Urologist-BD- Tajkera Sultana

Urologist-BD- Tajkera Sultana MBBS 1999, FCPS surgery 2007,MS urology 2014,works at Shsmch as A/P Urology. Dr tajkera Sultana Chowdhury passed her MBBS 1999.

She obtained her fellowship on FCPS surgery July 2007 and get MS urology July 2014. She is regular member of Americana Urology Association (AUA), Bangladesh Association of Urological Surgeons (BAUS) and Society of Surgeon of Bangladesh.

 #ইউরিনারি ট্র্যাকে  #পাথর ও তার চিকিৎসাকিডনিসহ সমগ্র মূত্রনালি বা মূত্রথলিতে পাথরের শিকার হলে অনেকে ঘাবড়ে যান। নানা ধরন...
06/09/2025

#ইউরিনারি ট্র্যাকে #পাথর ও তার চিকিৎসা
কিডনিসহ সমগ্র মূত্রনালি বা মূত্রথলিতে পাথরের শিকার হলে অনেকে ঘাবড়ে যান। নানা ধরনের অবৈজ্ঞানিক চিকিৎসাপদ্ধতি গ্রহণ করে রোগটিকে জটিঅবস্থায় নিয়ে যান কেউ কেউ। কিডনির পাথর অপসারণে অনেকে শল্য চিকিৎসার কথা শুনে ভয় পান। কেউ আবার বিকল্প চিকিৎসা বা দেশের বাইরে চিকিৎসা করানোর পরিকল্পনাও করে থাকেন। এসব প্রেক্ষাপটে মানুষ যেন সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তার জন্যই এই বিষয়ে কিছু জানার চেষ্টা করবো।
কিডনি ও ইউরিনারি ট্র্যাকে গঠিত স্টোনের চিকিৎসার প্রাথমিক উদ্দেশ্য, শরীর থেকে পাথর বের করে দেওয়া। অনেকে এই চিকিৎসায় ওষুধ ব্যবহারের পক্ষপাতী। ওষুধ কিডনি ও তদসংলগ্ন স্টোনের ব্যথা ও সংক্রমণ কমাতে পারে, কিন্তু স্টোন তাড়াতে পারে না। অবশ্য খুব ছোট স্টোন হলে সাম্প্রতিক আবিস্কৃত কিছু ওষুধ তাকে নিচে নামিয়ে দিতে সাহায্য করে। অনেকে ভাবেন পানি খেয়ে কিডনি স্টোন সারিয়ে ফেলবেন। তাতে খুব বেশি হলে প্রস্রাবের পরিমান বাড়ে এবং ৫ মিমির কম ব্যাসার্দ্ধের স্টোন মূত্রের চাপে ইউরেটার বেরিয়ে আসে। তবে বড় স্টোনের সমস্যা কিন্তু থেকেই যায়। তাই স্টোনের সমস্যায় স্থায়ী সমাধান পেতে অস্ত্রোপচার সবচেয়ে ভাল উপায়। আজকাল ছোট ফুটো করে কম সময়ে, কম খরচে, ১-২ দিন হাসপাতালে থেকে কিডনি স্টোন অপসারণ করা যায়। ছোট পাথরের ক্ষেত্রে সাধারণত লিথোট্রিপসি ও বড় পাথরের ক্ষেত্রে পি সি এন এল (পারকিউটেনিয়াস নেফ্রো লিথোটমি) পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।

মানবদেহে কয়েকটি স্থানে পাথর হয়। যেমন—কিডনি, মূত্রনালি, পিত্তথলি (পিত্তনালি ও লিভারের ভেতরে), ইত্যাদি।

গঠিত পাথরের প্রধান উপাদান ক্যালসিয়াম কার্বোনেট, অক্সালেট, সাইট্রেট-অক্সালেট, ফসফেট ইত্যাদি। যা শরীরের রক্ত থেকেই আসে। সাধারণত এসব উপাদানের মাত্রা যদি রক্তে বাড়তি থাকে, তবে পাথর তৈরি হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। এ পাথরগুলো কখনো নরম হয়, অনেক সময় সত্যিকারের পাথরের মতো শক্তও হয়ে থাকে। অনেক সময় কাঁটাযুক্ত হয়ে থাকে, যার কারণে ব্যথা ও রক্তক্ষরণ হয়।

মূত্রনালিতে সাধারণত কয়েকটি কারণে পাথর হয়। যেমন,
♦ ইনফেকশনজনিত রোগ
♦ মূত্রনালি চিকন হয়ে যাওয়া
♦ পাথর এসে নালিপথ বন্ধ হয়ে যাওয়া
♦ টিউমার
♦ পুরুষদের প্রোস্টেট গ্ল্যান্ড বড় হলেও প্রস্রাবের পথ বন্ধ হতে পারে বা সরু হতে পারে।

পাথর কেন হয়ঃ এখন পর্যন্ত পাথর হওয়ার সব কারণ বের করা যায়নি। তবে নিচের কারণগুলোতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। সম্ভাব্য গুলি হলো,
♦ রক্তে বেশি পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য উপাদানের উপস্থিতি
♦ থাইরয়েড গ্রন্থির অসুখ।যেমন—হাইপার থাইরয়ডিজম
♦ বেশি পরিমাণ ক্যালসিয়ামযুক্ত খাদ্য গ্রহণ

♦ দুধ ও দুগ্ধজাতীয় খাদ্য, অস্থিমজ্জা, ছোট মাছ, কলিজা, মগজ, শিমের বীজ, বাঁধাকপি, ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট, কামরাঙা ও কিছু মাটির নিচের খাদ্যদ্রব্য বেশি খাওয়া

♦ মূত্রতন্ত্রে ঘন ঘন ইনফেকশন ও সময়মতো তার চিকিৎসা না করা।

♦ জিনগত ত্রুটি ও পরিবেশগত কারণ। যেমন—মধ্যপ্রাচ্যের মানুষদের পাথর বেশি হয়।

লক্ষনঃ মূত্রনালিতে পাথর হলে এটা কোনো লক্ষণ নাও থাকতে পারে। তবে লক্ষণ প্রকাশ পেলে সাধারণত যা থাকে—

♦ যেদিকে পাথর হবে সেদিকের কিডনিতে ব্যথা অনুভব হবে এবং নিচের দিক থেকে প্রস্রাবের নল পর্যন্ত ব্যথা ছড়িয়ে যাবে।

♦ প্রস্রাবে জ্বালা-যন্ত্রণা করবে।

♦ বারবার প্রস্রাবের অনুভূতি হবে।

♦ বমি বা বমি বমি ভাব হবে।

চিকিৎসাঃ মূত্রনালিতে ছোট্ট পাথর বা চার মিলিমিটারের ছোট পাথর হলে সাধারণত প্রস্রাবের সঙ্গে তা বের হয়ে যায়। পাথর বড় হলে বা মূত্রনালি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হলে দ্রুত অপারেশন করতে হয়। যন্ত্রের মাধ্যমে (আইসিপিএল) লেজার, ল্যাপারোস্কপিক বা কেটে অপারেশন করা যায়। কিভাবে অপারেশন হবে তা নির্ভর করছে কিডনির নলের পাথর কত মিলিমিটার এবং রোগীর বয়স ও শারীরিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে।

♦ নালি চিকন হলে যন্ত্রের মাধ্যমে মোটাকরণ বা মুখের ভেতরের চামড়া এনে লাগানো যায়।
♦ পাথর বা টিউমার হলে যন্ত্রের মাধ্যমে অপসারণ করা যায়।
♦ পুরুষদের প্রোস্টেট বড় হলে টিইউআরপি পদ্ধতিতে সার্জারি করা যায়।
♦ নারীদের জরায়ু নিচে নেমে গেলে প্রস্রাবের পথ বাধাগ্রস্ত হয়, সে ক্ষেত্রে জরায়ু অপসারণ করলে রোগী সুস্থ হতে পারেন।

সার্জারির প্রস্তুতিঃ সাধারণত স্পাইনাল বা জেনারেল অ্যানেসথেসিয়া দিতে হয়। সে ক্ষেত্রে অপারেশনের জন্য কিডনির পরীক্ষাসহ ডায়াবেটিস, বুকের এক্স-রে, ইসিজি, ইকো-কার্ডিওগ্রাফি, প্রস্রাবের কালচারসহ কিছু হরমোন টেস্ট করা হয়। সাধারণত অপারেশনের আগে ছয় থেকে আট ঘণ্টা খালিপেটে থাকতে হবে। ভয় না আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন আর আল্লাহ পাকের নিয়ামত শারীরিক সুস্থ্যতা উপভোগ করুন। তথ্য সূত্র ইন্টারনেট।
নিম্নে উল্লেখিত সার্জারি বা চিকিৎসার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
১) #পস্রাবের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা, #জ্বালা পোড়া, #রক্ত যাওয়া #মূত্রাশয় সংক্রমণে বা #পস্রাব লিকেজ সংক্রান্ত চিকিৎসা করা হয়।
২) যন্ত্রের সাহায্যে(PCNL, ESWL and icpl methods ) #মুত্রাশয়, #কিডনী, ও #পিত্ত থলিতে পাথর অপসারণ।
৩ #)মলদ্বারের স্থানচ্যুতি, #মলদ্বার স্পিঙ্কটার(sphincter) আঘাত অত্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে সার্জারি করা হয়।
৪) #প্রসব জনিত ফিস্টুলা প্রতিস্থাপনের সার্জারি।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক, শহীদ সহরওয়ার্দ্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। এপয়নটমেনট নিতে ফোন করুন 01921503847 ও 01989997180 এই নম্বরে দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত। চেম্বার লোকেশনঃ https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9






Medical Center

 #পস্রাবের রাস্তায় যত সমস্যা।আমাদের মাঝে অনেকেরই প্রস্রাবজনিত নানা ধরনের সমস্যা রয়েছে। প্রস্রাবের সমস্যাগুলো হচ্ছে; যেম...
04/09/2025

#পস্রাবের রাস্তায় যত সমস্যা।
আমাদের মাঝে অনেকেরই প্রস্রাবজনিত নানা ধরনের সমস্যা রয়েছে। প্রস্রাবের সমস্যাগুলো হচ্ছে; যেমন প্রস্রাবে কষ্ট, জ্বালাপোড়া, ঘন ঘন প্রস্রাব, প্রস্রাব ধারণে অক্ষমতা, প্রস্রাবকালীন ঝরা, বিছানায় প্রস্রাব ইত্যাদি। প্রত্যেক ধরনের সমস্যার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। আর চিকিৎসার পূর্বে অবশ্যই কারণ জানা দরকার, তা না হলে সঠিকভাবে চিকিৎসা গ্রহণ করা হবে না।

মূত্রথলির সম্প্রসারণ ক্ষমতা কমে যাওয়ার পেছনের কারণ হচ্ছে, মূত্রথলির প্রদাহ; যা কিনা ইনফেকশন, রেডিয়েশন, কেমিক্যাল প্রয়োগ, ক্যাথেটার প্রয়োগ করানো, পাথর জমা ইত্যাদির কারণে হয়ে থাকে। যদি মূত্রনালির মাংসগাত্রে টিউমার বিস্তার লাভ করে কিংবা সংলগ্ন অঙ্গ যেমন প্রস্টেটগ্রন্থি, মলনালি, জরায়ু ইত্যাদির টিউমারের বিস্তারের কারণে প্রস্রাবকালীন কষ্ট বেশি করে দেখা দিতে পারে। কারো হয়তো বার্ধক্যজনিত কারণে হচ্ছে, করো ক্ষেত্রে বিভিন্ন রোগব্যাধির কারণে রয়েছে আবার কারো হয়তো মানসিক সমস্যার কারণে অসুবিধা দেখা দিয়েছে।

* যখন ব্যাকটেরিয়া দ্বারা মূত্রথলিতে ইনফেকশন সৃষ্টি হয়; বিশেষ করে মেয়েদের সৃষ্টি হয়। তখন মেয়েদের ক্ষেত্রে ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে। দেখা যাবে দিন ও রাতে সবসময়ই ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে। দেখা যাবে দিন ও রাতে সমসময়ই ঘন ঘন প্রস্রাব হচ্ছে। সেই সাথে প্রস্রাব করাকালীন জ্বালাপোড়ার জন্য কষ্ট ভোগ করতে হচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে প্রস্রাবের সাথে রক্তও আসতে পারে। অন্যদিকে পুরুষদের বেলায় তাদের প্রস্টেটগ্রন্থির প্রদাহ হলে অথবা মূত্রথলি প্রস্টেটগ্রন্থির প্রদাহ থাকে, তাহলে তলপেটে, কুঁচকিতে, মলদ্বারের আশপাশে, মলদ্বারে অ-কোষ ও পুরুষাঙ্গে হালকা মাত্রার ব্যথা আরো ব্যথার ন্যয় অনুভূতি দেখা দিতে পারে। এ সমস্যা প্রস্রাব করাকালীন অথবা বীর্যস্খলনের সময় ছাড়া অন্য সময়েও দেখা দিতে পারে।

* মানসিক সমস্যার কারণে মূত্রথলির প্রদাহ মধ্যবয়স্ক ও বার্ধক্যে দেখা যায়। অনেক মহিলাই অভিযোগ করে থাকেন যে, তার তলপেটে অথবা যৌনাঙ্গে হালকা ব্যথা হচ্ছে, দিনের বেলায় ঘন ঘন প্রস্রাব হলেও রাত্রে প্রস্রাব আবার ঘন ঘন হচ্ছে না। প্রস্রাব পরীক্ষায় কোনো ইনফেকশন পাওয়া যাবে না। অনেক ক্ষেত্রে লক্ষণগুলো দীর্ঘদিন যাবত থেকে থাকতে পারে; কিন্তু কোনো কারণ হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। এ সমস্যাগুলোকে তাই মানসিক কারণ হিসেবেই বিবেচনা করা হয়ে থাকে।
* যাদের প্রস্রাবকালীন জ্বালাপোড়া বা কষ্ট থাকে, তাদের চিকিৎসার পূর্বে ভালো করে পরীক্ষা করা উচিত; বিশেষ করে বর্তমান ছাড়াও পূর্বে কোনো প্রস্রাবের অসুবিধা ছিল কিনা মহিলাদের পেলভিক ফ্লোর এর পরীক্ষা এবং পুরুষদের বেলা প্রস্টেট পরীক্ষা অতীব জরুরি, তাছাড়া শারীরিক পরীক্ষা তো অবশ্যই করতে হবে। প্রস্রাব পরীক্ষা, প্রস্টেটগ্রন্থির নিঃসরণ পরীক্ষা এ ধরনের রোগীদের অবশ্যই করা উচিত। আরো কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে, সেটা নির্ভর করবে রোগীর আনুষঙ্গিক উপসর্গের ওপর; যেমন রোগীর এ সমস্যা বারে বারে হয় কিনা, সাথে জ্বর থাকে কিনা ইত্যাদি। এগুলো প্রস্টেটগ্রন্থির তাৎক্ষণিক প্রদাহ হলে বেশি দেখা দেবে প্রস্রাবে ইনফেকশনের তুলনায় বার্ধক্য বয়সে রক্তে সিরাম এসিড ফসফেটেজ বেড়ে গেলে প্রস্টেটগ্রন্থির ক্যান্সার বেড়ে যেতে পারে। শারীরিক পরীক্ষার সময় বস্তি দেশে কিংবা মলদ্বারের টিউমার আছে কিনা বা ব্যথা, প্রস্রাবের সাথে রক্ত যায় কিনা ইত্যাদিও দেখা দরকার। যদি শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে রোগ শনাক্ত ও কারণ নির্ণয় কিংবা রোগ শনাক্ত করা না যায়, তাহলে প্রস্রাব ও প্রস্টেটগ্রন্থির নিঃসরণ কালচার করে বিভিন্ন ধরনের জীবাণুর উপস্থিতি নিশ্চিত করা উচিত। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রপাতি দিয়ে মূত্রথলির, মূত্রনালির ইত্যাদির অবস্থাও স্বচক্ষে দেখে রোগের কারণ নির্ণয় করা যেতে পারে।
ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া এ সমস্যাগুলো মূত্র সংবহনতন্ত্রের যে কোনো অংশের প্রদাহ কারণেও হয়ে থাকে। যদি মারাত্মক ইনফেকশন হয়ে থাকে, তখন মূত্রথলিতে অল্প কিছু প্রস্রাব থাকলেও সবসময় প্রস্রাব করার ইচ্ছা বাড়বে। ঘন ঘন প্রস্রাব ও রাতে যদি প্রস্রাব হওয়ার কারণ হচ্ছে যথা মূত্রনালির ধারণ ক্ষমতা কমে যাবে বিভিন্ন রোগের কারণে অথবা মূত্রথলি সম্পূর্ণভাবে খালি না হয়ে থাকে ফলে মূত্রথলিতে বেশি পরিমাণ প্রস্রাব থেকে যাবে। রাত্রিকালীন প্রস্রাব হওয়ার সমস্যা হৃদরোগের কারণে কিডনির অকার্যকারিতায় ওষুধ ব্যবহারে শারীরিক হাত ও পা ইত্যাদি ফুলা কমাতে গিয়ে, রাতে বেশি করে পানি খাওয়া এলডোসটেরন নামক এক ধরনের হরমোনের রক্তে বেড়ে গেলে ইত্যাদ বহুবিদ কারণে রাত্রে প্রস্রাবের মাত্রা বেড়ে যেতে থাকে। এবার আসি ঘুমের মাঝে কেন অনেকে প্রস্রাব করে থাকে এ ব্যাপারে। আমাদের দেহের মেরুদণ্ডের কোমরের অংশের স্নায়ুতন্ত্র বাচ্চাদের প্রস্রাব নিয়ন্ত্রণ করে থাকে, তাই ২ বছর পর্যন্ত বিছানায় প্রস্রাব করা একটি সাধারণ ও স্বাভাবিক ব্যাপার। যেহেতু আড়াই বছরের মধ্যেই স্নায়ুতন্ত্রে পরিপক্বতা আসে না, তাই পায়খানা ও প্রস্রাব ধারণ করার ক্ষমতা মস্তিষ্ক থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে।
স্বাভাবিক অবস্থায় এ বয়সের পরে বিছানায় প্রস্রাব করার কথা নয়। তাই ৩ বছরের পরে বিছানায় প্রস্রাব করার কথা নয়। তবে ৩ বছরের পরও শতকরা ১০ ভাগ ক্ষেত্রে এ সমস্যা থাকতে পারে, যা কিনা বংশ কারণে দেরিতে মূত্রনালির নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। যদি বেশিরভাগ বাচ্চার বয়ঃসন্ধির পূর্বেই এ সমস্যা আর থাকে না, তবে যাদের শারীরিক সমস্যা রয়েছে; যেমন মূত্র সংবহনতন্ত্রের ইনফেকশন কোথাও কোনো বাধা রয়েছে তাদের প্রস্রাব উপচেপড়া এবং ঝরার সমস্যা থাকতে পারে। মূত্রথলির স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যার কারণে প্রস্রাব বেশি হতে পারে; যার ফলে মূত্রথলির ওভারলোডেও হতে পারে।
উপরোক্ত কারণগুলো যদি ৩ বছরের বেশি বাচ্চারা বিছানায় প্রস্রাব করে থাকে, তাহলে আবার বিবেচনায় আনতে হবে। তবে যাদের শারীরিক রোগ রয়েছে, তাদের শুধু রাত্রীকালীনই প্রস্রাবের সমস্যা থাকে না; দিবা ভাগে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যাদের কোনো কারণ নেই, প্রস্রাবে রক্ত দেখা দিলে সেটি মারাত্মক হিসেবে চিন্তা করতে হবে। বিভিন্ন কারণের মধ্যে প্রস্রাবে রক্ত দেখা দিতে পারে। কোনো মারাত্মক ইনফেকশন, টিউমার, পাথর স্ট্রোক, রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়া সমস্যা, মূত্রনালিতে আঘাত পাওয়া ইত্যাদি। যদি প্রস্রাবের প্রথম দিকে রক্ত আসে, তাহলে বুঝতে হবে মূত্রনালির সম্মুখের অংশে সমস্যা রয়েছে অথবা প্রস্টেটগ্রন্থির সমস্যা রয়েছে। অন্যদিকে রক্ত যদি প্রস্রাবের শেষ ভাগে দেখা দেয়, তাহলে মূত্রনালির পশ্চাৎ ভাগে সমস্যা রয়েছে বুঝতে হবে অথবা মূত্রথলির কোনায় রয়েছে। রক্ত যদি সমস্ত প্রস্রাবের মাঝে মিশে আসা শুরু করে তবে কিডনি মূত্রথলি অথবা কিডনিনালিতেও এরকম সমস্যা হতে পারে। পরিশেষে প্রস্রাবের যে কোনো সমস্যার জন্য দীর্ঘদিন রোগে না ভুগে বিশেষ তত্ত্বাবধানে সঠিক চিকিৎসা নেয়া বাঞ্ছনীয়।
নিম্নে উল্লেখিত সার্জারি বা চিকিৎসার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
১) #পস্রাবের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা, #জ্বালা পোড়া, #রক্ত যাওয়া #মূত্রাশয় সংক্রমণে বা #পস্রাব লিকেজ সংক্রান্ত চিকিৎসা করা হয়।
২) যন্ত্রের সাহায্যে(PCNL, ESWL and icpl methods ) #মুত্রাশয়, #কিডনী, ও #পিত্ত থলিতে পাথর অপসারণ।
৩ #)মলদ্বারের স্থানচ্যুতি, #মলদ্বার স্পিঙ্কটার(sphincter) আঘাত অত্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে সার্জারি করা হয়।
৪) #প্রসব জনিত ফিস্টুলা প্রতিস্থাপনের সার্জারি।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক, শহীদ সহরওয়ার্দ্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। এপয়নটমেনট নিতে ফোন করুন 01921503847 ও 01989997180 এই নম্বরে দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত। চেম্বার লোকেশনঃ https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9






Medical Center

গবেষকের মূল্যায়ন ক্যান্সার চিকিৎসার উন্নতি:ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়া মানেই আয়ু প্রায় শেষ, এই ধারণা শেষ হতে চলল বলে। আজ...
02/09/2025

গবেষকের মূল্যায়ন ক্যান্সার চিকিৎসার উন্নতি:
ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়া মানেই আয়ু প্রায় শেষ, এই ধারণা শেষ হতে চলল বলে। আজকাল শরীরে ক্যান্সার ধরা পড়ার পরও অনেকে বছরের পর বছর বাঁচছেন সঠিক ও উন্নত চিকিৎসার সুবাদে।
নতুন একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ১৯৭০র দশকের শুরুতে ব্রিটেনে ক্যান্সার ধরা পড়ার পরও যারা অন্তত দশ বছর বাঁচতেন – সেই সংখ্যাটা এখন দ্বিগুণ হয়ে গেছে। অর্থাৎ ক্যান্সারে আক্রান্ত অনেক বেশি রোগী এখন বছরদশেক বা তারও বেশি বাঁচছেন।
ম্যাকমিলান ক্যান্সার সাপোর্টের রোসি ডাউনস এর কারণটা ব্যাখ্যা করে বলছিলেন, 'প্রথমত, এখন ক্যান্সারের যে সব চিকিৎসা হচ্ছে তা অনেক উন্নত ও আধুনিক। যেমন, প্রস্টেট ক্যান্সারের আগে চিকিৎসা হত ওপেন সার্জারির মাধ্যমে – আর এখন সেটা কিহোল সার্জারির মাধ্যমেই করা সম্ভব, যা দেহের জন্য অনেক কম যন্ত্রণাদায়ক ও বেশি সহনীয়'।
'রেডিও থেরাপিও ইদানীং অনেক বেশি টার্গেটেড হয়েছে, ফলে সত্তর বা আশির দশকের তুলনায় মানুষকে এখন অনেক কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সহ্য করতে হয়'।
'তা ছাড়া ক্যান্সার গোড়ার দিকে নির্ণয় করার ক্ষেত্রেও অনেক অগ্রগতি হয়েছে – ক্যান্সার নিয়ে সচেতনতা বেড়েছে, জীবনযাত্রার ধরন শরীরে কী প্রভাব ফেলে মানুষ সেটা জানে – তাই ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও কমেছে'।
ফলে বোঝাই যাচ্ছে, ক্যান্সার মানেই যে সঙ্গে সঙ্গে শেষের দিন ঘনিয়ে আসা নয়, তার পেছনে একাধিক ফ্যাক্টর রয়েছে। ক্যান্সারের রোগী আর তার প্রিয়জনদের কাছে সেটাও তো কম সান্ত্বনা নয়!
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক, শহীদ সহরওয়ার্দ্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। এপয়নটমেনট নিতে ফোন করুন 01921503847 ও 01989997180 এই নম্বরে দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত। চেম্বার লোকেশনঃ https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9






Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 Mozibul Hoque, Tofayel Ahmed Parvez, Md ...
29/08/2025

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 Mozibul Hoque, Tofayel Ahmed Parvez, Md Anisur Rahman, Mahfuza Begum, Hannan Chowdhury, Utpal Saha, Hossainnuzzaman Raja, Mallik Abdullah Al Mamun, Mohammad Faruk Hossain, Babu Mal

পেইজের পক্ষে থেকে প্রানঢালা অভিনন্দন আমাদের প্রিয় বাংলাদেশের প্রথম ফিমেল ইউরোলজিস্ট ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী কে সহযোগ...
28/08/2025

পেইজের পক্ষে থেকে প্রানঢালা অভিনন্দন আমাদের প্রিয় বাংলাদেশের প্রথম ফিমেল ইউরোলজিস্ট ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী কে সহযোগী অধ্যাপক হিসাবে পদোন্নতি পাওয়া জন্য। মহান রাব্বুলআলামিন এর কাছে আপনার শারীরিক সুস্থতা কামনা করি।

Big shout out to my newest top fans! 💎 Md Kamruzzaman, Anisur Rahaman Hasem, Daizy FA, Parvez Mezbah, Mazhar Islam, Md A...
27/08/2025

Big shout out to my newest top fans! 💎 Md Kamruzzaman, Anisur Rahaman Hasem, Daizy FA, Parvez Mezbah, Mazhar Islam, Md Amir Hossain Bhuiyan, Mahfuza Begum, Abu Taher, Md Shahed, KM Noormohammad Ibn Zafor, Nasirul Azim, Imran Choudhury, Utpal Saha, Mohammad Shahed, Khan Shafiullah, Somdro Bilash

Drop a comment to welcome them to our community,

রোগ নিরাময় ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ৬টি অসাধারণ সুপার ফুড"অনেক রকমের খাদ্য আছে যা আমাদের শরীরের জন্য উপকারী আবার এমন কিছু ...
25/08/2025

রোগ নিরাময় ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ৬টি অসাধারণ সুপার ফুড"
অনেক রকমের খাদ্য আছে যা আমাদের শরীরের জন্য উপকারী আবার এমন কিছু খাবার আছে যা মোটেই উপকারী নয়। আমাদের পরিচিত এই খাবার গুলোর চমৎকার উপাদান গুলো সম্পর্কে আমরা সঠিক ভাবে জানিনা। আজ আমরা সেইসব গুরুত্বপূর্ণ “হিলিং ফুড” সম্পর্কে জানবো।

১। লেবু: আমাদের অতিপরিচিত লেবু যা সাধারণত সবার বাসাতেই থাকে। লেবুর স্বাস্থ্য উপকারিতা অপরিসীম। গলার ইনফেকশন দূর করা, বদহজম দূর করা, ওজন হ্রাসের ফলে সৃষ্ট কোষ্ঠ কাঠিন্য ভালো করা, শ্বাসযন্ত্রের রোগ নিরাময় করা, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং লিভার পরিষ্কার করা ইত্যাদি কাজ গুলো করে থাকে লেবু।

২। নাশপাতি: নাশপাতি উচ্চ মাত্রার ফাইবার সমৃদ্ধ ফল। যা রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল কমায়, হালকা জোলাপের ন্যায় কাজ করে কোষ্ঠ পরিষ্কার করে এবং গল ব্লাডার বা পিত্ত থলি পরিষ্কার করে।

৩। কলা: কলা স্ট্রেস বা উদ্বিগ্নতা দূর করে।
New Orleans এর Ochsner’s Elmwood Fitness Center এর স্পোর্টস ডায়েটেটিক্স বা খাদ্যনির্বাচনবিদ্যার সারটিফায়েড স্পেশিয়ালিস্ট, আরডি, Molly Kimball বলেন, যখনই আপনি চাপ অনুভব করবেন একটি কলা খেয়ে নিন। কলাতে ১৪ গ্রাম চিনি থাকে এবং ১০৫ ক্যালরি সমৃদ্ধ। কলা ব্লাড সুগার লেভেল কিছুটা বাড়ালেও দিনের জন্য প্রয়োজনীয় ৩০% ভিটামিন বি৬ সরবরাহ করে যা সেরোটোনিন এর উৎপাদন বৃদ্ধি করে। ফলে শান্তিপূর্ণ ভাবে সংকট মোকাবিলা করা সহজ হয়।

৪। দই: দই কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস দূর কর। এক কাপ বা আধা কাপ লাইভ কালচার ইয়োগারট যা অন্ত্র বান্ধব ব্যাকটেরিয়ায় পরিপূর্ণ থাকে অন্ত্রের মধ্য দিয়ে খাদ্যের চলনে সাহায্য করে। এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে গ্যাস উৎপন্নকারী মটরশুঁটি ও দুগ্ধ শর্করার পরিপাকে সাহায্য করে।

৫। আদা: আদা শুধু রান্নার মশলা হিসাবেই না শতবর্ষ আগে থেকেই আদা আরথ্রাইটিস এর চিকিৎসায়, পাকস্থলীর অবসাদ দূর করতে এবং হজমে সাহায্য করতে পারে বলে ব্যবহার হয়ে আসছে। বর্তমানে আদা বমি বমি ভাব কমাতে পারে বলে সর্বত্র স্বীকৃত হয়েছে।

৬। বীট: কার্বোহাইড্রেট থেকে এনার্জি পাওয়া যায়। বীট প্রাকৃতিক এনার্জি সাপ্লাই করে। বীটে কার্বোহাইড্রেটের পাশাপাশি ক্যালসিয়াম, আয়রন, এবং ভিটামিন এ ও সি থাকে।
এই রকম আরো কিছু হিলিং ফুড হল- কিশমিশ রক্তচাপ কমায়, তুলসি পেটের সমস্যা ভালো করে, মধু কফ দূর করে, বাঁধাকপি আলসার নিরাময়ে সাহায্য করে, ডুমুর অর্শ রোগ নিরাময় করে, কমলার রস ক্লান্তি দূর করে, রসূন ইষ্ট ইনফেকশন নিরাময় করে, আলু মাথা ব্যাথা দূর করে।

নিম্নে উল্লেখিত সার্জারি বা চিকিৎসার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
১) #পস্রাবের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা, #জ্বালা পোড়া, #রক্ত যাওয়া #মূত্রাশয় সংক্রমণে বা #পস্রাব লিকেজ সংক্রান্ত চিকিৎসা করা হয়।
২) যন্ত্রের সাহায্যে(PCNL, ESWL and icpl methods ) #মুত্রাশয়, #কিডনী, ও #পিত্ত থলিতে পাথর অপসারণ।
৩ #)মলদ্বারের স্থানচ্যুতি, #মলদ্বার স্পিঙ্কটার(sphincter) আঘাত অত্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে সার্জারি করা হয়।
৪) #লেপরস্কপিক ও এন্ডোস্কোপিক সার্জারি।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9








Medical Center

পিত্তথলীতে পাথর কেন হয়?পিত্ত থলীতে পাথর হওয়া খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। চারপাশের অনেকের এই অভিজ্ঞতার কথা বলতে শুনা যায়। এই...
24/08/2025

পিত্তথলীতে পাথর কেন হয়?
পিত্ত থলীতে পাথর হওয়া খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। চারপাশের অনেকের এই অভিজ্ঞতার কথা বলতে শুনা যায়। এই পাথর কি সত্যি সত্যিই পথের কুড়িয়ে পাওয়া নুড়ি পাথরের মতো। না কি অন্য কিছু। আর কিভাবে এই পাথর সৃষ্টি হয়।
পিত্ত থলীর পাথর আসলে ছোট ছোট বালুর দানার মতো থেকে শুরু করে মটরের দানা বা তার চেয়েও বড় শক্ত দানা দার বস্তু। যা বিভিন্ন রঙের আর বিভিন্ন আকৃতির হতে পারে। এটা নির্ভর করে কি পদার্থ দিয়ে পাথরটা তৈরি তার উপর। কোলেস্ট্রল , বিলুরুবিন বা ক্যালসিয়াম ইত্যাদি পদার্থের সংমিশ্রনে তৈরি এই পাথর গুলো। যা পিত্ত রসের সঙ্গে মিশানো অবস্থায় থাকে। হালকা বাদামী , কুচকুচে কালো বা সাদাটে রঙের হতে পারে। পেটের ডান দিকে যকৃতির পিছনে ও তলার দিকে থাকে পিত্ত থলী। পিত্ত রস তৈরি করাই এর প্রধান কাজ। চর্বি জাতীয় খাবার হজম করতে পিত্ত রস দরকার হয়। নানা কারনে পিত্ত থলীতে বিভিন্ন পদার্থ অতিরিক্ত জমে গিয়ে পাথরের সৃষ্টি করে।

যাদের পিত্ত পাথর বেশি হয়: ওজন আধিক্য ব্যক্তিদের পিত্ত থলীতে পাথর বেশি হতে দেখা যায়। পুরুষদের তুলনায় নারীদের এই প্রবনতা অনেক বেশি থাকে। এছাড়া,
• ৪০ এর বেশি বয়স,
• জন্ম নিয়ন্ত্রন বড়ি খাওয়া,
• অতিরিক্ত চর্বি যুক্ত খাবার গ্রহন ইত্যাদি এই ঝুকি বাড়িয়ে দেয়।
রোগের লক্ষণ: পিত্ত থলীতে পাথর হলে এতে প্রদাহ হয়। যাকে কোলেসিটাইসিস বলা হয়। তখন উপর পেটের ডান দিকে তীব্র ব্যথা হতে পারে। এ ব্যথা মিনিট খানেক থেকে ঘন্টা খানেক স্থায়ী হতে পারে। ব্যথা পেটের পিছন দিকে , কাধের মাঝ বরাবর এমন কি বুকের ভিতরেও ছড়িয়ে পড়তে পারে ধীরে ধীরে। সেই সঙ্গে বমি ভাব বা বমি , হালকা জ্বর ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। অনেক সময় পাথর পিত্ত থলী থেকে বেরুতে গিয়ে পিত্ত নালীতে আটকে যায়। তখন বিলুরুবিনের বিপাক ক্রিয়া যাবার পথ বন্ধ হয়ে জন্ডিস ও হতে পারে। রোগ নির্নয়ের জন্য এই সব উপসর্গের পাশাপাশি আল্টাসনোগ্রাফিই যথেষ্ট। পাথরের অবস্থা জানতে বা বের করতে ডাক্তারের পরামর্শে বিভিন্ন পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। তবে পেটের আলসার ও যকৃতের কোন সমস্যা এমন কি হৃদরোগের মতো ব্যথাও হতে পারে। তাই এ গুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে নেওয়া ভালো। আজকাল লেপরসকপিক সার্জারির মাধ্যমে সহজেই রোগ নিরাময় করা সম্ভব।


ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9








Medical Center

ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথিতে আক্রন্ত পেশেন্টের জন্য কিছু ডায়েট টিপস* তাজা সবজি ও ফল খাওয়া উচিৎ। * প্রোটিন বেশি করে খেতে হবে। ...
23/08/2025

ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথিতে আক্রন্ত পেশেন্টের জন্য কিছু ডায়েট টিপস
* তাজা সবজি ও ফল খাওয়া উচিৎ।
* প্রোটিন বেশি করে খেতে হবে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যুর repairing টা ভাল হবে। দুধ, দই, ডাল, পনির, বাদাম খাওয়া ভাল।
* ভাজা ও চিনি জাতীয় খাবার হতে বিরত থাকা।
* উচ্চ ক্যালরি পূর্ণ খাবার সুগার বাড়িয়ে দিতে পারে।
* সারাদিন ধরে অল্প অল্প করে খেতে হবে।
* সাধারন ৩ বেলার ভাগ না করে ৬ থেকে ৮ ভাগে ভাগ করে নিলে ভাল।
* দীর্ঘ সময় পেট খালি রাখ যাবে না।
* লবণ বেশি খেলে স্ট্রোক ও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হতে পারে বিশেষ করে ডায়াবেটিক রুগীদের। * প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া যাবে না। তাতে লবণ এর মাত্রা বেশি থাকে।😨 নিম্নে উল্লেখিত সার্জারি বা চিকিৎসার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
১) #পস্রাবের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা, #জ্বালা পোড়া, #রক্ত যাওয়া #মূত্রাশয় সংক্রমণে বা #পস্রাব লিকেজ সংক্রান্ত চিকিৎসা করা হয়।
২) যন্ত্রের সাহায্যে(PCNL, ESWL and icpl methods ) #মুত্রাশয়, #কিডনী, ও #পিত্ত থলিতে পাথর অপসারণ।
৩ #)মলদ্বারের স্থানচ্যুতি, #মলদ্বার স্পিঙ্কটার(sphincter) আঘাত অত্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে সার্জারি করা হয়।
৪) #লেপরস্কপিক ও এন্ডোস্কোপিক সার্জারি।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9








Medical Center

পিত্তথলীতে পাথর কেন হয়?পিত্ত থলীতে পাথর হওয়া খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। চারপাশের অনেকের এই অভিজ্ঞতার কথা বলতে শুনা যায়। এই...
21/08/2025

পিত্তথলীতে পাথর কেন হয়?
পিত্ত থলীতে পাথর হওয়া খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। চারপাশের অনেকের এই অভিজ্ঞতার কথা বলতে শুনা যায়। এই পাথর কি সত্যি সত্যিই পথের কুড়িয়ে পাওয়া নুড়ি পাথরের মতো। না কি অন্য কিছু। আর কিভাবে এই পাথর সৃষ্টি হয়।
পিত্ত থলীর পাথর আসলে ছোট ছোট বালুর দানার মতো থেকে শুরু করে মটরের দানা বা তার চেয়েও বড় শক্ত দানা দার বস্তু। যা বিভিন্ন রঙের আর বিভিন্ন আকৃতির হতে পারে। এটা নির্ভর করে কি পদার্থ দিয়ে পাথরটা তৈরি তার উপর। কোলেস্ট্রল , বিলুরুবিন বা ক্যালসিয়াম ইত্যাদি পদার্থের সংমিশ্রনে তৈরি এই পাথর গুলো। যা পিত্ত রসের সঙ্গে মিশানো অবস্থায় থাকে। হালকা বাদামী , কুচ কুচে কালো বা সাদাটে রঙের হতে পারে। পেটের ডান দিকে যকৃতির পিছনে ও তলার দিকে থাকে পিত্ত থলী। পিত্ত রস তৈরি করাই এর প্রধান কাজ। চর্বি জাতীয় খাবার হজম করতে পিত্ত রস দরকার হয়। নানা কারনে পিত্ত থলীতে বিভিন্ন পদার্থ অতিরিক্ত জমে গিয়ে পাথরের সৃষ্টি করে।

যাদের পিত্ত পাথর বেশি হয়: ওজন আধিক্য ব্যক্তিদের পিত্ত থলীতে পাথর বেশি হতে দেখা যায়। পুরুষদের তুলনায় নারীদের এই প্রবনতা অনেক বেশি থাকে। এছাড়া,
• ৪০ এর বেশি বয়স,
• জন্ম নিয়ন্ত্রন বড়ি খাওয়া,
• অতিরিক্ত চর্বি যুক্ত খাবার গ্রহন ইত্যাদি এই ঝুকি বাড়িয়ে দেয়।
রোগের লক্ষণ: পিত্ত থলীতে পাথর হলে এতে প্রদাহ হয়। যাকে কোলেসিটাইসিস বলা হয়। তখন উপর পেটের ডান দিকে তীব্র ব্যথা হতে পারে। এ ব্যথা মিনিট খানেক থেকে ঘন্টা খানেক স্থায়ী হতে পারে। ব্যথা পেটের পিছন দিকে , কাধের মাঝ বরাবর এমন কি বুকের ভিতরেও ছড়িয়ে পড়তে পারে ধীরে ধীরে। সেই সঙ্গে বমি ভাব বা বমি , হালকা জ্বর ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। অনেক সময় পাথর পিত্ত থলী থেকে বেরুতে গিয়ে পিত্ত নালীতে আটকে যায়। তখন বিলুরুবিনের বিপাক ক্রিয়া যাবার পথ বন্ধ হয়ে জন্ডিস ও হতে পারে। রোগ নির্নয়ের জন্য এই সব উপসর্গের পাশাপাশি আল্টাসনোগ্রাফিই যথেষ্ট। পাথরের অবস্থা জানতে বা বের করতে ডাক্তারের পরামর্শে বিভিন্ন পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। তবে পেটের আলসার ও যকৃতের কোন সমস্যা এমন কি হৃদরোগের ও কাছা কাছি ধরনের ব্যথা ও হতে পারে। তাই এ গুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে নেওয়া ভালো। আআজকাল লেপরসকপিক সার্জারির মাধ্যমে সহজেই রোগ নিরাময় করা সম্ভব।
নিম্নে উল্লেখিত সার্জারি বা চিকিৎসার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
১) #পস্রাবের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা, #জ্বালা পোড়া, #রক্ত যাওয়া #মূত্রাশয় সংক্রমণে বা #পস্রাব লিকেজ সংক্রান্ত চিকিৎসা করা হয়।
২) যন্ত্রের সাহায্যে(PCNL, ESWL and icpl methods ) #মুত্রাশয়, #কিডনী, ও #পিত্ত থলিতে পাথর অপসারণ।
৩ #)মলদ্বারের স্থানচ্যুতি, #মলদ্বার স্পিঙ্কটার(sphincter) আঘাত অত্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে সার্জারি করা হয়।
৪) #লেপরস্কপিক ও এন্ডোস্কোপিক সার্জারি।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9








কিডনি রোগীরা যা খাবেন নাপানি খেতে হবে পরিমিত। প্রতিদিনের পস্রাবের পরিমানের ওপর নির্ভর করবে কতটুকু পানি রোগী খেতে পারবেন।...
19/08/2025

কিডনি রোগীরা যা খাবেন না
পানি খেতে হবে পরিমিত। প্রতিদিনের পস্রাবের পরিমানের ওপর নির্ভর করবে কতটুকু পানি রোগী খেতে পারবেন।
১. কিডনি রোগী মাছ, মাংস, দুধ, ডিম প্রভৃতি প্রাণীজ আমিষ সীমিত পরিমাণে খাবেন। রোগীর রক্তের ক্রিয়েটিনিন, শরীরের ওজন, ডায়ালাইসিস করেন কিনা, করলে সপ্তাহে কয়টা করেন তার ওপর নির্ভর করবে প্রতিদিন কত গ্রাম প্রোটিন খাবেন তার পরিমাণ।
২. উদ্ভিজ প্রোটিন বা দ্বিতীয় শ্রেণীর প্রোটিন যেমন-ডাল, মটরশুটি, সিমেরবীচি যে কোন বীচি ডায়েট চার্টে থাকবে না।
৩. যে সমস্ত- সবজি খাবেননা: ফুলকপি, বাধাকপি, গাজর, ঢেঁড়শ, শিম, বরবর্টি, কাঠালের বীচি, শীমের বীচি, মিষ্টি কুমড়ার বীচি, কচু, মূলা এবং পালং, পুঁইশাক ইত্যাদি।
৪. ফলের ক্ষেত্রেও আছে নানান রকম নিষেধাজ্ঞা। প্রায় সব ফলেই সোডিয়াম পটাশিয়ামের আধিক্য আছে বলে কিডনি রোগীদের জন্য ফল খাওয়া একটা ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। বিশেষ করে আঙ্গুর, কলা, ডাবের পানি। অল্প পরিমাণে আপেল এবং পেয়ারা তুলনামূলক নিরাপদ।
নিম্নে উল্লেখিত সার্জারি বা চিকিৎসার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
১) #পস্রাবের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা, #জ্বালা পোড়া, #রক্ত যাওয়া #মূত্রাশয় সংক্রমণে বা #পস্রাব লিকেজ সংক্রান্ত চিকিৎসা করা হয়।
২) যন্ত্রের সাহায্যে(PCNL, ESWL and icpl methods ) #মুত্রাশয়, #কিডনী, ও #পিত্ত থলিতে পাথর অপসারণ।
৩ #)মলদ্বারের স্থানচ্যুতি, #মলদ্বার স্পিঙ্কটার(sphincter) আঘাত অত্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে সার্জারি করা হয়।
৪) #লেপরস্কপিক ও এন্ডোস্কোপিক সার্জারি।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9








Medical Center

বেশ কিছুদিন আগে সিংগাপুর জেনারেল হাসপাতালে একমাস ব্যাপি ইউরোলজি বিভাগে একমাস ব্যাপি রেসিডেন্সি পোগ্রামে অংশ গ্রহন করি। এ...
19/08/2025

বেশ কিছুদিন আগে সিংগাপুর জেনারেল হাসপাতালে একমাস ব্যাপি ইউরোলজি বিভাগে একমাস ব্যাপি রেসিডেন্সি পোগ্রামে অংশ গ্রহন করি। এই এটাচমেন্ট এর মূল উদ্দেশ্য ছিল ইউরোলজি শৈল্য চিকিৎসা বিষয়ক কি কি নুতন টেকনিক ও যন্ত্রের ব্যবহার যোগ করছে তার বিষয়ে হাতে কলমে শিখে আমাদের দেশে তার বাস্তবায়ন করা। যাতে করে আমাদের দেশের পেশেন্টরা এর সুফল ভোগ করতে পারে।
নিম্নে উল্লেখিত সার্জারি বা চিকিৎসার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
১) #পস্রাবের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা, #জ্বালা পোড়া, #রক্ত যাওয়া #মূত্রাশয় সংক্রমণে বা #পস্রাব লিকেজ সংক্রান্ত চিকিৎসা করা হয়।
২) যন্ত্রের সাহায্যে(PCNL, ESWL and icpl methods ) #মুত্রাশয়, #কিডনী, ও #পিত্ত থলিতে পাথর অপসারণ।
৩ #)মলদ্বারের স্থানচ্যুতি, #মলদ্বার স্পিঙ্কটার(sphincter) আঘাত অত্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে সার্জারি করা হয়।
৪) #লেপরস্কপিক ও এন্ডোস্কোপিক সার্জারি।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9








Address

Eastern Dolon, 152/2-H(6 Floor), West Panthapath, Above NRBC Bank Or Adjacent To Health And Hope Hospital, Opposite BRB
Muhammadpur
1205

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 22:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 22:00 - 20:00

Telephone

+8801989997180

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Urologist-BD- Tajkera Sultana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Urologist-BD- Tajkera Sultana:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram