Doctorry Clinic

Doctorry Clinic কষ্ট করে হসপিটালে যাবেন কেন?
হসপিটালের সব সেবা পৌঁছে যাবে আপনার বাড়িতেই।

13/07/2023

>>> কমপ্লিট ডেঙ্গু প্যাকেজ

11/07/2023

ঘরে বসেই সরকার নির্ধারিত মূল্যে ডেঙ্গু টেস্ট করিয়ে নিতে পারবেন আমাদের কাছ থেকে। সঙ্গে ফ্যামিলি মেডিসিন ডক্টরের ফ্রি কনসালটেশন তো থাকছেই।

07/06/2023

জেনে নিন জন্ডিসের কারণ ও প্রতিকার,গ্রীষ্ম বা বর্ষাতেই আমাদের দেশে জন্ডিসের প্রকোপ সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে যেসব জন্ডিস পান...
02/06/2023

জেনে নিন জন্ডিসের কারণ ও প্রতিকার,
গ্রীষ্ম বা বর্ষাতেই আমাদের দেশে জন্ডিসের প্রকোপ সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে যেসব জন্ডিস পানিবাহিত ভাইরাসের মাধ্যমে ছড়ায়। চোখের পাতা, শরীর ও প্রস্রাবের রং হলুদ হয়ে যাওয়াকেই আমরা জন্ডিস বুঝি।

যুগে যুগে মানুষ এই রোগের সঙ্গে পরিচিত। তবে সত্যিকার অর্থে জন্ডিস আসলে কোনো রোগ নয়, বরং অনেক রোগের একটা উপসর্গ। রক্তে বিলিরুবিন নামের উপাদানটা বেড়ে গেলে জন্ডিস দেখা দেয়। বিলিরুবিন বাড়ার আছে বিভিন্ন কারণ। যেমন লোহিত রক্তকণিকার অতিরিক্ত ভেঙে যাওয়া, বিলিরুবিনের বিপাকজনিত কোনো সমস্যা, পিত্তরস লিভার থেকে ক্ষুদ্রান্ত্রে যাওয়ার পথে বাধা পাওয়া ইত্যাদি।

বাংলাদেশে জন্ডিসের প্রধান কারণ হচ্ছে ভাইরাল হেপাটাইটিস। এর মধ্যে হেপাটাইটিস এ এবং হেপাটাইটিস ই ভাইরাস পানিবাহিত রোগ। হেপাটাইটিস বি ও হেপাটাইটিস সি রোগ দুটি ছড়াতে পারে নানা কারণে। এর মধ্যে অনিরাপদ রক্ত গ্রহণ, বি ভাইরাসে সংক্রমিত মা থেকে সন্তান, অনিরাপদ শারীরিক সম্পর্ক, শিরাপথে ব্যবহৃত সিরিঞ্জে মাদকদ্রব্য গ্রহণ, অস্ত্রোপচার, কিডনি রোগীর ডায়ালাইসিস ইত্যাদি।
জন্ডিসের কারণগুলো কী,

• ভাইরাস: হেপাটাইটিস এ, হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি, হেপাটাইটিস ই ভাইরাস।
• লিভার সিরোসিস।
• হিমোলাইটিক অ্যানেমিয়া, যেমন থ্যালাসেমিয়া।
• ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (প্যারাসিটামল টক্সিসিটি, সনাতনী বা দেশজ ওষুধ গ্রহণ)।
• জেনেটিক রোগ, যেমন উইলসন ডিজিজ।
• পিত্তনালির পাথর।
• ক্যানসার (প্যানক্রিয়াস, লিভার, পিত্তনালি ও পিত্তথলি, খাদ্যনালি)।
• অটোইমিউন লিভার ডিজিজ।
• নবজাতকের জন্ডিস।
এ ছাড়া অনেক অপ্রচলিত ও বিরল রোগেও জন্ডিস উপসর্গটি দেখা দেয়।
কীভাবে বুঝবেন
জন্ডিস হলে চোখ ও প্রস্রাবের রং হলুদ হয়ে যায়। অরুচি, বমি ভাব, বমি হয়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। চুলকানি হতে পারে। পেটে ব্যথা, পায়খানার রং সাদাটে বা ফ্যাকাশে হওয়া, জ্বর জ্বর লাগা, শরীর অনেক দুর্বল লাগা। ওজন কমে যেতে পারে। কোনো কোনো রোগে রক্ত বমি, কালো পায়খানা হতে পারে, পেটে কোনো লাম্প বা চাকা অনুভূত হওয়া, পেটে পানি আসা বা শরীর ফুলে যাওয়ার মতো জটিলতা দেখা দিতে পারে।
জন্ডিসের চিকিৎসা আছে
জন্ডিসের লক্ষ্মণ দেখা দিলে অবিলম্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। পূর্ণ বিশ্রামে থাকুন। পর্যাপ্ত পানি, ডাবের পানি, তরলজাতীয় খাবার খান। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া যেকোনো ওষুধ পরিহার করুন। বিশেষ করে হারবাল, কবিরাজি ওষুধ গ্রহণ, ঝাড়ানো ইত্যাদি থেকে বিরত থাকুন। এতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে হেপাটাইটিস বি ও হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের চিকিৎসা নিন।
প্রতিরোধে সচেতনতা
• নিরাপদ বিশুদ্ধ পানি ও খাবার খান।
• হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের টিকা নিন।
• আপনার পরিবারে ক্রনিক লিভার ডিজিজের রোগী থাকলে আপনিও লিভার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
• মদপান থেকে বিরত থাকুন।
• লিভারের চর্বি নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
ডা. আরিফা তাসনীম, হেপাটোলজি বা লিভারবিশেষজ্ঞ, শেখ রাসেল জাতীয় গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ঢাকা

থাইরয়েডের সমস্যা কি মা হতে বাধা সৃষ্টি করে?লেখা:লে. কর্নেল ডা. নাসির উদ্দিন আহমদগর্ভধারণের আগেই থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা ...
28/05/2023

থাইরয়েডের সমস্যা কি মা হতে বাধা সৃষ্টি করে?
লেখা:
লে. কর্নেল ডা. নাসির উদ্দিন আহমদ
গর্ভধারণের আগেই থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা জেনে নেওয়া ,
থাইরয়েডের নানা রকম সমস্যার মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত হলো হাইপোথাইরয়েডিজম বা থাইরয়েড হরমোন ঘাটতিজনিত রোগ। থাইরয়েড–সংক্রান্ত রোগ ব্যাধিগুলোর মধ্যে এই রোগে সর্বাধিক মানুষ আক্রান্ত হয়ে থাকেন। পুরুষদের তুলনায় নারীদের মধ্যে এ রোগের আধিক্য বেশি। পুরুষ ও নারীদের প্রজননস্বাস্থ্যে থাইরয়েড হরমোনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। ক্ষেত্রবিশেষে হরমোনটির তারতম্যের কারণে বন্ধ্যাত্ব পর্যন্ত হতে পারে। গর্ভকালীন মা ও গর্ভস্থ শিশুর নানাবিধ জটিলতা দেখা দিতে পারে। যাঁদের থাইরয়েডের সমস্যা আছে, তাঁরা একটা উদ্বেগের মধ্যে থাকেন, তাঁরা মা হতে পারবেন কিনা। অবশ্যই পারবেন, তবে তাঁর জন্য চাই সচেতনতা।
গর্ভের প্রথম ধাপে গর্ভস্থ ভ্রূণের বিকাশ ও বৃদ্ধির জন্য নিজস্ব কোনো থাইরয়েড হরমোন থাকে না। এটির জন্য মায়ের ওপর গর্ভস্থ শিশুটি নির্ভরশীল। মায়ের হরমোন ঘাটতি তাই শিশুর স্নায়বিক বৃদ্ধি ও বিকাশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। শিশু হতে পারে বুদ্ধি বৈকল্যের শিকার। অনেক ক্ষেত্রে এর ঘাটতির কারণে গর্ভপাত হতে পারে। এ ছাড়া অকাল প্রসব, চব্বিশ সপ্তাহ পর গর্ভের ভেতর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এসব বাচ্চারা সাধারণত জন্মগতভাবে কম ওজনের হয়ে থাকে। কখনো গর্ভস্থ শিশু হতে পারে জন্মগত হাইপোথাইরয়েডিজম আক্রান্ত।
গর্ভবতী মায়েরাও এই হরমোনের অভাবে অনেক জটিলতায় আক্রান্ত হতে পারেন। গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, রক্তশূন্যতা—তাঁদের অনেক বেশি হয়ে থাকে। মাংসপেশির দুর্বলতা, ব্যথা–বেদনা তাঁদের বেশি হয়। এমনকি হৃৎপিণ্ড বিকল হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায়। তাঁদের গর্ভ ফুল আলাদা হতে পারে গর্ভাশয় থেকে। শুরু হতে পারে রক্তপাত।
গর্ভকালে হাইপোথাইরয়েডিজমের অন্যতম প্রধান কারণ হলো আয়োডিনের ঘাটতি। যে অঞ্চলের মাটি ও শস্যদানায় আয়োডিনের ঘাটতি রয়েছে, সেখানকার মায়েরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন। দ্বিতীয় প্রধান কারণ হলো অটোইমিউন থাইরয়েড রোগ। গর্ভের আগেই যাঁদের কিঞ্চিৎ হরমোনের ঘাটতি থাকে, গর্ভকালে তা প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। গর্ভের আগেই থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা জেনে নেওয়া জরুরি, বিশেষ করে যেসব মা আয়োডিন ঘাটতিজনিত অঞ্চলের বাসিন্দা, যাঁদের পরিবারে থাইরয়েডের ব্যাধি রয়েছে, কিংবা আগে থেকেই যাঁরা এই রোগে আক্রান্ত। এ ছাড়া যাঁদের বয়স ত্রিশের বেশি, যাঁদের আগে থেকেই গলগণ্ড রয়েছে, যাঁদের অন্য কোনো অটোইমিউন রোগ ব্যাধির নজির রয়েছে কিংবা থাইরয়েড অ্যান্টিবডির উপস্থিতি বিদ্যমান, তাঁরা অবশ্যই হরমোনের মাত্রা জেনে নেবেন। টাইপ–১ ডায়াবেটিস, অতিমাত্রায় স্থূল নারীরা গর্ভের আগে থাইরয়েড সম্পর্কে নিশ্চিত হবেন। যাঁরা এমায়োডেরন, লিথিয়াম ওষুধ গ্রহণ করছেন কিংবা কোনো কারণে যাঁরা ঘাড়ে কিংবা মাথায় রেডিও থেরাপি ব্যবহার করেছেন কিংবা যাঁদের আগে থাইরয়েডের শল্যচিকিৎসা হয়েছে, তাঁরাও জেনে নেবেন এই হরমোনের মাত্রা কেমন।
থাইরয়েড হরমোন কমে গেলে বেশ কিছু লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে। ওজন বৃদ্ধি, ক্লান্তি, কোষ্ঠকাঠিন্য, ঠান্ডা অনুভব, অবসন্নতা, শুষ্ক ত্বক-চুল এগুলো হাইপোথাইরয়েডিজমের অন্যতম প্রধান লক্ষণ। এই লক্ষণগুলো গর্ভকালীন সাধারণ লক্ষণের সঙ্গে অনেকাংশে মিলে যায়। এ কারণেই অনেকেই বুঝতে পারেন না যে তাঁরা হাইপোথাইরয়েডিজমে আক্রান্ত।
থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে মূলত দুটি হরমোন নিঃসরণ হয়। টি৩ ও টি৪। এগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য মস্তিষ্ক থেকে অন্য আরেকটি হরমোন নিঃসরণ হয়, যার নাম টিএসএইচ। রক্তে হরমোন দুটি কমে গেলে টিএসএইচ বেড়ে যায়। রক্তে এটির মাত্রা পর্যবেক্ষণ করে থাইরয়েডের কার্যকারিতা বোঝা যায়। কারও কারও প্রকট হাইপোথাইরয়েডিজম থাকে আবার কারও ক্ষেত্রবিশেষে প্রচ্ছন্ন অবস্থায় থাকে। গর্ভকালীন দুটি অবস্থারই চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। গর্ভকালে হাইপোথাইরয়েডিজমের জন্য বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ওষুধের মাত্রা বাড়াতে হয়। অন্য সময়ের তুলনায় টিএসএইচের মান আরও কমের দিকে রাখতে হয় ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে। এ সময় হরমোনের মাত্রা নানাবিধ কারণে খুব বেশি ওঠানামা করে। সে কারণে গর্ভকালে ওষুধের মাত্রা ঠিক করার জন্য হরমোনের মাত্রা দু–এক মাস পরপরই দেখে নিতে হয়। এ ছাড়া যাঁদের রক্তে থাইরয়েড অ্যান্টিবডির উপস্থিতি রয়েছে, তাঁদের আরও সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা দরকার। কেননা, তাঁদের গর্ভকালীন জটিলতা অন্যদের থেকে বেশি হতে পারে।
সন্তান প্রসবের পর মায়েদের থাইরয়েড ওষুধের মাত্রা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কমাতে হয়। প্রসবের চার সপ্তাহের মধ্যে আবার হরমোন পরীক্ষা করে ব্যবস্থাপত্র নেওয়া দরকার। সন্তান প্রসবের পর ক্ষেত্রবিশেষে থাইরয়েড হরমোন সাময়িক সময় বেড়ে যেতে পারে। এমনকি এ সময় কারও কারও অটোইমিউন থাইরয়েডের রোগ প্রকট হতে পারে। এমনকি কারও হাইপোথাইরয়েডিজম স্থায়ী রূপ নিতে পারে। সন্তান প্রসবের পর এ জন্য কমপক্ষে ছয় মাস এই হরমোন পর্যবেক্ষণ করা জরুরি। সঙ্গে নবজাতকেরও থাইরয়েড হরমোন পরীক্ষা করতে হবে।
লেখক: মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, সিএমএইচ

28/05/2023

সন্ধ্যায় হাঁটা কেন ভালো
হাঁটা বরাবরই স্বাস্থ্যকর অভ্যাস। এতে শরীরচর্চা যেমন হয়, তেমনি নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন। সন্ধ্যায় নিয়মিত হাঁটলে এগুলোর বাইরেও পাবেন বেশ কিছু শারীরিক উপকার। জেনে নিন কী কী উপকার।
ভালো ঘুম
দিনের বেলায় সূর্যের আলোর সংস্পর্শে এলে সন্ধ্যায় শরীরে মেলানিন তৈরি হয়। এটা আপনার শরীরকে রাতে ঘুমের চক্রের কথা মনে করিয়ে দেয়। সন্ধ্যায় হাঁটলে শরীরের এই প্রক্রিয়া আরও ভালো কাজ করে। রাতে আরও ভালো ঘুম হয়। সন্ধ্যায় হাঁটার অভ্যাস সারা দিনের চাপ থেকে আপনাকে মুক্ত করবেছবি: পেক্সেলসডটকম
চাপ কমায়
হাঁটাহাঁটি এমনিতেই মানসিক চাপ কমাতে ভীষণ উপকারী। দিনভর নানা কাজে ব্যস্ত থাকার পর সন্ধ্যায় হাঁটাহাঁটি আপনার মনকে করবে ফুরফুরে। সন্ধ্যায় হাঁটার অভ্যাস সারা দিনের চাপ থেকে আপনাকে মুক্ত করবে।
মুড ভালো করে
নিয়মিত শরীরচর্চার কেবল শারীরিকই নয়, বিবিধ মানসিক উপকারও রয়েছে। নিয়মিত ব্যায়ামে মেজাজ ভালো থাকে। কমায় হতাশা ও উদ্বেগের মাত্রা। সন্ধ্যায় হাঁটার সময় প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং তাজা বাতাস আপনাকে আরও ভাল বোধ করতে সহায়তা করে।
হৃৎপিণ্ডের সজীবতা
হাঁটা খুব সহজ ও কার্যকর একটি ব্যায়াম। আপনার হৃৎপিণ্ডের ওপরেও স্বাস্থ্যকর প্রভাব পড়ে। নিয়ন্ত্রণে রাখে রক্তচাপ, শক্তিশালী করে হৃৎপিণ্ড, বাড়ায় রক্ত চলাচল। কমায় প্রদাহ, নিয়ন্ত্রণে আনে রক্তে চিনির পরিমাণ। নিয়ন্ত্রণে রাখে রক্তচাপ, শক্তিশালী করে হৃৎপিণ্ড, বাড়ায় রক্ত চলাচলছবি: রয়টার্স
বাড়ায় উদ্যম
ক্লান্তির কারণে অনেকেই সন্ধ্যায় হাঁটতে চান না। দিনভর কাজ করে সন্ধ্যায় আর শরীর হাঁটতে সায় দেয় না। অথচ হাঁটলে হয় উল্টো ফল। শরীরে আরও উদ্যম আসে। বিশেষত যাঁরা সারা দিন বসে কাজ করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে এটা বেশি করে সত্য। সামান্য হাঁটাতেই আবার জেগে ওঠে শরীর। দেখবেন, আপনার শরীর আরও চনমনে, সজাগ ও সক্রিয় হয়ে উঠেছে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে কার্যকর
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সন্ধ্যায় হাঁটা বিশেষ সহায়ক। তাতে যেমন প্রচুর ক্যালরি খরচ হয়, তেমনি সহায়তা করে বিপাক প্রক্রিয়ায়। সেই সঙ্গে দূর হয় বেশি খাওয়ার প্রবণতা। হজমের জন্যও এই অভ্যাস বেশ সহায়ক।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সন্ধ্যায় হাঁটা বিশেষ সহায়কছবি: পেক্সেলসডটকম

শক্তিশালী স্মৃতিশক্তি
সন্ধ্যায় হাঁটার অভ্যাস মানসিক অবসাদ দূর করে। বাড়ায় মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল। পাশাপাশি হাঁটতে গিয়ে আপনি অনেক কিছু দেখেন। অনেক কিছু অনুভব করেন। এর ফলে নতুন নতুন স্মৃতি তৈরি হতে থাকে। এগুলো আপনার অনুভূতি ও সৃজনশীলতাকে প্রভাবিত করে। সব মিলিয়ে, আপনার স্মৃতিশক্তিতে রাখে ইতিবাচক প্রভাব।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

26/05/2023
হজযাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার বিষয়সমূহ:হজ ব্যবস্থাপনা সঠিকভাবে সম্পন্ন করার নিমিত্তে সম্মানিত হজযাত্রীগণ সরকারের নির্ব...
04/05/2023

হজযাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার বিষয়সমূহ:

হজ ব্যবস্থাপনা সঠিকভাবে সম্পন্ন করার নিমিত্তে সম্মানিত হজযাত্রীগণ সরকারের নির্বাচিত মেডিকেল সেন্টারে টিকা নেওয়ার পূর্বে নিম্নলিখিত পরীক্ষার রিপোর্ট সাথে নিয়ে আসবেন। উল্লেখ্য যে বিগত ০৩ (তিন) মাসের মধ্যে সম্পন্ন করা রিপোর্ট গ্রহনযোগ্য।

1. Urine R/M/E
2. Random Blood Sugar ( R.B.S )
3. X-Ray Chest P/A view
4. ECG
5. Serum Creatinine
6. Complete Blood Count (CBC with ESR)
7. Blood Grouping and Rh Typing ( অথবা বৈধ ডকুমেন্ট যেখানে ব্লাড গ্রুপ স্পষ্টভাবে লেখা আছে )

এই টেস্টগুলো আমাদের সেন্টার থেকে করিয়ে নিন সহজেই।
ফোন করুন : 01601-018461 & 01843-018461
ভিজিট করুন : www.doctorry.net

হজ ব্যবস্থাপনা সঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্যে  সম্মানিত হজ যাত্রীগণ সরকারের নির্বাচিত মেডিকেল সেন্টারে টিকা নেওয়ার পূর্বে ...
02/05/2023

হজ ব্যবস্থাপনা সঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্যে সম্মানিত হজ যাত্রীগণ সরকারের নির্বাচিত মেডিকেল সেন্টারে টিকা নেওয়ার পূর্বে নিম্নলিখিত পরীক্ষার রিপোর্ট সাথে নিয়ে আসবেন।
তিন মাসের মধ্যে সম্পন্ন করা রিপোর্ট গ্রহণযোগ্য।
#হজ #ওমরাহ

গরমে কী খাওয়া যাবে, কী খাওয়া যাবে নাগরমে সুস্থ থাকতে প্রতি বেলার খাবার হতে হবে সুষম। অর্থাৎ শর্করা, প্রোটিন, স্নেহ, ভিটা...
29/04/2023

গরমে কী খাওয়া যাবে, কী খাওয়া যাবে না
গরমে সুস্থ থাকতে প্রতি বেলার খাবার হতে হবে সুষম। অর্থাৎ শর্করা, প্রোটিন, স্নেহ, ভিটামিন, মিনারেল ও পানি থাকতেই হবে। খাদ্য নির্বাচনের সময় খেয়াল রাখতে হবে খাদ্যের ধরনের ওপর। তরমুজে প্রচুর অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট আছে যা দেহে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করে
গরমে কী খাওয়া যাবে, কী খাওয়া যাবে না
মৌসুমি ফল খাওয়া ও সংরক্ষণের অভ্যাস করতে পারলে ভিটামিন ও মিনারেলের চাহিদা পূরণ হবে। সেই সঙ্গে দেহে রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা গড়ে উঠবে।
কাঁঠাল
এতে যে পরিমাণ ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট আছে, তা উচ্চ রক্তচাপ, আলসার, ক্যানসার ও বার্ধক্য প্রতিরোধ করে। পুষ্টিসমৃদ্ধ এই ফল প্রতিদিন যদি কোনো গর্ভবতী ২০০ গ্রাম খান, তাহলে তাঁর ও গর্ভস্থ শিশুর সব পুষ্টির অভাব দূর হবে।
আম
এতে প্রায় ২৫ রকমের ক্যারাটিনয়েড (রঞ্জক) উপকারী ব্যাকটেরিয়া আছে, যা দেহের রোগ প্রতিরোধক্ষমতাকে সবল রাখতে সাহায্য করে।
তরমুজ
এই ফলে ৯২ শতাংশ পানি থাকে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। প্রচুর অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট থাকায় দেহে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
বাঙ্গি
এতে প্রচুর ফলিক অ্যাসিড রয়েছে। কিশোরী, গর্ভবতীদের জন্য খুবই ভালো। রক্তস্বল্পতা দূর করে। প্রচুর পানি থাকায় দেহের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
খাবার হতে হবে নরম; সহজপাচ্য; কম তেল, চর্বি ও মসলাযুক্ত। পান করতে হবে প্রচুর পানি।

গরমেও ঠোঁট ফাটছে?গরমে সচরাচর ঠোঁট ফাটে না। তবে এবারের গরম অন্য রকম। এ গরমে ঠোঁটও ফাটছে। কারণ, বাতাসের আর্দ্রতা কম। শুষ্ক...
29/04/2023

গরমেও ঠোঁট ফাটছে?
গরমে সচরাচর ঠোঁট ফাটে না। তবে এবারের গরম অন্য রকম। এ গরমে ঠোঁটও ফাটছে। কারণ, বাতাসের আর্দ্রতা কম। শুষ্ক আবহাওয়ায় বিরূপ প্রভাব পড়ছে ত্বকের ওপর। পানিশূন্যতা আর পরিবেশগত কারণেই মূলত এবার গরমেও ঠোঁট ফাটছে জানালেন বিশেষজ্ঞরা। ঠোঁট ফাটার মতো সমস্যা প্রতিরোধ এবং প্রতিকারে কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে, সেটাও জানালেন তাঁরা। তেষ্টা পেলেই পানি খেতে হবে। সঙ্গে নানান রকম পানীয় ও রসাল ফল খেতে হবে। শরীরে পানির ঘাটতি হতে দেওয়া যাবে না। তেষ্টা পেলেই পানি খেতে হবে। ঠোঁট, মুখ কিংবা গলা সামান্য শুষ্ক বোধ করলেই সঙ্গে সঙ্গে পানির ঘাটতি মেটাতে হবে। রমজান মাসের বাকি দিনগুলোতে ইফতার থেকে সাহ্‌রি পর্যন্ত পানি ও তরল খাবার খেতে হবে পর্যাপ্ত। রোদের প্রকোপও ঠোঁট ফাটার জন্য দায়ী হতে পারে। তাই ন্যূনতম ৩০ এসপিএফ (সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর) সম্পন্ন প্রসাধন বেছে নিতে হবে। রোদ থেকে বাঁচতে ভালো মানের ছাতাও প্রয়োজন—এমনটাই বলছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চর্মরোগ বিভাগের অধ্যাপক ডা. হরষিত কুমার পাল। শরীরে পানির ঘাটতি হলে প্রসাধন ব্যবহারেও উপকার পাওয়া যাবে না।
যত্নে থাক ঠোঁট,
পানিশূন্যতা পূরণের প্রতি জোর দিলেন মিউনিস ব্রাইডালের রূপবিশেষজ্ঞ তানজিমা শারমিনও। ঠোঁটের যত্নে আরও কিছু পরামর্শ দিয়েছেন তিনি—
• দিনে তো বটেই, রাতেও নিয়ম করে ঠোঁটে প্রসাধন প্রয়োগ করতে হবে। ঠোঁট টান টান বোধ না করলেও সারা বছর এই নিয়মেই চলা উচিত।
• এমন লিপবাম বেছে নিন, যা তৈলাক্ত ভাব না এনে ঠোঁটকে রাখে নরম।
• রোজকার যত্নের পরেও প্রয়োজন বোধ করলে সামান্য দুধের সরের সঙ্গে সামান্য কাঠবাদাম গুঁড়া কিংবা সামান্য গোলাপের পাপড়িবাটা মিশিয়ে ঠোঁটের জন্য প্যাক বানাতে পারেন। সপ্তাহে ১-২ দিন। প্যাক তৈরির জন্য কাঠবাদামগুঁড়া করে ফ্রিজে রেখে দেওয়া যেতে পারে। প্যাক লাগিয়ে মিনিট দশেক পর ধুয়ে ফেলতে পারেন। আধা ঘণ্টা রাখলে আরও ভালো।
শেষ কথা,.
পরিবেশগত কারণ ছাড়াও অ্যালার্জি কিংবা কোনো রোগের কারণে ঠোঁট ফাটতে পারে বছরের যেকোনো সময়। তাই সব নিয়ম মেনে চলার পরও যদি ঠোঁট ফাটে, তখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

খাওয়ার পর ঘুম পায় কেন?কেন হয়?বাসায় থাকলে অনেকেই দুপুরে খাবারের পর শরীরটা বিছানায় এলিয়ে দেন। বলতে গেলে শরীরকে ছোটখাটো একট...
28/04/2023

খাওয়ার পর ঘুম পায় কেন?

কেন হয়?
বাসায় থাকলে অনেকেই দুপুরে খাবারের পর শরীরটা বিছানায় এলিয়ে দেন। বলতে গেলে শরীরকে ছোটখাটো একটি ব্রেক দেন। বাংলা ভাষায় একে বলে ‘ভাতঘুম’। খাওয়ার পর ঘুম পাওয়ার পেছনে নির্ভর করে কী খাচ্ছেন ও কখন খাচ্ছেন, তার ওপর। আমাদের শরীরে একটি নির্দিষ্ট স্লিপ সাইকেল রয়েছে। দুপুরবেলা আমাদের শরীরের তাপমাত্রা একটু কমে যায়, ফলে শরীরে ক্লান্তি ভর করে। সেই সঙ্গে যুক্ত হয় দুপুরের খাবার। খাবার হজম করতে শরীরকে বেশ ভালো পরিমাণ শক্তি খরচ করতে হয়। কাজের মধ্যে থাকায় পাকস্থলী চায় দ্রুত খাদ্য হজম করতে, তখন শরীরের রক্তপ্রবাহের বেশির ভাগ পাকস্থলীর দিকে চালিত হয়। ঠিক সে সময়টায় শরীরে ঘুম ঘুম ভাব আসে। এ ছাড়া খাবার বাছাইও প্রভাব ফেলে ঘুমের ওপর। বিশেষ করে হাই কোলেস্টেরল ও কম প্রোটিনের খাবারে ক্লান্তি বেশি অনুভূত হয়। রক্তে চিনির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়, যা শরীরকে ক্লান্ত করে তোলে।

কীভাবে ক্লান্তি দূর করবেন?
স্বাস্থ্যকর, সুষম খাদ্য বাছাই করুন,
দুপুরের খাবারের জন্য সুষম খাবার বাছাই করুন। প্রোটিনযুক্ত স্বাস্থ্যকর খাবার শরীরে চিনির পরিমাণ স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে। ফলে মধ্যাহ্নভোজের পরপর সহজে শরীরে ক্লান্তি ভর করে না। দুপুরে কাজের চাপ থাকলে ভারী চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। কারণ, খাবারগুলো শরীরকে আরও ক্লান্ত করে।

পর্যাপ্ত পানি খান,
কাজের চাপে অনেকেই পর্যাপ্ত পানি খেতে ভুলে যান। ফলে পানির অভাবে শরীর ক্লান্ত বোধ করতে পারে। ক্লান্ত বোধ না করতে চাইলে সারা দিনে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খেতে ভুলবেন না। তবে ক্লান্তি দূর করতে ক্যাফেইন–জাতীয় পদার্থ গ্রহণ করবেন না। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। সাময়িকভাবে ক্লান্তি কাটলেও সামগ্রিক ঘুমের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।

হাঁটাহাঁটি করুন,
ব্যায়াম রক্ত চলাচল ও শরীরে শক্তির মাত্রা বাড়াতে বেশ সাহায্য করে। তাই দুপুরের খাবারের পর কিছুক্ষণ হাঁটলে তা ক্লান্তি দূর করে।

পর্যাপ্ত ঘুমান,
দুপুরে খাবারের পর ঘুম আসার আরেকটি কারণ হতে পারে রাতে অপর্যাপ্ত ঘুম। রাতে পর্যাপ্ত ঘুম না হলে সারা দিন তার প্রভাব থাকে। ফলে খাওয়ার পর যখন শরীরের তাপমাত্রা সামান্য কমে যায়, তখন ঘুম পায়। রাতে পর্যাপ্ত ঘুম, দিনের ক্লান্তি অধিকাংশ দূর করে।

তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

Address

Mirpur-1, Dhaka
Mirpur
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doctorry Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Doctorry Clinic:

Share