RAHMAN MEDICAL HALL

RAHMAN MEDICAL HALL একটি সচেতনতা মুলক সাইড, এই পেইজ লাইক দ?

31/07/2025
24/07/2025
এই যে হাতে তুলে রাখা অদ্ভুত সুন্দর জিনিসটা দেখছেন, এটা কোনো গাছের শিকড় বা শৈল্পিক ভাস্কর্য নয়। এটি আমাদের মস্তিষ্কের ঠিক...
08/07/2025

এই যে হাতে তুলে রাখা অদ্ভুত সুন্দর জিনিসটা দেখছেন, এটা কোনো গাছের শিকড় বা শৈল্পিক ভাস্কর্য নয়। এটি আমাদের মস্তিষ্কের ঠিক গভীরে থাকা রক্তনালীর একটি চক্র, যার নাম “সার্কেল অফ উইলিস (Circle of Willis)”।

ভাবুন তো, এটা আমাদের মস্তিষ্কের জন্য সৃষ্টিকর্তা দেয়া নিজস্ব এক ‘ব্যাকআপ প্ল্যান’! 😮

আমাদের মস্তিষ্ক সচল থাকার জন্য নিরবচ্ছিন্ন রক্ত সরবরাহ চায়। কোনো কারণে মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহকারী কোনো ধমনী যদি বন্ধ হয়ে যায় বা সরু হয়ে আসে (যেমনটা ভয়াবহ স্ট্রোকে হয়), তখন সৃষ্টি হয় মহাবিপদ। ঠিক এই সময়েই ত্রাতার ভূমিকায় আসে এই সার্কেল অফ উইলিস। এটি একটি ‘রিং রোডের’ মতো কাজ করে। একদিকের রাস্তা বন্ধ থাকলে, সে অন্যদিক দিয়ে রক্ত পাঠিয়ে দিয়ে মস্তিষ্কের কোষগুলোকে বাঁচিয়ে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করে। এক কথায়, এটি আমাদের মস্তিষ্কের জীবনরক্ষাকারী এক নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

কিন্তু সবচেয়ে চমকে দেওয়ার মতো তথ্যটি হলো...
গবেষণা বলছে, “৫০% এরও কম মানুষের শরীরে” এই সার্কেল অফ উইলিস ‘পাঠ্যবইয়ের বা নিচের ছবির মতো’ নিখুঁত বা সম্পূর্ণ থাকে! 🤯

হ্যাঁ, ঠিকই পড়েছেন। বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রেই এই চক্রের কোনো না কোনো অংশ “সরু, ছোট বা অনুপস্থিত” থাকে। 😢 সৃষ্টিকর্তা কতটা বৈচিত্র্যময় আর অদ্ভুত সুন্দরভাবে আমাদের শরীরকে গড়ে তুলেছে, তা ভাবলে অবাক হতে হয়!

নিউরোভাসকুলার অ্যানাটমি কতটা জটিল, সূক্ষ্ম আর অবিশ্বাস্য। নিজের শরীরকে জানুন, ভালোবাসুন। সৃষ্টিকর্তার দেওয়া এই অমূল্য উপহারের যত্ন নিন। ❤️
RAHMAN MEDICAL HALL RAHMAN MEDICAL HALL ড্রাগিস্ট এন্ড কেমিস্ট (সাপোর্ট গ্রুপ)

Radiopaedia.org, the peer-reviewed collaborative radiology resource.

★ কোলেস্টেরল —- আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে কোলেষ্টেরল,★ ট্রাইগ্লিসারাইড —- ...
26/06/2025

★ কোলেস্টেরল —- আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে কোলেষ্টেরল,

★ ট্রাইগ্লিসারাইড —- কোলেস্টেরলের কিছু সাঙ্গ পাঙ্গ থাকে, তবে একেবারে ডান হাতের মস্তান হচ্ছে — ট্রাইগ্লিসারাইড, এদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় মাস্তানি করে রাস্তা ব্লক করা , অর্থাৎ শহরকে অচল করার চেষ্টা করা ,

