Medi-Hope Diagnostic and Consultation Center

04/12/2025

04/12/2025

28/11/2025

আস্সালামু আলাইকুম, আজ শুক্রবার মেডি-হোপ ডায়াগনস্টিক ও কনসাল্টেশন সেন্টারে রোগী দেখবেন :
মেডিসিন, ডায়াবেটিস, শিশু, চর্ম-যৌন,এজমা,এলার্জি,বাত-ব্যথা,নাক-কান-গলা রোগে অভিজ্ঞ ডা. আব্দুল্লাহ আল মাসুম
এম,বি,বি,এস(ঢাকা)
সিএমইউ(আল্টা)
সময়: প্রতি শুক্রবার : সকাল ১১.০০ টা থেকে সন্ধ্যা ৬:০০ টা
চেম্বার: Medi-Hope Diagnostic and Consultation Center (01715325949,01611430696)
স্থান:দত্তের বাজার চৌরাস্তা, মহসীন প্লাজা (নিচতলা),পাগলা, গফরগাঁও , ময়মনসিংহ।
এখানে আলট্রাসনোগ্রাম,ইসিজিসহ অত্যাধুনিক এনালাইজার দ্বারা সার্বক্ষণিক প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। তাই স্বল্প খরচে গ্রামে থেকে শহরের মানের সেবা নিতে আপনার হাতের কাছে মেডি-হোপ এ আসুন।সেবা নিন,সুস্থ থাকুন।

20/11/2025

24/10/2025

https://www.facebook.com/share/1JEVFCr8A2/

23/10/2025

News,cnn,recent news,viral news,local news,internationalnews,

09/10/2025

আমাদের দেশের রোগীদের বিরাট একটা অংশ ঔষধের দোকান গুলিতে চিকিৎসা নেন। তারা এমবিবিএস চিকিৎসক এর কাছে যেতে চান না। তাদের অনেকের ধারণা চিকিৎসকদের কাছে গেলে ভিজিটসহ বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা করাতে হয়। এতে খরচ বেড়ে যায়। তাই সহজেই তারা বিভিন্ন ফার্মেসীতে যান। ফার্মেসীর ঔষধ বিক্রেতা তাদের উপসর্গ অনুযায়ী Medicine দিয়ে থাকেন।আমাদের দেশে অলি-গলিতে আছে ওষুধের দোকান। অনেক সময় মুদির দোকানেও বিক্রি হচ্ছে ওষুধ। কিন্তু এসব দোকানে প্রায়ই থাকে না লাইসেন্স। পাওয়া যায় না কোনো সার্টিফাইড ফার্মাসিস্টকেও। ওষুধের দোকান দিতে হলে ঔষধ প্রশাসনের ড্রাগ লাইসেন্স থাকা বাধ্যতামূলক। তাছাড়া বাংলাদেশ কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিস্টস সমিতি থেকে সি গ্রেডের ফার্মাসিস্টের সার্টিফিকেট নিতে হয় বিক্রেতাকে যা পেতে হলে বাংলাদেশ ফার্মাসিস্ট কাউন্সিলের অধীনে ৪ মাসের কোর্স করে পরীক্ষা দিতে হয়। এই সার্টিফিকেট যিনি পাবেন, তিনি ওষুধের দোকান দিতে পারবেন বা অন্য কোনো ওষুধের দোকানে চাকরি করতে পারবেন। এই ধরনের ট্রেইনিং না থাকায় চলছে যথেচ্চ ঔষধের ব্যবহার। এন্টিবায়োটিক এর ক্ষেত্রে কোনো নিয়ম মানা হয় না। ৭ দিনের এন্টিবায়োটিক ৩ দিন খেলেই চলবে বলে তারা বলে দেন। এই সব ফার্মেসী থেকে দেয়া
অযাচিত ব্যাথানাশক বড়ি খেয়ে কিডনি, লিভারে ক্ষতি করছেন অনেকেই। ডেংগু সহ বিভিন্ন জ্বরের রোগীদের তারা এন্টিবায়োটিক সহ বিভিন্ন NSAIDs দিয়ে দেন যার কারনে পরবর্তীতে জটিলতা নিয়ে, মৃত্যুর ঝুঁকিও দেখা দেয়।
অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্ট এখন বিরাট একটি চিন্তার বিষয় যার জন্য আমাদের এই ফার্মেসীর দেয়া যত্রতত্র এন্টিবায়োটিক ব্যবহার দায়ী। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিকের জন্য অনেক মানুষে কাজ করে না। অসুস্থ হয়ে পড়লে অনেক কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয়। অনেকে অকালে মৃত্যুবরণ করেন। প্রেসক্রিপসন ছাড়া ও কোর্স শেষ না করা এর একটি বড় কারণ।’
তাই ফার্মেসীর দেয়া চিকিৎসার ব্যাপারে সতর্ক হোন। নিজের প্রয়োজনেই এন্টিবায়োটিক, পেইন কিলার, স্টেরয়েড এর অপ্রয়োজনীয় ব্যবহার বর্জন করুন।

collected