Dr. Akhter Uz Zaman Sajib

Dr. Akhter Uz Zaman Sajib নৈতিকতা ও মূল্যবোধ শিক্ষা, চিকিৎসা বিজ্ঞান ও রোগ বিষয়ে তথ্য এবং অনলাইনে চিকিৎসা নিতে পেজ ফলো করুন।

আচ্ছা বলুন তো, কোনো মানুষের সফল বা ব্যর্থ হওয়ার পিছনে Root Factor হিসেবে কাজ করে কোনটা। তার জিন (Gene), ছোটবেলা, সে কীভা...
16/07/2025

আচ্ছা বলুন তো, কোনো মানুষের সফল বা ব্যর্থ হওয়ার পিছনে Root Factor হিসেবে কাজ করে কোনটা। তার জিন (Gene), ছোটবেলা, সে কীভাবে বেড়ে উঠেছে, তার পরিবেশ, নাকি অন্য কিছু?

এগুলোর কোনটাই না। আসল Root Factor হলো তার নিজের নেয়া ছোট ছোট কিছু চয়েজ।

এই পুরো পৃথিবীতে শুধুমাত্র একটাই জিনিস আছে যেটা যদি আমরা চাই তাহলে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। সেটা হচ্ছে আমাদের চয়েজ। আর এই চয়েজগুলোই আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ভবিষ্যৎ ঠিক করে দেয়।

আপনি যদি ইচ্ছা করেন তাহলে অফিস থেকে ফেরার পর জিমে যেতে পারেন বা সোফাতে শুয়ে টিভিও দেখতে পারেন। আপনি যদি চান কোনো কারণে আপনার স্ত্রীর সাথে ঝগড়া হওয়ার পর সবকিছু ভুলে তাকে জড়িয়ে ধরতে পারেন বা আপনার ইগোকে প্রশ্রয় দিয়ে তার সাথে দূরত্ব তৈরি করতে পারেন।

এরকম ছোট ছোট চয়েজগুলোই আপনার সবকিছুর গতিপথ নির্ধারণ করে — আপনি সারাজীবন সুস্থ্য থাকবেন নাকি রোগ বয়ে বেড়াবেন, আপনি একটা দীর্ঘ এবং মধুর সম্পর্ক পাবেন নাকি আপনার ছেলেমেয়েকে জবাব দিতে হবে কেন তার মাকে আপনি ডিভোর্স দিয়েছিলেন।

কিন্তু আমরা এরকম ছোট ছোট চয়েজগুলোতে বেশি মন দিই না। আমি বিষয়টি ব্যাখ্যা করছি। ধরুন আমি আপনাকে এখন দুটো অপশন দিলাম :

১. আপনাকে ১ টাকা দেব যেটা আগামী ১ মাস প্রতিদিন দ্বিগুণ হবে, অথবা

২. এখনই আপনাকে একবারে ১০ কোটি টাকা দিয়ে দেব।

আপনি এর মধ্যে কোন অফারটি নিতে পছন্দ করবেন?

বেশিরভাগ মানুষই, হয়তো প্রায় সবাই ২ নাম্বার অপশন অর্থাৎ ১০ কোটি টাকাই নেবে। আচ্ছা, আমি ১ নাম্বার অফারটা নিলাম। এবার দেখা যাক ১ মাস পর এর আউটকাম কী আসে।

৫ দিন পর আমার কাছে আছে ১৬ টাকা আর আপনার কাছে ১০ কোটি। ১০ দিন পর আমার কাছে আছে ৫১২ টাকা আর আপনার কাছে সেই ১০ কোটি। ২০ দিন পর আমার কাছে ৫,২৪,২৮৮ আর আপনার কাছে সেই ১০ কোটি টাকা। আপনি ভাবছেন আমি কত বড় বোকা, তাইনা?

এবার দেখা যাক ৩১ দিন পর কার কাছে কত টাকা আছে। আপনার কাছে আছে এখনো সেই ১০ কোটি, কিন্তু আমার কাছে আছে ১০৭,৩৭,৪১,৮২৪ অর্থাৎ ১০৭ কোটি টাকা, যেটা কিনা আপনার থেকে ১০ গুণ বেশি।

সাকসেস জিনিসটাও ঠিক এই প্যাটার্নটাই ফলো করে। যে ব্যক্তি ছোট ছোট চয়েজগুলো সঠিকভাবে নেয় সে ৩১ মাস পর রাতারাতি সাফল্য অর্জন করে।

আরো সহজভাবে বোঝানোর জন্য রাজীব, সাগর এবং টগর নামের তিন বন্ধুর উদাহরণ দেওয়া যাক। তিনজনই একই রকম পরিবেশে বড় হয়েছে, একই জায়গায় থাকে আর ইনকাম মোটামুটি একই। আর হ্যাঁ, ধরা যাক তিনজনেরই বিয়ে হয়ে গেছে এবং সবারই স্ত্রীর সাথে একটু মনোমালিন্য চলছে।

নতুন মাস বা বছরের শুরু থেকে রাজীব সবসময় যা করে সেটাই করতে থাকল, কারণ তার মনে হলো সে এটাতেই খুশী আছে। সে কিছুটা খুঁতখুঁতে টাইপের, অর্থাৎ অন্যের দোষ খুঁজে বেড়ানো তার স্বভাব। আগের মতোই সে সবার ব্যাপারে বিভিন্ন বিষয়ে অভিযোগ করে যেতে লাগল।