★ হৃৎপিন্ড হচ্ছে শরীর নামের শহরটির প্রাণকেন্দ্র বা মেন জায়গা। যেমন কলকাতার ধর্মতলা এলাকা, শহরের সব রাস্তাগুলি এসে মিশেছে এই হৃৎপিন্ড নামক প্রাণকেন্দ্রে ,

কিন্তু সমাজবিরোধীদের সংখ্যা বেশী হলে কি হয় আমরা সবাই জানি । এরা নিত্য নতুন হাঙ্গামা বাধিয়ে শহরের প্রাণকেন্দ্রকে অর্থাৎ হৃৎপিন্ডকে অচল করে দিতে চায় ।
তাহলে আমাদের শরীর নামক শহরে কি পুলিশ নেই ? যারা মাস্তানদের ক্রসফায়ার করবে , তাদের ছত্রভঙ্গ করে জেলে‌ ভরবে ?

হ্যাঁ, আছে, পুলিশ থাকবে না এমন জায়গা আছে?

★ একজন কড়া পুলিস অফিসারের নাম –H D L, এই পুলিশ অফিসারটি পাড়ায় পাড়ায় মাস্তানী করা মাস্তানদের রাস্তা থেকে ধরে এনে জেলে পাঠিয়ে দেয় ।

★ জেলের মধ্যে থাকে জেল সুপারিন্টেন্ডেন্ট, তার নাম– লিভার বাবু, এই লিভার বাবু ট্রাইগ্লিসারাইড সমাজবিরোধীদের পিটিয়ে বাইল সল্ট বানায়, তারপর শহরের পয়োনিষ্কাশন পাইপ লাইনের মাধ্যমে পায়খানার সাথে শহর থেকে ঘাড় ধরে বের করে দেয়,
শাস্তি পায় মাস্তানরা,

★ কিন্তু সরষের মধ্যে ভূত থাকে, কিছু নেতারা আবার এই সব মাস্তানদের হাতছাড়া করতে চায় না, ভোটের সময় তো কাজে লাগে এদের!

★ এইরকম একজন নেতার নাম—L D L, তিনি ক্ষমতার জোরে নানান কায়দাকানুন করে এই সব মাস্তানদের কোর্ট থেকে জামিন করিয়ে আবার রাস্তায় নামিয়ে দেয়,

আবার মাস্তানদের মাতলামো আর বাঁদরামো আরম্ভ হয়, আবার রাস্তা ব্লক হয়, আবার পুরো শহরে জ্যাম লেগে যায়,

★ আবার সেই কড়া পুলিস অফিসার H D L বাবু পিস্তল উঁচিয়ে কিছু পুলিস নিয়ে দৌড়ে আসে।
কিন্তু তারা L D L নেতা, আর কোলেস্টেরল মাস্তানদের যৌথ শক্তির সাথে কখনও কখনও পেরে ওঠে না, বেশ কিছু পুলিশ মারাও পড়ে। পুলিশের সংখ্যা কমতে থাকে, কড়া অফিসার H D L ও এক সময় ম্রিয়মান হয়ে পড়ে, মাস্তানরা তখন আরও উল্লসিত হতে থাকে,

শহরের পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর হতে থাকে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ড ও অচল হয়ে পড়ে,

তাহলে উপায়?
উপায় হলো— মাস্তান মাফিয়াদের কমাতে কড়া পুলিশ অফিসার বাড়াতে হবে,

অনেক H D L , অর্থাৎ অনেক কড়া পুলিস অফিসার চাই,

এইসব কড়া পুলিশ অফিসার যত বাড়বে , ততই —

* মাস্তানরা, মানে– Cholesterol,
* মাস্তানের চামচেরা — মানে– Triglycerides ,
* দুষ্টু নেতা— মানে L D L রা কমতে থাকবে, ।

শরীর শহর আবার প্রানচাঞ্চল্য ফিরে পাবে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট আবার মাস্তানদের অবরোধ থেকে মুক্তি পাবে, হার্ট ব্লকও আর হবে না,

আর শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট সুস্থভাবে বাঁচা মানে শরীর শহরের সবাই সুস্থভাবে বাঁচতে পারবে ।

তাহলে এই থিওরি অনুযায়ী দুষ্টদের দমন করে ভালো কড়া পুলিস অফিসারদের বহাল রাখতে হলে কি
করতে হবে?

পুরো শহরের সবাইকে এ্যাকটিভ হতে হবে, সবাইকে নড়াচড়া করতে হবে, কঠোর পরিশ্রম করে ঘাম ঝরাতে হবে,

—- হাঁটতে হবে,
দিনের মধ্যে কিছুটা সময় বের করে পই পই করে দৌড়ানোর মতন করে হাঁটতে হবে,

হাতে হাত ধরে গল্প করতে করতে হাঁটা নয়,

জোরে জোরে দ্রুুতগতিতে কমপক্ষে আধঘন্টা হাঁটার শেষে সারা শরীর যেন ঘামে ভরে যায়!

” কদম কদম বাড়ায়ে যা ”
এই ছন্দের হাঁটা নয়!

তাহলেই শরীর নামক শহরের সবাই ঠিক থাকবে, কেউ ঝিমিয়ে পড়বে না,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ডও ঠিক থাকবে!

✍️ RAHMAN MEDICAL HALL ড্রাগিস্ট এন্ড কেমিস্ট (সাপোর্ট গ্রুপ) RAHMAN MEDICAL HALL

৭৩ বছর বয়সী নারীর শরীরে ৩০ বছর ধরে জমে থাকা মৃত ভ্রূণ!চিকিৎসা পরীক্ষায় ধরা পড়েছে এক বিরল ঘটনা—৭৩ বছর বয়সী এক নারীর শরীরে...
24/06/2025

৭৩ বছর বয়সী নারীর শরীরে ৩০ বছর ধরে জমে থাকা মৃত ভ্রূণ!

চিকিৎসা পরীক্ষায় ধরা পড়েছে এক বিরল ঘটনা—৭৩ বছর বয়সী এক নারীর শরীরে রয়েছে ৩০ বছর আগে মারা যাওয়া একটি ভ্রূণ।
চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই অবস্থাকে বলা হয় লিথোপেডিয়ন (Lithopedion) বা "পাথরভ্রূণ"।

🧬 এটি এমন একটি বিরল অবস্থা, যেখানে গর্ভে ভ্রূণ মারা যাওয়ার পরও তা শরীর থেকে বের হয় না। বরং, সময়ের সাথে সাথে শরীর সেটিকে চুনযুক্ত পদার্থ দিয়ে ঘিরে ফেলে—ফলে মৃত ভ্রূণটি ধীরে ধীরে ফসিল বা পাথরের মতো হয়ে যায়।

➡️ সাধারণত, গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় ট্রাইমেস্টারে এমন মৃ*ত্যু হলে এবং শরীর যদি তা শনাক্ত করতে না পারে বা যথাযথ প্রতিক্রিয়া না দেয়, তাহলে এমন ঘটনা ঘটে। বহু বছর ধরে ভ্রূণটি পেটের ভেতর লুকিয়ে থাকে—কোনো উপসর্গও দেখা যায় না।

⚠️ সতর্কবার্তা:
যেকোনো অস্বাভাবিক শারীরিক উপসর্গ বা গর্ভাবস্থায় ব্যথা, রক্তপাত, বা নড়াচড়ার অভাব দেখা দিলে দেরি না করে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেক সময় নীরবতাই ভয়ংকর বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

একটা শেয়ার করতে ভুলবেন না ।

19/06/2025

ঘটনাটা যুক্তরাজ্যের। ৩০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি গাড়ি চালানোর সময় হাঁচি আটকানোর জন্য একইসাথে নাক চেপে ধরেন ও মুখ বন্ধ করেন। এরপরই তার গলা ব্যথা শুরু হয়। ঐ সময় তিনি hay fever এর উপসর্গে ভুগছিলেন।

ঐ ব্যক্তির কথাবার্তায় কিংবা শ্বাস-প্রশ্বাসে কোনো সমস্যা হচ্ছিল না। তবে, চিকিৎসকরা তার গলার পরীক্ষা করার সময় হালকা “ক্র্যাক্লিং” শব্দ শুনতে পান। গলায় এক্স-রে করে দেখা যায়, ঘাড়ের ত্বকের নিচে বাতাস আটকে আছে। নিশ্চিত হওয়ার জন্য সিটি স্ক্যান করে তারা দেখতে পান ঘাড়ের তৃতীয় ও চতুর্থ কশেরুকার মাঝখানের শ্বাসনালি বা ট্রাকিয়াতে রীতিমত ছিদ্র হয়ে গেছে! আয়তন ২x২ মিলিমিটার।

পরে চিকিৎসকরা তাকে দুই দিন হাসপাতালে রেখে পর্যবেক্ষণ করেন এবং সার্জারি ছাড়াই কিছু পেইন কিলার ও hay fever এর ওষুধ দেন, দুই সপ্তাহের জন্য কোনো কষ্টকর বা পরিশ্রমী কাজ করতে নিষেধ করেন। পাঁচ সপ্তাহ পর ফলো-আপ সিটিস্ক্যানে দেখা যায় শ্বাসনালির ছিদ্রটি সম্পূর্ণ সেরে গেছে।চিকিৎসকরা হাঁচি আটকে রাখা থেকে এই ধরনের সমস্যা ঐ লোকের ক্ষেত্রেই প্রথম প্রত্যক্ষ করেন। হাঁচি পেলে তা চেপে রাখবেন না। একটি হ্যাঁচ্ছু - ই পারে এই বিপদ থেকে আপনাকে রক্ষা করতে! 🤧

কার্টেসি: Md Mahdin Al Abrar
Team Science Bee

সতর্কতা মূলক পোস্ট ⚠️🚨পুরটা পরলে বুজতে পারবেন🙏বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমানে এই রোগ টা ছরাচ্ছে৷ নিজে সতর্ক হন,,  অন্য...
14/06/2025

সতর্কতা মূলক পোস্ট ⚠️🚨
পুরটা পরলে বুজতে পারবেন🙏

বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমানে এই রোগ টা ছরাচ্ছে৷
নিজে সতর্ক হন,, অন্য কে সতর্ক করুন 🫵👍

আপনাদের সন্তানের চুলকানি বা স্ক্যাবিস থেকে মুক্তি পেতে হলে আমার লেখা এই পোস্টটি ভালো ভাবে পড়ুন এবং বুঝুন।
________________________________________
স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarcoptes Scabiei নামক এক ধরনের পোকা বা ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (mite) দ্বারা হয়। এটি খুবই সংক্রামক এবং চুলকানির মাধ্যমে এর প্রধান উপসর্গ প্রকাশ পায়।

স্ক্যাবিসের ভয়াবহতা :

১. চরম চুলকানি: স্ক্যাবিস হলে বিশেষ করে রাতে বেশি চুলকানি হয়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক বাচ্চারা চুলকাতে চুলকাতে ঘুম ভেঙে যায়, যন্ত্রনায় কান্নাকাটি করে।

২. চামড়ায় ফুসকুড়ি ও ক্ষত: স্ক্যাবিস হলে ঘর্ষণ এবং চুলকানোর ফলে চামড়ায় ঘা ও ইনফেকশন হতে পারে। কখনো কখনো চামড়ার নিচে পুঁজ জমে যায়।

৩. পরিবারে দ্রুত ছড়ায়: স্ক্যাবিস রোগে পরিবারে একজন আক্রান্ত হলে তার সংস্পর্শে এলে পুরো পরিবার এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ এটি।

৪. দীর্ঘমেয়াদে হলে সেকেন্ডারি ইনফেকশন: স্ক্যাবিসের সঠিক চিকিৎসা না হলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, সেলুলাইটিস, এমনকি শিশু রোগীর কিডনি সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে, তাই সচেতনতা ভীষন ভাবে প্রয়োজন।

৫. মানসিক অস্বস্তি: অতিরিক্ত চুলকানি ও অস্বস্তির কারণে শিশুর মানসিক চাপ ও অস্থিরতা তৈরি হয়।

স্ক্যাবিস থেকে মুক্তির উপায়:

১. চিকিৎসা:

☞ পারমেথ্রিন - ৫% (Permethrin - 5%) ক্রিম: এটি সবচেয়ে কার্যকর। শরীরের গলা থেকে পা পর্যন্ত মেখে রাতভর রেখে সকালে (১০-১২ ঘন্টা শরীরে রাখার পর) ধুয়ে ফেলতে হয়। এই নিয়মে একটু ভুল হলে কোনেভাবেই এউ স্ক্যাবিস রোগ শরীর থেকে যাবেনা। মাসের পর মাস এই রোগের অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে। হাজার হাজার টাকা, ১০-১২টা ডাক্তার যাই করেন, কাজ হবেনা। শরীরের এক ইঞ্চি তো দূরের কথা একসূতা পরিমাণ জায়গাও বাদ রাখবেন না, রাতে ওয়াসরুমে গেলে, ওষুধ ধুয়ে গেলে, আবার প্রয়োগ করুন। মনে রাখবেন, ভীষণ জরুরি। না কমলে ৭ দিন পরপর একই নিয়মে ব্যবহার করুন। আর অবশ্যই পরদিন সকালে গায়ে থাকা পোষাক, বিছানার চাদর, বালিশের কাভার সব কিছু গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে ফেলুন। নিজের ও শিশুর শরীর গরম পানি ও বডি ওয়াস দিয়ে ভালো ভাবে রগরে গোসল করুন ও করান।

☞ আপনার শিশুকে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখানোর পর শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী (Permethrin - 5% + Crotamiton) Combined Cream বা Monosulfuram - 25% Solutions ইত্যাদি ব্যাবহার করতে পারবেন।

☞ আইভারমেকটিন (Ivermectin) ওষুধ: কিছু ক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আপনার শিশুর স্ক্যাবিস রোগের চিকিৎসায় খাওয়ার ওষুধ দিতে পারেন, বিশেষ করে জটিল ও পুনঃসংক্রমণের ক্ষেত্রে।

☞ অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট: চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। শিশুদের ক্ষেত্রে Syrup বড়দের ক্ষেত্রে ট্যাবলেট।

২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে রোদে শুকাতে হবে।

এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র থেকে ৩ দিন পর্যন্ত দূরে রাখতে হবে (কারণ রোগ সৃষ্টিকারী পোকা বা মাইট ২–৩ দিন বেঁচে থাকে)।

৩. একসাথে চিকিৎসা:

পরিবারের সকল সদস্যকে একসাথে চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। এমনকি উপসর্গ না থাকলেও। এটা খুবি জরুরি।

৪. নিয়মিত হাত ধোয়া ও শরীর পরিষ্কার রাখাবেন। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সবার আগে ভালো ভাবে হাত ধোয়ার অভ্যাস করবেন। এতে রিইনফেকশন হবার সম্ভাবনা কমে যায়।

বিশেষ সতর্কতা:

শিশুদের জন্য শিশু বিশেষজ্ঞ এবং গর্ভবতীদের নারীদের গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ ঔষধ গুলো শিশু ও নারীদের প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই স্ক্যাবিসকে সাধারন ভাবে দেখবেন না। এর ভয়াবহতা অনেক। তাই সচেতন হবেন। যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন এখন সম্পূর্ণ সুস্থ তারাও প্রতি মাসে একবার করে পরিবারের সবাই একসাথে পারমিথ্রিন ৫% ব্যবহার করুন এবং পরিধেয় পোষাক, বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
নিজে জানুন অন্যকে জানান।

আশা করি আজকের আলোচনা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে, আমার জন্য দোয়া রাখবেন, সবাই সুস্থ থাকবেন, সম্ভব হলে এই পোস্টটি শেয়ার করবেন।

দয়া করে আপনারা সবাই সচেতন হবেন।

মনে রাখবেন, আপনার সচেতনতা, আপনার সন্তানের জন্য আশীর্বাদ।
RAHMAN MEDICAL HALL

🛡️ COVID আবার শুরু — এখনই সময় ইমিউনিটি গড়ার!রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Immune System) কোনো ওষুধে হঠাৎ করে তৈরি হয় না।এটা গড়ে ও...
10/06/2025

🛡️ COVID আবার শুরু — এখনই সময় ইমিউনিটি গড়ার!

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Immune System) কোনো ওষুধে হঠাৎ করে তৈরি হয় না।
এটা গড়ে ওঠে সঠিক জীবনযাপন দিয়ে—যা আপনি প্রতিদিন করছেন বা উপেক্ষা করছেন।

✅ করণীয় (Evidence-Based Immunity Boosters):

১. 🛑 চিনি বাদ দিন (Sugar is a silent killer)
• চিনি ইমিউন সেল এর কাজ ৪০-৫০% কমিয়ে দেয়
• ইনফ্ল্যামেশন বাড়িয়ে দেয়, যা ভাইরাস প্রতিরোধে বাঁধা

২. 🥗 ঘরোয়া স্বাস্থ্যকর খাবার খান
• লোকাল দেশি খাবার, ভাজাপোড়া বাদ
• শাকসবজি, আদা, রসুন, হলুদ, ভিটামিন সি (লেবু, আমলকি, পেয়ারা)

🌿 হলুদ: প্রাকৃতিক অ্যান্টিভাইরাল ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি
• হলুদের মূল উপাদান Curcumin ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে
• প্রতিদিন ১ চা চামচ কাঁচা হলুদ গুঁড়া কুসুম গরম পানিতে দিয়ে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
• হলুদ + গোলমরিচ একসাথে নিলে শোষণ বাড়ে (Bioavailability boost) আমাদের হলুদে গোল মরিচের নির্যাস add করা আছে

৩. 💤 পর্যাপ্ত ঘুম (৭-৮ ঘণ্টা)
• ঘুম চলাকালীন শরীর ইমিউন কোষ তৈরি করে
• রাত ১০টা–২টার deep sleep ইমিউনিটির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ

৪. ☀️ রোদে যান (Vitamin D)
• ১০টা–২টার মধ্যে রোদে অন্তত ১৫–৩০ মিনিট
• Vitamin D কম থাকলে শতকরা ৭০% বেশি রোগের ঝুঁকি

৫. 🏃 ব্যায়াম করুন (Moderate Exercise)
• রক্তসঞ্চালন বাড়ায়, lymphatic drainage বাড়ায়
• হাঁটা, স্কিপিং, HIIT, ব্যাডমিন্টন, যোগব্যায়াম

৬. 🧘 মানসিক প্রশান্তি ও দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকুন
• Cortisol (stress hormone) বেশি হলে ইমিউনিটি কমে যায়
• নিয়মিত দোয়া, জিকির, মেডিটেশন, শ্বাসের ব্যায়াম করুন

৭. ⏳ Intermittent Fasting বা রোজা রাখুন
• অটোফ্যাজি হয়—পুরনো ক্ষতিগ্রস্ত কোষ পরিষ্কার হয়
• প্রাকৃতিকভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে

৮. ☘️ প্রোবায়োটিক ও ফার্মেন্টেড খাবার খান
• ইমিউনিটির ৭০% গাটে
• দই, ঘরে বানানো আচার, কিমচি, ঘোল, হালকা ছাঁচ ধরা ভাত

৯. 🧂 সঠিক লবণ খান (Pink salt/Sea salt)
• শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট ব্যালেন্স ঠিক রাখে
• বেশি ঘামলে প্রয়োজনীয় মিনারেল সরবরাহ করে

🔟 ☕ হেলদি ড্রিঙ্কস (গ্রিন টি, আদা-লেবু পানি, বোন ব্রথ)
• অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেয়
• গলা-মুখ পরিষ্কার রাখে
• হলুদ চা / Turmeric tea হতে পারে প্রতিদিনকার বর্ম

🚫 এড়িয়ে চলুন:
• ঠান্ডা পানি
• প্রক্রিয়াজাত খাবার
• ঘরের AC-তে সারাদিন বসে থাকা
• অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও নেতিবাচক খবর

📣 বিশেষ পরামর্শ:
• আপনার শরীরকে ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়তে দিন
• Mask, hygiene আর panic—এই তিনের মধ্যে ভারসাম্য রাখুন
• অসুস্থ হলে বিশ্রাম নিন, কিন্তু ভয় পাবেন না—ভয় ইমিউনিটি কমিয়ে দেয়!

RAHMAN MEDICAL HALL medica halls spurge oap

"ইচ্ছেমাফিক নাপা খাওয়ার কুফল" পোস্টটি দেখে খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হল বলেই শেয়ার করলাম।আমাদের মাঝে যারা ব্যথা বা হালকা...
31/01/2025

"ইচ্ছেমাফিক নাপা খাওয়ার কুফল"

পোস্টটি দেখে খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হল বলেই শেয়ার করলাম।আমাদের মাঝে যারা ব্যথা বা হালকা জ্বর হলে নাপা অথবা নাপা এক্সট্রা, প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খায় তাদের জন্য। পোষ্টটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি শেয়ার করলাম সবাই শেষ পর্যন্ত পড়বে।

চেম্বারে রুগী এসেছে ,
আমিঃ জিজ্ঞাসা করলাম, কি সমস্যা??
রুগীঃ স্যার কিডনি ডেমেজ, সেরাম ক্রিয়েটিনিন ১৪
হিমোগ্লোবিন ৮.৪
আমিঃ কবে থেকে সমস্যা??
রুগীঃ স্যার ১ মাস হলো ধরা পরছে।
আমিঃ ধরেই ১৪ হয়ে গেলো কি করে? আগে টের পান নি??
রুগীঃ না স্যার,বুমী ভাব, পা গুলা ফুলা লাগায় ডাক্তার এর কাছে গেলে ডাক্তার সেরাম ক্রিয়েটিনিন লেভেল পরীক্ষা করে দেখে ১৪। এটা দেখে ডাক্তার সাহেব বলছে ডায়লাইসিস করার জন্য।
আমিঃ আচ্ছা আপনি কি কখনো নাপা, নাপা এক্সটা,পেরাসিট্যামল,ব্যাথার ঔষধ অনেক দিন খেয়েছেন??
রুগীঃ জি স্যার, নাপা খাইতাম একটু শরীর খারাপ লাগলেই।
আমিঃ আহ, কি ক্ষতিটাই না করলেন। কে বলছে আপনাকে কথায় কথায় নাপা, নাপা এক্ট্রা খাইতে??
রুগীঃ স্যার, এগুলাতো অনেকেই খায় তাই আমিও খাইতাম।
আমিঃ আমি আমার এইটুকু বয়সে যতো রুগী দেখেছি তার মধ্যে ৭০% কিডনী ডেমেজ এর রুগী, এবং এই সকল কিডনি রুগী গনের মধ্যে ৭০-৮০% হয় কিছু দিন ব্যাথার ঔষধ খেয়েছে, না হয় নাপা, নাপা এক্সট্রা, প্যারাসিটামল খেয়েছে না হয় এলার্জির ঔষধ দীর্ঘ দিন খেয়েছে।
রুগীঃ আগে জানলে কি আর খাইতাম ?? স্যার এই কথা বলার মানুষ পাই নাই, তাই জানতাম ও না।

"সময় থাকতে বুঝলে ভালো, না হয় যখন বুঝবেন অনেক দেরি হয়ে যাবে"
RAHMAN MEDICAL HALL RAHMAN MEDICAL HALL ড্রাগিস্ট এন্ড কেমিস্ট (সাপোর্ট গ্রুপ)

13/01/2025
22/10/2024

Address

SOYEDPUR BAZAR
Nabiganj
3203

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 02:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

01612115589

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RAHMAN MEDICAL HALL posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to RAHMAN MEDICAL HALL:

Share