Dr. Md Selim Uddin ,Medicine Specialist

Dr. Md Selim Uddin ,Medicine Specialist আমি একজন চিকিৎসক। মেডিসিন স্পেশালিষ্ট। রোগীর রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা দেওয়া আমার নেশা এবং পেশা।

06/02/2025

রোগীকে জিজ্ঞাসা করলাম, মা কি সমস্যা আপনার?
রোগী : বিশাল সমস্যা বাবা।
আমি: বলেন কি বিশাল সমস্যা?
রোগী : পেটের সমস্যা
আমি: পেটের কি সমস্যা
রোগী : গ্যাসের সমস্যা
আমি : এইটা যে গ্যাসের সমস্যা তা বুঝলেন কিভাবে?
রোগী : পেট ফুলে থাকে, কিছু খাইতে পারি না।পায়খানার রাস্তা দিয়ে শুধু গ্যাস বাইর হয়।......................

আরও বিস্তারিত রোগের ইতিহাস নিলাম, শারিরীক পরীক্ষা করলাম। পরে কনফার্ম হবার জন্য কিছু ল্যাবরেটরি ইনভেস্টিগেশন করলাম। ফাইনালি উনার রোগ নির্নয় হলো, Non Ulcer Dyspepsia.

আমাদের অনেকেরই ধারনা কিছু খেলেই গ্যাস হয়, গ্যাসের জন্য পেট ফুলে যায়,প্রচুর পাদ হয়।সুতরাং এগুলো গ্যাসের সমস্যা।বছরের পর বছর তথাকথিত গ্যাসের ঔষধ খেয়ে যান।
অথচ বাস্তবতা হলে গ্যাস বা গ্যাস্ট্রিক বলে কোন রোগ পৃথিবীতে নেই।

আসলে আমরা যে খাবার প্রতিদিন খাই, তা পেটের ভেতরে গিয়ে নানা কেমিক্যাল, ব্যাকটেরিয়া ও এনজামের মাধ্যমে হজম হয়।এই হজম প্রক্রিয়ায় খুব ন্যাচারালি কিছু গ্যাস তৈরি হবে।এখন আপনি এগুলো না খেয়ে যদি একটা পাত্রে রেখে দেন দেখবেন ২৪ ঘন্টা পরে সেখান থেকে গ্যাস বের হচ্ছে।তার মানে খাবার হজমের প্রক্রিয়ায় কিছু গ্যাস হওয়া খুবই স্বাভাবিক বিষয়। তবে হ্যা, বিভিন্ন কারনে এটা কিছু কম বেশি হতে পারে।কিন্তু আপনি খাবার খাবেন ২ থালা আর কোন গ্যাস পেটে হবে না এট অসম্ভব ব্যাপার।

আমাদের শরীর হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে কমপ্লেক্স একটা ফ্যাক্টরি। সেখানে খাবার হচ্ছে জ্বলানী।ফ্যাক্টরিতে যখন জ্বালানি ব্যবহার হবে তখন গ্যাস তৈরি হবেই।বরং কারও যদি গ্যাস না হয় আমরা ভয় পেয়ে যাই। বিশেষ করে সার্জনরা অপারেশনের পরের দিন গ্যাসের / পাদের খোজ খুব আগ্রহের সাথে নেন।কারণ আপনার গ্যাস হচ্ছে মানে আপনার ফ্যাক্টরি ঠিক আছে, পরিপাকতন্ত্র যথাযথ ভাবে কাজ করতেছে।

সুতরাং,

১) ডাক্তারের নিকট আপনার সমস্যা খুলে বলুন। আপনার কি রোগ সেটা উনিই নির্নয় করে চিকিৎসা দিবেন। উনাকে ভুলভাল রোগের নাম বলার দরকার নাই।

২)গ্যাসকে হা বলুন।গ্যাস আপনার জন্য ব্লেসিং।গ্যাস নিয়ে অস্থির হবেন না।

৩) গ্যাস গ্যাস করে আজীবন সো কলড স্যাকলো, সার্জেল, এক্সিয়াম ইত্যাদি ঔষধ আজীবন খাবেন না।রক্তশূন্যতা, হাড়ের ক্ষয়, খাদ্য তন্ত্রে ইনফেকশন, কিডনি জটিলতা সহ বিভিন্ন রোগের কারন হচ্ছে এই অতিরিক্ত "গ্যাসের" ঔষধ সেবন।

৪) নিজে নিজে ডাক্তারি না করে এই কাজ যার করার তাকেই করতে দিন।

শুভ রাত্রি।

অনেক সময় আমরা ছোট খাটো রোগে মৃত্যু হলে সেটা মেনে নিতে পারিনা। ভুল চিকিৎসা বা চিকিৎসা জনিত অবহেলার ধুয়ো তুলে হাসপাতাল ভাং...
07/12/2024

অনেক সময় আমরা ছোট খাটো রোগে মৃত্যু হলে সেটা মেনে নিতে পারিনা। ভুল চিকিৎসা বা চিকিৎসা জনিত অবহেলার ধুয়ো তুলে হাসপাতাল ভাংচুর করি,ডাক্তার নার্সদের গায়ে হাত তুলি।

কথা হচ্ছে সাইন্স কি বলে? বিজ্ঞান যেটা বলে সেটা হচ্ছে ছোট খাটো রোগ বলে কিছু নাই।আপাতত যত সামান্য রোগই হোক তারও একটা মরটালিটি আছে। যেমন ধরুন সিজনাল ইনফ্লুয়েঞ্জার কথা যদি বলি।ইনফ্লুয়েঞ্জা হয় নাই এইরকম মানুষ সমাজে পাওয়া মুস্কিল।

পৃথিবীর বিখ্যাত সাইট আপ টু ডেটের একটা ডাটা দেখুন। যেখানে ১৯৯৯ সাল থেকে ২০১৫ পর্যন্ত ৩৩ টা দেশের একটা জরিপ কি বলে।সেখানে দেখা যাচ্ছে প্রতি লাখে বয়স ভেদে ০.১ থেকে ২২৩ জন মানুষ মারা গেছেন ইনফ্লুয়েঞ্জাতে।বয়স এবং অন্যান্য কোমরবিডিটির সাথে মৃত্যুর হার কমবেশি হয়েছে।

যে কোন রোগ বা রোগ থেকে সৃষ্ট জটিলতায় আমরা যে কেউ যে কোন সময় মারা যেতে পারি।যত নির্দোষ রোগই হোক না কেন তার একটা মৃত্যুর হার আছে।

আরেকটা জিনিস ভুল চিকিৎসা বা চিকিৎসা জনিত অবহেলা অবশ্যই আছে।সেটাও মেডিকেল সাইন্সে খুব কমন ইস্যু।মেডিকেল সাইন্স প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যায় তাই আজ যা ভুল মনে হচ্ছে কালকে তা ভুল নাও মনে হতে পারে।এই ব্যাপারগুলোও কিছুটা আপেক্ষিক।

ইন্ডিয়ায় চিকিৎসা নিলেই আপনি শতভাগ নির্ভুল আদর্শ চিকিৎসা পাবেন আর বাংলাদেশে আপনাকে ভুল চিকিৎসা দিয়ে মেরে ফেলবে ব্যাপার টা কিন্তু এমন নয়।তাই যদি হত তাহলে উনাদের দেশের কেউ মরত না বা তাদের গড় আয়ু আমাদের থেকে অনেক বেশি হত।বাস্তবে কিন্তু তেমন হয়নি। হাজার হাজার ইন্ডিয়া ফেরত রোগী পেয়েছি জীবনে। আমার কাছে এদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে ওদের চিকিৎসা আকাশ পাতাল ব্যবধান কখনোই মনে হয়নি।

সো জাস্ট রিলাক্স। যে কয়দিন বাচেন আনন্দে বাচেন।হুমায়ুন আহমেদ স্যার কিন্তু আমেরিকার চিকিৎসা নিয়েও অল্প বয়সেই এই সুন্দর দুনিয়া ত্যাগ করেছেন। সময় হলে আমি আপনি আমরা সবাই বিদায় নেব। বেহুদা প্রেসার নিয়েন না।
শুভ অপরাহ্ন।