আরেক বন্ধু সাগর তার জীবনে কিছু ছোট ছোট Insignificant Negative Change আনা শুরু করল। যেমন :

১. প্রতিদিন জাংকফুড খাওয়া।
২. কাজের চাপের অজুহাতে ব্যয়াম না করা।
৩. প্রতিদিন অফিস থেকে ফেরার সময় ১ বোতল কোল্ড ড্রিঙ্কস খাওয়া।
৪. টিভিতে ফেভারিট শো দেখার জন্য ইভিনিং ওয়াক বন্ধ করে দেওয়া।
৫. সময়ের অভাবের অজুহাতে অফিসিয়াল যোগাযোগ কমিয়ে দেওয়া।
৬. এছাড়া ব্যস্ততার অজুহাত দেখিয়ে সে স্ত্রীর সাথে বাইরে যাওয়াও বন্ধ করে দিল।

অন্যদিকে, টগর একটি Daily Checklist বানিয়ে নিজের মধ্যে কিছু ছোট ছোট Insignificant Positive Change আনা শুরু করলো। যেমন :

১. প্রতিদিন ঘুমানোর আগে একটা ভাল বইয়ের ১০ পৃষ্ঠা পড়া।
২. প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার বা ফেরার সময় গাড়িতে বসে বা সুবিধামতো সময়ে ৩০ মিনিট কোনো মোটিভেশনাল ভিডিও দেখা।
৩. নিজের ডেইলি ডায়েট প্ল্যান থেকে ১২৫ ক্যালরি কমালো।
৪. প্রতিদিন এক্সট্রা অন্তত ২ লিটার পানি খাওয়া।
৫. সকালে ১ কিলোমিটার হাঁটা।
৬. ব্যবসায়িক স্বার্থ জড়িত প্রতিদিন অন্তত এমন ২/৩ জনকে ফোন দিয়ে খোঁজখবর নেয়া বা সম্পর্কোন্নয়ন।
৭. নিজের স্ত্রীকে নিয়ে প্রতি সপ্তাহে ১ দিন ঘুরতে যাওয়া।

পরবর্তী ৫ মাসে ৩ বন্ধুর মধ্যে তেমন কোনো পার্থক্য দেখা গেল না। ১০ মাস পরেও একই। এবার টগর একটু একটু হতাশ হতে লাগল। কেননা এখনো সে কোনো পজটিভ রেজাল্ট দেখতে পায়নি। তবুও সে কোনোরকমে জেদ ধরে তার অভ্যাসগুলো চালিয়ে গেল। অপরদিকে, সাগর কম কাজ করে জীবনকে উপভোগ করতে থাকল। আর রাজীবও খুশিতেই আছে।

কিন্তু ২৫ মাস পর হঠাৎই এদের মধ্যে বড় পার্থক্য দেখতে পাওয়া গেল, আর ২৭ মাস পর সেটা আরো স্পষ্টভাবে ফুটে উঠল। এবং ৩১ মাস পর পার্থক্যগুলি বিশাল আকারে দৃশ্যমান হলো।

রাজীব এখন সবার ব্যাপারে আরো বেশি অভিযোগ করে। সে বেশিরভাগ সময়ই নিজেকে বোরিং এবং উদ্দেশ্যহীন অনুভব করে।

সাগর রোজ একটু একটু জাংকফুড খেয়ে এবং জিম বাদ দিয়ে ১৫ কেজি ওজন বাড়ালো, সাথে নানান রোগব্যাধি। যোগাযোগ কমিয়ে দেয়ার ফলে বিজনেসের অবস্থাও খারাপ হতে লাগল। ফলস্বরূপ আর্থিক অবস্থাও বাজে হয়ে গেল। সেই সাথে স্ত্রীর সাথেও সম্পর্ক আরো অবনতি হয়ে ডিভোর্সের পর্যায়ে চলে গেল। অর্থাৎ ৩১ মাস ধরে ছোট ছোট Negative change-গুলো একটি ভয়াবহ ফলাফল এনেছে।

এবার আসা যাক টগরের ব্যাপারে। এই ৩১ মাসে সে প্রায় ৫০ টি বই এবং ৪৬৫ ঘন্টা মটিভেশনাল ভিডিও দেখে নিয়েছে যেটাতে তার জ্ঞান এবং প্রজ্ঞা দুটোই আগের থেকে অনেকগুণ বেড়ে গেল। প্রতিদিন ১২৫ ক্যালরি কমিয়ে আর ১ মাইল হেঁটে ১৫ কেজি ওজন কমাল যে কারণে সে এখনো আগের মতই স্লিম আর হ্যান্ডসাম। প্রতিদিন মাত্র ২ লিটার পানি খেয়ে সে মোট ২ হাজার লিটার পানি খেয়ে নিল যা কিনা তার ভেতরের অনেক রোগের বেড়ে ওঠা কমিয়ে দিল। আর প্রতিদিন মাত্র দুইটা ফোন করে সে মোট ১৮০০ কল দিল যাতে সম্পর্ক ভালো হলো, ফলে বিজনেসও বাড়তে থাকল। সপ্তাহে মাত্র একদিন স্ত্রীকে ঘুরতে নিয়ে গিয়ে মোট ১২৪ টা ডেট করে ফেলল, যাতে স্ত্রী সাথে তার সম্পর্কটাও মজবুত হলো।

কিন্তু!

যদি সাকসেস পাওয়া এতোটাই সোজা হয় আর আমরা সবাই প্রসেসটাও জানি, তাহলে কেন আমরা এই সূত্রটা ফলো করতে ব্যর্থ হই?

৪টি ফাঁদ আছে যার কারণে আমরা ব্যর্থ হই বা ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারি না।

১. ভাবুন যদি আপনি আজ একটা বার্গার খান আর পরদিন সকালে ১৫ কেজি ওজন বাড়িয়ে ঘুম থেকে ওঠেন তাহলে কি আপনি কোনোদিন বার্গার খেতেন? অথবা আজ একটি সিগারেট খেলে পরদিন দেখেন আপনার গলায় ক্যান্সার হয়েছে তাহলে কি আপনি কখনো সিগারেট খাওয়ার সাহস করতেন? কিন্তু সমস্যাটা হলো শুরুতে কোনো পরিবর্তনই চোখে ধরা পরে না। কিছু মাস বা কিছু বছর পর হঠাৎ যেন রাতারাতি কিছু ভয়ানক ফলাফল সামনে এসে যায়, যতক্ষণে সেটাকে আটকানোর আর সুযোগ থাকে না। এই ফাঁদ থেকে বাঁচার জন্য আপনাকে সবসময় এটা মনে রাখতে হবে, Every choice you make ignites a butterfly effect। মানে আপনার বেছে নেওয়া ক্ষুদ্র চয়েজগুলো ভবিষ্যতে এক বৃহদাকার প্রভাব সৃষ্টি করে।

২. নিউইয়র্কগামী কোনো বিমান যদি ১ ডিগ্রিও Off route হয়ে যায় তো সেই প্লেন লস এঞ্জেলস থেকে ১৫০ মাইল দূরে অন্য কোনো দ্বীপে গিয়ে ল্যান্ড করবে। এবার আপনি ভাবুন যদি আপনিও নিজের জীবনে শুধুমাত্র ১ ডিগ্রি Off route হয়ে যান ১০ বা ১৫ বছরের জন্য, তাহলে জীবনের কোথায় গিয়ে ল্যান্ড করবেন! এটা থেকে বাঁচার জন্য একটা গাইডলাইন থাকা খুবই দরকার। যেমন একটা Daily checklist, যেটা একটা ফুটপ্রিন্টের মতো আপনাকে On track থাকার জন্য সাহায্য করবে। যদি আপনি কোনো কারণে কিছুদিনের জন্য Off track হয়েও যান তখন এই চেকলিস্টটা আপনাকে On track-এ ফিরে আসার জন্য অনেকটাই সাহায্য করবে।

৩. আপনার কাছে দুটো অপশন আছে, ডিনারের পর আপনি একটা হট চকলেট কেক খেতে পারেন অথবা শুধু ১ গ্লাস পানি। আপনি পানি বেছে নিলেন আর আপনার একটা বন্ধু নিলো কেক। বন্ধু খুব আনন্দে ওই কেকটাকে আপনার চোখের সামনে মজা করে খেতে লাগল। আর এদিকে আপনি শুধু পানি খাচ্ছেন যেটার এতটুকুও স্বাদ নেই। তখন কেমন লাগবে আপনার?

এটাই ফাঁদ!

যদি আপনি শর্ট টার্মে দেখেন তাহলে কোনো ভাল চয়েজ বেছে নিলে তাতে আপনি কিছুই পান না, কিন্তু যদি একটা খারাপ চয়েজকে বেছে নেন তাহলে আপনি অনেক খুশী আর মজা লাভ করেন। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে স্বল্পমেয়াদী আনন্দ দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা সৃষ্টি করে এবং স্বল্পমেয়াদী ব্যথা দীর্ঘমেয়াদী আনন্দ সৃষ্টি করে।

জীবনে একটা কষ্ট তো আপনাকে করতেই হবে, আপনি এটাকে এড়িয়ে যেতে পারবেন না। এই কষ্ট দুই ধরনের হয় : নিয়মশৃঙ্খলার কষ্ট এবং আফসোস বা অনুশোচনার কষ্ট। নিয়মশৃঙ্খলার কষ্টের ওজন শুধু কয়েক গ্রাম এবং কিছুদিনের, যেখানে অনুশোচনার কষ্টের ওজন কয়েক টন এবং আজীবনের।
এবার চয়েজ আপনার।

৪. Checklist মেনে চলা, প্রতিদিন অতিরিক্ত দুই বোতল পানি খাওয়া, ১ মাইল হাঁটা — এইসব কাজ করা একদিক থেকে খুবই সহজ আবার আরেক দিক থেকে মুশকিলেরও। কারণ কেউই নিয়মশৃঙ্খলার মধ্যে বাঁধা থাকতে পছন্দ করে না। শুধুমাত্র একটা জিনিস এরকম আছে যেটা সফল এবং ব্যর্থ দু'ধরনের লোকের মধ্যেই কমন; তাদের কেউই ভালো চয়েজটা মন থেকে বেছে নেয় না।

হ্যাঁ এটাই সত্যি!

হট চকলেট কেকের পরিবর্তে শুধু স্বাদহীন পানি খেতে কেউই ভালবাসে না, কিন্তু সাকসেসফুল লোকেরা তাও যেকোনোভাবে তাদের Will Power বা নিজের Why Power-কে কাজে লাগিয়ে সেই কাজটা করে যায়। যেমনটা মোহাম্মদ আলী বলেছেন, আমি ট্রেনিংয়ের প্রতিটা মিনিটকে ঘৃণা করতাম, কিন্তু বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়াটাকে ভালোবাসতাম। অর্থাৎ মানুষ সফল হতে চায় কিন্তু সাফল্য লাভের জন্য যে ত্যাগ স্বীকার করতে হয় সেটা করতে রাজি নয়। এই ফাঁদ থেকে বাঁচার জন্য আপনার ওই Why-টাকে খুঁজে বের করতে হবে। এই Why যত শক্তিশালী হবে আপনিও ততটাই শক্তিশালী হবেন। এখন সিদ্ধান্ত আপনার আপনি কোনটা করবেন!

(সংগৃহীত)

"স্টেরয়েড মানেই সমাধান নয় – সাময়িক উপকারে লুকানো ভয়ংকর ক্ষতি!"স্টেরয়েডের অপব্যবহার আপনার রোগকে সাময়িক চাপা দিলেও, পরবর্ত...
15/07/2025

"স্টেরয়েড মানেই সমাধান নয় – সাময়িক উপকারে লুকানো ভয়ংকর ক্ষতি!"

স্টেরয়েডের অপব্যবহার আপনার রোগকে সাময়িক চাপা দিলেও, পরবর্তীতে ভয়ানক জটিলতা তৈরি করতে পারে। এই ভিডিওতে জানুন কেন ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া স্টেরয়েড খাওয়া বা লাগানো উচিত নয়।

#স্টেরয়েড #চর্মরোগ #চিকিৎসা #ডাক্তারসজীব

ইউটিউব লিংক -

স্টেরয়েডের অপব্যবহার আপনার রোগকে সাময়িক চাপা দিলেও, পরবর্তীতে ভয়ানক জটিলতা তৈরি করতে পারে। এই ভিডিওতে জানুন কেন ...

"আগে হকাররা রাস্তায় দাঁড়িয়ে বিক্রি করত, এখন তারা ফেসবুকে উপদেশ দেয় !"৮০ বছরের পুরনো দাঁদ এক চুটকিতে সারিয়ে দেবে — এ...
15/07/2025

"আগে হকাররা রাস্তায় দাঁড়িয়ে বিক্রি করত, এখন তারা ফেসবুকে উপদেশ দেয় !"

৮০ বছরের পুরনো দাঁদ এক চুটকিতে সারিয়ে দেবে — এমন দাবি করে স্টেরয়েডযুক্ত "জাদুকরী" ক্রিম পোস্ট করছে। লাইক, কমেন্ট, শেয়ারের বন্যা! অথচ খুব কম মানুষ জানে, এই ধরনের ক্রিম আসলে সমস্যার সাময়িক ঢাকনা দেয়, কিন্তু ভিতরে ভিতরে রোগকে আরও খারাপ করে তোলে।

এইসব ক্রিমে থাকে স্টেরয়েড, যা প্রথমে চুলকানি কমিয়ে আরাম দিলেও পরে দাঁদ আরও ভয়ঙ্করভাবে ফিরে আসে।
📛 স্টেরয়েড ব্যবহারে দাদের জায়গা পাতলা হয়ে যায়, ত্বক দুর্বল হয়ে পড়ে এবং সাধারণ অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ তখন আর কাজ করে না।
📛 অনেকের ক্ষেত্রে এই ভুল চিকিৎসার কারণে দাদ রেজিস্ট্যান্ট (Resistant) হয়ে যাচ্ছে — মানে চিকিৎসা করলেও সারতে চায় না।

রাস্তাঘাটের "কবিরাজি" হোক বা ফেসবুক হকার — যেকোনো অজ্ঞ চিকিৎসা থেকে সাবধান থাকুন। মনে রাখবেন,
👉 দাঁদ সারাতে সময় লাগে
👉 পুরো কোর্স শেষ করতে হয়
👉 এবং সঠিক অ্যান্টিফাঙ্গাল চিকিৎসা দরকার হয়

নিজে সচেতন হোন, অন্যকেও সচেতন করুন।

© ডাঃ মেহেদী হাসান

আড়াই-তিন বছর বয়সেই কি একটা বাচ্চাকে স্কুলে পাঠানো জরুরি?? Scandinavian দেশগুলো (যেমন- সুইডেন,নরওয়ে) কেন ৬ বছরের পর থেকে ...
12/07/2025

আড়াই-তিন বছর বয়সেই কি একটা বাচ্চাকে স্কুলে পাঠানো জরুরি??
Scandinavian দেশগুলো (যেমন- সুইডেন,নরওয়ে) কেন ৬ বছরের পর থেকে বাচ্চার ফরমাল স্কুলিং শুরু করে এটি নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে সমালোচনা হয়েছে।কিন্তু পরবর্তীতে Cambridge এবং Stanford এর একাধিক গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে যে, খুব তাড়াতাড়ি বাচ্চাকে একাডেমিক প্রেশার দিলে তা শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য ও শেখার আগ্রহে বিরূপ প্রভাব ফেলে।
সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য বাচ্চাকে তো অবশ্যই স্কুলে দিতে হবে। কিন্তু বাচ্চাকে স্কুলে ভর্তি করানোর আগে কিছু বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা থাকা দরকার। আপনার বাচ্চাকে কত বছর বয়সে আপনি স্কুলে দিবেন ~ এটি নির্ভর করে তার মানসিক, শারীরিক ও সামাজিক প্রস্তুতির উপর। আপনাকে আগে বুঝতে হবে শুধুমাত্র পড়াশোনা শেখানোর জন্যই আপনি আপনার বাচ্চাকে স্কুলে দিচ্ছেন না। প্রি-স্কুলিং কারিকুলামের বিষয়গুলো বাচ্চাকে বাসাতেও শেখানো যায়। কিন্তু স্কুল বাচ্চাকে আরো কিছু শেখায়, তাদেরকে সামাজিক দীক্ষা দেয়। সাইকোলজিস্টদের মতে, ৪ বছর বয়সের আগে কোন বাচ্চাকে কোন ধরনের একাডেমিক প্রেশার দেয়া ঠিক না। তারা শিখবে খেলাধূলা আর রোলপ্লের মাধ্যমে। তাই আপনি যদি ৩ বছর বয়সেই আপনার বাচ্চাকে স্কুলে দেন, তাহলে আগে আপনার যাচাই করতে হবে যে -- 'প্রি-স্কুলিং এর নামে উক্ত স্কুলে আসলে বাচ্চাদেরকে দিয়ে কি করানো হয়'। এক্ষেত্রে সঠিক স্কুল নির্বাচন করাটাও জরুরি।
তবে সার্বিক দিক বিবেচনায় ৪ বছর বয়স থেকে বা আরও পরে বাচ্চাকে স্কুলে দেয়া আদর্শিক।ছোট্ট সোনামণিদের ক্ষেত্রে ঘুম ও অন্যান্য মৌলিক চাহিদার চেয়ে কিন্তু পড়াশোনার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ নয়।শিফটিং ভিত্তিক কিছু স্কুল আছে যারা কাক-ডাকা প্রহর থেকে বাচ্চাদের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে দেয়, ভোরবেলা দুধের বাচ্চাদেরকে দিয়ে এ্যাসেম্বলি করায়। এমন স্কুলে বাচ্চাকে যদি ভর্তি করাতেই হয় তাহলে আগে আপনার বাচ্চার ঘুমের রুটিন ঠিক করে নিতে হবে।পর্যাপ্ত ঘুম নাহলে সকালবেলা কখনওই সে ভালো মন নিয়ে স্কুলে যেতে পারবেনা।আবার অনেকেই তো ওয়াশরুম এ্যাক্টিভিটি না শিখিয়েই বাচ্চাকে স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেন। একবার ভাবুন তো, এমন একটা বাচ্চা স্কুলে গিয়ে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে কত বেশি চ্যালেঞ্জ ফেস করবে !!
যাইহোক, নিজের সন্তানকে নিয়ে সবারই ভিন্ন ভিন্ন পরিকল্পনা থাকে। প্রত্যেকই নিজের সন্তানের মঙ্গল চায়। শুধু খেয়াল রাখবেন, অতিরিক্ত একাডেমিক প্রেশার আর একটা টাইট শিডিউলের মধ্যে প্রলম্বিত হয়ে আপনার সোনামণির আনন্দময় শৈশব টা যাতে বিষাদময় না হয়ে যায়।


-Naved Arshan

মিডফোর্ডে ব্যবসায়ী খুনের ঘটনা শুধুই একটি অপরাধ নয়—এটি আমাদের সভ্যতা, মনুষ্যত্ব এবং রাষ্ট্রীয় আইনের মুখে এক বীভৎস থাপ্পড়।...
12/07/2025

মিডফোর্ডে ব্যবসায়ী খুনের ঘটনা শুধুই একটি অপরাধ নয়—এটি আমাদের সভ্যতা, মনুষ্যত্ব এবং রাষ্ট্রীয় আইনের মুখে এক বীভৎস থাপ্পড়।

চাঁদার দাবিতে একজন মানুষকে উলঙ্গ করে পেটানো, তারপর পাথর দিয়ে মাথা ও শরীর থেতলে খুন করা, শেষে লাশের ওপর দাঁড়িয়ে নৃত্য করা—এই দৃশ্য যে শুধু বিভৎস তাই নয়, বরং একটি বার্তা: “আমরা আইন, রাষ্ট্র, মানবতা—কাউকেই পরোয়া করি না।”

এই নিষ্ঠুরতার চিত্র স্পষ্ট করে দেয়, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি আর রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় একটি অপরাধী চক্র কীভাবে দিনেদিনে 'দণ্ডমুক্তি'র সংস্কৃতিতে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে। তাদের থামাতে কেউ আসে না, বিচার হয় না—বরং মনে হয় সমাজেরই কোনো অংশ তাদের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে।

এখন সময় কিছু কঠিন প্রশ্ন তোলার—

পুলিশ ও সেনারা কোথায় ছিল?
রাজধানীর কেন্দ্রে এমন নরপিশাচের উল্লাস চলতে পারলো কীভাবে? আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কি আজও মনোবলহীন? নাকি তারা নিয়ন্ত্রিত?

ভিডিও করল যারা, তারা কী করল?
যে ভয়াবহতা ক্যামেরায় ধরা পড়ল, তার বিরুদ্ধে কেউ এগিয়ে এল না কেন? তারা ভয় পেল, না কি নিছক ‘কন্টেন্ট’ বানাল?

এটা কি শুধুই বিচ্ছিন্ন ঘটনা?
না কি এটি একটি বৃহত্তর অপরাধ চক্রের ছায়াপাত? একটি সমন্বিত তদন্ত ছাড়া সত্য জানা যাবে না।

রাষ্ট্র কবে জেগে উঠবে?
নাকি মব সন্তাসীদের হাতে হত্যা হওয়া মৃতদেহ গুনবে? দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নাকি অবৈধ ক্ষমতা ও গদীর লোভে আবারো ইনডেমনিটির অপেক্ষা ???

আজ আমাদের প্রয়োজন শুধু ক্ষোভ নয়—প্রয়োজন দ্রুততম সময়ে বিচার। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হলে এ ঘটনা পরিণত হবে ‘নতুন স্বাভাবিকতা বা নিউ নরমাল,যেখানে পৈশাচিকতাও জনসমক্ষে প্রদর্শনের যোগ্য বিবেচিত হবে।

মানুষের নিরাপত্তা আর ন্যায়ের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠার একমাত্র উপায়—নিরপেক্ষ, দ্রুত এবং সর্বোচ্চ পর্যায়ের বিচার। এখন নীরবতা নয়, এখনই সময় জেগে ওঠার।

নিজের ইচ্ছায় সে এই পৃথিবীতে আসেনি।একটা ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ুয়া মেয়ে, আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে দৃপ্ত কণ্ঠে বলছিল—আমার ছেলে সা...
11/07/2025

নিজের ইচ্ছায় সে এই পৃথিবীতে আসেনি।
একটা ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ুয়া মেয়ে, আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে দৃপ্ত কণ্ঠে বলছিল—

আমার ছেলে সাফওয়ান ও ইংলিশ মিডিয়ামেই পড়তো হঠাৎ খেয়াল করলাম সে বাংলা পড়তে চায় না এমন কি সালাম দিতে চাইতো না। সকালে যতই বলতাম আস্সালামু আলাইকুম ও বলতো গুড মর্নিং। ব্যাপারটা আমায় ভাবিয়ে তুলে এরপর ই ওকে ইংলিশ মিডিয়াম বাদ দিয়ে ইংলিশ ভার্সনে দিয়ে দেই🙂🙏

মেয়েটা বলছিলো আদালতে দাড়িয়ে
"আমার জন্ম আমার সিদ্ধান্ত ছিল না। আমার বাবা-মা তাদের জৈবিক চাহিদা মেটাতে গিয়ে আমাকে পৃথিবীতে এনেছেন।"
এ যেন নিজের অস্তিত্ব নিয়েই বাবা-মাকে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো।

অপর পাশে, আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ছিলেন তার কর্মজীবী মা-বাবা।
নিরব, মাথা নিচু, একবারও মেয়ের মুখের দিকে তাকানোর সাহস করেননি।
মেয়ের এমন অভিযোগ শুনে আদালতে উপস্থিত সবার হৃদয় কেঁপে উঠলেও, তারা ছিলেন নিঃশব্দ।

মেয়ের উচ্চাকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরে তার আইনজীবী বললেন—
"সে চায় আমেরিকায় গিয়ে পড়তে। কিন্তু তার মা-বাবার সেই সক্ষমতা নেই।"

বিচারক কথা বলার সুযোগ দিলেও মা-বাবা কোনো কথা বলেননি।
নিরবে মাথা নিচু করে বেরিয়ে গেলেন।

এই তবে সন্তান জন্ম দেওয়ার প্রতিদান?

কিন্তু এখানেই শেষ নয়।
এই মেয়ে শুধু অভিযোগ করেই থেমে থাকেনি। তার চাহনি, ভাষা, শরীরী ভাষা— সব কিছুতেই ফুটে উঠেছে এক ধরনের ঔদ্ধত্য, এক ধরনের অবমাননাকর মনোভাব।
সে যেন বাবা-মা নয়, একজন অপরাধীকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে!
শুধু ফ্লুয়েন্ট ইংরেজিতে কথা বললেই কি শিক্ষিত হওয়া যায়?

এই মেয়ের ব্যবহার, তার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ, সব কিছু দেখে প্রশ্ন জাগে—
এটা কি শিক্ষার ফল, নাকি এক বিকৃত উচ্চবিলাসের বহিঃপ্রকাশ?

এ ধরনের নোংরা মনমানসিকতার মেয়েরা সমাজে, শিক্ষায় এবং পরিবারে বিষ ছড়ায়।
তারা নিজের অর্জনের ব্যর্থতা ঢাকতে গিয়ে আঘাত করে মা-বাবার আত্মমর্যাদায়।

শিক্ষা কি তাকে মানবিকতা শেখায়নি?
সমাজ তাকে নৈতিকতা দিতে ব্যর্থ হলো কেন?
এই মেয়ে যদি এই সমাজের “সুশিক্ষিত” প্রতিনিধি হয়, তবে আমরা কোথায় দাঁড়িয়ে?

পরিবার ছোট থেকে সন্তান কে মিস গাইড করলে তার প্রবাব ১০০% পড়বে। পোশাক ,কথা বলার ধরন অবশ্যই ব্যাক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ। ক্লাস আর টাকা আর দুই চারটে ইংরেজিতে কথা বলা এক বিষয় নয়🙏🙏🙏

সময় থাকতে সন্তানের দিকে নজর দিন সন্তান কে ধর্ম শিক্ষা দিন, নৈতিকতা শিখান, সন্তান কে অভাব ও শিখান মাঝে মাঝে।

আমি আমার মত লিখলাম🙏🙏🙏

11/07/2025

পাথর দিয়ে মানুষ হত্যার নির্মমতা মানা যায়না।
বিচার চায় জাস্টিস # মানুষতো খেলনা নয়

এমন এক পরিবারে জন্ম আমার যেখানে শিক্ষা গ্রহন করে ভালো মানুষ হতে গেলে এলাকা ছেড়ে দিতে হবে। ঠিক এই কাজটাই আমার মা বাবা করে...
11/07/2025

এমন এক পরিবারে জন্ম আমার যেখানে শিক্ষা গ্রহন করে ভালো মানুষ হতে গেলে এলাকা ছেড়ে দিতে হবে।
ঠিক এই কাজটাই আমার মা বাবা করেছিল।
কারন রাজনীতি আর প্রভাব কাজে লাগিয়ে প্রায় সবাই শিক্ষা থেকে দুরে, এস এস সি পাশ নাই কেউ!

