ডাক্তারের টিপস্ - Doctor's Tips

ডাক্তারের টিপস্ - Doctor's Tips � বিভিন্ন বিষয়ক ডাক্তারি পরামর্শ জান?

21/06/2024

নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। নিকটাত্মীয়ের রক্ত মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

বিয়ের কয়েক মাসের মাঝেই নাবিলা কনসিভ করল। ওর হাজব্যান্ড মুসা একটু খুঁতখুঁতে মানুষ, গাইনি ডাক্তার দেখানোর পরেই বলল নেক্স...
27/01/2024

বিয়ের কয়েক মাসের মাঝেই নাবিলা কনসিভ করল। ওর হাজব্যান্ড মুসা একটু খুঁতখুঁতে মানুষ, গাইনি ডাক্তার দেখানোর পরেই বলল নেক্সটাইম অন্য ডাক্তারের কাছে যাবে। নাবিলা প্রশ্নবোধক দৃষ্টি নিয়ে স্বামীর দিকে তাকালো। " ডাক্তার সাহেবা একটু বেশিই ব্যস্ত, আমাদের তেমন একটা সময় দিতে চান না মনে হলো" - মুসা ব্যাখ্যা করল।

নাবিলার একটু হাসি পেল - ডাক্তাররা তো এরকম করবেনই, প্রতিদিন কত শত রোগী দেখেন। তাদের পক্ষে কি আমাদের সাথে অনেক সময় দিয়ে কথা বলা সম্ভব!

আবার ভালো লাগলো এই ভেবে যে মুসা বেশ কেয়ারিং হাসবেন্ড। একসাথে ফিরতে ফিরতে ফোন বের করে মুসা মাতৃত্ব ইউটিউব চ্যানেলের একটা ভিডিও নাবিলাকে দেখতে দিল। ১৮ মিনিটের ভিডিও শুনে নাবিলা বুঝতে পারল কেন মুসা এভাবে চিন্তা করছে। হাজবেন্ডের প্রতি ভালবাসায় মনটা ভরে গেল!

বাসায় ফিরে নাবিলা সেই ইউটিউব চ্যানেল থেকে মাতৃত্ব’র ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করে। বেশ জমজমাট একটা গ্রুপ, মায়েরা প্রশ্ন করছেন গ্রুপের অন্য আপুরা এডমিন আপুরা উত্তর দিচ্ছেন। খুবই আন্তরিক পরিবেশ!

সেই ভিডিওর কথাগুলো তখনও নাবিলার মাথায় ঘুরছিল। একটা কোর্সের কথা বলছিল যেন, নাবিলা ভাবলো! হয়তো আল্লাহই মিলিয়ে দিলেন, কয়েকদিন বাদে মাতৃত্ব গ্রুপের একটা নোটিফিকেশন পেল নাবিলা। তাদের প্রিনেটাল কোর্সে ৭ম ব্যাচে ভর্তি চলছে।

সেই ঘোষণা পোস্টটা নাবিলা তার হাসবেন্ডকে দেখালো, বললো - দেখো! কেমন স্কুলের বাচ্চাদের মত সিলেবাস বানিয়ে প্রেগন্যান্ট মহিলাদেরকে কোর্স করাচ্ছে! পুরো পোস্টটা মুসা মনোযোগ দিয়ে পড়ল, তারপর জানালো, " তোমাকে বলতেই ভুলে গেছি, এর মাঝে আমি তোমাকে এই কোর্সে ভর্তি করিয়ে দিয়েছি। পেমেন্ট করে তোমার হয়ে ফর্মটাও ফিলাপ করে দিয়েছি"

হাজবেন্ডের এই কথা শুনে নাবিলা যেন আকাশ থেকে পড়ল, কিন্তু সাথে সাথে সামলে নিল। মুসা এমনই! খুবই কেয়ারিং এবং তড়িৎ অ্যাকশন নেয়। " এ মাসের ২০ তারিখ থেকে ক্লাস শুরু, প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার। আমি চেষ্টা করব ঐ দিনগুলোতে একটু আগে বাসায় চলে আসতে! একসাথে দুজনে মিলে ক্লাস করব।"

পাশে বসে থাকা মুসার হাতটা জড়িয়ে ধরল নাবিলা, পরম ভালোবাসা ও নির্ভরতায় কাঁধে মাথা রেখে নাবিলার সেই ১৮ মিনিটের ভিডিওর কথা মনে পড়ে গেল, যেখানে বক্তা ভাইটি স্ত্রীর প্রেগনেন্সিকে own করে বলছিল, "we are pregnant"!

আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতায় তার মাথা নুঁয়ে আসছিল!

01/10/2023

সি-সেকশান একটা লাইফ-সেইভিং অপারেশন। জীবন ঝুঁকিতে পড়লে তবেই এই অপারেশন। তাই একে স্বাভাবিক মনে করবেন না। প্রাকৃতিক প্রসবই স্বাভাবিক

19/09/2023

অর্ধেকের বেশি বাংলাদেশী ডাক্তার রোগীর স্বাস্থ্যের উন্নতির চেয়ে ওষুধ কোম্পানির উন্নতির জন্য ওষুধ লিখে থাকেন,

প্রাকৃতিক উপায়ে যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ঘরোয়া টিপস সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালো মিল থাকার পাশাপাশ...
03/04/2023

প্রাকৃতিক উপায়ে যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ঘরোয়া টিপস

সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালো মিল থাকার পাশাপাশি দরকার নিয়মিত যৌন মিলন। সুখী যৌন জীবন সবাই চায়। কিন্তু প্রায়ই দেখা যায় যৌন সমস্যার কারণে সংসারে অশান্তি যা অনেকসময় ডিভোর্স পর্যন্ত গড়ায়। তাই সাংসারিক ঝামেলা এড়াতে আগে থেকে সতর্ক হওয়া জরুরী। যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কোনো ধরনের ঔষধের প্রয়োজন নেই, প্রতিদিন কিছু পুষ্টিকর খাবার খাওয়াই যথেষ্ট। বিবাহিত জীবনে হেলদি সেক্স লাইফের জন্য আপনাকে দৈনন্দিন খাবার দাবারের প্রতি পূর্ণ মনোযোগী হতে হবে।

অনেকেই রয়েছেন যারা নিজেদের যৌন জীবন নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। অনিয়মিত ঘুম, দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ, বাজে খাদ্যাভ্যাস ইত্যাদি কারণে যৌন সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রায় সবার মধ্যেই কৌতুহল থাকে প্রাকৃতিক উপায়ে কিভাবে যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর যায় তা নিয়ে। সংসার জীবন সুখময় করে তুলতে সেক্স বৃদ্ধি করার খাবার খেতে হবে। নিয়মিত এই খাদ্যগুলি খেলে আপনার যৌন শক্তি কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে। আজকে সেক্স পাওয়ার বাড়ানোর খাদ্যগুলি নিয়ে আলোচনা করা হলো।
সেক্স বাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায়

আজকাল যৌন জীবন নিয়ে প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৭ জনই চিন্তিত থাকেন। অনেক পুরুষ আছেন যারা ইরেকটাইল ডিশফাংশন এ ভোগেন। যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কোন প্রকার ওষুধের প্রয়োজন নেই, তার জন্য দৈনন্দিন পুষ্টিকর খাবারদাবারই যথেষ্ট। দেখে নিন কি কি সেই খাবার গুলো-

যৌন ক্ষমতা বাড়াবে রসুন
যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান হলো রসুন। রসুনে অ্যালিসিন নামের উপাদান থাকে যা যৌনাঙ্গে রক্ত সঞ্চালনের হার বাড়ায়। ফলে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি ছাড়াও রসুনের রয়েছে অনেক গুণ। রসুন কে বলা হয় প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক। নিয়মিত সকালে খালি পেটে রসুন খেলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। যৌন সমস্যা সমাধানে রসুন তো কাজ করেই এছাড়া রসুন ফোঁড়া, প্রদহ ভালো করে, ঋতুস্রাব চালু করে, প্রস্রাব স্বাভাবিক করে, পাকস্থলী থেকে গ্যাস নির্গত করে, নিস্তেজ লোকদের মধ্যে সেক্স পাওয়ার বৃদ্ধি করে এবং বীর্য বৃদ্ধি করে।

অ্যালিসিন ছাড়াও রসুনে রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস , রিবোফ্লাভিন, থিয়ামিনসহ আরো অনেক উপাদান। যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন ১-২ কোয়া রসুন কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খেতে হবে। এছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

সেক্স পাওয়ার বৃদ্ধিতে মধুর ভূমিকা
যৌন অক্ষমতার সমাধানের জন্য মধুর গুণের কথা আমরা সবাই জানি। মধুতে রয়েছে গুকোজ ও ফ্রুকটোজ যাতে সেক্স হরমোন দ্রুত কাজ করে। এছাড়া নিয়ম করে মধু খেলে পাকস্থলী পরিষ্কার হয়, মস্তিষ্ক অতিরিক্ত শক্তি লাভ করে, শরীরের স্বাভাবিক তাপশক্তি বজায় থাকে, প্রস্রাব স্বাভাবিক হয়, গ্যাসের সমস্যা দূর হয় এবং খিদে বাড়ায়। এছাড়া প্যারালাইসিসে আক্রান্ত রোগীর জন্যও মধু খুব উপকারী। যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন সকালে ও রাতে ঘুমানোর আগে ১ গ্লাস গরম জলে ১ চামচ খাঁটি মধু মিশিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে খাঁটি কালোজিরা ফুলের মধু বিশেষ উপকারী।

যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে দুধ
দীর্ঘ সময় যৌন ক্ষমতা অটুট রাখতে দুধের ভূমিকা অপরিসীম। দুধের প্রাণীজ যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। প্রাণীজ ফ্যাট শরীরে সেক্স হরমোন বৃদ্ধি করে। খাঁটি দুধ দেহের শুষ্কতা দূর করে, দ্রুত খাবার হজম হয়, রতিশক্তি সৃষ্টি করে এবং বীর্য উৎপাদন করে, দেহের অপ্রয়োজনীয় দূষিত পদার্থ বের করে দেয় এবং মস্তিষ্ক শক্তিশালী করে। দুধ ছাড়াও দুধের সর, মাখন ইত্যাদি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। যৌন ক্ষমতা বাড়াতে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে ১ গ্লাস উষ্ণ গরম দুধ খাওয়া উচিত।

নিয়মিত কলা খেতে হবে
নিয়মিত কলা খেলে আপনার যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবেই। কলার মধ্যে আছে ভিটামিন এ, বি, সি, পটাশিয়াম, ব্রোমেলিয়ান ও শর্করা। কলা শুধু পুষ্টি বাড়ায় না, যৌন ইচ্ছা তীব্র করতেও কাজে দেয়। কলা মানবদেহে যৌনরস উৎপাদন বাড়ায়। কলা খেলে দেহের শক্তি বাড়ে, এতে আপনি সঙ্গীর সাথে দীর্ঘসময় ধরে সেক্স করতে পারবেন।

ডিম খাওয়ার উপকারিতা
ডিমের উপকারিতা কে না জানে? সেক্স পাওয়ার বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার হলো ডিম। ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-৫ ও বি-৬ আছে যা শরীরে হরমোনের মাত্রা ঠিক রাখে এবং মেন্টাল স্ট্রেস কমায়। সুতরাং সেদ্ধ হোক বা ভাজা, প্রতিদিনের সকালের নাস্তায় একটি করে ডিম খাবেন। ডিম খেলে আপনার শরীর শক্তি পাবে, আপনি সহজে ক্লান্ত হবেন না এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

যৌন ক্ষমতা বাড়াতে মাংস ও কলিজা
সবজি বা ফলের চেয়ে অনেকেই মাংস বেশি পছন্দ করেন। খাবারে নানা রকমের সবজি ও সালাদের সাথে প্রোটিনের জন্য নিয়মিত মাংস খেতে হবে। চর্বি ছাড়া মাংস খাওয়া মানেই সুস্বাস্থ্যের দিকে এক ধাপ এগিয়ে যাওয়া। মাংস খাওয়ার ফলে শরীরে পেশির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। অতিরিক্ত চর্বি কমে দেহের শক্তি বৃদ্ধি পায়। প্রোটিন শরীরে অন্যান্য অঙ্গের মতো যৌনাঙ্গে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। সেক্স লাইফ ভালো রাখতে কলিজার গুরুত্ব অপ‌রিসীম। কলিজায় প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে যা শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বাড়ায়। তাই যৌন ক্ষমতা বাড়াতে খাদ্য তালিকায় যোগ করতে পারেন কলিজা ও গরুর মাংস।

সেক্স পাওয়ার বৃদ্ধিতে বাদাম ও বিভিন্ন বীজ
বাদাম, আখরোট, কিসমিস, কিংবা পেস্তার মতো শুকনো ফলগুলো শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টির যোগান দেয়। বাদামে রয়েছে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট যা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখে। এছাড়া বাদামের আর্জিনিন নামক অ্যামাইনো অ্যাসিড শরীরে উন্নত শুক্রাণু তৈরী করে ও টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন অল্প করে হলেও চীনা বাদাম,কাজু বাদাম, কাঠ বাদাম,আখরোট ইত্যাদি খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে আপনার যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। এছাড়া বীজ জাতীয় খাবার যেমন কুমড়োর বীজ, শিম, সূর্যমূখীর বীজ ইত্যাদিতে প্রচুর ফাইটোস্ট্রোজেন থাকে যা যৌন ইচ্ছা এবং যৌন ক্ষমতা বাড়ায়। দেহের পুষ্টিযোগাতে কিসমিস দারুণভাবে কাজ করে। এটি খেলে প্রচুর পরিমানে ক্যালরি পাওয়া যায়। কিসমিস যৌন সমস্যা দূর করে দেয়, হজম শক্তি ভালো করে ফলে শরীরের ভারসাম্য ঠিক থাকে। তাই প্রতিদিন বিকালে ৫ থেকে ৭টি কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে কালোজিরা
কালোজিরা যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির একটি অব্যর্থ উপাদান। কালোজিরাতে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, জিংক, ম্যাগনেশিয়াম, সেলেনিয়াম, ভিটামিন-এ,-বি, -বি২, নিয়াসিন সহ আরো অসংখ্য উপাদান আছে। এজন্য নিয়মিত কালোজিরা খেলে স্পার্ম সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং স্পার্মের গুনাগুণ বাড়ে৷ এছাড়া কালোজিরা যৌনতার ভারসাম্য ধরে রাখার পাশাপা‌শি শিশুর জন্য মা‌য়ের বু‌কের দুধ বৃ‌দ্ধি ও স্তন্য‌কে সুগ‌ঠিত ক‌রে। সর্দি, কাশি, বুকের ব্যাথা, শ্লেষ্মা ও ব্রনের জন্য অত্যন্ত উপকারী ঔষধ।

চকোলেট খাওয়ার উপকারিতা
চকোলেট খেতে ভালোবাসেন? তাহলে জেনে রাখুন চকোলেট খাওয়ার ফলে যৌন ইচ্ছা ও যৌন ক্ষমতা দুটোই বাড়ে। চকোলেটে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফেনিলেথ্যালামাইন যা শরীরে বাড়তি যৌন উদ্দীপনা তৈরী করে। চকোলেট শরীরের চেয়ে মনের উপর বেশি প্রভাব ফেলে যা কামশক্তি বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গেছে যারা অল্প করে হলেও চকোলেট খায় তাদের যৌন ক্ষমতা অন্যদের তুলনায় বেশি। চকোলেট খেলে সঙ্গীর প্রতি আকর্ষণবোধও বেড়ে যায়। এছাড়াও ডার্ক চকোলেটে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। তাই সেক্স করার আগে চকোলেট খেতে ভুলবেন না যেন!

যৌন ক্ষমতা ঠিক রাখতে রঙিন ফলমূল
স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং তারুণ্য ধরে রাখতে চাইলে প্রতিদিন খাবারের তালিকায় মৌসুমি ও রঙিন ফল যেমন আঙুর, আপেল, কমলা লেবু, তরমুজ ইত্যাদি খেতে হবে। তাজা ফলমূল যৌবন ধরে রাখতে ও যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারী। এছাড়া প্রতিদিন বিকালে ৪ থেকে ৫টি খেজুর খাওয়ার অভ্যাস করুন। খেজুরের কিন্তু গুণের শেষ নেই। এই ফল বলদায়ক ও শক্তিবৃদ্ধিতে দুর্দান্ত কাজ করে। শুকনা খেজুর অথবা যেকোন ধরনের খেজুর খেলে আপনি উপকৃত হবেন। মাখনের সাথে খেজুর মিলিয়ে খেলে যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায়। খেজুর দেহের শিরা কোমল করে এবং মেয়েদের মধ্যে যৌন আকাঙ্ক্ষা সৃষ্টি করে।

টাটকা শাক ও নানান সবজি
গবেষকরা জানিয়েছেন, শরীরে রক্ত চলাচল বাড়লে যৌন উদ্দীপনাও বাড়ে। তরতাজা ও ফরমা‌লিনমুক্ত শাক সব‌জি‌তে প্রচুর প‌রিমা‌নে ভিটা‌মিন ও ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায় যা শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। এছাড়া বিভিন্ন রকম শাক, ব্রকলি, লেটুস, ফুলকপি, বাঁধাকপি এগুলোতে রয়েছে ফলেট, ভিটামিন বি সহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এছাড়া মিষ্টি আলু খুব ভালো একটি সেক্স ফুড। এটি নারীদের যোনি এবং ইউটেরাসের আকার ভালো রাখে। তাছাড়া এটা সেক্স হরমোন তৈরিতেও সাহায্য করে।

এগুলোর পাশাপাশি প্রতিদিন গাজর খাবেন। গাজরে ভিটামিন ‘এ’ আছে যা পুরুষদের হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে। ১৫০ গ্রাম গাজর কুঁচি এক টেবিল চামচ মধু এবং হাফ-বয়েল ডিমের সঙ্গে মিশিয়ে দুমাস খেলে যৌন অক্ষমতা দূর হবে এবং সেক্স পাওয়ার বাড়বে। আর প্রাকৃতিক উপায়ে জননাঙ্গের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে প্রতিদিন সালাদের সঙ্গে বিট খেতে হবে। বিট খাওয়ার ফলে রক্তের সঙ্গে বিশুদ্ধ অক্সিজেন জননাঙ্গে প্রবেশ করে যৌনশক্তি বৃদ্ধি পায়।

যৌন ক্ষমতা বাড়াতে সামুদ্রিক মাছ
সামুদ্রিক ও তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড থাকে যা সুস্থ যৌন মিলনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড শরীরে ডোপামিন বাড়িয়ে দেয় এবং যৌন কামনা জাগিয়ে তোলে। তৈলাক্ত মাছ খেলে শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় ফলে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

নিয়মিত ব্যায়াম করা
যৌন ক্ষমতা কমে যাওয়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে, শরীরের ওজন বেশি হওয়া এবং ব্যায়াম না করা। বেশি ওজনের পুরুষ বা মহিলার যৌন সঙ্গমের ইচ্ছা কম থাকে। এজন্য নিয়মিত ফ্রি-হ্যান্ড এক্সারসাইজ করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় যা যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
যৌন উত্তেজনা ও যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বাজারে নানা রকম ঔষধ ও ভায়াগ্রা পাওয়া যায়। এখন পত্র-পত্রিকায় বা টিভিতে অনেক চটকদার বিজ্ঞাপন দেখা যায় পুরুষের যৌন উত্তেজনা ও যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক ওষুধ নিয়ে। তবে সেগুলো অবশ্যই সেবন করতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী। অসাধু হারবাল মেডিকেল সেন্টারের খপ্পরে পড়ে আজেবাজে হারবাল ঔষধ সেবন করতে যাবেন না। এতে লাভ তো হবেই না, উল্টো ক্ষতি হবে স্বাস্থ্যের!

কোন বিষয়ে কথা বলতে চাইলে ফ্রি ভাবে ইনবক্স করতে পারেন ।
কমেন্ট করতে কষ্ট হয়,
তাহলে সংক্ষেপে কমেন্ট করুন..
T= (Thanks)
N= (Nice)
E= (Excellent)
V= (very fine)
B= (Bad)
O= (Osthir)..
আপনাদের কমেন্ট দেখলে আমরা
ভাল ভাল পোষ্ট দিতে সাহস পাই।........ধন্যবাদ

যক্ষা কি?যক্ষা একটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ যা প্রাথমিকভাবে ফুসফুসকে আক্রান্ত করে।যক্ষা হয়েছে কি করে বুঝবেন-লক্ষণ ও উপসর্গ...
10/03/2023

যক্ষা কি?
যক্ষা একটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ যা প্রাথমিকভাবে ফুসফুসকে আক্রান্ত করে।

যক্ষা হয়েছে কি করে বুঝবেন-লক্ষণ ও উপসর্গ-

সাধারণত লক্ষণ?
অস্বাভাবিকভাবে ওজন হ্রাস পাওয়া
অবসাদ অনুভব করা
জ্বর
রাতে ঘাম হওয়া
কাপুনী
ক্ষুধা মন্দা
অন্যান্য লক্ষণ

তিন সপ্তাহ বা এর অধিক সময় ধরে কাশি
কাশির সাথে রক্ত যাওয়া
বুকে ব্যথা অথবা শ্বাস নেয়ার সময় ও কাশির সময় ব্যথা হওয়া।

কি করা উচিত-
যদি আপনি যক্ষা রোগে আক্রান্ত হন সেক্ষেত্রে এটা খুবই জরুরী যে আপনি সঠিক ভাবে নিয়মিত চিকিৎসা গ্রহন করবেন এবং ডাক্তারের পরামর্শ পুংখানুপুংখভাবে পালন করবেন।

যক্ষা রোগের জীবাণু কিভাবে ছড়ায়?
বাতাসের মাধ্যমে যক্ষা রোগের জীবাণু ছড়ায়। যক্ষা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি বা কাশির মাধ্যমে রোগের জীবাণু বাতাসে গিয়ে মিশে এবং রোগের সংক্রমণ ঘটায়।

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোট...
22/01/2023

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।''

:

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।

:

ধরি, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। খেলাম আমি ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আমি সুস্থ হয়ে গেলাম। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেলো। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করলো নিজেরা নিজেরা।

:

তারা ভাবলো, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। অতএব আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকেনা এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।

এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করেনা।

:

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়া গুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকেনা। তিনি হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ঐ এন্টিবায়োটিক কাজ করেনা। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

:

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করেনা, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হসপিটাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবেনা। সামান্য সর্দীতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।

:

উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। 'মেডিসিনের বাইবেল' নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,

"This organism is registrant against this Drugs in Indian subcontinent''

:

টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়েও জরুরী। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা।

আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা

--------------------------------------------------

রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসীতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Ezithromycin or,cefixime or cefuroxime or levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কতো দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষধটি ১ ডোজ খাবেন সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

:

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

❣️আপনার মেয়ে শিশুকে রক্ষা করুন❣️কিছু পদক্ষেপের তালিকা দেওয়া হলো আপনার মেয়ে শিশুকে শিক্ষা দিতে পারেনঃ১. আপনার মেয়ে শ...
25/11/2022

❣️আপনার মেয়ে শিশুকে রক্ষা করুন❣️

কিছু পদক্ষেপের তালিকা দেওয়া হলো আপনার মেয়ে শিশুকে শিক্ষা দিতে পারেনঃ

১. আপনার মেয়ে শিশুকে কারো কোলে বসতে দিবেন না।

২. সন্তানের বয়স দু’বছরের বেশী হলেই তার সামনে আর আপনি কাপড়চোপড় পাল্টাবেন না।

৩. প্রাপ্ত বয়স্ক কেউ আপনার শিশুকে উদ্দেশ্য করে বলছে: ‘আমার বৌ’, ‘আমার স্বামী’- এটা অ্যালাউ করবেন না।

৪. আপনার মেয়ে যখন বলছে সে খেলতে যাচ্ছে, কোন্ ধরণের খেলা সে খেলছে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন, উঠতি বয়সি বাচ্চাদের মধ্যে অ্যাবিউজিং প্রবণতা পাওয়া যাচ্ছে।

৫. স্বাচ্ছন্দবোধ করছে না এমন কারো সাথে কোথাও যেতে আপনার শিশুকে জোরাজুরি করবেন না। পাশাপাশি লক্ষ্য রাখুন, আপনার শিশু বিশেষ কোন প্রাপ্ত বয়স্কের ভক্ত হয়ে উঠেছে কিনা।

৬. দারুণ প্রাণচ্ছল কোন শিশু হঠাৎ নির্জিব হয়ে গেলে, তাকে প্রশ্ন করুণ। তার মনের অবস্থাটা পড়তে চেষ্টা করুণ।

৭. বয়:সন্ধি পেরোচ্ছে এমন বাচ্চাকে যৌনমূল্যবোধ সম্পর্কে শিক্ষা দিন। আপনি যদি এ কাজ না করেন, তবে সমাজ তাকে ভুল টা শিখিয়ে দেবে।

৮. কোন ছবি, কার্টুন ইত্যাদি বাচ্চাদের জন্য আনলে আগে তা নিজে দেখুন। কোন বই সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তবেই তা কোমলমতি সন্তানের হাতে দিন।

৯. আপনি নিশ্চিত হন যে আপনি প্যারেন্টাল কন্ট্রোল অপশন অ্যাক্টিভেট করে রেখেছেন কেবল নেটওয়ার্কে, বিশেষ করে সেই সমস্ত নেটওয়ার্কে যেখানে আপনার শিশু প্রায়শই ভিজিট করে।

১০. তিন বছর বয়স হয়েছে এমন সন্তানকে তাদের ব্যক্তিগত গোপন স্থানসমূহ কিভাবে পরিস্কারপরিচ্ছন্ন রাখতে হয় তা শেখান। সতর্ক করে দিন যেন সেসব এলাকা কেউ স্পর্শ করতে না পারে- নিষিদ্ধদের মধ্যে আপনিও আছেন (মনে রাখবেন চ্যারিটি বিগিনস অ্যাট হোম এ্যান্ড উইথ ইউ)।

১১. কালো তালিকাভুক্ত করুণ সেই সব বই, গান, মুভি, পরিবার বা ব্যক্তিকে- আপনি মনে করেন যে বা যা আপনার শিশুর মনের সৌন্দর্য নষ্ট করতে পারে।

১২. আপনার শিশুকে ভিড়ের বাইরে গিয়ে দাড়ানোর মূল্যবোধ শেখান।

১৩. আপনার শিশু যদি কারো সম্পর্কে অভিযোগ করে, তবে দয়া করে বিষয়টি নিয়ে মুখ বুজে থাকবেন না।

১৪. আপনার শিশুকে অতিরিক্ত মোবাইল 📵আসক্তি থেকে দূরে রাখুন। মোবাইল হাতে পেলে সে কোন ধরনের ভিডিও দেখতে পছন্দ করে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখুন।

১৫. লজ্জা মেয়েদের "ভূষণ", সুতরাং আপনার মেয়েকে লজ্জাশীল হয়ে উঠতে সহায়তা করুন।

24/10/2022

১০ বছরের বাচ্চা দিনে ধরা পড়েছে ডেঙ্গু। রাতে আইসিইউ, ভোরে সব শেষ। আম্মারা খুব সাবধান। আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।

🗨শিশুর খাবার ব্লেন্ডার বা মিহি করা থেকে বিরত থাকুন!➡শিশুর বয়স ছয় মাস পেরোলে তাকে বাড়িতে তৈরি খাবার দিন, দোকান থেকে কেনা ...
23/10/2022

🗨শিশুর খাবার ব্লেন্ডার বা মিহি করা থেকে বিরত থাকুন!

➡শিশুর বয়স ছয় মাস পেরোলে তাকে বাড়িতে তৈরি খাবার দিন, দোকান থেকে কেনা সিরিয়াল নয়।সব ধরনের খাবারই দেবেন, বাহিরের প্যাকেট জাত খাবার গুলো তে পিজারবেটিভ কেমিক্যাল ফ্লেবার দেওয়া থাকে হোম মেইড খাবার এ অভ্যস্ত করুন,কিন্তু ব্লেন্ডারে মিহি করার প্রয়োজন নেই। ভাত বা খিচুড়ি, সবজি, মাছ, ডাল, তেল মিশিয়ে নরম করে রান্না করতে হবে।

➡ব্লেন্ডারে তৈরি খাবার খেলে শিশুর স্বাদগ্রন্থির বিকাশ বাধা পায়। তাকে জোর করে খাওয়ানো ঠিক নয়। খাবার নিয়ে শিশুর পেছনে দৌড়ানো এবং টিভি দেখিয়ে, গেম খেলতে বসিয়ে মনোযোগ সরিয়ে খাওয়ানো ঠিক নয়। খিদে পেলে সে এমনিতেই খাবে।

➡একসঙ্গে অনেক পদের খাবার পরিবেশন করলে শিশু দ্বিধায় পড়ে যায়। আবার সব সময় শুধু তার পছন্দের খাবার দিতে হবে, তা-ও ঠিক নয়। এতে অন্য খাবারের প্রতি আগ্রহ জন্মাবে না।

Address

Dhaka
Mirpur
1209

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডাক্তারের টিপস্ - Doctor's Tips posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category