Urologist-BD- Tajkera Sultana

Urologist-BD- Tajkera Sultana MBBS 1999, FCPS surgery 2007,MS urology 2014,works at Shsmch as A/P Urology. Dr tajkera Sultana Chowdhury passed her MBBS 1999.

She obtained her fellowship on FCPS surgery July 2007 and get MS urology July 2014. She is regular member of Americana Urology Association (AUA), Bangladesh Association of Urological Surgeons (BAUS) and Society of Surgeon of Bangladesh.

শরীরের বর্জ্য বেরিয়ে যাওয়ার অন্যতম মাধ্যম পস্রাব ও তার নানাবিধ সমস্যা।পস্রাব বিষয়ে প্রচলিত প্রায় সব ধরনের সমস্যা সমূহ...
25/05/2025

শরীরের বর্জ্য বেরিয়ে যাওয়ার অন্যতম মাধ্যম পস্রাব ও তার নানাবিধ সমস্যা।পস্রাব বিষয়ে প্রচলিত প্রায় সব ধরনের সমস্যা সমূহের বিবরন পেশ করার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। যদি এ ধরনের কোন লক্ষণ আপনার মধ্যে খুঁজে পান অবশ্যই আপনার ডাক্তারের পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করবেন আশা করি।
আমাদের মাঝে অনেকেরই প্রস্রাবজনিত নানা ধরনের সমস্যা রয়েছে। প্রস্রাবের সমস্যাগুলো হচ্ছে;
যেমন
প্রস্রাবে কষ্ট, জ্বালাপোড়া,
ঘন ঘন প্রস্রাব,
প্রস্রাব ধারণে অক্ষমতা,
প্রস্রাবকালীন ঝরা,
বিছানায় প্রস্রাব ইত্যাদি।
প্রত্যেক ধরনের সমস্যার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। আর চিকিৎসার পূর্বে অবশ্যই কারণ জানা দরকার, তা না হলে সঠিকভাবে চিকিৎসা গ্রহণ করা হবে না।
প্রস্রাব ধারণের যে আধার রয়েছে, যাকে মূত্রথলি বলা হয়ে থাকে। কোনো কারণে যদি এর সম্প্রসারণ ক্ষমতা কমে যায়, তখনই ঘন ঘন প্রস্রাব, ঘুমের মাঝে প্রস্রাব এবং দ্রুত প্রস্রাবের বেগ চাপা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মূত্রথলির সম্প্রসারণ ক্ষমতা কমে যাওয়ার পেছনের কারণ হচ্ছে, মূত্রথলির প্রদাহ; যা সাধারণত ইনফেকশন, রেডিয়েশন, কেমিক্যাল প্রয়োগ, ক্যাথেটার প্রয়োগ করানো, পাথর জমা ইত্যাদির কারণে হয়ে থাকে। যদি মূত্রনালির মাংসগাত্রে টিউমার বিস্তার লাভ করে কিংবা সংলগ্ন অঙ্গ যেমন প্রস্টেটগ্রন্থি, মলনালি, জরায়ু ইত্যাদির টিউমারের বিস্তারের কারণে প্রস্রাবকালীন কষ্ট বেশি করে দেখা দিতে পারে।
সমস্যাগুলো দুই ধরনের যেমন
বার্ধক্যজনিত কারণে,
বিভিন্ন রোগব্যাধির কারণে অথবা মানসিক সমস্যার কারণে।

* যখন ব্যাকটেরিয়া দ্বারা মূত্রথলিতে ইনফেকশন সৃষ্টি হয়; বিশেষ করে মেয়েদের সৃষ্টি হয়। তখন মেয়েদের ক্ষেত্রে ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে। দেখা যাবে দিন ও রাতে সবসময়ই ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে ফলে দিন ও রাতে সমসময়ই ঘন ঘন প্রস্রাব হচ্ছে, সাথে প্রস্রাব করাকালীন জ্বালাপোড়ার জন্য কষ্ট ভোগ করতে হচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে প্রস্রাবের সাথে রক্তও আসতে পারে।
পুরুষদের বেলায় তাদের প্রস্টেটগ্রন্থির প্রদাহ হলে প্রায় ক্ষেত্রে তলপেটে, কুঁচকিতে, মলদ্বারের আশপাশে, মলদ্বারে অ-কোষ ও পুরুষাঙ্গে হালকা মাত্রার ব্যথা আরো ব্যথার ন্যয় অনুভূতি দেখা দিতে পারে। এ সমস্যা প্রস্রাব করাকালীন অথবা বীর্যস্খলনের সময় ছাড়া অন্য সময়েও দেখা দিতে পারে।