চিরচেনা এলাকা আর সকল relative কে ছেড়ে এক নতুন যায়গায় বসত গড়ে আমার মা বাবা।

শুরুতেই শুনতে হয়েছে আমার মা বাবা আলাদা হয়ে গেছে আমাদের কে নিয়ে, তারা নিজেদের নিয়েই ভাবে।
আমি নিজেও কাজিন সহ এত পরিচিত মুখ ছেড়ে ,নিজ এলাকা ছেড়ে যেতে চাইনি।

নতুন বাসায় নতুন আইন- সন্ধার আগেই বাসায় আসা লাগবে।
আগের মত আমি দেরী করে আসার পরেই বেদম মাইর!
যে মাইর এর আগে নানা বাড়িতে দেওয়া ছিল অসম্ভব!

কয়েকবার মার খেয়ে পালিয়ে গিয়েছিলাম , নানির কাছে নালিশ দিয়েছি অনেক বার।
২ বার এমন মাইর খাইছি যে হাস্পাতালেও ভর্তি হয়েছি।
ক্লাস ৫ এর পর আমি জানিনা কবে স্কুল থেকে বাসায় আসার পরে খেলতে বের হয়েছি।

স্কুল van এ ক্লাস ৯ পর্যন্ত যেতে হয়েছে।
এস এস সি তে ভালো ফলাফল করলাম।
কলেজ ছিল বাংলাদেশ নৌবাহিনী কলেজ, মিরপুর -১৪!
সেখানেও অনেক নিয়ম কানুন!

জুতা, ঝাড়ু , বেত , চিরুনী এমন কিছু নাই যে মাইর খাইনি।
মনে মনে কত অভিশাপ যে দিছি মা বাবাকে!
বই , আমার বিড়াল আর পাখি ছিল আমার বন্ধু❤️

এইচ এস সি পাশ করলাম! তা ছিল আমার কাজিন সহ পুরো পরিবারের আগের পরের সবার চেয়ে ভালো ফলাফল!

তবু মা বাবা সেই পারিবারিক রাজনৈতিক প্রভাব থেকে মুক্ত করতে পারেনাই, তবে এই যে শিক্ষা আর বেদম মাইর তা আমাকে একজন মানুষ হিসাবে গড়ে তুলেছে।

২০১১ সালে লন্ডনে ছাত্র ভিসায় আমি চলে যাই, যদিও আমি যেতে চাইনি।
তবে বাবার এক হুংকারেই আমি রাজি হয়ে যাই।

আজ আমি প্রতিষ্ঠিত, sow & shopner feriwala এর মত ২টা organisation কে আমি বিদেশে থেকেও গড়েছি!

হাজার হাজার মানুষের দোয়া পাচ্ছি!

আমি যখন এখনো ভুল করে ফেলি, তখন আমার মাঝে মধ্যে মনে হয় যদি মা বাবা আমাকে আরও একটা জুতার বাড়ি বেশী দিতেন আমি হয়ত আরও ভালো মানুষ হতে পারতাম!
আরও প্রতিষ্ঠিত হতে পারতাম!

তখন আমারও মনে হত মা বাবা আমাকে এত মারে, আমার কি দোষ?

আজকে কিন্তু মা বাবার সেই মাইর কম হয়েছে বলে মনে হয়!

আর আজকাল ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ে এক লাইন ইংরেজি শিখেই এই দেশের কালচার , আভিজাত্য কে তুচ্ছ মনে হয়?

আবার বিজয় সাইন দেখানো হয়?
আদালতের উচিত এই ধরনের বাচ্চাদের কিশোর সংশোধন কারাগারে প্রেরণ করা উচিত।

মা বাবার আঘাত গুলি আপনার আমাকে একজন মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে।

সাংবাদিক রাও এসব প্রচার করে নেগেটিভ impact দিচ্ছেন।
মা বাবার শাসন করার অধিকার আছে যা দুনিয়ায় এইরকম ভাবে শাসনের লাইসেন্স আর কারো নাই।

বর্তমানে সমাজে কিশোর কিশোরী রা বিপদগামী হচ্ছে মা বাবার শাসনে কমতি আছে বলেই।

দিনশেষে মা বাবাই আপনার আপন, তাদের চেয়ে কেউ আপন হতে পারে এই theory তে আমি নিজে বিলিভ করিনা।

sow founder
Rana Abdullah

ছোট মরিচের ঝাল বেশি! দাম ১৫০! ঢাকায় আসার সময় বউ এটা হতে ধরায় দিছে, ডেঙ্গুর সিজন বলে কথা। ২ হাত, ২ পায়ের জামায় একটু ...
11/07/2025

ছোট মরিচের ঝাল বেশি! দাম ১৫০! ঢাকায় আসার সময় বউ এটা হতে ধরায় দিছে, ডেঙ্গুর সিজন বলে কথা। ২ হাত, ২ পায়ের জামায় একটু লাগিয়ে দিলে গন্ধে মশা আসবে না। ২ মাস বয়সের বাচ্চাদের জন্য নিরাপদ। কমেন্টে ব্যবহারবিধি দেখুন

অবশেষে ময়না হত্যার সত্যতা জানা গেল!ময়নার বাবা বিদেশ থাকায় মা পরকীয়ায় জড়িত ছিলো।ময়নার চাচার সাখে গত ৩ দিন আগে যেদিন ময়না ...
11/07/2025

অবশেষে ময়না হত্যার সত্যতা জানা গেল!

ময়নার বাবা বিদেশ থাকায় মা পরকীয়ায় জড়িত ছিলো।

ময়নার চাচার সাখে গত ৩ দিন আগে যেদিন ময়না নিখোঁজ খবর প্রকাশ পেলো ঐদিন দুপুর বেলা মা ও ময়নার চাচা উলঙ্গ অবস্থায় আকামের মধ্যে দেখতে পান ময়না।

ময়না তাদের আকাম প্রকাশ করে দিবে বলেই এই ঘটনাকে দামাচাপা দেওয়ার জন্য ময়নাকে তার মা প্রথমে একটি কান কাটেন তারপর দেওয়ালের সাথে তাকে ধাক্কা দিয়ে আঘাত করতে থাকেন। দেখা গেলো ময়না মরে না! তাই চাচা ময়নার লজ্জাস্থানের ভিতরে রট ঢুকিয়ে দেন তখন ময়না মুহূর্তে মৃত্যু বরণ করেন

তারপর তার চাচা মসজিদের হুজুরকে পাশানোর জন্য মসজিদে ময়নার লাশ রেখে আসেন। মসজিদের ছাঁদে লাশ পাওয়া যাওয়ায় প্রশাসন গ্রেফতার করেন মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন কে।ডিএনএ টেস্ট করে দেখা গেলো ইমাম মুয়াজ্জিন দু'জনই নির্দোষ।

এদিকে ময়নার বাবা বিদেশ থেকে চলে আসে ময়নার আকস্মিক মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে। বাবা সংবাদিকদের প্রশ্নোত্তরে বলেন, আমার মেয়ে কোন একটা বিষয় জেনে গেছে, যারফলে মেয়ে আমাকে ফোনে কথা বললেই দ্রুত বাড়িতে আসার জন্য বলতো। এবং বাবা নিজেও চাচা সহ বেশ কয়েকজন মেয়ের hoত্যার সাথে জড়িত আছে বলে ধারণা করেছেন।

শাহবাজপুরের এক প্রতিনিধি থেকে বিষয়গুলো জানতে পারলাম। এই নিষ্ঠুর মা কারো যেন না হয় !!

আমি জানি না বাঙালিরা নোংর|মিতে এতো পজেটিভিটি কীভাবে খুঁজে পায়! এই দুই ব্যাক্তি ভাইরাল হওয়ার মনোবাসনায় ইচ্ছাকৃত ভাবে লাইভ...
09/07/2025

আমি জানি না বাঙালিরা নোংর|মিতে এতো পজেটিভিটি কীভাবে খুঁজে পায়! এই দুই ব্যাক্তি ভাইরাল হওয়ার মনোবাসনায় ইচ্ছাকৃত ভাবে লাইভ চালু রেখে ক্যামেরার সামনে নোংর|মি করলো; আর বাঙালি সেটাতে বিনোদন খুঁজে পেলো! বিষয়টা বাঙালিদের কাছে খুব ফানি মনে হলো, আর এটা ফানলি প্রচার করতে শুরু করলো!

দেখা যাবে এক পর্যায়ে গিয়ে ছবির এই দুই ব্যাক্তিই আবার ভালো কন্টেন্ট বানানো শুরু করছে, মানুষের সিম্পেথি গেইন করা শুরু করছে; তারপর সবাই এদের অতীত ভুলে যাবে!

তবে কি বাংলাদেশে ভাইরাল হয়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার একমাত্র পথই হচ্ছে নোংর|মি?

তারা নিজেরা যেভাবে ইচ্ছাকৃতভাবে নিজেদেরকে আপত্তিকর অবস্থায় শো করেছে, এটা কোনোভাবেই সুস্থ বিনোদন হতে পারে না। দয়া করে এই টাইপের বিষয়গুলোকে নরমালাইজ করবেন না। ঘৃণ|ত্বক কাজকে ঘৃণা জানাতে না পারলে এটাকে পজেটিভ জিনিসে কনভার্ট করার ট্রাই করবেন না; এতে করে সমাজে এই টাইপের জিনিসগুলো আরও বেশি প্রশ্রয় পাবে এবং বাড়বে।

পারলে কেউ এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিন; নয়তো সোসাল মিডিয়ায় তাদীকে unfollow, unsubscribe করে দিন,তাদের ক্লাস/কন্টেনকট দেখা বাদ দিন!
এটা মোটেও ভুলবশত ঘটতে পারে এমন কোনো ঘটনা না। নোংর|মি ছড়ানোর জন্য এদের শা!স্তি হওয়া উচিত।

copy

Address

Muhammadpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Akhter Uz Zaman Sajib posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Akhter Uz Zaman Sajib:

Share