Dr.Md.Rezaul Karim

Dr.Md.Rezaul Karim Rezaul Karim Rasel

Trained in Medicine,Dermatology, Sex & Gynecology. Diploma In-Medicine ( Dhaka) This is the official page of Dr. Md.

Rezaul Karim page. Like us to stay up to date with our latest Knowledge and information. Getting More info:
m.me/111979107920366

Hotline:
01716458001

WhatsApp:
01716458001

Email:
rezaulkarimrasel666@gmail.com
..................................
Our Privacy Policy:

We want to hear your opinions, but we ask that everyone on this page respect other users and the posting guidelines of Facebook and Dr. Md. We’ll remove any posts that we determine to be:

• Abusive, defamatory or unnecessarily obscene
• Threatening in any way or with content that intimidates, harasses or bullies anyone
• Fraudulent, deceptive or misleading
• In violation of any intellectual property right of another person or company
• In violation of any law
• Intentionally flaming, trolling, or spamming
• Does not relate, in whole or in part, to products or services offered by Dr. Md.

 #রিব  বা  #পাঁজরের  হাড় ভেঙ্গে গেলে!নিচে পাঁজরের হাড় দ্রুত জোড়া লাগাতে ও ব্যথা কমাতে কিছু সাধারণ পরামর্শ দিচ্ছি! (ডাক্ত...
04/08/2025

#রিব বা #পাঁজরের হাড় ভেঙ্গে গেলে!

নিচে পাঁজরের হাড় দ্রুত জোড়া লাগাতে ও ব্যথা কমাতে কিছু সাধারণ পরামর্শ দিচ্ছি! (ডাক্তারের পরামর্শের পাশাপাশি এগুলো করা যায়):

✅ *বিশ্রাম:*
– ভারি কাজ, ভার ওঠানো, জোরে হাঁসফাঁস বন্ধ রাখুন।
– বেশি নড়াচড়া না করা সবচেয়ে জরুরি।

✅ *সাপোর্ট:*
– ব্যথা বেশি হলে বুক বেঁধে না ফেলে *বালিশ দিয়ে সাপোর্ট* দিন, শ্বাস আটকাবার ঝুঁকি এড়াতে।
– হালকা বাঁকা হয়ে শুতে পারন, যাতে চাপ কম পড়ে।

✅ *ব্যথানাশক:*
– ডাক্তার প্রিসক্রাইব করা ব্যথার ওষুধ খাবেন।

✅ *ডায়েট:*
– পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন খাও। যেমন:
– দুধ, ডিম, মাছ
– বাদাম, তিল, ডাল
– ভিটামিন D রোদ থেকে বা সাপ্লিমেন্টে নিন।

✅ *শ্বাসপ্রশ্বাস ব্যায়াম (বুকের ফুসফুস ভালো রাখতে):*
– ধীরে গভীর শ্বাস নিন, ৫/১০ সেকেন্ড ধরে রাখো, ছাড়ুন। দিনে কয়েকবার করুন।
– কাশি এড়াতে মুখ ঢেকে হালকা কাশি দিন।

✅ *সময়:*
– পাঁজরের হাড় ৬–৮ সপ্তাহে বেশিরভাগ সেরে যায়। কারও একটু বেশি সময় লাগে।

⚠️ *যদি এগুলো হয়:*
– শ্বাস নিতে খুব কষ্ট
– বুক ফুলে যাওয়া
– তীব্র ব্যথা
– জ্বর

*হলে হাসপাতালে যাবেন।

#হাড় #অর্থপেডিক্স #পাঁজরেরহাড় #চিকিৎসা #৯৯ব্যাচ #তাড়াইল #কিশোরগন্জ #দাপুনিয়া #কাঁশর #স্কয়ারমাষ্টারবাড়ি #হবিরবাড়ি #ভালুকা #ময়মনসিংহ #ঢাকা #ঢাকাবাংলাদেশ

🚨ব্লাড প্রেশার সাধারণত বাম হাতেই মাপা হয় কেন?🛑➤এর পেছনে রয়েছে বেশ কিছু মেডিকেল ও শারীরবৃত্তীয় (physiological) কারণ। নিচ...
01/08/2025

🚨ব্লাড প্রেশার সাধারণত বাম হাতেই মাপা হয় কেন?🛑

➤এর পেছনে রয়েছে বেশ কিছু মেডিকেল ও শারীরবৃত্তীয় (physiological) কারণ। নিচে সেগুলো সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হলো:

🔬 ১. হৃদপিণ্ডের অবস্থান:

হৃদপিণ্ড (Heart) শরীরের বাম পাশে কিছুটা হেলে থাকে।

ফলে বাম হাতের ধমনী (artery)-তে রক্তচাপ সামান্য বেশি হতে পারে, যা বস্তুনিষ্ঠ ও নির্ভুল রিডিং দিতে সাহায্য করে।

🩺 ২. ক্লিনিক্যাল স্ট্যান্ডার্ড:

চিকিৎসাবিজ্ঞানে রক্তচাপ মাপার সময় বাম বাহুতে মাপা আন্তর্জাতিকভাবে একটি স্ট্যান্ডার্ড নিয়ম।

এতে করে বিভিন্ন সময়ের বা বিভিন্ন রোগীর রিডিং তুলনা করা সহজ হয়।

💓 ৩. প্রধান ধমনী (Aorta) এর সংযোগ:

হৃদপিণ্ড থেকে বের হওয়া প্রধান ধমনী (aorta) প্রথমে বাম দিকে মোড়ে যায়।

ফলে বাম বাহুতে রক্ত প্রবাহ একটু বেশি চাপযুক্ত হতে পারে।

🩻 ৪. চিকিৎসাজনিত সতর্কতা:

কিছু ক্ষেত্রে, ডান হাতে ইনফিউশন লাইন, ফিস্টুলা, বা অস্ত্রোপচারের দাগ থাকতে পারে।

এসব ক্ষেত্রে ডান হাত ব্যবহার না করে বাম হাত ব্যবহারই নিরাপদ।

⚖️ ব্যতিক্রম:

যদি চিকিৎসক মনে করেন বাম হাতে রিডিং সঠিক আসছে না, তাহলে উভয় হাতে মেপে পার্থক্য যাচাই করা হয়।

কখনো ডান হাতে উচ্চ চাপ পাওয়া গেলে সেটিকেই ধরা হয়।

✅ উপসংহার:

বাম হাতে ব্লাড প্রেশার মাপা হয় কারণ তা হৃদপিণ্ডের কাছাকাছি, নির্ভুলতা বেশি, এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানে স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে গৃহীত।

them to our community,

30/07/2025

ভয়াবহ ভাইরাস জ্বর চলছে — সতর্ক হোন, যত্ন নিন!

এই মুহূর্তে একটা নতুন ধরনের ভাইরাস জ্বর ছড়িয়ে পড়েছে চারদিকে।
ডেংগু বা চিকনগুনিয়া নয়, তবে লক্ষণগুলো ভয়াবহ এবং অনেকেই এতে আক্রান্ত হচ্ছেন।

যাদের বেবিদের এই জ্বরটা হবে , আমি প্রথমেই বলব আপনারা আগে ভেঙ্গে পড়বেন না , আপনারা ভেঙে পড়লে সেবা করতে পারবেন না। কারণ দিনশেষে আপনাদের সুস্থ থাকতে হবে তাহলেই বাচ্চারা ভালো থাকবে 😊
আমার ছেলেটাও এই জ্বরে ভুগছে,
শুধু বলছে মাথা ব্যথা পা ব্যথা হাত ব্যাথা,
মনে রাখবেন যে অসুস্থ হবে
তাকে কিছুক্ষণ পরপর স্বাস্থ্যকর খাবার দিবেন খাবারের উপরে কোন মেডিসিন নাই।
আমিও তাই করছি বর্তমানে এইসব রোগীরা খাবার দেখলে মনে করে বি*ষ, অল্প অল্প করে কিছুক্ষণ পরপর খাবার দিবেন
বমি করলে বমির মেডিসিন দিয়ে বমি বন্ধ করবে আগে।
🛑 লক্ষণগুলো:
হঠাৎ করে তীব্র জ্বর (১০৩°–১০৪°F)
শরীরের বিভিন্ন জায়গায় প্রচণ্ড ব্যথা (মাসল, জয়েন্ট, চোখ, পিঠ) মাথা ব্যাথা
প্রচণ্ড দুর্বলতা, মাথা ঘোরা
প্রেসার লো হয়ে যেতে পারে
জ্বর নেমে যাওয়ার পরও শরীরের ব্যথা রয়ে যায় অনেকদিন এবং প্রচুর দুর্বল থাকে।
✅ কী করবেন? চিকিৎসা ও সেরে ওঠার টিপস:
🥣 খাবার:
1. ভিটামিন সি-যুক্ত ফল: মাল্টা, কমলা, লেবু, আমলকি আমড়া,পেয়ারা,
2. জিঙ্ক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ খাবার: কলা, পাকা পেঁপে, ডিমের কুসুম
3. প্রোটিন: ডিম (সিদ্ধ), চিকেন স্যুপ, ডাল, খিচুড়ি মাছ
4. পানি বেশি করে খান – দিনে অন্তত ৩ লিটার ( স্যালাইন
বা লেবুর শরবত খাওয়া যেতে পারে) তবে চিনি খাওয়া মোটেই ঠিক নয়।
🧊 ব্যথা ও জ্বরের জন্য:
প্যারাসিটামল (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী)
গরম পানির সেঁক বা হালকা ম্যাসাজ
তুলসি, আদা, মধু দিয়ে ভাপ বা কাশির জন্য পানীয়
💆 জ্বরের পরের শরীর ব্যথা কমানোর ঘরোয়া টিপস:
গরম পানিতে লবণ দিয়ে গা মুছানো
হালকা স্ট্রেচিং বা ধীরে ধীরে হাঁটা শুরু করা
ম্যাগনেসিয়ামযুক্ত খাবার (পানিতে ভেজানো বাদাম, কলা)
আয়ুর্বেদিক তেল (যেমন নারকেল তেল বা পুদিনার তেল) দিয়ে হালকা মালিশ
⚠️ কখন হাসপাতালে যাবেন:
বারবার জ্বর আসছে
প্রেসার খুব কমে যাচ্ছে
খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে/অজ্ঞান ভাব
রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন অনিয়মিত
🧘‍♀️ মনে রাখবেন:
> জ্বর চলে গেলেও শরীর পুরোপুরি দুর্বল হয়ে পড়ে।
তাই ধৈর্য ধরে বিশ্রাম, ভালো খাবার, আর পর্যাপ্ত পানি–এগুলোই দ্রুত সেরে ওঠার চাবিকাঠি।
আপনাদের আশেপাশে কেউ আক্রান্ত হলে পোস্টটা শেয়ার করে তাকে জানাও কীভাবে একটু ভালোভাবে যত্ন নিতে পারে।

❤️ সুস্থ থাকুক তোমার পরিবার, বন্ধুবান্ধব, আশপাশের সবাই।

ডেংগু রোগ সনাক্তকরণঃটেস্টসমূহঃ CBC, NS1 Antigen, IgM antibody, IgG antibodyযেহেতু ঢাকায় ডেংগুর প্রকোপ বেড়েছে, জ্বর হওয়া ...
30/07/2025

ডেংগু রোগ সনাক্তকরণঃ
টেস্টসমূহঃ CBC, NS1 Antigen, IgM antibody, IgG antibody
যেহেতু ঢাকায় ডেংগুর প্রকোপ বেড়েছে, জ্বর হওয়া মাত্রই রোগীর CBC (Complete blood count) করতে দেওয়া উচিত।
CBC তে Platelet কমে যাওয়া ডেংগুর নির্দেশক। এখনকার ডেংগু তে Hematocrit এর পরিবর্তনও লক্ষনীয়।
দিন-১ থেকে দিন-৩ পর্যন্ত NS1 টেস্ট করতে হয়, এর পরে নয়। NS1 পজেটিভ হলে ডেংগু।
কিন্তু নেগেটিভ হলে ডেংগু নয় এমনটা বলা যায় না।
NS1 নেগেটিভ হলে, অথবা না করা গেলে..... যদি এরপরেও ৬ষ্ঠ দিন পর্যন্ত জ্বর থাকে, সাথে platelet, hematocrit অস্বাভাবিক থাকে, তাহলে
৭ম দিনে IgM antibody test করা যেতে পারে, যা ডেংগুর উপস্থিতি নিশ্চিত করে৷ ৭ম দিনের আগে সাধারনত IgM তৈরী হয় না।
এখনকার চলমান ডেংগুর প্রাদুর্ভাব, তা ধারণা করে হয়েছে নতুন সেরোটাইপ যাতে শরীরে ব্যাথা, মাংসপেশিতে ব্যাথা, চোখের পিছনে ব্যাথা, র‍্যাশ ইত্যাদি লক্ষণ তেমন দেখা যাচ্ছে না।
এবং যাদের মৃত্যু হচ্ছে তাদের dengue shock syndrome (DSS) এ হচ্ছে। DSS ডেংগু রোগের এক ধরণের পরিণতি। শরীরের ভিতরে বিভিন্ন প্রক্রিয়ার কারণে BP কমে গিয়ে রোগী শকে চলে যায়।
বর্তমানের ডেংগুতে hemorrhagic fever কম, DSS বেশি। এই ডেংগুর মূল চিকিতসা জ্বর বাড়লে প্যারাসিটামল, এবং DSS প্রতিরোধ করার জন্য শিরানালীতে স্যালাইন (IV Fluid- ringers lactate, DNS, plasma, blood) ইত্যাদি।
এছাড়া ডেংগুর কোন নির্দিষ্ট ওষুধ নেই।
বি, দ্রঃ ১০০-১০১ জ্বরের তাপমাত্রা উঠলেই সতর্ক হন৷ তরল খাবার খান, ও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

 #যৌনতার_বিরুদ্ধে_মিষ্টির_ষড়যন্ত্র!চিনিকে আমরা অনেক সময় ভালোবাসার প্রতীক ভাবি। কেক, চকোলেট, মিষ্টি দিয়ে সম্পর্কের মধুরতা...
24/07/2025

#যৌনতার_বিরুদ্ধে_মিষ্টির_ষড়যন্ত্র!
চিনিকে আমরা অনেক সময় ভালোবাসার প্রতীক ভাবি। কেক, চকোলেট, মিষ্টি দিয়ে সম্পর্কের মধুরতা বাড়ানো হয়। কিন্তু জানেন কি, এই মিষ্টি প্রেমের প্রতীক একদিন আপনার শারীরিক প্রেমের আলো নিভিয়ে দিতে পারে?

অতিরিক্ত চিনি শরীরে ইনসুলিন লেভেল বাড়ায়, যা হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে। বিশেষ করে টেস্টোস্টেরন হরমোনের স্তর নিচে নেমে যায়। পুরুষদের যৌন ইচ্ছা, শক্তি ও সক্ষমতা সবকিছুর মূল চাবিকাঠি এই টেস্টোস্টেরন। আর সেই হরমোনটাই যদি নিঃশেষ হয়ে যায়?

ইরেকশন ভেঙে দেয় ব্লাড সুগার। যৌন মিলনের সময় লিঙ্গে রক্ত চলাচল না হলে শক্ত অবস্থান আসে না। চিনি ধমনীতে প্রদাহ সৃষ্টি করে, রক্তনালী সংকুচিত হয়। ধীরে ধীরে নার্ভ গুলোর সংবেদনশীলতা নষ্ট হতে শুরু করে। এর ফলে লিঙ্গে অনুভূতি কমে, শক্ত হতে সময় লাগে অথবা হয়ই না।

- মস্তিষ্কের কুয়াশা
যৌন চিন্তা পর্যন্ত নষ্ট করে দেয়।
বেশি চিনি ব্রেনে "ফগ" তৈরি করে, মানে আপনি ঠিকভাবে ভাবতে পারবেন না। যৌন কল্পনা, অনুভূতি, ভালোবাসার উত্তাপ সব হয়ে যাবে শুষ্ক ও ক্লান্ত।

একজন মানুষ প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ২ চামচ চিনি দিয়ে চা খায়, দুপুরে এক গ্লাস কোমল পানীয়, রাতে মিষ্টি কিছু। তাকে বাইরে দেখে সুস্থ লাগলেও, ভিতরে ভিতরে তার শরীর যৌন মৃত্যুর পথে হাঁটছে।

আমি একবার একজন রোগীর কাছ থেকে শুনেছিলাম, তার যৌনচাহিদা ভালোই ছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে তার চাহিদা কমে যায়। চিকিৎসা করতে গিয়ে বুঝলাম, সে দিনে ১০ কাপ চা খায়, প্রতিদিন মিষ্টি কিছু না খেলে খাওয়া শেষ হয় না, এটি তার শরীর সেক্স ফাংশন একরকম "অফ" করে দিয়েছে।

শরীরকে মিষ্টি নয়,
প্রাকৃতিক যৌন শক্তির উৎস দিন যেমন মধু খেজুর এ জাতীয় মিষ্টি খাওয়ার জন্য চেষ্টা করুন।
#সংগৃহীত

21/07/2025

মাইলস্টোন স্কুলের বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে
হতাহতের সংখ্যা অনেক। ইতিমধ্যে ভলান্টিয়ার রা কাজ শুরু করেছে।
এবং
এই মুহূর্তে সবথেকে প্রয়োজনীয় জিনিস হবে 'রক্ত'। সকল রক্তদাতারা এগিয়ে আসুন।
লোকেশন আর ব্লাড গ্রুপ বলে যান।
অনেক ডোনার প্রয়োজন।

🤞🏻👍লিখাটা চরম সত্য॥আমিও অবাক হয়ে যাই কেমনে সম্ভব🤔“চা বেচে অমুক দিনে ১০ হাজার কামাচ্ছে""বেগুনের খেত করে মাসে ২ লাখ টাকা ই...
20/07/2025

🤞🏻👍লিখাটা চরম সত্য॥আমিও অবাক হয়ে যাই কেমনে সম্ভব🤔
“চা বেচে অমুক দিনে ১০ হাজার কামাচ্ছে"
"বেগুনের খেত করে মাসে ২ লাখ টাকা ইনকাম"
“৫ হাজার টাকা দিয়ে কাপড়ের বিজনেস শুরু করে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করছে”
"চাকরি ছেড়ে গোবর ছেনে কোটিপতি"
এসব গল্প এখন অনেকেই শোনায়।

তরুণদের জন্য পরামর্শ, এই ফাঁদে পড়বেন না। একদম নিজের চোখে দেখা অভিজ্ঞতা — আমাদের বয়সী একজন — ওয়েল পেইড জব ছেড়ে এইসব কুইক ক্যাশের নেশায় পড়ে গেল, এখন হাউমাউ করে মরছে।

আপনি যাই করেন, সেটার এক্সপান্ডিবিলিটি থাকতে হবে। ধরুন, একজন রিকশাওয়ালা, সে ডিসেন্ট আয় করে, এন্ট্রি লেভেল চাকরিজীবীর চেয়ে বেশি। রিকশাওয়ালারা মাসে ৩০ হাজার কামায় আর জবে নতুন হলে স্যালারি মাত্র ১৫ হাজার — ভিউ শিকারীরা আপনাকে এটুকুই বলবে।

এবার পরের হিসাবটা! ভাবুন, ওই রিকশাওয়ালা তার ইনকাম ডাবল করতে চায় বা নিদেনপক্ষে আর একটু বাড়াতে চায়। তার জন্য একমাত্র অপশন রিকশা চালানোর সময় বাড়িয়ে দেওয়া। ডাবল করতে চাইলে তাকে ১০ ঘন্টার জায়গায় ২০ ঘণ্টা রিকশা চালাতে হবে। এটা কী ফিজিক্যালি পসিবল? রোদ, বৃষ্টি তো আছেই, ছুটির দিনে কাজে না গেলে আয় নেই।

কিন্তু এন্ট্রি লেভেলের জবে ৪/৫ বছরে বেতন ডাবল হয়ে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক, কোনো অতিরিক্ত ঘন্টা না বাড়িয়েই।

আপনি যে কাজটা করতে চান সেটা তো আগে ভালো লাগতে হবে। ফেসবুকের এক লাইকখোরের লেখা পড়ে আপনি সিদ্ধান্ত নিলেন বাজারে বসে চা বেচবেন, চাকরির ডাবল ইনকাম। ভেবে দেখুন, আগামী ৩০ বছর আপনি কাপ পিরিচ আর চুলা নিয়ে চা বানাতে রাজি আছেন কিনা।

লাইফস্টাইলের ব্যাপার তো আছেই। আপনার যখন তেমন ইনকাম ছিল না, তখন আপনি বাইক চালাতেন। সামনে টাকা হবে, গাড়ি কিনবেন। কিন্তু এসব কাজে গাড়ির ভূমিকা কি? গাড়ি চালিয়ে কি আপনি ঝালমুড়ি বেচতে যাবেন?

চাকরিজীবি বা ডিসেন্ট লেভেলের উদ্যোক্তা হলে আপনি তার সাথে একটা লাইফস্টাইল আর নেটওয়ার্ক বাই ডিফল্ট পাবেন। এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ধরুন, আপনি একটা স্টেশনারি কোম্পানির মার্কেটিংয়ে জব করেন। আপনি আজ এই ভার্সিটিতে, কাল ওই ঝকঝকে অফিসে বি-টু-বি ডিল করতে যাবেন। কত হাই স্কিল লোকের সাথে পরিচিতি হবে, কন্টাক্ট বিনিময় হবে।

কিন্তু আপনি টাকা দেখে রাস্তায় বাদামের ঝুড়ি নিয়ে দাঁড়ালেন। আপনার নেটওয়ার্ক হবে পাশের ফুচকাওয়ালা, আইসক্রিম বিক্রেতা ইত্যাদি। ওই ফুচকাওয়ালার ওই মুহূর্তের সবচেয়ে বড় চিন্তা সে কতক্ষণে তার সব মাল বিক্রি করে ঘরে যাবে। আগামীকালও সে একই কাজ করবে। আপনার মতো তার অ্যাম্বিশন নেই, বড় কিছু করার ইচ্ছে নেই, দেশের মানুষের উপকারে আসার খায়েশ নেই।

মনে রাখবেন, Your network is your net-worth. আর ওই সমস্ত পেশায় যে খুব বেশি ইনকাম হয় তাও কিন্তু না। খবরের শিরোনামে লেখা "চাকরি ছেড়ে বেগুন চাষে লাখপতি", ভিতরে থাকে ১ বছরে আয় সর্বসাকুল্যে ৩ লাখ টাকা। মানে ওই লোক মাসে মাত্র ২৫ হাজার টাকা কামায়, এটা নিয়ে আবার নিউজও হয়!

তাই এইসব ভুয়া মোটিভেশনের ফাঁদে পড়বেন না। প্রতি বছর মিডিয়াগুলো নিজেদের স্বার্থেই এসব নিউজ করে। গত ৫ বছরে নিউজ তো কম দেখেননি, আইফোন হাতে চানাচুরওয়ালা, ডিএসএলআর হাতে চটপটি বিক্রেতা, আরো কত কি! প্রশ্ন হলো তারা এখন কোথায়? তারা এখনও কেন সেই রাস্তায় বসছে না আর ওরকম আয় করছে না? তাহলে এগুলো রিলায়েবল পেশা হয় কিভাবে?

কোনো কাজই ছোট নয়। কিন্তু সব কাজই যে আপনার ফিল্ড, তা-ও নয়। আপনার কাছে খুব ভালো একটা প্ল্যান আছে, কিন্তু পঞ্চাশ হাজার টাকার জন্য আপনি এগোতে পারছেন না। এখন আপনি যদি মাছ কুটে, চানাচুর বেচে ওই ৫০ হাজার টাকা জোগাড় করে ফেলতে পারেন, তাহলে সেটা ঠিক আছে। কিন্তু যেভাবে এসব পেশাকে সরাসরি একটা ওয়েল পেইড জবের বিকল্প হিসেবে দেখানো হচ্ছে, তা মোটেও রিয়েলিস্টিক নয়।

Collected….

আগামী ১লা সেপ্টেম্বর ২০২৫ হতে ৯ মাস বয়স থেকে ১৫ বছর বয়স/৯ম শ্রেনী পর্যন্ত সকল শিশুকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় (EPI) টাইফয়েড ...
17/07/2025

আগামী ১লা সেপ্টেম্বর ২০২৫ হতে ৯ মাস বয়স থেকে ১৫ বছর বয়স/৯ম শ্রেনী পর্যন্ত সকল শিশুকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় (EPI) টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে। টিকা পেতে হলে প্রত্যেক শিশুর ১৭ ডিজিটের ডিজিটাল জন্মনিবন্ধন সনদ থাকতে হবে। তাই যে শিশুর ডিজিটাল জন্মনিবন্ধন নাই তারা দ্রুত ডিজিটাল জন্মনিবন্ধন সনদ করে নিন।
মনে রাখবেন, সরকারি ব্যবস্থাপনায় আপনার শিশুকে টাইফয়েড টিকা দিতে হলে ডিজিটাল জন্মনিবন্ধন নিশ্চিত করুন এবং পরবর্তীতে সরকারি ব্যবস্থাপনায় টাইফয়েড টিকা দেওয়ার সময়সূচী ঘোষিত হবার পর টিকা দেওয়ার জন্য শিশু ও ডিজিটাল জন্মনিবন্ধন সনদ সহ EPI সেন্টারে নিয়ে আসুন।

https://vaxepi.gov.bd এই সাইটে গিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করুন।
ইতিমধ্যে আপনারা জানেন যে জরায়ুমুখের ক্যান্সার এইচপিভি(HPV) ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছিল। যারা তখন নিবন্ধন করেছেন তাদের আর নতুন করে নিবন্ধন লাগবেনা। তারা vaxepi.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে লগইন করবেন এবং টাইফয়েড ভ্যাকসিনের জন্য রেজিষ্ট্রেশন করবেন। যাদের করা নাই তারা দুইবার এ কাজটি করতে হবে।প্রথমে নিবন্ধন করতে হবে এবং দ্বিতীয়বার টাইফয়েডের জন্য রেজিষ্ট্রেশন করবেন। যারা পূর্বে রেজিষ্ট্রেশন করেছেন কিন্তু মোবাইল নাম্বার ভুলে গেছেন তারা ফরগেট মোবাইল নাম্বার অপশনে গিয়ে মোবাইল নাম্বার বের করতে পারবেন।না পারলে মোবাইল নাম্বার পরিবর্তন করে লগইন করতে পারবেন।শুধুমাত্র ইনস্ট্রাকশন ফলো করলেই বুঝতে পারবেন।

#সংগৃহীত

তখন আমি ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ছিলাম। তিনটি ঘটনা মনে রাখার মত! একজন মহিলাকে মৃত ঘোষণার পর দেখি তার ছেলে মায়ের শরীর থ...
03/07/2025

তখন আমি ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ছিলাম। তিনটি ঘটনা মনে রাখার মত! একজন মহিলাকে মৃত ঘোষণার পর দেখি তার ছেলে মায়ের শরীর থেকে স্বর্ণের গহনা খুলে নিচ্ছে। মৃত্যুর পর এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া । শরীর ফুলে গেলে তখন গহনা সরানো যায় না। ঘটনার এক ঘন্টা পর আরেক ছেলে ইমার্জেন্সিতে এসে হাউমাউ করে কান্না শুরু করলো। সে ভাই নাকি স্বর্ণ নিয়ে পালিয়েছে। ওটাতে তার ও ভাগ ছিল। মায়ের মৃত্যু ছাপিয়ে স্বর্ণের জন্য সে ছেলের কান্নায় আমি হতবিহ্বল হয়ে পড়লাম।

মেডিকেল সেক্টরে আমার বয়স প্রায় ২০ বছর। অসংখ্য মৃত্যু আর অপমৃত্যুর স্বাক্ষী আমি।
একবার সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত একজন মানুষকে লোকজন ধরাধরি করে রেখে গেল। এদেশে সড়ক দূর্ঘটনার পর সবার আগে খোয়া যায় প্রাণ, তারপর মোবাইল, তারপর মানিব্যাগ। আমি তার রক্তাক্ত দেহ হাতিয়ে ক্যাশমেমো জাতীয় একটা কাগজ পেলাম। সে নাম্বারে ফোন দিলাম। একজন ভদ্রমহিলা ফোন ধরলেন। একসময় বুঝলাম ভদ্রমহিলা মৃত লোকটির প্রাক্তন স্ত্রী। নতুন করে সংসার পেতেছেন চট্টগ্রামে। তিনি আসতে পারবেন না। পরিচিত অন্য কারো ফোন নাম্বার আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানালেন- উনাদের পরিবারের কারোর সাথে তার কোন যোগাযোগ নেই, ফোন নাম্বার ও নেই। ছেলের ফোন নাম্বার আছে কিন্তু ও দেশের বাহিরে থাকে। উপজেলায় আপনারা এতক্ষণ লাশ রাখতে পারবেন না। কবর দিয়ে দেন।

তিনি ফোনটা কেটে দিলেন।
ইমার্জেন্সীতে এসে একবার এক বাপের দুকন্যার ঝগড়া! সে কি ঝগড়া! কে ডেথ্ সার্টিফিকেট নিবে!
ইন্সুইরেন্স কোম্পানি আর ব্যাংকের ব্যাপার-স্যাপার।বললাম- টস করে ফেলেন। দুজনের গালে একই ওজনের দুটা চড় দিবো। যিনি ব্যথা পাবেন না। তিনি জয়ী হবেন। তারা দুজনেই বাঁকা চোখে আমার দিকে কটমট করে তাকালো।

তিনটা ঘটনাই শহরের তিনটা শিক্ষিত পরিবারের। আমার দুঃখ লাগে- বাবাগুলো তারপর ও নিজেকে সময় দেয়। অফিস থেকে বের হয়ে আড্ডা দিয়ে আসে, অনেক সময় বন্ধুদের নিয়ে ট্যূরে বের হয়। আর মায়েরা সন্তান আর এক পরিবারের পিছনে সারাটা জীবন কাটিয়ে দেয়।
মৃত্যুর পর যদি মানুষের পার্থিব পূনরুত্থান হতো, তাহলে সে সবচাইতে বেশি ঘৃণা করতো তার এমন সন্তানকে।

#সংগৃহীত #স্কয়ারমাষ্টারবাড়ি #ঢাকাবাংলাদেশ
লেখা -ডা.হাছিব

পরিস্থিতি পর্যালোচনা করলে বলতে হয় কোভিড ২০২৫ এর হানা থেকে নিজেকে কিছুটা নিরাপদ করতে আমরা আবার মাস্ক পরার দিকে ফিরে যাচ্ছ...
10/06/2025

পরিস্থিতি পর্যালোচনা করলে বলতে হয় কোভিড ২০২৫ এর হানা থেকে নিজেকে কিছুটা নিরাপদ করতে আমরা আবার মাস্ক পরার দিকে ফিরে যাচ্ছি।

COVID-Omicron XBB অতীতের থেকে আলাদা কারণ এটি মারাত্মক এবং সনাক্ত করা সহজ নয়, তাই সকলকে মাস্ক পরার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

১। নতুন COVID-Omicron XBB এর লক্ষণগুলি হল:

i). কাশি নেই।
ii). জ্বর নেই।
বেশিরভাগ লক্ষণগুলি নিম্নরূপ।

iii). জয়েন্টে ব্যথা।
iv). মাথাব্যথা।

v). গলা ব্যথা।
vi). পিঠে ব্যথা।

vii). নিউমোনিয়া।
viii). ক্নাটকীয়ভাবে ক্ষুধা হ্রাস পেয়েছে।

২। এছাড়াও, COVID-Omicron XBB ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় ৫ গুণবেশি বিষাক্ত এবং এর মৃত্যুর হারও বেশি।

৩। অতি অল্প সময়ের মধ্যে লক্ষণগুলি অত্যন্ত তীব্র হয়ে উঠবে এবং স্পষ্ট লক্ষণগুলির অনুপস্থিতিতেও পরিবর্তন ঘটবে।

৪। তাই আপনাকে আরও সতর্ক থাকতে হবে।

* এই রূপটি তুলনামূলকভাবে অল্প সময়ের মধ্যে এটি সরাসরি ফুসফুসের "জানালা" প্রভাবিত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখাতে শুরু করে।

৫। COVID-Omicron XBB-তে সংক্রামিত অল্প সংখ্যক রোগীকে জ্বর-মুক্ত এবং ব্যথা-মুক্ত হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, তবে এক্স-রে তে হালকা নিউমোনিয়া দেখা যায়।
এছাড়াও, নাকের গহ্বরের মধ্য দিয়ে তুলার সোয়াব পরীক্ষা করে COVID-Omicron XBB নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে এবং নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল পরীক্ষার সময় মিথ্যা নেতিবাচক পরীক্ষার উদাহরণ বাড়ছে।
তাই এই ভাইরাসটি খুবই ধূর্ত। এর ফলে, ভাইরাসটি সম্প্রদায়ের মধ্যে সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। সরাসরি মানুষের ফুসফুসকে সংক্রামিত করে, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্টের সমস্যা সৃষ্টি করে।
এটি ব্যাখ্যা করে যেকেন COVID -Omicron XBB এত সংক্রামক এবং মারাত্মক হয়ে উঠেছে*

৬। যতটা সম্ভব জনাকীর্ণ স্থান এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গায় এমনকি ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, মাস্কের উপযুক্ত স্তর পরুন এবং লক্ষণ ছাড়া কাশি বা হাঁচি না দিলে ঘন ঘন হাত ধুয়ে নিন।

এই COVID-Omicron XBB "WAVE" প্রথম COVID-19 মহামারীর চেয়েও মারাত্মক।

* অতএব, বিচক্ষণ, বৈচিত্র্যময় এবং নিবিড় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক।

নিরাপদ থাকার জন্য বাইরে বের হওয়ার সময় মাস্ক পরতে ভুলবেন না।

জনসচেতনতা তৈরীতে সম্ভব হলে পোষ্টটি শেয়ার করুন।

#সংগৃহীত #কোভিট #করোনা

✍️ সরকারি হাসপাতাল কিংবা প্রাইভেট ক্লিনিক, যেখানেই রোগী নিয়ে যান না কেন, নিচের পরামর্শগুলো অনুসরণের চেষ্টা করেই দেখুন না...
14/05/2025

✍️ সরকারি হাসপাতাল কিংবা প্রাইভেট ক্লিনিক, যেখানেই রোগী নিয়ে যান না কেন, নিচের পরামর্শগুলো অনুসরণের চেষ্টা করেই দেখুন না, কী ফল পাওয়া যায় !

✅ ১. সরকারি হাসপাতালে অপরিচিত যে লোকটি উপযাজক হয়ে আপনার ঘনিষ্ট হিসাবে ডাক্তারকে পরিচয় দিবে বা আপনার জন্য এখানে সেখানে ছুটোছুটি করবে, বুঝে নেবেন সে একজন দালাল। শুরুতেই তাকে মার্ক করে রাখুন। এড়িয়ে চলুন। তাতে টাকা, সম্মান ও রোগী তিনটাই বাঁচবে।

✅ ২. জরুরী বিভাগ থেকে ভর্তির পর কাগজটি নিজ হাতে বহন করে নিজের ওয়ার্ডে যাবার অভ্যাস করুন। অথবা বহনকারী লোকটি আপনাকে বড়সড় খরচ করিয়ে শুইয়ে দিতে পারে।

✅ ৩. ইমার্জেন্সীর ইএমও বা ওয়ার্ডের ডিউটি ডাক্তাররা ( ইন্টার্ন বা ইউনিটের সিএ, রেজিস্টার, আইএমও ) উচ্চশিক্ষিত ও আপনার রোগীর চিকিৎসা দেয়ার জন্য যথেষ্ঠ কোয়ালিফাইড।

সেখানে গিয়ে নিজের ক্ষমতা, শিক্ষাগত যোগ্যাতা, স্মার্টনেসের প্রমাণ দিতে যাবেন না। আপনি যতটুকু ভদ্রলোক হবেন, তারা তার চাইতে বেশি ভদ্র লোকের মত আপনাকে চিকিৎসা দিবে।

✅ ৪. হাসপাতালের সব সিরিয়াস রোগীর চিকিৎসা শুরু হয় ইএমও/ ইন্টার্ন/সিএ/আইএমও / রেজিস্ট্রারের হাত দিয়েই। তারা জানে কীভাবে রোগীকে দ্রুত সময়ে প্রাণ রক্ষাকারী চিকিৎসা দিতে হয়। বড় স্যার কখন দেখবে, কেন এখনো প্রফেসর / কন্স্যালট্যান্ট/ বড় ডাক্তার আসছে না বলে অতি স্মার্টনেসের পরিচয় দিবেন না। এতে চিকিৎসা প্রদানকারী চিকিৎসকের প্রতি আপনার অনাস্থা প্রকাশ পাবে। সেক্ষেত্রে আপনার জন্য প্রয়োজনীয় ইমার্জেন্সী চিকিৎসা দেয়াটা তার পক্ষে বিব্রতকর হয়ে উঠলে আপনারই ক্ষতি।

✅ ৫. শুক্রবার সাধারণত হাসপাতালের কন্স্যালটেন্ট/প্রফেসর এর রাউন্ড বন্ধ থাকে। বন্ধের দিনে ইএমও/ আইএমও/ এইচএমও/ ইন্টার্নরা থাকেন। এসময় ডাক্তার নাই, ডাক্তার দেখে নাই বলে হুলস্থুল বা চেচামেচী করে কাউকে বিব্রত করবেন না বা অন্য রোগীর অসুবিধা সৃষ্টি করবেন না। ডাক্তাররাও মানুষ। মনে রাখবেন, সরকারের অন্য সব বিভাগ সপ্তাহে ২ দিন ছুটি পায়, আর হাসপাতালের ডাক্তারদের ছুটি ১ দিন।

✅ ৬. হাসপাতাল থেকে সাপ্লাইকৃত ঔষুধ ডাক্তাররা দিবে না। সংশ্লিষ্ট ঔষুধের জন্য নার্স বা ইনচার্জকে ভদ্র ভাষায় বলুন।

✅ ৭. রোগীর পাশ থেকে আপনার সমস্ত আত্মীয় স্বজনকে সরিয়ে ফেলুন। তারা রোগীর কোনো কল্যাণে আসবে না। তাদের জন্য চিকিৎসা প্রদানে দেরি হয়, এতে এমনকি রোগী মারাও যেতে পারে। রোগীর পাশে মানুষ যত কম থাকবে, তত রোগীর তাড়াতাড়ি সুস্থ্য হবার সম্ভাবনা বাড়বে।

✅ ৮. সরকারী হাসপাতালে বেডের জন্য অযথা অনুযোগ / অনুরোধ করে করে চিকিৎসক বা নার্সদের অস্থির করে তুলবেন না। হাসপাতালে কেউ অযথা বেড দখল করে শুয়ে থাকেনা। সবাই অসুস্থ্য রোগী। সেখানে মুচি ডোম শুয়ে থাকলেও তাকে নামিয়ে আপনাকে উঠানো যাবেনা। বেড না থাকলে একজন ডাক্তারের মা নিজে অসুস্থ্য হয়ে আসলেও তাকে মেঝেতেই থাকতে হবে। সকল রোগী সমান। আর, রোগী বেড বা মেঝে যেখানেই থাকুক, সবাইকে সমান চিকিৎসাই দেওয়া হয়।

✅ ৯. কোন ধরনের রাজনৈতিক পরিচয় দিয়ে অতিরিক্ত এটেনশন আদায়ের চেষ্টা করবেন না। যদি কোন রোগী বা তাদের আত্মীয় স্বজন হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স বা ষ্টাফদের খুব বেশী বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, অতিরিক্ত ঝামেলা এড়ানোর জন্য তখন হয়তো তারা সবাই ঐ রোগীকে এড়িয়ে চলতে পারেন। এটা খুবই স্বাভাবিক। এতে কিন্তু ক্ষতিটা আপনারই।

✅ ১০. রোগী কী খাবে… বলে বারবার বিরক্ত করবেন না। যদি স্যালাইন চলে তাহলে ভেবে নিন তাকে আলাদা করে খাওয়াতে হবেনা। খাবার বন্ধ রাখা হয় রোগীর ভালোর জন্যই। কিছুক্ষণ না খেলে আপনার রোগী মারা যাবেনা।

✅ ১১. ক্যানুলা খুলে গেছে, স্যালাইন অফ কেন, ঔষুধ কখন খাবে, কিভাবে খাবে, ঔষুধটা চেক করে দিন তো…. এই প্রশ্নগুলো নার্সকে ভদ্রভাষায় জিজ্ঞাসা করুন। সাধারণত এগুলো তাদের দায়িত্ব। তারা শিক্ষিত ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। তাদের সম্মান করুন। এগুলো ডাক্তারের কাজ নয়।

✅ ১২. চিকিৎসককে সুন্দর ও ভদ্র ভাষায় সম্বোধন করুন। একইভাবে মহিলা ও পুরুষ নার্সকে " নার্স'" সম্বোধন করুন। আয়া বা কর্মচারীদেরকেও সুন্দর ভাষায় সম্বোধন করবেন। এগুলো আপনাকে ছোট করবে না বরং সম্মানীয় বানাবে। ডাক্তার, নার্স ও কর্মচারীরাও আপনাকে সাহায্য ও সম্মান করবে।

✅ ১৩. সরকারি হাসপাতাল কিন্তু আপনার ট্যাক্সের টাকায় তৈরী! এই হাসপাতালকে নিজের টাকায় বানানো বাড়ির মতই পরিষ্কার ও সুন্দর রাখতে চেষ্টা করুন। আপনি যেখানে থুথু বা নোংরা ফেলবেন, অন্যেরা সবাই আপনার ফেলা জায়গাতেই আরো থুথু বা ময়লা ফেলে ভাসিয়ে দেবে। অপরাধের শুরুটা কিন্তু আপনিই করলেন!

✅ ১৪. হাসপাতালের ডাক্তারদের উপর বিশ্বাস রাখুন। আপনিই লাভবান হবেন। কারণ আপনাকে সেবা কম দিলে ডাক্তাররা লাভবান হবে না।

✅ ১৫. রোগী মারা গেলে ডাক্তারকে গালিগালাজ না করে স্ব-স্ব ধর্মের সৃষ্টিকর্তার কাছে অনুযোগ বা অভিযোগ করুন। ডাক্তার একজন মানুষ। তিনি চেষ্টা করেছেন কিন্তু সৃষ্টিকর্তা আপনার রোগীর সুস্থ্যতা চাননি।

#সংগৃহীত, সংযোজিত ও পরিমার্জিত।🙏

স্যার আমার ডাইরিয়া হইসে, ভালো হইতেসে না।-ঔষধ খেয়েছেন কোন?-জ্বি স্যার, ফিলমেট খাইসি..-আর?-এমোডিস ও খাইসি..-আর?-জিম্যাক্স ...
01/04/2025

স্যার আমার ডাইরিয়া হইসে, ভালো হইতেসে না।
-ঔষধ খেয়েছেন কোন?
-জ্বি স্যার, ফিলমেট খাইসি..
-আর?
-এমোডিস ও খাইসি..
-আর?
-জিম্যাক্স খাইসি..
-আর?
-জক্স ও খাইসিলাম একটা..
-আর?
-ইমোটিল নিয়া আসছি, এখনো খাই নাই, তবে কাল রাইতে রস্টিল ট্যাবলেট খাইসিলাম একটা..
আর স্যালাইর ২০টার মত খালাইছি।১গ্লাসের মধ্য ২/৩টি স্যালাইন দিয়া ১৫/২০টা খাইছি।
- মাশাল্লাহ.. আর কিছু?
- না স্যার আর কিছু না। তয় শইলডা দুর্বল হই গেছে। পেশারডা মাপা দেহেন। এট্টু ভিটামিন খাওয়া লাগতে পারে মনে হইতেসে..

-বাহ, ভেরী গুড আইডিয়া। তা কয়দিন হইলো ডাইরিয়া???

-গতকাল দুপুর থেকে শুরু হইসে, আজ সন্ধ্যা পার হইয়ে যাইতেসে। এখনো কমতেসে না। ৮-৯ বার টয়লেট গেছি। স্যার এখন কি করবো?

- এখন বাসায় যাবেন, এরপর সব ঔষধ জানালা দিয়ে ফেলে দিবেন বাইরে।

-হ্যা স্যার?? কি কইলেন স্যার?

-জ্বী, সব ফেলে দেন। আর আমি চিকিৎসা বলে দিচ্ছি এখন, মন দিয়ে শুনুন।

এরপর তাকে চিকিৎসা দেওয়া হলো।

যারা কষ্ট করে এই লেখা পড়ছেন তাদের কেউ কেউ হয়ত জানতে চাচ্ছেন। যে চিকিৎসাটা আসলে কি দিয়েছিলাম?
তার আগে বলতে চাই।
উনার মত আপনারাও যদি জেনে থাকেন। যে ফিলমেট, ফ্লাজিল, এমোডিস, মেট্রো, জক্স, ইমোটিল এগুলো যত পারেন ততটা না খাওয়াটাই ভালো। ডাইরিয়ার ক্ষেত্রে আসল করনীয় কি?
তার মানে আপনি যা জানেন সেটা ভুল জানেন।

সঠিক কি করনীয় তা বলে দিচ্ছি আমি। কিন্তু তার আগে আপনাদের জন্য কিছু কথা।

" বলুন তো?
কোন সেই পৃথিবীর সেরা হাসপাতাল যেখানে ডাইরিয়ার চিকিৎসা খুব ভালো হয়? যেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থান থেকে বিদেশী চিকিৎসক রা এসে এসে চিকিৎসা শিখেন? রিসার্চ করেন?"

গর্ব সহকারে উত্তরটা দিয়ে দেই,
সেই সেরা যায়গাটা আমাদের দেশে। জায়গার নাম ICDDR'B (International Centre for Diarrhoeal Disease Research, Bangladesh)..
অর্থাৎ আমাদের বিখ্যাত "মহাখালী কলেরা হাসপাতাল.."

৫৮ বছর পুরানো সেই প্রতিষ্ঠানে প্রতিদিন শত শত ডাইরিয়ার রোগী যায়।

যদি কখনো সেখানে রোগী হয়ে বা রোগী নিয়ে যান।
তাহলে দেখবেন তারা তাদের এত এত রোগীদের সাধারনত ঐসব ফিলমেট, মেট্রো, এমোডিস, ইমোটিল ইত্যাদির কোনটাই দেয় না।
শুধু তাই ই না! সচরাচর তারা এন্টিবায়োটিক-ই দেয় না। এন্টিবায়োটিক ছাড়াই হাজার হাজার ডাইরিয়ার রোগী তারা ভালো করছে এবং সুনামের সাথেই করছে।

আমার ফ্রেন্ড এর কাকা ওখানে ভর্তি হয়ে ঝগড়া করে এসেছে। ভর্তির দ্বিতীয় দিন ওদের সাথে বিশাল হইচই করে বলেছেন,
" হুমুন্দির ফুতেরা কি চিকিৎসা দেয়? হাগতে হাগতে শেষ হইলাম। আমাকে একটাও এন্টিবায়োটিক দিলো না, হ্যাতেরা কোন চিকিৎসা জানে নি??"

আমার কপাল খারাপ যে ঠিক ঐ সময় আমি উনাকে দেখতে গিয়েছিলাম। উনি হুবহু উপরের কথাগুলোই বলেছিলেন। লজ্জায় মাথা কাটা যায় এমন অবস্থা..

আপনাদের কি মনে হয়? উনারা বেকুব?
ICDDR'B এর ডাক্তার রা চিকিৎসা জানেন না?

যেখানে আপনার বাসার সামনে ফার্মেসী তে গিয়ে ডাইরিয়া হয়েছে। বলার আগেই একটা ফিলমেট/ফ্লাজিল বা ইমোটিল গিলায় দেয়। সেখানে এতবড় প্রতিষ্ঠান। দেশ বিদেশের সবাই এক নাম এ চিনে। সেখানে ওরা সেই সব ঔষধ পারতপক্ষে দেয়ই না কেন??
নিশ্চই যুক্তি আছে।

ও যাক,নেক ভ্যান ভ্যান করেছি। এবার ডাইরিয়া হলে সঠিক ক্ষেত্রে করনীয় কি সেটা বলে দিচ্ছি..

#চিকিৎসা ঃ
সুস্থ্য স্বাভাবিক মানুষ আপনি।
একদিন মনের অজান্তে বাইরের খাবার বা জীবানুযুক্ত খাবার বা পানি খেয়েছেন।
আপনার পেটে ভুটভাট শুরু হয়েছে..
কিছুক্ষন পর শুরু হলো ডাইরিয়া.. পানির মত পায়খানা.. ডাইরেক্ট লাইন..সাথে বমি..সাথে জ্বর জ্বর ভাব।

এই রোগটিকে আমরা আমাদের ভাষায় বলি "গ্যাসট্রোএনটেরাইটিস"..

এই ডাইরিয়াটাই আপনাদের বেশী হয় এবং আপনারা অস্থির হয়ে যান। বস্তা বস্তা এন্টিবায়োটিক খেয়ে ডাইরিয়া কে "যায়গামত ব্রেক কষাতে"..

আসলে যেটা আপনাদের বুঝতে হবে, এটাকে ব্রেক কষানো টা মূল চিকিৎসা না।
এ সময়ে মূল চিকিৎসা হলো শরীরের পানি ঠিক রাখা।
আবার বলি,
এ সময় মূল চিকিৎসা হলো শরীরের পানি ঠিক রাখা।

ডাইরিয়ার তীব্রতা ১-৫ দিনের মাঝে সাধারনত নিজে থেকেই কমে যাবে। আপনি শুধু শরীরে পানি ঠিক রাখেন।

আপনার যা যা করতে হবে তা হলো,

১.আধা লিটার পানিতে ১টি ওরাল স্যালাইন মিশিয়ে নিবেন। এবং প্রতিবার পায়খানা হবার পর ১ গ্লাস করে পান করবেন।
২. ঘরের বাইরে বানানো কিছু খাবেন না।
৩.দুধ এবং দুধের তৈরী কিছু খাবেন না।
৪.ফল ও ফলের রস খাবেন না।বিশেষ করে পেঁপে খাবেন না।
৫.যদি কোন ধরনের ভিটামিন জাতীয় ঔষধ খেতে থাকেন। সেটা বন্ধ করে দিবেন।
৬. ডাইরিয়া ব্রেক কষানোর জন্য কখনোই ইমোটিল জাতীয় ঔষধ (গ্রুপ - লোপেরামাইড) খাবেন না। সাবধান!
৭. ভাত মাছ রেগুলার সব খাবার স্বাভাবিক যেমন খেতেন তেমনই খাবেন।

উপরে যেই ৭ টা কথা বললাম। ডাইরিয়ার চিকিৎসার মূল অংশ ঐ টাই।
বাকি থাকে এন্টিবায়োটিক এর প্রসংগ।
সে ক্ষেত্রে সুজোগ করে একবার ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। তিনি কোন এন্টিবায়োটিক যদি সাজেস্ট করে থাকেন। তাহলে সেটি ই খাবেন।

▒▒▒ ▒▒▒ ▒▒▒

ার্জেন্সী_হাসপাতালে_ভর্তি_লাগবে?

-যদি পর্যাপ্ত স্যলাইন খেতে না পারেন, বমি বেশী হয়..
-যদি আলাদা করে প্রস্রাব হওয়া বন্ধ হয়ে যায়। (পায়খানার সময় তো প্রস্রাব হয় ই। আলাদা করে শুধু প্রস্রাব এর কথা বলেছি)।
-যদি হাত পা ব্যথা বা কামড়ানো টাইপ কষ্ট শুরু হয়..
-প্রচন্ড নিস্তেজ হয়ে যায়।

উপরের বর্নিত জিনিসগুলো হলে হয়তো হাসপাতালে ভর্তি লাগতে পারে
(বিদ্রঃ মহাখালী কলেরা হাসপাতাল ২৪ ঘন্টা এ কাজে নিয়জিত।)

আর হ্যা, আপনি হয়তো জোয়ান তাগড়া মানুষ। ডাইরিয়া হলে স্যালাইন খেয়ে টেয়ে ম্যানেজ করে ২-৩ দিনের মাঝে হয়তো সুস্থ্য হলেন। ডাক্তার হয়তো দেখানোর প্রয়োজন হলো না।
কিন্তু যদি বাসার বৃদ্ধ এবং একেবারে শিশুদের যদি সামান্য ডাইরিয়াও হয়, সেটার জন্যেও একবার অন্তত ডাক্তার দেখাবেন।
▒▒▒ ▒▒▒ ▒▒▒

পরিশেষে,
এতবড় লেখায় আমার আসল মেসেজ বুঝতে পেরেছেন তো?
ছোট করে আবার বলি।

আপনার এবং আপনার আপনজনকে ডাইরিয়া হলে প্রথমে ঔষধের চাইতে স্যালাইন খেতে উৎসাহী করুন। এবং তা অবশ্যই একটি প্যাক আধা লিটার পানি মিশিয়ে।স্বদের জন্য পানি কম বা বেশি দেওয়া যাবেনা।
ডাইরিয়া হলে বস্তা বস্তা ঔষধ খেয়ে ওটাকে ব্রেক কষানোর জন্য অস্থির হবার দরকার নেই।
ভেতরের তৈরী দুষিত জিনিস বেরিয়ে যেতে দিন।
আপনি স্যালাইন খেয়ে শরীরে পানির পরিমান ঠিক রাখেন।
খাবারের নিয়মগুলো মানেন।
এইটুকু তেই আপনি ৮০% নিরাপদ।
এরপর ডাক্তার যদি মনে করেন যে এন্টিবায়োটিক লাগবে। সেটা যদি দেয়, তাইলে খাবেন...!
কষ্ট করে পোস্টটি পড়ার জন্য অপনাকে অসংখ্য, ধন্যবাদ।আর যদি লেখাটি ভালো লাগে থাকে। তাহলে অবশ্যই লাইক,কমেন্ট, শেয়ার করে অন্যজনকে জানার সুযোগ করে দিবেন।

#জীবনের_সংলাপ #চিকিৎসা #ডায়রিয়া #৯৯ব্যাচ #তাড়াইল #কিশোরগন্জ #দাপুনিয়া #সদর #কাঁশর #স্কয়ারমাষ্টারবাড়ি #হবিরবাড়ি #ভালুকা #ময়মনসিংহ #ঢাকা #ঢাকাবাংলাদেশ

Address

Square Master Bari, Bhaluka
Mymensingh
2200

Opening Hours

Monday 11:00 - 21:00
Tuesday 11:00 - 21:00
Wednesday 11:00 - 21:00
Thursday 11:00 - 21:00
Friday 11:00 - 21:00
Saturday 11:00 - 21:00
Sunday 11:00 - 21:00

Telephone

+8801716458001

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Md.Rezaul Karim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Md.Rezaul Karim:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram