Hijama & Ruqyah Center

Hijama & Ruqyah Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Hijama & Ruqyah Center, Medical and health, Mymensing.

পেশেন্ট এসেছেন, তার বাহ্যিক লক্ষ্মণ গুলো ছিল আশিক জিনের।  কমন আয়াতের রুকইয়ার পর কিছু ইফেক্ট লক্ষ্য করলাম বললাম কি কি সমস...
29/05/2025

পেশেন্ট এসেছেন, তার বাহ্যিক লক্ষ্মণ গুলো ছিল আশিক জিনের। কমন আয়াতের রুকইয়ার পর কিছু ইফেক্ট লক্ষ্য করলাম বললাম কি কি সমস্যা হয়েছে সেগুলো কাগজে লিখতে তিনি লিখলেন, লিখার মাঝে দেখলাম তিনি উল্লেখ করেছে তার পরিবারের কয়েকজন মানুষকে তিনি দেখতে পাচ্ছেন। এবং তিনি বলতেছেন উনারা তাকে জাদু করেছে যেন সংসার ভেংগে যায়। অথচ আমি উনাদেরকে জানি উনারা কখনো এই কাজ করতে পারেন না বরং উনারা বারবারই পরিবারটিকে রক্ষা করার আপ্রান চেষ্টা চালিয়েছেন।এরপর আবার রুকইয়াহ শুরু করলাম যিনা ফাহেশার আয়াত এবং সেহেরের আয়াত তেলাওয়াত করলে ইফেক্ট বাড়তে থাকে এবং জিন কন্ট্রোল নিয়ে নেয়।জিনের উক্বাদ হুসুন ধংসের নিয়তে রুকইয়াহ করতে থাকলে শয়তান পতিক্রিয়া দেখাতে থাকে।একপর্যায়ে সে বলতে থাকে তোদের কাউকে ছাড়বনা। সব গুলারে শেষ করে দিমু।কিছু মাইর খাওয়ার পর সর্বশেষ শয়তান জানায় সে রুগিকে ভালবাসে ছোট থেকেই,রুগিকে নিয়ে যেতে চায় তাদের কাছে, এজন্য সবার মাঝে সে ঝগড়া লাগিয়ে রেখেছে যেন সবাই পেশেন্ট থেকে দূরে থাকে।(আল্লাহু আ'লাম)
এই কাহিনি লিখার পিছনে কারন হল এখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় রয়েছে যা জানা জরুরি।
১/ রুকইয়াতে চোখের সামনে কিছু ভাসিয়ে দেয়া সেটা কখনো মানুষ, বা যাদুর আসবাব, জাদুর স্থান বা অন্য কিছু, এটা কোন কোন সময় সঠিক আর আর কখনো শয়তান ধোকা দেয়ার জন্য এটা করে, এটা অভিজ্ঞ রাক্বীগন বুজতে পারেন, এক প্রকার জাদু আছে যেটাকে সিহরুত তাখাইয়্যুল বলা হয়। আর এই শয়তান এই সুযোগটা নিয়েছে এজন্য যে রুগি তার সমস্যা নিয়ে কবিরাজের কাছে গিয়েছিল কবিরাজ বলেছে তাকে অমুক অমুক ব্যক্তি গুলা জাদু করেছে।ব্যস শয়তান এটাকে বাস্তবে প্রমানিত করার জন্যই এমনটা করেছে। যারদ্বারা শয়তানের উদ্দ্যেশ হল রুগি সারা জীবন অই ব্যক্তিদের পিছনে লেগে থাকবে তার মুল সমস্যার দিকে ফোকাস করতে পারবেনা আর এতে করে শয়তান ব্যক্তিকে আজীবন ভোগ করবে।বুজতেও পারবেনা সে জীনের রুগি। আর পারিবারিক ভাবে একটা অশান্তি তৈরি করে রাখবে এতে হয়ত পরিবার বিছিন্ন হয়ে যাবে যা মুলত শয়তানের মিশন বাস্তবায়নের চুড়ান্ত লক্ষ সফল হবে।
২/ আশিক শয়তাদের রুগিদেরকে সাধারণত পরিবার, স্বামী, শশুর,শাশুড়ী, এদের থেকে দূরে সরিয়ে রাখার জন্য শয়তান নিজেই জাদু করে রাখে। যার ফলে রুগি চাইলেই তাদের সাথে ভাল আচরন করতে পারে না এবং তারা ও ইচ্ছা করে রুগির প্রতি ভাল আচরন দেখাতে পারে না। এর মুল কারন শয়তান তাদের মাঝে বিচ্ছেদ তৈরি করার জন্য জাদু করে রাখে। এসব রুগিরা মুলত অসহায় এবং তাদের পরিবার ও অসহায় হয়ে যায় যদি বিষয় গুলা তারা বুজতে অক্ষম হয়।
৩/ শয়তান তার নিজের মিশন লুকিয়ে রাখার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যায় এবং ব্যক্তির চিন্তা চেতনাকে কাজে লাগিয়ে সেভাবেই ধোকা দেয় এবং ফেতনা তৈরি করে রাখে।
৪/ কবিরাজরা শয়তান তাড়ানো দূর কি বাথ ওরা নিজেরাই শয়তানের গোলামে পরিনত হয়ে যায় এবং রুগিদের সুস্ত হওয়া দুরের কথা আরও কঠিনভাবে রুগি বানিয়ে দেয়।এবং পরিবারে ঝগড়া লাগিয়ে দেয়
৫/ রুকইয়াতে কতক সময় বিশেষ করে শয়তান একটু শক্তিশালী হলে রুকইয়াকে তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিতে চেষ্টা করে যদি রাক্বী সচেতন বা অভিজ্ঞ না হন তাহলে তার রুকইয়াকে পরিচালনা করবে শয়তান। এবং রুগী সুস্ততা দুরের কথা আরও সমস্যা বাড়বে এবং পারিবারিক কলহ তৈরি হবে। কাজেই রাক্বী নির্বাচনে সতর্ক থাকা।
৬/মাইরের উপরে ঔষুধ নাই কথাটার কিছু বাস্তবতা রয়েছে তবে এটা বুজা জরুরি কোন মাইর কখন আর কার জন্য কি মাইর উপকারী। বুজে শুনে মাইর না দিলে মাইর খাওয়াও লাগতে পারে তাই সাবধান থাকতে হবে।
সবশেষে এখন জিলহজ্জ মাস চলতেছে, খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময় জিন জাদুগ্রস্থ রুগিদের প্রতি আহবান থাকবে এই সময় গুলাতে বেশি বেশি আমল করুন বিশেষ করে জিকির, তাসবিহ, নফল নামাজ (তাহাজ্জুদ) রোজা এগুলার পরিমান বাড়িয়ে দিন। পারলে সরাসরি সেশন নিন, আর মনখুলে আল্লাহর কাছে চোখের পানি ফেলে দোয়া করুন আল্লাহ যেন এই মুছিবত থেকে উদ্ধার করেন।
আল্লাহ সকল রুগিদেরকে সুস্থতা দান করুন
সাইফুল্লাহ বিন বাশার
রুকইয়াহ ও হিজামা সেন্টার ময়মনসিংহ
01911202438

শেয়ার দিয়ে সবাইকে পড়ার সুযোগ করে দিন

23/12/2024

হিজামা কেন করা হয় কি তার উপকারিতা এটা জানতে নিচের লিখা গুলা পড়ুন

যে চিকিৎসার কথা স্বয়ং নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন।
রাসুল (সা.)-এর অন্যতম চিকিৎসাপদ্ধতি হলো- হিজামা। তিনি হিজামার উপকারিতা সম্পর্কে অবহিত করেছেন। উৎসাহিত করেছেন এবং নিজে চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন। হিজামার ব্যবহার রাসুল (সা.) ও সাহাবাদের কাছে ব্যাপকভাবে প্রচলিত ছিল।

হিজামা হলো- (Wet Cupping) অতি প্রাচীন চিকিৎসাপদ্ধতি। হিজামা আরবি শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। আধুনিক পরিভাষায় বলে কাপিং (Cupping)।
হিজামার মাধ্যমে দূষিত রক্ত (Toxin) বের করে নেওয়া হয়। এতে শরীরের মাংসপেশিগুলোতে রক্তপ্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশি, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভেতরের অরগানগুলোর কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়। আরব বিশ্বে হিজামা বেশ জনপ্রিয়। এটি তিন হাজার বছরেরও বেশি পুরনো চিকিৎসাপদ্ধতি। মধ্যপ্রাচ্য থেকে উৎপত্তি হলেও চিকিৎসাপদ্ধতি হিসেবে চীন, ভারত ও আমেরিকায় বহু আগে থেকেই এটি প্রচলিত ছিল। ১৮ শতক থেকে ইউরোপেও এটির প্রচলন রয়েছে।
রাসুল (সা.) যখন হিজামা চিকিৎসা নিয়েছেন

আল্লাহর রাসুল (সা.) তার মাথা ব্যথার জন্য, পায়ে, পিঠে, পিঠের ব্যথার জন্য দুই কাঁধের মাঝখানে, ঘাড়ের দুই রগে ও হাড় মচকে গেলে। (বুখারি, হাদিস : ৫৭০০; নাসায়ি, হাদিস : ২৮৫২; আবুদাউদ, হাদিস : ৩৮৫৯)

অন্য এক হাদিসে আনাস (রা.) বর্ণনা করেন যে, আল্লাহর রাসুল (সা.) হিজামা লাগাতেন এবং কারও পারিশ্রমিক কম দিতেন না। (বুখারি, হাদিস : ২২৮০)

হিজামা চিকিৎসায় যেসব উপকারিতা রয়েছে
আনাস বিন মালিক (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) হিজামা লাগিয়েছেন। আবু তায়বা তাকে হিজামা করেছেন। তিনি তাকে দুই ছা (প্রায় পাঁচ কেজি) খাদ্যদ্রব্য দেওয়ার নির্দেশ দেন এবং তার মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করেন। এতে তারা তার ওপর ধার্য করা কর কমিয়ে দেয়। তিনি আরও বলেন, তোমরা যেসব পদ্ধতিতে চিকিৎসা করাও হিজামা সেগুলোর মধ্যে উত্তম ব্যবস্থা অথবা (বলেছেন) এটি তোমাদের ওষুধের মধ্যে অধিক ফলপ্রসূ।’ (মুসলিম, হাদিস : ৩৯৩০)

হাদিসে আছে, জাবির বিন আবদুল্লাহ (রা.) অসুস্থ মুকান্নাকে দেখতে যান। এরপর তিনি বলেন, ‘আমি সরবো না, যতক্ষণ না তুমি শিঙা লাগাবে। কেননা আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, নিশ্চয়ই এর (হিজামার) মধ্যে নিরাময় রয়েছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৬৯৭)

আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) রাসুল (সা.) থেকে বর্ণনা করেন, ‘রোগমুক্তি তিনটি জিনিসের মধ্যে নিহিত। শিঙা লাগানো, মধু পান করা এবং আগুন দিয়ে গরম দাগ দেওয়ার মধ্যে। তবে আমি আমার উম্মতকে আগুন দিয়ে গরম দাগ দিতে নিষেধ করি। (বুখারি, হাদিস : ৫৬৮১)
জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, নবী করিম (সা.)-এর (পায়ে) যে ব্যথা ছিল, তার জন্য তিনি ইহরাম অবস্থায় হিজামা লাগিয়েছিলেন। (নাসায়ি, হাদিস : ২৮৫২)

আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) মিরাজে যাওয়ার সময় তিনি ফিরিশতাদের যে দলের কাছ দিয়ে অতিক্রম করেন, তারা বলেন, ‘আপনি অবশ্যই হিজামা করাবেন।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৬২)

মিরাজের রাত সম্পর্কে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘এই রাতে ফিরিশতাদের যে দলের সম্মুখ দিয়েই তিনি যাচ্ছিলেন, তারা বলেছেন, ‘আপনার উম্মতকে হিজামার নির্দেশ দিন।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৭৯; তিরমিজি, হাদিস : ২০৫২)
যেসব অঙ্গে হিজামা করা যায়

আনাস বিন মালিক (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) তিন স্থানে ঘাড়ের দুটি রগে এবং কাঁধে হিজামা করিয়েছেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৬০; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৮৩)

আবদুল্লাহ বিন আব্বাস (রা) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) তার মাথায় হিজামা লাগিয়েছিলেন। (বোখারি, হাদিস : ৫৬৯৯)

আবু কাবশাহ আনমারি (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুল (সা.) মাথার মাঝখানে এবং দুই কাঁধের মাঝে হিজামা করতেন এবং বলতেন, যে ব্যক্তি নিজ শরীরের এ অংশে হিজামা করাবে, সে তার কোনো রোগের চিকিৎসা না করালেও কোনো ক্ষতি হবে না। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৫৯; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৮৪)

জাবির (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.)-এর হাড় মচকে গেলে তিনি এজন্য হিজামা করান। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৬৩)

আনাস বিন মালিক (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) ব্যথার কারণে ইহরাম অবস্থায় তার পায়ের উপরিভাগে হিজামা করিয়েছেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৮৩৭)

ইবনুল কাইয়িম বলেন, ‘দাঁতে, মুখে ও গলায় ব্যথা হলে থুতনির নিচে হিজামা লাগালে উপকার পাওয়া যায়, যদি তা সঠিক সময়ে করা হয়। এটা মাথা ও চোয়াল শোধন করে।

ঊরুতে ব্যথা, চুলকানি ও খোসপাঁচড়ার চিকিৎসা হিসেবে বুকের নিচে হিজামা লাগানো উপকারী। এতে পিঠের গেঁটেবাত, অর্শ, গোদ রোগ, খোসপাঁচড়ার প্রতিরোধে সাহায্য করে। (জাদুল মাআদ, হাদিস : ৪/৫৮)

হিজামা চিকিৎসা যেসব রোগের ক্ষেত্রে কার্যকর

ব্যাক পেইন, উচ্চ রক্তচাপ, পায়ে ব্যথা, হাঁটুর ব্যথা, মাথা ব্যথা (মাইগ্রেন), ঘাড়ে ব্যথা, কোমরে ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, আর্থ্রাইটিজ, জাদু, বাত, ঘুমের ব্যাঘাত, থাইরয়েড ব্যাঘাত, জ্ঞান এবং স্মৃতিশক্তিহীনতা, ত্বকের বর্জ্য পরিষ্কার, অতিরিক্ত স্রাব নিঃসরণ বন্ধ করা, অর্শ, অণ্ডকোষ ফোলা, পাঁচড়া, ফোঁড়া ইত্যাদি প্রতিরোধ হয়।

মাথা ব্যথায় : সালমা (রা.) বর্ণনা করেছেন, ‘যখন কেউ রাসুল (সা.)-এর কাছে এসে মাথা ব্যথার কথা বলত, তখন তিনি তাদের হিজামা করার কথা বলতেন।’ (আবু দাউদ হাদিস : ৩৮৫৮)

জ্ঞান ও স্মৃতিবর্ধক : ইবনে ওমর (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘খালি পেটে হিজামা লাগানো উত্তম। এতে শিফা ও বরকত রয়েছে। এতে জ্ঞান ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৮৭)

ব্যথা ও জাদু : আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেছেন, ‘এক ইহুদি নারী রাসুল (সা.)-কে বিষযুক্ত গোশত খেতে দিয়েছিল। তিনি তাকে সংবাদ পাঠিয়ে বললেন, কেন তুমি এ কাজ করলে? নারীটি উত্তরে বলল, যদি তুমি সত্যিই আল্লাহর রাসুল হও,

01/07/2024

শরীরে প্রবেশ কারী নিকৃষ্ট জাদুর খাদেম শয়তান দীর্ঘদিন ধরে রুগিকে শারীরিক, মানসিক কষ্ট দিয়ে আসছে, রুকইয়াহ শুরুর পুর্বেই সে রুগির শরীরে কন্ট্রোল নিয়ে নেয়, এবং ভয়ংকরভাবে আক্রমণ কতে থাকে,এক পর্যায়ে হাত বেধে এরপর রুকইয়াহ শুরু করলাম। এবার সে ঘর হতে বের হয়ে যেতে চেষ্টা করে,দুইজনে ধরেও তাকে রাখতে পারেনা। অবশেষে যখন জাদু নষ্টের নিয়তে এবং জাদুর খাদেম জিনকে শাস্তির নিয়তে তেলাওয়াত করতে ছিলাম তখন তার অবস্থা ছিল ভয়াবহ। চিৎকার, কান্না এবং মাটিতে গড়াগড়ি করতেছিল, এবং প্রচুর পরিমান বমি করে। এরপর এক পর্যায়ে শয়তান কন্ট্রোল ছেড়ে দেয়।
এবার আসি আসল কথায়, রুগি একজন ছাত্রী পড়াশোনা করে, তার বড় ভাই এক মহিলাকে বিয়ে করেছে। যে কিনা নিজেই একজন জাদুকরের সহযোগী এবং এটা নিয়ে সে গর্ব করে এবং সবাইকে হুমকি ধমকি দেয় এবং সে তার স্বামীকে বশ করে রেখেছে স্বামিকে সে পুতুলের মত ব্যবহার করে। তার এহেন কর্মকাণ্ডে পরিবারটা একেবারে ধংসের পথে। সবশেষে ডিভোর্স হয় কিন্তু যাওয়ার সময় বলে যায় সবাইকে দেখে নিবে বিশেষ করে এই মেয়েকে সে দেখে ছাড়বে। যখন সে বাড়ি থেকে বিদায় হল তখন থেকেই মেয়ের বিভিন্ন সমস্যা শুরু হয়। এবং যাওয়ার সময় সে গোপনে সব ঘরে তাবিজ রেখে যায় যেগুলো রুকইয়াহ সময় বের করা হয় যেগুলো সম্পর্কে ঘরের কেহই কিছু জানেনা। সবাই এসব দেখে হতবাক। অত:পর সেগুলো নষ্ট করা হয়।
আলহামদুলিল্লাহ গতকাল তার ডাইগনোসিস সেশন হয় তার বিষয় গুলা সামনে রেখে তাকে দু সপ্তাহের সেলফ রুকইয়াহ দেয়া হয়েছে। আল্লাহ তাকে সুস্থ করুন। যাদুকর ও যাদুর সহযোগীদের উপর অনবরত লানত বর্ষন করুন।

18/02/2024

আরে,,তুই কি আমারে দৌড়ায়েই ছাড়বে?
কইছিনা যাইতাছিগা,
কি জ্বালার মধ্য আছি,
থাম,,যাইতাছিগা,
শান্তি দিলিনা আমারে তুই শান্তি দিলিনা।

কি ভয়ংকর কথা এগুলাই বলতেছিল শরীরে থাকা জাদুর খাদেম শয়তান শয়তান। পেশেন্ট বিবাহ বন্ধের জাদুতে আক্রান্ত, আর এই শয়তান রুগির প্রতি আসক্ত ও হয়ে গেছে। আল্লাহ রুগিকে পরিপূর্ণ সুস্থতা দান করুন। যারা এসব করেছে এদেরকে তাদের প্রাপ্য পাওনা বুজিয়ে দিন।

28/12/2023

প্যরানরমাল সমস্যা নিয়ে যারা দীর্ঘ দিন ধরে ভুগছেন তারা রুকইয়াহ করুন, ইনশাআল্লাহ সুস্থ হবেন।রুকইয়াহ বিষয় পরামর্শ করতে ও আমাদের কাছে সরাসরি রুকইয়াহ করতে যোগাযোগ করুন,
রাক্বী সাইফুল্লাহ খান
01911202438 হোয়াটসঅ্যাপ
01639276037. ইমু

Address

Mymensing

Telephone

+8801911202438

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hijama & Ruqyah Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share