* মানসিক সমস্যার কারণে মূত্রথলির প্রদাহ মধ্যবয়স্ক ও বার্ধক্যে দেখা যায়। অনেক মহিলাই অভিযোগ করে থাকেন যে, তার তলপেটে অথবা যৌনাঙ্গে হালকা ব্যথা হচ্ছে, দিনের বেলায় ঘন ঘন প্রস্রাব হলেও রাত্রে প্রস্রাব আবার ঘন ঘন হচ্ছে না। প্রস্রাব পরীক্ষায় কোনো ইনফেকশন পাওয়া যাবে না। অনেক ক্ষেত্রে লক্ষণগুলো দীর্ঘদিন যাবত থেকে থাকতে পারে; কিন্তু কোনো কারণ হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। এ সমস্যাগুলোকে তাই মানসিক কারণ হিসেবেই বিবেচনা করা হয়ে থাকে।
* যাদের প্রস্রাবকালীন জ্বালাপোড়া বা কষ্ট থাকে, তাদের চিকিৎসার পূর্বে ভালো করে পরীক্ষা করা উচিত; বিশেষ করে বর্তমান ছাড়াও পূর্বে কোনো প্রস্রাবের অসুবিধা ছিল কিনা মহিলাদের বস্তি দেশের(pelvic floor) পরীক্ষা এবং পুরুষদের বেলা প্রস্টেট পরীক্ষা অতীব জরুরি, তাছাড়া শারীরিক পরীক্ষা তো অবশ্যই করতে হবে। প্রস্রাব পরীক্ষা, প্রস্টেটগ্রন্থির নিঃসরণ পরীক্ষা এ ধরনের রোগীদের অবশ্যই করা উচিত। আরো কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে, সেটা নির্ভর করবে রোগীর আনুষঙ্গিক উপসর্গের ওপর; যেমন রোগীর এ সমস্যা বারে বারে হয় কিনা, সাথে জ্বর থাকে কিনা ইত্যাদি। এগুলো প্রস্টেটগ্রন্থির তাৎক্ষণিক প্রদাহ হলে বেশি দেখা দেবে প্রস্রাবে ইনফেকশনের তুলনায় বার্ধক্য বয়সে রক্তে সিরাম এসিড ফসফেটেজ বেড়ে গেলে প্রস্টেটগ্রন্থির ক্যান্সার বেড়ে যেতে পারে। শারীরিক পরীক্ষার সময় বস্তি দেশে কিংবা মলদ্বারে টিউমার বা ব্যথা, প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া ইত্যাদিও দেখা দরকার। যদি শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে রোগ শনাক্ত ও কারণ নির্ণয় কিংবা রোগ শনাক্ত করা না যায়, তাহলে প্রস্রাব ও প্রস্টেটগ্রন্থির নিঃসরণ কালচার করে বিভিন্ন ধরনের জীবাণুর উপস্থিতি নিশ্চিত করা উচিত। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রপাতি দিয়ে মূত্রথলির, মূত্রনালির ইত্যাদির অবস্থাও স্বচক্ষে দেখে রোগের কারণ নির্ণয় করা যেতে পারে।
আরো কিছু ধরনের সমস্যা যেমন -
* প্রস্রাব ধারণের অক্ষমতা এটা হতে পারে দেহের মূত্রনালি, মূত্রথলির ইত্যাদি অস্বাভাবিকতার কারণে কিংবা শারীরিক চাপ, ইনফেকশন, স্নায়ুযন্ত্রের রোগের কারণে অথবা মূত্রথলির সম্প্রসারণ ক্ষমতা কমে যাওয়ায়, মূত্রথলি বেশি বিস্তৃত হওয়ার ফলে প্রস্রাব ঝরতে পারে। তাছাড়া মহিলাদের জরায়ু নিচে নেমে যাওয়া, কিংবা পুরুষদের প্রস্টেটগ্রন্থি অস্বাভাবিকভাবে বড় হয়ে গেলে, দেহের বস্তি দেশ বা পেলিভিসে টিউমার কিংবা ইনফেকশন হলেও এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। কারণ যা-ই হোক, সাধারণত অনৈচ্ছিকভাবে প্রতিবার ১৬০ মিলিমিটারের বেশি প্রস্রাব হয়ে থাকে। প্রচলিত কিছু ঔষধ ব্যবহার করে মূত্রথলির মাংসপেশির সংকোচন ক্ষমতা কমিয়ে আনা যাবে, ফলে প্রস্রাব করার সমস্যার উন্নতি ঘটতে পারে। মূত্রনালির ইনফেকশন, টিউমার অথবা মল জমে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যার আলাদাভাবে চিকিৎসা করাতে হবে।
* ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া: এ সমস্যাগুলো মূত্র সংবহনতন্ত্রের যে কোনো অংশের প্রদাহ কারণেও হয়ে থাকে। যদি মারাত্মক ইনফেকশন হয়ে থাকে, তখন মূত্রথলিতে অল্প কিছু প্রস্রাব থাকলেও সবসময় প্রস্রাব করার ইচ্ছা বাড়বে। ঘন ঘন প্রস্রাব ও রাতে যদি প্রস্রাব হওয়ার কারণ হচ্ছে যথা মূত্রনালির ধারণ ক্ষমতা কমে যাবে বিভিন্ন রোগের কারণে অথবা মূত্রথলি সম্পূর্ণভাবে খালি না হয়ে থাকে ফলে মূত্রথলিতে বেশি পরিমাণ প্রস্রাব থেকে যাবে। রাত্রিকালীন প্রস্রাব হওয়ার সমস্যা হৃদরোগের কারণে কিডনির অকার্যকারিতায় ওষুধ ব্যবহারে শারীরিক হাত ও পা ইত্যাদি ফুলা কমাতে গিয়ে, রাতে বেশি করে পানি খাওয়া এলডোসটেরন নামক এক ধরনের হরমোনের রক্তে বেড়ে গেলে ইত্যাদ বহুবিদ কারণে রাত্রে প্রস্রাবের মাত্রা বেড়ে যেতে থাকে। এবার আসি ঘুমের মাঝে কেন অনেকে প্রস্রাব করে থাকে এ ব্যাপারে। আমাদের দেহের মেরুদণ্ডের কোমরের অংশের স্নায়ুতন্ত্র বাচ্চাদের প্রস্রাব নিয়ন্ত্রণ করে থাকে, তাই ২ বছর পর্যন্ত বিছানায় প্রস্রাব করা একটি সাধারণ ও স্বাভাবিক ব্যাপার। যেহেতু আড়াই বছরের মধ্যেই স্নায়ুতন্ত্রে পরিপক্বতা আসে না, তাই পায়খানা ও প্রস্রাব ধারণ করার ক্ষমতা মস্তিষ্ক থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে।
স্বাভাবিক অবস্থায় এ বয়সের পরে বিছানায় প্রস্রাব করার কথা নয়। তাই ৩ বছরের পরে বিছানায় প্রস্রাব করার কথা নয়। তবে ৩ বছরের পরও শতকরা ১০ ভাগ ক্ষেত্রে এ সমস্যা থাকতে পারে, যা কিনা বংশ কারণে দেরিতে মূত্রনালির নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। যদি বেশিরভাগ বাচ্চার বয়ঃসন্ধির পূর্বেই এ সমস্যা আর থাকে না, তবে যাদের শারীরিক সমস্যা রয়েছে; যেমন মূত্র সংবহনতন্ত্রের ইনফেকশন কোথাও কোনো বাধা রয়েছে তাদের প্রস্রাব উপচেপড়া এবং ঝরার সমস্যা থাকতে পারে। মূত্রথলির স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যার কারণে প্রস্রাব বেশি হতে পারে; যার ফলে মূত্রথলির ওভারলোডেও হতে পারে।
উপরোক্ত কারণগুলো যদি ৩ বছরের বেশি বাচ্চারা বিছানায় প্রস্রাব করে থাকে, তাহলে আবার বিবেচনায় আনতে হবে। তবে যাদের শারীরিক রোগ রয়েছে, তাদের শুধু রাত্রীকালীনই প্রস্রাবের সমস্যা থাকে না; দিবা ভাগে সমস্যা দেখা দিতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যাদের কোনো কারণ নেই, তাদের জন্য টেবলেট মেলিপ্রামিন ব্যবহারের সাথে রক্ত যাওয়া : বিভিন্ন কারণে প্রস্রাবে রক্ত দেখা দিতে পারে। প্রস্রাবে রক্ত দেখা দিলে সেটি মারাত্মক হিসেবে চিন্তা করতে হবে। বিভিন্ন কারণের মধ্যে প্রস্রাবে রক্ত দেখা দিতে পারে।
কোনো মারাত্মক ইনফেকশন, টিউমার, পাথর স্ট্রোক, রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়া সমস্যা, মূত্রনালিতে আঘাত পাওয়া ইত্যাদি। যদি প্রস্রাবের প্রথম দিকে রক্ত আসে, তাহলে বুঝতে হবে মূত্রনালির সম্মুখের অংশে সমস্যা রয়েছে অথবা প্রস্টেটগ্রন্থির সমস্যা রয়েছে। অন্যদিকে রক্ত যদি প্রস্রাবের শেষ ভাগে দেখা দেয়, তাহলে মূত্রনালির পশ্চাৎ ভাগে সমস্যা রয়েছে বুঝতে হবে অথবা মূত্রথলির কোনায় রয়েছে। রক্ত যদি সমস্ত প্রস্রাবের মাঝে মিশে আসা শুরু করে তবে কিডনি মূত্রথলি অথবা কিডনিনালিতেও এরকম সমস্যা হতে পারে। পরিশেষে প্রস্রাবের যে কোনো সমস্যার জন্য দীর্ঘদিন রোগে না ভুগে বিশেষ তত্ত্বাবধানে সঠিক চিকিৎসা নেয়া বাঞ্ছনীয়।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সহরওয়ার্দ্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। এপয়নটমেনট নিতে ফোন করুন 01921503847 ও 01989997180 এই নম্বরে দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত। চেম্বার লোকেশনঃ https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9






Medical Center

টিউমার মানেই কি ক্যান্সারস্বাস্থ্য নিয়ে দিন দিন মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি যোগ হচ্ছে নানা রকম রোগের ভীতি। ত...
24/05/2025

টিউমার মানেই কি ক্যান্সার
স্বাস্থ্য নিয়ে দিন দিন মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি যোগ হচ্ছে নানা রকম রোগের ভীতি। তাই আজকাল অনেকেই ছোটখাট টিউমার হলেই দুঃশ্চিন্তায় পড়ে যান— ক্যান্সার হল কিনা! অনেক ক্ষেত্রে চিকিৎসক বুঝিয়ে বলার পরও ভয় কাটতে চায় না। এটা ওটা পরীক্ষা করার পরও ভয় থেকে যায়, রিপোর্টে কোনো ভুল ছিল না তো?
তাই আমাদের উচিত টিউমার বা ক্যান্সার সম্বন্ধে প্রাথমিক কিছু ধারণা রাখা। তেমন কিছু তথ্য জেনে নিন—

টিউমার কি?

টিউমার হল শরীরের অস্বাভাবিক টিস্যু পিণ্ড, যার কোষ বৃদ্ধি হয় স্বাভাবিকের চাইতে অনেক দ্রুত, অনিয়ন্ত্রিত ও সমন্বয়হীন।
টিউমারের প্রকার

কোষের ধরন ও আচরণ অনুসারে টিউমার ২ ধরনের-
১. বিনাইন (Benign) : বিপজ্জনক নয় এমন
২. ম্যালিগনেন্ট (Malignant) : এটি ক্ষতিকর টিউমার। ক্যান্সার এক ধরনের ম্যালিগনেন্ট টিউমার।
বিনাইন টিউমারের বৈশিষ্ট

ক. এই টিউমার একটি আবরণ (Capsule) দ্বারা বেষ্টিত থাকে
খ. ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়
গ. আশপাশে বা শরীরের অন্য কোনো স্থানে ছড়ায় না ও
ঘ. অপারেশনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ ভাল হয় ও স্বভাবতই আর বাড়ে না
ম্যালিগনেন্ট টিউমার বা ক্যান্সারের বৈশিষ্ট্য

ক. ক্যান্সার স্বভাবতই কোন আবরণ (Capsule) দ্বারা বেষ্টিত থাকে না, ফলে বৃদ্ধি হয় অনিয়ন্ত্রিত ও অগোছাল
খ. বৃদ্ধি পায় অতি দ্রুত
গ. আশপাশের টিস্যুতে ছড়িয়ে পড়ে
ঘ. রক্তের মাধ্যমে শরীরের অন্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে ও
ঙ. প্রাথমিক অবস্থায় সঠিক চিকিৎসা করলে বেশিরভাগ ক্যান্সার ভাল হয়, তবে পুনরায় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাই চিকিৎসা নিতে হয় লম্বা সময় ধরে।

ক্যান্সার রোগীর শারীরিক অবস্থা
১. ক্ষুধামন্দা
২. বমিবমি ভাব
৩. রক্তশূন্যতা
৪. অল্প সময়ে ওজন কমে যাওয়া
৫. দিন দিন দুর্বল হয়ে পড়া ও
৬. ক্যান্সারের ধরন অনুযায়ী অন্যান্য লক্ষণ।
অতএব, শরীরে ফোলা বা টিউমারের আচরণ যদি ম্যালিগনেন্ট টিউমারের বৈশিষ্ট্যের মতো না হয় ও রোগীর যদি ক্যান্সারের অন্যান্য লক্ষণসমূহের কোনটাই না থাকে— তাহলে ওই টিউমার নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মতন প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে দুঃশ্চিন্তা মুক্ত হোন। তথ্য সূত্র ইন্টারনেট।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সহরওয়ার্দ্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। এপয়নটমেনট নিতে ফোন করুন 01921503847 ও 01989997180 এই নম্বরে দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত। চেম্বার লোকেশনঃ https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9






Medical Center

19/05/2025

ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী,
এমবিবিএস, এফসিপিএস জেনারেল সার্জারি, এমএস ইউরোলজি।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। এপয়নটমেনট নিতে ফোন করুন 01921503847 ও 01989997180 এই নম্বরে দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত। চেম্বার লোকেশনঃ https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9






ব্লাডার ডাইরি কি এবং কেন দৈনন্দিন পস্রাবের বিবরণ সংরক্ষণ করা দরকার। এটি মূলত পস্রাবের জটিলতা নির্নয়ের একটি হাতিয়ার। এটি...
18/05/2025

