Hospital CARE BD

Hospital CARE BD It will benefit you without any harm, it will benefit more than your price, it will not harm you inshaAllah. Which is much more beneficial for people.

√আল্লাহ সকল অসুস্থ ভাই বোনদের সঠিক চিকিৎসা দিতে পারি মতো এই তৌফিক দান করুন- আমিন 🤲
√আল্লাহর সৃষ্টির সেরা জীব - সকল মানবজাতির দাম্পত্য জীবনের সুখে রাখুক - আমিন 🤲
√ আমি বিশেষ করে ভাইদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই যৌন রোগ নিয়ে অবহেলা করবেন না।। Your Mars is our success, we sell 100% safe and efficient products. We want you to stay well.,

 # # # ভিটামিন ডি এর উপকারিতা:1. **হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখা**: ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়তা করে, যা হা...
28/07/2025

# # # ভিটামিন ডি এর উপকারিতা:
1. **হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখা**: ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়তা করে, যা হাড় ও দাঁতের শক্তি বাড়ায়।
2. **ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করা**: এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
3. **মানসিক স্বাস্থ্য**: ভিটামিন ডি মেজাজ উন্নত করতে সাহায্য করে এবং ডিপ্রেশন কমাতে ভূমিকা রাখে।
4. **হার্ট স্বাস্থ্য**: হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এটি সাহায্য করতে পারে।
5. **মাংসপেশী স্বাস্থ্য**: মাংসপেশী শক্তি ও কার্যকারিতা উন্নত করে।

---

# # # ভিটামিন সি এর অভাবে যে সব রোগ হতে পারে:
1. **স্কার্ভি**: মাড়ি থেকে রক্তপাত, দাঁতের ক্ষতি, চামড়ায় লাল দাগ দেখা যায়।
2. **রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া**: সহজেই সংক্রমণ বা অসুস্থতা হতে পারে।
3. **আঁচিলের সমস্যা**: ত্বকের নিচে রক্তক্ষরণ হতে পারে।
4. **আলসার**: ধীরে ধীরে ক্ষত সেরে ওঠার ক্ষমতা হ্রাস পায়।

---

# # # সমাধান:
1. **ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া**: লেবু, কমলা, আমলকি, পেয়ারা, টমেটো, এবং ব্রোকলি ইত্যাদি খাবারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে।
2. **সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ**: খাদ্য থেকে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি না পেলে চিকিৎসকের পরামর্শে সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করা যেতে পারে।
3. **সুস্থ জীবনযাপন**: পর্যাপ্ত পানি পান ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা উচিত।

পুরুষের শরীরে টেস্টোস্টের হরমোন কেন দরকার?টেস্টোস্টেরন পুরুষত্বের প্রধান স্টেরয়েড হরমোন যা এন্ড্রোজেন গ্রুপের। শরীরে স্...
28/07/2025

পুরুষের শরীরে টেস্টোস্টের হরমোন কেন দরকার?
টেস্টোস্টেরন পুরুষত্বের প্রধান স্টেরয়েড হরমোন যা এন্ড্রোজেন গ্রুপের। শরীরে স্ফূর্তি আনতেই হোক কিংবা যৌনজীবন সুখী রাখতে— পুরুষের শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের যথাযথ ক্ষরণ হওয়া ভীষণ জরুরি।

গড়ে ৩০ বছর বয়স থেকে টেস্টোস্টেরন প্রতিবছর ১% করে কমে; সাধারণত ৬০/৭০ বছর বয়স্ক পুরুষের শরীরে এর মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অর্ধেকে নেমে যায়। এতে যৌন দুর্বলতা দেখা দেয়। কাজের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলার পাশাপাশি অনেকে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন। যৌবনের যে উৎসাহ-উদ্দীপনা, মনের জোর, সব জয় করার এক উদগ্র বাসনা; টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ কমার ফলে তা কোথায় যেন উবে যায়। অনেকে কোনো কাজে একভাবে মনঃসংযোগ করতে পারেন না, স্মৃতিশক্তি ক্ষীণ হয়ে আসে; এমনকি অনেকে বিভিন্ন মাত্রার বিষণ্ণতায় ভুগতে পারেন।

শেষ বয়সে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় পুনরায় টেস্টোস্টেরন তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে কতগুলো বিষয় খেয়াল রাখা উপকারী। যেমন- স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ, নিয়মিত ব্যায়াম ও শরীর চর্চা করা ইত্যাদি। স্বাভাবিক উপায়েও এই হরমোনের ক্ষরণ বাড়ানো যায়।

উদ্ভিজ দুধ: সয়া, আমন্ড, ওট্‌সের দুধ শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। যাঁদের ল্যাকটোজ়ে অ্যালার্জি রয়েছে, তাঁদের কাছে উদ্ভিজ দুধ কিন্তু ভাল বিকল্প হতেই পারে।

বেদানা: অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে ভরপুর বেদানা প্রদাহ এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। মানসিক চাপ শরীরে হরমোনের মাত্রা ওঠানামা করার অন্যতম বড় কারণ। নিয়মিত বেদানা খেলে মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, যার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে টেস্টোস্টেরনের মাত্রার উপরেও।

তেলযুক্ত মাছ: রুই, কাতলা, আর, বোয়াল, চিতলের মতো তেলযুক্ত মাছ ওমেগা-৩-ফ্যাটি অ্যাসিড ভরপুর মাত্রায় থাকে। হৃদ্‌যন্ত্র ভাল রাখার পাশাপাশি ওমেগা-৩-ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরে টেস্টোস্টেরনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে।

ডিম: অ্যামাইনো অ্যাসিড ও ভিটামিন ডি-তে ভরপুর ডিম শরীরে টেস্টোস্টেরনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করে। ডিম প্রোটিনের ভাল উৎস। রোজ ডায়েটে ডিম রাখা ভীষণ জরুরি।
কলা: শরীরে টেস্টোস্টেরনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করতে রোজের ডায়েটে কলা রাখতে পারেন। নিয়ম করে কলা খেলেও শরীর চাঙ্গা থাকে, শরীরে স্ফূর্তি আসে।

মাংস খাওয়ার বেশ কিছু উপকার রয়েছে, যা আমাদের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে। মাংস থেকে প্রাপ্ত উপক...
28/07/2025

মাংস খাওয়ার বেশ কিছু উপকার রয়েছে, যা আমাদের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে। মাংস থেকে প্রাপ্ত উপকারিতাগুলি হলো:

1. **প্রোটিনের উৎস**: মাংসে উচ্চমাত্রার প্রোটিন থাকে, যা আমাদের পেশি গঠনে সাহায্য করে এবং শরীরের কোষের পুনর্গঠন ও মেরামত করতে সহায়তা করে।

2. **লোহা ও হিমোগ্লোবিন বাড়ায়**: মাংসে থাকা লোহা সহজে শোষিত হয়, যা হিমোগ্লোবিন উৎপাদন বাড়িয়ে রক্তাল্পতা প্রতিরোধে সহায়ক।

3. **ভিটামিন বি কমপ্লেক্স**: বিশেষ করে গরু ও খাসির মাংসে ভিটামিন বি১২ থাকে, যা নার্ভ ও মস্তিষ্কের সঠিক কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

4. **ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে**: মাংসে থাকা জিঙ্ক ইমিউন সিস্টেমকে মজবুত করে, যা আমাদের শরীরকে রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।

5. **এনার্জি বৃদ্ধি করে**: প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেলের সমন্বয়ে মাংস দ্রুত এনার্জি সরবরাহ করে, যা দৈনন্দিন শারীরিক কাজের জন্য উপকারী।

6. **ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক**: উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার পেট ভরায় এবং ক্ষুধা কমায়, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।

তবে, অতিরিক্ত মাংস খাওয়া বা উচ্চমাত্রার চর্বিযুক্ত মাংস খাওয়া স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে, তাই পরিমিত পরিমাণে খাওয়া ভালো।

ডিম খাওয়ার অনেক স্বাস্থ্যগত উপকারিতা রয়েছে। এটি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং শরীরের জন্য বিভিন্নভাবে সহায়ক। কিছু প্রধান উপকার...
28/07/2025

ডিম খাওয়ার অনেক স্বাস্থ্যগত উপকারিতা রয়েছে। এটি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং শরীরের জন্য বিভিন্নভাবে সহায়ক। কিছু প্রধান উপকারিতা হলো:

1. **প্রোটিন সরবরাহ**: ডিমে উচ্চমানের প্রোটিন রয়েছে, যা পেশী গঠনে এবং শরীরের টিস্যু মেরামতে সাহায্য করে।

2. **ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ**: ডিমে ভিটামিন এ, ডি, ই, বি১২, এবং সেলেনিয়ামের মতো খনিজ রয়েছে যা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বক ও চুল ভালো রাখে।

3. **ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড**: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড বিশেষ করে হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী, যা রক্তের কোলেস্টেরল লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।

4. **মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নত করে**: ডিমে থাকা কোলিন মস্তিষ্কের উন্নতিতে সহায়ক। এটি স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এবং স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশে ভূমিকা রাখে।

5. **চোখের জন্য উপকারী**: ডিমে থাকা লুটেইন ও জিয়াক্সানথিন চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এবং এটি ম্যাকুলার ডিজেনারেশন এবং চোখের অন্যান্য রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।

6. **ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক**: ডিম খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা অনুভূত হয়, ফলে খাবারের চাহিদা কমে আসে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।

7. **এন্টি-অক্সিডেন্ট গুণ**: ডিমে এন্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের কোষগুলোকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং বার্ধক্য বিলম্বিত করে।

ডিম খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পুষ্টি পূরণ করা সম্ভব, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়।

পুরুষের যৌন অঙ্গ ছোট বা বেঁকে যেতে পারে বিভিন্ন কারণে। এর মধ্যে কিছু কারণ হলো:1. **পেনাইল ফাইব্রোসিস বা পেয়রোনিস ডিজিজ*...
28/07/2025

পুরুষের যৌন অঙ্গ ছোট বা বেঁকে যেতে পারে বিভিন্ন কারণে। এর মধ্যে কিছু কারণ হলো:

1. **পেনাইল ফাইব্রোসিস বা পেয়রোনিস ডিজিজ**: এটি একটি অবস্থায় যেখানে অঙ্গে চামড়ার নিচে টিস্যু শক্ত হয়ে যায় এবং অঙ্গ বাঁকা হতে শুরু করে।
2. **হরমোনের অভাব**: বিশেষ করে টেস্টোস্টেরনের ঘাটতি থাকলে যৌন অঙ্গের আকারে প্রভাব পড়তে পারে।
3. **রক্তপ্রবাহের সমস্যা**: অঙ্গ শক্ত হওয়ার জন্য সঠিক রক্তপ্রবাহ প্রয়োজন। কোনো কারণে যদি রক্তপ্রবাহে বাধা আসে, তবে আকার ও শক্তিতে প্রভাব পড়তে পারে।
4. **ইনজুরি বা ট্রমা**: কোনো আঘাতের ফলে অঙ্গ বাঁকা হয়ে যেতে পারে।

# # # কীভাবে অঙ্গ মোটা ও শক্ত করা যায়

1. **পেলভিক ফ্লোর এক্সারসাইজ (কেগেল এক্সারসাইজ)**: এই ধরনের ব্যায়াম যৌন শক্তি বাড়াতে সহায়ক হতে পারে।
2. **সঠিক খাদ্যগ্রহণ**: পুষ্টিকর খাবার, বিশেষ করে প্রচুর সবজি ও ফলমূল খাওয়া, রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি করে এবং যৌন শক্তি বাড়ায়।
3. **বিয়োগ্যাট্রিক এক্সারসাইজ**: রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
4. **প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহণ**: যদি বাঁকা বা আকার পরিবর্তনের সমস্যাটি খুব বেশি হয় তবে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত।

পুরুষের যৌন অঙ্গ ছোট বা বেঁকে যেতে পারে বিভিন্ন কারণে। এর মধ্যে কিছু কারণ হলো:1. **পেনাইল ফাইব্রোসিস বা পেয়রোনিস ডিজিজ*...
28/07/2025

পুরুষের যৌন অঙ্গ ছোট বা বেঁকে যেতে পারে বিভিন্ন কারণে। এর মধ্যে কিছু কারণ হলো:

1. **পেনাইল ফাইব্রোসিস বা পেয়রোনিস ডিজিজ**: এটি একটি অবস্থায় যেখানে অঙ্গে চামড়ার নিচে টিস্যু শক্ত হয়ে যায় এবং অঙ্গ বাঁকা হতে শুরু করে।
2. **হরমোনের অভাব**: বিশেষ করে টেস্টোস্টেরনের ঘাটতি থাকলে যৌন অঙ্গের আকারে প্রভাব পড়তে পারে।
3. **রক্তপ্রবাহের সমস্যা**: অঙ্গ শক্ত হওয়ার জন্য সঠিক রক্তপ্রবাহ প্রয়োজন। কোনো কারণে যদি রক্তপ্রবাহে বাধা আসে, তবে আকার ও শক্তিতে প্রভাব পড়তে পারে।
4. **ইনজুরি বা ট্রমা**: কোনো আঘাতের ফলে অঙ্গ বাঁকা হয়ে যেতে পারে।

# # # কীভাবে অঙ্গ মোটা ও শক্ত করা যায়

1. **পেলভিক ফ্লোর এক্সারসাইজ (কেগেল এক্সারসাইজ)**: এই ধরনের ব্যায়াম যৌন শক্তি বাড়াতে সহায়ক হতে পারে।
2. **সঠিক খাদ্যগ্রহণ**: পুষ্টিকর খাবার, বিশেষ করে প্রচুর সবজি ও ফলমূল খাওয়া, রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি করে এবং যৌন শক্তি বাড়ায়।
3. **বিয়োগ্যাট্রিক এক্সারসাইজ**: রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
4. **প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহণ**: যদি বাঁকা বা আকার পরিবর্তনের সমস্যাটি খুব বেশি হয় তবে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত

দ্রুত *বী-ৰ্য পাতের স্থায়ী সমাধান!আপনার পুরুষত্বে ফিরিয়ে আনুন আত্মবিশ্বাস ও স্থায়ীত্ব!✅ মি*ল*নে সময় বৃদ্ধি করে।✅ রাতে টা...
28/07/2025

দ্রুত *বী-ৰ্য পাতের স্থায়ী সমাধান!

আপনার পুরুষত্বে ফিরিয়ে আনুন আত্মবিশ্বাস ও স্থায়ীত্ব!

✅ মি*ল*নে সময় বৃদ্ধি করে।
✅ রাতে টানা ২–৩ বার সক্ষমতা।
✅ বী-ৰ্য গাঢ় ও শক্তিশালী করবে।
✅ লি-ঙ্গ শক্ত ও দৃঢ় থাকবে।
✅ ১ কোর্সেই স্থায়ীভাবে সুখী দা-ম্প-ত্য জীবন উপভোগ করুন।

বিশেষ সুবিধা:-
প্রাকৃতিক উপাদানে প্রস্তুত।
কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
দ্রুত ফলাফল, স্থায়ী সমাধান।
√অর্ডার করতে এবং বিস্তারিত জানতে OrderNow / Sent Message অপশনে ক্লিক করুন।
অথবা যোগাযোগ করুন এই নাম্বারে -
📞 01886338934

১. খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুনচিনি ও মিষ্টি এড়িয়ে চলুন – কোমল পানীয়, মিষ্টান্ন বাদ দিন।কার্ব কমিয়ে প্রোটিন বাড়ান – মাছ, ড...
28/07/2025

১. খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন
চিনি ও মিষ্টি এড়িয়ে চলুন – কোমল পানীয়, মিষ্টান্ন বাদ দিন।
কার্ব কমিয়ে প্রোটিন বাড়ান – মাছ, ডিম, মুরগি, ডাল, বাদাম ইত্যাদি।
ফাইবারযুক্ত খাবার খান – শাকসবজি, ওটস, ব্রাউন রাইস।
প্রসেসড ফুড ও তেলভাজা খাবার কমান।

২. ব্যায়াম করুন
কার্ডিও এক্সারসাইজ – হাঁটা, দৌড়ানো, সাইক্লিং, সাঁতার।
HIIT (High Intensity Interval Training) – সময় কম, ফল বেশি।
প্ল্যাঙ্ক, স্কোয়াট, বার্পি, মাউন্টেন ক্লাইম্বার – পেটের মেদ কমাতে দারুণ।

৩. নিয়মিত কোর ব্যায়াম করুন
আমি চাইলে পেটের চর্বি কমানোর জন্য কিছু চিত্রসহ এক্সারসাইজও দেখাতে পারি।

৪. ঘুম ও স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ
প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম।
স্ট্রেস থাকলে কর্টিসল হরমোন বাড়ে, যা পেটে মেদ বাড়ায়।

নিচে দ্রুত বীর্যপাতের পাঁচটি কারণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হলো:১. মানসিক চাপ ও উদ্বেগ:চিন্তা, মানসিক চাপ, এবং পারফরম্য...
28/07/2025

নিচে দ্রুত বীর্যপাতের পাঁচটি কারণের বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হলো:

১. মানসিক চাপ ও উদ্বেগ:
চিন্তা, মানসিক চাপ, এবং পারফরম্যান্সের ভয় মস্তিষ্কের সিগনালকে প্রভাবিত করে, ফলে দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে।

২. অতিরিক্ত উত্তেজনা:
যাদের যৌন অভিজ্ঞতা কম বা অতিরিক্ত উত্তেজনা থাকে, তাদের ক্ষেত্রে দ্রুত বীর্যপাত সাধারণ বিষয়। উত্তেজনার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে এ সমস্যা বাড়ে।

৩. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা:
টেস্টোস্টেরন বা সেরোটোনিনের মাত্রা কম বা বেশি হলে বীর্যপাতের সময়ের ওপর প্রভাব পড়ে।

৪. স্নায়ুর অতিসংবেদনশীলতা:
যোনির সংস্পর্শে স্নায়ুর অতিসংবেদনশীলতা থাকলে সহজেই উত্তেজিত হয়ে দ্রুত বীর্যপাত ঘটে।

৫. দীর্ঘদিন অনিয়মিত যৌন জীবন:
দীর্ঘদিন যৌন মিলন না হলে প্রথম যৌনমিলনের সময় উত্তেজনা দ্রুত শীর্ষে পৌঁছে যায় এবং বীর্যপাত দ্রুত হয়ে যায়।

Address

Chattogram
Chittagong
4310

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hospital CARE BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Hospital CARE BD:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram