14/10/2019
আয়েশা হেলথ ফাউন্ডেশন
প্রতিষ্ঠাতাঃ মোঃ মজিবুর রহমান শেখ
প্রতিষ্ঠাঃ ২০১৯
ঠিকানাঃ বালিগাও, মুন্সিগঞ্জ ( বিক্রমপুর) , বাংলাদেশ।
গঠনতন্ত্র
ধারাঃ১
সংস্থার নামঃ আয়েশা হেলথ ফাউন্ডেশন (AYESHA Health Foundation )
ধারাঃ২
ঠিকানাঃ বালিগাও,মুন্সিগঞ্জ ( বিক্রমপুর) , বাংলাদেশ।
ধারাঃ৩
কার্য এলাকাঃ সমগ্র বাংলাদেশ
এই প্রতিষ্ঠানের কার্য পরিধি প্রাথমিকভাবে ঢাকা,নারায়নগঞ্জ,মুন্সিগঞ্জ এবং ঢাকার আশেপাশের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে।
ধারাঃ৪
সংস্থার প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য : প্রতিষ্ঠানটি একটি অরাজনৈতিক অলাভজনক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসাবে নিয়ন্ত্রন, অধ্যাদেশ মোতাবেক সমাজের স্বাস্থ্য উন্নয়ন কাজ করবে। বিশেষত সমাজের পশ্চাৎপদ ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠির স্বাস্থ্যসেবা মূলক কর্মসূচী গ্রহন করবে ।
ধারাঃ৫
প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য .
স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত এলাকার জনগোষ্ঠীকে মৌলিক অধিকার চিকিৎসা প্রদান করে সুস্বাস্থ্য নিঞ্চিত করতে কাজ করা।
ধারাঃ৬
প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য ও নীতি নির্ধারনী ফোরামঃ
ক) প্রতিষ্ঠাতাঃ মোঃ মজিবুর রহমান শেখ
খ)উপদেষ্টাঃ
আয়েশা বেগম
হাবিবুর রহমান সুমন
গ) প্রতিষ্ঠাতা সদস্যগনঃ
ডাঃ মোঃ শামীম
ডাঃ সায়মা আকতার পানসি
মোঃ সাইফুল আলাম
মোঃ মিজানুর রহমান আকাশ
ধারাঃ৭
প্রতিষ্ঠান পরিচালনার অর্থ নীতি নির্ধারনী ফোরাম কর্তৃক সংগ্রীত হবে।
ধারাঃ৮
সাধারন সদস্য হওয়ার যোগ্যতা :
জন্মসূত্রে বাংলাদেশী নাগরিক নিম্নে বর্ণিত শর্তে এ সংস্থার সদস্য হতে পারবেন।
ক) অবশ্যই মেডিকেল শিক্ষার্থী হতে হবে।
খ) উন্নত নৈতিক চরিত্রের অধিকারী হতে হবে (আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত নহে)।
গ) সুস্থ্য মস্তিষ্কের অধিকারী হতে হবে (পাগল ও উম্মাদ নহে)।
ঘ) সংস্থার আদর্শ ও উদ্দেশ্য এবং গঠনতন্ত্রের প্রতি অনুগত হতে হবে।
ঙ) সংস্থার অর্পিত দায়িত্ব সক্রিয় ভাবে পালন করতে হবে।
চ) সমাজকল্যাণ ও মানব সেবায় নিবেদিত প্রান হতে হবে।
ধারাঃ৯
সদস্য পদ বাতিল :
ক) কোন ব্যক্তি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলে এবং তা নীতি নির্ধারনী ফোরাম কর্তৃক অনুমোদিত হলে।
খ) মৃত্যু হলে বা আদালতে নৈতিক অপরাধে অভিযুক্ত হলে।
গ) প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ ও আদর্শের পরিপন্থী কার্যকলাপে লিপ্ত হলে।
ঘ) গ্রহণযোগ্য কারন ছাড়া পর পর ৩টি নীতি নির্ধারনী ফোরাম সভায় উপস্থিত না থাকলে।
ঙ) প্রতিষ্ঠানের কাজে পর পর ৬ (ছয়) মাস নিষ্ক্রিয় ও অকর্মন্য হয়ে পড়লে।
চ) সদস্যের স্বভাব, আচরন, মনোবৃত্ত্বি ও কর্মকান্ড প্রতিষ্ঠানের স্বার্থের পরিপন্থী হলে।
ছ) পাগল ও উম্মাদ প্রমানিত হলে।
জ) আদালত কর্তৃক দেউলিয়া ঘোষিত হলে।
ঝ) মস্তিষ্ক বিকৃতি ও নৈতিক স্খলনের কারনে ফৌজদারী আদালত কর্তৃক দন্ডিত হলে।
ঞ) সদস্যের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়লে।
ট) তহবিল তছরুপ করলে এবং অবৈধ চাঁদাবাজি করলে।
ঠ) গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কাজ করলে।
ড) সংস্থার পক্ষ হয়ে সংস্থার বিষয়ে কোন সদস্য পত্র-পত্রিকায়, সভা-সমিতি, সেমিনারে বিবৃতি প্রদানের পূর্বে নীতি নির্ধারনী ফোরামের অনুমতি গ্রহন না করলে।
ঢ) সংস্থার স্বেচ্ছাসেবী, অরাজনৈতিক ও অলাভজনক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করলে।
ণ) সংস্থার নামে কোন সদস্য গঠনতন্ত্র বহির্ভূত ও অবৈধভাবে চাঁদাবাজি ও জনগণের কাছ থেকে ডোনেশন/ অনুদান গ্রহন করলে।
ত) সংস্থার মূল্যবান রেকর্ডপত্র স্বেচ্ছাচারীভাবে কুক্ষিগত করে সংস্থার কার্যক্রমে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে।
ধারাঃ৯
প্রাথমিকভাবে এটি প্রতিষ্ঠাতা ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দ্বারা পরিচালিত হলেও পরবর্তীতে সাধারন সদস্যপদ সংযুক্ত করা হবে।