ব্লাডার ডাইরি কি এবং কেন দৈনন্দিন পস্রাবের বিবরণ সংরক্ষণ করা দরকার।
এটি মূলত পস্রাবের জটিলতা নির্নয়ের একটি হাতিয়ার। এটি বিষেশজ্ঞ চিকিৎসকের জন্য রোগের কারণ নির্ণয় করতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক পরীক্ষা নিরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা কমে যেতে পারে।
আপনি কি ওভার একটিভ মূত্রাশয়ের (ওএবি) লক্ষণগুলি অনুভব করছেন? আপনি প্রায়শই প্রস্রাব করার আকস্মিক তাগিদ অনুভব করেন? সারা রাত ঘুমানো কি মুশকিল? আপনি জনসমক্ষে থাকাকালীন কোনও হটাৎ করেই পস্রাব ঝরার দুশ্চিন্তায় থাকেন?
আপনার চিকিৎসককে OAB আছে কিনা তা নির্ধারণ করতে সহায়তা করার জন্য একটি দৈনিক মূত্রাশয় ডায়েরি রাখার চেষ্টা করুন।
একটি মূত্রাশয় ডায়েরি কিভাবে মূত্রাশয়ের লক্ষণগুলি নিয়ন্ত্রণে আপনাকে সহায়তা করতে পারে।
মূত্রাশয় ডায়েরি কি?
মূত্রাশয় ডায়েরি এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে আপনি আপনার প্রতিদিনের প্রস্রাবের অভ্যাসগুলি লিখে রাখেন।
জাতীয় কিডনি এবং ইউরোলজিক ডিজিজ সম্পর্কিত তথ্য ক্লিয়ারিং হাউস তাদের সাইটে একটি মূত্রাশয়ের ডায়েরির একটি উদাহরণ সরবরাহ করা আছে যা আপনি মুদ্রণ করে নিতে পারেন। আমেরিকান ইউরোজিনিকোলজিক সোসাইটির একটিও রয়েছে যা আপনি ডাউনলোড করতে পারেন। অথবা, আপনি নিজের তৈরি করতে পারেন। এই ধরণের ডায়েরিতে প্রায়শই নিম্নলিখিত বিভাগগুলি ছক আকারে অন্তর্ভুক্ত থাকে:
প্রতি ঘন্টার বিবরণ
উক্ত সময়ে যে পরিমাণ পানীয় পান করেন
আপনি কতবার প্রস্রাব করেন
দুর্ঘটনাক্রমে পস্রাব লিক হওয়া
আপনার টয়লেটে যাওয়ার খুব বেশি দরকার ছিল কিনা
ডায়েরিটি কীভাবে পূরণ করবেন?
ডাইরির একটি ছক মুদ্রণ করে নিন অথবা হাতে লিখে তৈরি করুন এবং প্রতিদিন এটি আপনার কাছে রেখে তথ্য পুরন করা শুরু করুন। আপনার সব তরল খাবার পান করার সময় এটি লিখে রাখুন। পানীয়টির বিবরণ এবং আপনি কতটা গ্রহণ করেছেন তা অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনি যখন বাথরুমে যান, তখন এটি লিখে রাখুন এবং উক্ত সময়ে আপনি কতটুকু পরিমাণ মূত্র ত্যাগ করেছেন সেটা লিখুন। তিন থেকে সাত দিনের তথ্য চিকিৎসা সহায়তার জন্য যথেষ্ট তা বেশ কিছু গবেষণার দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে।
যদি আপনি যদি হঠাৎ মূত্রত্যাগের অভিজ্ঞতা অনুভব করেন তবে সে সময়টাতে কি পরিমাণ প্রস্রাব লিক হয়েছিল সে সম্পর্কে লিখুন। আপনার প্রস্রাব করার কি খুব বেশি তাগিদ ছিল কিনা তার "হ্যাঁ" বা "না" উত্তর দিন।
একটি ডায়েরি আপনাকে আরও পরিষ্কারভাবে জিনিসগুলি দেখতে সহায়তা করতে পারে। যেমন,
একটি মূত্রাশয় ডায়েরি আপনাকে বুঝতে সাহায্য করতে পারে আপনার শরীরের সাথে কী চলছে। আপনি যেহেতু ভেবেছিলেন তার চেয়ে বেশিবার আপনি বাথরুমে যাচ্ছেন। আপনি যেটা বুঝতে পেরেছিলেন তার চেয়ে বেশি ঘন ঘন প্রস্রাব লিক হতে পারে। আপনি যে কার্যকলাপগুলি উপভোগ করবেন তা এড়িয়ে যাচ্ছেন কারণ আপনার কোনও দুর্ঘটনা হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
আপনি যদি চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করতে বিলম্ব করে থাকেন তবে একটি ডায়েরি আপনাকে সেই অ্যাপয়েন্টমেন্ট করতে অনুপ্রাণিত করতে সহায়তা করতে পারে।
একটি ডায়েরি চিকিৎসার সময় সাহায্য করতে পারে
আপনার প্রতিদিনের ব্লাডারের ডায়েরি আপনার চিকিৎসা চলাকালীন সহায়ক সরঞ্জাম হতে পারে। যদি আপনি ওএবির সাথে সনাক্ত করে এবং ওষুধ খাওয়া শুরু করেন তবে এটি চিকিৎসা কাজ করছে কিনা তা নির্ধারণে সহায়তা করতে পারে।
আপনি চিকিৎসা শুরু করার পরে আরও কয়েক দিন একটি ডায়েরি রাখুন এবং তারপরে এটি আপনার মূল ডায়েরির সাথে তুলনা করুন। আপনার প্রস্রাব করার জন্য যদি কম জোর থাকে তবে এটি আপনাকে জানতে সহায়তা করতে পারে।
অন্যান্য সম্ভাব্য চিকিৎসা সম্পর্কে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলতে আপনি এই তথ্যটি ব্যবহার করতে পারেন।
আজ থেকেই শুরু তথ্য সংগ্রহ শুরু করুন।
আপনার যদি সন্দেহ হয় যে আপনার মূত্রাশয়ের সমস্যা হতে পারে তবে আপনি আজ একটি ডায়েরি রাখতে শুরু করতে পারেন। আপনার যদি ইতিমধ্যে পস্রাব জনিত সমস্যা নির্ণয় হয় এবং আপনার চিকিৎসা কাজ করছে কিনা তা আপনি নিশ্চিত নন, তা জানতে ডায়েরি রাখার চেষ্টা করুন।
আপনার ডাক্তারের সাথে তথ্য সেয়ার করুন। প্রতিদিনের মূত্রাশয় ডায়েরি একটি সাধারণ তবে কার্যকর সরঞ্জাম যা আপনাকে আপনার স্বাস্থ্য এবং আপনার জীবন নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে সহায়তা করতে পারে।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9






চিকিৎসা অন্য সব জীবিকার মতোই একটা পেশা। আমরাও এই সমাজের একটা অংশ। আমাদের কেও পরিবারের জন্য আয় এবং সময় দিতে হয়। চেম্বার ...
16/05/2025

চিকিৎসা অন্য সব জীবিকার মতোই একটা পেশা। আমরাও এই সমাজের একটা অংশ। আমাদের কেও পরিবারের জন্য আয় এবং সময় দিতে হয়।
চেম্বার করার সময় মাঝে মধ্যে এমন কিছু কমপ্লেইন নিয়ে কিছু রুগী আসে যা সাধারণ পরীক্ষা নিরীক্ষার পর কিছু খুঁজে পাওয়া যায় না। গত সপ্তাহে তেমনি একজন পেশেন্ট পস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়ার সমস্যা নিয়ে দেখা করতে আসেন। সাথে আগের করা বেশ কিছু রিপোর্ট যেমন আল্টাসনোগ্রাম এক্সরে দেখে রোগ নির্ণয়ের জন্য কনক্লুসিভ কোনো লাইন ড্র করা যাচ্ছিল না। এক্ষেত্রে সিস্টোসকপিক পরীক্ষা একটা কনক্লুসিভ টেষ্ট তা করার জন্য পেশেন্ট কে মানষিক ভাবে তৈরি করা হয়। সিস্টোসকপি করাকালীন বুঝতে পারলাম বেশ বড় সাইজের টিউমার। সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য এটা একটা ডাইলামা রোগ নির্ণয়ের পর পেশেন্ট কে ছেড়ে দেওয়া প্রচলিত পন্থা। যেহেতু তার পরিবারের ইতিহাসে মেলিগন্যান্সির প্রবনতা আছে তাই তাৎক্ষণিক অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। একবারের জন্যেও চিন্তা আসে নাই এই পেশেন্ট সার্জারির খরচ বহন করবে কিনা। তারপরেও সামাজিক ভাবে বিশেষ করে সোসাল মিডিয়াতে প্রচুর ট্রলের স্বীকার হতে হয়। জবাবদিহির সাথে সাথে রেসপেক্ট টুকুও আশা করতে পারি।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, MBBS, FCPS (General Surgery), MS Urology (BSMMU)
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। এপয়নটমেনট নিতে ফোন করুন 01921503847 ও 01989997180 এই নম্বরে দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত।
চেম্বার লোকেশনঃ https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9




ইউরোলজিস্ট হিসেবে প্রতিনিয়ত রোগ নির্ণয়ের সাথে সাথে প্রেসক্রিপশন লিখে প্রয়োজনীয় ঔষধ ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা দানের পরেও...
15/05/2025

ইউরোলজিস্ট হিসেবে প্রতিনিয়ত রোগ নির্ণয়ের সাথে সাথে প্রেসক্রিপশন লিখে প্রয়োজনীয় ঔষধ ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা দানের পরেও কিছু সমস্যা থাকে তাহলে তা অপারেশন ছাড়া নিরাময় হয় না তাই দরকার অপারেশন। অপারেশন থিয়েটারের ছবি তেমনি কিছু স্থির চিত্র সম্মানিত পাঠকদের সৌজন্যে যুক্ত করলাম।ইউরোলজি বিষয়ে যেকোনো জটিলতায় যে কোনো বয়সি পুরুষ মহিলা পেশেন্ট যোগাযোগ করতে পারেন।

ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, MBBS, FCPS (General Surgery), MS Urology (BSMMU)
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। এপয়নটমেনট নিতে ফোন করুন 01921503847 ও 01989997180 এই নম্বরে দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত।
চেম্বার লোকেশনঃ https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9




কথায় আছে ঢেকি সর্গে গেলেও ধান ভাঙ্গাবে। ব্যক্তিগত সফরে যাত্রা বিরতিতে মাদ্রাসা দেখতে গেলে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য পরীক্...
14/05/2025

কথায় আছে ঢেকি সর্গে গেলেও ধান ভাঙ্গাবে। ব্যক্তিগত সফরে যাত্রা বিরতিতে মাদ্রাসা দেখতে গেলে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষার প্রাথমিক জ্ঞান বিতরণের ফাকে ফটোসেসান।

↪ ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, MBBS, FCPS (General Surgery), MS Urology (BSMMU)
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। এপয়নটমেনট নিতে ফোন করুন 01921503847 ও 01989997180 এই নম্বরে দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত।
চেম্বার লোকেশনঃ https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9




কর্মজীবনে চিকিৎসক হিসেবে আপডেট থাকতে দরকার নিয়মিত প্রশিক্ষণ। সরকারি ভাবে প্রফেশনাল উন্নতির জন্য সীমিত সুযোগের কারনে বাধ...
11/05/2025

কর্মজীবনে চিকিৎসক হিসেবে আপডেট থাকতে দরকার নিয়মিত প্রশিক্ষণ। সরকারি ভাবে প্রফেশনাল উন্নতির জন্য সীমিত সুযোগের কারনে বাধ্য হয়ে নিজ প্রচেষ্টায় দেশের বাইরে প্রশিক্ষণ নিতে হয়। এরই ধারাবাহিকতায় হায়দরাবাদ এর এআইজি ইনস্টিটিউটে সংক্ষিপ্ত রেসিডেন্সি শেষ করে সার্টিফিকেট গ্রহনের কিছু ছবি পেইজের সম্মানিত পাঠকদের সৌজন্যে পোষ্ট করা হয়েছে।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী,
এমবিবিএস, এফসিপিএস জেনারেল সার্জারি, এমএস ইউরোলজি।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। এপয়নটমেনট নিতে ফোন করুন 01921503847 ও 01989997180 এই নম্বরে দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত। চেম্বার লোকেশনঃ https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9






সিংগাপুর জেনারেল হাসপাতালে ইউরোলজি বিষয়ে এডভান্স প্রশিক্ষণ (Residency programme) চলাকালীন কিছু ছবি।ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চ...
10/05/2025

সিংগাপুর জেনারেল হাসপাতালে ইউরোলজি বিষয়ে এডভান্স প্রশিক্ষণ (Residency programme) চলাকালীন কিছু ছবি।

ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, এমবিবিএস, এফসিপিএস (জেনারেল সার্জারি), এমএস ইউরোলজি
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। এপয়নটমেনট নিতে ফোন করুন 01921503847 ও 01989997180 এই নম্বরে দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত। চেম্বার লোকেশনঃ https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9






10/05/2025

গত ২রা ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প এর একটা ভিডিও ক্লিপ।

যে সকল ওষুধ অসংযম বা Incontinence  বাড়িয়ে দিতে পারে তা গ্রহণ করা হতে বিরত থাকতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া উ...
06/05/2025

যে সকল ওষুধ অসংযম বা Incontinence বাড়িয়ে দিতে পারে তা গ্রহণ করা হতে বিরত থাকতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া উচিৎ নয়।

যে খাবারগুলি পেটে সমস্যা তৈরী করে তা এড়িয়ে চলতে হবে। চকোলেটে আছে ক্যাফেইন যা অসংযমে ক্ষতি করে, এসিডিক খাবার যেমন টমেটো, লেবু জাতীয় ফল, ঝাল ও মশলাদার খাবার খাওয়া কমাতে হবে। এসব খাদ্য ইউরিনারী ট্রাক্টে সমস্যার সৃষ্টি করে। তবে যাদের যে খাদ্যে সমস্যা হচ্ছে বুঝতে পারছেন সেটা পরিহার করাই ভালো।

কিডনির অসুখকে নিরব ঘাতক বলা হয়। বিকল হওয়ার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত কোন নোটিশ না দিয়ে নিরবে কাজ চালিয়ে যাবে। চুপিসারে এই ...
04/05/2025

কিডনির অসুখকে নিরব ঘাতক বলা হয়।
বিকল হওয়ার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত কোন নোটিশ না দিয়ে নিরবে কাজ চালিয়ে যাবে। চুপিসারে এই রোগ আপনার শরীরে বাসা বেঁধে আপনাকে শেষ করে দেয়। সামপ্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে মারাত্নক স্বাস্থ্য সমস্যাগুলোর মধ্যে কিডনি ড্যামেজ ক্যান্সার ও হার্ট অ্যাটাকের পর অবস্থান করছে। আতঙ্কের বিষয় হল এর মধ্যে বেশিরভাগ মানুষই জানেন না যে তারা কিডনি সমস্যায় ভুগছেন। যার ফলশ্রুতিতে সময়মত চিকিৎসার অভাবে অকাল হারাতে হচ্ছে প্রাণ। কিছু সাধারণ লক্ষণ দেখে বুঝে নিতে পারেন আপনার কিডনিটি ভাল আছে কিনা।
১। প্রস্রাবে সমস্যা :
তুলনামূলকভাবে প্রস্রাব কম হওয়া কিডনি রোগের অন্যতম একটি লক্ষণ। শুধু তাই নয় রাতে ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগও কিডনি সমস্যার লক্ষণ প্রকাশ করে। সাধারণত কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যাওয়ার কারণে এই ধরণের সমস্যা দেখা দেয়।
২। প্রস্রাবে রক্ত :
সুস্থ কিডনি সাধারণত শরীরের ভিতরে রক্তে থাকা বর্জ্য পদার্থ প্রস্রাবের সাথে বের করে দেয়। কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ হলে প্রস্রাবের সাথে রক্ত কণিকা বের হয়ে যায়। সাধারণত কিডনি পাথর, কিডনি ইনফেকশন হলে এই সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। এছাড়া প্রস্রাবে অনেক বেশি ফেনা দেখা দিলে বুঝতে হবে যে, প্রস্রাবের সাথে প্রোটিন বের হয়ে যাচ্ছে। প্রস্রাবে অ্যালবুমিন নামক প্রোটিনের উপস্থিতির জন্যই এমন হয়।
৩। অনেক বেশি ক্লান্ত অনুভব হওয়া, মনোযোগ কমে যাওয়া :
কিডনির কার্যক্ষমতা কমে গেলে রক্তে দূষিত এবং বিষাক্ত পদার্থ জমতে থাকে। যার কারণে আপনি ক্লান্ত দুর্বল অনুভব করেন। এমনকি কাজে মনোযোগ হারিয়ে ফেলেন। এই সময় কিডনিতে উৎপন্ন ইরাথ্রোপয়েটিনের অভাবে রক্ত স্বল্পতা দেখা দিয়ে থাকে। দুর্বলতা অনুভব করার এটি আরেও একটি কারণ ।
৪।পায়ের গোড়ালি ও পায়ের পাতা ফুলে :
হঠাৎ করে পায়ের পাতা এবং গোড়ালি ফুলে যাওয়া কিডনি রোগের অন্যতম লক্ষণ। কিডনির কার্যক্ষমতা কমে গেলে দেহে সোডিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়, যার কারণে পায়ের পাতা, গোড়ালি ফুলে যায়।
৫। খাবারে অরুচি :
বিভিন্ন কারণে খাবারে অরুচি হতে পারে। কিন্তু এটি ঘন ঘন খাবারে অরুচি হওয়া, বমি বমি ভাব লাগাকে অবহেলা করবেন না। শরীরে বিষাক্ত পদার্থ উৎপাদন হওয়ার কারণে এই ধরণের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।
৬। চোখের চারপাশ ফুলে যাওয়া :
যখন কিডনি থেকে বেশি পরিমাণে প্রোটিন প্রস্রাবের সাথে বের হয়ে যায়, তখন চোখের চারপাশ ফুলে যায়। তাই এই সমস্যাকে অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।
৭। মাংসপেশিতে টান :
আপনি হয়তো শুনে থাকবেন কিডনি সমস্যার কারনে ইলেক্ট্রোলাইট উপাদানের ভারসাম্যহীনতা হয়ে থাকে। ফলে মাংসপেশী টান, খিঁচুনি সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।
৮। ত্বকে ফুসকুড়ি এবং চুলকানি দেখা দেওয়া : রক্তে মিনারেল এবং পুষ্টি উপাদান ভারসাম্যহীন হয়ে পড়লে ত্বকে র‌্যাশ এবং চুলকানি দেখা দিয়ে থাকে। মূলত কিডনি সঠিকভাবে কাজ না করলে শরীরে মিনারেল এবং পুষ্টি উপাদানের মধ্যে ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়ে থাকে।
সাধারণ এই লক্ষণগুলো দেখা দেওয়ার সাথে সাথে কিডনি পরীক্ষা অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। একটি ছোট অবহেলা কেড়ে নিতে পারে আপনার জীবন।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কিছু বাজে অভ্যাস কিডনিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। ফ্যামিলি হেলথ ফ্রিডম নেট ওয়ার্ক জানিয়েছে কয়েকটি অভ্যাসের কথা, যা কিডনিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। দেখুন আপনার মধ্যে এর কোনো অভ্যাস রয়েছে কি না!
অভ্যাস এক :
পানি কম খাওয়া বা শরীরকে আর্দ্র না রাখা। শরীরের বিষাক্ত পদার্থকে ভালোভাবে ছেঁকে বের করে দেওয়ার জন্য কিডনির পানির প্রয়োজন হয়। যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা না হয় তবে কিডনি তার কাজ ঠিক মতো করতে পারে না এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
অভ্যাস দুই :
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে না রাখা। বেশি পরিমাণ চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া তথা ডায়াবেটেসকে অনিয়ন্ত্রিত করে ফেলা কিডনির জন্য ক্ষতিকর। কয়েক বছর পর এই অভ্যাস কিডনিকে দুর্বল করে ফেলে এবং এর কার্যক্ষমতাকে ব্যাহত করে।
অভ্যাস তিন : বেশি লবণ খাওয়া। খাবারে অতিরিক্ত লবণের ব্যবহার উচ্চ রক্তচাপ তৈরি করে এবং কিডনির ওপর চাপ তৈরি করে। তাই খাবারে কম লবণ ব্যবহার করা ভালো।
অভ্যাস চার :
প্রস্রাব চেপে রাখা। অনেকে বিভিন্ন কারণে প্রস্রাব চেপে রাখে। বিশেষ করে আমাদের দেশে রাস্তাঘাটে টয়লেটের সুব্যবস্থা না থাকায় মেয়েদের বেলায় এটি বেশি হতে দেখা যায়। এই অভ্যাস কিডনির ওপর চাপ তৈরি করে। নিয়মিত এ রকম করতে থাকলে কিডনি ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রস্রাবের মাধ্যমে নিয়মিত শরীরের বর্জ্য পদার্থগুলো বেরিয়ে যাওয়া কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
অভ্যাস পাঁচ :
অতিরিক্ত কফি পান

অভ্যাস ছয় :
অতিরিক্ত পরিমানে ব্যথানাশক ওষুধ। বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্যথা নাশক ওষুধ বেশি সেবনে কিডনির ক্ষতি হতে পারে। এসব ওষুধ এমন উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয় যা দীর্ঘদিন ব্যবহার করা হলে কিডনি ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই কিডনির স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে বেশি ব্যথা নাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
অভ্যাস সাত :
মদ্যপান কিডনির জন্য খুবই খারাপ। কেবল তাই নয় এটি লিভারের জন্যও বাড়তি চাপ তৈরি করে। এটি কিডনির কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করে।
অভ্যাস আট :
বেশি মাংস খাওয়া। অনেকের খাদ্যতালিকায় প্রাণীজ প্রোটিন বা মাংস বেশি থাকে। এই প্রোটিনের উৎস থেকে যে টক্সিন আসে তা সহজে ভাঙতে পারে না কিডনি এবং কিডনির জন্য তা ছাকতেও কঠিন হয়ে পড়ে। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, কিডনি ভালো রাখতে মাংস খাওয়া কমিয়ে সবজি খান।
অভ্যাস নয় :
পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হওয়া। স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ঘুম খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে অনেকেই ভালো করে ঘুমান না। বিশেষজ্ঞদের মতে, কিডনির কার্যক্রম ভালো রাখতে প্রতিদিন অন্তত ছয় ঘণ্টা ঘুম খুব জরুরী। তথ্য সূত্র ইন্টারনেট।
↪ ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, MBBS, FCPS (General Surgery), MS Urology (BSMMU)
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। এপয়নটমেনট নিতে ফোন করুন 01921503847 ও 01989997180 এই নম্বরে দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত। চিকিৎসা বিষয়ক পরামর্শের জন্য জন্য 01613141540 নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন
চেম্বার লোকেশনঃ https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9




Medical Center

Address

Eastern Dolon, 152/2-H(6 Floor), West Panthapath, Above NRBC Bank Or Adjacent To Health And Hope Hospital, Opposite BRB
Muhammadpur
1205

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 22:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 22:00 - 20:00

Telephone

+8801989997180

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Urologist-BD- Tajkera Sultana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Urologist-BD- Tajkera Sultana:

Share