আশ্ শেফা দাওয়াখানা মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ।

  • Home
  • Bangladesh
  • Muktagachha
  • আশ্ শেফা দাওয়াখানা মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ।

আশ্ শেফা দাওয়াখানা মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ। চিকিৎসা পরামর্শ ঔষধ। এখানে সকল প্রকার শৌধিত ভেষজ চূর্ন ও ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ঔষধ পাওয়া যায়। আপনার ছেলে মেয়েকে সু শিক্ষা দিন ।

সহবাসের আদর্শ সময়🔹 ডাক্তারদের গবেষণায় সহবাসের সময়২০০৮ সালে Journal of Sexual Medicine এ প্রকাশিত এক গবেষণায় ৫০ জন থেরাপি...
29/09/2025

সহবাসের আদর্শ সময়

🔹 ডাক্তারদের গবেষণায় সহবাসের সময়
২০০৮ সালে Journal of Sexual Medicine এ প্রকাশিত এক গবেষণায় ৫০ জন থেরাপিস্ট ও সেক্সুয়াল হেলথ ডাক্তারদের মতামত নেওয়া হয়েছিল। তারা বলেছিলেন—

১–২ মিনিট → খুব ছোট / অসম্পূর্ণ

৩–৭ মিনিট → গড় মানের (Most Common)

৭–১৩ মিনিট → আদর্শ সময় ✅

১৩–৩০ মিনিট → দীর্ঘ, কিন্তু অনেকেই উপভোগ করে

৩০ মিনিটের বেশি → অতিরিক্ত / ক্লান্তিকর

🔹 ফোরপ্লের গুরুত্ব
ডাক্তাররা বলেন, মেয়েদের ক্ষেত্রে pe*******on (লিঙ্গ প্রবেশ) আসল আনন্দের একমাত্র অংশ নয়।

তারা সাধারণত ১৫–২৫ মিনিট ফোরপ্লে + ৭–১৩ মিনিট সহবাস = মোট প্রায় ৩০–৪০ মিনিট কে আদর্শ মনে করেন।

🔹 মেয়েদের দিক থেকে বাস্তবতা
অনেক মেয়ে শুধুমাত্র ফোরপ্লেতেই তৃপ্ত হয়ে যায়।

কিছু মেয়ে বারবার উত্তেজিত হতে পারে (multiple or**sm), তাই তারা চাইলে অনেকক্ষণ উপভোগ করতে পারে।

তবে মেয়েরা সাধারণত খুব দীর্ঘ (১ ঘণ্টার বেশি) সহবাসে শারীরিক ক্লান্তি অনুভব করে।

🔹 ডাক্তারদের উপসংহার
➡️ আদর্শ সহবাস সময় = ৭–১৩ মিনিট pe*******on + পর্যাপ্ত ফোরপ্লে
➡️ মেয়েদের জন্য সবচেয়ে জরুরি হলো আবেগ, নিরাপত্তা, আর ভালোবাসা, সময় নয়।

কৃমির বংশ ধ্বংস করার অব্যর্থ প্রাকৃতিক ওষুধ  সারাক্ষণ শুধুই অস্বস্তি। কিছুতেই মনোসংযোগ হচ্ছে না। অস্বস্তিকর এই সমস্যার ন...
28/09/2025

কৃমির বংশ ধ্বংস করার অব্যর্থ প্রাকৃতিক ওষুধ


সারাক্ষণ শুধুই অস্বস্তি। কিছুতেই মনোসংযোগ হচ্ছে না। অস্বস্তিকর এই সমস্যার নাম কৃমি! গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল নালীর মধ্যে বসবাসকারী একটি পরজীবী প্রাণী। বিভিন্ন জলবায়ুতে কৃমির উৎপাত খুবই বেশি। শিশুদের দেহে এই সমস্যা বেশি দেখা গেলেও যে কোনও বয়সেই এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।কৃমিনাশক ঔষধ

