Lamim Homeo Hall

Lamim Homeo Hall Lamim Homeo Hall is a Best Homeopathay Medicine & Doctor for Chronic Deseas.

মানবদেহে কিডনি একটি মূল্যবান সম্পদ। এটা কে  ভালো রাখতে হলে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করুন। সতেজ  সবজি ফলমুল আহার করুন। এরপর...
22/02/2025

মানবদেহে কিডনি একটি মূল্যবান সম্পদ। এটা কে ভালো রাখতে হলে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করুন। সতেজ সবজি ফলমুল আহার করুন। এরপরও কোন সমস্যা হলে নিকটতম ডাক্তারের সাহায্য নিয়ে এই ওষুধটি সেবন করুন।

সুস্থ হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।

Yes..Nothing is free in the world.
20/02/2025

Yes..Nothing is free in the world.

18/02/2025

ঘুমের সমস্যা খুব সাধারণ ঘটনা, যা যেকোনো ব্যক্তির জীবনের যেকোনো সময় ঘটতে পারে।

এখানে হোমওপ্যাথি ঔষধ সম্পর্কে লেখা হল, যা ঘুমের সমস্যার সমাধান করতে পারে।

কোফি- এটি সব থেকে ভালো হোমওপ্যাথি ঔষধ ঘুমের সমস্যা সমাধান করার জন্য। যে সব ব্যক্তি জাগ্রত অবস্থায় থাকে এবং চোখ বন্ধ করতে পারে না, তারা এটি ব্যবহার করতে পারে। এটি মানসিক উত্তেজনার কারণে শারীরিক উৎসাহের জন্য ঘটে। এই ধরণের ঘুমের সমস্যা মাদক দ্রব্য বা রাতে জেগে থাকার ফলেও ঘটে।

18/02/2025

# নবজাতক_শিশুর_হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসা :

★★নবজাত শিশু মায়ের স্তন না টানিলে চায়না ৬ ঘন্টা পরপর। ক্যাল্কে ফস ১২x ১ বড়ি দিনে ৩ বার।
★★ নবজাত শিশু দুধ না খাইলে ম্যাগমিউর ৩০ ৩ ঘন্টা পরপর।
★★ নবজাত শিশু মাথা বড় হইলে আর্ণিকা ৩x ৩ ঘন্টা পরপর।
★★ নবজাত শিশু নাভী শুকাইবার পরও উঁচু হইয়া থাকিলে নাক্স ৬ দিনে ৩ বার।
উপকার না হলে সালফার ৩০ দিনে ১ বার, পরে উচ্চ শক্তি ব্যবহার্য।
★★ মাথার সামনের গাড় জোড়া না লাগিলে প্রথমেই সালফার ২০০ এক মাত্রা। পনের দিন পরে উন্নতি না হলে ক্যাল্কে ফস ১২x ১বড়ি দিনে ২ বার।
★★ নবজাত শিশুর স্তন ফুলিলে, প্রথমেই বেলাডোনা ৩, দিনে তিনবার। পূঁজি পড়লে হিপার ৬, দিনে ২ বার। সপ্তাহ পরে সাইলিসিয়া ৩০ দিনে ১ বার ২ /১ ডোজ দিবেন।
★★ নবজাত শিশুর দেহের বগলে, কানের পিছে, কুঁচকিসহ বিভিন্ন স্থানে ঘা হইলে ও চুলকানি থাকিলে সালফার ৩০ সপ্তাহে ১ বার শিশু মোটা সোটা হইলে ক্যাল্কে কার্বা ৩০ দিনে একবার, পাতলা শরীর বিশিষ্ট হইলে লাইকোপডিয়াম ৩০, দিনে ১ বার। পাতলা রস বাহির হইলে পেট্রোলিয়াম ৩০, দিনে ১ বার আর ইহাতে চুলকানি থাকিলে রাসটক্স ৩০, দিনে ২ বার। লাল ফুস্কুড়ি উঠিলে ক্যামোমিলা ১২, দিনে ২ বার আর ইহাতে চুলকানি থাকিলে রাসটক্স ৩০ দিনে ২বার।

18/02/2025
গ্যাস্টিক কেন হয় এবং তার প্রতিকার
18/02/2025

গ্যাস্টিক কেন হয় এবং তার প্রতিকার

নাক দিয়ে সর্দি, সঙ্গে ভয়ঙ্কর কাশি? হোমিওপ্যাথিক ওষুধে পান ‘ম্যাজিক’ সমাধান! নাক দিয়ে জল ঝরছে? সঙ্গে গলা ব্যথা? মাথা ধরে ...
17/02/2025

নাক দিয়ে সর্দি, সঙ্গে ভয়ঙ্কর কাশি? হোমিওপ্যাথিক ওষুধে পান ‘ম্যাজিক’ সমাধান!

নাক দিয়ে জল ঝরছে? সঙ্গে গলা ব্যথা? মাথা ধরে আছে? অনবরত কাশছেন? ব্যস তার মানেই আপনার ঠান্ডা লেগেছে বা কমন কোল্ডে (cough and cold) আক্রান্ত হয়েছেন। এই ভয়ঙ্কর রকম উপসর্গের (Symptoms of Cold & Cough) সমস্যা একটাই— সমস্ত কাজ পণ্ড হয়। কেউ কেউ আবার কাশির দমকে, সর্দির চোটে রাতে ঘুমাতেও পারেন না। সারাদিন শয্যাগত হয়েই থাকেন। কারও কারও ক্ষেত্রে অবস্থা এতটাই ভয়ানক হয় যে সারা সপ্তাহভর শুয়েই কাটিয়ে দিতে হয়। শরীর হয়ে যায় দুর্বল! মুখের স্বাদ চলে যায়। কোনও কিছুই করতে ভাল লাগে না। শরীর হয়ে যায় দুর্বল। এই ধরনের সমস্যায় অনেকেই টপাটপ বাজারচলতি ওষুধ খান। তাতে যন্ত্রণাদায়ক উপসর্গ খানিক কমে বটে তবে শরীর পুরোপুরি শক্তিশালী হয় না। বরং দুর্বলতা আরও বেড়ে যায়। তাছাড়া বাজারচলতি ওষুধের অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে যা এড়ানো যায় না। অথচ হোমিওপ্যাথিক (Homeopathy) ওষুধ একজন অসুস্থের রোগপ্রতির…
[09:43, 17/02/2025] Sahadat Hossain: নাক দিয়ে জল ঝরছে? সঙ্গে গলা ব্যথা? মাথা ধরে আছে? অনবরত কাশছেন? ব্যস তার মানেই আপনার ঠান্ডা লেগেছে বা কমন কোল্ডে (cough and cold) আক্রান্ত হয়েছেন। এই ভয়ঙ্কর রকম উপসর্গের (Symptoms of Cold & Cough) সমস্যা একটাই— সমস্ত কাজ পণ্ড হয়। শরীর হয়ে যায় দুর্বল! মুখের স্বাদ চলে যায়। কোনও কিছুই করতে ভাল লাগে না। এই ধরনের সমস্যায় অনেকেই টপাটপ বাজারচলতি ওষুধ খান। তাতে যন্ত্রণাদায়ক উপসর্গ খানিক কমে বটে তবে শরীর পুরোপুরি শক্তিশালী হয় না। বরং দুর্বলতা আরও বেড়ে যায়। তাছাড়া বাজারচলতি ওষুধের অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে যা এড়ানো যায় না। অথচ হোমিওপ্যাথিক (Homeopathy) ওষুধ একজন অসুস্থের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তাকে করে তুলতে পারে অন্দর থেকে সুস্থ। কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই ।


কী ওষুধ খাওয়া যায়?

অ্যাকোনাইট(Aconite) : কমন কোল্ডের প্রাথমিক অবস্থায় এই ওষুধ প্রয়োগ করা যেতে পারে। বিশেষ করে বর্ষাকালে জলে ভিজে শরীর খারাপ হলেও ওষুধটি কাজে আসে। এছাড়া প্রথম ২৪ ঘণ্টায় শরীরে অস্বস্তির সঙ্গে উচ্চ মাত্রার জ্বর থাকলেও ওষুধটি দেওয়া যায় রোগীকে।
[09:45, 17/02/2025] Sahadat Hossain: অ্যালিয়াম সেপা (Allium cepa) : চোখে জ্বালা ভাব নেই তবে চোখ দিয়ে জল ঝরলে ও তার সঙ্গে হাঁচি পড়লে রোগীকে দেওয়া যায় অ্যালিয়াম সেপা।

আর্সেনিকাম অ্যালবাম (Arsenicum Album): একটানা হাঁচি পড়েই যাচ্ছে, নাক সুড়সুড় করছে এমন লক্ষণে আর্সেনিকাম অ্যালবাম ফলপ্রসূ। কপালে যন্ত্রণা, বুকে জ্বালা ভাব, শরীরে অস্বস্তি, এবং ভয় পাওয়ার মতো লক্ষণে ওষুধটি দেওয়া যায় রোগীকে

ফাগুন মাসের নবজাতক শিশুর জন্মগ্রহণ করলে কি কি  অসুবিধা হয় ?
16/02/2025

ফাগুন মাসের নবজাতক শিশুর জন্মগ্রহণ করলে কি কি অসুবিধা হয় ?

16/02/2025

চায়না হোমিওপ্যাথি: ব্যবহার, উপকারিতা এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
China - চায়না

ইউরোপের চিকিৎসা পদ্ধতিতে চায়নার (পেরুভিয়ান গাছের ছাল বা বাকল) প্রচলন একাধারে যেমনি রোমাঞ্চকর তেমনি ভয়াবহ বিয়োগান্তক। প্রতি বছর প্রায় ৫ লক্ষ পাউন্ড এই ছাল/ বাকল ইউরোপে আমদানী করা হত। সে গুলো কুইনাইনে পরিণত করে টনিক ও ঔষধ হিসাবে ম্যালেরিয়া বা বিরামশীল কম্পজ্বরে ব্যবহৃত হত। এর যথেষ্ট প্রয়োগে রোগচাপা দেওয়ার ভয়াবহ কুফল দেখা গেল। রোগার্ত মানুষের যতটা সুফল হল তার চেয়ে কুফলই অনেক বেশি হল। দৈহিক ও মানসিক দুর্বলতা, রক্তহীনতা, পরিপাকশক্তির হানি, পাতলা পায়খানা, অনিদ্রা এবং পরিনতিতে অকাল মৃত্যু। চিকিৎসার দরুণ মানুষের এই ভয়াবহ পরিণতিতে হানেমান শিহরিত হলেন। তিনি এই ঔষধটির ক্রিয়া পর্যবেক্ষণের জন্য নিজের উপর পরীক্ষা করেন। চিকিৎসা ক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্ত খুলে গেল। হানেমানের মাহাত্ম্য এবং হোমিওপ্যাথদের স্বার্থ এই ঔষধের ইতিহাসের সঙ্গে একসূত্রে গাঁথা হয়ে গেল। এটিই ছিল প্রথম ঔষধ যা হানেমান স্বয়ং পরীক্ষা করেন। এটি বহুল ব্যবহারিত (পলিক্রেষ্ট) ঔষধ।

যে কোন কিছুই চাইনা সে হচ্ছে চায়না অর্থাৎ অসুখ হলে কাউকে বলেনা, ডাক্তারের কাছে যায়না, ঔষধ চাইনা। ক্ষুধা লাগলে বলেনা, খাবার চাইনা। শারীরিক বা মানসিক আঘাত পেলে কাউকে বলেনা, কষ্টের জন্য কোন সেবা যত্ন চাইনা। নিজে কাউকে ভালবাসতে চাইনা, এমনকী কারো ভালবাসা ও সহানুভূতি চাইনা।

সমজাতীয় ও বৈজ্ঞানিক নাম
১. সিঙ্কোনা অফিসিন্যালিস
২. সিঙ্কোনা ক্যালিসিয়া
৩. সিঙ্কোনা কডিফোলিয়া
৪. সিঙ্কোনা ফ্লাভা
৫. কুইন কুইনা
৬. জেসুইস বার্ক
৭. পেরুভিয়ান বার্ক

প্রুভার:- ১৭৯০ সালে স্যামুয়েল হ্যানিম্যান তার নিজের উপর সিঙ্কোনা ছালের গুনাগুন পরিক্ষা করেন।

প্রাপ্তিস্থান:- ভারতের নিলগিরি, সিকিম, এবং পশ্চিম বঙ্গ। দক্ষিন ভারতের কাঠমুন্ডু আসামের খাসিয়া ও জয়ন্তিয়া পাহাড়ে, মধ্য ভারতের সাতপুরা এলাকা ও বার্সার কেরাণ পাহাগে এই সকল গাছড়ার চাষ করা হইয়া থাকে।

উৎস:- সিঙ্কোনা গাছ এই ঔষধ প্রস্তুত হয়। গাছের শাখা-প্রশাখা, কান্ড এবং মূল হইতে সিঙ্কোনা ছাল সংগ্রহ করা হয়। এই গাছ বিভিন্ন জাতীয় হইতে পারে। এই গাছ গুলো ৬০ হইতে ৮০ ফুট উঁচু হয়ে থাকে।

ধাতু প্রকৃতি:- বলিষ্ট ব্যক্তি অথবা এক সময় সবল ছিল কিন্তু অতিরিক্ত রক্তস্রাব, মৈথুনের ফল, স্বপ্নদোষের ফলে, শুক্রক্ষরণ, প্রদরস্রাব, লালাস্রাব, মলস্রাব, পুঁজস্রাব, স্থন্যদান ইত্যাদির ফলে শরীর হইতে তরল পদার্থের ক্ষয় দুর্বল হয়ে পড়িয়াছে।

ক্রিয়াস্থান:- সমস্ত স্নায়ুমন্ডলীর উপর, লিভার, পাকাশয়, রক্তে বিশেষ ক্রিয়া।

মানসিক লক্ষণ:-

মেজাজ খিটখিটে, বিষর্ম, বিরক্ত এবং উদাসীন।
বাচিঁয়া থাকিতে ইচ্ছা নাই, কিন্তু আত্নহত্যার সহসের অভাব।
রাত্রিকালে শুয়ে শুয়ে আকাশ কুসুম চিন্তা।
সমান্য স্পর্শে অসহ্য, জোরে চাপে উপশম।
দুধ পানে পেটে গন্ডগোল।
চরিত্রগত লক্ষণ:-

শরীর হতে তরল পদার্থের ক্ষয়ের ফলে নানা রকম দুর্বলতা ও পীড়া।
নেশা জাতীয় দ্রব্যর গন্ধ সহ্য করিতে পারেনা।
ক্ষুদা থাকার সত্ত্বেও খাইতে পারেনা, সব খাদ্য তিতা মনে হয়।
মুখের চেহারা মলিন থাকবে, চোখ বসে যাবে, দেখতে মরার মত।
মৈথুনের ফলে বা স্বপ্নদোষের ফলে শুক্রপাত জনিত দুর্বলতা।
সবিরাম জ্বর-শীত, উত্তাপ এবং ঘর্ম-এই তিনটি লক্ষন স্পর্ষ্ট।
দিনের শেষে দিকে রোগলক্ষন বাড়ে।
নিদ্রায় তৃপ্তি নাই, রাত ৩ টার পর লক্ষণ বৃদ্ধি।
প্রয়োগক্ষেত্র:- রক্তহীনতা, রক্তস্রাব, দুর্বলতা, অজীর্ন, উদারাময়, কামলা বা ন্যাবা, শ্বাসযন্ত্রর পীড়া, শিরঃপীড়া, জ্বর, স্বপ্নদোষ, দন্ত ও চক্ষুর পীড়া, স্ত্রীরোগ।

রক্তস্রাব:- শরীলের যে কোন স্থান হইতে রক্তস্রাব হইলে। অতিরিক্ত পরিমানে রক্তস্রাব হয়ে রোগী ফ্যাকাশে ও দুর্বল হইয়া পড়ে। সমস্ত শরীল ঠান্ডা হইয়া যায়। গর্ভস্রাবের পর অতিরিক্ত রক্তস্রাব হইলে, রক্তস্রাবের পর মাথাঘোরা থাকিলে।

দন্তপীড়া:- দাঁত আলগা হইয়া যায়, মাড়ি ফুলিয়া উঠে। মনে হয় যেন দাঁত গুলো লম্ভা হয়ে গেছে। দাাঁত ও মাড়ি হইতে রক্তস্রাব, দাঁত কালো ও দুর্গন্ধযুক্ত।

চক্ষুপীড়া:- অধীক পরিমানে কুইনাইন সেবনজনিত চক্ষুতে অন্ধকার দেখা। রক্ত, বীর্য প্রভৃতি শরীরের পদার্থের ক্ষয় হেতু অন্ধকার, দৃষ্টিহীনতা, রাতকানা, চক্ষুর পাতা যন্ত্রনাদায়ক বেদনা।

লক্ষণ বৃদ্ধি:- অল্প স্পর্শে, বায়ু প্রবাহে, একদিন অন্তর, তরল পদার্থের ক্ষয়ে, রাত্রে, আহারের ফলে, সামনের দিকে ঝুঁকলে।

লক্ষণ উপশম:- উপড় হিইলে, দাঁতে ও মাথায় জোরে চাপ দিলে, মুক্ত বাতাসে এবং উত্তপে।

29/10/2024

সকালের হাঁটা শরীর ও মন উভয়ের জন্যই অনেক উপকার করে:

মেজাজ এবং শক্তি বাড়ায়: সকালের সূর্যালোকের এক্সপোজার সেরোটোনিন তৈরি করতে সাহায্য করে, যা সারা দিন মেজাজ এবং শক্তির মাত্রা বাড়ায়।

কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের উন্নতি করে : নিয়মিত হাঁটা হার্টকে শক্তিশালী করে, রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করে এবং রক্তচাপ কমায়।

ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে : হাঁটা হল ক্যালোরি পোড়ানোর এবং বিপাক ক্রিয়াকে উন্নত করার একটি সহজ উপায়, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

মানসিক স্বচ্ছতা বাড়ায় : সকালের হাঁটা সতর্কতা বাড়াতে পারে, ফোকাস উন্নত করতে পারে এবং মানসিক চাপ কমাতে পারে।

ভাল ঘুমের প্রচার করে : সকালে শারীরিক কার্যকলাপ ঘুমের ধরণগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

Address

Mymensing

Opening Hours

Monday 06:00 - 10:00
Tuesday 06:00 - 10:00
Wednesday 06:00 - 10:00
Thursday 06:00 - 10:00
Friday 06:00 - 10:00
Saturday 06:00 - 10:00
Sunday 06:00 - 10:00

Telephone

+8801646267851

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Lamim Homeo Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Lamim Homeo Hall:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category