Mental Health Services And Psychosocial Development Centre.

Mental Health Services And Psychosocial Development Centre. Psychology is the science of behaver

01/06/2025

ব্যক্তিত্ব হোক #আকর্ষণীয়!

১. ব্যক্তিত্বকে শক্তিশালী করতে প্রথমেই যে জিনিসটা আপনার মধ্যে প্রয়োজন তা হলো মানুষের কথা মনোযোগ সহকারে শোনার ক্ষমতা। সামনের মানুষটার থেকে প্রতি মুহূর্তে যে কত কিছু শেখার আছে, আপনি কখনোই বুঝবেন যদি না তার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনেন!

২. প্রতিদিন অন্তত ১ জন নতুন মানুষের সাথে পরিচিত হওয়ার চেষ্টা করুন। মানুষ কত বৈচিত্র্যময় আপনার এখনো কোনো ধারনাই নাই এবং সম্ভবত শেষ বয়স পর্যন্ত আমাদের সে বিষয়ে আসলেই কোনো ধারণা হওয়া সম্ভবও না!

৩. আপনার চালচলনের ও ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিন। মোট কমিউনিকেশনের ৯৩% হয়ে থাকে আচার-আচরণের মাধ্যমে। তাই আপনি কীভাবে হাঁটছেন, কিভাবে হাত নাড়ছেন -এগুলো আপনার ব্যক্তিত্বের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

৪. অনেক সময় দেখবেন, অনেকে মতামতের সাথে আমরা শতভাগ একমত নই, কিন্তু তার বাচনভঙ্গি এতই চমৎকার যে কথাগুলো শুনতে ভালো লাগছে। তাই ব্যক্তিত্বের জন্য বাচনভঙ্গি খুব গুরুত্বপূর্ণ।

৫. প্রতিদিন অবশ্যই নিজের জন্য কিছু সময় রাখুন। আপনি যা পছন্দ করেন, সেই কাজটুকু নিজের জন্য রাখা সময়টিতে করুন। এর ফলাফল আপনি নিজেই দেখতে পাবেন।

৬. সপ্তাহে অন্তত ১ টি নতুন বই পড়ার অভ্যাস করুন। সম্পূর্ণ দুনিয়া আপনি কখনোই দেখতে বা বুঝতে পারবেন না, বই আপনার সেই সীমাবদ্ধতাকে অনেকখানিই দূর করবে।

৭. প্রতিদিন কিছু কাজ করুন-

- ৮ ঘন্টা ঘুমান

- পরিমিত (অতিরিক্ত নয়) খাদ্য গ্রহণ করুন

- মেডিটেশন করুন

- পরিবারের সাথে কিছু সময় কাটান

- রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময় অবশ্যই সারাদিনে আপনার প্রাপ্তিগুলোকে একবার মনে করুন

- একজনকে প্রতিদিন সাহায্য করুন

৮. চমৎকার ব্যক্তিত্বের প্রায় সবার মাঝে একটি গুণ খুব সাধারণ। তাদের প্রত্যেকেরই জীবনের একটি লক্ষ্য ছিল বা আছে। তাই নিজের জীবনের একটি বা একাধিক লক্ষ্য ঠিক করে, সেই লক্ষ্য মতে পরিশ্রম করুন।

৯. সবকিছুর কিছু ইতিবাচক দিক থাকে, সেই পজিটিভ দিকগুলো নিজের মাঝে ধারণ করুন।

১০. সবাইকে সম্মান করুন।

ব্যক্তিত্ব তখনই শক্তিশালী বলা যায়, যখন সমাজের প্রভাবে ব্যক্তিত্ব প্রভাবিত হয় না , বরং ব্যক্তিত্বের প্রভাবে সমাজ ব্যবস্থা পরিবর্তন হয়!

ব্যক্তিত্ব হোক আকর্ষণীয়!১. ব্যক্তিত্বকে শক্তিশালী করতে প্রথমেই যে জিনিসটা আপনার মধ্যে প্রয়োজন তা হলো মানুষের কথা মনোযোগ...
31/05/2025

ব্যক্তিত্ব হোক আকর্ষণীয়!

১. ব্যক্তিত্বকে শক্তিশালী করতে প্রথমেই যে জিনিসটা আপনার মধ্যে প্রয়োজন তা হলো মানুষের কথা মনোযোগ সহকারে শোনার ক্ষমতা। সামনের মানুষটার থেকে প্রতি মুহূর্তে যে কত কিছু শেখার আছে, আপনি কখনোই বুঝবেন যদি না তার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনেন!

২. প্রতিদিন অন্তত ১ জন নতুন মানুষের সাথে পরিচিত হওয়ার চেষ্টা করুন। মানুষ কত বৈচিত্র্যময় আপনার এখনো কোনো ধারনাই নাই এবং সম্ভবত শেষ বয়স পর্যন্ত আমাদের সে বিষয়ে আসলেই কোনো ধারণা হওয়া সম্ভবও না!

৩. আপনার চালচলনের ও ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিন। মোট কমিউনিকেশনের ৯৩% হয়ে থাকে আচার-আচরণের মাধ্যমে। তাই আপনি কীভাবে হাঁটছেন, কিভাবে হাত নাড়ছেন -এগুলো আপনার ব্যক্তিত্বের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

৪. অনেক সময় দেখবেন, অনেকে মতামতের সাথে আমরা শতভাগ একমত নই, কিন্তু তার বাচনভঙ্গি এতই চমৎকার যে কথাগুলো শুনতে ভালো লাগছে। তাই ব্যক্তিত্বের জন্য বাচনভঙ্গি খুব গুরুত্বপূর্ণ।

৫. প্রতিদিন অবশ্যই নিজের জন্য কিছু সময় রাখুন। আপনি যা পছন্দ করেন, সেই কাজটুকু নিজের জন্য রাখা সময়টিতে করুন। এর ফলাফল আপনি নিজেই দেখতে পাবেন।

৬. সপ্তাহে অন্তত ১ টি নতুন বই পড়ার অভ্যাস করুন। সম্পূর্ণ দুনিয়া আপনি কখনোই দেখতে বা বুঝতে পারবেন না, বই আপনার সেই সীমাবদ্ধতাকে অনেকখানিই দূর করবে।

৭. প্রতিদিন কিছু কাজ করুন-

- ৮ ঘন্টা ঘুমান

- পরিমিত (অতিরিক্ত নয়) খাদ্য গ্রহণ করুন

- মেডিটেশন করুন

- পরিবারের সাথে কিছু সময় কাটান

- রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময় অবশ্যই সারাদিনে আপনার প্রাপ্তিগুলোকে একবার মনে করুন

- একজনকে প্রতিদিন সাহায্য করুন

৮. চমৎকার ব্যক্তিত্বের প্রায় সবার মাঝে একটি গুণ খুব সাধারণ। তাদের প্রত্যেকেরই জীবনের একটি লক্ষ্য ছিল বা আছে। তাই নিজের জীবনের একটি বা একাধিক লক্ষ্য ঠিক করে, সেই লক্ষ্য মতে পরিশ্রম করুন।

৯. সবকিছুর কিছু ইতিবাচক দিক থাকে, সেই পজিটিভ দিকগুলো নিজের মাঝে ধারণ করুন।

১০. সবাইকে সম্মান করুন।

ব্যক্তিত্ব তখনই শক্তিশালী বলা যায়, যখন সমাজের প্রভাবে ব্যক্তিত্ব প্রভাবিত হয় না , বরং ব্যক্তিত্বের প্রভাবে সমাজ ব্যবস্থা পরিবর্তন হয়!

মানুষের মন নিয়ন্ত্রণ করা শুনতে যতটা জটিল মনে হয়, আসলে কিছু মনস্তাত্ত্বিক কৌশল দিয়ে এটা করা সম্ভব। চলুন জেনে নিই কিভাব...
26/05/2025

মানুষের মন নিয়ন্ত্রণ করা শুনতে যতটা জটিল মনে হয়, আসলে কিছু মনস্তাত্ত্বিক কৌশল দিয়ে এটা করা সম্ভব। চলুন জেনে নিই কিভাবে মানুষকে নিয়ন্ত্রণের "জাল" বিছানো হয়: 🕸️

1. ভালোবাসা ও বিশ্বাসের ফাঁদ ❤️🤝

মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করার সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার হলো তার বিশ্বাস অর্জন করা। ভালোবাসা, মমতা, বা বন্ধুত্বের ছদ্মবেশে অনেকেই মানুষের মন নিয়ন্ত্রণ করে। একবার বিশ্বাস অর্জন করতে পারলে, সেই ব্যক্তি আপনার কথায় প্রভাবিত হবেই।

2. ভয় দেখানো বা চাপ তৈরি করা 😨⚡

ভয় মানুষের মনের সবচেয়ে বড় শত্রু। অনেকেই ভয় দেখিয়ে বা মানসিক চাপ তৈরি করে অন্যকে নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন: "তুমি এটা না করলে বিপদে পড়বে," বা "তোমার জন্য খারাপ কিছু হতে পারে।" এই ধরনের কথাগুলো মানুষকে ভীত করে এবং তারা নির্দেশ মেনে নেয়।

3. গ্যাসলাইটিং: বাস্তবতা নিয়ে বিভ্রান্ত করা 💡🌀

গ্যাসলাইটিং হলো এমন একটি কৌশল যেখানে একজন ব্যক্তিকে তার নিজের বুদ্ধি ও সিদ্ধান্ত নিয়ে সন্দেহ করানো হয়। যেমন: "তুমি ভুল মনে করছো," বা "এটা কখনোই হয়নি, তুমি ভুল বুঝেছো।" এভাবে মানুষ নিজের বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে এবং নিয়ন্ত্রণকারীর কথায় নির্ভরশীল হয়ে পড়ে।

4. পুরস্কার ও শাস্তির খেলা 🎖️

এই কৌশলে মানুষকে পুরস্কার বা শাস্তির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। যেমন: "তুমি এটা করলে ভালো কিছু পাবে," বা "তুমি এটা না করলে শাস্তি পাবে।" এই পদ্ধতিতে মানুষ পুরস্কারের লোভে বা শাস্তির ভয়ে নির্দেশ মেনে নেয়।

5. সামাজিক প্রভাব ও সম্মোহন 👥✨

সমাজ বা গোষ্ঠীর চাপও মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন: "সবাই এটা করছে, তুমি কেন করছো না?" বা "এটা না করলে সমাজে মান্যতা পাবে না।" এই ধরনের সামাজিক প্রভাব মানুষকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধেও কাজ করতে বাধ্য করে।

6. অনুভূতির সাথে খেলা 😢😡

মানুষের অনুভূতিকে কাজে লাগিয়েও তাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। যেমন: কাউকে দোষী বোধ করানো, অপরাধবোধ তৈরি করা, বা আবেগ দিয়ে চাপ দেওয়া। এই কৌশলে মানুষ আবেগের বশে সিদ্ধান্ত নেয়।

সতর্ক থাকুন! 🚨

মনস্তত্ত্বের এই জাল থেকে বেরিয়ে আসতে চাইলে নিজের বিশ্বাস, বুদ্ধি, এবং সিদ্ধান্তে অটল থাকুন। অন্যরা যেভাবে আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, সেটা বুঝতে পারলেই আপনি এই জাল থেকে মুক্ত হতে পারবেন। 🌟
ছবি সংগ্রহীত

25/05/2025

অনেকেই রাতের বেলা ফোন নিয়ে শুয়ে ফেসবুক স্ক্রল করতে থাকেন। ঘণ্টা পার হয়ে যায়, ঘুম আসে না। সকালে উঠে ক্লান্তি, দিনভর মনোযোগহীনতা।

এখন কী করবেন?

১. নিয়ম তৈরি করুন।

ফেসবুক ব্যবহারে সময়ের একটা সীমা থাকা জরুরি। আপনি দিনে কতক্ষণ ফেসবুকে থাকবেন সেটা আগে থেকেই ঠিক করে নিন। উদাহরণস্বরূপ, কাজের সময় বা পড়াশোনার মাঝে ফেসবুক থেকে দূরে থাকুন। সকাল বা রাতে স্ক্রল করার অভ্যাস থাকলে সেটা কমানোর চেষ্টা করুন। এক্সপার্টরা বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিদিন ৩০-৪০ মিনিটের বেশি সময় দিলে সেটা ক্ষতির দিকে নিয়ে যায়।

২. নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য থাকুক।

আপনার জীবনে ফেসবুকের ভূমিকা কী? এটা যোগাযোগের জন্য, কাজের জন্য, নাকি শুধুই বিনোদনের জন্য? এই প্রশ্নটা নিজেকে করুন। শুধু সময় কাটানোর জন্য ফেসবুকে ঢোকা মানে নিজের সময় নষ্ট করা। বরং ফেসবুক ব্যবহার করুন আপনার জীবনের কোনো প্রয়োজন মেটানোর জন্য। উদাহরণস্বরূপ, কাজের গ্রুপে আপডেট দেখুন বা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানুন।

৩. বিজ্ঞতার সঙ্গে এড়িয়ে চলুন।

ফেসবুকের প্রতিটা নিউজ, বিতর্ক, বা ট্রেন্ডে জড়ানো জরুরি নয়। এসব দেখে যদি আপনার মন খারাপ হয় বা মানসিক চাপ বাড়ে, তাহলে সেগুলো এড়িয়ে চলুন। সব পোস্ট বা কমেন্ট সেকশনে ঢুকতে হবে না। আপনার যা দরকার, সেটুকু দেখুন। বাকিটা স্ক্রল না করাই ভালো।

৪. ঘুমের সময় ফেসবুক নয়।

রাতের বেলা ঘুমানোর আগে ফেসবুক স্ক্রল করলে আপনার ব্রেন বিশ্রাম নিতে পারে না। স্ক্রিনের আলো মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখে, যার কারণে ঘুম আসতে দেরি হয়। তাই ঘুমানোর অন্তত ১ ঘণ্টা আগে ফোন সরিয়ে রাখুন। চাইলে ফোনটি আরেক ঘরে রেখে দিন।

৫. বুঝে শুনে ফলো করুন।

ফেসবুকে যাদের ফলো করছেন, তারা কি আপনাকে কোনো মানসিক শান্তি বা প্রেরণা দিচ্ছেন? যদি না দেন, তাহলে ভেবে দেখুন তাদের ফলো করা উচিত কি না। এমন মানুষদের ফলো করুন যারা ইতিবাচক, জ্ঞানবর্ধক বা অনুপ্রেরণামূলক পোস্ট করেন। এর ফলে আপনার নিউজফিড শুধু সময় নষ্ট করার জায়গা হবে না, বরং আপনার উন্নতির সহায়ক হবে।

ফেসবুক আমাদের জীবনের অংশ হতে পারে, তবে পুরো জীবন নয়।

সময়, ফোকাস, আর মানসিক শান্তি— এগুলো আপনার সবচেয়ে বড় সম্পদ।

24/05/2025

দুনিয়া সেই মানুষের, যারা নিজেদের শক্তিশালী করে তোলে, আত্মবিশ্বাস নিয়ে সামনে এগিয়ে যায়। তুমি কেন দুর্বল ভাববে নিজেকে? 💡

✅ যার আত্মবিশ্বাস আছে, সে সামনে এগিয়ে যায়!
✅ যে নিজেকে মূল্য দেয়, অন্যরাও তাকে সম্মান করে!
✅ যে শেখে, অনুশীলন করে, নিজের দক্ষতা বাড়ায় – সে দুনিয়াকে নেতৃত্ব দেয়!

💡 তুমি যদি নিজের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাও, তাহলে কেউ তোমাকে থামাতে পারবে না!

নিজের শরীরের ভাষা শক্তিশালী করো – আত্মবিশ্বাস ফুটিয়ে তুলো!
নিজের চিন্তাভাবনাকে ইতিবাচক রাখো – বড় স্বপ্ন দেখো!
নিজের কথা বলার দক্ষতা বাড়াও – যেন সবাই তোমার কথা গুরুত্ব দেয়!
🌟 তুমি দুর্বল নও, তুমি শক্তিশালী! শুধু নিজের ক্ষমতা চিনতে শেখো, নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যাও! দুনিয়াকে দেখিয়ে দাও, তুমিও জিততে এসেছো! 🚀🔥

Ss:Collect
24/05/2025

Ss:Collect

23/05/2025

চালাক মানুষ চেনার উপায়।

# # **চালাক মানুষ চেনার ৭টি স্পষ্ট উপায় (বিশ্লেষণসহ)**

**অবশ্যই শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইলো**

---

**১. তারা বেশি কথা না বলে পর্যবেক্ষণ করে**

চালাক মানুষ প্রথমেই নিজেকে প্রমাণ করতে চায় না।

তারা চুপচাপ সবকিছু দেখে, পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে এবং যখন সময় আসে, তখনই বলে— তাও সংক্ষেপে।

> _“যে কম বলে, সে বেশি বোঝে। যে বেশি বোঝে, সে কম ভুল করে।”_

---

**২. আবেগে ভাসে না, আবেগ বোঝে**

চালাক মানুষ রাগ, অভিমান বা ভালোবাসায় গা ভাসিয়ে দেয় না।

তারা আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করে, অন্যের আবেগ পড়ে বুঝতে পারে কোন কথা কখন বলা উচিত আর কখন নয়।

> _“তারা জানে, আবেগ দিয়ে সম্পর্ক টেকে না— বোঝাপড়া লাগে।”_

---

**৩. তারা কখনও নিজেকে সবার সামনে বড় দেখাতে চায় না**

চালাক মানুষ চুপচাপ নিজেকে তৈরি করে।

তারা নিজের শক্তি গোপন রাখে, কারণ তারা জানে—

**"যারা নিজের শক্তি দেখায়, তারা ভয় পায় হারানোর।"**

আর চালাকরা হারার ভয় পোষে না— জেতার কৌশল খোঁজে।

---

**৪. তারা পরিস্থিতি অনুযায়ী নিজেকে বদলাতে জানে**

চালাক মানুষ জেদি নয়, নমনীয়।

আজ যদি কঠোর হতে হয়, হয়— আর কাল যদি নরম হতে হয়, সেখানেও পিছু হটে না।

> _“চালাকরা জানে, টিকে থাকার জন্য জয় নয়, বদলই আসল চাবিকাঠি।”_

---

**৫. তারা সকলের বন্ধু হলেও, খুব কমজনকে বিশ্বাস করে**

স্মার্ট মানুষের মুখে হাসি সবার জন্য থাকে,

কিন্তু মন খুলে কথা বলে শুধু গুটিকয়েকের সঙ্গে।

তারা জানে—

**"বিশ্বাস ভুল জায়গায় রাখলে, আঘাত নিশ্চিত।"**

---

**৬. ভুল করলে শেখে, কিন্তু বারবার সেই ভুল করে না**

চালাক মানুষ ব্যর্থতা থেকে পালায় না— বরং সে ব্যর্থতা থেকেই তার শিক্ষা তুলে নেয়।

> _“একবার ভুল করা স্বাভাবিক, কিন্তু একই ভুল বারবার করা বোকার কাজ।”_

---

**৭. তারা কখন কাকে কী বলতে হয়, সেটা খুব ভালো বোঝে**

তারা অপ্রয়োজনে নিজের মনের কথা উজাড় করে না।

কারণ তারা জানে,

**"সব কথা সবাইকে বলার নয়— আর সব কান সত্য শোনার যোগ্য নয়।"**

---

# # # **শেষ কথা:**

চালাক মানে শুধু ডিগ্রি বা বই পড়া নয়।

চালাক সেই, যে মানুষ, সময় ও অনুভূতিকে বুঝে

**নিজেকে সেভাবে গড়ে তোলে— জেতার জন্য নয়, টিকে থাকার জন্য।**

 #অভ্যাস একদিনে যায় না। তো প্রথমেই আশা রাখবেন না, যে ১৮০° জীবন পাল্টে যাবে।১) সকালে অ্যালার্ম snooze না করে উঠে পড়ুন।২...
23/05/2025

#অভ্যাস একদিনে যায় না। তো প্রথমেই আশা রাখবেন না, যে ১৮০° জীবন পাল্টে যাবে।

১) সকালে অ্যালার্ম snooze না করে উঠে পড়ুন।

২) ঘুম থেকে উঠে, ফোনের নোটিফিকেশন চেক না করে বরং বিছানাটা গুছিয়ে ফেলুন।

৩) ব্যায়ামের অভ্যাস থাকলে তো‌ খুবই ভালো, আর না থাকলে প্রতিদিন অন্তত ১০-১৫ মিনিট ফ্রি হ্যাণ্ড করা শুরু করে দিন।

৪) সপ্তাহে একদিন বেছে নিন, কাজ বা পড়ালেখার পরিবর্তে নতুন কিছু শেখার।

৫) সপ্তাহের আরেক দিন ঘরের সমস্ত কাজ মিটিয়ে ফেলুন। সাবলম্বী হতে সুবিধা হবে।

৬) স্কুল বা কলেজের স্টুডেন্ট হলে, পার্ট টাইম কোনো চাকরি খুঁজে নিন। খুব বেশি নয়, শুধু, টাইপিং আর সামান্য ইংরেজি দক্ষতা থাকলে অনায়াসেই অনলাইন একটা কাজ তো পেয়েই যাবেন।

৭) ১০-১২ বছরের বেশি বয়স হলেই, প্রতিনিয়ত ত্বকের যত্ন নিন। বেশি বয়সে এর সুফল পাবেন।

23/05/2025

যে আপনার কথা বোঝে না, তার কাছে নিজেকে ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নেই। হাজার ব্যাখ্যা করলেও সে আপনার কথা বুঝবে না।

যার কাছে আপনি গুরুত্বপূর্ণ, হাজারো সমস্যার মাঝে সে আপনাকে ভুলবে না। আপনার খবর ঠিকই রাখবে। আপনাকে নিয়ে চিন্তিত থাকবে। ব্যাস্ততা একটা অযুহাত। গুরুত্বের উপর নির্ভর করে কে আপনার কতোটা খবর রাখবে।

দুঃসময়ে যে আপনার পাশে থাকতে পারে না, সুসময়ে আপনার পাশে থাকার অধিকার তার নাই। আপনার অর্থ-সম্পদ, ক্যারিয়ার কিংবা সোশাল স্ট্যাটাস যাদের কাছে বন্ধুত্ব কিংবা সম্পর্ক গড়ার মাপকাঠি, তারা চরম হিপোক্রেট। জাস্ট এভোয়েড দেম।

ভালোবাসা আর অবহেলা কখনো পাশাপাশি থাকতে পারে না। হাজারো অবহেলা কিংবা অবজ্ঞার পরেও আপনার আন্তরিকতা এবং ভালোবাসা একটা মানুষকে আপনার করে দিবে ভাবছেন! ইউ আর এ গ্রেট মিসটেক। যে আপনার, সে ইচ্ছাকৃত ভাবে কখনোই আপনাকে অবহেলা করবে না এবং আপনি কষ্ট পান এমন ব্যাবহারের বিষয়ে সচেতন থাকবে।

যে আপনাকে জঙ্গল ভাবে; তাকে আপনার পৃথিবী ভাবাটা বন্ধ করুন। নতুবা কখনো সন্মানিত হবেন না। যে যা পাওয়ার যোগ্য না, তা পেয়ে গেলে নিজের যোগ্যতা অনুসারেই প্রাপ্ত জিনিসের বিচার করে। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।

পৃথিবীতে শেষ বলে কিছু নেই। সব শেষই শুরুর বাহানা মাত্র। এই যে মৃত্যুকে আমরা শেষ বলি, মৃত্যুটাও কিন্তু অনন্ত যাত্রার একটা শুরু মাত্র। তাই অপেক্ষা করুন দাতে দাত কামড়ে। সময় আপনার জন্য কি চমক রেখেছে, তা হয়তো আপনার ধারনারও বাইরে।

28/04/2025

আজ আমি আপনাদের জানাবো এমন #৭টি কৌশল, যেগুলো বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করলে আপনি ধীরে ধীরে একজন আত্মবিশ্বাসী মানুষ হয়ে উঠবেন।

১. নিজেকে জানুন এবং বুঝুন

আত্মবিশ্বাস শুরু হয় নিজের চেনাশোনা থেকে। আপনি কী পারেন, আপনার দুর্বলতা কোথায়, আপনি কী ভালোবাসেন—এই জিনিসগুলো যদি আপনি বুঝতে পারেন, তাহলে আপনি নিজের ওপর বিশ্বাস রাখতে পারবেন।

কীভাবে করবেন?

প্রতিদিন ৫ মিনিট ডায়েরিতে লিখুন আপনি আজ কী শিখলেন

নিজের অর্জনের তালিকা তৈরি করুন

অতীতে কী অর্জন করেছেন, মনে করিয়ে দিন নিজেকে

২. সকালের রুটিন শক্তিশালী করুন

সকালে দিনের শুরুটাই যদি ইতিবাচক হয়, তাহলে সারা দিন আপনি ফোকাস ও আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলতে পারবেন।

পরামর্শ:

সকাল ৫টা–৬টার মধ্যে উঠে পড়ুন

অন্তত ১০ মিনিট ধ্যান বা প্রার্থনা করুন

নিজের লক্ষ্য চোখের সামনে রাখুন (ভিশন বোর্ড বানান)

৩. “পারি না” শব্দটা মুছে ফেলুন

অনেকেই বলেন—"আমি এটা পারি না", "আমি এতটা যোগ্য নই"। কিন্তু যদি বারবার আপনি নিজেকে বলেন, তাহলে মস্তিষ্ক সেটাকেই বিশ্বাস করবে।

বদলে বলুন:

"আমি এখনো শিখছি"

"আমি চেষ্টা করছি, এবং করতেই থাকবো"

"আমি একদিন অবশ্যই পারবো"

৪. অন্যের সঙ্গে তুলনা নয়, নিজের সঙ্গে তুলনা করুন

তুলনা করলে আপনি আপনার স্বকীয়তাকে হারান। আপনি কারো মতো নন, আপনি "আপনি"। আপনার উন্নতি আপনার গতিতে হবে।

প্র্যাকটিস করুন:

আপনার পুরোনো নিজের সাথে বর্তমানের তুলনা করুন

আগের চেয়ে কতটা উন্নতি করেছেন, সেটা উপলব্ধি করুন

৫. ছোট লক্ষ্য পূরণ করুন, বড় স্বপ্নের আগে

ছোট ছোট সাফল্য আপনাকে মানসিক শক্তি দেয়। বড় স্বপ্নের দিকে এগোতে গেলে প্রথমে ছোট ছোট লক্ষ্য পূরণ করে যান।

উদাহরণ:

প্রতিদিন ১০ মিনিট পড়া

এক সপ্তাহে এক টা নতুন স্কিল শেখা

৭ দিনের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া থেকে বিরতি

৬. নিজের দুর্বলতাকে গ্রহণ করুন

সব মানুষেরই সীমাবদ্ধতা আছে। দুর্বলতা লুকিয়ে রাখলে আত্মবিশ্বাস ভাঙে। বরং স্বীকার করুন, শিখুন, পরিবর্তন আনুন।

মনে রাখবেন:

দুর্বলতা মানে আপনি মানুষ

আপনি যদি নিজেকে ক্ষমা করতে পারেন, তখন আপনি সত্যিই শক্তিশালী

৭. চর্চা করুন – আত্মবিশ্বাসেরও অনুশীলন লাগে

প্রতিদিন নিজেকে একটি ছোট চ্যালেঞ্জ দিন।

একজন অচেনা মানুষের সাথে কথা বলুন

নিজের লেখা কোথাও প্রকাশ করুন

ক্যামেরার সামনে কথা বলার চেষ্টা করুন

এগুলো আপনাকে ধীরে ধীরে নিজেকে উপস্থাপন করতে সাহস দেবে।

28/04/2025

সাইলেন্স মাইগ্রেন কী?
সাইলেন্ট মাইগ্রেন হলো মাইগ্রেনের একটি ধরন, যেখানে মাথাব্যথা হয় না, তবে অন্যান্য সাধারণ মাইগ্রেনের উপসর্গ দেখা যায়—যেমন: চোখে ঝাপসা দেখা, আলো বা শব্দে অতিরিক্ত সংবেদনশীলতা, বমিভাব, বা অ্যারা (দৃষ্টিতে বিভ্রান্তি)।

 #মানসিক কষ্ট দূর করার জন্য প্রতিদিন রুটিন অনুযায়ী ২০ মিনিট ধ্যান করুন!
18/04/2025

#মানসিক কষ্ট দূর করার জন্য প্রতিদিন রুটিন অনুযায়ী ২০ মিনিট ধ্যান করুন!

Address

Mymensingh

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mental Health Services And Psychosocial Development Centre. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Mental Health Services And Psychosocial Development Centre.:

Share