Doctor group

Doctor group Online treatment

কিভাবে বুঝবেন আপনার স্বামী আপনাকে গোপনে ভালোবাসে আপনার স্বামী যদি আপনাকে গোপনে ভালোবাসেন, তবে তা সরাসরি প্রকাশ না করলেও ...
24/05/2025

কিভাবে বুঝবেন আপনার স্বামী আপনাকে গোপনে ভালোবাসে

আপনার স্বামী যদি আপনাকে গোপনে ভালোবাসেন, তবে তা সরাসরি প্রকাশ না করলেও কিছু আচরণ ও ইঙ্গিতের মাধ্যমে তা বোঝা যেতে পারে। নিচে কিছু লক্ষণ উল্লেখ করা হলো যা থেকে আপনি বুঝতে পারেন তিনি আপনাকে গোপনে ভালোবাসেন:

1. চোখের ভাষা: মাঝে মাঝে সে গভীরভাবে আপনার দিকে তাকায়, কিন্তু মুখে কিছু বলে না।

2. আপনার পছন্দ-অপছন্দ মনে রাখা: আপনার ছোট ছোট পছন্দ বা অপছন্দের বিষয়গুলো মনে রাখা এবং সে অনুযায়ী আচরণ করা গোপন ভালোবাসার প্রকাশ হতে পারে।

3. আপনার ভালো থাকার চিন্তা করা: তিনি যদি বারবার আপনার সুখ-সন্তুষ্টির কথা ভাবেন বা সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেন, তবে তা ভালোবাসার একটি নিঃশব্দ প্রকাশ।

4. হঠাৎ রোমান্টিক বা আবেগপ্রবণ হয়ে ওঠা: কোনো কারণ ছাড়াই হঠাৎ আবেগপূর্ণ কিছু বলা বা করা।

5. অন্যের সামনে আপনাকে সম্মান ও প্রশংসা করা: আপনার প্রতি গোপনে ভালোবাসা থাকলে, তিনি হয়তো অন্যের সামনে তা হালকা করে প্রকাশ করেন।

আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনার আলসার হয়েছে পেটে আলসার (gastric ulcer বা peptic ulcer) হয়েছে কিনা তা বোঝার কিছু সাধারণ লক্ষণ র...
24/05/2025

আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনার আলসার হয়েছে

পেটে আলসার (gastric ulcer বা peptic ulcer) হয়েছে কিনা তা বোঝার কিছু সাধারণ লক্ষণ রয়েছে। তবে নিশ্চিতভাবে জানতে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ ও কিছু পরীক্ষা প্রয়োজন। নিচে কিছু সাধারণ লক্ষণ উল্লেখ করা হলো:

পেটে আলসারের সাধারণ লক্ষণ:

1. পেটের মাঝামাঝি ব্যথা – বিশেষ করে বুকের নিচে ও নাভির ওপরের অংশে।

2. খালি পেটে ব্যথা বেড়ে যাওয়া – খাবার খাওয়ার পর ব্যথা কমে যেতে পারে।

3. বমি বমি ভাব বা বমি – মাঝে মাঝে রক্ত-সহ বমিও হতে পারে।

4. অতিরিক্ত গ্যাস, ঢেঁকুর – বুক জ্বালাপোড়া বা গ্যাসের মতো মনে হতে পারে।

5. ক্ষুধা থাকা সত্ত্বেও খেতে ভয় লাগা – ব্যথার ভয়ে।

6. ওজন কমে যাওয়া – দীর্ঘ মেয়াদে।

7. কালো রঙের পায়খানা – রক্ত থাকলে এমন হতে পারে।

কি করলে নিশ্চিত হওয়া যাবে:

এন্ডোস্কোপি (Endoscopy) – সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য পরীক্ষা, যেখানে পেটের ভেতর ক্যামেরা দিয়ে দেখা হয়।

H. pylori টেস্ট – এই ব্যাকটেরিয়াটি পেপটিক আলসারের অন্যতম কারণ।

স্টুল বা রক্ত পরীক্ষা – রক্তপাত বা H. pylori সংক্রমণ চিহ্নিত করতে।

কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন:

ব্যথা নিয়মিত বা তীব্র হয়

রক্ত বমি বা কালো পায়খানা হয়

খাবার খেতে সমস্যা হয়

সতর্কতা: নিজে নিজে ওষুধ (বিশেষ করে পেইনকিলার বা অ্যাসিড কমানোর ওষুধ) না খেয়ে একজন গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্টের পরামর্শ নেওয়াই সবচেয়ে ভালো।

চোখে ধানের বাড়ি (ধানের শিষ বা পাতার ধারালো অংশ) লাগলে তা চোখের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। দ্রুত ও সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি...
24/05/2025

চোখে ধানের বাড়ি
(ধানের শিষ বা পাতার ধারালো অংশ) লাগলে তা চোখের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। দ্রুত ও সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। নিচে করণীয়গুলো দেওয়া হলো:

প্রাথমিক করণীয়:

1. চোখে হাত না লাগানো: প্রথমেই চোখে ঘষাঘষি করবেন না। এতে ইনফেকশন বা ক্ষতি বাড়তে পারে।

2. চোখ ধোয়া: পরিষ্কার পানি বা স্টেরাইল স্যালাইন দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেলুন। এতে ধানের কণা বা ময়লা বের হয়ে যেতে পারে।

3. চোখ বন্ধ রাখা: চোখে ব্যথা থাকলে চোখ বন্ধ রেখে বিশ্রাম দিন, যাতে আরও ক্ষতি না হয়।

4. ঠান্ডা পানিতে কাপড় ভিজিয়ে চেপে ধরা: এটি ব্যথা ও ফোলাভাব কমাতে সহায়ক।

চিকিৎসা নেওয়া:

চোখে রক্ত জমে গেলে, ঝাপসা দেখা গেলে, ব্যথা বেড়ে গেলে বা অস্বস্তি না কমলে যত দ্রুত সম্ভব একজন চোখের বিশেষজ্ঞ ডাক্তার (অপথালমোলজিস্ট) এর কাছে যান।

কখনোই নিজে কোনো ড্রপ বা মলম ব্যবহার করবেন না চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া। ভুল ওষুধ ক্ষতি বাড়াতে পারে।

প্রতিরোধের উপায়:

ধান কাটার সময় বা মাঠে কাজ করার সময় সুরক্ষিত চশমা ব্যবহার করুন।

রক্তদানের বিশেষ উপকারিতা  রক্ত দেওয়ার (রক্তদান) বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে, যা একজন সুস্থ ব্যক্তির জন্য শারীরিক ও মানসিকভাব...
24/05/2025

রক্তদানের বিশেষ উপকারিতা

রক্ত দেওয়ার (রক্তদান) বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে, যা একজন সুস্থ ব্যক্তির জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবে উপকারী হতে পারে। নিচে রক্তদানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা তুলে ধরা হলো:

১. স্বাস্থ্যের উন্নয়ন

আয়রনের ভারসাম্য রক্ষা: নিয়মিত রক্ত দিলে শরীরে অতিরিক্ত আয়রন কমে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

নতুন রক্তকণিকার উৎপাদন: রক্ত দেওয়ার পর শরীর নতুন রক্তকণিকা তৈরি করে, যা রক্ত চলাচল ও শরীরের কার্যকারিতা উন্নত করে।

২. হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখা

গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত রক্তদানের মাধ্যমে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কিছুটা হ্রাস পেতে পারে।

৩. ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস

শরীরে অতিরিক্ত আয়রন জমা হলে কিছু নির্দিষ্ট ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে। নিয়মিত রক্তদানের মাধ্যমে এ ঝুঁকি কিছুটা হ্রাস করা যায়।

৪. ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

একবার রক্ত দিলে প্রায় ৬৫০ ক্যালোরি পর্যন্ত খরচ হতে পারে। যদিও এটা ওজন কমানোর প্রধান উপায় নয়, তবে এটি পরোক্ষভাবে উপকারি।

৫. মনের প্রশান্তি

রক্তদান একটি মানবিক ও সমাজসেবামূলক কাজ। কারো জীবন রক্ষায় সাহায্য করার মানসিক তৃপ্তি ও প্রশান্তি পাওয়া যায়।

৬. স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়ে যায়

রক্তদানের আগে রক্তচাপ, হিমোগ্লোবিন, রক্তের গ্রুপসহ কয়েকটি পরীক্ষা করা হয়, যা ব্যক্তির স্বাস্থ্য সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা দিতে পারে।

আপনি যদি সুস্থ থাকেন ও রক্তদানের উপযুক্ত হন, তবে নিয়মিত রক্তদান একটি ভালো অভ্যাস হতে পারে।

যৌবন ধরে রাখার ৭ টি উপায়যৌবন ধরে রাখার জন্য কিছু কার্যকর টিপস নিচে দেওয়া হলো, যা নিয়মিত অনুসরণ করলে শরীর ও মনের তারুণ্য ...
20/05/2025

যৌবন ধরে রাখার ৭ টি উপায়

যৌবন ধরে রাখার জন্য কিছু কার্যকর টিপস নিচে দেওয়া হলো, যা নিয়মিত অনুসরণ করলে শরীর ও মনের তারুণ্য দীর্ঘদিন বজায় রাখা সম্ভব:

১. সুস্থ খাদ্যাভ্যাস গঠন করুন

পর্যাপ্ত ফল ও সবজি খান (ভিটামিন A, C, E যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে)

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যুক্ত খাবার (যেমন: মাছ, বাদাম)

চিনি, প্রসেসড ফুড ও বেশি লবণ পরিহার করুন

প্রচুর পানি পান করুন

২. নিয়মিত ব্যায়াম করুন

সপ্তাহে অন্তত ৫ দিন ৩০ মিনিট হাঁটা, দৌড়ানো বা যে কোনো শারীরিক কসরত করুন

ইয়োগা বা স্ট্রেচিং অনুশীলন ত্বক ও মানসিক প্রশান্তি দেয়

৩. ঘুমকে অগ্রাধিকার দিন

প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা গাঢ় ঘুম জরুরি

ঘুমের ঘাটতি ত্বক ও হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে

৪. মানসিক চাপ কমান

মেডিটেশন বা ধ্যান অভ্যাস করুন

সময় মতো বিশ্রাম নিন এবং পছন্দের কাজ করুন

৫. ত্বকের যত্ন নিন

নিয়মিত ক্লিনজিং, ময়েশ্চারাইজিং ও সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন

মুখে প্রাকৃতিক ফেইস মাস্ক (যেমন: মধু ও লেবুর মাস্ক) প্রয়োগ করুন

৬. অ্যালকোহল ও ধূমপান পরিহার করুন

এগুলো ত্বক দ্রুত বুড়িয়ে যেতে সাহায্য করে এবং স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর

৭. সামাজিক সংযোগ বজায় রাখুন

ভালো সম্পর্ক ও হাসিখুশি মানসিকতা দীর্ঘসময় তারুণ্য ধরে রাখতে সহায়ক।

Golden Childhood❤️❤️
17/05/2025

Golden Childhood❤️❤️

শুভ রাত্রি বন্ধুরা ❤️❤️
16/05/2025

শুভ রাত্রি বন্ধুরা ❤️❤️

বাচ্চাদের জিহ্বায় ঘা (mouth ulcer বা canker sore) হওয়ার কয়েকটি সাধারণ কারণ ও তার চিকিৎসা নিচে দেওয়া হলো:কারণসমূহ:১. ভিটা...
16/05/2025

বাচ্চাদের জিহ্বায় ঘা (mouth ulcer বা canker sore) হওয়ার কয়েকটি সাধারণ কারণ ও তার চিকিৎসা নিচে দেওয়া হলো:

কারণসমূহ:

১. ভিটামিন ও খনিজের অভাব:
বিশেষ করে ভিটামিন B12, আয়রন, ও ফলিক অ্যাসিডের ঘাটতি থাকলে ঘা হতে পারে।

২. আঘাত:
দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া, শক্ত ব্রাশ ব্যবহার, বা গরম খাবার খাওয়ার ফলে জিহ্বায় ক্ষত হতে পারে।

৩. সংক্রমণ:
ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার কারণে (যেমন হার্পেস সিমপ্লেক্স ভাইরাস) জিহ্বায় ঘা হতে পারে।

৪. অ্যালার্জি বা অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া:
কিছু খাবার বা ওষুধে অ্যালার্জি থাকলে ঘা দেখা দিতে পারে।

৫. পেটের সমস্যা:
বদহজম বা পেটের কৃমির সংক্রমণও কখনও মুখে ঘা সৃষ্টি করতে পারে।

৬. ইমিউন সিস্টেম দুর্বল থাকা:
শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে ঘা সহজেই হতে পারে।

---

চিকিৎসা ও প্রতিকার:

১. খাবারে পরিবর্তন আনা:

ভিটামিন B12, আয়রন, ও ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ানো।

টক, ঝাল, ও শক্ত খাবার এড়িয়ে চলা।

2. মুখ পরিষ্কার রাখা:

নরম ব্রিসল যুক্ত টুথব্রাশ ব্যবহার করা।

বাচ্চার মুখ ও জিহ্বা নিয়মিত পরিষ্কার রাখা।

3. ওষুধ প্রয়োগ:

শিশুদের জন্য উপযুক্ত মাউথ জেল (যেমন bonjela, mucopain ইত্যাদি) প্রয়োগ করা যায় চিকিৎসকের পরামর্শে।

ব্যথা বেশি হলে প্যারাসিটামল বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পেইন রিলিভার।

4. গার্গল বা কুলকুচি:

গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে কুলকুচি (বড় বাচ্চাদের ক্ষেত্রে) করানো যেতে পারে।

5. চিকিৎসকের পরামর্শ:

ঘা যদি ৭-১০ দিনের বেশি থাকে বা বারবার হয়, তবে শিশু বিশেষজ্ঞ বা দাঁতের ডাক্তার দেখানো উচিত।

নাকের পলিপ (Nasal Polyp) হচ্ছে নাকের ভেতরের মিউকাস ঝিল্লিতে তৈরি হওয়া নরম, অগভীর, অপ্রাকৃতিক বৃদ্ধির মতো একটি গঠন। এটি ...
15/05/2025

নাকের পলিপ
(Nasal Polyp) হচ্ছে নাকের ভেতরের মিউকাস ঝিল্লিতে তৈরি হওয়া নরম, অগভীর, অপ্রাকৃতিক বৃদ্ধির মতো একটি গঠন। এটি সাধারণত ব্যথাহীন এবং অগভীর হয়, তবে বড় হলে শ্বাসকষ্ট, গন্ধ না পাওয়া বা সাইনাসে ইনফেকশন সৃষ্টি করতে পারে।

---

নাকের পলিপের কারণ:

১. দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহ (Chronic inflammation) – যেমন:

দীর্ঘদিন ধরে সাইনুসাইটিস

অ্যালার্জিক রাইনাইটিস (ধুলাবালি, ফুলের রেণু ইত্যাদিতে অ্যালার্জি)

অ্যাজমা

অ্যালার্জি বা সংবেদনশীলতা

অ্যাসপিরিন সেনসিটিভিটি (Aspirin-exacerbated respiratory disease)

২. আনুবংশিক কারণ (Genetic predisposition)
৩. সিস্টিক ফাইব্রোসিস (Cystic Fibrosis) – শিশুদের মধ্যে পলিপের একটা বড় কারণ।

---

লক্ষণসমূহ:

নাক বন্ধ থাকা

শ্বাস নিতে অসুবিধা

গন্ধের শক্তি কমে যাওয়া (anosmia)

নাক দিয়ে পানি পড়া

মাথাব্যথা বা মুখে চাপ অনুভব

নাক দিয়ে ঘন সাদা বা হলুদ স্রাব

ঘুমের সময় নাক ডাকা

---

চিকিৎসা:

১. ঔষধের মাধ্যমে চিকিৎসা:

নাকের স্টেরয়েড স্প্রে (যেমন: Fluticasone, Mometasone)

ওরাল স্টেরয়েড (অল্প সময়ের জন্য, যেমন: Prednisolone)

অ্যান্টিহিস্টামিন – অ্যালার্জি থাকলে

অ্যান্টিবায়োটিক – সেকেন্ডারি সংক্রমণ থাকলে

লিউকোট্রিন রিসেপ্টর ব্লকার (যেমন: Montelukast) – কিছু ক্ষেত্রে উপকারী

২. সার্জারি:

যদি ওষুধে কাজ না হয় বা পলিপ বড় হয়ে যায়, তবে এন্ডোস্কোপিক সাইনাস সার্জারি করা হয় পলিপ অপসারণের জন্য।

---

প্রতিরোধমূলক পরামর্শ:

ধুলো, ধোঁয়া ও অ্যালার্জি উপাদান থেকে দূরে থাকুন

নিয়মিত নাক ধোয়ার জন্য নরমাল স্যালাইন ব্যবহার করুন

ঠান্ডা ও ইনফেকশন থেকে সাবধান থাকুন

নিয়মিত ফলোআপ করুন চিকিৎসকের পরামর্শে

প্রয়োজনে একজন ENT (নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ) এর পরামর্শ নেওয়া উচিত।

I love the smell of fresh flowers. 🌺🌺🌺
15/05/2025

I love the smell of fresh flowers. 🌺🌺🌺

15/05/2025

বাচ্চাদের দাঁত উঠার লক্ষণসমূহ :
১। মাড়ি ফোলা ও লাল হয়ে যাওয়া।
২। বিরক্ত বা কান্নাকাটি করা ।
৩। ঘুমের ব্যাঘাত।
৪।সব কিছু মুখে দেওয়া ও কামড়ানোর প্রবণতা।
৫। জ্বর হওয়া।
৬। খাবারে অরুচি।
৭।মুখ দিয়ে অতিরিক্ত লালা পড়া।

14/05/2025

Address

Mymensingh

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doctor group posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category