Dr.Md.Rezaul Karim

Dr.Md.Rezaul Karim Rezaul Karim Rasel

Trained in Medicine,Dermatology, Sex & Gynecology. Diploma In-Medicine ( Dhaka) This is the official page of Dr. Md.

Rezaul Karim page. Like us to stay up to date with our latest Knowledge and information. Getting More info:
m.me/111979107920366

Hotline:
01716458001

WhatsApp:
01716458001

Email:
rezaulkarimrasel666@gmail.com
..................................
Our Privacy Policy:

We want to hear your opinions, but we ask that everyone on this page respect other users and the posting guidelines of F

acebook and Dr. Md. We’ll remove any posts that we determine to be:

• Abusive, defamatory or unnecessarily obscene
• Threatening in any way or with content that intimidates, harasses or bullies anyone
• Fraudulent, deceptive or misleading
• In violation of any intellectual property right of another person or company
• In violation of any law
• Intentionally flaming, trolling, or spamming
• Does not relate, in whole or in part, to products or services offered by Dr. Md.

তখন আমি ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ছিলাম। তিনটি ঘটনা মনে রাখার মত! একজন মহিলাকে মৃত ঘোষণার পর দেখি তার ছেলে মায়ের শরীর থ...
03/07/2025

তখন আমি ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ছিলাম। তিনটি ঘটনা মনে রাখার মত! একজন মহিলাকে মৃত ঘোষণার পর দেখি তার ছেলে মায়ের শরীর থেকে স্বর্ণের গহনা খুলে নিচ্ছে। মৃত্যুর পর এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া । শরীর ফুলে গেলে তখন গহনা সরানো যায় না। ঘটনার এক ঘন্টা পর আরেক ছেলে ইমার্জেন্সিতে এসে হাউমাউ করে কান্না শুরু করলো। সে ভাই নাকি স্বর্ণ নিয়ে পালিয়েছে। ওটাতে তার ও ভাগ ছিল। মায়ের মৃত্যু ছাপিয়ে স্বর্ণের জন্য সে ছেলের কান্নায় আমি হতবিহ্বল হয়ে পড়লাম।

মেডিকেল সেক্টরে আমার বয়স প্রায় ২০ বছর। অসংখ্য মৃত্যু আর অপমৃত্যুর স্বাক্ষী আমি।
একবার সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত একজন মানুষকে লোকজন ধরাধরি করে রেখে গেল। এদেশে সড়ক দূর্ঘটনার পর সবার আগে খোয়া যায় প্রাণ, তারপর মোবাইল, তারপর মানিব্যাগ। আমি তার রক্তাক্ত দেহ হাতিয়ে ক্যাশমেমো জাতীয় একটা কাগজ পেলাম। সে নাম্বারে ফোন দিলাম। একজন ভদ্রমহিলা ফোন ধরলেন। একসময় বুঝলাম ভদ্রমহিলা মৃত লোকটির প্রাক্তন স্ত্রী। নতুন করে সংসার পেতেছেন চট্টগ্রামে। তিনি আসতে পারবেন না। পরিচিত অন্য কারো ফোন নাম্বার আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানালেন- উনাদের পরিবারের কারোর সাথে তার কোন যোগাযোগ নেই, ফোন নাম্বার ও নেই। ছেলের ফোন নাম্বার আছে কিন্তু ও দেশের বাহিরে থাকে। উপজেলায় আপনারা এতক্ষণ লাশ রাখতে পারবেন না। কবর দিয়ে দেন।

তিনি ফোনটা কেটে দিলেন।
ইমার্জেন্সীতে এসে একবার এক বাপের দুকন্যার ঝগড়া! সে কি ঝগড়া! কে ডেথ্ সার্টিফিকেট নিবে!
ইন্সুইরেন্স কোম্পানি আর ব্যাংকের ব্যাপার-স্যাপার।বললাম- টস করে ফেলেন। দুজনের গালে একই ওজনের দুটা চড় দিবো। যিনি ব্যথা পাবেন না। তিনি জয়ী হবেন। তারা দুজনেই বাঁকা চোখে আমার দিকে কটমট করে তাকালো।

তিনটা ঘটনাই শহরের তিনটা শিক্ষিত পরিবারের। আমার দুঃখ লাগে- বাবাগুলো তারপর ও নিজেকে সময় দেয়। অফিস থেকে বের হয়ে আড্ডা দিয়ে আসে, অনেক সময় বন্ধুদের নিয়ে ট্যূরে বের হয়। আর মায়েরা সন্তান আর এক পরিবারের পিছনে সারাটা জীবন কাটিয়ে দেয়।
মৃত্যুর পর যদি মানুষের পার্থিব পূনরুত্থান হতো, তাহলে সে সবচাইতে বেশি ঘৃণা করতো তার এমন সন্তানকে।

#সংগৃহীত #স্কয়ারমাষ্টারবাড়ি #ঢাকাবাংলাদেশ
লেখা -ডা.হাছিব

পরিস্থিতি পর্যালোচনা করলে বলতে হয় কোভিড ২০২৫ এর হানা থেকে নিজেকে কিছুটা নিরাপদ করতে আমরা আবার মাস্ক পরার দিকে ফিরে যাচ্ছ...
10/06/2025

পরিস্থিতি পর্যালোচনা করলে বলতে হয় কোভিড ২০২৫ এর হানা থেকে নিজেকে কিছুটা নিরাপদ করতে আমরা আবার মাস্ক পরার দিকে ফিরে যাচ্ছি।

COVID-Omicron XBB অতীতের থেকে আলাদা কারণ এটি মারাত্মক এবং সনাক্ত করা সহজ নয়, তাই সকলকে মাস্ক পরার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

১। নতুন COVID-Omicron XBB এর লক্ষণগুলি হল:

i). কাশি নেই।
ii). জ্বর নেই।
বেশিরভাগ লক্ষণগুলি নিম্নরূপ।

iii). জয়েন্টে ব্যথা।
iv). মাথাব্যথা।

v). গলা ব্যথা।
vi). পিঠে ব্যথা।

vii). নিউমোনিয়া।
viii). ক্নাটকীয়ভাবে ক্ষুধা হ্রাস পেয়েছে।

২। এছাড়াও, COVID-Omicron XBB ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় ৫ গুণবেশি বিষাক্ত এবং এর মৃত্যুর হারও বেশি।

৩। অতি অল্প সময়ের মধ্যে লক্ষণগুলি অত্যন্ত তীব্র হয়ে উঠবে এবং স্পষ্ট লক্ষণগুলির অনুপস্থিতিতেও পরিবর্তন ঘটবে।

৪। তাই আপনাকে আরও সতর্ক থাকতে হবে।

* এই রূপটি তুলনামূলকভাবে অল্প সময়ের মধ্যে এটি সরাসরি ফুসফুসের "জানালা" প্রভাবিত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখাতে শুরু করে।

৫। COVID-Omicron XBB-তে সংক্রামিত অল্প সংখ্যক রোগীকে জ্বর-মুক্ত এবং ব্যথা-মুক্ত হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, তবে এক্স-রে তে হালকা নিউমোনিয়া দেখা যায়।
এছাড়াও, নাকের গহ্বরের মধ্য দিয়ে তুলার সোয়াব পরীক্ষা করে COVID-Omicron XBB নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে এবং নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল পরীক্ষার সময় মিথ্যা নেতিবাচক পরীক্ষার উদাহরণ বাড়ছে।
তাই এই ভাইরাসটি খুবই ধূর্ত। এর ফলে, ভাইরাসটি সম্প্রদায়ের মধ্যে সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। সরাসরি মানুষের ফুসফুসকে সংক্রামিত করে, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্টের সমস্যা সৃষ্টি করে।
এটি ব্যাখ্যা করে যেকেন COVID -Omicron XBB এত সংক্রামক এবং মারাত্মক হয়ে উঠেছে*

৬। যতটা সম্ভব জনাকীর্ণ স্থান এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গায় এমনকি ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, মাস্কের উপযুক্ত স্তর পরুন এবং লক্ষণ ছাড়া কাশি বা হাঁচি না দিলে ঘন ঘন হাত ধুয়ে নিন।

এই COVID-Omicron XBB "WAVE" প্রথম COVID-19 মহামারীর চেয়েও মারাত্মক।

* অতএব, বিচক্ষণ, বৈচিত্র্যময় এবং নিবিড় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক।

নিরাপদ থাকার জন্য বাইরে বের হওয়ার সময় মাস্ক পরতে ভুলবেন না।

জনসচেতনতা তৈরীতে সম্ভব হলে পোষ্টটি শেয়ার করুন।

#সংগৃহীত #কোভিট #করোনা

✍️ সরকারি হাসপাতাল কিংবা প্রাইভেট ক্লিনিক, যেখানেই রোগী নিয়ে যান না কেন, নিচের পরামর্শগুলো অনুসরণের চেষ্টা করেই দেখুন না...
14/05/2025

✍️ সরকারি হাসপাতাল কিংবা প্রাইভেট ক্লিনিক, যেখানেই রোগী নিয়ে যান না কেন, নিচের পরামর্শগুলো অনুসরণের চেষ্টা করেই দেখুন না, কী ফল পাওয়া যায় !

✅ ১. সরকারি হাসপাতালে অপরিচিত যে লোকটি উপযাজক হয়ে আপনার ঘনিষ্ট হিসাবে ডাক্তারকে পরিচয় দিবে বা আপনার জন্য এখানে সেখানে ছুটোছুটি করবে, বুঝে নেবেন সে একজন দালাল। শুরুতেই তাকে মার্ক করে রাখুন। এড়িয়ে চলুন। তাতে টাকা, সম্মান ও রোগী তিনটাই বাঁচবে।

✅ ২. জরুরী বিভাগ থেকে ভর্তির পর কাগজটি নিজ হাতে বহন করে নিজের ওয়ার্ডে যাবার অভ্যাস করুন। অথবা বহনকারী লোকটি আপনাকে বড়সড় খরচ করিয়ে শুইয়ে দিতে পারে।

✅ ৩. ইমার্জেন্সীর ইএমও বা ওয়ার্ডের ডিউটি ডাক্তাররা ( ইন্টার্ন বা ইউনিটের সিএ, রেজিস্টার, আইএমও ) উচ্চশিক্ষিত ও আপনার রোগীর চিকিৎসা দেয়ার জন্য যথেষ্ঠ কোয়ালিফাইড।

সেখানে গিয়ে নিজের ক্ষমতা, শিক্ষাগত যোগ্যাতা, স্মার্টনেসের প্রমাণ দিতে যাবেন না। আপনি যতটুকু ভদ্রলোক হবেন, তারা তার চাইতে বেশি ভদ্র লোকের মত আপনাকে চিকিৎসা দিবে।

✅ ৪. হাসপাতালের সব সিরিয়াস রোগীর চিকিৎসা শুরু হয় ইএমও/ ইন্টার্ন/সিএ/আইএমও / রেজিস্ট্রারের হাত দিয়েই। তারা জানে কীভাবে রোগীকে দ্রুত সময়ে প্রাণ রক্ষাকারী চিকিৎসা দিতে হয়। বড় স্যার কখন দেখবে, কেন এখনো প্রফেসর / কন্স্যালট্যান্ট/ বড় ডাক্তার আসছে না বলে অতি স্মার্টনেসের পরিচয় দিবেন না। এতে চিকিৎসা প্রদানকারী চিকিৎসকের প্রতি আপনার অনাস্থা প্রকাশ পাবে। সেক্ষেত্রে আপনার জন্য প্রয়োজনীয় ইমার্জেন্সী চিকিৎসা দেয়াটা তার পক্ষে বিব্রতকর হয়ে উঠলে আপনারই ক্ষতি।