কৃমি হলে কিছু কিছু উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন-বমি বমি ভাব, পেট ব্যথা, পেট মোটা বা ভারি হওয়া, খাবারে অরুচি, মুখে থুথু ওঠা এবং কোনো কোনো কৃমিতে পায়খানার রাস্তার পাশে চুলকানি হতে পারে। কৃমি হলে সাধারণত অপুষ্টি দেখা দেয়। রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। হুক ওয়ার্মের একমাত্র খাদ্য হচ্ছে আক্রান্ত রোগীর রক্ত। অনেক সময় বক্র কৃমির এক মুখ শিশুদের এপেনডিক্সের মধ্যে প্রবেশ করে। ফলে এপেনডিসাইটিসের মতো উপসর্গ দেখা দেয়। শিশুর নাক, মুখ দিয়েও কৃমি পড়তে পারে। পেটে কৃমির আধিক্যে অন্ত্রনালীর পথ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এছাড়া অন্ত্র ফুটো করে মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি করতে পারে। তাই উপরোক্ত উপসর্গ দেখা দিলে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।কৃমিনাশক ঔষধ

কৃমির ডিম খাবার, পানি, বাতাস, মল, বিড়াল ও গৃহপালিত পশুর শরীর, বাথরুমের কমোড, দরজা ও হাতলে মিশে থাকে। কৃমির ডিম সেখান থেকে মুখ, নাক ও পায়ুপথ দিয়ে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে। শরীরে প্রবেশ করার পর অন্ত্রে এরা বংশবিস্তার করে সেখান থেকে কখনও কখনও শরীরের অন্যান্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে।কৃমিনাশক ঔষধ

কৃমির উপদ্রব বাড়লে খিমচে দেওয়া এবং কামড়ে দেওয়ার মতো সমস্যাও দেখা দেয়। অনেক সময়ে মলের মাধ্যমেও কৃমি বেরিয়ে আসে।কৃমিনাশক ঔষধ

অনেকেই সরাসরি কৃমির ওষুধ খান। কিন্তু অনেক সময়ই ফিরে আসে সমস্যা। যদি ওষুধ ছাড়াই কৃমি কমাতে চান তবে কিছু খাবার নিয়ম করে খেতে পারেন। গ্রাম বাংলায় যখন ওষুধপত্র পাওয়া যেত না। তখন এই ধরনের ঘরোয়া টোটকাতেই ভরসা করতেন মানুষ।

রসুন

কয়েকটি ঘরোয়া উপায়ে পেটের কৃমি দূর করা যায়। যেমন সকালে খালি পেটে দুই-তিন কোয়া কাঁচা রসুন খেলে কৃমি মরে যায়। কাঁচা রসুন অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। প্রায় ২০ ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ৬০ ধরনের ফাঙ্গাস মেরে ফেলতে পারে রসুন। তাই কয়েকটা দিন সকালে নিয়মিত দুই-তিনটি করে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেলে কৃমি মরে যায়।কৃমিনাশক ঔষধ ভেষজ ঔষধ।

আদা

পেটের যেকোনো সমস্যা যেমন অ্যাসিডিটি, পেটে ইনফেকশন, খাদ্য হজম না হওয়া ইত্যাদি দূর করতে আদার জুড়ি মেলা ভার। তাই এই ধরনের সমস্যায় আদার রস খাওয়া যেতে পারে।

হলুদ

কাঁচা হলুদ বেটে রস করে নিন। এক চা-চামচ হলুদের রসে সামান্য লবণ মিশিয়ে নিন। এটি প্রতি দিন সকালে খালি পেটে খান। আধ কাপ গরম পানিতে সামান্য হলুদ গুঁড়া এবং লবণ মিশিয়েও খেতে পারেন। এক সপ্তাহ নিয়মিত খেলেই উপকার পাবেন।

নিমপাতা

কৃমি কমাতে তেতো খেতে বলেন অনেক প্রবীণ মানুষই। কয়েকটি নিমপাতা বেটে ফ্রিজে রেখে দিন। সকালে খালি পেটে এক গ্লাস গরম জলে এক চামচ নিমপাতা বাটা মিশিয়ে সেই জল খান। তবে যে পাত্রে পাতাবাটা রাখবেন, সেই পাত্রে যেন বাতাস না ঢুকতে পারে।কৃমিনাশক ঔষধ

লবঙ্গ

লবঙ্গের জীবাণুনাশক গুণ রয়েছে। এক কাপ জলে তিন-চারটি লবঙ্গ ফুটিয়ে নিন। সেই জল সারা দিন অল্প অল্প করে খান। লবঙ্গ দিয়ে ফোটানো জল শুধু কৃমি নয়, কৃমির ডিমও নির্মূল করে বলে মনে করেন অনেকে।

কুমড়ার বীজ

কয়েকটি কুমড়োর বীজ হালকা করে ভেজে গুঁড়া করে নিন। এ বার সম পরিমাণ পানি ও নারিকেলের দুধের মিশ্রণের মধ্যে ভাজা কুমড়া বীজের গুঁড়া মিশিয়ে দিন। সকালে খালি পেটে এই পানি পান করুন।কৃমিনাশক ঔষধ

পেঁপের বীজ

পেটের যেকোনো সমস্যা দূর করতে পেঁপের চেয়ে ভালো আর কিছু হয় না। যেকোনো ধরনের কৃমি তাড়াতে তাই পাকা পেঁপের বীজ গুঁড়া করে মধুর সাথে মিশিয়ে খেতে হবে। ভালো ফল পেতে মধুর সাথে পাকা পেঁপেও খাওয়া যেতে পারে।

শসার বীজ

এক চা চামচ শসার বীজ গুঁড়া করে কাঁচা হলুদের সাথে মিশিয়ে খেলে পেটে ফিতাকৃমি থাকলে তা মরে যায়। কাঁচা হলুদ অ্যান্টিবায়োটিকেরও কাজ করে। এসব প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করেও কৃমি দূর না হলে চিকিৎসকের পরামর্শে পুরো পরিবার এক সাথে কৃমির ওষুধ সেবন করতে হবে।কৃমিনাশক ঔষধভেষজ ঔষধ

গাজর

একটি গাজর কুচি করে প্রতি দিন সকালে খালি পেটে খান। গাজরের বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ, সি এবং জিঙ্ক কৃমি প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।

আপেল সিডার ভিনেগার

খাওয়ার আগে আপেপল সিডার ভিনেগার পেটে অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। যা শরীরে প্যারাসাইট ও জীবাণুর লার্ভা মারতে সাহায্য করে।...

গ্যাসের সমস্যা হলে কিছু খাবার পরিহার করা উচিত, যেমন অতিরিক্ত তেল-মশলাযুক্ত খাবার, ভাজা-পোড়া, এবং কিছু নির্দিষ্ট ফল ও সব...
27/09/2025

গ্যাসের সমস্যা হলে কিছু খাবার পরিহার করা উচিত, যেমন অতিরিক্ত তেল-মশলাযুক্ত খাবার, ভাজা-পোড়া, এবং কিছু নির্দিষ্ট ফল ও সবজি যা গ্যাস তৈরি করতে পারে। একই সাথে, গ্যাস কমাতে পেঁপে, কলা, দই, ও আদার মতো খাবার খাওয়া যেতে পারে।

যা খাওয়া উচিত নয় (এড়িয়ে চলুন):
অতিরিক্ত তেল ও মশলাযুক্ত খাবার: ভাজা-পোড়া খাবার, ফাস্ট ফুড, এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার হজমে সমস্যা সৃষ্টি করে, যা গ্যাসের কারণ হতে পারে।

কিছু সবজি: কিছু সবজি যেমন ব্রোকলি, বাঁধাকপি, এবং পেঁয়াজ গ্যাস তৈরি করতে পারে।

কার্বনেটেড পানীয়: এই ধরনের পানীয় সরাসরি গ্যাস তৈরি করে।
অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার: চর্বিযুক্ত খাবার হজম হতে বেশি সময় নেয়, যা পেটে গ্যাস তৈরি করতে পারে।

মদ এবং ক্যাফেইন: এগুলি হজম প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে গ্যাস বাড়াতে পারে।

যা খাওয়া উচিত (গ্যাস কমাতে):
ফল: পাকা পেঁপে, কলা, এবং তরমুজের মতো ফল হজমে সহায়ক।
দই: দই প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ, যা হজমে সাহায্য করে।

আদা ও জিরা: আদা হজমশক্তি বাড়ায় এবং জিরা গ্যাস কমাতে সাহায্য করে।

পুদিনা: পুদিনা পাতা গ্যাস ও বমি বমি ভাব কমাতে পারে।
প্রচুর পানি: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে এবং হজমশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে।

অন্যান্য টিপস:
ধীরে ধীরে খান: খাবার ভালো করে চিবিয়ে ধীরে ধীরে খেলে গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা কমে।

ব্যায়াম করুন: হালকা ব্যায়াম বা শারীরিক কসরত হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে।

খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন: নিয়মিত জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন এনে গ্যাসের সমস্যা কমানো সম্ভব।

কাঠিলা গাম  আল্লাহর দেয়া এক অমূল্য উপাদান!এই একটাই জিনিস বদলে দিতে পারে আপনার শরীরের ভেতরের দুর্বলতা! দেখতে সাদা-হালকা ব...
25/09/2025

কাঠিলা গাম আল্লাহর দেয়া এক অমূল্য উপাদান!

এই একটাই জিনিস বদলে দিতে পারে আপনার শরীরের ভেতরের দুর্বলতা!

দেখতে সাদা-হালকা বাদামি রঙের রেজিন জাতীয় বস্তু।

পানিতে ভিজালে জেলির মতো ফেঁপে ওঠে।
একে বলা হয় “তিব্বে নববীর রত্ন রসুলুল্লাহ এর যুগেও এটি ব্যবহার হতো।

উপকারিতাগুলো দেখে চমকে যাবেন!

পুরুষদের জন্য
শুক্রাণু বাড়াতে ও পুরু করতে সহায়তা
দ্রুত বীর্যপাত রোধে কার্যকর
সহবাসের শক্তি বাড়ায় পাতলা বীর্য গাঢ় করে
ঘন ঘন সপ্ন দোষ ক্ষয় রোগ ধাতু যাওয়া বন্ধ করে

নারীদের জন্য:
জরায়ুর দুর্বলতা দূর করে
সাদা স্রাব ও অতি রক্তপাত কমায়
গর্ভধারণে সহায়ক শক্তি জোগায়

শরীরের দুর্বলতা ও রোগ প্রতিরোধে
দুর্বলতা দূর করে শক্তি বাড়ায়
গরম শরীর ঠান্ডা রাখে
অন্ত্রে শীতলতা এনে হজমে সহায়তা করে

ত্বকের জন্য
ফেসপ্যাকে ব্যবহার করলে ত্বক টানটান ও উজ্জ্বল হয়
ব্রণের দাগ কমায়

সেবনের নিয়ম

১ গ্লাস পানিতে এক চামচ কাতিলা গাম সারারাত ভিজিয়ে রাখুন
সকালে জেলির মতো হলে একটু মধু বা দুধ মিশিয়ে খেতে পারেন
দিনে ১ বার খালি পেটে অথবা রাতে ঘুমের আগে

সতর্কতা

ঠান্ডা প্রকৃতির, তাই বেশি পরিমাণে খাওয়া ঠিক নয়
ডায়বেটিক রোগীদের মধু ছাড়াই সেবন করা উচিত

শেয়ার করে সবাইকে জানান এই অলৌকিক উপকারের কথা!
আপনার পরিবার, দাম্পত্য জীবন ও স্বাস্থ্য– সবকিছুতেই কাতিলা গাম হতে পারে আশীর্বাদ!

25/09/2025
বীর্য  পুরুষের আসল শক্তির ভাণ্ডার ১. বীর্য হলো হাড়ের শক্তি, জেনারেটরের তেল ও মুখের উজ্জ্বলতা।২. যারা দীর্ঘদিন ধরে নিজের ...
21/09/2025

বীর্য পুরুষের আসল শক্তির ভাণ্ডার

১. বীর্য হলো হাড়ের শক্তি, জেনারেটরের তেল ও মুখের উজ্জ্বলতা।
২. যারা দীর্ঘদিন ধরে নিজের শক্তি সংরক্ষণ করে, তারা শুধু নিজেরাই নয়, তাদের পরিবার ও সন্তানরাও শক্তিশালী ও মেধাবী হয়।
৩. একজন পুরুষ যদি বীর্য নষ্ট না করে সংযমী জীবনযাপন করে, তবে সে সুস্থ, কর্মক্ষম এবং সুখী সংসার করতে সক্ষম হয়।

বীর্যের উপকারিতা

১. শরীরকে রাখে শক্তিশালী ও উদ্যমী
২.চোখে-মুখে এনে দেয় প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা
৩. মস্তিষ্ককে করে ধারালো ও মেধাবী
৪. সন্তানদের মধ্যে আসে বুদ্ধি, শক্তি ও সুস্বাস্থ্য
৫. সংসার ও দাম্পত্য জীবনে আসে শান্তি ও স্থিতি

বীর্য নষ্ট হলে যা হয়

শরীরে দুর্বলতা ও অক্ষমতা তৈরি হয়
মুখের উজ্জ্বলতা নষ্ট হয়
মস্তিষ্ক হয় ভোঁতা ও স্মৃতিশক্তি কমে যায়
সন্তানদের দুর্বলতা ও অসুস্থতা দেখা দেয়
সংসারে অশান্তি ও হতাশা বাড়ে

করণীয়

১. অশ্লীলতা ও হস্তমৈথুন থেকে বিরত থাকুন
২. নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন
৩. দুধ, খেজুর, বাদাম, ডিম ও মধু বেশি খান
৪. রাতে পর্যাপ্ত ঘুম ও শরীরচর্চা করুন
৫. দোয়া-ইবাদত ও আত্মসংযম বজায় রাখুন

 #শরীরে_ক্যালসিয়াম_পূরণ_করা_সহজ_উপায়🍀পুষ্টিগুণে ভরপুরএতে ভিটামিন A, C, E প্রচুর থাকে।ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, ম্...
19/09/2025

#শরীরে_ক্যালসিয়াম_পূরণ_করা_সহজ_উপায়
🍀পুষ্টিগুণে ভরপুর
এতে ভিটামিন A, C, E প্রচুর থাকে।
ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ।
প্রোটিনও থাকে যা শরীরকে শক্তি জোগায়।
🍀 রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।
রক্তে শর্করা কমাতে সাহায্য করে।
🍀 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
উচ্চ ভিটামিন C রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (immunity) বৃদ্ধি করে।
সর্দি, কাশি ও ভাইরাসজনিত রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।
🍀হাড় ও দাঁত মজবুত করে
ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় ও দাঁতকে শক্তিশালী করে।
🍀 রক্তশূন্যতা দূর করে
আয়রন থাকায় রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়।
অ্যানিমিয়া রোগীদের জন্য উপকারী।
🍀 হজমশক্তি বাড়ায়
আঁশ (fiber) থাকার কারণে হজমে সাহায্য করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
🍀কোলেস্টেরল কমায়
শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমিয়ে হার্ট ভালো রাখে।
🍀 চোখের দৃষ্টি ভালো রাখে
ভিটামিন A বেশি থাকায় চোখের দৃষ্টি উন্নত করে।
🍀ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় ত্বক ফর্সা ও সতেজ রাখে।
চুল পড়া কমায় এবং চুল মজবুত করে।
🍀 দুধ বৃদ্ধি করে
স্ত***ন্যদানকারী মায়েদের বুকের দুধ বাড়াতে সাহায্য করে।
👉সাজনা পাতা ভাজি, ডাল, স্যুপ, শাক রান্না বা শুকিয়ে গুঁড়ো করে খাওয়া যায়।

যোনি টাইট করার সহজ উপায় কী?”“অনেক নারী জানতে চান—যোনি যদি ঢিলা মনে হয়, তাহলে কীভাবে আবার টাইট করা যায়?যোনি একটি নমনীয় পে...
17/09/2025

যোনি টাইট করার সহজ উপায় কী?”
“অনেক নারী জানতে চান—যোনি যদি ঢিলা মনে হয়, তাহলে কীভাবে আবার টাইট করা যায়?
যোনি একটি নমনীয় পেশি, যা প্রসব বা বয়সের কারণে কিছুটা শিথিল হতে পারে।
তবে চিন্তার কিছু নেই। কিছু সহজ ব্যায়ামের মাধ্যমে যোনি আবার আগের মতো টানটান ও শক্ত হতে পারে।
কেগেল এক্সারসাইজ সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি।
এই ব্যায়ামে আপনি প্রস্রাব আটকে রাখার মতো করে যোনিপথের পেশি সংকুচিত করেন ১০-১৫সেকেন্ড ধরে, দিনে ২ বার।
নিয়মিত করলে যোনি ধীরে ধীরে শক্ত হয়, সহবাসে আরাম ও আত্মবিশ্বাস বাড়ে।

16/09/2025

রস করে ব্যবহার করুন # # # #

দ্রুত বীর্যপাত রোধ করতে বা বীর্য ঘন করতে নিয়মিত খান।  # দ্রুত বীর্যপাত দূর করতে সকাল - রাত ১০-২০ মিনিট ব্যায়াম করুন। বু...
16/09/2025

দ্রুত বীর্যপাত রোধ করতে বা বীর্য ঘন করতে নিয়মিত খান।

# দ্রুত বীর্যপাত দূর করতে সকাল - রাত ১০-২০ মিনিট ব্যায়াম করুন।

বুক ডাউন (Buka Down)।

কাতিলা গাম খাওয়ার কোনো নির্দিষ্ট "কত দিন" নিয়ম নেই, এটি প্রয়োজন অনুসারে ও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া যেতে পারে। সাধারণত ১ চা চামচ কাতিলা গাম ৫-৭ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে জেলের মতো ঘন করে মধু, তালমিশ্রি বা লাল চিনি মিশিয়ে খাওয়া হয়। তবে এর ব্যবহার ও পরিমাণ নির্ভর করে ব্যক্তির প্রয়োজন ও শারীরিক অবস্থার ওপর।

ব্যবহারের নিয়ম:

পানি মেশানো:

১ চা চামচ কাতিলা গাম পরিমাণমতো (১ গ্লাসের কম) পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।

ভিজিয়ে রাখা:

এটি ৫ থেকে ৭ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখলে জেলির মতো ঘন হয়ে যাবে।

মিশ্রণ তৈরি:

এরপর এর সাথে মধু, লাল চিনি বা তালমিশ্রি মিশিয়ে খেতে পারেন। ডায়াবেটিস না থাকলে এটি সকাল বা রাতে ঘুমানোর আগে খাওয়া যেতে পারে।

প্রচুর পানি:

অবশ্যই প্রচুর পরিমাণে পানি মিশিয়ে নিতে হবে।

মিষ্টি বিক্রেতা মনে করে,আমি তো মিষ্টি খাই না, তাই মিষ্টিতে ভেজাল মেশালে আমার কোনো সমস্যা নাই।বেকারির মালিক মনে করে, আমি ...
11/09/2025

মিষ্টি বিক্রেতা মনে করে,
আমি তো মিষ্টি খাই না, তাই মিষ্টিতে ভেজাল মেশালে আমার কোনো সমস্যা নাই।

বেকারির মালিক মনে করে, আমি তো বিস্কুট খাই না, তাই পচা ডিম ময়দা দিয়ে বিস্কুট বানালে আমার কোনো সমস্যা নাই।

ফল বিক্রেতা মনে করে,
আমি তো ফল খাই না, তাই ফলে কেমিক্যাল দিলে আমার কোনো সমস্যা নাই।

মাছ বিক্রেতা মনে করে,
আমি এই মাছ খাব না, তাই মাছে ফরমালিন দিলে আমার কোনো সমস্যা নাই।

দিনের শেষে...

মিষ্টি বিক্রেতা মিষ্টি বিক্রি করে বিস্কুট, ফল, মাছ কিনে নিয়ে বাসায় যায়।

বেকারির মালিক বিস্কুট বিক্রি করে মিষ্টি, ফল, মাছ কিনে নিয়ে বাসায় যায়।

ফল বিক্রেতা ফল বিক্রি করে মিষ্টি, বিস্কুট, মাছ কিনে নিয়ে বাসায় যায়।

মাছ বিক্রেতা মাছ বিক্রি করে ফল, বিস্কুট, মিষ্টি কিনে নিয়ে বাসায় যায়।

এরা সবাই মনে মনে নিজেকে অনেক চালাক ভাবে, বেশি লাভ করছে ভেবে আত্মতৃপ্তির ঢেঁকুর তোলে। আসলে তারা নিজেরাই নিজেদের পায়ে কুড়াল মারছে, অন্যের ক্ষতি করতে গিয়ে নিজেদেরই ক্ষতি করছে — তা তারা বুঝতেও পারে না।

Address

আটানী বাজার ছোট মসজিদ মোড়, মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ
Muktagachha
2210

Opening Hours

Monday 02:00 - 23:00
Tuesday 02:00 - 23:00
Wednesday 02:00 - 23:00
Thursday 02:00 - 23:30
Friday 03:00 - 23:00
Saturday 02:00 - 23:00
Sunday 02:00 - 23:00

Telephone

+8801743072827

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আশ্ শেফা দাওয়াখানা মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ। posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to আশ্ শেফা দাওয়াখানা মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ।:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram