়ার, রান্নাঘরের জিনিসপত্র, চুলাসহ অন্য সকল আসবাবপত্র পরীক্ষা করুন।

✅৫। জানালার কার্নিশ চেক করুন। বারান্দার কার্নিশ থাকলে চেক করুন।

✅৬। টব থাকলে টবের মাটি চেক করুন। খুড়ে দেখতে বলছি না। অস্বাভাবিক লাগলে খুড়ে দেখুন।

✅৭। সিলিং ফ্যানের পাইপের ভিতরেও তাবিজ পাওয়া যায়।

✅৮। ইলেক্ট্রিক বক্সের ভিতরে সাবধানতার সাথে দেখুন।

✅৯। False Ceiling থাকলে পরীক্ষা করুন। কমোডের Flash Pot, গিজারের ভিতরে চেক করুন।

✅১০। Exhaust Fan এর চেম্বার চেক করুন। রান্নাঘরের ফ্যান, ডাক্ট পরীক্ষা করুন।

✅১১। বাড়ির আশেপাশে বড় বড় গাছে আছে? গাছের ডালগুলোতে দেখুন। পাতা ছাড়া আর কিছু থাকলে চেক করুন।

✅১২। ভেন্টিলেটরের কথা ভুলে গেলে চলবে না। দেখতে হবে।

✅১৩। আপনি যে পার্স, মানিব্যাগ, ট্রাভেল ব্যাগ ব্যবহার করেন এইগুলো অবশ্যই দেখবেন। পুরনো জুতার বাক্স, গহনার বাক্স, সিন্দুক সব দেখবেন।

✅১৪। বাড়ির আশেপাশের কোনও জায়গা মনে হচ্ছে কেউ খুড়েছে? চেক করুন অবশ্যই।

✅১৫। অনেকে পেরেক, গজাল ইত্যাদি দিয়ে বাড়ি বন্ধ করে। অতিরিক্ত বুদ্ধিমানরা আবার বাড়ি করার সময় কনক্রিটের মধ্যে তাবিজ দিয়ে দেয়। অথবা পরে দেয়াল ভেঙে তাবিজ গেথে আবার প্লাস্টার করে। এসব বের করা উচিত। রাখা যেহেতু গিয়েছে, এখন মিন মিন করা উচিত না যে, কিভাবে বের করব এসব।

✅১৬। জমি বিক্রি বন্ধ করতে, জমি কিনে নেয়ার জন্য শয়তানের দোসরেরা অনেক সময় জমিতে তাবিজ পুতে রাখে। এমন সন্দেহ হলে অবশ্যই জমি ভালভাবে চেক করতে হবে। গজাল, লোহা ইত্যাদি পাওয়া গেলে তো ভাল অথবা কোথাও সন্দেহজনক মনে হলে খুড়ে দেখতে হবে।

‼️এছাড়াও আরও কি কি করা যেতে পারে তা চিন্তা করে নিজেরা বের করে নিবেন।

Address

Mirpur, Dhaka
Mirpur

Telephone

+8801975503070

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Raqi HM Rokan sarkar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share