✅ ৫. শুক্রবার সাধারণত হাসপাতালের কন্স্যালটেন্ট/প্রফেসর এর রাউন্ড বন্ধ থাকে। বন্ধের দিনে ইএমও/ আইএমও/ এইচএমও/ ইন্টার্নরা থাকেন। এসময় ডাক্তার নাই, ডাক্তার দেখে নাই বলে হুলস্থুল বা চেচামেচী করে কাউকে বিব্রত করবেন না বা অন্য রোগীর অসুবিধা সৃষ্টি করবেন না। ডাক্তাররাও মানুষ। মনে রাখবেন, সরকারের অন্য সব বিভাগ সপ্তাহে ২ দিন ছুটি পায়, আর হাসপাতালের ডাক্তারদের ছুটি ১ দিন।

✅ ৬. হাসপাতাল থেকে সাপ্লাইকৃত ঔষুধ ডাক্তাররা দিবে না। সংশ্লিষ্ট ঔষুধের জন্য নার্স বা ইনচার্জকে ভদ্র ভাষায় বলুন।

✅ ৭. রোগীর পাশ থেকে আপনার সমস্ত আত্মীয় স্বজনকে সরিয়ে ফেলুন। তারা রোগীর কোনো কল্যাণে আসবে না। তাদের জন্য চিকিৎসা প্রদানে দেরি হয়, এতে এমনকি রোগী মারাও যেতে পারে। রোগীর পাশে মানুষ যত কম থাকবে, তত রোগীর তাড়াতাড়ি সুস্থ্য হবার সম্ভাবনা বাড়বে।

✅ ৮. সরকারী হাসপাতালে বেডের জন্য অযথা অনুযোগ / অনুরোধ করে করে চিকিৎসক বা নার্সদের অস্থির করে তুলবেন না। হাসপাতালে কেউ অযথা বেড দখল করে শুয়ে থাকেনা। সবাই অসুস্থ্য রোগী। সেখানে মুচি ডোম শুয়ে থাকলেও তাকে নামিয়ে আপনাকে উঠানো যাবেনা। বেড না থাকলে একজন ডাক্তারের মা নিজে অসুস্থ্য হয়ে আসলেও তাকে মেঝেতেই থাকতে হবে। সকল রোগী সমান। আর, রোগী বেড বা মেঝে যেখানেই থাকুক, সবাইকে সমান চিকিৎসাই দেওয়া হয়।

✅ ৯. কোন ধরনের রাজনৈতিক পরিচয় দিয়ে অতিরিক্ত এটেনশন আদায়ের চেষ্টা করবেন না। যদি কোন রোগী বা তাদের আত্মীয় স্বজন হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স বা ষ্টাফদের খুব বেশী বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, অতিরিক্ত ঝামেলা এড়ানোর জন্য তখন হয়তো তারা সবাই ঐ রোগীকে এড়িয়ে চলতে পারেন। এটা খুবই স্বাভাবিক। এতে কিন্তু ক্ষতিটা আপনারই।

✅ ১০. রোগী কী খাবে… বলে বারবার বিরক্ত করবেন না। যদি স্যালাইন চলে তাহলে ভেবে নিন তাকে আলাদা করে খাওয়াতে হবেনা। খাবার বন্ধ রাখা হয় রোগীর ভালোর জন্যই। কিছুক্ষণ না খেলে আপনার রোগী মারা যাবেনা।

✅ ১১. ক্যানুলা খুলে গেছে, স্যালাইন অফ কেন, ঔষুধ কখন খাবে, কিভাবে খাবে, ঔষুধটা চেক করে দিন তো…. এই প্রশ্নগুলো নার্সকে ভদ্রভাষায় জিজ্ঞাসা করুন। সাধারণত এগুলো তাদের দায়িত্ব। তারা শিক্ষিত ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। তাদের সম্মান করুন। এগুলো ডাক্তারের কাজ নয়।

✅ ১২. চিকিৎসককে সুন্দর ও ভদ্র ভাষায় সম্বোধন করুন। একইভাবে মহিলা ও পুরুষ নার্সকে " নার্স'" সম্বোধন করুন। আয়া বা কর্মচারীদেরকেও সুন্দর ভাষায় সম্বোধন করবেন। এগুলো আপনাকে ছোট করবে না বরং সম্মানীয় বানাবে। ডাক্তার, নার্স ও কর্মচারীরাও আপনাকে সাহায্য ও সম্মান করবে।

✅ ১৩. সরকারি হাসপাতাল কিন্তু আপনার ট্যাক্সের টাকায় তৈরী! এই হাসপাতালকে নিজের টাকায় বানানো বাড়ির মতই পরিষ্কার ও সুন্দর রাখতে চেষ্টা করুন। আপনি যেখানে থুথু বা নোংরা ফেলবেন, অন্যেরা সবাই আপনার ফেলা জায়গাতেই আরো থুথু বা ময়লা ফেলে ভাসিয়ে দেবে। অপরাধের শুরুটা কিন্তু আপনিই করলেন!

