ঔষধ সেবা - Munshiganj

ঔষধ সেবা - Munshiganj ★মেডিসিন বিষয়ে যেকোনো তথ্য পেতে!
★যেক?

*নাকের ড্রপ ব্যবহারে সতর্ক হোন*ইদানিং দেখা যাচ্ছে অহরহ নাকের ড্রপ ইউস করা হচ্ছে। বিশেষ করে oxymetazoline, xylometazolin ...
24/12/2024

*নাকের ড্রপ ব্যবহারে সতর্ক হোন*
ইদানিং দেখা যাচ্ছে অহরহ নাকের ড্রপ ইউস করা হচ্ছে। বিশেষ করে oxymetazoline, xylometazolin গ্রুপের ড্রপ লং টাইম ধরে বাচ্চাদের দেওয়া হচ্ছে এমন কি নবজাতক শিশুরাও বাদ যাচ্ছে না। এই ও*ষু*ধগুলো বাজারে (Afr*n, Ryn*x, Xyloc*n, Antaz*l, Oxyn*x,Zo*i,Nataz*l) ইত্যাদি নামে পাওয়া যায়। সাধারণত দুই বছরের আগের দেওয়া ঠিক না। তারপরও অনেক সময় দুই বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের ক্ষেত্রবিশেষে সাজেস্ট করা হয়। এই ধরনের নাকের ড্রপ গুলা যখন আপনি অনেকদিন ধরে ইউজ করবেন সেই ক্ষেত্রে কিন্তু কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে ,যেমন :

*বারবার সর্দি ও নাক বন্ধ হওয়া
*হাঁচি দেওয়া
*নাক ভিতর শুকিয়ে যাওয়া
*নাকের ভিতর জ্বালাপোড়া
*নাকের টিস্যু নষ্ট হয়ে যাওয়া
*অস্থিরতা
*বুক ধরফর করা
*ঘুমের সমস্যা করা
*উচ্চ রক্তচাপ
*চোখে ঝাপসা দেখা, ইত্যাদি

তাই চেষ্টা করবেন এই ধরনের ড্রপগুলো নাক বন্ধ না হলে একবেলাও দেওয়ার দরকার নেই, দিলে চেষ্টা করবেন সর্বোচ্চ দুই বেলা ব্যবহার করতে এবং একটানা ৩-৫ দিনের বেশি যেন না হয়।

নবজাতক ও ছোট শিশুদের ক্ষেত্রে নরমাল স্যালাইন বা সোডিয়াম ক্লোরাইড জাতীয় যে সকল নাকের ড্রপ পাওয়া যায় সেগুলো সবচেয়ে নিরাপদ । বাজারে (Solo, Happysol, Norsol, N sol, Nosomist ইত্যাদি) নামে পাবেন এই ড্রপ। চাইলে আপনি এক ঘণ্টা বা দুই ঘন্টা পরও প্রয়োজন হলে পুনরায় ব্যবহার করতে পারবেন এবং প্রয়োজনে একটানা অনেক দিন ব্যবহার করা যাবে।

শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য ও পরামর্শের জন্য পেইজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন।

20/04/2024

" *Heat Wave" আসিতেছে?*
----------------------------------
*তাই সাবধান হোন।*
*সম্ভবতঃ ৪০°-৫০° সে.।*
--------------------------------
*স্বভাবিক পানি পান করুন।*
*ধীরে ধীরে।*

ঠান্ডা পানি পান পরিহার করুন।
বরফ/বরফ পানি পুরোপুরিই পরিহার করুন।

*বর্তমানে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুরে এই HEAT WAVE চলছে।*

*করণীয় ও পরিত্যজ্য--------*

*১) যখন তাপমাত্রা ৪০°সে-এ পৌঁছে তখন খুব ঠান্ডা পানি পান করতে নিষেধ করেন* চিকিৎসকগণ। কারণ এতে রক্তনালী হঠাৎই সঙ্কুচিত হয়ে
হঠাৎই স্ট্রোক হতে পারে।

*২) যখন বাহিরের তাপমাত্রা ৩৮°সে অতিক্রম করে তখন ঘরে চলে আসুন বা ছায়ায় অবস্থান করুন।*

ঠান্ডা পানি পান করবেন না। স্বভাবিক তাপের পানি পান করুন বা ঈষৎ গরম পানি।
তাও ধীরে ধীরে।

*৩) ঘরে এসেই হাত-পা-মুখ ধুবেন না।হাত-মুখ ধোয়ার আগে একটু অপেক্ষা করুন। দেহকে ঘরের তাপের সাথে খাপ খেতে দিন* ।

অন্ততঃ আধা ঘন্টা অপেক্ষা করুন হাত-মুখ ধোযার আগে বা গোসলের আগে।

*৪) অল্প অল্প করে বারে বারে স্বাভাবিক পানি পান করুন।জ্যুস বা এজাতীয় পানিয় পরিহার করুন।*

স্বাভাবিক শরবত,ডাব বা লবণ পানির শরবত পান করতে পারেন যদি তা আপনার জন্য অন্য কারণে নিষিদ্ধ না হয়ে থাকে।তবে তাও স্বল্প পরিমানে।

*প্রচন্ড গরমে বা যদি আপনি খুবই ক্লান্ত থাকেন তবে ভুলেও বরফ মিশ্রিত পানি বা ফ্রিজের পানি পান করবেন না,যদিও ওইসময়*

ঠান্ডা পানি খুব ভালো লাগে।এটা শরীরে প্রশান্তি ভাব এনে দেয়।কিন্তু এতে হঠাৎই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

নিজে জানুন।
অন্যকে জানান।

দেশে না থেকেও বাংলাদেশে  প্রেসক্রিপশন কালচার,  ডাক্তার দের কিছু কিছু ঔষধের উপর আস্থা, নির্ভরতা - এসব ব্যাপার এ একটা স্বচ...
11/01/2024

দেশে না থেকেও বাংলাদেশে প্রেসক্রিপশন কালচার, ডাক্তার দের কিছু কিছু ঔষধের উপর আস্থা, নির্ভরতা - এসব ব্যাপার এ একটা স্বচ্ছ ধারণা হয়ে গিয়েছে বিভিন্ন সময়ে আমার সাথে শেয়ার করা বিভিন্ন ব্যবস্থাপত্র / প্রেসক্রিপশন দেখে!

জানিনা দেশে কেউ এই ধরণের ডাটা মেইনটেইন করেন কিনা - তবে আমার ধারণা মন্টেলুকাস্ট ( গ্লোবাল ব্র্যান্ড নেইম সিঙ্গুলার) বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি প্রেস্ক্রাইবড ঔষধ গুলোর মধ্যে অন্যতম! মন্টেলুকাস্ট বাংলাদেশে মনাস, যাইফ্লো, মন্টেল, প্রভেয়ার, লুমনা, মনোকাষ্ট ইত্যাদি নাম এ বিক্রি হয়! আমার ধারণা হয়েছে বাংলাদেশের চিকিৎসকরা সাধারণত সর্দি কাশি, এজমা, নাকে এলার্জি ইত্যাদি কারণে এই ঔষধ টা প্রেস্ক্রাইব করেন!

মন্টেলুকাস্ট ঔষধ টা আমেরিকার মার্ক কোম্পানি প্রথম বাজারজাত করে প্রায় পঁচিশ বছর আগে! গত পঁচিশ বছরে ঔষধটা আমেরিকাতেও ব্যাপক ব্যবহৃত ও জনপ্রিয় একটা ঔষধে পরিণত হয়েছে!

কিন্তু এখানে যেহেতু নিয়মিত ভাবে ঔষধ এর সাইড এফেক্ট মনিটর করা হয় ইনস্টিটিউশনালাইজড ভাবে কোন ঔষধের আগে অজানা কোন সাইড এফেক্ট নুতন করে দেখা গেলে তা এনালাইজ করা হয় - নুতন করে ট্রায়াল / রিসার্চ করা হয়!

গত পঁচিশ বছরের ব্যবহারের অভিজ্ঞতায় আমেরিকার এফডিএ নোট করেছে যে এই ঔষধ টা অল্প কিছু মানুষের মানসিক কিছু সমস্যার কারণ হয়! সিরিয়াস সাইড এফেক্ট এর ভুক্তভোগী মূলত শিশু কিশোররা! তবে কিছু এডাল্ট দের ও হচ্ছে! মানসিক সমস্যাগুলোর মধ্যে কমন হচ্ছে অস্থিরতা, এজিটেশন, বিষন্নতা, আত্মহত্যার প্রবণতা ইত্যাদি! এফডিএ যে ডাটা কালেকশন করেছে তা অনুযায়ী ২০১৯ সাল পর্যন্ত ৮২ টি আত্মহত্যার কারণ হিসেবে এই ঔষধ কে দায়ী করা হয়েছে!

এইসব ডাটার ভিত্তিতে এই ঔষধের প্যাকেটের গায়ে একটা ব্ল্যাকবক্স ওয়ার্নিং এর ম্যান্ডেট দিয়ে এই ঔষধের সব ম্যানুফ্যাকচারার কে নির্দেশনা দিয়েছে এফডিএ! ব্ল্যাকবক্স ওয়ার্নিং এফডিএ এর হাইয়েস্ট লেভেল ওয়ার্নিং!

বাংলাদেশে এই ঔষধ টা যে এতো প্রেস্ক্রাইব হচ্ছে; এই ঔষধটার এই সাইড এফেক্ট নিয়ে প্রেস্ক্রাইবার দের মাঝে কোন এওয়ার্নেস কি ক্রিয়েট করেছে এফডিএ এর বাংলাদেশ কাউন্টারপার্ট? কোন ব্ল্যাকবক্স ওয়ার্নিং কি যোগ করা হয়েছে ঔষধের প্যাকেটে?
এই দায়িত্ব টা কাদের?

তবে একটা কথা - আমি এখনও নিয়মিত এই ঔষধ টা প্রেস্ক্রাইব করি! হাজার হাজার প্রেস্ক্রাইব করেছি! মানসিক সাইড এফেক্ট টার হার এডাল্ট দের মাঝে খুব ই কম; আসলেই খুব কম! সাইড এফেক্ট হলে রুগীরা খুব দ্রুতই বুঝতে পারে এবং ঔষধ টা বন্ধ করে দেই! যারা এই ঔষধটা ব্যবহার করছেন এবং যাদের কোন সমস্যা হচ্ছে না - তাদের প্যানিক করার কোন কারণ নেই!

আজকের আলোচনার মূল উদ্দেশ্য মনাস ব্যবহারকারীদের মাঝে প্যানিক ক্রিয়েট করা না! আপনি যদি এই ঔষধটা নিয়মিত নিয়ে থাকেন- কোন মানসিক সমস্যা না থাকলে ব্যবহার করতে থাকুন| এই লিখার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশে নিয়মিত ঔষধের সেফটি মনিটরিং কালচার টা
চালুর ব্যাপারে একটা এওয়ার্নেস তৈরি করা!
কালেক্ট :

28/12/2023
একদেশে ঘুম প্রমোট করতে হরলিক্স খেতো, এদেশে এসে সেটা হলো- টলার-স্ট্রংগার-শার্পার। স্লিপ এনহেন্সার কীভাবে ব্রেইন বুস্টার হ...
12/10/2023

একদেশে ঘুম প্রমোট করতে হরলিক্স খেতো, এদেশে এসে সেটা হলো- টলার-স্ট্রংগার-শার্পার। স্লিপ এনহেন্সার কীভাবে ব্রেইন বুস্টার হয়ে গেল, এই জিনিস কেউ কখনো বলে নাই।

এখন চলছে হানি নাট।

সোললি মেডিকেল ডায়েটকে (কিটো ডায়েট) আমরা ওয়েট লসের ওয়ান্ডার বানাই ফেলছি, অথচ এই ডায়েট প্যাটার্ন হলো- মৃগী বা এপিপেলসি রোগীদের জন্য।

কিটো ডায়েট নিলে ওজন কমে, ডায়াবেটিস চমৎকার কন্ট্রোলে দেখা যায়, প্রেশার কন্ট্রোল হয়, এগুলো বাইপ্রোডাক্ট। কোনোভাবেই কিটো ডায়েটের উদ্দেশ্য না। বরং লং রানে কিটো ডায়েট এক স্লো পয়জন।

মেথ / ইয়াবা হলো সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের স্টিমুলেন্ট। এটেনশন ডেফিসিট হাইপার একটিভিটি ডিজর্ডার কিংবা ফ্যাট কিংবা সোলজারদের দীর্ঘ সময় যুদ্ধে এক্টিভ রাখার জন্য দেওয়া হতো। মানুষ দেখলো- এইটা খেলে স্টিমুলেশন বাড়ে, লংজিভিটি বাড়ে, অমনি মানুষজন সেক্সুয়াল পারপাজে ব্যবহার শুরু করলো।

এক জিনিসকে আরেক উদ্দেশ্যে বিক্রি করা, এই দেশের তৃণমূল থেকে ক্যানোপি পর্যন্ত। তিল-তিষি খাইয়ে গ্রামে কতজনকে জোয়ান-মরদ বানিয়ে দেবার ক্যানভাসার দেখছি....

বাচ্চাকে এত দাম দিয়ে দিনের পর দিন হরলিক্স কিনে খাওয়াতে কত দরিদ্র লোককে দেখছি... হরলিক্স না খাওয়ানো দারিদ্র‍্যতা হিসেবে কাউন্ট করতে দেখছি....

আহারে!
আস্ত একটা ব-দ্বীপভর্তি, ওপেন এয়ারে বন্দী একটা হতভাগা জাতি!
Collected

আপনার শিশুকে কখন কখন টিকা দিতে হবে এই তালিকা থেকে জেনে রাখুন। ছবিটা সেইভ করে রাখুন।
29/12/2022

আপনার শিশুকে কখন কখন টিকা দিতে হবে এই তালিকা থেকে জেনে রাখুন। ছবিটা সেইভ করে রাখুন।

গত ৭ দিন ধরে দেশের প্রায় প্রতিটি ঘরেই কনজাংকটিভাইটিস বা চোখ ওঠা রোগ দেখা যাচ্ছে। সম্পূর্ণ ছোঁয়াচে এ রোগের লক্ষন, উপসর্গ ...
14/09/2022

গত ৭ দিন ধরে দেশের প্রায় প্রতিটি ঘরেই কনজাংকটিভাইটিস বা চোখ ওঠা রোগ দেখা যাচ্ছে। সম্পূর্ণ ছোঁয়াচে এ রোগের লক্ষন, উপসর্গ ও প্রতিকারের উপায় জনস্বার্থে আলোচনা করা হলো।
লক্ষন ও উপসর্গঃ
১. চোখের সাদা অংশ লাল হয়ে যাওয়া।
২. চোখের পাতা ফুলে যাওয়া।
৩. ঘুম থেকে ওঠার পর চোখের দুই পাতা লেগে থাকা।
৪. চোখ দিয়ে পানি পড়া।
৫. চোখে জালাপোড়া ও চুলকানি হওয়া।
৬. চোখে হলুদ বা সাদা রঙ্গের ময়লা জমা।
৭. আলোতে কষ্ট হওয়া।
৮. দেখতে সমস্যা হওয়া।

প্রতিকারঃ
১. চোখে হাত না দেওয়া।
২. চোখে কালো চশমা ব্যবহার করা।
৩. ধুলাবালি, আগুণ এবং রোদে কম যাওয়া।
৪. পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেয়া।
৫. পুকুর বা নদী নালায় গোসল না করা।
৬. রুমালের পরিবর্তে নরম ও পরিষ্কার টিস্যু ব্যবহার করুন।
৭. তোয়ালেসহ অন্যান্য জিনিস পরিবারের সবাই আলাদা ব্যবহার করা।
৮. চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া।
উল্লেখ্য,
১. ভাইরাসজনিত চোখ ওঠায় পাতলা বর্ণহীন পানি পড়ে বেশি।
২. তবে ব্যাকটেরিয়াজনিত হলে নিঃসরণটি ঘন ও একটু হলদেটে হয়ে থাকে।

Address

Munshiganj
1500

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ঔষধ সেবা - Munshiganj posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ঔষধ সেবা - Munshiganj:

Share