Jaabir HOMEO Clinic

Jaabir HOMEO Clinic হোমিও চিকিৎসা সেবা নিন এবং সকল প্রকার

শিশু ও মহিলা এবং সকল ধরনের সাধারণ ও জটিল রোগের চিকিৎসা যত্নশীল ভাবে দেওয়া হয়। গরিব মানুষের কিনবা কারো টাকা পয়সা সমস্যা থাকলে তাদের ফ্রী সেবা দাওয়া হয়।

18/10/2025

🌿 #হোমিও_ঔষধ_ব্যবহারে_সতর্কতা | 🌿
(Use Homeopathic Remedies Wisely — Not Randomly!)

★ Causticum কখনোই Phosphorus এর আগে বা পরে ব্যবহার করা যাবে না।
Causticum should never be used before or after Phosphorus.

★★ Sulphur, Silicea, Psorinum, Phosphorus, Lachesis, Kali Carb, Graphites, Carcinosinum, Zincum —
এই ঔষধগুলো উচ্চশক্তিতে (high potency) ব্যবহার করবেন না।
শুরু করুন নিম্নশক্তি (30 বা 200) থেকে, উপকার পেলে তবেই প্রয়োজনে উচ্চশক্তিতে যান।

★★ Lycopodium দীর্ঘদিন ভুলভাবে খেলে মারাত্মক ক্ষতি এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

★★ Dr. Hahnemann বলেছেন — Calcarea Carbonica কখনও Sulphur এর আগে দেওয়া উচিত নয়,
এতে শরীর অত্যন্ত দুর্বল হয়ে যায়।

★★ Calcarea Carbonica ও Bryonia Alba হলো inimical remedies,
একটির আগে বা পরে অন্যটি দেওয়া নিষেধ।

★★ Mercurius Solubilis ও Silicea কাছাকাছি সময়ে একসাথে ব্যবহার করা যাবে না।

★★ High fever অবস্থায় Natrum Muriaticum দেওয়া বিপজ্জনক।

★★ Calcarea Carbonica কখনো Sulphur বা Nitric Acid এর আগে দেবেন না।

★★ Ledum খাওয়ার পর দুর্বলতা দূর করতে China ব্যবহার ক্ষতিকর।

★★ Insomnia (নিদ্রাহীনতা) থাকলে Sulphur রাতে দিতে পারেন,
আর যে রোগী ভালো ঘুমায়, তাকে দিতে হবে সকালে,
না হলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
👉 Complementary action এর জন্য Nux Vomica রাতে এবং Sulphur সকালে দিতে পারেন।

★★ Left lung pain থাকলে Phosphorus ঘন ঘন দেওয়া বিপজ্জনক,
এতে যক্ষ্মা (tuberculosis) হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।

★★ Medorrhinum কখনোই heart patients কে high potency তে দেওয়া যাবে না,
এতে হৃদরোগ বৃদ্ধি পেতে পারে ও মৃত্যুও ঘটতে পারে।
✅ প্রথমে কেবল 200 potency তে প্রয়োগ করা উচিত।

⚕️ Use Homeopathic Medicines Carefully — Consult a Qualified Doctor Before Use!
🩶 হোমিও ঔষধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই প্রশিক্ষিত হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

👨‍⚕️ ডা. মোঃ রাইসুল আলম (Dr. Mohammad Raisul Alam)
🎓 D.H.M.S (Dhaka)
🌿 Homeopathic Consultant & Researcher

04/05/2025

চোখের দৃষ্টি উন্নয়ন বা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধের ব্যবহার নির্ভর করে ব্যক্তির নির্দিষ্ট লক্ষণ, শারীরিক অবস্থা এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর। হোমিওপ্যাথি হলো একটি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি যা "লাইক কিয়ার্স লাইক" (Like cures like) নীতিতে কাজ করে, অর্থাৎ রোগের লক্ষণের সাথে মিলে এমন উপাদান দিয়ে চিকিৎসা করা হয়।

# # # **দৃষ্টিশক্তি উন্নয়নে কিছু সাধারণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধ:**

1. **ফসফরাস (Phosphorus)** – চোখের দুর্বলতা, চোখে জ্বালাপোড়া, আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা এবং রেটিনার সমস্যায় ব্যবহৃত হয়।

2. **রুটা গ্রেভিয়োলেন্স (Ruta Graveolens)** – চোখের পেশির দুর্বলতা, চোখের strain (কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোম), বা দৃষ্টিসংক্রান্ত ক্লান্তিতে উপকারী।

3. **ইউফ্রেসিয়া (Euphrasia Officinalis)** – চোখের লালভাব, চুলকানি, অশ্রু প্রবাহ এবং দৃষ্টি ঝাপসা হওয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

4. **সিমিসিফিউগা (Cimicifuga)** – চোখের ব্যথা, মাথাব্যথা সহ দৃষ্টি সমস্যায় কার্যকর।

5. **জেলসেমিয়াম (Gelsemium)** – চোখের পেশির দুর্বলতা, ডাবল ভিশন বা চোখের ভারীভাবের জন্য ব্যবহার করা হয়।

# # # **সতর্কতা:**
- হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নির্বাচনের আগে একজন **অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার**-এর পরামর্শ নিন, কারণ সঠিক ওষুধ নির্ভর করে রোগীর সম্পূর্ণ লক্ষণ ও শারীরিক অবস্থার উপর।
- চোখের গুরুতর সমস্যা (যেমন গ্লুকোমা, ক্যাটারাক্ট, রেটিনাল ডিজঅর্ডার) হলে অ্যালোপ্যাথিক বা অপথ্যালমোলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
- পুষ্টিকর খাবার (ভিটামিন এ, সি, ই, ওমেগা-৩), পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং চোখের ব্যায়াম (আই যোগা) দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে সহায়ক।

আপনার সমস্যা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানালে আরও নির্দিষ্ট পরামর্শ দেওয়া সম্ভব।

Dr. Raisul Alam(PJ)
DHMS, Dhaka.
Govt. Reg.No-24573
Cell-01712888181

চোখওঠা বা কনজাংটিভাইটিসএই রোগী বর্তমান সময়ের প্রচুর দেখা যাচ্ছে, যাহা একটি ভাইরাস জনিত রোগ, কোনো কোনো সময় বা মৌসুমে একস...
28/09/2022

চোখওঠা বা কনজাংটিভাইটিস
এই রোগী বর্তমান সময়ের প্রচুর দেখা যাচ্ছে, যাহা একটি ভাইরাস জনিত রোগ,
কোনো কোনো সময় বা মৌসুমে একসঙ্গে অনেক মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হন। কারণ, এটি সংক্রামক রোগ।

★ #লক্ষন_সমূহ: এই রোগীদের-

* বেশির ভাগ সময় দুই চোখ লাল হতে দেখা যায়। তবে এক চোখেও হতে পারে।

*চোখে পুঁজের মতো জমা হয়, ঘুম থেকে উঠলে অনেক সময় চোখের পাতা লেগে থাকতে দেখা যায় এবং চোখ থেকে পানি ঝরে।

*চোখ জ্বালাপোড়া করে।

*চোখে খচখচ ভাব, অস্বস্তি হয়।

*হালকা ব্যথা ও ফটোফোবিয়া বা রোদে তাকাতে অসুবিধা হতে পারে।

* চোখে গরম অনুভব হওয়া।

* চোখে ব্যথা অনুভব করা।

* চোখের পাতা ফুলে যাওয়া।

*চোখে জ্বালা ও চুলকানি ইত্যাদি।

★ #করণীয়

● সাবানপানি দিয়ে কিছুক্ষণ পরপরই হাত পরিষ্কার করতে হবে।

● কোনো কারণে চোখ ভেজা থাকলে চোখ টিস্যু পেপার দিয়ে মুছে নিতে হবে। ব্যবহারের পর টিস্যু পেপারটি অবশ্যই ময়লার ঝুড়িতে ফেলে দিতে হবে। নইলে ব্যবহার করা টিস্যু পেপার থেকে সংক্রমণ ছড়াতে পারে।

● চোখ উঠলে চশমার ব্যবহার করুন। এতে চোখে স্পর্শ করা কমবে এবং ধুলাবালু, ধোঁয়া থেকে চোখ রক্ষা পাবে। আলোয় অস্বস্তিও কমবে।

● নিজের ব্যবহার করা প্রসাধনসামগ্রী ও ব্যক্তিগত কাপড়চোপড় অন্য কাউকে ব্যবহার করতে দেওয়া যাবে না। একইভাবে অন্যের ব্যবহৃত প্রসাধনসামগ্রী ও ব্যক্তিগত জিনিসপত্র রোগীর ব্যবহার করা চলবে না।

● চোখ ঘষে চুলকানো যাবে না। অন্য কারও আই ড্রপ ব্যবহার করা উচিত হবে না। এতে আবার কনজাংটিভাইটিস হতে পারে।

★ #হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসা: লক্ষণ ভিত্তিক সম্পন্ন ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হীন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় চোখ ওঠার রোগী খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়।
বর্তমান সময়ে যেসব ওষুধ বেশি ব্যবহার হয়, Aconite, Belladonna, Rhus tox, Euphrasia....

যেকোনো রোগে আতঙ্কিত না হয়ে আপনিও আপনার পরিবার সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন।
হোমিওপ্যাথি ঔষধ যদি কম পরিমানে গ্রহণ করা হয় তাহলে তার কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না, কিন্তু কখনও নিজে থেকে কোন ঔষধ গ্রহণ করা উচিৎ নয়। আপনি যদি চোখের সমস্যায় নিয়ে ভোগেন, তাহলে দ্রুত রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন যে আপনার রোগ লক্ষণ অনুযায়ী আপনার সঠিক চিকিৎসা করবে। হোমিওপ্যাথিতে রোগ নয় রোগীকে চিকিৎসা করা হয়। আপনাকে অভিজ্ঞ একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিতে হবে, হোমিওপ্যাথিতে চোখের সমস্যা প্রায় শতভাগই কার্যকর । হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় আধুনিক ও অভিজ্ঞ রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের মাধ্যমে কোন ধরনের অস্ত্রোপচার ছাড়াই সুস্থতা লাভ করা সম্ভব।

 #টনসিল_সমস্যায়_হোমিও_চিকিৎসা:✅✅টনসিল হচ্ছে দুটি লিম্ফনোড, যা মুখের পিছনে এবং গলার উপর দিকে অবস্থিত। এর কাজ হল রোগ প্রত...
26/12/2020

#টনসিল_সমস্যায়_হোমিও_চিকিৎসা:

✅✅টনসিল হচ্ছে দুটি লিম্ফনোড, যা মুখের পিছনে এবং গলার উপর দিকে অবস্থিত। এর কাজ হল রোগ প্রতিরোধ করা। এরা ব্যাকটেরিয়া ও অন্যান্য জীবাণুকে বের করে দিয়ে দেহকে সংক্রমণের হাত থেকে প্রতিরোধ করে। কিন্তু ব্যাকটেরিয়া (স্ট্রেপটোকক্কাস) অথবা ভাইরাসের কারণে টনসিল আক্রান্ত হতে পারে।

✅✅টনসিল আক্রান্তের কারণসমূহ
ডে-কেয়ার সেন্টারের ছোট ছেলেমেয়েরা এবং শিক্ষক উভয় আক্রান্ত হতে পারে
জনাকীর্ণ স্থানে বসবাস, কাজ, এবং অবস্থান করলে
ধূমপান
ডায়াবেটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী অসুখ থাকলে
লক্ষণসমূহ
গিলতে কষ্ট হয়, কানে ব্যথা, জ্বর এবং ঠাণ্ডা অনুভূত হওয়া, মাথা ব্যথা, গলায় ক্ষত, চোয়াল এবং গলায় স্পর্শকাতরতা, গলার দুই পাশের গ্রন্থি বা লিম্ফনোড বড় হয়ে যাওয়া, গলায় সাদা বা হলুদ দাগ থাকতে পারে, শিশুদের মধ্যে ক্ষুধামন্দা থাকা দেখা দিতে পারে,

✅নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা, টনসিল খুব বড় হলে খাবার খেতে বা পান করতে সমস্যা হতে পারে।

✴✴টনসিল প্রদাহের জটিলতা
দীর্ঘস্থায়ী টনসিল প্রদাহ,
দীর্ঘস্থায়ী উপরের শ্বাসনালী বাধা ঘুমের মধ্যে শ্বাস কষ্ট বা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে
নিদ্রাহীনতা বা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে
খেতে বা গিলতে সমস্যা
কথা বার্তায় অস্বাভাবিকতা
কানের প্রদাহ
হার্টের কপাটিকার রোগ
ফোঁড়া
ব্যাকটেরিয়াল এন্ডোকার্ডাইটিস। এ ছাড়াও স্কারলেট জ্বর, বাতজ্বর এবং হৃদরোগও হতে পারে।
টনসিল প্রদাহ নির্ণয়
গলা কালচার করলে সংক্রমণকারী জীবাণু সম্পর্কে জানা পারে।
CBC-তে সাধারণত শ্বেত রক্তকণিকা বাড়া প্রকাশ পায়।
বায়োপসি করে ফোড়া থেকে সেলুলিটিস পার্থক্য করা যায়।
টনসিল প্রদাহের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
হোমিওপ্যাথি সবচেয়ে জনপ্রিয় চিকিৎসা ব্যবস্থা। সম্পূর্ণ লক্ষণ সংগ্রহের মাধ্যমে, স্বতন্ত্র ওষুধ নির্বাচন করে অবশ্যই টনসিল প্রদাহ আরোগ্য করা সম্ভব। সঠিক চিকিৎসার জন্য রোগীর অবশ্যই একজন যোগ্য ও দক্ষ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারে সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। টনসিল প্রদাহ আরোগ্য করে এমন কিছু সহায়ক হোমিওপ্যাথিক ওষুধের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা নিম্নে দেওয়া হল—

🔯Baryta Carb- প্রত্যেকবার ঠাণ্ডার পর টনসিল প্রদাহ হলে, খাবার গিলতে গেলে গলায় অস্বস্তি অনুভব হলে, গলায় প্লাগের মতো বেদনা অনুভূত হলে।

🔯Belladonna- টনসিল প্রদাহ, অংশবিশেষ উজ্জ্বল লাল থাকে। গিলার সময় মনে হয় গলা খুবই সরু হয়ে গেছে। রক্ত সঞ্চয়ের লক্ষণ। তরল খাবার খেতেই বেশি খারাপ অবস্থা হয়। ডান টনসিল সবচেয়ে আক্রান্ত হলে।

🔯Alumen- টনসিল প্রদাহ হওয়ার প্রবণতা, গলা এবং গলা শ্লেষ্মা; কথা বলা এবং তরল খাবার গ্রহণের সময় গলা ক্ষত এবং শুষ্ক হয়; গলার উভয় পাশে খুবই শুষ্কতা অনুভব করে।

🔯Hepar Sulph- শুনতে সমস্যা সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী টনসিল; গলায় মাছের কাঁটা থাকার মতো অনুভূতি; গলা সেলাই মতো অনুভূতি, যা কান পর্যন্ত বিস্তৃত।

🔯Calcaria Phos- মধ্য কর্ণের প্রদাহসহ দীর্ঘস্থায়ী টনসিল প্রদাহ; গলা ব্যথা গিলার সময় অনেক বৃদ্ধি পায়।

🔯Calcaria Carb- ভালভ বড় হয় এবং টনসিল প্রদাহ হয়; গিলার সময় মনে হয় গলা সংকুচিত হয়েছে। ব্যথা গলা থেকে কান পর্যন্ত বিস্তৃত।

🔯Baryta Iod- টনসিল বড় হয়; দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্ধন এবং টনসিলের কঠিনীভাব তৈরি হয়; লিম্ফনোড বা লসিকানালী গ্রন্থি ফোলা, এটা প্রায়ই পুঁজ তৈরিতে বাঁধা দেয়।Apis Mel- গিলতে সময় কাঁটাবিধামতো ব্যথা জ্বালা; মুখ এবং গলায় শুষ্কতা; লাল এবং টনসিলে অনেক প্রদাহ; তাপ বা গরম পানীয়ে বাড়ে, ঠাণ্ডা বা ঠাণ্ডা পানীয়ে ভাল অনুভব করে।

🔯Silicea- গভীর ক্ষত, এমনকি পচা ঘা বা গ্যাংগ্রিন হয়; টনসিল ফুলে গলাধকরণে বাঁধা তৈরি করে; টনসিল প্রদাহ, গ্রন্থিতে পুঁজ তৈরি হয়, যা সহজে আরোগ্য হয় না; গলায় পিন থাকার মতো অনুভূতি, যা গলা কাশি ঘটায়; গলার বাম পাশে বেশি ঘটে।

🔯Lachesis- টনসিল প্রদাহের জন্য অনেক ভালো ওষুধ; টনসিলে পুঁজ তৈরি হয়; টনসিল ফোলে যায়, ডান পাশের প্রদাহ প্রবণতার সঙ্গে বাম পাশের টনসিলে অনেক বাড়ে; গলাধকরণে অক্ষমতা, সজোরে দমবন্ধ হয়ে যায়।

🔯Lac can- টনসিল প্রদাহ, ক্ষত বা কালশিটে খুবই উজ্জ্বল জ্বলজ্বলে, গলার এত কাছে চলে আসে যাতে গলা বন্ধ হয়ে যায়; পুঁজ তৈরি হয় ডানে থেকে বামের টনসিলে, বা এপাশ-ওপাশ পরিবর্তন, বা উভয় টনসিল সমানভাবে প্রভাবিত; গোটা গলার পিছনের অংশ ফোলে যায়।

🔯Psorinum- টনসিল প্রদাহ, সাব ম্যাক্সিলারি গ্রন্থি বা উপ-চোয়াল গ্রন্থি ফোলে, গলা জ্বলে, মনে হয় গলা পুড়ে গেছে এমন অনুভূতি, লালা গিলতেও গেলেও ব্যথা, ডান পাশের টনসিলে আলসার বা ক্ষত, কণ্ঠ জ্বলার সঙ্গে গভীরে অনেক ব্যথা।

বি:দ্র:রেজিস্টার প্রাপ্ত চিকিৎসক এর পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করবেন না

ডাঃ রাইসুল আলম
BHMS-Dhaka
PDT Home running
মোবাইল:01712888181

23/12/2020

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে ঋতু পরিবর্তনে জ্বর, সর্দি,কাশি ,গলাব্যথা, শরীর ব্যাথা সকলেরই কমবেশি হচ্ছে। কিন্তু করোনার প্রাইমারি লক্ষণ যেহেতু মৃত জ্বর ,শুকনো কাশি, গলাব্যথা তাই সামান্য অসুস্থ হলে লোকে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন। কিন্তু সব জ্বর ,সর্দি-কাশি করোণা নয়। সর্দি ,জ্বর ,কাশি, মাথা ব্যাথা সিজনাল ভাইরাস ফ্রুয়েরও লক্ষণ। এই সময় গরম ঘামে বা বৃষ্টিতে ভিজলে যা হয়ে থাকে। তবে ঠান্ডা লেগে সর্দি-কাশি হলে তাতে কফ উঠে আসে, যাকে আমরা ওয়েট বলি। করোনার ক্ষেত্রে তা কিন্তু শুকনো কাশি, গলা ব্যথা, গলা শুকিয়ে যাওয়া এবং কষ্টকর কাশি। সেকেন্ডারি পর্যায়ে উচ্চ জ্বর এবং শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। তবে করোনা শুধু কাশির তফাতেই এই বোঝা যাবে এমন তথ্য এখনো বিশদ ভাবে প্রমাণিত হয়নি। ড্রাই কফ আরো বহু কারণে হতে পারে যেমন ফুসফুসে ক্রমিক সমস্যা রয়েছে (COPD) কার্ডিয়াক এজমা পালমোনারি ইন্সাফিশিয়েন্সি ক্রুপকাফ এবং যারা অতিরিক্ত ধূমপান করেন তারা সারা বছরের শুকনো কাশিতে ভোগেন। করোনা আক্রান্ত হলে পর্যায়ক্রমে শুকনো কাশি সঙ্গে থাকবে গলা ব্যথা শ্বাসকষ্ট দুর্বলতা এবং কিছুক্ষেত্রে পাতলা পায়খানা। যেহেতু এটি ফুসফুসে আক্রমণ করে তাই অনেকেই নিউমোনিয়া সঙ্গে একে গুলিয়ে ফেলেন। কিন্তু করোনা সংক্রামক এবং নিউমোনিয়া সম্পূর্ণ আলাদা জিনিস। অত্যাধিক দুর্বলতা ও শুকনো কাশি শ্বাসকষ্ট লাগলেই অবিলম্বে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত। সিজনাল সমস্যা মনে করে অবহেলা বা লুকিয়ে রাখবেন না। সমস্যা ফলে আর তা ফেলে রাখলেই যে কোনো জটিলতা বাড়ে। করোনা ভাইরাস সনাক্তকরণ শুধুমাত্র কফ পরীক্ষা দিয়েই হয়। যত্রতত্র থুথু, কফ ফেলবেন না। হাসি কাশি এবং সর্দিতে রুমাল বা টিস্যু ব্যবহার করুন। ব্যবহারের পর তা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলুন। করোনা ভাইরাসে সংক্রমিত হলেই মৃত্যু আসন্ন এমনটা একেবারেই ঠিক নয়। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসায় দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠা সম্ভব। প্রাকৃতিক ব্যবস্থা হিসাবে ঘনঘন কুসুম তরল পান উষ্ণ তাপ নাকি নেয়া, গরম জলে লবণ মিশিয়ে গড়গড়া করা, ঠান্ডা ও ফ্রিজের খাবার পরিহার করা, স্বাস্থ্যবিধি মানলে অনেকক্ষেত্রে করোনা সংক্রামক হ্রাস করা সম্ভব এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে নিয়মিত সুষম খাদ্য গ্রহণ শারীরিক ব্যায়াম সপ্তাহে পাঁচ দিন বিশ মিনিট সময় উন্মুক্ত ত্বকে প্রখর রুদ্র লাগানোসহ পর্যাপ্ত ঘুম যাওয়া অপরিহার্য। করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ক্ষেত্রে লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা হিসেবে হোমিওপ্যাথি একটি নির্ভরশীল ও যুগান্তকারী চিকিৎসা ব্যবস্থা হিসেবে ভূমিকা রাখতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডাঃ স্যামুয়েল হ্যানিমান প্রায় দুইশো বছর পূর্বে এজাতীয় নতুন নতুন ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া প্যারাসাইট ঘটিত বিভিন্ন প্রাণঘাতী মহামারীর চিকিৎসায় সফলতা প্রমাণ এবং কিভাবে গুলির লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা দিতে হবে সে সম্পর্কে তার অমূল্য গ্রন্থ অর্গানলে ধারণা দিয়ে গেছেন। বর্তমান বৈশ্বিক প্রাণঘাতী মহামারী করোনা সংক্রমিত হলে আমরা দুটি ধাপে ভাগ করে লক্ষণ ভিত্তিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দিতে পারে। প্রাথমিক পর্যায়ে মৃদু জ্বর শুকনো কাশি নাক জ্যাম শুকনো কাশি সহ গলা ব্যথার লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক ঔষধ Bryoria alb, Justicca adatida, Droscra, Hepar sulp, Marc sol, Marc lod, Arsenic lod, Kali B**h প্রভৃতি ঔষধ হতে সর্বোত্তম সদৃশ্য ঔষধ দিয়ে দ্রুত ও কার্যকর চিকিৎসা দিতে পারি। চূড়ান্ত পর্যায়ে লক্ষণ তথা ফুসফুস আক্রান্ত হলে রোগীর ক্ষেত্রে উচ্চ জ্বর, শুকনো কাশি, শ্বাসকষ্ট, বুকে ভারিরোধ, তীব্র দুর্বলতা, অক্সিজেনের অভাববোধ,হাত পা অবশবোধ রক্তচাপে ছন্দবৈকল্য প্রভৃতি দেখা দিলে রোগীকে হসপিটাল লাইজেশন করা দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে এবং হোমিওপ্যাথিক ঔষধ Antim tart, Camphora, Carbo veg, Arsenic alb, Aconit nap, Spongia tosta, Sambucus, Phosphorus, Cuprum Ars, Natrum Sulp প্রভৃতি ঔষধ হতে সর্বোত্তম সাদৃশ্য ঔষধ প্রয়োগ করে আশু মৃত্যু পথযাত্রী রোগীকে বাঁচানো সম্ভব ইনশাআল্লাহ।

ডাঃ রাইসুল আলম।
০১৭১২৮৮৮১৮১

**মাথা ব্যাথার লক্ষণ ভিত্তিক কিছু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ** একোনাইটঃ- ঠান্ডা লাগিয়া তরুন শিরঃ পীড়া,মাথা ধরা বা বেদনায় রোগী অস্হ...
03/10/2020

**মাথা ব্যাথার লক্ষণ ভিত্তিক কিছু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ**

একোনাইটঃ- ঠান্ডা লাগিয়া তরুন শিরঃ পীড়া,মাথা ধরা বা বেদনায় রোগী অস্হির হইয়া পরে। ছট ফট করিতে থাকে।তখন এই ঔষধ অব্যর্থ।

বেলেডোনাঃ- সর্দি বসিয়া প্রচন্ড মাথা ব্যাথা মস্তকে রক্তাধিক্য,মাথা গরম,কপালের দুই পাশের শিরা দপদপ করিতে থাকে।চোখ,মুখ লাল হইয়া চিরিক মারা ব্যাথা।তখন এই ঔষধ উপকারী।

ব্রাইওনিয়াঃ- মাথা ধরা বা বেদনা নড়াচড়া করিলে বা কথা বলিলে মাথার যন্ত্রণা বাড়ে।চুপ করিয়া থাকিলে আরাম বোধ ইত্যাদি ।

এসিড ফসঃ- অতিরিক্ত লেখাপড়ার কারণে যাহাদের মাথা ধরা বা ব্যাথা হইয়াছে এসিড ফস তাহাদের পরম বন্ধু।

ইথুজাঃ- বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের মাথা ব্যাথার জন্য পড়া শোনার ব্যাঘাতে ইথুজা একটি প্রসিদ্ধ ঔষধ।

স্পাইজেলিয়াঃ- বাম দিকে আধ কপালে মাথা ব্যথা,সকালে মাথা ব্যাথা আরাম্ভ হইয়া দুপুরে বৃদ্ধি পায়।বিকালে আস্তে আস্তে উপশমিত হইয়া সন্ধা ছাড়িয়া যায়।বাম দিকে চক্ষু হইতে জল পড়ে,ইত্যাদি লক্ষণে ইহা উপকারী।

আর্সেনিক মেটঃ- মাথার বাম দিকে আধ কপালে মাথা ব্যথায় এই ঔষধ উপকারী।

ল্যাকেসিসঃ- রৌদ্রের তাপ লাগিয়া বা স্রাব বন্ধ হইয়া বাম দিকে আধ কপালে মাথা ব্যথা উওাপে উপশম হইলে ইহা উপকারী।

আর্জেন্টাম নাইটঃ- আধ কপালে মাথা ব্যথার উৎকৃষ্ট ঔষধ।বাম দিকের কপালে ভীষণ যন্ত্রণা দায়ক ব্যথা।কোন বস্তু দিয়া শক্ত করিয়া মাথা বাধিয়া দিলে বেদনার উপশম হয়।

স্যাঙ্গুনেরিয়া ক্যানঃ- ডান দিকে আধ কপালে মাথা ব্যথা।সূর্য উদয় হইতে ব্যথা আরাম্ভ হইয়া বেলা বৃদ্ধির সহিত ব্যথা বাড়িতে থাকে।বিকালের দিকে কমে।সন্ধায় ছাড়িয়া যায়।

ক্যাকটস গ্রান্ডিঃ- মাথার ডান দিকে শির পীড়া আলোতে গোলমালে ক্ষুধা লাগিয়া বেদনার বৃদ্ধি।মাথা অত্যন্ত ভারী বোধ,দপদপানি মাথা ব্যাথায় ইহা উপকারী।

এমিল নাইটঃ- অত্যাধিক মাথা ধরা বা বেদনার সময় ইহার ২-৪ফোঁটা রুমালে ডালিয়া ঘ্রান নিলে মাথার তীব্র যন্ত্রণা সঙ্গে সঙ্গে আরোগ্য হয়।

চেলিডোনিয়মঃ- ডান দিকের মাথা ব্যাথা,ব্যাথা ডান দিকের চোখ পর্যন্ত পরিচালিত হয়। বিছানা হইতে উঠিতে,বসা থেকে দাঁড়াইতে,চোখ বুজাইলে মাথা ঘুরায়।ডান কাধের নিচে ব্যাথার রোগীতে ইহা অধিক ফলদায়ক।

আইরিসঃ- ডান দিকের মাথা ব্যাথা,ব্যাথার সহিত প্রায়ই বমি বা গা বমি বমি করিতে থাকে।বেদনা সন্ধ্যা কালে বৃদ্ধি,বিশ্রামে বৃদ্ধি।

গ্লোনয়িনঃ- রৌদ্রে কাজ করিয়া কিংবা আগুনের উত্তাপে মাথা ধরা বা বেদনায় ইহা উপযোগী।মাথা ব্যাথা প্রায়ই ঘাড় হইতে আরম্ভ হইয়া সমস্ত মাথা ছাড়াইয়া পড়ে।প্রচন্ড বেদনায় মনে হয় মাথা চুর্ণ বিচুর্ণ হইয়া যাইতেছে।

ষ্ট্র্যামোনিয়মঃ- রৌদ্রে ঘুরাফেরা করিবার ফলে অর্থাৎ রৌদ্রের তাপ মাথায় লাগিয়া প্রচন্ড মাথা ব্যাথা।রাত্রে শুইলে ব্যাথা বাড়ে।তাই রোগী বসিয়া থাকিতে বাধ্য হয়।

ল্যাক ক্যানঃ- পার্শ্ব পরিবর্তনশীল,আধ কপালে মাথা ব্যাথা,এক বার বাম দিকে কিছু সময় বা কিছুদিন পর আবার ডান দিক।বাম দিকে ব্যাথা হইলে ডান দিকে থাকে না।আবার ডান দিকে ব্যথা হইলে বাম দিকে থাকে না।এই পরিবর্তনশীল মাথা ব্যাথায় ইহা অব্যর্থ।

এসিড পিক্রিকঃ- ছাত্র,শিক্ষক,উকিল,ব্যারিষ্টার গণের মস্তিস্কের পরিশ্রমের জন্য মাথা ব্যাথায় বা মাথা ধরায় ইহা অব্যার্থ।

সিফিলিনামঃ- রাত্রে মাথা ব্যাথার একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ।বিকাল থেকে মাথা ব্যাথা বা ধরা আরাম্ভ হইয়া রাত এগারটা পর্যন্ত বাড়িতে থাকে।দিনের বেলায় বেদনা থাকে না।উপদংশ দোষ জনিত শিরপীড়ায় এই ঔষধ অব্যার্থ।

***বিঃদ্রঃ চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া কোন ঔষুধ গ্রহণ করবেন না এখানে ঔষধের মাত্রা ব্যাবহার এর গুরুত্ব আছে ****

22/09/2020
12/09/2020

করোনা চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি।
কোভিড-১৯: এ হোমিওপ্যাথিতে লক্ষন অনুযায়ী ঔষধ ও চিকিৎসা আছে। আক্রান্তের এর শুরুতেই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিন এবং ভালো থাকুন এবং সুস্থ অবস্থায় হোমিও প্রতিষেধক চিকিৎসা গ্রহণ করুন এবং করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ করুন ও আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের রহমতে ভালো থাকুন।

02/07/2020

ফোড়া কি ?
ফোঁড়া হচ্ছে একধরণের প্রদাহ যা চুলেরফলিকল এবং কাছাকাছি ত্বকের কোষকে সংক্রমণ করে।
ফোরা দুই প্রকার যথা:
* কার্বাঙ্কোলসিস
* ফলিকুলাইটিস
কারণসমূহ
ফোঁড়া খুবই সাধারণ।তারা প্রায়শই ব্যাকটেরিয়া স্টেফাইলোকক্কাস অরিয়াস(Staphylococcus aureus) দ্বারা সৃষ্ট। এরা চামড়ার পৃষ্ঠ তলে অন্যান্য ধরনের ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাক দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। এরা চুল গুটিকা (hair follicle)সংক্রমণ এটিকে নষ্ট করে এবং অধীনস্ত ফলিকল ও টিস্যুর গভীরে আক্রান্ত করে।ফোড়া শরীরের যেকোন স্থানের চুলের ফলিকল (follicles) মধ্যে ঘটতে পারে। এরামুখ,ঘাড়, বগল, নিতম্ব , এবং উরুতে সচরাচর ঘটে থাকে। একই সাথে এক অথবা একাধিক ফোড়া হতে পারেন।
লক্ষণ
* ফোঁড়া স্পর্শকাতর,গোলাপী –গোলাপীলাল, চামড়ায় ফোলা, দৃঢ় এলাকা হিসাবে বিবেচনা করতে পারেন। সময়ের সাথে সাথে,এটি একটি পানি ভরা বেলুন বা আমের মতমনে হবে।
* এতে পূঁজ এবং মৃত টিস্যু সঙ্গে মিলিত হয়ে ব্যথা প্রকাশ পায়।ফোঁড়া থেকে পুঁজনির্গমন হলে ব্যথা কমে যায়।একটা
*ফোঁড়ার প্রধান লক্ষণ হল:
* একটি মটর দানা পরিমাণ বা আচমকা একটি গলফ বলের মত বড় হতে পারে যার কেন্দ্রসাদা বা হলুদ(pustules)
* অন্যান্য ত্বকের এলাকায় ছড়ানো বা অন্যান্য এলাকা ফোঁড়ার সঙ্গে যোগদান
* দ্রুত বৃদ্ধি।
* ক্ষরণ অথবা শক্ত অন্যান্য উপসর্গের মধ্যে থাকতে পারে।
* ক্লান্তি।
* জ্বর।
* সাধারণ অসুস্থ্য অনুভূতি* ফোঁড়া বিকাশের আগে চুলকানি।
* ফোঁড়ার চার পাশের চামড়া লাল ভাব।
পরীক্ষা নিরীক্ষা
স্বাস্থ্যের যত্ন প্রদানকারী চোখের দেখাতেই এটা ফোঁড়া নির্ণয় করতে পারেন।ফোঁড়া থেকে কোষের একটিনমুনাStaphylococcus বা অন্যান্য ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান করার জন্য ল্যাব পাঠানো হতে পারে।
ফোড়ার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধের পার্থক্য বিচার ঃ

*মাথায় ফোড়া- ক্যালকেরিয়া, মার্কসল, সাইলেসিয়া ইত্যাদি।
*কানের মধ্যে ফোড়া - ক্যালকেরিয়া সাল্ফ, সাইলেসিয়া ইত্যাদি।
*বগলের ফোড়া - ক্যালকেরিয়া সাল্ফ, মার্কসল, এসিড নাই, রাসটক্স, সাইলেসিয়া ইত্যাদি।
*যোনিদ্বারে ফোড়া - মার্কসল, সিপিয়া, সালফার ইত্যাদি।
*সন্ধিস্হানে ফোড়া - মাইরিস্টিকা, স্ট্র্যামোনিয়াম, থুজা ইত্যাদি।
*ফোড়া ক্রমাগত একটির পর একটি - আর্ণিকা, সালফার, সিফিলিনাম, সারসাপেরিলা ইত্যাদি।

ফোড়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধের বিশিষ্ট লক্ষণের পার্থক্য বিচার

বেলেডোনা
বেলেডোনা ঔষধটি ফোড়ার প্রথম দিকে (Early stage of boils) ব্যবহার করতে হবে।যখন ফোড়া মাত্র উঠেছে,আক্রান্ত স্থানটি গরম হয়ে আছে (Hot) এবং লাল (Red)হয়ে ব্যথা(Pain) করছে।বেলেডোনা ফোড়াতে পুঁজ হওয়া বন্ধ করে তাকে পাকতে দিবে না এবং তাকে অঙ্কুরেই শেষ করে দিবে।
হিপার সাল্ফ
হিপার সালফার হলো ফোড়াসবচেয়ে বিখ্যাত হোমিও ঔষধ। যে-সবফোড়ায়সাংঘাতিক ব্যথা থাকে;ব্যথার কারণে স্পর্শকরা যায় না, তাতে হিপার ব্যবহার করতেভুলবেন না। ফোড়া পাকাতে চাইলেনিম্নশক্তিতে (0৩, 0৬) খান আর ফোড়া নাপাকিয়ে সারাতে চাইলে উচ্চশক্তিতে (২০০)খান।
আর্নিকা মন্টেনা
যে-কোন ঘা কিংবা ফোড়ায় আর্নিকার প্রধান লক্ষণ হলো মাত্রাতিরিক্ত ব্যথা।তাতে স্পর্শ করলে এমনই প্রচণ্ড ব্যথা হয় যে,রোগী তার দিকে কাউকে আসতে দেখলেই ভয় পেয়ে যায় এবং সাবধানতা অবলম্বন করে যাতে ফোড়া-ঘায়ে কোন ধাক্কা না লাগে।যাদের শরীরে ছোট ছোট ফোড়া একটার পর একটা উঠতেই থাকে এবং সে গুলোতে প্রচণ্ড ব্যথা থাকে, তারা আর্নিকা খেতে ভুলবেন না।কোন স্থানে আঘাত লেগে যদি ঘা হয় বা ফোড়া হয়,তবে আর্নিকা সেবন করা উচিত।আর্নিকা কেবল ব্যথার ঔষধ নয় বরং এটি একই সাথে ঘা/পুঁজ ও সারিয়ে দেয় অর্থাৎ এন্টিবায়োটিকের কাজও করে থাকে।
সাইলেসিয়া
যেই ফোড়া পেকে অনেকদিন থেকেপুঁজ পড়তেছে কিন্তু সারতেছে না অথবা খুবই ধীরে ধীরে সারতেছে,এমন অবস্থায় সিলিশিয়া ঔষধটি প্রযোজ্য।সিলিশিয়ার পুঁজ থাকে পানির মতো পাতলা।
মার্ক সল
যে ফোড়া বা ঘায়ে পুঁজ হয়ে গেছে, তাতে মার্ক সল প্রযোজ্য।মার্ক সলের ব্যথা রাতের বেলা বৃদ্ধি পায়। দাঁতের মাড়িতে ঘা বা ফোড়া হলে মার্ক সলের কথা এক নাম্বারে চিন্তা করতে হবে। মার্ক সল
ল্যাকেসিস
ফোড়ার রঙ যদি একটু নীলচে-লাল (Blueish – red) হয়, তবে ল্যাকেসিস হলো তার সবচেয়ে উপযুক্ত ঔষধ।
ইচিনেসিয়া
ইচিনেশিয়া’কে বলা হয় হোমিওপ্যাথিক এন্টিবায়োটিক। যে-কোন ফোড়া বিশেষ করে মারাত্মক ধরণের ফোড়ায় নিশ্চিনে- এই ঔষধটি ব্যবহার করতে পারেন।
এসিড নাই
অতীতে যাদের সিফিলিস(syphilis) হয়েছিল অথবা সিফিলিস আক্রান্তপিতা-মাতার সন্তানদের ফোড়া-ঘা ইত্যাদিতে নাইট্রিক এসিড ঔষধটি অসাধারণ।
পাইরোজিনাম
যখন কোন ফোড়া বা ঘা দীর্ঘদিনেও সারতে চায় না কিংবা যাদের শরীরে সারা বছরই ফোড়া উঠতে থাকে,তারা পাইরোজেন ঔষধটি কয়েক সপ্তাহ খান।এটি আপনার পুরো শারীরিক সিষ্টেমকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে দিবে।ফলে দু’দিন পরপর ফোড়া উঠার সমস্যা চলে যাবে।
মাইরিস্টিকা
নিম্নশক্তিতে খেলে সেটি ফোড়াকে পাকিয়ে সারাবে আর উচ্চশক্তিতে খেলে না পাকিয়ে সারিয়ে থাকে।

বোরিক রেপার্টরির সাহায্যে সদৃশ ঔষধ নির্বাচনঃ
ABSCESS Acute -- Acon., Ananth., Anthrac., Apis, Arn., Ars., Bell., Calc. hypoph., Calc. s., Calend., Carb. ac., Chin. s., Cinch., Crot., Fluor. ac., Hep., Hippoz., Lach., Lapis alb., Lyc., Merc. s., Myrist. seb., Nit. ac., Phos. ac., Phos., Rhus t., Sil., Sil. mar., Syph., Sul., Tar. c., Vespa.

Bones, about -- Asaf., Aur., Calc. fl., Calc. hypoph., Calc. p., Fluor. ac., Mang., Phos., Puls., Sil., Symphyt.
Joints -- Calc. hypoph., Sil.
Chronic -- Arn., Calc. c., Calc. fl., Calc. iod., Calc. p., Carbo v., Cham., Cinch., Fluor. ac., Graph., Hep., Iod., Iodof., Kali iod., Merc. i. r., Merc. s., Ol. j. as., Phos., Sil., Sul.
Muscles, deep -- Calc. c.
Psoas abscess -- Sil., Symphyt.
To abort -- Apis, Bell., Bry., Hep., Merc. s.
To hasten suppuration -- Guaiac., Hep., Lach., Merc. s., Operc., Phos., Phyt., Sil.

ফোড়ার চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথির সাফল্য আশ্চর্যজনক।অনেক জটিল রোগীও অপারেশনের হাত থেকে সহজেই বেচে উঠে।এলোপ্যাথিক ডাক্তারগনও আমাদের কাছে পাঠান অল্প টাকায় সহজ চিকিৎসার জন্য।

জাবির হোমিও ক্লিনিক
ডা. রাইসুল আলম
০১৭১২৮৮৮১৮১

20/06/2020

জীবন রক্ষায় হোমিওপ্যাথি
************************
বিপরীতধর্মী সিম্পটম্স
********************
১| খোলা বাতাসে থাকিলে দম আটকাইয়া আসে = Tuberculinum
২| খোলা বাতাসে আরাম পায় = Bromium
৩| জেদী শিশু কোলে লইয়া বেড়াইলেও কান্না থামেনা = Cina
৪| জেদী শিশু কোলে তুলিয়া লইলে কান্না থামিয়া যায় = Chamomilla
৫| গরম পানীয় গিলিতে আরাম বোধ = Lycopodium
৬| গরম পানীয় গিলিতে চেষ্টা করায় গলায় আক্ষেপ বোধ = Lachasis
৭| স্কুলের বালক বালিকা দিগের মাথাধরা = Calcarea Phos
৮| স্কুল শিক্ষকদের মাথাব‍্যথা = Scutelaria Q
৯| পুরুষের উপর বিরাগ = Raphanus Sativa
১০| স্ত্রীলোকের উপর বিরাগ = Pulsatilla
১১| সঙ্গমের চিন্তায় উৎকন্ঠা = Kreosote
১২| সঙ্গমের পরে উৎকন্ঠা = Sepia


*****************************

23/04/2020

ভারত সরকারের অনুমতিক্রমে হাসপাতালগুলোর করোনা পজিটিভ রোগীতে হোমিওপ্যাথিক ঔষধের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু।😍
ফলাফল পেতে অপেক্ষা করতে হবে আরও ২ সপ্তাহ
ইনশাআল্লাহ হোমিওপ্যাথির জয় হবে ❤❤

Address

304 East Kazipara, Kafrul
Mirpur
1216

Telephone

+8801712888181

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jaabir HOMEO Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Jaabir HOMEO Clinic:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category