✅ ১৪. হাসপাতালের ডাক্তারদের উপর বিশ্বাস রাখুন। আপনিই লাভবান হবেন। কারণ আপনাকে সেবা কম দিলে ডাক্তাররা লাভবান হবে না।

✅ ১৫. রোগী মারা গেলে ডাক্তারকে গালিগালাজ না করে স্ব-স্ব ধর্মের সৃষ্টিকর্তার কাছে অনুযোগ বা অভিযোগ করুন। ডাক্তার একজন মানুষ। তিনি চেষ্টা করেছেন কিন্তু সৃষ্টিকর্তা আপনার রোগীর সুস্থ্যতা চাননি।

#সংগৃহীত, সংযোজিত ও পরিমার্জিত।🙏

স্যার আমার ডাইরিয়া হইসে, ভালো হইতেসে না।-ঔষধ খেয়েছেন কোন?-জ্বি স্যার, ফিলমেট খাইসি..-আর?-এমোডিস ও খাইসি..-আর?-জিম্যাক্স ...
01/04/2025

স্যার আমার ডাইরিয়া হইসে, ভালো হইতেসে না।
-ঔষধ খেয়েছেন কোন?
-জ্বি স্যার, ফিলমেট খাইসি..
-আর?
-এমোডিস ও খাইসি..
-আর?
-জিম্যাক্স খাইসি..
-আর?
-জক্স ও খাইসিলাম একটা..
-আর?
-ইমোটিল নিয়া আসছি, এখনো খাই নাই, তবে কাল রাইতে রস্টিল ট্যাবলেট খাইসিলাম একটা..
আর স্যালাইর ২০টার মত খালাইছি।১গ্লাসের মধ্য ২/৩টি স্যালাইন দিয়া ১৫/২০টা খাইছি।
- মাশাল্লাহ.. আর কিছু?
- না স্যার আর কিছু না। তয় শইলডা দুর্বল হই গেছে। পেশারডা মাপা দেহেন। এট্টু ভিটামিন খাওয়া লাগতে পারে মনে হইতেসে..

-বাহ, ভেরী গুড আইডিয়া। তা কয়দিন হইলো ডাইরিয়া???

-গতকাল দুপুর থেকে শুরু হইসে, আজ সন্ধ্যা পার হইয়ে যাইতেসে। এখনো কমতেসে না। ৮-৯ বার টয়লেট গেছি। স্যার এখন কি করবো?

- এখন বাসায় যাবেন, এরপর সব ঔষধ জানালা দিয়ে ফেলে দিবেন বাইরে।

-হ্যা স্যার?? কি কইলেন স্যার?

-জ্বী, সব ফেলে দেন। আর আমি চিকিৎসা বলে দিচ্ছি এখন, মন দিয়ে শুনুন।

এরপর তাকে চিকিৎসা দেওয়া হলো।

যারা কষ্ট করে এই লেখা পড়ছেন তাদের কেউ কেউ হয়ত জানতে চাচ্ছেন। যে চিকিৎসাটা আসলে কি দিয়েছিলাম?
তার আগে বলতে চাই।
উনার মত আপনারাও যদি জেনে থাকেন। যে ফিলমেট, ফ্লাজিল, এমোডিস, মেট্রো, জক্স, ইমোটিল এগুলো যত পারেন ততটা না খাওয়াটাই ভালো। ডাইরিয়ার ক্ষেত্রে আসল করনীয় কি?
তার মানে আপনি যা জানেন সেটা ভুল জানেন।

সঠিক কি করনীয় তা বলে দিচ্ছি আমি। কিন্তু তার আগে আপনাদের জন্য কিছু কথা।

" বলুন তো?
কোন সেই পৃথিবীর সেরা হাসপাতাল যেখানে ডাইরিয়ার চিকিৎসা খুব ভালো হয়? যেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থান থেকে বিদেশী চিকিৎসক রা এসে এসে চিকিৎসা শিখেন? রিসার্চ করেন?"

গর্ব সহকারে উত্তরটা দিয়ে দেই,
সেই সেরা যায়গাটা আমাদের দেশে। জায়গার নাম ICDDR'B (International Centre for Diarrhoeal Disease Research, Bangladesh)..
অর্থাৎ আমাদের বিখ্যাত "মহাখালী কলেরা হাসপাতাল.."

৫৮ বছর পুরানো সেই প্রতিষ্ঠানে প্রতিদিন শত শত ডাইরিয়ার রোগী যায়।

যদি কখনো সেখানে রোগী হয়ে বা রোগী নিয়ে যান।
তাহলে দেখবেন তারা তাদের এত এত রোগীদের সাধারনত ঐসব ফিলমেট, মেট্রো, এমোডিস, ইমোটিল ইত্যাদির কোনটাই দেয় না।
শুধু তাই ই না! সচরাচর তারা এন্টিবায়োটিক-ই দেয় না। এন্টিবায়োটিক ছাড়াই হাজার হাজার ডাইরিয়ার রোগী তারা ভালো করছে এবং সুনামের সাথেই করছে।

আমার ফ্রেন্ড এর কাকা ওখানে ভর্তি হয়ে ঝগড়া করে এসেছে। ভর্তির দ্বিতীয় দিন ওদের সাথে বিশাল হইচই করে বলেছেন,
" হুমুন্দির ফুতেরা কি চিকিৎসা দেয়? হাগতে হাগতে শেষ হইলাম। আমাকে একটাও এন্টিবায়োটিক দিলো না, হ্যাতেরা কোন চিকিৎসা জানে নি??"

আমার কপাল খারাপ যে ঠিক ঐ সময় আমি উনাকে দেখতে গিয়েছিলাম। উনি হুবহু উপরের কথাগুলোই বলেছিলেন। লজ্জায় মাথা কাটা যায় এমন অবস্থা..

আপনাদের কি মনে হয়? উনারা বেকুব?
ICDDR'B এর ডাক্তার রা চিকিৎসা জানেন না?

যেখানে আপনার বাসার সামনে ফার্মেসী তে গিয়ে ডাইরিয়া হয়েছে। বলার আগেই একটা ফিলমেট/ফ্লাজিল বা ইমোটিল গিলায় দেয়। সেখানে এতবড় প্রতিষ্ঠান। দেশ বিদেশের সবাই এক নাম এ চিনে। সেখানে ওরা সেই সব ঔষধ পারতপক্ষে দেয়ই না কেন??
নিশ্চই যুক্তি আছে।

ও যাক,নেক ভ্যান ভ্যান করেছি। এবার ডাইরিয়া হলে সঠিক ক্ষেত্রে করনীয় কি সেটা বলে দিচ্ছি..

#চিকিৎসা ঃ
সুস্থ্য স্বাভাবিক মানুষ আপনি।
একদিন মনের অজান্তে বাইরের খাবার বা জীবানুযুক্ত খাবার বা পানি খেয়েছেন।
আপনার পেটে ভুটভাট শুরু হয়েছে..
কিছুক্ষন পর শুরু হলো ডাইরিয়া.. পানির মত পায়খানা.. ডাইরেক্ট লাইন..সাথে বমি..সাথে জ্বর জ্বর ভাব।

এই রোগটিকে আমরা আমাদের ভাষায় বলি "গ্যাসট্রোএনটেরাইটিস"..

এই ডাইরিয়াটাই আপনাদের বেশী হয় এবং আপনারা অস্থির হয়ে যান। বস্তা বস্তা এন্টিবায়োটিক খেয়ে ডাইরিয়া কে "যায়গামত ব্রেক কষাতে"..

আসলে যেটা আপনাদের বুঝতে হবে, এটাকে ব্রেক কষানো টা মূল চিকিৎসা না।
এ সময়ে মূল চিকিৎসা হলো শরীরের পানি ঠিক রাখা।
আবার বলি,
এ সময় মূল চিকিৎসা হলো শরীরের পানি ঠিক রাখা।

ডাইরিয়ার তীব্রতা ১-৫ দিনের মাঝে সাধারনত নিজে থেকেই কমে যাবে। আপনি শুধু শরীরে পানি ঠিক রাখেন।

আপনার যা যা করতে হবে তা হলো,

১.আধা লিটার পানিতে ১টি ওরাল স্যালাইন মিশিয়ে নিবেন। এবং প্রতিবার পায়খানা হবার পর ১ গ্লাস করে পান করবেন।
২. ঘরের বাইরে বানানো কিছু খাবেন না।
৩.দুধ এবং দুধের তৈরী কিছু খাবেন না।
৪.ফল ও ফলের রস খাবেন না।বিশেষ করে পেঁপে খাবেন না।
৫.যদি কোন ধরনের ভিটামিন জাতীয় ঔষধ খেতে থাকেন। সেটা বন্ধ করে দিবেন।
৬. ডাইরিয়া ব্রেক কষানোর জন্য কখনোই ইমোটিল জাতীয় ঔষধ (গ্রুপ - লোপেরামাইড) খাবেন না। সাবধান!
৭. ভাত মাছ রেগুলার সব খাবার স্বাভাবিক যেমন খেতেন তেমনই খাবেন।

উপরে যেই ৭ টা কথা বললাম। ডাইরিয়ার চিকিৎসার মূল অংশ ঐ টাই।
বাকি থাকে এন্টিবায়োটিক এর প্রসংগ।
সে ক্ষেত্রে সুজোগ করে একবার ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। তিনি কোন এন্টিবায়োটিক যদি সাজেস্ট করে থাকেন। তাহলে সেটি ই খাবেন।

▒▒▒ ▒▒▒ ▒▒▒

ার্জেন্সী_হাসপাতালে_ভর্তি_লাগবে?

-যদি পর্যাপ্ত স্যলাইন খেতে না পারেন, বমি বেশী হয়..
-যদি আলাদা করে প্রস্রাব হওয়া বন্ধ হয়ে যায়। (পায়খানার সময় তো প্রস্রাব হয় ই। আলাদা করে শুধু প্রস্রাব এর কথা বলেছি)।
-যদি হাত পা ব্যথা বা কামড়ানো টাইপ কষ্ট শুরু হয়..
-প্রচন্ড নিস্তেজ হয়ে যায়।

উপরের বর্নিত জিনিসগুলো হলে হয়তো হাসপাতালে ভর্তি লাগতে পারে
(বিদ্রঃ মহাখালী কলেরা হাসপাতাল ২৪ ঘন্টা এ কাজে নিয়জিত।)

আর হ্যা, আপনি হয়তো জোয়ান তাগড়া মানুষ। ডাইরিয়া হলে স্যালাইন খেয়ে টেয়ে ম্যানেজ করে ২-৩ দিনের মাঝে হয়তো সুস্থ্য হলেন। ডাক্তার হয়তো দেখানোর প্রয়োজন হলো না।
কিন্তু যদি বাসার বৃদ্ধ এবং একেবারে শিশুদের যদি সামান্য ডাইরিয়াও হয়, সেটার জন্যেও একবার অন্তত ডাক্তার দেখাবেন।
▒▒▒ ▒▒▒ ▒▒▒

পরিশেষে,
এতবড় লেখায় আমার আসল মেসেজ বুঝতে পেরেছেন তো?
ছোট করে আবার বলি।

আপনার এবং আপনার আপনজনকে ডাইরিয়া হলে প্রথমে ঔষধের চাইতে স্যালাইন খেতে উৎসাহী করুন। এবং তা অবশ্যই একটি প্যাক আধা লিটার পানি মিশিয়ে।স্বদের জন্য পানি কম বা বেশি দেওয়া যাবেনা।
ডাইরিয়া হলে বস্তা বস্তা ঔষধ খেয়ে ওটাকে ব্রেক কষানোর জন্য অস্থির হবার দরকার নেই।
ভেতরের তৈরী দুষিত জিনিস বেরিয়ে যেতে দিন।
আপনি স্যালাইন খেয়ে শরীরে পানির পরিমান ঠিক রাখেন।
খাবারের নিয়মগুলো মানেন।
এইটুকু তেই আপনি ৮০% নিরাপদ।
এরপর ডাক্তার যদি মনে করেন যে এন্টিবায়োটিক লাগবে। সেটা যদি দেয়, তাইলে খাবেন...!
কষ্ট করে পোস্টটি পড়ার জন্য অপনাকে অসংখ্য, ধন্যবাদ।আর যদি লেখাটি ভালো লাগে থাকে। তাহলে অবশ্যই লাইক,কমেন্ট, শেয়ার করে অন্যজনকে জানার সুযোগ করে দিবেন।

#জীবনের_সংলাপ #চিকিৎসা #ডায়রিয়া #৯৯ব্যাচ #তাড়াইল #কিশোরগন্জ #দাপুনিয়া #সদর #কাঁশর #স্কয়ারমাষ্টারবাড়ি #হবিরবাড়ি #ভালুকা #ময়মনসিংহ #ঢাকা #ঢাকাবাংলাদেশ

ঈদ মোবারক! দেশ ও  বিদেশের সকল ধর্মপ্রাণ মুসলিম ভাই ও বোনদের জানাই ঈদের শুভেচ্ছা।
31/03/2025

ঈদ মোবারক! দেশ ও বিদেশের সকল ধর্মপ্রাণ মুসলিম ভাই ও বোনদের জানাই ঈদের শুভেচ্ছা।

🌙 🌙দেশের আকাশে পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেছে! আগামিকাল পবিত্র ঈদুল ফিতর। আমার পক্ষ থেকে সবাইকে জানাচ্ছি ঈদের শুভেচ্...
30/03/2025

🌙 🌙দেশের আকাশে পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেছে! আগামিকাল পবিত্র ঈদুল ফিতর। আমার পক্ষ থেকে সবাইকে জানাচ্ছি ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন
ঈদ মোবারক।

আসালামুআলাইকুম,  রমাজান মানবজাতির প্রতি আল্লাহ তাআলার অন্যতম অনুগ্রহ। এই মাসকে আল্লাহ অন্যান্য  মাসসমূহের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব...
23/03/2025

আসালামুআলাইকুম,
রমাজান মানবজাতির প্রতি আল্লাহ তাআলার অন্যতম অনুগ্রহ। এই মাসকে আল্লাহ অন্যান্য মাসসমূহের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন। একে অন্যান্য মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ ও বৈশিষ্ট্যপূর্ণ করেছেন। রমাদান রহমত, বরকত, নাযাত, মাগফিরাত ও বহুবিধ কল্যাণের মাস হিসেবে পরিগণিত এবং সুস্পষ্ট মজবুত দলিল দ্বারা প্রমাণিত।

রমাদান তখনই আমাদের জন্য উপকার বয়ে আনবে, এ রমাদান তখনই সার্থক হবে- যদি আমরা তাকওয়ার পথে অগ্রসর হতে পারি, গাইডলাইন মেনে চলতে পারি। সুতরাং আসুন, রমাদানুল কারীমকে আমাদের জীবনের সুবর্ণ সুযোগ হিসাবে গ্রহণ করি এবং এই মাসের প্রতিটি মুহূর্ত নেক আমলে ব্যায় করার চেষ্টা করি, বদ আমল থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করি। এই মাসের প্রতিটি মুহূর্তকে যথাযথভাবে কুরআন এবং সুন্নাহর প্রদর্শিত পথ এবং পদ্ধতি অনুসারে আমলের মাধ্যমে আখিরাতে জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভের আমরা চেষ্টা করি। আল্লাহ আমাদেরকে তাওফীক দান করুন।আমীন!

 #জীবনের_সংলাপ“একজন লোকের মাথায় গুনে গুনে আটটা চুল ছিল। একদিন তিনি সেলুনে গেলেন। কোন কারনে নাপিত মহাশয়ের তখন মেজাজ খারাপ...
21/03/2025

#জীবনের_সংলাপ

“একজন লোকের মাথায় গুনে গুনে আটটা চুল ছিল। একদিন তিনি সেলুনে গেলেন। কোন কারনে নাপিত মহাশয়ের তখন মেজাজ খারাপ। লোকটি চুলের দিকে ইঙ্গিত করতেই নাপিত জানতে চাইলেন, কী ভাই, কাটবো না গুনবো? লোকটি তখন হেসে উত্তর দিলেন, না ভাই ওসব না, চুলগুলো রাঙ্গিয়ে দিন প্লিজ।

জীবন উপভোগ করার বিষয়। তাই জীবনে যতটুকু আছে তা নিয়েই হাসিমুখে উপভোগ করতে হয়।

যদি কখনো STRESSED ফিল করেন তবে সবকিছু থেকে সাময়িক বিরতি নিন। আইস্ক্রিম, চকলেট, পেস্ট্রি বা ফালুদা দিয়ে নিজেকে আপ্যায়িত করুন।

এখন জানতে চাইতে পারেন কেন?

STRESSED শব্দটাকে উল্টো করে লিখে দেখুন উত্তরটা পেয়ে যাবেন, STRESSED কে উল্টো করে লিখলে সেটা DESSERTS ই হয়।

দেখে নিন ইংরেজি বর্ণমালা আপনাকে কী পরামর্শ দিচ্ছেঃ

A B C - বিরক্তিকর সহচার্য এড়িয়ে চলুন (Avoid Boring Company.. )

D E F - মূর্খদের গুরুত্ব দিবেন না (Don't Entertain Fools..)

G H I - উচ্চ ধারণার খোঁজ করুন (Go for High Ideas )

J K L M - শুধু আমার মত একটি বন্ধু রাখুন .. (Just Keep a friend like ME..)

N O P - দরিদ্র এবং পীড়িতদের কখনো অবজ্ঞা করবেন না। (Never Overlook the Poor n sufferrers.)

Q R S - অযথা বাজে কথায় প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না (Quit Reacting to Silly tales..)

T U V - নিজেকে বিজয়ের জন্য প্রস্তুত করুন (Tune Urself for ur Victory..)

W X Y Z - আমরা আশা করি তুমি জীবনে এগিয়ে যাবে (We Xpect You to Zoom ahead in life)

★চাঁদের দিকে তাকালে তুমি স্রষ্টার তৈরী সৌন্দর্য দেখতে পাও।

★সুর্যের দিকে তাকালে তুমি স্রষ্টার শক্তিমত্তা দেখতে পাও।

★আর আয়নার দিকে তাকালে তুমি স্রষ্টার সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি দেখতে পাও।

★ তাই সবসময় নিজের উপরে আস্থা এবং বিশ্বাস রেখো।

★আমাদের জীবনের লক্ষ্য হওয়া উচিৎ সন্তুষ্ট থাকা,টার্গেটের পিছু না ছোটা। কারন এ অন্তহীণ যাত্রা ; যার শুরু আছে। শেষ নেই।
সংগৃহীত

কিছু ওষুধ সেবনের নিয়ম-কানুন!১. ব্যথানাশক ওষুধ যেমন: ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম, ন্যাপ্রোক্সেন, আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন ও কিট...
08/03/2025

কিছু ওষুধ সেবনের নিয়ম-কানুন!

১. ব্যথানাশক ওষুধ যেমন: ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম, ন্যাপ্রোক্সেন, আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন ও কিটোরোলাক ইত্যাদি ভরা পেটে গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় অন্ত্র ফুটো হয়ে যেতে পারে।

২. প্রোটন পাম্প ইনহেবিটর যেমন: ওমিপ্রাজল, প্যান্টোপ্রাজল, ইসোমেপ্রাজল ইত্যাদি খাবারের আগে সেবন করতে হবে।

৩. ঠাণ্ডা-সর্দি বা অ্যালার্জির জন্য অ্যান্টিহিস্টামিন, যেমন: লোরাটাডিন, সেটিরিজিন, ফেক্সোফেনাডিন খালি পেটে গ্রহণ করলে এর কার্যকারিতা বেশি হয়।

৪. অ্যান্টাসিড খাবারের পর না খেয়ে ৩০ মিনিট পর খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

৫. সিপ্রোফ্লোক্সাসিন খাবার খাওয়ার ২ ঘণ্টা পর পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিয়ে সেবন করাই ভালো। সিপ্রোফ্লক্সাসিন গ্রহণের ২ ঘণ্টার মধ্যে দুগ্ধজাত খাবার বা ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম, আয়রন বা জিংকযুক্ত খাবার খাওয়া উচিৎ না

৬. ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট, আয়রন ট্যাবলেট, মাল্টিভিটামিন খাবার কয়েক ঘণ্টা আগে বা পরে সেবন করতে পারেন।

৭. পেনিসিলিন খালি পেটে সেবন করাই ভালো।

৮. কিছু ওষুধ যেমন_ কোট্রিম সেবন করলে বেশি পরিমাণে পানি পান করতে হবে। না হলে এটি কিডনিতে পাথর তৈরি করে সমস্যা করতে পারে।

৯. একসঙ্গে বেশ কয়েকটি ওষুধ সেবন করলে ওষুধের মধ্যে প্রতিক্রিয়ায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে ওষুধের কার্যকারিতা কমতে পারে। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ওষুধের কার্যকারিতা বাড়তে পারে। এ দুটোই বেশ ক্ষতিকর। তাই এ ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মানতে হবে।

১০. হাঁপানি আছে এমন ব্যক্তির ব্যথানাশক ওষুধ, বেটা ব্লকার-এটেনোলল, প্রোপানোলল সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

১১. গর্ভাবস্থায় ওষুধ সেবন গর্ভধারণ ও ভ্রূণের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। থ্যালিডোমাইড, রেটিনয়েড, ক্যান্সারের ওষুধ সেবন করলে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হতে পারে। গর্ভকালীন টেট্রাসাইক্লিন শিশুর দাঁত ও হাড়ের গঠনে বাধা দেয়। গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ওষুধ শিশুর হাইপোগ্গ্নাইসেমিয়া করে মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। তাই এ সময় ইনসুলিন নিতে হয়।

Post

সামনের কিছুদিন একটু সাবধানে থাকার চেষ্টা করুন। আগামী কিছুদিন বড় বড় শহরগুলোতে অপরাধপ্রবণতা অত্যন্ত উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে যেত...
23/02/2025

সামনের কিছুদিন একটু সাবধানে থাকার চেষ্টা করুন। আগামী কিছুদিন বড় বড় শহরগুলোতে অপরাধপ্রবণতা অত্যন্ত উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে যেতে পারে। এখনই যা অবস্থা, এরচেয়ে আরও বাড়লে কি হবে তা আল্লাহ ভাল জানে।

১. সন্ধ্যের পর খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ না থাকলে বাসা থেকে বের না হওয়াই ভাল

২. রাতে দরজা, জানালা খুব ভালোভাবে চেক করে নেবেন, বন্ধ করেছেন কি না।

৩. এক দুই হাজারের বেশি ক্যাশ টাকা নিয়ে দিনে বা রাতে বাইরে হাঁটবেন না।

৪. আপনার ব্যাংক কার্ড একান্তই প্রয়োজন না হলে সাথে রাখবেন না।

৫. দামী ফোন, ল্যাপটপ, প্যাড, ক্যামেরা বা অন্য কোনো দামী ডিভাইস নিয়ে বের হবেন না। আপাতত এগুলো বাসায় সিকিওরড জায়গায় রাখুন।

৬. মহিলারা দামী হোক, কমদামী হোক, কোনো গহনা পরে বের হবেন না। বিশেষ করে নাক এবং কানে তো অবশ্যই না।

৭. রাস্তায় ফোন বের করে টেপাটেপি করবেন না বা কথা বলবেন না।

৮. বাসে উঠলে জানালার পাশে না বসার চেষ্টা করবেন। জানালার পাশ বসুন বা না বসুন, পকেট থেকে ফোন বের করবেন না খবরদার।
প্রাইভেট কারে থাকলে কারের জানালা বন্ধ রাখুন, একটুও ফাঁকা রাখবেন না।
উবারে এ্যাপ থেকে কল দিয়ে যাবেন, ভুলেও রাস্তায় দাঁড়িয়ে কিছু লোক দামাদামি করে, ওদের সাথে রাইড নেবেন না।

৯. সিএনজিতে উঠলেও ফোন, ব্যাগ সাবধানে রাখুন। সিএনজির পর্দা কেটে ছিনতাই করতে দেখা গেছে অনেকগুলো।

১০. অপরচিত কারও সাথে একদম কথা বলবেন না।

১১. অপেক্ষাকৃত নির্জন রাস্তা দিয়ে কোনোভাবেই একা একা যাবেন না।

১২. যদি মনে হয় কেউ আপনাকে ফলো করছে, মানসম্মানের ভয় না করে দৌড়ে কোনো জনসমাগমে চলে যান।

১৩. ছিনতাইকারীরা আপনার ব্যাগ, পার্স, ডিভাইস বা মালামাল নিয়ে টানাটানি করলে ছেড়ে দিন। জোর করতে যাবেন না। ওরা আপনাকে মে'রে ফেলতে এক সেকেন্ডও ভাববে না। ওরা মানুষ না। আপনার জিনিসের চাইতে আপনার জীবন মূল্যবান।

১৪. কোনো ছিনতাইকারী আপনাকে ছিনতাই করে পালানোর সময় যদি তাকে চিনে ফেলেন, তবে ভুলেও বলতে যাবেন না, অমুক, তুই এই কাজ করলি? আপনি চিনে ফেলামাত্রই ওরা আপনাকে মে'রে ফেলবে।

১৫. চিৎকার করে লোক ডেকে বা ৯৯৯ এ ফোন করে কোনো লাভ নেই। বিপদে সহজে কেউ আসে না। সবাই নীরাপদ দূরত্বে দাঁড়িয়ে দেখে শুধু।

১৬. আপনার বাসা যদি ঢাকা বা বড় কোনো শহরে অপেক্ষাকৃত কম সিকিউরিটিযুক্ত এলাকায় হয় এবং আপনার বাসায় দেখতে মোটামুটি সুন্দর কোনো মেয়েলোক থাকে কিংবা মাঝবয়েসী থেকে অল্পবয়সী কোনো মেয়ে থাকে, আমার মতে আপাতত তাকে/তাদের গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দিন। চুরি বা ছিনতাইয়ের সময় এরাও টার্গেট থাকে। মনে রাখবেন, আপনি চিৎকার করে মরে গেলেও পাশের বাসা থেকে একজনও বেরিয়ে আসবে না। সবাই বরং দরজা জানালা ভালো করে বন্ধ করে দেবে।"

১৭. রাতের বেলা দূর পাল্লার বাস, কার বা ট্রেন জার্নি করা থেকে বিরত থাকুন পারলে।

উপরোক্ত কথাগুলো কাউকে আতংকিত করার জন্য বলছিনা। এতে যদি একজনও উপকৃত হয়, এটাও বা কম কি!

★স্বল্প পরিচয়ে কাউকে সম্পুর্ন বিশ্বাস করবেন না। তাতে আপনার ক্ষতিটাই বেশি হবে।★নতুন কে বেশি প্রশংসা করবেন না। তাতে হিতে-...
27/01/2025

★স্বল্প পরিচয়ে কাউকে সম্পুর্ন বিশ্বাস করবেন না। তাতে আপনার ক্ষতিটাই বেশি হবে।
★নতুন কে বেশি প্রশংসা করবেন না। তাতে হিতে-বিপরীত হতে পারে।
★আপন জনকে কখনো পর করে দিবেন না। কারন আপনার বিপদে আপনার আপনজনই এগিয়ে আসবে।
★আপনি সুস্থ সবল বলে ভাববেন না যে, সব সময় বিপদ মুক্ত থাকবেন। মাথায় রাখবেন যখন তখন আপনি ও বিপদগ্রস্ত হতে পারেন।
★অন্যের দুর্বলতা নিয়ে কখনো উপহাস করবেন না। বরং তাকে সাহায্য করার চেষ্টা করবেন।
★অপর কে আপন করতে চাইলে আগে নিজের পরিবারকে ভালোবাসতে শিখুন। কারন যে নিজের পরিবারকে ভালোবাসতে জানে না, সে কখনই অপরকে আপন করতে সক্ষম হয় না।
★জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গুলো নেওয়ার আগে একাধিক বার ভেবে নিবেন। হুট করে নিবেন না। তাহলে তার মাশুল সারাজীবন ধরে দিতে হবে।
★যতদূর সম্ভব ক্রোধ কে পরিহার করুন। ক্রোধের কারনেই কিন্তু আমরা মূল্যবান কিছু হারিয়ে ফেলি।

বন্ধুরা আমার এই পোষ্টগুলো নিয়মিত পেতে চাইলে কমেন্ট, লাইক, দিয়ে শেয়ার করুন।

দাপুনিয়া পশ্চিমপাড়া,সদর,ময়মনসিংহ,  নিবাসী। আমার জেডা জনাব মোঃ রুহুল আমিন মাস্টার সাহেব গতরাত ২ ঘটিকার সময় ইন্তেকাল ফর...
24/01/2025

দাপুনিয়া পশ্চিমপাড়া,সদর,ময়মনসিংহ, নিবাসী। আমার জেডা জনাব মোঃ রুহুল আমিন মাস্টার সাহেব গতরাত ২ ঘটিকার সময় ইন্তেকাল ফরমাইয়াছেন।ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মরহুমের জানাজা আজ বাদ জুম্মা তাহার নিজ বাড়িতে অনুষ্ঠিত হইবে।উক্ত জানাযা শরিক হয়ে মরুহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করুন।

Address

Mymensingh

Opening Hours

Monday 11:00 - 21:00
Tuesday 11:00 - 21:00
Wednesday 11:00 - 21:00
Thursday 11:00 - 21:00
Friday 11:00 - 21:00
Saturday 11:00 - 21:00
Sunday 11:00 - 21:00

Telephone

+8801716458001

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Md.Rezaul Karim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Md.Rezaul Karim:

Share