মাংকি পক্স  বা এম পক্স  আক্রান্তদের প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, ফুসকুরি উঠা , পিঠে এবং পেশিতে ব্যথ...
17/08/2024

মাংকি পক্স বা এম পক্স আক্রান্তদের প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, ফুসকুরি উঠা , পিঠে এবং পেশিতে ব্যথা।

আক্রান্ত ব্যক্তির একবার জ্বর উঠলে গায়ে ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে। সাধারণত মুখ থেকে শুরু হয়ে পরে হাতের তালু এবং পায়ের তলদেশসহ শরীরের অন্যান্য অংশে তা ছড়িয়ে পড়ে।

অত্যন্ত চুলকানো বা ব্যথাদায়ক এই ফুসকুড়িগুলো পরিবর্তন হয় এবং বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে এস্ক্যার বা গোল গোল পুরু আস্তরে পরিণত হয়ে শেষে পড়ে যায়। এর ফলে দাগ সৃষ্টি হতে পারে।

সংক্রমণের ১৪ থেকে ২১ দিনের মধ্যে এটি নিজে নিজেই ঠিক হয়ে যেতে পারে।

তবে ছোট শিশুসহ ঝুঁকিপূর্ণ গোষ্ঠীর জন্য কিছু ক্ষেত্রে এটি অত্যন্ত মারাত্মক।

এর আক্রমণের কারণে গুরুতর ক্ষেত্রে মুখ, চোখ এবং যৌনাঙ্গসহ পুরো শরীরে ক্ষত তৈরি হতে পারে।

11/08/2024
18/04/2024

অনেক সময় রোগী/রোগীর সাথে আসা অনেকেই রুচি বাড়ার ঔষধ খুজেন। সাধারন মানুষের ধারনা ভাল ভিটামিন বা ক্যালসিয়াম বা এই জাতীয় ঔষধ খেলে রুচি বাড়ে। তাই রোগী বা রোগীর লোকজন প্রায়ই আবদার করেন স্যার, একটা রুচির ভালো ভিটামিন লেইখা দ্যান। বিশেষ করে মা রা খুব অসহায় ভংগীতে বলেন, স্যার বাচ্চা কিচ্ছু খায়না একটা ভালো ভিটামিন লেইখা দেন 🥲

বাস্তবতা হচ্ছে রুচি বাড়ানোর জন্য সুনির্দিস্ট কোন ঔষধ নেই।

আসলে দেখতে হয় রুচি কি কারনে কমে গেছে। কারন খুজে বের করে চিকিৎসা দিলে বেশিরভাগ সময় স্বাভাবিক রুচি ফিরে আসে। যে কোন ধরনের ইনফেকশন, কিডনী , লিভার জটিলতা, ক্যান্সার,দীর্ঘমেয়াদী জটিল রোগ সহ বিভিন্ন কারনে রুচি কমে যেতে পারে।

যথাযথ রোগ নির্নয় না করে রুচি বাড়ানোর ঔষধ খেলে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। যেমন ধরুন কারও যক্ষা রোগ হয়েছে। খাবারের রুচি চলে গিয়ে শুকিয়ে যাচ্ছে, এখন তার যক্ষার চিকিৎসা না করে যদি আপনি রুচি বাড়ানোর উলটাপালটা ঔষধ দেন তখন দেখা যাবে যে রোগের তীব্রতা আরও বেড়ে রোগী খারাপ হয়ে যাবে।

ইদানিং পল্লী চিকিৎসকরা বুঝে বা না বুঝেই বহু রোগীকে রুচি বাড়ানোর জন্য স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ দিচ্ছেন। এতে একসময় স্টেরয়েডের মারাত্বক সাইড এফেক্ট নিয়ে রোগীরা চিকিৎসকের কাছে যান। দেখা যায় স্টেরয়েডের উপর একসময় ইয়াবার মত নির্ভরশীলতা তৈরী হয়। স্টেরয়েড ছাড়া উনারা মারাত্বক দুর্বল হয়ে যান, রক্তের লবন কমে যায়,কিছুই খেতে পারেন না।

তাই রুচি বাড়ানোর কোন ঔষধ নয়।
হালকা ব্যায়াম করুন, কাজে ব্যস্ত থাকুন, স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করুন, ফলমুল শাক সব্জি বেশি বেশি খান।

প্রয়োজনে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ হচ্ছে "সাইলেন্ট কিলার'। বাংলাদেশে চার কোটি মানুষ হাইপারটেনশনে ভুগছে! এর মধ্যে ৫৯% জানেই না ত...
17/05/2023

হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ হচ্ছে "সাইলেন্ট কিলার'। বাংলাদেশে চার কোটি মানুষ হাইপারটেনশনে ভুগছে! এর মধ্যে ৫৯% জানেই না তাদের হাই ব্লাড প্রেসার! আবার রোগে ভুগলেও ঔষধ খায় মাত্র ৩৬%। ঔষধ খাওয়ার পরও ৮৮% রোগীর প্রেসার নিয়ন্ত্রণে নেই! অনিয়ন্ত্রিত ব্লাড প্রেশার হার্ট, কিডনি, ব্রেন এবং চোখের ক্ষতি করে। নিয়ন্ত্রণহীন হাই ব্লাড প্রশার মৃত্যু ডেকে আনে। সমস্যা হচ্ছে, অনেকেই উচ্চ রক্তচাপের লক্ষ্মণগুলো বুঝতে পারেন না। স্থুলতা, শারিরীক নিস্ক্রিয়তা, অতিরিক্ত লবণ খাওয়া, কিছু ক্ষেত্রে জিনগত কারনেও উচ্চ রক্তচাপ হয়। WHO এর সর্বশেষ হিসাব বলছে বিশ্বে আনুমানিক ১২৮ কোটি লোক উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে এবং অপরিণত বয়সে মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারন এটি। কেউ কেউ এটিকে "নিরব মহামারী" বলেও সম্বোধন করেন। ঔষধ খাওয়ার পরও নিয়ন্ত্রণে না থাকার একটি অন্যতম কারন রক্তচাপ ঠিকভাবে না মাপা, খুব ক্যাজুয়ালি প্রেশার মাপা হয় অনেক সময়ই। যেমন, চা বা কফি খেয়ে প্রেশার মাপা উচিত নয়, প্রেশার মাপার সময় রোগীর পা আড়াআড়ি(ক্রস) রাখা যাবে না, হাত নির্দিষ্ট উচ্চতায় রাখতে হবে, বাহুর উপর কাপড় সরিয়ে নিতে হবে এবং প্রেশার মাপার সময় কথা বলা যাবে না। আজ ১৭ মে বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে, "সঠিকভাবে রক্তচাপ মাপুন, নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং দীর্ঘজীবী হোন'। বাংলাদেশেই বিশ্বে সবচেয়ে কম দামে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ঔষধ পাওয়া যায় তারপরও শুধুমাত্র ঠিকভাবে রক্তচাপ মাপা হচ্ছে না বলে হৃদরোগ আর স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ছে। সবার সচেতনতাই পারে এই নীরব মহামারীকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে।

সূত্র: বাংলাদেশ মেডিসিন সোসাইটি

29/03/2023

রমজানে প্রচুর তরল খাবার খান।একসংগে বেশি না খেয়ে বিরতি দিয়ে খান।

08/01/2023

ওজন কমানোর কোন ঔষধ নাই।খাবার নিয়ন্ত্রণ আর শারীরিক ব্যায়ামের কোন বিকল্প নেই।আর এজন্য আপনার ইচ্ছা শক্তিই যথেষ্ট।

একজন রিউমেটয়েড আর্থ্রাইটিস রোগীর হাতের ছবি। উনার অন্যান্য জোড়ার অবস্থা প্রায় একই রকম।দূর্ভাগ্যবশত উনি যথাযথ চিকিৎসা পানন...
01/01/2023

একজন রিউমেটয়েড আর্থ্রাইটিস রোগীর হাতের ছবি। উনার অন্যান্য জোড়ার অবস্থা প্রায় একই রকম।

দূর্ভাগ্যবশত উনি যথাযথ চিকিৎসা পাননি ফলে সারা শরীরের জয়েন্টের এ-ই অবস্থা। তাছাড়া দীর্ঘদিন ব্যাথার ঔষধ এবং স্টেরয়েড খেয়ে কিডনি বিকল হয়ে গেছে।মারাত্মক রক্তস্বল্পতা নিয়ে আজ আমার কাছে এসেছেন।

রোগের শুরুতে যথাযথ বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা পেলে উনার জোড়াগুলির এ-ই অবস্থা হতনা। অন্যান্য জটিলতা ও এড়ানো যেত।

তাই সাময়িক আরামের জন্য ইচ্ছেমতো ব্যাথানাশক বা অন্যান্য স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ খাবেন না।

01/01/2023

ক্যালেন্ডার ছাড়া কিছুই পরিবর্তন হলো না।

26/07/2022

গতকালের প্রথম আলোর খবর অনুযায়ী দেশে প্রতিদিন ৩০ জন মানুষ পানিতে ডুবে মারা যায়,যার অধিকাংশই শিশু।

দৈনিক আত্নহত্যা ও রোড ট্রাফিক এক্সিডেন্টেও কমবেশি ২৫/৩০ জন করে মারা যায়।এরা প্রায় সবাই কর্মক্ষম এবং কম বয়সী মানুষ।

আর করোনায় মারা যাচ্ছে দৈনিক ৩/৪ জন।অথচ আমরা এখনো কোভিড নিয়েই আছি।মিডিয়া হাইপ দেখলে মনে হয় কোভিড ছাড়া আর কোন রোগে মানুষ মারা যায়না!

কোভিড নিয়ে ব্যবসাপাতি বন্ধ করে আমাদেরকে প্রায়োরিটি বিবেচনায় প্রতিরোধ এবং সচেতনতা মুলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিৎ।

রোগী : ডাক্তার আমার প্রেশার শুধু আপ ডাউন করে।আমি : প্রেশার তো আপ ডাউন করারই জিনিস ।ইহা আপডাউন করে বলেই আপনি বেচে আছেন ,ব...
02/04/2022

রোগী : ডাক্তার আমার প্রেশার শুধু আপ ডাউন করে।
আমি : প্রেশার তো আপ ডাউন করারই জিনিস ।ইহা আপডাউন করে বলেই আপনি বেচে আছেন ,বিশ্রাম নিতে পারতেছেন ,কাজ করতে পারতেছেন ।

ব্যাখ্যা : আমাদের শরীরের প্রয়োজনে রক্ত চাপ সামান্য কমে বাড়ে।যেমন আমরা যখন ঘুমাই বা বিশ্রাম নেই তখন আমাদের শরীরের চাহিদা কম থাকে তাই ব্লাড প্রেশার একটু কমে।আবার যখন আমরা পরিশ্রম করি তখন শরীরের চাহিদা বেড়ে যায় তাই প্রেশার একটু বাড়তে পারে।

এরকম বহু কারন আছে যেখানে খুব সাময়িকভাবে রক্তচাপ বাড়তে বা কমতে পারে।

শুধু তাই নয় কারও কারও ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকলেই রক্ত চাপ বাড়তে পারে।এবং এর একটা নামও আছে ।একে বলা হয় White Coat Hypertension.

সুতরাং ব্লাড প্রেশার সামান্য এদিক সেদিক হলেই দুশ্চিন্তা করবেন না ।ব্লাড প্রেশার আপডাউনের চিন্তা করে করে প্রেশার বাড়ানো বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
Stay Cool ,Stay Healthy.

Address

Chorpara Road
Mymensingh

Opening Hours

Monday 17:00 - 20:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 17:00 - 20:00
Saturday 17:00 - 20:00
Sunday 17:00 - 20:00

Telephone

+8801716385511

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md Selim Uddin ,Medicine Specialist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share